সাক্ষাতকারঃ হাসিন হায়দার

Author Topic: সাক্ষাতকারঃ হাসিন হায়দার  (Read 1056 times)

Offline mushfiq.swe

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 109
    • View Profile
টিউন্টারভিউ গেস্ট: হাসিন হায়দার, হেড অফ আইডিয়াস এবং প্রতিষ্ঠাতা, Leevio
টিউন্টারভিউ হোস্ট: আরিফ নিজামী
সময়: মঙ্গলবার, ২৪ অগাষ্ট ২০১১ । দুপুর ২ টা ।
স্থান: Leevio অফিস, উত্তরা , ঢাকা ।

হাসিন হায়দার, দেশের ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভলপমেন্টে এক উজ্জল নক্ষত্র । তার অনুপ্রেরণায় পিএইচপি (PHP) কোডিংয়ের জগতে ডুব দিয়েছেন অগণিত মানুষ । দেশের প্রথম ZCE, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রোগ্রামিং বইয়ের লেখক, বাংলা দেশের সবচেয়ে বড় PHP গ্রুপ, PHPXpert এর পরিচালক, দেশের প্রথম বাংলা ইউনিকোড পার্সারের ডেভোলোপারদের অন্যতম, জনপ্রিয় ফেসবুক এপ্লিকেশন Miproapps/thruSocial এর প্রবর্তক এবং আন্তর্জাতিক মানের Startup Leevio এর এই প্রতিষ্ঠাতার কথা আজ জানবো টেকটিউনস টিউন্টারভিউ এর মাধ্যমে।

টেকটিউনস: কম্পিউটার ও কোডিং জগতে আপনার শুরুটা কিভাবে হলো ?
হাসিন হায়দার: আমি যখন রাজশাহী বিআইটিতে (বতর্মানে রুয়েট) ভর্তির কোচিং করতাম তখন সেখানে একটা কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ছিল । ক্লাসের পর প্রতিদিনই আমি সেখানে অনেক সময় ব্যয় করতাম । প্রথম প্রথম শুধু গেমিং, তারপর আঁকাআঁকি ইত্যাদি । এরপর আমার মাথায় একটা প্রশ্ন আসলো যে এই এপ্লিকেশনগুলো কিভাবে কাজ করে । আমি আমার বাবাকে বেসিক কম্পিউটার শেখার একটা বই এনে দিতে বললাম । তিনি যেহেতু কম্পিউটারের ব্যাপারে অভিজ্ঞ ছিলেন না তাই তিনি এক দোকান থেকে মাইক্রোসফট এক্সেলের একটা বই নিয়ে এলেন । এক্সেলে ফর্মুলা লেখা, ম্যাক্রো প্রোগ্রামিং আমার আবেগকে প্রজ্বলিত করল এবং আমি Foxpro এর উপর একটি বই কিনলাম, এভাবেই আমার প্রোগ্রামিং জীবনের শুরু ।

টেকটিউনস: আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড সিভিল ইন্জিনিয়ারিং । সেখান থেকে প্রোফেশনাল কোডিং জগতে চলে আসার গল্পটা শুনব ।
হাসিন হায়দার: যেহেতু আমি FoxPro ও Qbasic এ প্রোগ্রামিংয়ে আগ্রহী ছিলাম এবং শিখছিলাম, তাই আমাদের নিউমারিক্যাল এনালাইসিস ক্লাসের সমস্যাগুলো সলভ করতে অনেক ভালো লাগত । বিআইটিতে একটি বিশাল কম্পিউটার রুম ছিল, 256 এবং 356 মেশিনে পূর্ণ একটি DOS এর জগৎ । তখন আমার এক বন্ধু বাংলা ডিকশনারী, বাংলা টেক্সট টু স্পিচ এর মত বাংলা এপ্লিকেশন তৈরীতে ভীষণ আগ্রহী ছিল । আমরা একসাথে অনেক সময় কাটিয়েছি । তখন আমি বাংলা একটা এপ্লিকেশন তৈরীর পরিকল্পনা করলাম যা দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে সহজে বাংলা লেখা যাবে । তখন আমি এবং চারজন জুনিয়র, ইমন, সুমন, আবিদ ও সুমি মিলে বাংলা ইন্টারফেস অর্ক (Orko) তৈরী করলাম । এটা ক্যাম্পাসে ভীষণ জনপ্রিয় হল এবং ব্যবসায়িকভাবেও সফল ছিল । এটিই আমাদের বাণিজ্যিক এপ্লিকেশন তৈরীতে ক্যারিয়ার গঠনে উদ্বুদ্ধ করল ।

