সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল বন্ধ হয় কখন?

Author Topic: সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল বন্ধ হয় কখন?  (Read 3806 times)

Offline 710001113

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 493
    • View Profile
Rana Mohammad Yousuf

প্রশ্ন ১: ক. সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল বন্ধ হয় কখন?
খ. সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল শুরু হয় কখন?
গ. সেন্টমার্টিন জাহাজ কতদিন চলে?
উত্তর : এই বছর (২০১৮) তে ৮ ই এপ্রিল পর্যন্ত জাহাজ চলাচল করবে। আবার কেউ বলতেছে ১৪ই এপ্রিল। সেন্টমার্টিন এর জাহাজ চলাচল সাধারণত আবহাওয়া এর উপর নির্ভর করে। প্রতিবছর নভেম্বর মাসে শুরু হয় এবং মার্চের শেষে কিংবা এপ্রিলের শুরুতে জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়।
প্রশ্ন ২ : ক. জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে কি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায় না?
খ. সেন্টমার্টিন কি শুধু শীতকালে যাওয়া যায়?
গ. জাহাজ ছাড়া সেন্টমার্টিনে যাওয়ার অন্য কোন উপায় আছে কি?
উত্তর : সেন্টমার্টিন জাহাজ ছাড়া স্পিড বোট, ট্রলারে বা মালবাহী বোটে সারা বছর যাওয়া যায়। তবে বর্ষাতে সিগন্যাল থাকলে ছাড়ে না।
প্রশ্ন ৩ : ক. ট্রলার, স্পিড বোট বা মালবাহী বোটে কিভাবে যাব, কোথায় থেকে ছাড়ে?
খ. ট্রলারে যাব কিভাবে? কতক্ষণ সময় লাগে?
গ. ভাড়া কত?
ঘ. ট্রলারে যাওয়া কি খুব বিপদজনক?
উত্তর : টেকনাফ নামারবাজার ব্রিজ বা জেটি ঘাট থেকে ট্রলার, স্পিডবোট ও মালবাহী ছাড়ে। সিজনের সময় জাহাজ ঘাটের পাশ থেকে ও ট্রলার ছাড়ে। সাধারণত ট্রলার ও মালবাহী বোট ১৫০-৩৫০ টাকা নেয়। এটা সিজন ও যাত্রীভেদে কম বেশি হয়ে থাকে। সময় লাগে ২-৩ ঘন্টা।
ট্রলারে যেতে কোন ঝুকি আছে বলে আমার মনে হয় না বরং এডভেঞ্চার মনে হয়। তবে যাদের হার্ট দুর্বল বা পানি রোগ আছে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াতে ট্রলারে না যাওয়াই
প্রশ্ন ৩ : ক. বর্ষাতে বা অফ সিজনে কি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায়?
খ. বর্ষাতে সেন্টমার্টিনে যাওয়া কতটুকু নিরাপদ?
গ. অফ সিজনে সেন্টমার্টিনে গেলে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা কি? হোটেল ও খাবার দোকান কি এভেইলেবল?
উত্তর: অফ সিজনে জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকলে ও ট্রলার বা মালবাহী বোট চলাচল করে। ঐ সময় আবহাওয়া ও সমুদ্র উত্তাল থাকে বলে ট্রলারে বা বোটে যাওয়া নিরাপদ না। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া না থাকলে যাওয়া যায়। তবে সত্যিকার অর্থে তখন সেন্টমার্টিন ভ্রমণ খুব আরাম ও আনন্দের হয়। লোকজন কম থাকে, দ্বীপ নির্জন থাকে। হোটেল, কটেজ ও রেষ্টুরেন্ট প্রায়ই বন্ধ হয়ে যায়, মাঝে মাঝে ২-১ টা চালু থাকে। সেক্ষেত্রে স্থানীয় লোকের সাহায্য নেওয়া যায়।
৫। ক. ছেড়া দ্বীপ কি সেন্টমার্টিনের মত আরেকটি দ্বীপ? ছেড়া দ্বীপ কিভাবে যাব?
খ. ছেড়া দ্বীপ যাওয়ার জন্য স্পিড বোট বা ট্রলার কোথায় পাওয়া যায়, ভাড়া কত নেয়?
গ. ছেড়া দ্বীপ কি হেটে যাওয়া যায়?
ঘ. ছেড়া দ্বীপ কি সাইকেলে চালিয়ে যাওয়া যায়? সেন্টমার্টিনে কি সাইকেল ভাড়া পাওয়া যায়, ভাড়া কত?
