Faculty of Humanities and Social Science > Law
খাস জমি বন্দোবস্ত সংক্রান্ত আইন
Sultan Mahmud Sujon:
ষষ্ঠ অধ্যায়
বিবিধ
ধারা-২০। (এখতিয়ারে প্রতিবন্ধকতা) :
এই অধ্যাদেশের অধীনে কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত বা গৃহীত কোনো আদেশ, সিদ্ধান্ত, ব্যবস্থা বা কার্যব্যবস্থা সম্পর্কে কোনো আদালতেই প্রশ্ন তোলা যাইবে না এবং কোনো আদালতই অনুরূপ কোনো আদেশ, সিদ্ধান্ত, ব্যবস্থা বা কার্যব্যবস্থা সম্পর্কে কোনো মোকদ্দমা বা কার্যব্যবস্থা আমলে আনিবেন না।
ধারা-২১। (দণ্ড) :
যেই ব্যক্তি এই অধ্যাদেশের বা বিধিমালার কোনো বিধান অথবা এই অধ্যাদেশের বা বিধিমালার অধীনে কোনো কর্তৃপক্ষের প্রদত্ত কোনো আদেশ লঙ্ঘন করিয়া থাকেন, তিনি জরিমানা দ্বারা শাস্তিযোগ্য হইবেন, যাহা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বর্ধিত হইতে পারে।
ধারা-২২। (বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা) :
সরকার এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্যাবলী পুরণকল্পে সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিধিমালা প্রণয়ন করিতে পারিবেন।
Sultan Mahmud Sujon:
ভূমি সংস্কার বিধিমালা, ১৯৮৪
প্রথম অধ্যায়
প্রারম্ভিক
বিধি-১।
() এই বিধিমালা 'ভূমি সংস্কার বিধিমালা, ১৯৮৪' নামে অভিহিত হইবে।
(২) এই বিধিমালায় বিষয় বা প্রসঙ্গে পরিপন্থী কোনোকিছু না থাকিলে-
(ক) 'ফরম' বলিতে এই বিধিমালার সহিত সংযুক্ত কোনো ফরম বুঝায়;
(খ) 'অধ্যাদেশ' বলিতেতে 'ভূমি সংস্কার অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ ' (১৯৮৪ সালের ১০নং অধ্যাদেশ) বুঝায়;
(গ) 'ধারা' বলিতে উক্ত অধ্যাদেশের কোনো ধারা বুঝায়।
দ্বিতীয় অধ্যায়
নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ ও নির্ধারিত আপিল কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা
বিধি-২।
(১) কোনো নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ বা কোনো নির্ধারিত আপিল কর্তৃপক্ষ উক্ত অধ্যাদেশের অধীনে এর কর্তব্যকর্ম পালনের উদ্দেশ্যে-
(ক) প্রয়োজন হইলে, বাংলা ভাষায় সাক্ষ্য গ্রহণ করিবেন এবং যতদূর সম্ভব দেওয়ানী আদালতে কোনো মোকদ্দমার নিষ্পত্তির জন্য ১৯০৮ সালের দেওয়ানী কার্যবিধি সংহিতায় নির্ধারিত কার্যবিধি অনুসরণ করিবেন;
(খ) পরিদর্শন ও তদন্তের পূর্ববিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এর এখতিয়ারভূক্ত কোনো জমি বা ঘর-বাড়ীতে যেইরূপ প্রয়োজনীয় মনে করিবেন, সেইরূপ অফিসারসহ প্রবেশ করিতে পারিবেন;
(গ) লিখিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কোনো ব্যক্তিকে তাহার দখলে বা তাহার নিয়ন্ত্রাণাধীনে রহিয়াছে বা রহিয়াছে বলি বিশ্বাস হয়, এমন কোনো জমি বা জোত সম্পর্কিত কোনো বিবৃতি প্রদান ও অর্পণ করিবার জন্য অথবা কোনো রেকর্ড বা দস্তাবেজ পেশ করার জন্য নির্দেশ দিতে পারিবেন।
