Faculty of Allied Health Sciences > Pharmacy
অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুর যত্ন
(1/1)
farjana aovi:
অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুর যত্ন
গর্ভবতী মা ও গর্ভস্থ শিশুর নানা ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় অস্ত্রোপচারের (সিজারিয়ান) সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ইদানীং বিশ্বব্যাপী এমন অস্ত্রোপচারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন শিশুর জন্মের পর একজন মায়ের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে প্রায় চার-পাঁচ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যায়। আর স্বাভাবিক প্রসবের পর মা কয়েক ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে ওঠেন।
নির্ধারিত সময়ের আগেই শিশুর জন্মের অস্ত্রোপচার করা হলে সেই নবজাতক প্রিম্যাচিওর হয়ে থাকে। এই প্রিটার্ম ও স্বল্প ওজনের নবজাতক নানা রকমের রোগ ও জটিলতায় পড়তে পারে। স্বাভাবিক প্রসবে জন্ম নেওয়া নবজাতকের তুলনায় অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া বাচ্চাদের তাৎক্ষণিক ও দীর্ঘমেয়াদি কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকে। যেমন
■ অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুর প্রথম ২৮ দিন বয়সের মধ্যে জন্ডিস, খাওয়ানোর সমস্যা ও শীতল হয়ে যাওয়ার হার অধিক।
অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুর যত্ন
গর্ভবতী মা ও গর্ভস্থ শিশুর নানা ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় অস্ত্রোপচারের (সিজারিয়ান) সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ইদানীং বিশ্বব্যাপী এমন অস্ত্রোপচারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন শিশুর জন্মের পর একজন মায়ের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে প্রায় চার-পাঁচ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যায়। আর স্বাভাবিক প্রসবের পর মা কয়েক ঘণ্টার মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে ওঠেন।
নির্ধারিত সময়ের আগেই শিশুর জন্মের অস্ত্রোপচার করা হলে সেই নবজাতক প্রিম্যাচিওর হয়ে থাকে। এই প্রিটার্ম ও স্বল্প ওজনের নবজাতক নানা রকমের রোগ ও জটিলতায় পড়তে পারে। স্বাভাবিক প্রসবে জন্ম নেওয়া নবজাতকের তুলনায় অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া বাচ্চাদের তাৎক্ষণিক ও দীর্ঘমেয়াদি কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকে। যেমন
■ অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুর প্রথম ২৮ দিন বয়সের মধ্যে জন্ডিস, খাওয়ানোর সমস্যা ও শীতল হয়ে যাওয়ার হার অধিক।Eprothomalo
■ স্বাভাবিক প্রসবে জন্ম নেওয়া শিশুর তুলনায় ডায়াবেটিস, ওবিসিটির (স্থূলতা) হার বেশি।
■ অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুদের নিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কাইটিস উচ্চ হারে ঘটে, তাদের মধ্যে একজিমা হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অস্ত্রোপচারে জন্ম নেওয়া শিশুর ঝুঁকি কমাতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
: মায়ের অস্ত্রোপচার হয়েছে বলে শিশুকে আলাদা রাখা উচিত নয়। যদি শিশুর সবকিছু ঠিক থাকে তবে দ্রুত তার তাপমাত্রা নিশ্চিত করে কাপড়ে জড়িয়ে মায়ের বুকে দেওয়া উচিত। মায়ের বুকের দুধ দিতে হবে। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
: যতটা সম্ভব মায়ের গর্ভে প্রায় সম্পূর্ণ সময় অতিবাহিত হয়, সে চেষ্টা করাই ভালো।
: নিয়মিত টিকাদান ও স্বাস্থ্য দেখভাল এসব ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
Source: বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
Navigation
[0] Message Index
Go to full version