Business News

Author Topic: Business News  (Read 26800 times)

Offline goodboy

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1133
  • "Find your ways, Built your inspiration."
    • View Profile
Re: Business News
« Reply #90 on: October 05, 2011, 09:03:24 PM »
জিপিকে ৩০৩৪ কোটি টাকা দিতে বললো বিটিআরসি

গ্রামীণফোনকে তিন হাজার ৩৪ কোটি টাকা পরিশোধ করতে বলেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

এর মধ্যে বিটিআরসির পাওনা দুই হাজার একশ ৪৬ কোটি টাকা এবং এনবিআরের পাওনা আটশ ৮৭ কোটি টাকা। এ দুই পাওনার ব্যাপারে গ্রামীণফোনকে (জিপি) সোমবার দুপুরে একটি চিঠি দিয়েছে বিটিআরসি।

বিটিআরসির পাওনা আগামী ২১ দিনের মধ্যে এবং এনবিআরের টাকা 'নির্দিষ্ট সময়ে' দিতে বলা হয়েছে চিঠিতে।

বিটিআরসি'র চেয়ারম্যান জিয়া আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "আমরা অডিট করে দেখেছি সরকার গ্রামীণফোনের কাছে তিন হাজার ৩৪ কোটি টাকা পায়।"

গ্রামীণফোনের চিফ কমিউনিকেশন অফিসার কাজি মনিরুল কবির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "সোমবার দুপুর ৩টায় বিটিআরসি'র পক্ষ থেকে কয়েকটি বিষয় পরিষ্কার হওয়ার জন্য একটি ফ্যাক্স পাঠিয়েছে। এটি কোনো জরিমানা আদায়ের পত্র নয়।"

বিটিআরসি'র পক্ষ থেকে নিরীক্ষা করার পর পাঠানো এ চিঠি প্রসঙ্গে মনিরুল বলেন, "বিটিআরসি'র সঙ্গে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর ইন্টারন্যাশনাল আউট গোয়িং কল ও অন্যান্য বিষয়ে লভ্যাংশ ভাগাভাগির নানা পাওনা থাকে। এসব বিষয় পরিষ্কার হওয়ার জন্য এ চিঠি দেওয়া হয়েছে।"

টেলিকম সেক্টর একটি টেকনিক্যাল বিষয় তাই হয়তো অডিট কোম্পানি অনেক কিছু না বুঝেই অডিট করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, "কিছুদিনের মধ্যে গ্রামীণ ফোনের পক্ষ থেকে বিটিআরসিকে অবহিত করা হবে।"

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০১১ এর মার্চ পর্যন্ত গ্রামীণ ফোনের মোট আয় ৩৮ হাজার নয়শ ৮৪ কোটি টাকা, এ আয়ের ভিত্তিতে বিটিআরসি'র পাওনা দুই হাজার পাঁচশ ৪৪ কোটি টাকা।

"কিন্তু বিটিআরসি'র একটি নিরীক্ষায় দেখা গেছে গ্রামীণফোন এর মধ্যে এক হাজার ছয়শ ২৭ কোটি টাকা বিটিআরসিকে পরিশোধ করেছে। বাকি নয়শ ১৭ কোটি টাকার ওপর শতকরা ১৫ ভাগ হারে চক্রবৃদ্ধি সুদ হিসেবে মোট সুদ দাঁড়ায় এক হাজার দুশ ২৯ কোটি টাকা এবং সুদ সমেত মোট পাওয়া দাঁড়ায় দুই হাজার একশ ৪৬ কোটি টাকা।"

জিপির কাছে এনবিআর সিম ট্যাক্সের শুল্ক বাবদ সাতশ ২০ কোটি টাকা এবং ভ্যাট বাবদ একশ ৬৭ কোটি টাকা পায় বলে নিরীক্ষায় উঠে আসে। জিপিকে মোট আটশ ৮৭ কোটি টাকা এনবিআরকে পরিশোধ করার জন্য চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

source: http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?id=172915&cid=4
Md. Abul Hossain Shajib.
101-11-1375
Department of BBA, Sec:B.
25th Batch.
Daffodil International University.
Email: shajib_1375@diu.edu.bd
Admin Executive
creative.bd

Offline Golam Kibria

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1127
  • Working for a better life
    • View Profile
    • Golam Kibria
Re: Business News
« Reply #91 on: October 06, 2011, 12:29:35 AM »

২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে চুক্তি সই

দুইশত ২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনের নতুন প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিষ্ঠান আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোম্পানি লিমিটেড। এ উপলক্ষ্যে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ উন্নয়ন কোম্পানি লিমিটেড দুটি বিদেশী কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সই করেছে।

কমবাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্লান্টের প্রকল্পে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কোরিয়ার কনসোটিয়াম অব হুন্ডাই কোং লিমিটেড এবং দাইয়ো ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন।

বুধবার বিকেলে বিদ্যুৎ ভবনে এ চুক্তি সাক্ষর অনুষ্টান অনুুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠাতে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানী বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী।

এছাড়া, দাইয়ো ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লে ডং, কনসোটিয়াম অব হুন্ডাই কোং লিমিটেডের নির্বাহী কর্মকর্তা কিম ওকে চু এবং আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী নূরুল আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।

বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব আবুল কামাল আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব) তাজুল ইসলাম প্রমুখ।

২২৫ মেগাওয়াট উৎপাদনের এই নতুন প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে এক হাজার ৩৬১ কোটি ৪৯ লাখ। এর ১৪৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে গ্যাস থেকে ও বাকি ৮০ মেগাওয়াট স্টিম ব্যবহার করে। আর বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে ৫৪০ দিন অর্থাৎ দেড় বছর পর। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হবে গ্যাস।

