র্কে জানানো হল।
দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার: ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ যা দাঁত ও হাড় ভালো রাখে। দুধে আছে ক্যাসেইন যা মুখগহ্বরের ক্ষরীয়ভাব নিষ্ক্রিয় করে। পনির দুধ-জাতীয় আরেকটি উন্নত খাবার যা মুখে লালার নিঃসরণ বাড়ায় এবং মুখ ও দাঁত পরিষ্কার রাখে। দইয়ের প্রোবায়োটিক মুখ ও দাঁতের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখে।
কপি-জাতীয় সবজি ও ফল: এই ধরনের খাবার উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ যার মানে হল তা ভালো মতো চিবিয়ে খেতে হয়। এটা দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে। তাছাড়া এইসকল খাবার থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পাওয়া যায় যা সার্বিকভাবে শরীর ভালো রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কাঁচা-পেঁয়াজ: দাঁত ও মাড়ি প্রাকৃতিকভাবে ভালো রাখে। এর গন্ধ অপছন্দ হলেও তা নিয়মিত খাওয়া হলে মুখের ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ দূর হয়। দাঁত এবং মাড়ি ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটা দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এটা খুব ভালো অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল উপাদান সমৃদ্ধ।
পানি: খাবারের কণা দাঁতের কোণায় আটকে থাকতে পারে এবং তা দীর্ঘ সময় আটকে থাকার ফলে ব্যাক্টেরিয়ায় সৃষ্টি হয়। পর্যাপ্ত পরমাণ পানি পান করলে এইসকল আটকে থাকা খাবারের কণা দূর হয়ে যায় ও সংক্রমণের সৃষ্টি হয়না। এছাড়াও খাওয়ার পরে কুলকুচির মাধ্যমে মুখ পরিষ্কার করা যেতে পারে। পানি ‘পিএইচ’ সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক পরিষ্কার। এর কাজ চা বা কফি দিয়ে করার চেষ্টা করা ভুল। বরং যে কোনো মিষ্টি পানীয় ব্যবহারে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।