Religion & Belief (Alor Pothay) > Allah: My belief

আল্লাহর জন্য ভালোবাসা

<< < (26/26)

Md. Zakaria Khan:
ভাগ্যিস বিজ্ঞান এসব আবিষ্কার করেছিল; নইলে জানাই যেত না যে কোরানে আগেভাগেই এতকিছু বলা আছে!!!
১ – বিজ্ঞান কিছুদিন আগে জেনেছে চাঁদের নিজস্ব কোন আলো নেই। সূরা ফুরক্বানের ৬১ নং আয়াতে কুরআনে এই কথা বলা হয়েছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
২ – বিজ্ঞান মাত্র দুশো বছর আগে জেনেছে
চন্দ্র এবং সূর্য কক্ষ পথে ভেসে চলে... সূরা
আম্বিয়া ৩৩ নং আয়াতে কুরআনে এই কথা বলা হয়েছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৩ – সূরা কিয়ামাহ’র ৩ ও ৪ নং আয়াতে ১৪০০ বছর আগেই জানানো হয়েছে; মানুষের আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে মানুষকে আলাদা ভাবে সনাক্ত করা সম্ভব। যা আজ প্রমাণিত।
৪ - ‘ বিগ ব্যাং’ থিওরি আবিষ্কার হয় মাত্র
চল্লিশ বছর আগে। সূরা আম্বিয়া ৩০ নং আয়াতে কুরআনে এই কথা বলা হয়েছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৫ – পানি চক্রের কথা বিজ্ঞান জেনেছে বেশি দিন হয় নি... সূরা যুমার ২১ নং আয়াতে কুরআন এই কথা বলেছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৬ – বিজ্ঞান এই সেদিন জেনেছে লবণাক্ত পানি ও মিষ্ঠি পানি একসাথে মিশ্রিত হয় না। সূরা ফুরকানের ২৫ নং আয়াতে কুরআন এই কথা বলেছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৭ – ইসলাম আমাদেরকে ডান দিকে ফিরে ঘুমাতে উৎসাহিত করেছে; বিজ্ঞান এখন বলছে ডান দিকে ফিরে ঘুমালে হার্ট সব থেকে ভাল থাকে।
৮ – বিজ্ঞান এখন আমাদের জানাচ্ছে পিপীলিকা মৃত দেহ কবর দেয়, এদের বাজার পদ্ধতি আছে। কুরআনের সূরা নামল এর ১৭ ও ১৮ নং আয়াতে এই বিষয়ে ধারণা দেয়।
৯ – ইসলাম মদ পানকে হারাম করেছে , চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে মদ পান লিভারের জন্য ক্ষতিকর।
১০ – ইসলাম শুকরের মাংসকে হারাম করেছে। বিজ্ঞান আজ বলছে শুকরের মাংস লিভার, হার্টের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
১১- রক্ত পরিসঞ্চালন এবং দুগ্ধ উৎপাদন এর ব্যাপারে আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞান জেনেছে মাত্র কয়েক বছর আগে। সূরা মুমিনূনের ২১ নং আয়াতে কুরআন এই বিষয়ে বর্ণনা করে গেছে।
১২ - মানুষের জন্ম তত্ব ভ্রুন তত্ব সম্পর্কে
বিজ্ঞান জেনেছে এই কদিন আগে। সূরা আলাকে কুরআন এই বিষয়ে জানিয়ে গেছে ১৪০০ বছর আগে।
১৩ - ভ্রন তত্ব নিয়ে বিজ্ঞান আজ জেনেছে
পুরুষই ( শিশু ছেলে হবে কিনা মেয়ে হবে) তা নির্ধারণ করে। ভাবা জায়... কুরআন এই কথা জানিয়েছে ১৪০০ বছর আগে।
( সূরা নজমের ৪৫, ৪৬ নং আয়াত, সূরা
কিয়ামাহ’র ৩৭- ৩৯ নং আয়াত)
১৪ - একটি শিশু যখন গর্ভে থাকে তখন সে আগে কানে শোনার যোগ্যতা পায় তারপর পায় চোখে দেখার। ভাবা যায়?
১৪০০ বছর আগের এক পৃথিবীতে ভ্রুনের বেড়ে ওঠার স্তর গুলো নিয়ে কুরআন বিস্তর আলোচনা করে। যা আজ প্রমাণিত !
( সূরা সাজদাহ আয়াত নং ৯ , ৭৬ এবং সূরা ইনসান আয়াত নং ২ )
১৫ – পৃথিবী দেখতে কেমন? এক সময় মানুষ মনে করত পৃথিবী লম্বাটে, কেউ ভাবত পৃথিবী চ্যাপ্টা, সমান্তরাল... কোরআন ১৪০০ বছর আগে জানিয়ে
গেছে পৃথিবী দেখতে অনেকটা উট পাখির ডিমের মত গোলাকার।
১৬ – পৃথিবীতে রাত এবং দিন বাড়া এবং কমার রহস্য মানুষ জেনেছে দুশ বছর আগে। সূরা লুকমানের ২৯ নং আয়াতে কুরআন এই কথা জানিয়ে গেছে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে !!
......আমাদের সমস্যা হল আমরা সব কিছুই জানি... যারা নাস্তিক তারাও জানে... পার্থক্য টা হল ' বোধ' যেমন ধরুন একজন নেশাকর জানে যে নেশা করলেই তার জীবন নষ্ট হয়ে যাবে, যে ছেলে বাবা কে খুন
করেছে সে জানে যে এই মানুষটি তাকে জন্ম
দিয়েছে... সব জেনে শুনেই আমরা সব থেকে খারাপ কাজ গুলো করি... ব্যাপারটা অজ্ঞানতার না ব্যাপারটা ' বোধ' এর। আল্লাহ্ বলেন.. ঐ ব্যাক্তির কথার চেয়ে কার কথা উওম যে নিজে সৎকর্ম করে এবং অন্যকে সৎকর্মের জন্য আহবান করে।____ সূরা হা-মিম সিজদাহ্--(৩৩)......। নবী সা.বলেন. আমার পরে সবচেয়ে বড় দানশীল ব্যাক্তি তিনি,যে কোন বিষয়ে জানলো এবং অন্যকে তা জানালো.....( বায়হাকী)(সংগৃহীত)