টেকটিউনস: পেজফ্লেক্স আর সামহোয়্যার ইনে তো একটা ব্যস্ত সময় পার করেছেন, ওটা নিয়ে কিছু বলুন ।
হাসিন হায়দার: সামহোয়্যার ইনে আমি টিম স্পিরিটের ব্যাপারে অনেক কিছু শিখেছি । সামহোয়্যার ইনের CEO অরিল্ড ক্লকারহগ সেই সময় আমার মেন্টর ছিলেন । তিনি আমাকে শিখিয়েছেন সাফল্য এমন কিছু যা সবার সাথে মিলে উৎযাপন করতে হয় এবং রঙ্গীন মূহুর্ত (colorful moments) বলতে আসলে কি বোঝায় । সামহোয়্যার ইনে আমি বেশ কিছু চমৎকার ডেভেলপার সাথে পরিচয় হয়েছে । আমার সময় সামহোয়্যার ইনে দেশের সেরা কিছু ডেভলপাররা কাজ করতেন । আমরা একসাথে অনেক কিছু শিখেছি । পেজফ্লেক্স এর ব্যাপারটাও অনেকা একই রকম । শিপলু বাহ, ওমর আল জাবির মিশো এবং অন্যান্য সহকর্মীরা সত্যি খুব উৎসাহ প্রদায়ক ছিলেন । এবং আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আমি পেজফ্লেক্সে থাকাকালীন শিখেছি, তা হলো এপ্লিকেশনের ভার্সন কন্ট্রোল টুলের ব্যবহার এবং স্কেলযোগ্য বৃহৎ আকারের এপ্লিকেশন তৈরী ।

টেকটিউনস: আপনার লেখা বেশ কিছু বইও বাজার মাতিয়েছে একসময় ।
হাসিন হায়দার: জ্বী, আমি এই পর্যন্ত চারটি বই লিখেছি ।

টেকটিউনস: আপনি তো বাংলাদেশের প্রথম ZCE (Zend Certified Engineer ), আপনার ZCE হওয়ার গল্পটা শুনতে চাই।
হাসিন হায়দার: আমি যখন ZCE হওয়ার পরিক্লপনা করছিলাম তখন এই বিষয়ে রিসোর্স খুজে পাওয়া অনেক কষ্টের ছিল । এবং মানুষজন এমনভাবে তাকাতো যেন আমি ভীনগ্রহের কোন এলিয়েন ! অনেক খোজাখোজির পর নেট থেকে এই বিষয়ের কিছু বই পেলাম এবং সিদ্ধান্ত নিলাম পরীক্ষাটা দেয়ার । তিন চার মাসের বেতনের টাকা জমিয়ে পরীক্ষার ফি জোগাড় করলাম । তখন আমি একটা চাকরি করছিলাম এবং ওটাই আমার একমাত্র আয়ের উৎস ছিল । উপার্জনটা কষ্টের ছিল এবং ফেল করার ভার বহন করা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না । তাই আমি অনেক desperate ছিলাম । আর কোন কিছুতে প্রথম হওয়ার আনন্দের ব্যাপারটাও মাথায় ছিল । দেশে তখন কেউ ZCE ছিল না এবং এটা আমার কাজে ব্যবহৃত টুল PHP এর সাথেও সামন্জস্যপূর্ণ ছিল । তাই আমি ZCE পরীক্ষায় অংশ নিলাম ।