(২) উক্ত অধ্যাবেশের অধীনে কোনো তদন্তের উদ্দেশ্যে কোনো নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের বা কোনো নির্ধারিত আপিল কর্তৃপক্ষের ১৯০৮ সালের দেওয়ানী কার্যবিধি সংহিতার অধীন মোকদ্দমার বিচারের ক্ষেত্রে যেইভাবে বিধান করা হইয়াছে, সেই একইভাবে সাক্ষী হিসাবে কোনো ব্যক্তিকে তলব করিবার ও তাহার হাজিরা বলবত্ করিবার ক্ষমতা থাকিবে।
বিধি-৩।
(১) যদি কোনো বর্গাদারের কোনো কার্য ১১ ধারার (১) উপধারার (ক) হইতে (চ) পর্যন্ত দফাসমূহের বিধানাবলীর যেই কোনোটির আচরণের মধ্যে পড়ে অথবা যদি মনিবের ব্যক্তিগত চাষের জন্য উক্ত উপধারার (ছ) দফার অধীনে বর্গাজমির আবশ্যক হয়, তাহা হইলে মনিব বর্গাচুক্তির অবসানের জন্য নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিতভাবে পূর্ণ ঘটনাবলীল বর্ণনা করিয়া আবেদন করিবেন।
(২) নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ (১) উপধারার অধীনে কোনো দরখাস্ত প্রাপ্তির পর কার্যব্যবস্থা প্রস্তুত করিবেন এবং কেন উক্ত বর্গাচুক্তির অবসান করা হইবেনা- এই সম্পর্কে 'ক' ফরমে নোটিশ প্রাপ্তির তারিখ হইতে পনেরো দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য বর্গাদারকে নির্দেশ দিবেন।
(৩) বর্গাদারের নিকট হইতে উত্তর পাওয়ার পর অথবা বর্গাদার নোটিশে উল্লিখিত তারিখের মধ্যে কারণ দর্শাইতে ব্যর্থ হইলে নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ যেইরূপ প্রয়োজনীয় মনে করিবেন, সেইরূপ তদন্তানুষ্ঠান করানোর এবং পক্ষগণকে শুনানির সুযোগদানের পর মামলার গুণাগুণের উপর লিখিতভাবে আদেশ প্রদান করিবেন।
বিধি-৪।
() মনিব উত্পন্ন ফসলের তাহার প্রাপ্য অংশ গ্রহণ করিতে বা গ্রহণের রশিদ প্রদান করিতে অস্বীকার করিয়াছেন, এইমর্মে ১২ ধারার (৪) উপধারার অধীনে কোনো অবগতি লাভের পর নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ 'খ' ফরমে একটি নোটিশ জারির মাধ্যমে নোটিশ প্রাপ্তির তারিখ হইতে পনেরো দিনের মধ্যে মনিবকে বর্গাদারের নিকট হইতে উত্পন্ন ফসলের অর্পণ গ্রহণ করিতে এবং উহার জন্য রশিদ প্রদান করতে নির্দেশ দিবেন, যাহা করিতে ব্যর্থ হইলে ১২ ধারার (৬) উপধারার যেইরূপ বিধান করা হইয়াছে, সেইরূপ বর্গাদারকে উক্ত উত্পন্ন ফসল যে কোনো সরকারী ক্রয় এজেন্সীর নিকট অথবা অনুরূপ এজেন্সীর অভাবে বিক্রয় করিতে অনুমতি প্রদান করা হইবে।
(২) যখন বর্গাদার ১২ ধারার (৭) উপধারার অধীনে অংশের বিক্রয় লব্ধ অর্থ নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দেন, তখন নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ তাহাকে 'গ' ফরমে একটি রশিদ প্রদান করিবেন।
(৩) (২) উপবিধির অধীনে উক্ত অর্থ প্রাপ্তির পর নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ অনুরূপ জমাকৃত অর্থ সম্পর্কে মনিবকে 'গ' ফরমে অবগত করিবেন এবং অবগতি লাভের তারিখ হইতে এক মাসের মধ্যে উক্ত অর্থ গ্রহণ করিবার জন্য তাহাকে নির্দেশ দিবেন। যদি মনিব অবগতিপত্রে নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে উক্ত অর্থ গ্রহণ করিতে ব্যর্থ হন, তাহা হইলে নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ সরকারী কোষাগারে রাজস্ব জমা খাতে উক্ত অর্থ জমা করিবেন এবং 'ঙ' ফরমে উক্ত জমা সম্পর্কে মনিবকে অবগত করিবেন।
