জাহান্নামীদের গোশত এবং চামড়া নিঃসৃত পুঁজ ও গলিত তামা

Author Topic: জাহান্নামীদের গোশত এবং চামড়া নিঃসৃত পুঁজ ও গলিত তামা  (Read 601 times)

Offline ashraful.diss

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 162
  • 'শীঘ্রই রব তোমাকে এত দিবেন যে তুমি খুশি হয়ে যাবে'
    • View Profile
    • Daffodil Institute of Social Sciences - DISS
জাহান্নামীদের গোশত এবং চামড়া নিঃসৃত পুঁজ ও গলিত তামা

আর পোষাক হিসাবে আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামীদের জন্য আগুনের তৈরী পোষাক নির্ধারণ করেছেন। যেমন- আল্লাহ বলেছেন, যারা কুফরী করে তাদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে আগুনের পোষাক, আর তাদের মাথার উপর ঢালা হবে ফুটন্ত পানি।[সূরা হাজ্জ: ১৯]

আল্লাহ আরো বলেন, সেই দিন তুমি অপরাধীদেরকে দেখবে শৃংখলিত অবস্থায়, আর তাদের জামা হবে আলকাতরার এবং অগ্নি আচ্ছন্ন করবে তাদের মুখমণ্ডল।[সূরা ইবরাহীম: ৪৯-৫০]

আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামীদের জন্য কঠিন থেকে কঠিনতর বিভিন্ন প্রকার অত্যন্ত ভয়ংকর শাস্তি নির্ধারণ করেছেন, যা থেকে জাহান্নামীরা জীবনের সবকিছুর বিনিময়ে মুক্তিলাভের চেষ্টা করবে। কিন্তু তাতে কোন লাভ হবে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘যারা কুফরী করে এবং কাফিররূপে যাদের মৃত্যু ঘটে তাদের কারো নিকট হতে পৃথিবী পূর্ণ স্বর্ণ বিনিময়-স্বরূপ প্রদান করলেও তা কখনও কবুল করা হবে না। এরাই তারা যাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রয়েছে, এদের কোন সাহায্যকারী নাই।[সূরা আল-ইমরান: ৯১]

আল্লাহ আরো বলেন, ‘যারা কুফরী করেছে ক্বিয়ামতের দিন শাস্তি হতে মুক্তি লাভের জন্য পণ-স্বরূপ দুনিয়ায় যা কিছু আছে তাদের তার সমস্তই থাকে এবং তার সহিত সমপরিমাণ আরও থাকে তবুও তাদের নিকট হতে তা গৃহীত হবে না এবং তাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রয়েছে।[সূরা মায়িদা: ৩৬]

অপরাধ অনুযায়ী শাস্তির তারতম্য

আল্লাহ তা‘আলা তাঁর কোন বান্দার উপর যুলুম করবেন না, বিধায় তিনি জাহান্নামকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করেছেন এবং স্তরভেদে আযাবের তারতম্য সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই মুনাফিকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।[সূরা নিসা: ১৪৫]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, এবং যেদিন ক্বিয়ামত ঘটবে সেদিন বলা হবে ফিরআউন সম্প্রদায়কে নিক্ষেপ কর কঠিন শাস্তিতে। [সূরা মু’মিন: ৪৬]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘যারা কুফরী করে এবং আল্লাহর পথে বাধাদান করে, আমি তাদের শাস্তির উপর শাস্তি বৃদ্ধি করব। কারণ, তারা অশান্তি সৃষ্টি করে। [সূরা নাহল: ৮৮]

জাহান্নামীদের গাত্রচর্ম দগ্ধকরণ

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘যারা আমার আয়াতকে প্রত্যাখ্যান করে তাদেরকে অগ্নিতে দগ্ধ করবই, যখনই তাদের চর্ম দগ্ধ হবে তখনই তার স্থলে নতুন চর্ম সৃষ্টি করব, যাতে তারা শাস্তি ভোগ করে। আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।[সূরা নিসা: ৫৬]