টেকটিউনস: TRIPART, SOMEWHEREIN, সহ আপনার কাজ করা বেশী ভাগ প্রতিষ্ঠানই সোসিয়াল নেটওয়ার্কিং নিয়ে এটা কি কাকতালীয় ?
হাসিন হায়দার: না, আমি দীর্ঘদিন ধরেই সোসিয়্যাল এপ্লিকেশন ডেভলপমেন্টের কাজ করছিলাম এবং এই বিষয়ে কাজ করছে এমন কোম্পানি ও ডেভলপারদের সাথে কাজ করতে আমি স্বাছ্যন্দ বোধ করি । কারণ এটাতে আমার ও অন্যদের জন্য কমিউকেশনে সহজ এবং আমরা একই অবস্থানে থাকতে পারি।

টেকটিউনস: চাকরী ছেড়ে entrepreneurship এ চলে আসা কেন ?
হাসিন হায়দার: সত্যি বলতে কি আমার কিছু বেশ কিছু অদ্ভুত আইডিয়া ছিল যেগুলোতে হয়ত আমার চাকরীদানকারী কোম্পানি ফান্ডিং করতে আগ্রহী হতো না। তাই আমাকে নিজেকেই ওগুলো বাস্তবায়নে উদ্দোগী হতে হতো । এটাই আমার Entrepreneurship Spirit ছিল এবং এর কারণেই আমরা Leevio শুরু করি।

টেকটিউনস: আপনি পাচঁ সন্তানের পরিবারের একমাত্র ছেলে, আপনাকে নিয়ে নিশ্চয়ই সবার বিরাট প্রত্যাশা । এগুলো ক্যারিয়ারকে কিভাবে প্রভাবিত করেছে ?
হাসিন হায়দার: আমি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে যেখানে আমার বাবা খুবই কষ্টে উপার্জন করতেন । তাই আমি অর্থে মর্ম জানতাম এবং অর্থ উপার্জনে কত কষ্ট করতে হয় তাও জানতাম । মাত্র একজন পুত্র সন্তানের আশায় আমাদের পরিবারে পর পর চারজন কন্যা সন্তান হয়ে ছিল, তাই আমার উপর দায়িত্বটাও বেশী ছিল । এই জিনিষগুলো আমাকে আমার সাফল্যের ব্যাপারে ফোকাসড হতে সাহায্য করে । আমাকে এটা করতেই হতো, তাছাড়া অন্যকোন পথ ছিল না (হাসি) । এবং আপনি যখন কোন কিছু নিয়ে থাকেন তখন আপনার জন্য চ্যালেন্জ নেয়া সহজ হয়ে যায় ।

টেকটিউনস: আমরা যদি গ্লোবালী দেখি তবে আমাদের সামনে তিনজন সেরা Entreprenuer আছে, বিল গেটস, স্টিভ জবস আর হালের মার্ক জাকারবার্গ । আপনার পছন্দের কে ? আপনার Entrepreneurship দর্শনটা কি ?
হাসিন হায়দার: বিল গেটস এবং স্টিভ জবস । আমার জীবনের বড় একটা সময় আমি ভিজুয়্যাল বেসিকে কাজ করেছি , যা মাইক্রোসফটের একটা চমৎকার প্রোগ্রাম। তারপর আমি পথ পরিবর্তন করে LAMP এবং তারপর Mac এ এপ্লিকেশন ডেভলপিং শুরু করি। স্টিভ জবস ও তার চমৎকার গেজেটগুলো আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে।

টেকটিউনস: Leevio নামটার ইতিহাস কি?
হাসিন হায়দার: বিভিন্ন নেম জেনারেটরে আমরা ভালো কিছু নাম খুজছিলাম, এই নাম ওভাবেই পাওয়া । আমরা আরো তিনটা নাম বাছাই করে ভোটাভোটি করলাম । Leevio বন্ধুদের কাছ থেকে সরব্বোচ্চ নম্বর পেলো এবং আমরা সেইটাই গ্রহণ করলাম । Leevio এর কোন অর্থ নেই, এটা আরেকটা ভালো দিক । তাছাড়া এটা Life এর মতো শোনায়।

