IT Help Desk > IT Forum
IT News
Golam Kibria:
ইয়াহুকে কিনতে চায় চীনের আলিবাবা!
চীনের শীর্ষ ই-কমার্স সাইট আলিবাবা জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহু কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সাইটটি ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে ইয়াহু কর্তৃপক্ষকে প্রস্তাব দিয়েছে।
আলিবাবার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যাক মার বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল গতকাল সোমবার এ তথ্য জানায়। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জ্যাক মা বলেন, ‘আমরা ইয়াহু কিনে নিতে খুবই আগ্রহী। এ ব্যাপারে আমরা ইয়াহু কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছি। ইয়াহু গত মাসে তার কর্মীদের কাছে একটি স্মারকলিপি পাঠায়।
এতে বলা হয়, ইয়াহুর পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানির একটি অংশ বিক্রি করতে চাইছে।’ ইয়াহু জানায়, ক্যারল বার্জকে নির্বাহী কর্মকর্তার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ইয়াহু কেনার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে। সর্বশেষ আগ্রহ দেখাল আলিবাবা।
অথচ ছয় বছর আগে আলিবাবার ৪৩ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়েছিল ইয়াহু।
এদিকে ইয়াহুর অ্যাপ্লিকেশন ও মোবাইল শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট স্টিভ ডোটি বলেছেন, ক্যারল বার্জকে বরখাস্ত করায় তাঁদের প্রতিষ্ঠানের কোনো ক্ষতি হয়নি। বুধবার সানফ্রানসিসকোয় ইয়াহুর প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আগের অবস্থানেই আছি এবং নির্ধারিত লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছি। নিয়োগ পাওয়ার তিন বছরেরও কম সময় পর গত ৬ সেপ্টেম্বর ইয়াহুর পরিচালনা পর্ষদ ক্যারল বার্জকে বরখাস্ত করে। ইয়াহু এখনো প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পদে কাউকে নিয়োগ দেয়নি।
Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-04/news/190959
goodboy:
Samsung's new mirrorless : NX200
Samsung Electronics launched its newest mirrorless camera, the NX200, on Thursday, but downplayed any expectations of strong sales.
Despite a forecast of three million in global sales of mirrorless cameras, Samsung's director of product planning Kim Young-Bae says the firm is aiming to sell between 170,000 to 250,000 this year.
DIRECTOR OF PRODUCT PLANNING GROUP AT SAMSUNG ELECTRONICS, KIM YOUNG-BAE, SAYING:
"We need to settle down with our market share. Our target is about the same sales volume and market share as our compact cameras."
Samsung's NX200 is the latest upgrade in the company's NX series of cameras and offers a picture resolution of 20.3 megapixels.
Mirrorless cameras are a relatively new group of cameras that fall between the popular point-and-shoot compacts, and the larger more expensive and professional grade Digital SLRs.
As the name implies, these mirrorless cameras do not use mirrors, thus enabling a more compact size, while providing better quality than the point-and-shoots.
source: http://www.bdnews24.com/details.php?id=207420&cid=8
Golam Kibria:
বন্ধু অ্যালকোহলে আসক্ত কি-না, জানাবে ফেসবুক
ফেসবুকের প্রোফাইল দেখে যেমন একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা করা যায়, ঠিক তেমনি প্রোফাইলে চোখ বুলিয়ে আপনি বুঝে নিতে পারবেন, আপনার কোন বন্ধুটি অ্যালকোহলে অতিমাত্রায় আসক্ত।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের কলেজছাত্রদের ফেসবুক প্রোফাইলের ওপর পরিচালিত এক জরিপে এমন তথ্যই বেরিয়ে এসেছে। জরিপটি চালিয়েছে মেগান মোরেনো নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