মাথায় গরম পানি ঢেলে শাস্তি প্রদান

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘যারা কুফরী করে তাদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে আগুনের পোষাক, আর তাদের মাথার উপর ঢালা হবে ফুটন্ত পানি, যা দ্বারা তাদের পেটে যা আছে তা এবং তাদের চর্ম বিগলিত করা হবে।[সূরা হাজ্জ: ১৯-২০]

আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসাবে  কিন্তু যারা আল্লাহ তা‘আলার উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন না করে তাঁর নাফরমানী করবে তাদের মুখমণ্ডলের মর্যাদাকে ধুলায় ধুসরিত করে সর্বপ্রথম মুখমণ্ডলকেই জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘যে কেহ অসৎকর্ম নিয়ে আসবে, তাকে অধোমুখে নিক্ষেপ করা হবে অগ্নিতে এবং তাদেরকে বলা হবে, তোমরা যা করতে তারই প্রতিফল তোমাদেরকে দেয়া হচ্ছে’।[সূরা নামল: ৯০]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘হায়! যদি কাফিরেরা সেই সময়ের কথা জানত যখন তারা তাদের সম্মুখ ও পশ্চাৎ হতে অগ্নি প্রতিরোধ করতে পারবে না এবং তাদেরকে সাহায্য করাও হবে না।[ সূরা আম্বিয়া: ৩৯]

আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘অগ্নি তাদের মুখমণ্ডল দগ্ধ করবে এবং তারা তথায় থাকবে বীভৎস চেহারায়।[সূরা মু’মিনুন: ১০৪]

আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘তাদের জামা হবে আলকাতরার এবং অগ্নি আচ্ছন্ন করবে তাদের মুখমণ্ডল।[সূরা ইবরাহীম: ৫০]

আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ক্বিয়ামতের দিন তার মুখমণ্ডল দ্বারা কঠিন শাস্তি ঠেকাতে চাইবে, সে কি তার মত যে নিরাপদ? সীমালংঘনকারীদেরকে বলা হবে, তোমরা যা অর্জন করতে তার শাস্তি আস্বাদন কর’। [সূরা যুমার: ২৪]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘যেদিন তাদের মুখমণ্ডল অগ্নিতে উলট পালট করা হবে সে দিন তারা বলবে,হায়! আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’! [সূরা আহযাব: ৬৬]

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘যারা অস্বীকার করে কিতাব ও যা সহ আমার রাসূলকে প্রেরণ করেছি তা, শীঘ্রই তারা জানতে পারবে যখন তাদের গলদেশে বেড়ি ও শৃংখলিত থাকবে, তাদেরকে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে ফুটন্ত পানিতে, অতঃপর তাদেরকে দগ্ধ করা হবে অগ্নিতে’[সূরা মু’মিন: ৭০-৭২]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘ক্বিয়ামতের দিন আমি তাদেরকে সমবেত করব তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায় অন্ধ, মুক ও বধির করে। আর তাদের আবাস স্থল জাহান্নাম, যখনই উহা স্তিমিত হবে আমি তখন তাদের জন্য অগ্নিশিখা বৃদ্ধি করে দেব’।[সূরা বানী ইসরাইল: ৯৭]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘অপরাধীরা বিভ্রান্ত ও বিকারগ্রস্ত, যেদিন তাদেরকে উপুড় করে মুখের উপর ভর করে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে জাহান্নামের দিকে, সে দিন বলা হবে, জাহান্নামের যন্ত্রণা আস্বাদন কর’।[সূরা ক্বামার: ৪৭-৪৮]

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘সেদিন কতক মুখ উজ্জ্বল হবে এবং কতক মুখ কালো হবে, যাদের মুখ কালো হবে তাদেরকে বলা হবে, ঈমান আনয়নের পর কি তোমরা সত্য প্রত্যাখ্যান করেছিলে? সুতরাং তোমরা শাস্তি ভোগ কর, যেহেতু তোমরা সত্য প্রত্যাখ্যান করতে’।[সূরা আল-ইমরান: ১০৬]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘যারা মন্দ কাজ করে তাদের প্রতিফল অনুরূপ মন্দ এবং তাদেরকে হীনতা আচ্ছন্ন করবে, আল্লাহ হতে তাদেরকে রক্ষা করার মত কেউ নাই, তাদের মুখমণ্ডল যেন রাত্রির অন্ধকার আস্তরণে আচ্ছাদিত। তারা অগ্নির অধিবাসী, সেথায় তারা স্থায়ী হবে’। [সূরা ইউনুস: ২৭]