উত্তর: ছেড়া দ্বীপ সেন্টমার্টিনের একটি অংশ। জোয়ারের সময় সেন্টমার্টিন মুল দ্বীপ থেকে কিছু অংশ আলাদা হয়ে যায় বলে এটার নাম ছেড়া দ্বীপ। ছেড়া দ্বীপ স্পিড বোট, লাইফ বোট বা ড্যানিশ, কাঠের ছোট বোট (ইঞ্জিনচালিত) সাইকেল কিংবা হেটে ও যাওয়া যায়।
ভাড়া: জনপ্রতি
কাঠের ছোট বোট (ইঞ্জিনচালিত) - ১৫০ টাকা (৮-১০ জন)
লাইফ বোট বা ড্যানিশ - ২০০ টাকা (১০-১৫ জন)
স্পিডবোট - ৩০০ টাকা (৬ জন বসা যায়)
সাইকেল ভাড়া - প্রতিঘন্টা ৩০-৫০ টাকা
জোয়ার থাকলে ও হেটে ছেড়া দ্বীপ যাওয়া যায়। যে জায়গায় পানি থাকে সেটা ছোট নৌকা দিয়ে পারাপার হতে ২০ টাকা লাগে।
প্রশ্ন ৪: ক. ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
খ. চিটাগাং থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
গ. কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
ঘ. টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন কিভাবে যাব?
ঙ. সেন্টমার্টিন কোন কোন বাস যায়? ট্রেনে বা বিমানে কি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায়?
উত্তর : ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়া সবচেয়ে সহজ। সন্ধ্যা ৭ টার গাড়িতে উঠলে সকালে ৬- ৭ টার মধ্য দমদমিয়া জাহাজ ঘাট বা টেকনাফ শহরে নেমে জাহাজ বা ট্রলারে যেতে পারেন। তবে লম্বা বন্ধ থাকলে ঢাকা- চিটাগাং রোড়ে যানজট বেশি হওয়ার কারণে অনেকের পৌছাতে দেরি হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে জাহাজ মিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ সব জাহাজ ৯:৩০ টায় ছেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে ট্রলারে করে যাওয়া যায়।
প্ল্যান ১: ঢাকা থেকে বাসে সরাসরি টেকনাফ
বাসের নাম: শ্যামলি, সেন্টমার্টিন পরিবহন (এসি, নন এসি), এস আলম, মডার্ণ, ঈগল, সৌদিয়া রিল্যাক্স।
ভাড়া : নন এসি ৯০০ টাকা, এসি ১৫০০-২০০০ টাকা
প্ল্যান ২: ঢাকা থেকে ট্রেনে চিটাগাং, চিটাগাং থেকে বাসে সরাসরি টেকনাফ।
ঢাকা থেকে বিকেলে সুবর্ণ ট্রেনে এসে রাত ১২ টা থেকে ২ টা পর্যন্ত সিনেমা প্যালেস থেকে এস আলম ও সৌদিয়া বাস সরাসরি টেকনাফে যায়। তাছাড়া গরিবুল্লাহ শাহ মাজার থেকে ও যাওয়া যায়।
বাসের নাম: এস আলম, সৌদিয়া
ছাড়ার সময় : রাত ১২-২ টা
ছাড়ার স্থান : সিনেমা প্যালেস ও জিইসি গরিবুল্লাহ শাহ এর মাজার
ভাড়া : ৪০০ টাকা।
প্ল্যান ৩: ঢাকা থেকে বিমানে বা বাসে সরাসরি কক্সবাজার এসে টেকনাফ স্পেশাল সার্ভিসে করে টেকনাফ যাওয়া যায়।
বাসের নাম : স্পেশাল সার্ভিস (২ ধরণের বাস আছে একটা ক্লোজ ডোর, আর একটা হ্নীলাতে বিরতি দেয়।
ছাড়ার সময়: ভোর ৫:৩০ থেকে ছাড়ে লালদিঘীর পাড় থেকে।
বাস ছাড়ার স্থান : লাল দিঘীর পাড় ও বাস টার্মিনাল
ভাড়া : ১৪০-১৫০ টাকা ( এজেন্ট এর মাধ্যমে গেলে ২০০ নিবে)
প্ল্যান ৪: টেকনাফ নামারবাজার ঘাট থেকে ট্রলার ও বোট ছাড়ে। জাহাজে যেতে হলে বাসে বা সিএনজি তে দমদমিয়া ঘাটে গিয়ে সেখান থেকে জাহাজে যাওয়া যায়। জাহাজ ছাড়ার কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে কিছু ট্রলার ও ছাড়ে। টেকনাফ থেকে দমদমিয়া ঘাট বাস ভাড়া -২০ টাকা।
প্রশ্ন ৫: ক. সেন্টমার্টিন কোন কোন জাহাজ চলে?