জরিপ থেকে জানা যায়, একজন অ্যালকোহলে আসক্ত ব্যক্তি তাঁর ফেসবুকে প্রোফাইলে অজান্তেই তার আসক্তির ব্যাপারটি তুলে ধরবে—সেটা প্রোফাইল ছবিতেও হতে পারে, স্ট্যাটাস দেওয়ার ক্ষেত্রেও হতে পারে কিংবা হতে পারে ছবির অ্যালবাম আপলোডের ক্ষেত্রে।
এ জরিপের দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে কয়েক শ তরুণ-তরুণীর প্রোফাইল নির্বাচন করে তাদের ১০-১২টি প্রশ্ন করা হয়। সেই প্রশ্ন থেকে বেরিয়ে আসে নির্বাচিত তরুণ-তরুণীদের মধ্যে কে অ্যালকোহলে অতিমাত্রায় আসক্ত, কে একটু কমমাত্রায়, কিংবা কে কে একেবারেই অ্যালকোহল পছন্দ করে না।
মেগান মোরেনোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এ জরিপটির মাধ্যমে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কোন কোন ছাত্রছাত্রীর অ্যালকোহল আসক্তি ক্ষতির কারণ হতে পারে, তা মনিটর করতে পারবে।
তবে এ ধরনের গবেষণার বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে অনেকেরই। তারা বলছে, কে অ্যালকোহলে আসক্ত, কে নয়—এটা বিচার করার জন্য ফেসবুকের প্রোফাইল মনিটর করা একজনের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার প্রতি এক ধরনের হুমকি। তারা বিষয়টির সাফল্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছে, একটি ছেলে বা মেয়ে অ্যালকোহল নিয়ে প্রোফাইল পোস্ট দিলেই যে সে বাজে ধরনের অ্যালকোহলসেবী হয়ে যাবে—এমনটা ভাবারও কোনো কারণ নেই।
Source : http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-10-05/news/191423
Golam Kibria:
আইফোন৫ নয়, এল ‘৪এস’
অবশেষে জল্পনা-কল্পনার ইতি টানল অ্যাপল। এবারের চমক আইফোন৫ নয়। এর বদলে অবমুক্ত করা হলো ‘আইফোন ৪এস’ এর ৩টি নতুন মডেল। অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক এ কথাই জানালেন। আর হতাশ করলেন বিশ্বের কোটি কোটি অ্যাপল ভক্তকে। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
অ্যাপল উদ্ভাবনার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যবসায়িক সফল পণ্য হচ্ছে আইফোন৪। এরই নব অবয়ব এবং শক্তিগুণে আবারও এল আইফোনের তিনটি ৪এস মডেল।
আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে এর বাণিজ্যিক বিপণন শুরু হবে। আপাতত বিশ্বের নির্বাচিত কয়েকটি দেশে আইফোন ৪এস পাওয়া যাবে। এর মধ্যে আছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি এবং জাপান। প্রাথমিক তালিকায় এবার ভারত স্থান পায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ৪ এস বিপণন করবে ভেরিজন, স্প্রিন্ট এবং এটিঅ্যান্ডটি নেটওয়ার্কস। এবারে অ্যাপল একসঙ্গে আইফোন ৪এস এর ৩টি মডেল বিশ্ববাজারে উন্মোচন করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ৪এস সিরিজের তিনটি মডেল যথাক্রমে ১৬জিবি ১৯৯, ৩২জিবি ২৯৯ এবং ৬৪জিবি ৩৯৯ ডলারে বিক্রি করা হবে বলে অ্যাপল সূত্র জানিয়েছে। তিনটি মডেলই পাওয়া যাবে কালো এবং সাদা রঙে।
আইফোন ৪এস মডেলে এসেছে নতুন ডিজাইন, দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ এবং উচ্চমানের (মেগাপিক্সেল) ক্যামেরাই হচ্ছে এবারের মূল আকর্ষণ। অপারেটিং ব্যবস্থাপনায় আছে বহুমাত্রিক ফিচারের আইওএস৫ সিস্টেম।
এবারই প্রথম আইফোন উন্মোচন অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকলেন অ্যাপল জনক স্টিভ জবস। তাঁর বদলে এবার অ্যাপলের জাদুর মঞ্চে উঠলেন প্রধান নির্বাহী টিম কুক। তবে তার কণ্ঠে আইফোন ৫ অবমুক্ত না হওয়ার কথা শুনে ভক্তরা আবারও দারুণ হতাশ হয়েছে।
এ নিয়ে বিশ্বপ্রযুক্তি অঙ্গনে বইছে নানামুখী সমালোচনা। এতটা আশা জাগিয়ে আবারও অপেক্ষায় ঠেলে দেওয়ায় অনেকেই অ্যাপলের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন ভিন্ন কথা।
সংশ্লিষ্টদের ভাষ্যমতে, অ্যাপল এখনও আইফোন৫ নিয়ে বেশ কিছু মানোন্নয়নের কাজ করছে। ফলে অ্যাপল ভক্তদের মনে আবারও প্রশ্ন জেগেছে, এ বছর শেষ পর্যন্ত আইফোন৫ এর শুভদৃষ্টি হবে তো।
Source : http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=81c893892f332e26d4895fdc8b9ad82e&nttl=2011100502000861294&toppos=1
Golam Kibria:
