আল্লাহর জন্য ভালোবাসা

Author Topic: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা  (Read 34545 times)

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #45 on: July 13, 2016, 07:37:41 PM »
হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহকে বললেন-
আল্লাহ;
১) যদি জীবন হত, মৃত্যু না হত;
২) যদি জান্নাত হত, জাহান্নাম না হত;
৩) যদি ধনী হত, গরীব না হত; এবং
৪) যদি সুস্থতা থাকত, অসুস্ততা না থাকত;
তবে খুবই ভাল হত।
আল্লাহ এরশাদ করলেন,
"হে মুসা (আঃ)!
১) যদি মৃত্যু না থাকত, তবে আমার সাক্ষাৎ হত
না।
২) যদি জাহান্নাম না হত, তবে আমার আজাবের
ভয় করত না।
৩) যদি গরীবী না থাকত, তবে বান্দা আমার
শুকরিয়া আদায় করতোনা।
৪) আর যদি অসুস্হতা না থাকত, তবে বান্দা
আমায় স্বরণ করত না।
(আল্লাহুআকবার)

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #46 on: July 21, 2016, 08:04:28 PM »
হযরত আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন,

''আমি অচিরেই লোকদের উপর এমন একটি সময় আসার আশংকা করছি, যখন কেবলমাত্র নাম ছাড়া ইসলামের আর কিছুই বাকি থাকবে না এবং কুরআনের লিখিত রূপটি ছাড়া তার বাস্তবায়ন থাকবে না। মসজিদগুলো চাকচিক্যে ভরপুর হলেও মানুষ
হেদায়াত থেকে বঞ্চিত হবে। ঐ সময়কার আলেমরা হবে আসমানের নিচে বিচরণকারী সর্বনিকৃষ্ট জীব।
তাদের থেকেই বিভিন্ন ফিতনা ছড়াবে এবং তারা নিজেরাও সেই ফিতনায় আবর্তিত হবে।''
(সুনানে বায়হাকী, হাদীসটি সহীহ)

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #47 on: July 28, 2016, 09:00:54 PM »
__রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:-_______"কাতার সোজা করা নামাযের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ"।_______________________বোখারী__॥
__________নামাযে কাতার সোজা কর দাড়ানর উপর নবীজি অনেক তাকিদ দিয়েছেন__॥ আমরা যেন খেয়াল করে কাতার বন্দি হয়ে নামায আদায় করি!!

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #48 on: July 30, 2016, 04:06:42 PM »
-প্রকৃতপক্ষে তারাই শান্তি ও নিরাপত্তার অধিকারী যারা ঈমান এনেছে এবং নিজেদের ঈমানকে যুলুমের সাথে সংমিশ্রিত করেনি এবং তারাই হেদায়েতপ্রাপ্ত।
_____(সূরা আনআমঃ ৮২)

-ইয়া আল্লাহ ! আমাদেরকে দীর্ঘ জীবি হায়াত দান করুন এবং নেক আমল করার তৌফিক দান করুন।

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #49 on: August 21, 2016, 11:12:06 AM »
মহান তায়া'লা বলেনঃ-
তোমাদের উপর যেসব বিপদ-আপদ পতিত হয়, তা তোমাদের কর্মেরই ফল এবং তিনি তোমাদের অনেক গোনাহ ক্ষমা করে দেন।
.
______সূরা শুরা আয়াত নং:-৩০