খ. সেন্টমার্টিন যাওয়ার আরামদায়ক জাহাজ কোনটা?
গ. কম সময়ে সেন্টমার্টিন পৌছে কোন জাহাজ?
ঘ. পারিজাত ও কুতুবদিয়া ও গ্রীন লাইন জাহাজ কি এখন চলে?
ঙ. এম ভি টিপু নাকি টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যায়, কতটুকু সত্য?
উত্তর: বর্তমানে টেকনাফ- সেন্টমার্টিন রুটে জাহাজ চলে কেয়ারি সিন্দাবাদ, কেয়ারি ক্রুজ এন্ড ডাইন, বেক্রুজ ও সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে এম ভি টিপু ৭। গ্রীন লাইন, পারিজাত ও কুতুবদিয়া আগে চলাচল করলে ও অনুমুতি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার কারণে এখন বন্ধ আছে। কম সময়ে যাওয়ার জন্য বেক্রুজ ও এম ভি টিপু ৭ এ যেতে পারেন। দ্রুত ও আরামদায়ক ভ্রমণ চাইলে বেক্রুজে যেতে পারেন (শীততাপ নিয়ন্ত্রিত), সময় লাগে ১ঘন্টা ৩০ মিনিট।
ক. জাহাজ টেকনাফ থেকে কয়টায় ছাড়ে এবং সেন্টমার্টিন থেকে কয়টায় ছাড়ে?
খ. টিকেট এ কি শুধু যাওয়ার ভাড়া নেয় না যাওয়া আসার ভাড়া একসাথে?
গ. জাহাজে যেদিন যাব ঐদিন কি ফিরে আসতে হবে? যদি ১ দিন বা ২ দিন পরে সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে আসি সেক্ষেত্রে কি আমাকে অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে?
উত্তর: টেকনাফ থেকে জাহাজ ছাড়ে ৯:৩০, রিপোর্টিং টাইম ৯:০০, সেন্টমার্টিন থেকে ছাড়ে ৩:০০, রিপোর্টিং টাইম ২:৩০। সব জাহাজ একই সময় ছাড়ে আবার একই সময় ফিরে আসে। জাহাজের ভাড়া যাওয়া আসা একসাথে নিয়ে নেয়। আপনি টিকেট করার সময় যাওয়া এবং আসার তারিখ উল্লেখ করে দিবেন। কোন কারণে ১ দিন আগে বা পরে আসতে চাইলে ও আসতে পারবেন। তবে সেক্ষত্রে আপনার সিট বা আসন না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, দাঁড়িয়ে আসতে হবে। ১ দিন আগে বা পরে আসার জন্য কোন অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে না। কোন কারণে যদি আপনি জাহাজ মিস করেন তাহলে কোম্পানি টাকা রিটার্ণ করবে না। সেক্ষেত্রে ট্রলারে আসতে হবে।
৬। ক. জাহাজের ভাড়া কত?
খ. জাহাজের অগ্রিম টিকেট বুক দিব কিভাবে?
গ. জাহাজের ঠিকানা ও ফোন নাম্বার পাওয়া যাবে কিভাবে?