অকালেই চলে গেলেন বিশ্বপ্রযুক্তির মহানায়ক স্টিভ জবস (১৯৫৫-২০১১)
এভাবেই একের পর এক উদ্ভাবনায় নিজেকে অপ্রতিরোধ্য করে তুলেছিলেন স্টিভ
অ্যাপল গুরু স্টিভ জবস আর নেই। মাত্র ৫৬ বছর বয়সে (১৯৫৫-২০১১) জটিল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে তিনি ৬ আগস্ট মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। অ্যাপল সূত্র স্টিভ জবসের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
আইপ্যাড এবং আইফোন উদ্ভাবনার মাধ্যমে স্টিভ জবস বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। ২০০৪ সাল থেকে অগ্ন্যাশয়ের জটিল ক্যান্সারে ভুগছিলেন স্টিভ জবস।
তথ্যপ্রযুক্তির আকাশজুড়ে কালো মেঘের ঘনঘটা। কমপিউটার বিশ্বের মহাগুরু এবং অ্যাপলের কর্ণধার স্টিভ জবস অকালেই চলে গেছেন।
এ মুহূর্তে পুরো অনলাইন বিশ্বজুড়ে শুধুই স্টিভ জবসের শোকবার্তা। বিশ্বব্যাপী অ্যাপল ভক্তরা স্টিভের এ প্রস্থান মেনেই নিতে পারছেন না। তাই টুইটার, ফেসুবক এবং গুগল প্লাসে লাখ লাখ শোকবার্তায় মুখর হয়ে উঠেছে সামাজিক নেটওয়ার্কগুলো।
আইটি বিশ্লেষকদের ভাষ্যমতে, এ প্রস্থান একেবারেই অপ্রত্যাশিত, অনাকাঙ্খিত। এ খবরে অ্যাপলের শেয়ারমূল্য কমতে শুরু করবে বলেও অনেকে আশঙ্কা করছেন। শুধু অ্যাপলের সিইও পদ থেকে পদত্যাগের খবরে আন্তর্জাতিক শেয়ারবাজারে অ্যাপলের প্রতিটি শেয়ারমূল্য ৪.১ ভাগ কমে গেছে। ফলে তথ্যপ্রযুক্তির বাজারে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
বাজার বিশেষজ্ঞ কলিন গিলিস জানান, এ মুহূর্তে আইসিটি বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে স্টিভ জবসের মতো নির্বাহীর বিকল্প পাওয়া খুব কঠিন। তবে তিনি আমরণ অ্যাপল উদ্ভাবনার প্রাণ সঞ্চারক হিসেবে নেপথ্যে থেকেই প্রেরণা দিয়ে যাবেন বলে অ্যাপল ভক্তরা বিশ্বাস করেন।
এ মুহূর্তে অ্যাপলে সিইও পদের দায়িত্বে আছেন টিম কুক। শেষ দিনগুলোতে স্টিভের সবচেয়ে ঘনিষ্ট সহযোগী হিসেবে তার নামটিই এসেছে সবার আগে। অ্যাপলের আকাশচুম্বি সাফল্যের পেছনে টিম কুকের অবদানও নেহাত কম নয়।
সুদীর্ঘ রোডম্যাপ আর সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে অ্যাপলকে শীর্ষে উঠিয়ে এনেছেন স্টিভ। তারপরও স্টিভের বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে মাঝেমধ্যেই তিনি কুকের অবদান বর্ণনা করেছেন। এ অর্থে টিম কুকই এখন হবে অ্যাপল প্রাণকর্তা।
প্রতিটি উদ্ভাবনা নিয়ে স্টিভের সুমিষ্ঠ পণ্য উদ্বোধনী বক্তব্যে অ্যাপলের পণ্য বিক্রিতে জাদুকরি প্রভাব বিস্তার করেছে বলে বিপণন সংশ্লিষ্টরা জানান। এ কারণেই শুরু থেকেই অ্যাপল অন্য সব প্রযুক্তিনির্মাতাদের তুলনায় কয়েক ধাপ এগিয়ে ছিল।
অ্যাপল ভক্তরা এটা জানেন স্টিভ তাদের জন্য সময়ের সেরা পণ্যটিই বাজারে প্রকাশ করেন। তাই নতুন কোনো অ্যাপল পণ্য প্রকাশের কথা থাকলেই ক্রেতারা হুমড়ি খেয়ে পড়তেন।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের মুখপাত্র গারটেনবার্গ জানান, অ্যাপল মানেই সময়ের সব চাহিদা পূরণের সামর্থ্য। কেননা এসব ডিজিটাল পণ্যের মান নির্ণয়ে কাজ করেছেন প্রযুক্তিগুরু স্টিভ জবস। শত শত কোটি মানুষের এ মহাবিশ্বের জীবনমান এবং ব্যবসা উন্নয়নে স্টিভ দিয়েছেন অসংখ্য উদ্ভাবনা আর বিপণন তত্ত্ব। এর মধ্যে আইফোন৪ আর আইপ্যাড সব কিছুকেই ছাড়িয়ে গেছে।
স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট পিসির প্রবক্তা স্টিভ জবস বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি ভক্তদের কাছে মহাউদ্ভাবক হিসেবে একনামে সুপরিচিত।
গত কয়েকটি বছরে এ দুটি পণ্য পুরো বিশ্বের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং পরিবেশের দৃশ্যপট পুরোপুরি বদলে দিয়েছে।
বিল গেটসের কমপিউটার আবিস্কারের সময় যেমন প্রযুক্তিবিস্কোরণ ঘটেছিল, ঠিক তেমন চিত্রই ফুটে ওঠে অ্যাপলের স্মার্টফোন আর ট্যাবলেট পিসির আর্বিভাবে।
Source : http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=5dffa05994b7c919d53dd8423441a5fc&nttl=2011100606352661492&toppos=3
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version