DIU Activities > Permanent Campus of DIU
Eyes never lies.
(1/1)
Reza.:
কিভাবে অন্যজনকে ভাল ভাবে বোঝা যায়? সে কতটুকু সত্য বলতেছে? বিশেষতঃ একেবারে সামনাসামনি? সেই বোঝা যা কিনা সবাই সমান ভাবে বুঝতে পারে।
মুখের কথা শক্তিশালী। কিন্তু অনেকেই মুখের কথা বিশ্বাস করতে চায় না। মুখের কথায় অনেক কিছু বানানো যায় - আবার অনেক কিছু লুকিয়েও রাখা যায়। বাক্য বলার সময় অনেকেই কৌশলে অনেক কিছু বুঝিয়ে অন্যকে বোকা বানান - এইটা আমরা সবাই জানি। একজায়গায় পেয়েছিলাম মানুষের কথা বলার সাথে সাথে তার প্রেশার মেপে সত্য মিথ্যা যাচাই করা যায়। কেননা মিথ্যা কথা বলার সময় তার প্রেশার বেড়ে যায়।
লেখার মাধ্যমে মিথ্যা বলা খুব কঠিন। কেননা লেখনী হল স্থায়ী। তাই লেখনীর মাধ্যমে মিথ্যা বলা অনেক কঠিন।
আমার পর্যবেক্ষণ মতে - মানুষের চোখ কখনো মিথ্যা ঢেকে রাখতে দেয় না। চোখের দৃষ্টি ঝিলিক দিয়ে বুঝিয়ে দেয় যে - তার ব্রেন অন্যরকম কাজে ব্যস্ত।
আমাদের চোখের সাথে আমাদের ব্রেনের সরাসরি যোগাযোগ। চোখ অনেক সংবেদনশীল। মানুষ মারা গেলে তার চোখে হঠাৎ আলো ফেলে চোখের মনির পিউপিল পরিবর্তন হয় কিনা তা দেখা হয়।
চোখের সাথে মনেরও সরাসরি যোগাযোগ। আমরা মানুষের মাঝে দেখি হাস্যজ্জল চোখ, ক্লান্ত চোখ, দুখী চোখ বা আনমনা চোখ। কখনো চোখেই প্রশ্ন ফুটে উঠে। মনের আশ্চর্যও ফুটে উঠে চোখে। ভয়, অহংকার, তাচ্ছিল্য, প্রতিহিংসা কারো না কারো চোখে আমরা দেখেছি। মায়া মমতা, বন্ধুত্ব এই গুলোও আমরা আমাদের কাছের মানুষের মাঝে দেখি।
তাই কথা বলার সময় অন্যের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা ভাল। কেননা ওখানেও অনেক তথ্য থাকে। অনেক সময় মুখে যা বলা হচ্ছে তার থেকেও বেশী। মিথ্যাবাদীরা বেশীক্ষণ সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারে না। অপরপক্ষে সত্য বলার সময় মানুষ সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলে। কেননা তার লুকানোর কিছু নাই।
Navigation
[0] Message Index
Go to full version