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #50 on: August 24, 2016, 06:31:52 PM »
লূত (আঃ) এর জাতির ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
----------------------_-----------_------------_--------
হযরত লূত (আঃ) এর সম্প্রদায় বসবাস করত সাদ্দূম নগরীতে।। তারা ডাকাতি করত, প্রকাশ্য সভা বানিয়ে অশ্লীলতা বেহায়াপনা করত।। তারা সর্বপ্রথম এমন ১টি গর্হিত পাপ করে যা এর পূর্বে কোন আদম সন্তান করে নি।।
লূত (আঃ) এর পাপী সম্প্রদায়-ই প্রথম সমকামীতা (অর্থাৎ পুরুষ-পুরুষ এবং মহিলা-মহিলা যৌন আচরণ করা) শুরু করে।।
লূত (আঃ) যখন তাদের-কে ইসলামের দাওয়াত দেন, তখন তারা লূত(আঃ) কে নির্বাসন দিতে চায় এবং উপহাস করে বলে -"এরা নিজেদের বেশী পবিত্র রাখতে চায়।।"
তাফসীরে পাওয়া যায়, হযরত জিব্রাইল (আঃ), ইস্রাফীল (আঃ) ও মিকাঈল(আঃ)সুদর্শন পুরুষের রূপ ধরে হযরত লূত (আঃ) এর এলাকায় উপস্থিত হন, এবং মেহমান হন।। লূত(আঃ) গোপনে তাদের-কে আশ্রয় দেন, কিন্তু লূত(আঃ) এর এক স্ত্রী এই খবর পাপাচারী সম্প্রদায়ের কাছে পৌঁছে দেয়।।
পাপাচারী সম্প্রদায় তাদের বিকৃত রুচি চরিতার্থ করার জন্য লূত (আঃ) এর বাসস্থান আক্রমন করে।। শেষ পর্যায়ে লূত (আঃ) আল্লাহের কাছে দোয়া করেন তাঁর মেহমানদের সম্ভ্রম রক্ষার জন্য, তখন ফেরেশতাগণ বলে উঠেন-
"ফেরেশতাগন বলল-হে লূত (আঃ) আমরা তোমাদের পালনকর্তার পক্ষ হতে প্রেরিত ফেরেশতা।। এরা কখনো তোমার দিকে পৌঁছাতে পারবে না।। ব্যস তুমি কিছুটা রাত থাকতে থাকতে নিজের লোকজন নিয়ে বাইরে চলে যাও।। আর তোমাদের কেউ যেন পিছনে ফিরে না তাকায়।। কিন্তু নিশ্চয় তোমার স্ত্রী উপরও তা আপতিত হবে, যা ওদের উপর আপতিত হবে।। ভোর বেলাই তাদের প্রতিশ্রুতির সময়, ভোর কি খুব নিকটে নয়??"
[সূরা হুদঃ আয়াত-১১]
মুফাসসিরগন বলেন- এরপর প্রথম জীব্রাইল (আঃ) তাদের সামনে আসেন এবং তাঁর ডানা দ্বারা হালকা আঘাত করেন এতেই সকল পাপাচারী অন্ধ হয়ে যায়।। এরপর জিব্রাইল (আঃ) লূত(আঃ) এর নিরাপদে সরে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।। এরপর ডানা দিয়ে সমগ্র সাদ্দূম নগরীকেই গোড়া সহ তুলে ফেলেন, এত উচুতে নিয়ে যান যে প্রথম আসমানের রক্ষী ফেরেশতা-রাও সাদ্দূম নগরীর কুকুর আর মোরগের ডাক শুনতে পাচ্ছিল।।
এবার পুরো জনপদকে উল্টো করে সজোরে জমিনে ধ্বসিয়ে দেয়া হয়, এবার আল্লাহের পক্ষ থেকে প্রত্যেক পাপীর নাম লেখা পাথর বর্ষণ করা হয়, এমনকি যেসব পাপী বাসিন্দা কোন কাজে সেই নগরীর বাইরে ছিল তাদের উপর-ও প্রস্তর খন্ড এসে পড়ে।। এরপর আল্লাহ সে স্থানে দূষিত পানির জলাধার প্রবাহিত করে দেন।।
সমকামীতার শাস্তিঃ
----------------------
১. ঈমাম এ আযম আবু হানিফা (রহঃ) এর মত সমকামিকে পাহাড় (বা উঁচু স্থান) থেকে ফেলে দিয়ে তারপর পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করতে হবে এটাই আল্লাহের বিধান।।
২. ঈমাম শাফিঈ(রহঃ), ঈমাম আহমদ বিন হাম্বল(রহঃ) ও অন্যান্যদের মত কেবলমাত্র পাথর নিক্ষেপে হত্যা করাই যথেষ্ট।।
[আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া]