Md. Zakaria Khan:
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
এক লোক নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর খেদমতে এল। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর স্ত্রীদের কাছে লোক পাঠালেন। তাঁরা জানালেন, আমাদের নিকট পানি ছাড়া কিছুই নেই। তখন রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, কে আছ যে এই ব্যক্তিকে মেহমান হিসেবে নিয়ে নিজের সাথে খাওয়াতে পার? তখন এক আনসারী সাহাবী [আবূ ত্বলহা (রাঃ)] বললেন, আমি। এ বলে তিনি মেহমানকে নিয়ে গেলেন এবং স্ত্রীকে বললেন, রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর মেহমানকে সম্মান কর। স্ত্রী বললেন, বাচ্চাদের খাবার ছাড়া আমাদের ঘরে অন্য কিছুই নেই। আনসারী বললেন, তুমি আহার প্রস্তুত কর এবং বাতি জ্বালাও এবং বাচ্চারা খাবার চাইলে তাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দাও। সে বাতি জ্বালাল, বাচ্চাদেরকে ঘুম পাড়াল এবং সামান্য খাবার যা তৈরী ছিল তা উপস্থিত করল। বাতি ঠিক করার বাহানা করে স্ত্রী উঠে গিয়ে বাতিটি নিভিয়ে দিলেন। তারপর তারা স্বামী-স্ত্রী দু’জনই অন্ধকারের মধ্যে আহার করার মত শব্দ করতে লাগলেন এবং মেহমানকে বুঝাতে লাগলেন যে, তারাও সঙ্গে খাচ্ছেন। তাঁরা উভয়েই সারা রাত অভুক্ত অবস্থায় কাটালেন। ভোরে যখন তিনি রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর নিকট গেলেন, তখন তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আল্লাহ্‌ তোমাদের গত রাতের কান্ড দেখে হেসে দিয়েছেন অথবা বলেছেন খুশী হয়েছেন এবং এ আয়াত নাযিল করেছেন। “তারা অভাবগ্রস্ত সত্ত্বেও নিজেদের উপর অন্যদেরকে অগ্রগণ্য করে থাকে। আর যাদেরকে অন্তরের কৃপণতা হতে মুক্ত রাখা হয়েছে, তারাই সফলতাপ্রাপ্ত।”❤️
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৭৯৮