Source : http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=b8e4da6cb821b8fed222061da1cc0565&nttl=2011100507383361446&toppos=3
Golam Kibria
ID:101-11-1373 (BBA)
Asst.Offic, Bangladesh Skill Development Institute
Ex.Lecturer,SEBGC
Email : golam_1373@diu.edu.bd
http://www.golamkibria.com
Mob:01843674226
Digital University: http://www.daffodilvarsity.edu.bd
Bangladeshi Poems, Novels and history: http://www.trulybangladesh.com

Offline Golam Kibria

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1127
  • Working for a better life
    • View Profile
    • Golam Kibria
Re: Business News
« Reply #92 on: October 06, 2011, 06:47:24 AM »

ভোলায় আখের বাম্পার ফলন, দামও ভালো, কৃষকেরা খুশি

দেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা ভোলায় এবার আখের বাম্পার ফলন হয়েছে। দামও ভালো। এতে দারুণ খুশি আখচাষিরা।
ভোলা শহরের নতুন বাজারে প্রতিদিন বসে আখের পাইকারি বাজার। এখান থেকে পাইকারেরা আখ কিনে ভোলার বাইরের জেলাগুলোতে নিয়ে যান। তেমনি একজন পাইকার মো. তোফাজ্জল হোসেন প্রথম আলোকে জানান, ‘গত বছরের তুলনায় এবার আখের দাম অনেক বেশি। তবে আখের সাইজও ভালো। পাইকারি বাজারে গত বছর যেখানে ৫৫০ থেকে ৮০০ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে, সেখানে এবার তা এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায় উঠেছে।’
ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, এবার এ জেলায় প্রায় ৪৫০ হেক্টর জমিতে আখের আবাদ হয়েছে, যা গত বছর ছিল ৪২৭ হেক্টর। এ বছর প্রতি হেক্টরে ৯৫ থেকে ১২০ মেট্রিক টন আখ উৎপাদন হয়েছে। যেটাকে কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা বাম্পার ফলন বলে উল্লেখ করেন। তাঁরা আরও জানান, এ জেলায় সাধারণত ঈশ্বরদী-১৬, ঈশ্বরদী-২১ ও ঈশ্বরদী-২২ জাতের আখের চাষ হয়।
সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের সাতাইশ দাগ বাজারের আখচাষি আবুল কাশেম মল্লিক জানান, এবার তিনি ৫৬ শতক জমিতে আখের চাষ করেছেন। নিজে বাজারে গিয়ে খুচরা বিক্রি করায় খরচ বাদে আড়াই লাখ টাকার মতো আয় হয়েছে। তাঁর খরচ হয়েছিল প্রায় ৭০ হাজার টাকা।
তবে মশু হাওলাদার, মো. লিটন মাঝি, ধলু জমাদ্দারসহ বেশ কয়েক জন কৃষক জানান, তাঁদের মধ্যে যাঁরা জমিতেই ব্যাপারিদের কাছে আখ বিক্রি করেছেন, তাঁরা দাম অনেক কম পেয়েছেন।
এদিকে চাষিরা অভিযোগ করেছেন, আখ চাষের জন্য তাঁদের কৃষি ব্যাংক সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় ঋণ দেয় না। এ ছাড়া মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে অনেক সময়ই তাঁরা আখের ন্যায্য দাম পাওয়া থেকে বঞ্চিত থাকেন।
কৃষি ব্যাংকের ভোলা জেলা আঞ্চলিক শাখায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১০-১১ অর্থবছরে আখ চাষের জন্য তাদের ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক কোটি টাকা। এর বিপরীতে বিতরণ হয় ৫৩ লাখ টাকা।
ভোলা সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা জিয়াউল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ভোলায় আখ মাড়াই যন্ত্র নেই। এ জন্য যে আখে গুড় তৈরি হয়, সেটি এখানে চাষ হচ্ছে না। এখানে চিবিয়ে খাওয়ার আখই চাষ হচ্ছে।
ভোলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক খন্দকার মো. সাইফ উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, আখচাষিদের সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঋণ দিতে হবে।
কৃষি ব্যাংকের ভোলা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মৃণালকান্তি মিত্র বলেন, ‘আখচাষিরা নীতিমালা অনুযায়ী কাগজপত্র জমা দিলেই আমরা ঋণ দিচ্ছি। কৃষক ঋণের কথা বলছেন, কিন্তু ঋণ নিতে আসছেন না। এ ব্যাপারে কৃষি অফিস থেকে একটা চাহিদা এলে ভালো হয়।

Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-06/news/191461
Golam Kibria
ID:101-11-1373 (BBA)
Asst.Offic, Bangladesh Skill Development Institute
Ex.Lecturer,SEBGC
Email : golam_1373@diu.edu.bd
http://www.golamkibria.com
Mob:01843674226
Digital University: http://www.daffodilvarsity.edu.bd
Bangladeshi Poems, Novels and history: http://www.trulybangladesh.com

Offline Golam Kibria

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1127
  • Working for a better life
    • View Profile
    • Golam Kibria
Re: Business News
« Reply #93 on: October 08, 2011, 11:51:57 PM »
দেশের ৪০ হাজার হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি কারখানার একটি


