Fair and Events > Science Fair as Regular Event
ন্যানো প্রযুক্তিতে আলোর ব্যবহার
(1/1)
nafees_research:
ন্যানো প্রযুক্তিতে আলোর ব্যবহার
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো (UNESCO) প্রতি বছরের ১৬ মে কে আন্তর্জাতিক আলোক দিবস হিসেবে উদযাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গত বছর। এর আগে ২০১৫ সালকে সারাবিশ্বে আন্তর্জাতিক আলো ও আলোক প্রযুক্তির বছর হিসেবে উদযাপন করা হয়। আন্তর্জাতিক আলোর বছরের যেসব অর্জন, সেসবের সূত্র ধরেই ইউনেস্কো এবছর থেকে ১৬ মে-কে আন্তর্জাতিক আলোক দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়। দিবসটি উদযাপনের উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের দৈনন্দিন জীবনে, সমাজ-সংস্কৃতি-সভ্যতায়,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে, অর্থনীতিতে অর্থাৎ সামগ্রিকভাবে পৃথিবী এবং মানবজাতির অগ্রযাত্রায় আলো এবং আলোক প্রযুক্তির যে বিশাল ভূমিকা রয়েছে, সেটাকে স্বীকৃতি দেয়া। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক আলোক দিবসের জাতীয় সমন্বয়কারী হিসেবে বর্তমানে এসপিএসবি দায়িত্ব পালন করছে।
আন্তর্জাতিক আলোক দিবস উদযাপনে এসপিএসবি এবছর বেশ কিছু আয়োজন করছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে আলো ও আলোক-প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে পাবলিক লেকচার আয়োজন।
১৯৬০ সালের ১৬ মে মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী, থিওডোর মাইম্যান ক্যালিফোর্নিয়ার হিউজ রিসার্চ ল্যাবরেটরিজে প্রথমবারের মতো সফলভাবে লেজার পরিচালনা করতে সক্ষম হন। ৬৯৪ ন্যানোমিটারের লাল এই লেজারটি ছিল আলোক-প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় একটি বড় উদ্ভাবন। লেজারের আবিষ্কার চিকিৎসাশাস্ত্র থেকে শুরু করে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থাসহ সর্বক্ষেত্রে আলোর ব্যবহারকে ছড়িয়ে দেয়। বিজ্ঞানের উন্নয়নের সাথে সাথে আলোর নানাবিধ গুণকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞানীরা করেছেন নতুন নতুন সব আবিষ্কার। মজার ব্যাপার হলো, আমাদের আশেপাশের পরিচিত জগতের বাইরেও, অতি ক্ষুদ্র যে ন্যানো জগত রয়েছে সেখানে কিন্তু আলোর চিরাচরিত বৈশিষ্ট্যগুলো একেবারেই ভিন্ন। বর্তমান ন্যানো প্রযুক্তির যুগে আলোর এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলো সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার উন্মোচন করেছে। ক্যান্সার রোগের চিকিৎসায় কিংবা দক্ষ সৌর কোষ নির্মাণে আলোর সাথে ন্যানো প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে যুগান্তকারী সব সাফল্য অর্জন সম্ভব।
ন্যানো প্রযুক্তিতে আলোর নানামাত্রিক ব্যবহার নিয়ে আগামী ৯ মে এসপিএসবি একটি পাবলিক লেকচার আয়োজন করেছে। এতে আলোচক হিসেবে থাকছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের শিক্ষক ড. মাইনুল হোসেন। অনুষ্ঠানটি বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলবে।
আয়োজনটি সবার জন্য উন্মুক্ত।
Source: https://www.facebook.com/events/223616378411955/
fahmidasiddiqa:
good
Navigation
[0] Message Index
Go to full version