Md. Zakaria Khan:
মুমিনের পুরোটা জীবনই কল্যাণময় :
 সাহাবি সুহাইব (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মুমিনের বিষয় বড়ই আশ্চর্যজনক। তার সবকিছুই তার জন্য কল্যাণবহ; মুমিন ছাড়া আর কারও এ বৈশিষ্ট্য নেই। মুমিন যখন আনন্দদায়ক কিছুর মুখোমুখি হয়, তখন সে শোকর করে আর শোকর তার জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। যখন কষ্টদায়ক কিছুর সম্মুখীন হয়, তখন সে সবর করে আর সবরও তার জন্য কল্যাণ বয়ে আনে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৯৯৯)। অর্থাৎ মুমিন যখন আনন্দে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, তখন সে এর বিনিময়ে পুণ্য অর্জন করে। একইভাবে যখন সে কষ্টে আল্লাহর জন্য ধৈর্যধারণ করে, তখন সে এর বিনিময়ে পুণ্য অর্জন করে। মুমিনের শোকর ও সবর, কৃতজ্ঞতা ও ধৈর্যধারণ উভয়টির মাধ্যমেই সে অর্জন করে পুণ্য এবং রবের নৈকট্য। ফলে মুমিনের জীবনে ইতিবাচক-নেতিবাচক যা-ই আসে, এর বিনিমসে সে সমৃদ্ধ হয়।
রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তার দেওয়া নেয়ামতের ব্যাপারে বান্দাকে পরীক্ষা করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর বণ্টনে সন্তুষ্ট হয়, আল্লাহ তার নেয়ামতে আরও বরকত ও প্রশস্ততা দান করেন। আর যে অসন্তুষ্ট হয়, আল্লাহ তার নেয়ামতে বরকত দেন না।’ (তিরমিজি : ২৩৬৯)।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জানমাল ও ফলফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে। আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৫৫)
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘মুসলিম ব্যক্তির ওপর যে কষ্ট-ক্লেশ, রোগব্যাধি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, দুশ্চিন্তা, কষ্ট ও পেরেশানি আসে, এমনকি যে কাঁটা তার দেহে ফোটে, এসবের মাধ্যমে আল্লাহ তার গুনাহ ক্ষমা করে দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৪২)।
 ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন যারা আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯)।

Md. Zakaria Khan:
মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপর নারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম। [সূরা হুজরাত: 11]
হে মু’মিনগণ! তোমরা অধিক ধারণা হতে বিরত থাক। কতক ধারণা পাপের অন্তর্ভুক্ত। তোমরা অন্যের দোষ খোঁজাখুঁজি করো না, একে অন্যের অনুপস্থিতিতে দোষ-ত্রুটি বর্ণনা করো না। তোমাদের কেউ কি তার মৃত ভাইয়ের গোশত খেতে পছন্দ করবে? তোমরা তো সেটাকে ঘৃণাই করে থাক। আল্লাহকে ভয় কর, আল্লাহ খুব বেশি তাওবাহ ক্ববূলকারী, অতি দয়ালু। (আল হুজরাত, আয়াত ১২)

Md. Zakaria Khan:
আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক: দোয়ার ব্যাখ্যা ও তাৎপর্য[

মানুষ দুনিয়ায় যেমন আধ্যাত্মিক চাহিদা নিয়ে বেঁচে থাকে, তেমনি দেহ ও জীবিকার চাহিদাও রয়েছে। ইসলামে আল্লাহর কাছে দোয়া করার মাধ্যমে উভয় চাহিদা পূরণের দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়। এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া হলো,