(৪) ১৬ ধারার (১) উপধারার (ক) দফার অধীনে বিভাজন বা অর্পণের উদ্দেশ্যে কোনো জমির যথার্থ ফসল (ফসলের পরিমাণ) নিরূপণ করিবার জন্য মনিব ও বর্গাদারকে পূর্ববিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের উক্ত জমির একটি অংশে শস্য কাটার নিরীক্ষা অনুষ্ঠানের ক্ষমতা থাকিবে।
তৃতীয় অধ্যায়
ক্ষতিপূরণের হার
বিধি ৫।
৪ ধারার (৪) উপধারার অধীনে অতিরিক্ত জমির জন্য ক্ষতিপূরণের হার নিম্নরূপভাবে নিরূপিত হইবে :
(ক) যেইক্ষেত্রে সরকারের নিহিত জমির মোট পরিমাণ ৫০ মানানসই বিঘার অধিক নহে, সেইক্ষেত্রে উক্ত জমির বাজার মূল্যের শতকরা বিশ ভাগ হারে;
(খ) যেইক্ষেত্রে সরকারের নিহিত জমির মোট পরিমাণ ৫০ মানানসই বিঘার অধিক, সেইক্ষেত্রে প্রথম ৫০ মানানসই বিঘার জন্য উক্ত জমির বাজার মূল্যের শতকরা বিশ ভাগ হারে এবং অবশিষ্টাংশের জন্য উক্ত জমির বাজার মূল্যের শতকরা দশ ভাগ হারে।
তবে শর্ত থাকে যে, সরকার নিহিত হইয়ার যোগ্য জমি বাছাই করিবার ইচ্ছাধিকার পরিবারের থাকিবে।
চতুর্থ অধ্যায়
বর্গাচুক্তি
বিধি ৬।
() ৮ ধারায় যেইরূপ বিধান করা হইয়াছে, মনিব ও বর্গাদারের মধ্যেকার সেইরূপ বর্গাচুক্তি 'চ' ফরমে সম্পাদিত হইবে।
(২) প্রত্যেক বর্গাচুক্তি তিন টাকা মূল্যের অ-বিচারিক স্ট্যাম্পের উপর মনিব ও বর্গাদার কর্তৃপক্ষ প্রত্যেকের জন্য একটি করিয়া তিন প্রস্থে সম্পাদিত হইবে। অ-বিচারিক স্ট্যাম্পের মূল্য সময় সময়ান্তরে সরকার কর্তৃক সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে পরিবর্তিত হইতে পারে।
(৩) বর্গাচুক্তি সম্পাদন করানোর জন্য ৯ ধারার (৩) উপধারার অধীনে কোনো দরখাস্তের সহিত দুইটাকা মূল্যের কোর্ট ফি স্ট্যাম্প এবং উক্ত ধারার (৫) উপধারা মোতাবেক যথাপ্রয়োজনমতে বর্গাচুক্তির সম্পাদনের জন্য রেজিষ্ট্রীকৃত ডাকে অপর পক্ষকে 'ছ' ফরমে নির্দেশ প্রেরণের জন্য ডাক মাসুলের ব্যবস্থাকল্পে উক্ত পক্ষের বর্তমান ঠিকানা সম্বলিত স্ট্যাম্পযুক্ত খাম দিতে হইবে।
(৪) বর্গাচুক্তি সম্পাদিত হইবার পর নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ ইহাকে 'জ' ফরমে একটি রেজিষ্ট্রারে অন্তর্ভুক্ত করিবেন এবং একটি রেজিষ্ট্রেশন নম্বর প্রদান করিবেন।
পঞ্চম অধ্যায়
বর্গাদারের মৃত্যুর পরিণাম
বিধি ৭।
বর্গাদারের মৃত্যু ঘটিলে, তাহার পরিবারের যেই কোনো জীবিত সদস্য নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট এইমর্মে আবেদন করিতে পারিবেন যে, উক্ত পরিবার বর্গাচুক্তিটি অব্যাহত রাখিতে চান এবং যাহার নামে বর্গাচুক্তিটি অব্যাহত থাকিবে, সেই ব্যক্তির বিবরণ উহার নিকট প্রেরণ করিবেন। এই বিজ্ঞপ্তি 'ঝ' ফরমে তিন প্রস্থে হইবে।
(২) নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ (১) উপবিধির অধীনে উক্ত দরখাস্ত পাওয়ার পর ব্যাপারটির তদন্ত করিবেন এবং যদি এইমর্মে সন্তুষ্ট হন যে, উক্ত পরিবার জমিটি চাষ করিবার মতো অবস্থায় স্থিত রহিয়াছেন, তাহা হইলে ১০ ধারার (১) উপধারার বিধানাবলী অনুসারে উক্ত চুক্তি অব্যাহত থাকিবার অনুমতি দিবেন।
