লক্ষণ
মূলত পোরফেরিয়া দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে দেহের ত্বকের সাথে সম্পর্কিত, যাকে বলা হয় Cutaneous Porphyria বা ত্বকযুক্ত পোরফেরিয়া। আরেকটি হচ্ছে নার্ভ সিস্টেমের সাথে সম্পর্কিত, যাকে বলা হয় Acute Porphyria বা তীব্র পোরফেরিয়া।
ত্বকযুক্ত পোরফেরিয়াকে ‘ভ্যাম্পায়ার সিনড্রোম’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এর অন্যতম কারণ এই সিনড্রোমের বৈশিষ্ট্য।
এই রোগে আক্রান্তরা ভ্যাম্পায়ারের মতোই আচরণ করেন।
সূর্যের আলো সহ্য না হওয়া বা দাঁত ক্রমশ বাদামি হয়ে যাওয়া এই রোগের অন্যতম লক্ষণ।
সূর্যের আলোতে গেলে এদের দেহের মুখ, হাত, গলা ও কানসহ বেশিরভাগ অংশই ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।
সূর্যের আলোতে গেলে এদের ত্বকে ফোস্কা দেখা যায়।
শুধু সূর্যের আলো নয় মাঝে মাঝে কৃত্রিম আলোতেও এদের ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।
ত্বকের রঙ পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে।
ত্বক পাতলা হয়ে যাবে এবং ফেটে যাবে।
আক্রান্ত স্থানে লোম অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করে।
পরে এরা মানসিক ভারসাম্যও হারিয়ে ফেলেন।
[Collected]