উত্তর: বর্তমানে কেয়ারি সিন্দাবাদ, কেয়ারি ক্রুজ, বেক্রুজ ও এম ভি টিপু ৭ চলাচল করতেছে। কুতুবদিয়া, পারিজাত ও গ্রীন লাইন আগে চলাচল করলে ও এখন বন্ধ আছে।
১। কেয়ারি সিন্দাবাদ
ভাড়া : মেইন ডেক-৫৫০
ওপেন ডেক-৭০০
ব্রিজ ডেক -৮০০
২। কেয়ারি ক্রুজ এন্ড ডাইন
ভাড়া : (আপ-ডাউন)
এক্সক্লুসিভ লঞ্জ -১০০০
কোরাল লঞ্জ-১০০০
পিয়ারল লঞ্জ -১৪০০
কেয়ারি অফিস :
ক. ঢাকা অফিস: কেয়ারি প্লাজা (৬ষ্ঠ তলা), ৮৩ সাতমসজিদ রোড়, ৮/এ ধানমন্ডি, ঢাকা।
০২-৯১৩৫৪৫৯, ০১৮১৭-১৪৮৭৩৫
খ. চিটাগাং অফিস:
কেয়ারি ইলিশিয়াম (৪র্থ তলা), প্যারেড কর্ণার, চকবাজার। ০৩১-২৮৫১৩৫৮, ০১৬ ৭৭ ৫ ৭৭ ৮ ৯৯,
গ. কক্সবাজার ও টেকনাফ অফিস :
উর্মি গেস্ট হাউস (নীচতলা) কলাতলি রোড়, কক্সবাজার।
০৩৪১-৬২৮১০, ০১৮১ ৮৮ ৩৬ ৮৮ ৭
হোটেল গ্রীন গার্ডেন, টেকনাফ। ০১৮১৯ ৩৭৯০৮৩
৩। বে ক্রুজ
ভাড়া: (আপ-ডাউন)
রজনীগন্ধা (গ্রিন জোন) ১৩০০
হাসনা হেনা (ব্লু জোন) ১৪০০
কৃষ্ণচূড়া (রেড় জোন) ১৬০০
৪। এম. ভি. টিপু ৭
ভাড়া: (আপ-ডাউন)
মেইন ডেকঃ ৬৫০
ওপেন ডেকঃ ৮৫০
বিজনেস ক্লাসঃ ৯৫০
এছাড়া এসি, নন এসি ও ভি আই পি কেবিনের ব্যবস্থা আছে।
যোগাযোগঃ ০১৮১১ ২৭৯ ৭৩৭
যেসব জাহাজ আগে চলত এখন চলে না :
১। এলসিটি কুতুবদিয়া
ভাড়া: ইকোনমি ৫৫০, ওপেন ডেক ৭০০, রয়েল ডেক (এসি)৯০০, ভি আই পি ১২০০
ঢাকা অফিস :
চৌধুরী ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
লেভেল-১৪, নোয়াখালী টাওয়ার, পুরানা পল্টন।
যোগাযোগ : ০১৯১৪৬৩৪৭৬২
কক্সবাজার অফিস:
০১৮১৯৮০০১৯৪, ০১৭১৭২৫৯১১৪
টেকনাফ ঘাট অফিস:
০১৭২০৫৮৪০৯১
২। এম ভি পারিজাত
ভাড়া: ইকোনমি - ৫৫০, ওপেন ডেক - ৭০০
কক্সবাজার অফিস: ০১৯৭৭০০০০৯৬
টেকনাফ ঘাট অফিস: ০১৮৩০৯৬৭৫৯৬
৩। এম ভি গ্রীন লাইন
ভাড়া: ইকোনমি -১৩০০, বিজনেস ক্লাস -১৭০০
ঢাকা অফিস:
৯/২, আউটার সার্কুলার রোড়, মোমেন বেগ, বাজারবাগ, ঢাকা। ০১৭৩০০৬০০৭১
টেকনাফ ঘাট অফিস: ০১৭৩০০৬০০৪৬
ক. সেন্টমার্টিনে কোথায় থাকব?
খ. সেন্টমার্টিনে রাতে থাকার ব্যবস্থা কি?
গ. সেন্টমার্টিনে থাকার জন্য কোন হোটেল বা কটেজের নাম্বার দিতে পারবেন?
ঘ. পশ্চিম বীচ, বাজারের পাশে অমুক হোটেল বা কটেজের নাম্বারটা দেওয়া যাবে?
সেন্টমার্টিনে যাওয়ার আগে পর্যটকদের উৎকন্ঠার শেষ থাকে না, কোথায় থাকব, রুম পাব কিনা? সাধারণত লম্বা বন্ধ পড়লে বা শুক্র ও শনিবার ছাড়া রুম পাওয়া যায়। রুম নিজে এসে দেখে দরদাম করে নিতে পারলে সুবিধা। তবে বন্ধের দিন এবং বড় গ্রুপ হলে আগে বুকিং করা উত্তম। নিচে হোটেলের নাম, অবস্থান, ভাড়া ও যোগাযোগ নাম্বার সহ বিস্তারিত সিরিয়ালি দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে আপনার পছন্দের হোটেল বা কটেজটি বুক করে নিতে পারেন।
১। অবকাশ পর্যটন লি। পশ্চিম বিচ, ভাড়া ১৫০০-৩০০০
যোগাযোগ : ০১৭১৬৭৮৯৬৩৪
২। ব্যাগস বারী রিসোর্ট, পশ্চিম পাড়া, ভাড়া ১০০০-২০০০
যোগাযোগ : ০১৭৮৭০২২২০