সম্ভাবনার খাত হালকা প্রকৌশল শিল্প

পুরোনো ঢাকার আবদুল হাকিম মিয়া তাহেরবাগ লেনে দু-তিনজন কর্মচারী নিয়ে মেশিনের খুচরা যন্ত্রাংশ তৈরির একটি ছোট্ট কারখানা স্থাপন করেন ১৯৮৫ সালে। সে সময় মাত্র কয়েক হাজার টাকা নিয়ে এই ব্যবসার যাত্রা শুরু। প্রতিষ্ঠানের নাম দেওয়া হয় এইচ টি ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস।
সেই থেকে আড়াই দশক ধরে এই কারখানাটি শুধু দেশেই নয়, শিল্পোন্নত ফ্রান্সেও শিল্পের খুচরা যন্ত্রাংশ রপ্তানি করে আসছে। এই কারখানায় এখন কাজ করেন ২০ থেকে ২৫ জন মেকানিক ও কর্মচারী। স্থানীয় বস্ত্র ও পাটকলের পাশাপাশি কৃষি খাতের মেশিনের যন্ত্রাংশও সরবরাহ করে থাকে এই হালকা প্রকৌশল শিল্পটি।
বিশেষজ্ঞদের মতো আবদুল হাকিম মিয়াও মনে করেন, একটি দেশের শ্রমঘন শিল্প খাতকে এগিয়ে নিতে হালকা প্রকৌশল শিল্পের বিকাশের কোনো বিকল্প নেই। আর এ কাজে পর্যাপ্ত সরকারি নীতি ও সহায়তা চান তিনি।
সাম্প্রতিক চীন, তাইওয়ান ও মালয়েশিয়া আরও পূর্বে ইউরোপ ও জাপান এই হালকা প্রকৌশল শিল্পকে ভিত্তি ধরেই আজ সারা বিশ্বে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছে। পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া গেলে বাংলাদেশেও হালকা প্রকৌশল শিল্পের বড় বিকাশ ও বিশাল জনগোষ্ঠী কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার কথা সবার জানা। কিন্তু এ খাতে সরকারের নীতিনির্ধারকদের তেমন মনোযোগ লক্ষ করা যায় না।
আবদুল হাকিম আক্ষেপ করে প্রথম আলোকে বলেন, ‘যেকোনো ব্যবসা করতে ব্যাংক ঋণের প্রয়োজন। কিন্তু দেশের ব্যাংকগুলো আমাদের গাড়ি কেনায় ঋণ দিতে যত আগ্রহী, ততটা এ ক্ষেত্রে নয়।’
এমন নানা সমস্যার পরও বাংলাদেশের হালকা প্রকৌশল শিল্প এক সম্ভাবনাময় খাত এবং এর বিকাশও হচ্ছে। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি এসব যন্ত্রপাতির রপ্তানিও বাড়ছে। কয়েক বছর ধরেই বহির্বিশ্বে এর বাজারও তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে অবশ্য বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার কারণে রপ্তানি কিছুটা ব্যাহত হয়, তবে আবার তা ঘুরেও দাঁড়িয়েছে।
সাধারণত, বাংলাদেশ থেকে এয়ারকন্ডিশন ও রেফ্রিজারেটরের যন্ত্রাংশ, ফ্যান, বৈদ্যুতিক তার, ব্যাটারি, ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার, বাইসাইকেল, মোটরগাড়ির ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ, সিরামিকস, ছোট মোটর যন্ত্র, পাইপ, টিউব, ব্রয়লার, ডাইসসহ নানা ধরনের হালকা যন্ত্রপাতি বিদেশে রপ্তানি হয়। নেদারল্যান্ড, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, ভারত, চীন, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ানসহ বিভিন্ন দেশে এসব পণ্য রপ্তানি হয়।
আশির দশকের শুরু থেকে হালকা প্রকৌশলীর এসব যন্ত্রপাতি সীমিত পরিমাণে রপ্তানি শুরু হয়। এ ছাড়া স্থানীয় শিল্প, কৃষিসহ অন্যান্য খাতের কারখানায় প্রকৌশল যন্ত্রপাতি সরবরাহ করছে এই খাতটি।
বিস্তৃতি: স্বাধীনতার পরপরই কিছু অবাঙালি উদ্যোক্তা পুরোনো ঢাকায় এই হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতির কারখানা করেন। সাধারণত গাড়ির যন্ত্রপাতি, ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি, বাচ্চাদের খেলনার মাধ্যমেই সূত্রপাত হয় এই ব্যবসার। এখন এই ব্যবসা পুরোনো ঢাকার গণ্ডি ছাড়িয়ে বুড়িগঙ্গার ওপারেও ছড়িয়ে পড়েছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম, রংপুর, বগুড়া, যশোর, বরিশাল, সিলেট, গাজীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, পাবনাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানা গড়ে উঠেছে। বিদেশে চাহিদা থাকায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলছেন কোনো কোনো উদ্যোক্তা।
বর্তমানে সারা দেশে ৪০ হাজার হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতির কারখানা রয়েছে। এসব কারখানায় প্রায় ছয় লাখ লোক কাজ করেন। আর এর মধ্যে মাত্র কমবেশি এক হাজার ২০০ প্রতিষ্ঠান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনে নিবন্ধিত রয়েছে। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত সহযোগী শিল্পে আরও প্রায় ২০ লাখ কর্মরত।
বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পমালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, এই খাতটি দেশের অর্থনীতিতে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি এবং সেবার জোগান দিয়ে যাচ্ছে।
ছোটখাটো একটি কারখানা তৈরি করতে কমপক্ষে চার-পাঁচ লাখ টাকার প্রয়োজন হয়। আর বড় আকারের একটি কারখানার জন্য কমবেশি ২০ কোটি টাকা পুঁজির প্রয়োজন পড়ে। তবে সক্ষমতা ও কারখানার যন্ত্রপাতি ব্যয় অনুযায়ী বিনিয়োগের পরিমাণ ওঠানামা করতে পারে।
রপ্তানি প্রবৃদ্ধি: চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) সাড়ে পাঁচ কোটি ডলারের হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি রপ্তানি হয়েছে। গত অর্থবছরের মোট ৩৫ কোটি ডলারের রপ্তানি হয়। তবে এর আগের অর্থবছরে অর্থাৎ ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৩১ কোটি ১০ লাখ ডলার, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ১৮ কোটি ১৩ লাখ ডলার, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ৩১ কোটি ডলার ও ২০০৬-০৭ অর্থবছরে সাড়ে ২৮ কোটি ডলারের প্রকৌশল যন্ত্রপাতি রপ্তানি হয়েছে।
২০০৬ সাল থেকেই বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের হালকা প্রকৌশল পণ্যের চাহিদা বাড়তে থাকে। সরকারও ২০০৭-০৯ সালের রপ্তানি নীতিতে হালকা প্রকৌশল খাতকে অগ্রাধিকার দেয়। এই খাতকে উৎসাহ দিতে ১০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকেই রপ্তানি বাড়তে থাকে।
বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় দুই শতাংশই আসে হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি খাত থেকে। মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশেই এসব যন্ত্রপাতি বেশি রপ্তানি হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতি রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধার পাশাপাশি অগ্রাধিকারমূলক প্রবেশ সুবিধা (জিএসপি) পাওয়া যাচ্ছে।
উদ্যোক্তাদের দাবি: দেশের অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাতের মতো হালকা প্রকৌশল শিল্প খাতের জন্য একটি পরিকল্পিত শিল্পপার্ক নির্মাণের দাবি করে আসছে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পমালিক সমিতি। শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া শিল্পপার্ক নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিলেও এর কোনো অগ্রগতি নেই। এ ছাড়া শিল্পপতিরা এ খাতের জন্য একটি কারিগরি প্রশিক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্র নির্মাণের দাবিও করে আসছেন।
ব্যবসা শুরু করতে সহজ শর্তে ঋণ পাওয়ার দাবি জানিয়েছেন এই খাতের উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, হালকা প্রকৌশল খাতটি এসএমই খাতে অন্তর্ভুক্ত থাকলেও ব্যাংক ঋণ দিতে গড়িমসি করে ব্যাংকগুলো।
সমিতির সভাপতি আবদুর রাজ্জাক দাবি করেন, এ খাতের উন্নয়নে পুঁজির প্রাপ্যতা বা ব্যাংক ঋণ নিশ্চিত করতে হবে। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে বিভিন্ন সময়ে দাবিদাওয়াগুলো নিয়ে গেলে শুধু প্রতিশ্রুতি মেলে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না। প্রতিবছর প্রাক-বাজেট আলোচনায় এ শিল্পের সুরক্ষায় বিভিন্ন প্রস্তাব এলেও পরে তা আর আমলে নেওয়া হয় না।’
এ খাতের একটি বড় সমস্যা হলো হালকা প্রকৌশল শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে আমদানি করা মৌলিক লোহার (বেস মেটাল) ওপর শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর (মূসক)। উদ্যোক্তারা এই শুল্ক ও মূসক প্রত্যাহারের দাবি জানান। বর্তমানে এই শুল্ক ও মূসক হার ৭ থেকে ১২ শতাংশ।
দেশের অভ্যন্তরে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার উৎপাদন পর্যায়ে মূসক অব্যাহতি দেওয়া এবং এলপি গ্যাস সিলিন্ডার আমদানি পর্যায়ে সর্বোচ্চ শুল্ক নির্ধারণেরও দাবি জানান উদ্যোক্তারা। এ ছাড়া দেশীয় ড্রাইসেল ব্যাটারি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানকে সুবিধা দিতে আমদানি শুল্ক বাড়ানোর দাবিও রয়েছে উদ্যোক্তাদের। একই সঙ্গে তৈরি ফিল্টার আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর দাবিও রয়েছে তাঁদের।
বিআইডিএসের সমীক্ষা: ২০১০ সালের জুন মাসে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) হালকা প্রকৌশল শিল্প নিয়ে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক জায়েদ বখত ও গবেষক নাজনীন আহমেদ এই সমীক্ষাটি পরিচালনা করেন।
সমীক্ষায় বলা হয়েছে, সাধারণত ছয় থেকে ৪০ হাজার টাকা নিয়ে এই ব্যবসা শুরু হয়। আর ১৪ থেকে ৫০ বছর বয়সী কর্মীরাই হালকা প্রকৌশল শিল্পে কাজ করে থাকেন। আর প্রতিদিন গড়ে ১১ ঘণ্টা কাজ করেন তাঁরা। তাঁদের মাসিক বেতন দুই থেকে ১৫ হাজার টাকা।
সরকারকে এই শিল্প খাতে সহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয় সমীক্ষায়। এতে বলা হয়, এই খাতটি বেশ সম্ভাবনাময়। পশ্চাৎসংযোগ শিল্প হিসেবে মূল শিল্পকে বেশ সহায়তা করছে হালকা প্রকৌশল শিল্প। এ ছাড়া দিন দিন এর রপ্তানি চাহিদাও বাড়ছে। সস্
তা শ্রমের জন্য এই শিল্পটি বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতাসক্ষম বলেও মন্তব্য করা হয় সমীক্ষায়।

Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-08/news/191971

Golam Kibria
ID:101-11-1373 (BBA)
Asst.Offic, Bangladesh Skill Development Institute
Ex.Lecturer,SEBGC
Email : golam_1373@diu.edu.bd
http://www.golamkibria.com
Mob:01843674226
Digital University: http://www.daffodilvarsity.edu.bd
Bangladeshi Poems, Novels and history: http://www.trulybangladesh.com

Offline Golam Kibria

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1127
  • Working for a better life
    • View Profile
    • Golam Kibria
Re: Business News
« Reply #94 on: October 15, 2011, 11:27:49 PM »

প্লাস্টিক পণ্যে স্বনির্ভরতার দিকে বাংলাদেশ

দেশের প্লাস্টিক দ্রব্যসামগ্রী উৎপাদনে নীরব বিপ্লব ঘটে যাচ্ছে। একসময়ের আমদানিনির্ভর এসব পণ্যের প্রায় সবই এখন দেশে তৈরি হচ্ছে। এভাবে প্লাস্টিক পণ্যে স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
আর তাই দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের তৈরি প্লাস্টিক পণ্য। চাহিদা অনুযায়ী উদ্যোক্তারা মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করায় প্রতিবছর রপ্তানি আয়ের পরিমাণ বাড়ছে। সেই সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সামর্থ্যও জোরদার হচ্ছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করে ২০১০-১১ অর্থবছরে ছয় কোটি ৮৭ লাখ ডলার আয় হয়। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এই আয় ছিল পাঁচ কোটি ছয় লাখ ডলার। এর আগের অর্থবছরের রপ্তানি আয় পাঁচ কোটি ২৩ লাখ ডলার। চলতি অর্থবছরে এই খাতে আট কোটি ৪২ লাখ ডলার পরিমাণ রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে গত জুলাই-আগস্ট অর্থাৎ প্রথম দুই মাসে এক কোটি ৩৩ লাখ ডলার রপ্তানি আয় হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দেশের বাজারে সব ধরনের প্লাস্টিক পণ্যের চাহিদার পরিমাণ প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা। চাহিদার পুরোটাই এখন মেটাচ্ছে সারা দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ছোট-মাঝারি ও বড় প্রায় তিন হাজার প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
তবে প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনের কাঁচামালের পুরোটাই সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও ভারত থেকে আমদানি করতে হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ অর্থ কাঁচামাল আমদানিতে ব্যয় হয়। এখন বছরে প্রায় সাড়ে সাত লাখ টন কাঁচামাল প্রয়োজন হচ্ছে বলে জানা গেছে। দেশীয়ভাবে কাঁচামাল উৎপাদন ও সরবরাহ করা সম্ভব হলে এক সময়ে এসে প্রকৃত স্বনির্ভরতা অর্জিত হবে বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা।
বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) সভাপতি সামিম আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্লাস্টিক শিল্পটি পুরোটাই বিদ্যুৎনির্ভর। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ না পাওয়ায় সামর্থ্য অনুযায়ী উৎপাদন করতে পারছে না।’
বিপিজিএমইএর সভাপতি আরও বলেন, সরকার অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাতের মতো প্লাস্টিক খাতটিতে নজর দেওয়া উচিত। নীতি সমর্থন ও নগদ সহায়তা দিলে এই খাতটি দেশের অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখতে সক্ষম বলে মনে করেন তিনি।
খাতটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যবসায়ী জানান, দেশে প্লাস্টিক পণ্যসামগ্রী তৈরির ইতিহাস একবারে নতুন নয়। ষাটের দশকে অল্প বিস্তর গৃহস্থালি ব্যবহার্য দ্রব্যসামগ্রী তৈরি হতো। তখন ভারত ও চীন থেকে প্রয়োজনীয় প্লাস্টিক পণ্য আমদানি করা হতো। তবে আশির দশকে এসে দেশের এসব পণ্য উৎপাদন ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
নব্বইয়ের দশকে পোশাক খাতের জন্য হ্যাঙ্গার, পলিব্যাগ, বোতামসহ বিভিন্ন উপকরণ তৈরির মধ্য দিয়ে প্লাস্টিক শিল্পে বিপ্লব শুরু হয়। প্রচ্ছন্ন এই (সরাসরি নয়) রপ্তানির পরপরই মূলত চাহিদা অনুযায়ী অন্যান্য পণ্যসামগ্রীও উৎপাদন করতে থাকেন উদ্যোক্তারা। একই সঙ্গে প্রচ্ছন্ন রপ্তানির পাশাপাশি সরাসরি রপ্তানি হতে থাকে।
এক ব্যবসায়ী নেতা জানান, ২০০০ সালের পর থেকে ধীরে ধীরে প্রয়োজনীয় প্রায় সব ধরনের প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনে সক্ষমতা দেখাতে থাকেন উদ্যোক্তারা। এর পরই সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করে এসব পণ্য আমদানি বন্ধের পদক্ষেপ নেওয়া হয়। গত পাঁচ-ছয় বছরে আমদানি নেমে এসেছে শূন্যের কোটায়। ফলে দেশের চাহিদা এখন দেশের উৎপাদকেরাই মেটাচ্ছেন।
বিপিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে দুই হাজার ৯৯৭টি প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আছে। এর মধ্যে এক হাজার ৯৬৫টি ছোট, মাঝারি ৯৮০টি ও বড় মাপের ৫২টি প্রতিষ্ঠান। এগুলোর মধ্যে প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ৩৭৩টি, সরাসরি ছয়টি ও উভয় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দুটি। প্রচ্ছন্ন রপ্তানিকারক বলতে মূলত তৈরি পোশাকপণ্যের আনুষঙ্গ হিসেবে রপ্তানি হওয়া প্লাস্টিক পণ্যগুলোকে বোঝানো হয়।
বিপিজিএমইএ জানায়, প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৬৫ শতাংশ ঢাকায়, ২০ শতাংশ চট্টগ্রামে, ১০ শতাংশ নারায়ণগঞ্জে এবং বাকি ৫ শতাংশ খুলনা, কুমিল্লা, বগুড়া ও রাজশাহীতে অবস্থিত। প্রায় ২০ লাখের বেশি লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই খাতের সঙ্গে জড়িত।
প্লাস্টিকের যত পণ্য: সারা দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কারখানাগুলোতে বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদিত হয়। এর মধ্যে পোশাক খাতের জন্য পলিব্যাগ, হ্যাঙ্গার, প্লাস্টিক ক্লিপ, বোতাম; খেলনা সামগ্রীর মধ্যে পুতুল, বল, ইয়োইয়ো; গৃহে ব্যবহারের জন্য চেয়ার, টেবিল, বাথটাব, জগ, মগ, ঝুড়ি, প্লেট, গ্লাস, চামচ; অফিসে ব্যবহারের জন্য পেপারওয়েট, স্কেল, টেবিল ক্যালেন্ডার, বলপেন, ফাইল কভার ইত্যাদি অন্যতম।
এ ছাড়া গৃহনির্মাণ সামগ্রী জানালা ও দরজা; চিকিৎসা উপকরণ রক্তের ব্যাগ, ওষুধ কনটেইনার, ইনজেকশন, স্যালাইন ব্যাগ; কৃষি খাতের জন্য প্লাস্টিক পাইপ, বড় চৌবাচ্চা; গাড়ি ও সাইকেলের যন্ত্রাংশের মধ্যে বাম্পার, হাতলের কভার, ব্যাক লাইট, স্পোক লাইট; পোলট্রি ও মৎস্য খাতের পট, জার, মাছের জাল, বল, মাছ ও ডিম রাখার ঝুড়ি; ভিডিও ও অডিও ক্যাসেট, কম্পিউটারের উপকরণসহ বিভিন্ন প্লাস্টিক সামগ্রী তৈরি হচ্ছে দেশেই।
বিদেশের বাজার: বর্তমানে বিশ্বের ২৩টি দেশে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। এর মধ্যে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত দেশ, জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন, কানাডা ও মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হয়।
বিপিজিএমইএ সূত্র জানায়, এসবের বাইরে সার্কভুক্ত দেশ ভারত, শ্রীলঙ্কা ও নেপালে বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হয়। এর মধ্যে ভারতের পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়।
পোশাক খাতের জন্য হ্যাঙ্গার, পলিব্যাগ, বোতাম ইত্যাদি দিয়ে এ খাতের প্রচ্ছন্ন রপ্তানি শুরু হয়। দেশের পোশাক খাতের এসব উপকরণের শতভাগই দেশীয় উৎপাদকেরা মেটাচ্ছেন। একই সঙ্গে বর্তমানে সরাসরিভাবে ওভেন পলিপ্রোপাইলিন প্লাস্টিক ব্যাগ, প্লাস্টিক ফার্নিচার, পিভিসি পাইপ, গৃহস্থালি পণ্য, খেলনা, দস্তানা, ইলেকট্রিক সুইচ, টুথব্রাশ, বলপেন, কৃত্রিম ফুল, অডিও ও ভিডিও ক্যাসেট ইত্যাদি প্লাস্টিক পণ্যসামগ্রী রপ্তানি হচ্ছে।
কিছু পরিসংখ্যান: ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০০৩-০৪ অর্থবছর থেকে ধারাবাহিকভাবে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে সাফল্য দেখাচ্ছেন উদ্যোক্তারা। ওই অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল দুই কোটি ২০ লাখ ডলার। পরের বছর রপ্তানি আয় দাঁড়ায় তিন কোটি ৮৮ লাখ ডলার অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি হয় ২৯ দশমিক ২১ শতাংশ। ২০০৫-০৬ ও ২০০৬-০৭ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ যথাক্রমে চার কোটি ৪৪ লাখ ও চার কোটি ৮০ লাখ ডলার। ওই দুই অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয় ২৩ দশমিক ২০ ও ৬৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। এ ছাড়া ২০০৭-০৮ অর্থবছরের এই খাতে রপ্তানি আয় হয় পাঁচ কোটি ৪১ লাখ ডলার।
রপ্তানি আয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জিডিপিতেও খাতটির অবদান বাড়তে থাকে। ২০০৬-০৭ অর্থবছরে জিডিপিতে খাতটির অবদান ছিল এক দশমিক ০৭ শতাংশ। এর আগের বছর ছিল শূন্য দশমিক ৪৩ শতাংশ। বর্তমানে এই হার আরও বেড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
প্রস্তুতকারকেরা আরও জানান, প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনের ফলে যে পরিমাণ বর্জ্য সৃষ্টি হয়, তার প্রায় ৬০ শতাংশই এখন পুনর্ব্যবহার (রিসাইকেল) করা সম্ভব হচ্ছে। এতে পরিবেশের ক্ষতি রোধে ভূমিকা রাখা যাচ্ছে।
বিপিজিএমইএর সাধারণ সম্পাদক কে এম ইকবাল হোসেন বলেন, ‘উন্নত দেশে প্লাস্টিক পণ্য নিয়ে অনেক গবেষণা হয়। কিন্তু আমাদের দেশে সেই সুযোগ নেই। গত বিএনপি সরকারের সময় এ বিষয়ে কিছুটা অগ্রগতি হলেও পরে তা থেমে যায়।’
সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনের পলি প্রোপাইলিন, পলি ইথাইলিন, এইচআইপিএফ, জিপিপিএস ইত্যাদি কাঁচামাল বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু এসব কাঁচামাল দেশেই উৎপাদন সম্ভব। এ ক্ষেত্রে বড় বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে এলে এ খাতের পুরো চিত্রটাই পাল্টে যাবে।

Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-15/news/193791
Golam Kibria
ID:101-11-1373 (BBA)
Asst.Offic, Bangladesh Skill Development Institute
Ex.Lecturer,SEBGC
Email : golam_1373@diu.edu.bd
http://www.golamkibria.com
Mob:01843674226
Digital University: http://www.daffodilvarsity.edu.bd
Bangladeshi Poems, Novels and history: http://www.trulybangladesh.com

Offline goodboy

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1133
  • "Find your ways, Built your inspiration."
    • View Profile
Re: Business News
« Reply #95 on: October 18, 2011, 02:12:48 AM »
সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন


সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে আজ সোমবার পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কিছুটা বাড়লেও গতকালের চেয়ে লেনদেন কম হয়েছে।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। ১৫ মিনিটের দিকে সূচক ৭৩ পয়েন্ট বাড়ে। এরপর সূচক বাড়ার হার কমে যায়। এরই ধারাবাহিকতায় দিন শেষে ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩৬.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৪২৩.৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আজ স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ২২৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৩১ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে মোট ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির, কমেছে ৭১টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টি প্রতিষ্ঠানের।
আজ ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো বেক্সিমকো, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, ডেল্টা লাইফ, সামিট পাওয়ার, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, এসআইবিএল ও সিএমসি কামাল।

source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-17/news/194491
Md. Abul Hossain Shajib.
101-11-1375
Department of BBA, Sec:B.
25th Batch.
Daffodil International University.
Email: shajib_1375@diu.edu.bd
Admin Executive
creative.bd

