ব্যক্তিগত আর্থিক অবস্থা যা-ই হোক না কেন, ফিন্যান্স ও অর্থনীতির জটিল বিষয় নিয়ে মাথা ঘামানোর চেয়ে অতি ধনীদের খবরাখবর রাখা নিঃসন্দেহেই অনেক বেশি আকর্ষণীয়, হোক তা শ্রদ্ধা, ঈর্ষা বা ক্ষোভ থেকে। আরো নিশ্চিত করে বলা যায়, ধনী পরিবারগুলোর প্রতি আকর্ষণ আসলে একটি সংস্কৃতির প্রতিফলন, যেখানে সম্পদের মোহ রয়েছে এবং ধনীরা যেখানে তারকাখ্যাতি পান। শীর্ষ ব্যবসায়ীরা তারকাই বটে। হয়তো এটা ভেবে সাধারণ ব্যক্তিরা সান্ত্বনা পান যে প্রতিটি দৈত্যাকার করপোরেশনের পেছনে একজন জীবন্ত মানুষই রয়েছে, যেমন অ্যামাজন মানে বেজোস, ফেসবুক মানে জাকারবার্গ, ওয়ালমার্ট মানে দ্য ওয়ালটনস। অন্যদিকে সফল পারিবারিক ব্যবসার রয়েছে সর্বজনীন আবেদন। আমাদের মধ্যে অল্প কয়েকজন হয়তো বিলিয়নেয়ার হতে পারি, কিন্তু আমাদের সবারই পরিবার রয়েছে। পারিবারিক ব্যবসা বলতেই আমরা অকৃত্রিমতা, ঐতিহ্য, বংশপরম্পরা, উত্তরাধিকার ও গুণগত মান বুঝি। আর সম্পদশালী পরিবার মানে এর সঙ্গে আরো রয়েছে আভিজাত্য, বিশেষ করে যদি সে সম্পদ বংশানুক্রমিক হয়ে থাকে। আজকের আয়োজনে থাকছে পাঁচ পরিবারের তথ্য—
ওয়ালটন পরিবার (ওয়ালমার্ট ইনকরপোরেশন)
সম্পদের আনুমানিক পরিমাণ ১৫ হাজার ১৫০ থেকে ১৭ হাজার ৪৫০ কোটি ডলার
দ্য কোচ ব্রাদার্স (কোচ ইন্ডাস্ট্রিজ)
সম্পদের আনুমানিক পরিমাণ ৯ হাজার ৯০০ থেকে ১২ হাজার কোটি ডলার
মার্স পরিবার (মার্স)
সম্পদের আনুমানিক পরিমাণ ৮ হাজার ৭০০ থেকে ৯ হাজার কোটি ডলার
বেহনা আহনু ও পরিবার (এলভিএমএইচ)
সম্পদের আনুমানিক পরিমাণ ৭ হাজার ২২০ থেকে ৮ হাজার ৩১০ কোটি ডলার
কার্লোস স্লিম হেলু ও পরিবার
সম্পদের আনুমানিক পরিমাণ ৬ হাজার ৪০০ থেকে ৬ হাজার ৭০০ কোটি ডলার