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক।”

অর্থ: “হে আল্লাহ, আমি আপনার অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি।”
কেন এই দোয়া
মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় এই দোয়া পড়ার বিষয়ে হাদিসে নির্দেশনা এসেছে। সহিহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন:

“যখন তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করবে, সে বলুক: আল্লাহুম্মা ইফ্‌তাহলি আবওয়াবা রহমাতিকা (হে আল্লাহ, আমার জন্য আপনার রহমতের দ্বার খুলে দিন)। আর যখন বের হবে, তখন বলুক: আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক (হে আল্লাহ, আমি আপনার অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি)।” (সহিহ মুসলিম, কিতাবুস সালাত, হাদিস: ৭১৩)

একই বর্ণনা এসেছে আবু দাউদের হাদিসেও। (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুস সালাত, হাদিস: ৪৬৫)
হাদিসের ব্যাখ্যা
ইমাম নববী (রহ.) বলেন,

মসজিদে প্রবেশের সময় আল্লাহর রহমত চাইতে বলা হয়েছে, কারণ মসজিদ হলো ইবাদত ও মাগফিরাতের স্থান।

বের হওয়ার সময় আল্লাহর ‘ফাদল’ চাইতে বলা হয়েছে, কারণ বান্দা তখন দুনিয়ার কর্মকাণ্ডে ফিরে যায়, যেখানে তার রিজিক, সুরক্ষা ও বরকত প্রয়োজন। (শারহে সহিহ মুসলিম, ৫/২২৩, দারুল কুতুব আল-ইলমিয়্যা, বৈরুত, ১৯৯৬)
ইমাম খাত্তাবী (রহ.) বলেন, “ফাদল” শব্দটি শুধু বস্তুগত রিজিক বোঝায় না; বরং ইমান, ইলম, সুস্বাস্থ্য, সৎসঙ্গ—সব ধরনের কল্যাণকেই অন্তর্ভুক্ত করে। (মা‘আলিমুস সুনান, ১/১৪৫, আল-মাকতাবাতুল ইসলামি, দামেস্ক, ১৯৩২)
দোয়ার শিক্ষা
১. ইবাদত ও দুনিয়ার ভারসাম্য: মসজিদে প্রবেশে রহমত, বের হওয়ার পর ‘ফাদল’—এভাবে দ্বীন ও দুনিয়া উভয়ের ভারসাম্য শেখানো হয়েছে।

২. রিজিক ও কল্যাণ আল্লাহর কাছেই: বান্দা যত পরিশ্রমই করুক, প্রকৃত বরকত ও কল্যাণ আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।

৩. সংক্ষিপ্ত অথচ গভীর দোয়া: এই দোয়া ছোট হলেও এর ভেতর জড়িয়ে আছে জীবনের সব প্রয়োজনীয় কল্যাণের প্রার্থনা।

৪. প্রতিদিনের অভ্যাস: মসজিদে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার প্রতিবারে এ দোয়া পড়া অভ্যাস করলে, মানুষের জীবনে আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহ প্রবাহিত হতে থাকে।
বাস্তব জীবনে তাৎপর্য
নামাজ শেষে দুনিয়ার কাজে ফেরার সময় এ দোয়া আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, দুনিয়ার সাফল্যও আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া সম্ভব নয়।

বান্দা যখন মসজিদে ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর রহমত কামনা করে, এবং বের হওয়ার সময় দুনিয়ার কাজে প্রবেশের আগে আল্লাহর অনুগ্রহ কামনা করে—তখন তার জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে যায়।

অতএব, আমাদের সবার উচিত এই দোয়াকে প্রতিদিনের আমলের অংশ বানানো, যেন আমাদের ইবাদত, কর্ম, জীবিকা ও দুনিয়া-আখিরাত সবই আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহে ভরে ওঠে।

Navigation

[0] Message Index

[*] Previous page

Go to full version