অ্যাভোকাডো: আমাদের দেশে ফলটি তুলনামূলক দুর্লভ। তবে চিনির মাত্রা অত্যন্ত কম এই ফলে। একটি আস্ত অ্যাভোকাডোতে মাত্র আধা গ্রাম প্রাকৃতিক চিনি থাকে। তাই বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে আস্ত একটি অ্যাভোকাডো খেলে ওজন কিংবা ডায়বটিস নিয়ন্ত্রণের পথে অন্তরায় হবে না। তবে চিনির মাত্রা কম হলেও এতে ক্যালরির মাত্রা বেশি। তাই একে প্রতিদিনের অভ্যাসে পরিণত করা যাবে না।
পেয়ারা: একটি পেয়ারায় প্রায় ৫ গ্রাম চিনি থাকে, আঁশ থাকে ৩ গ্রাম। যা এক বাটি বাদামি চালের ভাত কিংবা এক টুকরা ‘হোল-গ্রেইন’ পাউরুটির চেয়ে বেশি না। আর খোসাসহ খেলে আরও বেশি আঁশ মিলবে।
ফুটি: মাঝারি আকারের এই ফলে প্রায় ৫ গ্রাম চিনি ও ২৩ গ্রাম ক্যালরি পেটে যাবে।
পেঁপে: ছোট আকারের পেঁপের অর্ধেকটায় প্রায় ৬ গ্রাম প্রাকৃতিক চিনি মিলবে। তাই একবারে অর্ধেক পেঁপে খাওয়াই যথেষ্ট। স্বাদ বাড়াতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস কিংবা এক চিমটি লবণ মাখিয়ে নিতে পারেন।
স্ট্রবেরি: এক কাপ স্ট্রবেরিতে মিলবে প্রায় ৭ গ্রাম প্রাকৃতিক চিনি। সালাদের সঙ্গে মিশিয়ে নিশ্চিন্তে খেতে পারেন ফলটি।