অল্প বয়সেও হার্ট অ্যাটাক হয়!

Author Topic: অল্প বয়সেও হার্ট অ্যাটাক হয়!  (Read 1077 times)

Offline protima.ns

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 429
  • Test
    • View Profile
অল্প বয়সেও হার্ট অ্যাটাক হয়!:
৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বিশ্বব্যাপী দ্রুত বাড়ছে। তাই বয়স কম বলে নিশ্চিন্তে বসে থাকার অবকাশ নেই।

জন্মগত হৃদ্‌রোগ, রক্তনালির সংকোচন বা রক্তনালির রোগ, জিনগত ত্রুটি ইত্যাদি কম বয়সে হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া অল্প বয়সে মুটিয়ে যাওয়া, রক্তে চর্বির আধিক্য, কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়া, ধূমপানের অভ্যাস, মানসিক চাপ অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর খাবারে আসক্তি, কায়িক পরিশ্রম একেবারেই না করা, রাত জাগা, মাদকাসক্তি ইত্যাদি তরুণ প্রজন্মের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।

মনে রাখবেন, আপনার বয়সেই অনেক নারী-পুরুষ হার্ট অ্যাটাকের কারণে আকস্মিক মৃত্যুর শিকার হয়েছেন। তাই গোড়া থেকেই সচেতন হোন, নিজের যত্ন নিতে শিখুন, সুশৃঙ্খল জীবনযাপনে সচেষ্ট হোন।

: আগে যা-ই করে থাকুন না কেন, ধূমপানকে চিরতরে না বলে ফেলুন।

: পেটের মেদ বাড়তে দেবেন না। এশীয় পুরুষদের জন্য সঠিক ভুঁড়ির মাপ হচ্ছে ৯০ সেন্টিমিটার, আর এশীয় নারীদের জন্য ৮০ সেন্টিমিটার। এর বেশি হলেই ঝুঁকি বাড়ে। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক রাখুন। বাড়তি মেদ ঝেড়ে ফেলতে সচেষ্ট হোন।

অল্প বয়সেও হার্ট অ্যাটাক হয়!
৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বিশ্বব্যাপী দ্রুত বাড়ছে। তাই বয়স কম বলে নিশ্চিন্তে বসে থাকার অবকাশ নেই।

জন্মগত হৃদ্‌রোগ, রক্তনালির সংকোচন বা রক্তনালির রোগ, জিনগত ত্রুটি ইত্যাদি কম বয়সে হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া অল্প বয়সে মুটিয়ে যাওয়া, রক্তে চর্বির আধিক্য, কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়া, ধূমপানের অভ্যাস, মানসিক চাপ অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর খাবারে আসক্তি, কায়িক পরিশ্রম একেবারেই না করা, রাত জাগা, মাদকাসক্তি ইত্যাদি তরুণ প্রজন্মের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।

মনে রাখবেন, আপনার বয়সেই অনেক নারী-পুরুষ হার্ট অ্যাটাকের কারণে আকস্মিক মৃত্যুর শিকার হয়েছেন। তাই গোড়া থেকেই সচেতন হোন, নিজের যত্ন নিতে শিখুন, সুশৃঙ্খল জীবনযাপনে সচেষ্ট হোন।

: আগে যা-ই করে থাকুন না কেন, ধূমপানকে চিরতরে না বলে ফেলুন।

: পেটের মেদ বাড়তে দেবেন না। এশীয় পুরুষদের জন্য সঠিক ভুঁড়ির মাপ হচ্ছে ৯০ সেন্টিমিটার, আর এশীয় নারীদের জন্য ৮০ সেন্টিমিটার। এর বেশি হলেই ঝুঁকি বাড়ে। উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক রাখুন। বাড়তি মেদ ঝেড়ে ফেলতে সচেষ্ট হোন।

: যত ব্যস্ততাই থাকুক, প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটা, ব্যায়াম, সাঁতার, জগিং, সাইকেল চালানো বা খেলাধুলা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এর বাইরেও যথাসম্ভব কায়িক শ্রমের জন্য বাগান করুন, নিকট দূরত্বে হেঁটে যাওয়া-আসা করুন, লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়ি ব্যবহার করুন, সন্তানদের সঙ্গে খেলাধুলা করুন, বাড়ির বিভিন্ন কাজে সাহায্য করুন। অফিস থেকে ফিরেই টেলিভিশন বা কম্পিউটার নিয়ে বসবেন না।

: বাড়তি লবণ বাদ দিন। সঙ্গে বাদ দিন অতিরিক্ত তেল-চর্বিসমৃদ্ধ খাবার, ফাস্টফুড, গরু-খাসির মাংস, কোমল পানীয় ইত্যাদি। প্রচুর সবজি, ফলমূল, মাছ, দুধ খান।

: নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন। বছরে একবার রক্তের শর্করা ও চর্বি মেপে দেখুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

: রাত জেগে কাজ করবেন না। সুস্থ হার্টের জন্য প্রতিদিন অন্তত সাত ঘণ্টার নিরবচ্ছিন্ন ঘুম চাই। অতিরিক্ত কাজের চাপ নেবেন না। মাঝে মাঝে কাজ থেকে ছুটি নিয়ে পরিবার ও বন্ধুদের সময় দিন।

Offline mosfiqur.ns

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 297
  • Test
    • View Profile
Dangerous
Md. Mosfiqur Rahman
Sr.Lecturer in Mathematics
Dept. of GED

Offline Itisha Nowrin

  • Jr. Member
  • **
  • Posts: 52
  • Test
    • View Profile