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #51 on: August 31, 2016, 09:29:17 AM »
বেহেশ্ত দোযখ বিষয়ে বলা হয়েছে :-
~~~~~~`>>~~~~>>>>~~~~~~~
" দোযখকে চিত্তাকর্ষক বস্তুু দ্বারা এবং বেহেশ্তকে
কষ্টদায়ক জিনিস দ্বারা আবৃত করা হইয়াছে । "

:::::;;;বুখারী ও মুসলিম ::::::ঃ:

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #52 on: September 07, 2016, 04:19:07 PM »
"তাওয়াক্কুল এর পুরষ্কার হল পাখির মত রিজিক"
================================
"হজরত উমর (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি : তোমরা যদি আল্লাহর ওপর ‘তাওয়াক্কুল’ করার হক আদায় করতে, তাহলে তিনি পাখিকুলকে রিজিক দেয়ার মতো তোমাদেরও রিজিক দান করতেন। ‘তোমরা লক্ষ্য করে থাকবে’ পাখিকুল অতি প্রত্যুষে খালি পেটে বের হয়ে যায় এবং সন্ধ্যায় ভরা পেটে তারা বাসায় ফিরে আসে ( ইবনে মাজাহ্ : ৪১৬৪, তিরমিযি : ২৩৪৪)।
*
অপর এক হাদীসে রয়েছেঃ
------------------------------------
الرابع: عن أبي هريرة رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال: "يدخل الجنة أقوام أفئدتهم مثل أفئدة الطير" ((رواهمسلم)).আবূ হুরাইরাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘জান্নাতে এমন লোক প্রবেশ করবে, যাদের অন্তর হবে পাখীর অন্তরের মত।
(রিয়াযুস সালেহীনঃ ৭৮)

কারো নিকট এর অর্থ হল এই যে, তারা পাখীর মত আল্লাহর উপর নির্ভরশীলহবে। আর অনেকের নিকট এর অর্থ এই যে, (পাখীর অন্তরের মত) তাদের অন্তরনরম হবে।
*
পাখিরা আগামী দিনের জন্য খাবার মওজুত করে রাখে না। তারা যথাযথভাবেই আল্লাহর ওপর ভরসা করে—এ হাদিসগুলো তা-ই প্রমাণ করে। আল্লাহ্ বুঝার ও আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।।

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #53 on: October 24, 2016, 10:40:37 AM »
রাগ হলে কী করবেন?

আবু হুরাইরা রা. বলেন, একদিন রাসূল সা. এর কাছে এক লোক এসে বললেন, “হে আল্লাহ্‌র রসূল, আপনি আমাকে কিছু ওয়াসিয়ত করুন।”

উত্তরে রাসূল সা. বললেন, “তুমি রাগান্বিত হয়ো না” লোকটি একথাটি কয়েকবার বলল। তিনি (প্রত্যেকবারই একই কথা) বললেন, “তুমি রাগান্বিত হয়ো না”। [সহীহ বুখারী ৫৬৮৬]

নবী করিম সা. আরও বলেন-
“সে প্রকৃত বীর নয়, যে কাউকে কুস্তীতে হারিয়ে দেয়। বরং সেই প্রকৃত বাহাদুর, যে ক্রোধের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।” [সহীহ বুখারী ৫৬৮৪]

নবী করিম সা. এই উপদেশটি দিয়েছিলেন কারণ তিনি জানতেন, কেউ রাগান্বিত হয়ে পড়লে তা তার এবং তার আশেপাশের লোকজনের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে কতটা ক্ষতিকর ও বিপদজনক। কিন্তু তিনি এটাও জানতেন যে, রাগের মুহূর্তে এই উপদেশটা মেনে চলা এত সহজ নয়। তাই তিনি রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায়ও শিখিয়ে দিয়েছেন আমাদেরকে।

তাঁকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, “হে আল্লাহ্‌র রসূল(সঃ), তাহলে (রাগের) চিকিৎসা কি?” উত্তরে নবী করিম(সঃ) বললেন-
“কেউ যদি দাঁড়ানো অবস্থায় রাগান্বিত হয়ে পড়ে তার উচিত সাথে সাথে বসে পড়া, আর রাগ না কমা পর্যন্ত ওই অবস্থায় থাকা। অন্যথায় তার উচিত শুয়ে পড়া।” [আবু দাউদ ৪৭৬৪]

Offline kanis

  • Newbie
  • *
  • Posts: 20
  • Test
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #54 on: November 16, 2016, 06:40:05 PM »
Thanks for sharing...

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #55 on: December 01, 2016, 05:18:11 PM »
হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, 'যখন আমার উম্মত দশটি কাজ করবে, তখন তাদের উপর বিপদ নেমে আসবে।'

তখন রাসূলুল্লাহ (সঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, 'হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! কাজগুলো কি কি?'

তখন তিনি বললেনঃ-
১. যখন রাষ্ট্রীয় সম্পদকে ব্যক্তিগত সম্পদ হিসেবে মনে করা হবে