Offline Golam Kibria

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1127
  • Working for a better life
    • View Profile
    • Golam Kibria
Re: Business News
« Reply #96 on: October 18, 2011, 02:59:29 PM »



আট মাসে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ২৫% বৃদ্ধি

চলতি বছরের প্রথম আট মাসে (জানুয়ারি-আগস্ট) বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
বলা যেতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ২০১১ সালের প্রথম আট মাসে ২৫ শতাংশ হারে বেড়েছে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে বড় ধরনের গতিময়তা এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি-আগস্ট সময়কালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৩৪৯ কোটি ১৯ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্য রপ্তানি করেছে। আর ২০১০ সালের একই সময়ে এই রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ২৭৯ কোটি ২৩ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, মার্চ মাসের পর থেকে আমেরিকায় বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি প্রায় প্রতি মাসেই ছিল নিম্নমুখী। মার্চে যেখানে ৪৭ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় হয়েছিল, সেখানে জুলাই মাসে তা নেমে যায় ৪১ কোটি ৩১ লাখ ডলারে।
তবে আগস্ট মাসে তা ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এই মাসে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ কোটি ৩১ লাখ ডলার। আগস্টের রপ্তানির পরিপ্রেক্ষিতেই আট মাসের মোট রপ্তানি ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে।
অন্যদিকে চলতি বছরের প্রথম আট মাসে আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে আমদানিও প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। গত বছরের একই সময়ে যেখানে ৩৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ পণ্য আমদানি করা হয়েছিল, সেখানে চলতি বছরের আট মাসে আমদানি হয়েছে ৬৫ কোটি ৫১ লাখ ডলার।
এর ফলে চলতি বছরের প্রথম আট মাসে আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যে উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ২৮৩ কোটি ৬৮ লাখ ডলার। আর গত বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ২৪৪ কোটি ১৪ লাখ ডলার।
২০১০ সালে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানি ২০০৯ সালের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেড়েছিল। বাংলাদেশ গত বছর ৪২৯ কোটি ৩৭ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করে।
তবে ২০০৯ সালে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছিল প্রায় ৩৭০ কোটি ডলারের পণ্য। আর ২০০৮ সালে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৭৪ কোটি ৮৪ লাখ ডলার।অর্থাৎ ২০০৮ সালের তুলনায় ২০০৯ সালে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানি সামান্য কমে গিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের প্রায় সব পণ্যকেই উচ্চ হারে আমদানি শুল্ক দিয়ে প্রবেশ করতে হয়। বাংলাদেশি পণ্য আমেরিকার বাজারে প্রবেশ করতে গড়ে ১৫ শতাংশ হারে শুল্কারোপের মুখে পড়ে। কম্বোডিয়ার পণ্যের ক্ষেত্রে দিতে হয় ১৭ শতাংশ। অথচ একই সময়ে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য এক শতাংশের কম হারে শুল্ক প্রদান করে।

Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-18/news/194614
Golam Kibria
ID:101-11-1373 (BBA)
Asst.Offic, Bangladesh Skill Development Institute
Ex.Lecturer,SEBGC
Email : golam_1373@diu.edu.bd
http://www.golamkibria.com
Mob:01843674226
Digital University: http://www.daffodilvarsity.edu.bd
Bangladeshi Poems, Novels and history: http://www.trulybangladesh.com

Offline Golam Kibria

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1127
  • Working for a better life
    • View Profile
    • Golam Kibria
Re: Business News
« Reply #97 on: October 21, 2011, 02:43:22 PM »
এবার ২৬% বেশি আয়কর বিবরণী জমা পড়েছে

চলতি করবর্ষে (২০১১-১২) ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতাদের মধ্যে আট লাখ ৫১ হাজার ৪৫২ জন কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) তাঁদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দিয়েছেন। গত বছর ছয় লাখ ৭৫ হাজার ২৪২ জন টিআইএনধারী তাঁদের বিবরণী জমা দিয়েছিলেন।
এ বছর গতবারের চেয়ে এক লাখ ৭৬ হাজার ২১০ জন বা ২৬ শতাংশ টিআইএনধারী আয়কর বিবরণী বেশি জমা পড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর বিভাগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
তবে গতবারের চেয়ে এবার আয়কর বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য অপেক্ষাকৃত কমসংখ্যক ব্যক্তি সময় বাড়ানোর আবেদন করেছেন। এবার মোট দুই লাখ পাঁচ হাজার ব্যক্তি সময় বাড়ানোর আবেদন করেছেন। আর গতবার দুই লাখ ৩০ হাজারের বেশি ব্যক্তি সময় বাড়ানোর আবেদন করেছিলেন।
সাধারণত সময় বাড়ানোর আবেদন যাঁরা করেন, নিশ্চিতভাবেই তাঁরা আয়কর বিবরণী জমা দেবেন বলে ধরে নেয় আয়কর বিভাগ। সে হিসাবে এবার আয়কর বিবরণী জমার হিসাব ধরা হয়েছে ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৪৫২ জন। গতবার সময় বাড়ানোর আবেদনসহ বিবরণী জমা দিয়েছিলেন নয় লাখ দুই হাজার পাঁচজন টিআইএনধারী।
এ বছর বিবরণী জমাবাবদ আয়কর পাওয়া গেছে এক হাজার ১১৪ কোটি টাকা। গতবার এ খাত থেকে রাজস্ব প্রাপ্তি ছিল ৯৭২ কোটি টাকা। এবার আয় বেড়েছে ১৪২ কোটি টাকা।
এ বছর সবচেয়ে বেশি ৮১ হাজার ৪০০টি বিবরণী জমা পড়েছে ঢাকার কর অঞ্চল-৬-এ। এর পরের স্থানে রয়েছে ঢাকার কর অঞ্চল-২-এ, জমাকৃত বিবরণীর সংখ্যা ৭৮ হাজার ৮৭৫। তৃতীয় স্থানে থাকা কর অঞ্চল-২-এ বিবরণী জমা পড়েছে ৭৬ হাজার ১৯৫টি।
ঢাকার বাইরে কর অঞ্চলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিবরণী জমা পড়েছে রাজশাহী কর অঞ্চলে। এই কর অঞ্চলে ৭৫ হাজার ২৭১টি বিবরণী জমা পড়েছে। এরপর চট্টগ্রাম কর অঞ্চল-১-এ রিটার্ন জমা পড়েছে ৫৫ হাজার ৯২৫টি।
চলতি অর্থবছরের ২ অক্টোবর আয়কর বিবরণী জমা দেওয়ার নিয়মিত সময়সীমা শেষ হয়। সে সময় পর্যন্ত সাত লাখ চার হাজার ২৫০ জন টিআইএনধারী তাঁদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিয়েছেন। পরে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়।
এ প্রসঙ্গে এনবিআরের সদস্য (আয়কর প্রশাসন) এম এ কাদের সরকার জানান, এবার কর আদায়ের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। নানা ধরনের উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি নেওয়ার ফলে করদাতারা বিবরণী জমায় উৎসাহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া করদাতাদের ভয়ভীতিও কেটে গেছে বলে তিনি মনে করেন।
গত বছর সময় বাড়ানোর পর ৭ অক্টোবর পর্যন্ত নয় লাখ দুই হাজার পাঁচজন করদাতা তাঁদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিয়েছিলেন। তবে এই হিসাবে ব্যক্তিগত বিবরণী জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোর জন্য আবেদনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে বিবরণী জমা দিয়েছিলেন ছয় লাখ ৭৫ হাজার ২৪২ জন করদাতা।

Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-21/news/195389
Golam Kibria
ID:101-11-1373 (BBA)
Asst.Offic, Bangladesh Skill Development Institute
Ex.Lecturer,SEBGC
Email : golam_1373@diu.edu.bd
http://www.golamkibria.com
Mob:01843674226
Digital University: http://www.daffodilvarsity.edu.bd
Bangladeshi Poems, Novels and history: http://www.trulybangladesh.com

Offline goodboy

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1133
  • "Find your ways, Built your inspiration."
    • View Profile
Re: Business News
« Reply #98 on: October 21, 2011, 11:39:17 PM »
PRAN wins Asia Best Food & Beverage Products award

PRAN, a leading food processing company, has received the ‘UDC Asia Best Food & Beverage Products-2011’ in recognition of its outstanding achievement in business development.

Universo De’Comercio (UDC) UK in collaboration with UDC Malaysia awarded PRAN under the category Global Business Award (Food & Beverage Sector), a press statement said on Monday.

Director of PRAN-RFL Group Uzma Chowdhury along with Country Manager of PRAN in Malaysia Asif Saygal received the award from Colin Bond, Chairman and Dr Erliana Nor, the chief executive officer of UDC.

The award-giving ceremony was arranged at Putra World Trade Center at Kuala Lumpur recently where former Prime Minister of Malaysia Dr Mahathir Mohamad was present.

PRAN products are exported to 77 countries of the world, the company said.

source: http://www.businessnews-bd.com/index.php?option=com_content&view=article&id=4463:pran-wins-asia-best-food-a-beverage-products-award-&catid=36:business&Itemid=27
Md. Abul Hossain Shajib.
101-11-1375
Department of BBA, Sec:B.
25th Batch.
Daffodil International University.
Email: shajib_1375@diu.edu.bd
Admin Executive
creative.bd

Offline goodboy

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1133
  • "Find your ways, Built your inspiration."
    • View Profile
Re: Business News
« Reply #99 on: October 21, 2011, 11:43:04 PM »

Commodities prices gain in global market

Gold traded choppy within US$20 range during the end of last week as bullion investors raised cash to cover margin calls credit rating downgrades of Spain and Italy.

At the beginning of the week gold prices rose more than 2.0 percent, reversing a decline in the previous session after the leaders of France and Germany promised on Monday to unveil new steps by the end of the month to resolve the euro zone's debt crisis, a weekly review report said.

However gold dropped on Tuesday, giving up some of the previous day's gains as bullion investors sold on uncertainty ahead of a key vote in Slovakia on expanding the euro zone rescue fund.

Gold rallied on Wednesday, in tandem with riskier assets, as the dollar fell on hopes the euro zone debt crisis will be contained after Slovakian parties agreed to boost the region's bailout fund. Prices held steady on Thursday morning, as optimism for a solution to the euro zone crisis underpinned sentiment.

Brent Crude oil prices ended last week by edging higher from Thursday after the encouraging U.S. jobs data suggested the United States may avoid a recession. Brent crude for November edged up 15 cents to settle at US$ 105.88 a barrel.

Oil rose further on Monday, fueled by optimism that demand in the world's largest consumer would hold, Brent rose 0.2 percent to US$ 106.10 a barrel. Oil continued its rally on Tuesday on news of an alleged Iranian plot to assassinate Saudi Arabia's ambassador in the United State.

Moreover, as Slovakian lawmakers appeared ready to approve an EU plan to strengthen the euro zone rescue fund the next day, Brent crude rose-posting an 11.6 percent gain over six sessions, snapping a five-session streak of higher closes for the week on Wednesday.

source: http://www.businessnews-bd.com/index.php?option=com_content&view=article&id=4443:commodities-prices-gain-in-global-market-&catid=36:business&Itemid=27
Md. Abul Hossain Shajib.
101-11-1375
Department of BBA, Sec:B.
25th Batch.
Daffodil International University.
Email: shajib_1375@diu.edu.bd
Admin Executive
creative.bd