(৩) যেইক্ষেত্রে কোনো জমির মনিব তাহার ব্যক্তিগত চাষের অধীনে উক্ত জমি আনয়ন করিতে অথবা ১০ ধারার অধীনে উক্ত জমি অপর বর্গাদার কর্তৃক চাষকরণ অনুমোদন করিতে চান, সেইক্ষেত্রে তিনি মাত্র দুই টাকা মূল্যের কোর্ট ফি স্ট্যাম্প এঁটে দিয়ে নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট প্রার্থনা দাখিল করিবেন। নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ অনুরূপ প্রার্থনা পাইবার ৩০ দিনের মধ্যে উহা যেইরূপ উপযুক্ত মনে করিবেন, সেইরূপ ধরনে ব্যাপারটি স্থানীয়ভাবে তদন্ত করাইয়া নিবেন এবং যদি উহা এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, মৃত বর্গাদারের পরিবারে কোনো সদস্যই উক্ত জমি চাষ করিবার মতো অবস্থায় স্থিত নাই, তাহা হইলে উহা বর্গাচুক্তিটি বাতিল করিবেন। যদি উহা এইমর্মে সন্তুষ্ট হন যে, উক্ত পরিবার উক্ত জমি চাষ করিবার মতো অবস্থায় স্থিত রহিয়াছে, তাহা হইলে উহা মৃত বর্গাদারের উত্তরবর্তীরর নাম শেষোক্তের নিকট হইতে মাত্র পাঁচ টাকার ফি আদায় করিয়া জারি করিবেন।
ষষ্ঠ অধ্যায়
উত্পন্ন ফসল ভাগের প্রণালী
বিধি ৮।
যখন বর্গাদার উত্পন্ন ফসল কাটার পর উহার অংশ প্রদান করিয়া থাকেন এবং মনিব উহা গ্রহণ করিয়া থাকেন, তখন উভয়পক্ষ ১২ ধারার (৩) উপধারা অনুযায়ী যথাপ্রয়োজনমতে 'ট' ফরমে একটি রশিদ স্বাক্ষর করিবেন।
(২) নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ ১২ ধারার (৪) উপধারার অধীনে কোনো অবগতি লাভের পর জমির উত্পন্ন ফসলের এবং বর্গাচুক্তির পক্ষগণের প্রত্যেকের প্রাপ্য অংশের চূড়ান্ত নিরূপণ সাপেক্ষে বর্গাদার কর্তৃক প্রদত্ত উত্পন্ন ফসলের মনিবের অংশের অর্পণ গ্রহণের জন্য 'খ' ফরমে মনিবকে একটি নোটিশ প্রদান করিবেন।
(৩) যদি বর্গাদার ১২ ধারার (৭) উপধারা মোতাবেক যথানির্দেশমতে মনিবের উত্পন্ন ফসলের অংশের বিক্রয়ের তারিখ হইতে সাতদিনের মধ্যে বিক্রয়লব্ধ অর্থ নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের নিকট জমা করিতে ব্যর্থ হন, তাহা হইলে নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ মনিবকে দেয় উত্পন্ন ফসলাংশের বাজার মূল্য নিরূপণ করিবেন এবং বর্গাদার অনুরূপভাবে নিরূপিত অংকের অর্থ জমাদানের জন্য দায়ী হইবেন।
(৪) যখন কোনো বর্গাদার ১২ ধারা (৭) উপধারার অধীনে বিক্রয়লব্ধ অর্থ জমা দেন, তখন নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ উক্ত ধারার (৯) উপধারার অধীনে 'ঘ' ফরমে মনিবের নিকট অবগতিপত্র প্রেরণ করিবেন এবং অবগতিপত্র লাভের তারিখ হইতে এক মাসের মধ্যে অনুরূপভাবে জমাকৃত অর্থ গ্রহণ করিবার জন্য তাহাকে নির্দেশ দিবেন। নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ ডাক ও অন্যান্য মাসুলের ব্যবস্থাকল্পে মনিবকে দেয় মোট পরিমাণ হইতে মাত্র দশটাকা পরিমাণ কাটিয়া রাখিয়া এবং উক্ত পরিমাণ কাটিয়া রাখিয়া এবং উক্ত পরিমাণ চালান মারফত বিবিধ প্রাপ্তি হিসাবে সরকারী কোষাগারে জমা দিবেন।
Navigation
[0] Message Index
[*] Previous page
Go to full version