২. যখন আমানত হিসেবে রক্ষিত সম্পদকে লুটের মাল হিসাবে গ্রহণ করা হবে (অর্থাৎ আত্মসাৎ করা হবে)
৩. যখন যাকাতকে জরিমানার মত মনে করা হবে
৪. স্বামী যখন স্ত্রীর আনুগত্য করবে এবং মায়ের অবাধ্য হবে
৫. যখন মানুষ বন্ধুর প্রতি সদাচারী এবং পিতার সাথে দুর্ব্যবহারকারী হবে
৬. মসজিদে হৈ চৈ হবে
৭. জনগণের নেতা হবে সেই ব্যক্তি যে তাদের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট চরিত্রের অধিকারী
৮. যখন মানুষকে তার ক্ষতির আশংকায় সম্মান প্রদর্শন করা হবে
৯. যখন গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্রের হিড়িক পড়ে যাবে
১০. যখন উম্মতের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদেরকে অভিশাপ দেবে ....

তখন আগুনের বাতাস আসবে, মাটির ধস ও দেহের বিকৃতি ঘটবে।'

সুনানে তিরমিযী; সহীহ আত তারগীব ওয়াত তারহীব, হাদীস ১৫৪১।

তাই আসুন, আমরা উপরোক্ত দশটি কাজ করা থেকে বিরত থাকি। যদি আমরা তা করতে ব্যর্থ হই, তাহলে আমরা ইহকাল ও পরকাল ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব। আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #56 on: December 05, 2016, 10:48:16 AM »
ছোট্ট কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা দুয়া

আল্লাহ যখন কারো ভালো করতে চান তখন তাকে অনেক টাকা পয়সা, ভালো স্বামী বা স্ত্রী, দামী গাড়ি দেননা। যদিও আমরা এইগুলোকেই কল্যানের বিষয় মনে করি। পার্থিব সুখ স্বাচ্ছন্দ কখনো আল্লার নেয়ামত হতে পারে, কখনো বা আল্লাহর পরীক্ষা হতে পারে। কিন্তু আল্লাহ যখন কারো কল্যান করতে চান, তখন তাকে দ্বীনের গভীর জ্ঞান দান করেন।

আর সেই জ্ঞান চাওয়ার জন্য রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর শেখানো সুন্দর ছোট্ট একটা দুয়া আছে, আপনারা মুখস্থ করে নিতে পারেন।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ عِلْماً نَافِعاً، وَرِزْقاً طَيِّباً، وَعَمَلاً مُتَقَبَّلاً

উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস’আলুকা ই’লমান নাফিআ’ন, ওয়া রিযক্বান ত্বাইয়্যিবান ওয়া আ’মালাম মুতাক্বাববালান।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট উপকারী জ্ঞান, পবিত্র জীবিকা ও গ্রহণযোগ্য আমল প্রার্থনা করছি।

[ ইবনে মাজাহ ]


Offline smriti.te

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 634
  • Test
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #57 on: December 05, 2016, 11:45:48 PM »
Lots of thanks for this beautiful post...May Allah bless all of us

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #58 on: January 12, 2017, 05:37:09 PM »
আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছেন যে, আমরা দুনিয়ায় (আগমনের দিক দিয়ে) সর্বশেষ, কিন্তু ক্বিয়ামাতের দিন আমরা মর্যাদার ব্যাপারে সবার পূর্বে। ব্যতিক্রম এই যে, আমাদের পূর্বে তাদের কিতাব প্রদান করা হয়েছে। অতঃপর তাদের সে দিন যে দিন তাদের জন্য ইবাদত ফরজ করা হয়েছিল তারা এ বিষয়ে মতভেদ করেছে। কিন্তু সে বিষয়ে আল্লাহ্ আমাদের হিদায়াত করেছেন। কাজেই এ ব্যাপারে লোকেরা আমাদের পশ্চাদ্বর্তী। ইয়াহূদীদের (সম্মানীয় দিন হচ্ছে) আগামী কাল (শনিবার) এবং নাসারাদের আগামী পরশু (রোববার)। (বুখারী ৮৭৬,২৩৮; মুসলিম ৭/৫, হাঃ ৮৫৫, আহমাদ ৭৩১৪)

Offline Md. Zakaria Khan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 376
  • active
    • View Profile
Re: আল্লাহর জন্য ভালোবাসা
« Reply #59 on: February 13, 2017, 03:31:57 PM »
উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, "তোমাদের ভালোবাসা যেন নির্বুদ্ধিতায় পরিণত না হয়, তোমাদের ঘৃণা যেন ধ্বংসে পরিণত না হয়।"

তাকে প্রশ্ন করা হলো, "সেটা কীভাবে হয়?"

তিনি উত্তর দিলেন, "যখন তোমরা ভালোবাসো, তোমরা শিশুদের মতন নির্বোধ হয়ে যাও। আর যখন ঘৃণা করো, তখন তোমরা তোমাদের সঙ্গীদের ধ্বংস কামনা করতে ভালোবাসো।"

[আল-বুখারী, আল-আদাব আল-মুফরাদ -১৩২২]