টেকটিউনস: Leevio এর Miproapps হঠাৎ i2We এর ThruSocial হয়ে গেল কিভাবে ?
হাসিন হায়দার: আমরা Miproapps এর ৮০% শেয়ার i2we এর কাছে বিক্রি করে দেই । তারা বুঝতে পারলো এর উপর ভিত্তি করেই সোসিয়্যাল ডেভলপমেন্টের নতুন সূচনা হতে পারে । তাই তারা এর নাম পরিবর্তন করে thrusocial দেয় এবং এই এপটিই পুরো কোম্পানির মূল আর্কষন হয়ে দাড়ায়।

টেকটিউনস: Leevio এর ব্যবসায়িক সাফল্য কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ? এর মূল সোর্স কোনটি ?
হাসিন হায়দার: প্রথম দিকে যখন আমরা MiproApps তৈরী করছিলাম তখন আমরা ক্লায়েন্টদের কাজ ও করতাম । যে অর্থ আমরা উপর্জন করছিলাম তা ইন হাউজ ডেভলপমেন্টের কাজে লাগত । এখনও আমরা উপার্জিত আয়ের বড় একটা অংশ রিসার্চ ও ডেভলপমেন্ট ও ইন হাউজ ডেভলপমেন্টে খরচ করে থাকি।

টেকটিউনস: অনেকের মতে এখন আমরা internationally স্টার্টআপের বাবলের (startup bubble) মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, আপনার মতামত কি ?
হাসিন হায়দার: খারাপ না, Entrepreneurship স্পিরিট খুবই ভালো । তবে একটা কথা, আপনাকে আগে একজন ভালো টিম প্লেয়ার হতে হবে নিজের টিম পরিচালনা করতে । তাই আপনি যদি দুই তিন বছর কোন ভালো টিমের সাথে কোন কোম্পানিতে চাকরী করতে পারেন তবে তা নিজের স্টার্টআপ চালু করতে বেশ সহায়ক হবে।

টেকটিউনস: আপনকে inspire করে বা আপনার ক্যারিয়ারে অবদান আছে এমন কিছু ব্যক্তির নাম আমাদের যদি জানাতেন ।
হাসিন হায়দার: আমি এই বিষয় নিয়ে একটি পোষ্ট লিখেছি । সেটা দেখতে পারেন । ( http://hasin.wordpress.com/2009/01/19/hats-off-to-you-who-are-behind-the-scene/ )

টেকটিউনস: যারা উদ্যোক্তা হতে চান তাদের এই ক্ষেত্রে আসার আগে কি কি প্রস্তুতি নেয়ার পরার্মশ দিবেন ?
হাসিন হায়দার: এটার উত্তর আগেই দিয়েছি, প্রথমে ভালো টিম প্লেয়ার হতে হবে।

টেকটিউনস: ক্যারিয়র শেষে নিজেকে কোথায় দেখতে চান ? কোন ব্যক্তিগত লক্ষ্য ?
হাসিন হায়দার: আমি শুধু নিজের মন যা চায় তাই করে বেড়ানো মত সময় চাই । যেমন ১০দিনের মাছ শিকার করা, একটি বই লেখা বা পাহাড়ের চূড়ার বসবাস করা। তেমন বড় কিছু না :-)।

টেকটিউনস: আপনার পরিবারের সদস্য নিয়ে কিছু বলুন।
হাসিন হায়দার: আমি আমার বাবা মাকে নিয়ে গর্বিত। আমার মা আমার পাচঁ বছর বয়স থেকে প্যারালাইজড। তবুও তিনি আমার বাবার সাথে মিলে সকল ঝক্কি ঝামেলা সহ্য করে গেছেন। আমাদের পড়ালেখা খরচ ও খাবার জোগাড় করার উদ্দ্যেশে টিউশিনির মত বাড়তি কাজও করেছেন। আমার ইচ্ছে করে আমি যদি তাদের মত হতে পারতাম। আমি আমার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে ভীষণ ভালোবাসি। তারা আমার অনুপ্রেরণার উৎস। আমার বোনরা, যদিও আমাদের মাঝে দারুন ঝগড়া হতো, তবুও আমরা একে অপরকে খুব ভালোবাসি।