৩। ব্লু লাগুন রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ জেটির পাশে, ভাড়া ১৫০০-৫০০০
যোগাযোগ : ০১৮১৮৭৪৭৯৪৬
৪। ব্লু মেরিন রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ জেটির পাশে, ভাড়া ১৫০০-৫০০০
যোগাযোগ : ০১৭১৩৩৯৯০০১
৫। সিটিভি রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১০০০-৩০০০
যোগাযোগ :০১৮১৫৬৩২০৩৭
৬। ডায়মন্ড সি রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১২০০-২৫০০
যোগাযোগ: ০১৭৫৩৮১৭৪৪৯
৭। ড্রিম নাইট রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১৫০০-২৫০০
যোগাযোগ : ০১৮১২১৫৫০৫০
৮। হোটেল স্যান্ড শোর, বাজার এলাকা, ভাড়া ১২০০-২৫০০
৯। হোটেল সী ইন, বাজার এলাকা, ভাড়া ১৫০০-২৫০০
যোগাযোগ : ০১৭২২১০৯৬৭০
১০। হোটেল সী ফাইন্ড, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ২০০০-৪০০০
যোগাযোগ: ০১৬২৬১৮২৭২৫
১১। ফরহাদ রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১২০০-২৫০০
যোগাযোগ: ০১৯১২৭৬০০১০
১২। কিংসুক ইকো রিসোর্ট, গলাচিপা, ভাড়া ১৫০০-৩০০০
যোগাযোগ : ০১৭১১২৪৪৪১২,০১৮১৫৬৪৮৭৩১
১৩। কোকোনাট কোরাল রিসোর্ট, বিলাইকান্ধা, ভাড়া ১৫০০-৩০০০
যোগাযোগ : ০১৭৯০৫০৫০৫০
১৪। লাবিবা বিলাস রিসোর্ট, ওয়েস্ট বীচ, ভাড়া ৩০০০-১২০০০
যোগাযগ: ০১৭১৪৬৩৪৭৬২
১৫। লাইট হাউজ রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১৫০০-৩০০০
যোগাযোগ :০১৮১৯০৩৬৩৬৩
১৬। নীল দিগন্তে রিসোর্ট, কনা পাড়া, ভাড়া ২০০০-৪০০০
যোগাযোগ : ০১৭৩০০৫১০০৪
১৭। মিউজিক ইকো রিসোর্ট, দক্ষিণ প্রান্তে, ভাড়া ২৫০০-৪০০০
যোগাযোগ : ০১৬১৩৩৩৯৬৯৬
১৮। পান্না রিসোর্ট, পশ্চিম বীচ, ভাড়া ১৫০০-২৫০০
যোগাযোগ : ০১৮১৬১৭২৬১৫
১৯। প্রাসাদ প্যারাডাইজ, উত্তর বীচ, বাজারের নিকটে, ভাড়া ১৫০০-৪০০০
যোগাযোগ : ০১৭৯৬৮৮০২০৭
২০। সীমানা পেরিয়ে, পশ্চিম বীচ, কোণাপাড়া, ভাড়া ১৫০০-৩০০০
যোগাযোগ : ০১৭৩১৯৬২৬৬২
২১। সমুদ্র খানন, পশ্চিম বীচ, নেভী রোড়। ভাড়া ১২০০-২৫০০
যোগাযোগ : ০১৭১৩৪৮৬৮৬৬
২২। সমুদ্র কুটির, পশ্চিম বীচ, কোণাপাড়া। ভাড়া ১৫০০-৩০০০
যোগাযোগ : ০১৬১৬৫০৩১২৯
২৩। শায়রি ইকো রিসোর্ট, গলাচিপা, ভাড়া ১৫০০-২৫০০
যোগাযোগ : ০১৭১১২৩২৯১৭
২৪। এস কে ডি রিসোর্ট, বিছানাকান্ধি। ভাড়া ১৫০০-৪০০০
যোগাযোগ : ০১৭৯৭২৬১২৬১
আশা করি সেন্টমার্টিন সম্পর্কিত সব প্রশ্ন চলে আসছে। উপরের প্রশ্নগুলো ছাড়া নতুন কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন জানা থাকলে উত্তর দিব।
সেন্টমার্টিন খুব সুন্দর ও পরিছন্ন দ্বীপ। জোয়ারের সময় পশ্চিম বীচে প্রবালের সাথে অনেক প্লাস্টিক বোতল ও প্যাকেট জমা থাকতে দেখা যায়। তাই যা খাবেন তাই পকেটে করে নিয়ে আসবেন।
পোস্টটি বিনা অনুমতিতে শেয়ার করতে পারেন। তবে কোন ব্লগে বা গ্রুপে কপি পেস্ট করার ক্ষেত্রে অবশ্যই অনুমতি নিবেন বা পোস্টে মেনশন করবেন।