টেকটিউনস: আপনার দুই সন্তানদেরও কী প্রোগ্রামার বানানোর ইচ্ছা না অন্য কোন পরিকল্পনা আছে?
হাসিন হায়দার: না আমি একজন লিবারেল মানুষ । আফিফ এবং ইভানকে তাদের নিজের জীবন গড়তে দিব । আমি তাদের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য ও নিদের্শনা দিব কিন্তু কখনও ক্যারিয়ারের ব্যাপারে চাপ দিব না।

টেকটিউনস: Titanium প্লাটফরমে আইফোন app বানানো নিয়ে আপনারা বেশ কিছু কাজ করেছেন। এটা সম্বন্ধে কিছু বলুন।
হাসিন হায়দার: ১৭ তারিখে JSCON2011 তে আসুন এবং নিজেই দেখে নিন :)

টেকটিউনস: Leevio এর সুদূর প্রসারি কোন চিন্তা বা ভবিষ্যতে কি কি প্রোডাক্ট আসতে পারে ?
হাসিন হায়দার: সিক্রেট 🙂 ।

টেকটিউনস: Leevio থেকে বাংলা লেখার টুল স্লেট বেরিয়েছে । দেশের জন্য আরো কোন কিছু করার পরিকল্পনা কী Leevio এর আছে?
হাসিন হায়দার: আমি বাংলা এপ্লিকেশন তৈরীতে আগ্রহী । দেখা যাক নতুন আর কি আইডিয়া আমার মাথায় আসে, আমরা সেগুলো নিয়ে অবশ্যই কাজ করব যদি না এটা আমার স্কিলের বাইরের কিছু হয়।

টেকটিউনস: PhpXpert গ্রুপ কিভাবে শুরু । এর প্রোগ্রামগুলোর পিছনে Intention কি ?
হাসিন হায়দার: সবাইকে সচেতন করা এবং এই অসাধারণ ভাষাটাকে সবার কাছে পৌছে দেয়া । আরেকটা বড় কারণ যার কারণে আমরা ওয়ার্কশপ, সেমিনার আয়োজন করি হচ্ছে একটা কমিউনিটি গড়ে তোলা এবং দিক নির্দেশনা প্রদান করা ।

টেকটিউনস: টেকটিউনস কেমন লাগে? টেকটিউনস সম্বন্ধে আপনার মতামত ও পরামর্শ জানতে চাচ্ছি।
হাসিন হায়দার: আমি টেকটিউনস অনেক পছন্দ করি । টেকটিউনসের নির্মাতা, পরিচালক, CEO & CTO - মেহেদী হাসান আরিফ একজন চমৎকার মানুষ এবং আমরা দীর্ঘদিন ধরে একে অপরকে চিনি। আপনার মত এবং অন্যান্যরা টেকটিউনসকে পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবন্ত রাখছেন। শুধু একটা জিনিষ আমার অপছন্দ যে এখানে অনেক কপিরাইটেড ম্যাটেরিয়াল শেয়ার করা হয় । আমি ব্যাক্তিগতভাবে পাইরেসী পছন্দ করি না এবং একে এড়িয়ে যেতে চেষ্টা করি । আমাদের "পাইরেসীকে না বলুন" - এ ধরণের সচেতনতা তৈরী করা উচিত । আপনার সময়ে জন্য ধন্যবাদ , JS Conference এ দেখা হবে।

https://www.techtunes.com.bd/featured/tune-id/86967
Muhammad Mushfiqur Rahman
Lecturer, Dept. of SWE,
FSIT, DIU.