জাহান্নামীরা আবদ্ধ থাকবে আগুনের বেষ্টনীতে

কাফিরগণ যারা জাহান্নামের চিরস্থায়ী অধিবাসী, তাদের পাপ যেমন তাদেরকে বেষ্টন করে আছে, তেমনি জাহান্নামের আগুন তাদের চারিদিক থেকে ঘিরে ধরবে। সেখান থেকে তাদের পালানোর কোনই পথ থাকবে না। যেমন- আল্লাহ তা‘আলা ইহুদীদের কথার জবাবে বলেন, ‘হাঁ, যারা পাপকার্য করে এবং যাদের পাপরাশি তাদেরকে পরিবেষ্টন করে তারাই অগ্নিবাসী। সেখানে তারা স্থায়ী হবে’[ সূরা বাক্বারাহ: ৮১]

আল্লাহ্ অন্যত্র বলেছেন, ‘তাদের শয্যা হবে জাহান্নামের এবং তাদের উপরের আচ্ছাদনও (হবে জাহান্নামের)’।[ সূরা আ‘রাফ: ৪১]

অর্থাৎ জাহান্নামের আগুন জাহান্নামীদের উপর এবং নীচ হতে আচ্ছাদন করবে। যেমন- আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘সেদিন শাস্তি তাদেরকে আচ্ছাদন করবে উপর এবং পাঁয়ের নীচ হতে এবং তিনি বলবেন, তোমরা যা করতে তার স্বাদ গ্রহণ কর’।[সূরা আনকাবুত: ৫৫]

আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘তাদের জন্য থাকবে তাদের উপর দিকে অগ্নির আচ্ছাদন এবং নীচের দিকেও আচ্ছাদন’ [সূরা যুমার: ১৬]

অতএব জাহান্নামীগণ তাদের চতুর্দিক হতে আগুন দ্বারা বেষ্টিত থাকবে। যেমন- আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘জাহান্নাম তো কাফিরদেরকে বেষ্টন করে আছে’।[সূরা তাওবা: ৪৯]

আল্লাহ সোবহানাহ্ তাআ'লা অন্যত্র বলেনঃ ‘আমি সীমালংঘনকারীদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি অগ্নি, যার বেষ্টনী তাদেরকে পরিবেষ্টন করে থাকবে। তারা পানীয় চাইলে তাদেরকে দেয়া হবে গলিত ধাতুর ন্যায় পানীয়, যা তাদের মুখমণ্ডল দগ্ধ করবে; ইহা নিকৃষ্ট পানীয় ও অগ্নি কত নিকৃষ্ট আশ্রয়’। [সূরা কাহফ: ২৯]

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘আমি তাকে নিক্ষেপ করব সাকার-এ, তুমি কি জান সাকার কি? উহা তাদেরকে জীবিতাবস্থায় রাখবে না ও মৃত অবস্থায় ছেড়ে দেবে না। ইহা তো গাত্রচর্ম দগ্ধ করবে’।[সূরা মুদ্দাছছির: ২৬-২৯]

আল্লাহ তাআ'লা অন্যত্র বলেছেনঃ ‘কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে হুতামায়, তুমি কি জান, হুতামা কি? ইহা আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত হুতাশন, যা হৃদয়কে গ্রাস করবে’[সূরা হুমাযাহ: ৪-৭]

জাহান্নামীদেরকে গলায় লোহার শিকল দিয়ে আগুনের মধ্যে বেঁধে রাখা হবে

আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামবাসীদেরকে তাদের গলায় লোহার শিকল দিয়ে এমনভাবে বেঁধে রাখবেন, যেখান থেকে তারা পালাতে পারবে না। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘আমি অকৃতজ্ঞদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি শৃংখল, বেড়ী ও লেলিহান অগ্নি’।[সূরা দাহার: ৪]

আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘আমার নিকট আছে শৃংখল, প্রজ্জ্বলিত অগ্নি, আর আছে এমন খাদ্য যা গলায় আটকিয়ে যায় এবং মর্মন্তুদ শাস্তি’। [সূরাহ মুযযাম্মিল: ১২-১৩]

আয়াতে বর্ণিত হয়েছে বেড়ীর কথা, যা গলায় পরানো হয়। যেমন- পশুর গলায় বেড়ি পরানো হয়। যেমন- আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘আমি কাফিরদের গলদেশে শৃংখল পরাব। তাদেরকে তারা যা করত তারই প্রতিফল দেয়া হবে’। [সূরা সাবা: ৩৩]

আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, ‘যখন তাদের (জাহান্নামীদের) গলদেশে বেড়ি ও শৃংখল থাকবে, আর উহাদেরকে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে’। (যেমন এক পশুকে রাখা হয়)[সূরা মু’মিন: ৭১]

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘এবং উহাদের জন্য থাকবে লোহার মুদগর। যখনই উহারা যন্ত্রণা-কাতর হয়ে জাহান্নাম হতে বের হতে চাইবে তখনই তাদেরকে ফিরিয়ে দেয়া হবে উহাতে, আর তাদেরকে বলা হবে, আস্বাদন কর দহন যন্ত্রণা’। [সূরা হজ্জ: ২১-২২]

জাহান্নামীরা এবং তাদের মা‘বুদরা একত্রে জাহান্নামে অবস্থান করবে

কাফির-মুশরিকগণ আল্লাহ তা‘আলাকে বাদ দিয়ে যেই মা‘বুদদের সম্মান করে, তাদের ইবাদত করে এবং তাদের পথেই নিজেদের জান-মাল বিলিয়ে দেয়। ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা তাদেরকে এবং তাদের ইবাদতকারীদেরক এক সঙ্গে জাহান্নামে নিক্ষেপ করে তাদের অপমানিত ও লাঞ্চিত করবেন এবং তাদের অক্ষমতা প্রমাণ করবেন। তখন তারা জানতে পারবে যে, তারা দুনিয়াতে ছিল পথভ্রষ্ট এবং তারা এমন কিছুর ইবাদত করত যারা কোন উপকার বা ক্ষতি কিছুই করতে সক্ষম নয়।আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, তোমরা এবং আল্লাহ তা‘আলার পরিবর্তে তোমরা যাদের ইবাদত কর সেগুলি তো জাহান্নামের ইন্ধন, তোমরা সকলেই উহাতে প্রবেশ করবে, যদি উহারা ইলাহ হতো তাহলে উহারা জাহান্নামে প্রবেশ করতনা, তাদের সকলেই উহাতে স্থায়ী হবে’। [সূরাহ আম্বিয়া: ৯৮-৯৯]

অতএব, জাহান্নামীদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ তা‘আলা ক্বিয়ামতের দিন শয়তানগণ অর্থাৎ তারা যাদের ইবাদত করত তাদের সাথে এক সঙ্গে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দয়াময় আল্লাহর স্মরণে বিমুখ হয় আমি তার জন্য নিয়োজিত করি এক শয়তান, অতঃপর সেই হয় তার সহচর। শয়তানরাই মানুষকে সৎপথ হতে বিরত রাখে, অথচ মানুষ মনে করে তারা সৎপথে পরিচালিত হচ্ছে। অবশেষে যখন সে আমার নিকট উপস্থিত হবে, তখন সে শয়তানকে বলবে, হায়! আমার ও তোমার মধ্যে যদি পূর্ব ও পশ্চিমের ব্যবধান থাকত। কত নিকৃষ্ট সহচর সে। আর আজ তোমাদের এই অনুতাপ তোমাদের কোন কাজে আসবে না, যেহেতু তোমরা সীমালংঘন করেছিলে, তোমরা তো সকলেই শাস্তিতে শরীক’।[সূরা যুখরুফ: ৩৬-৩৯]

আল্লাহ সোবহানাহ্ তাআ'লা আমাদের সবাইকে জাহান্নামের ভয়াবহ আজাব থেকে রক্ষা করুক। আমিন!

Hafez Maulana Mufti. Mohammad Ashraful Islam
Ethics Education Teacher, DISS
Khatib, Central Mosque, Daffodil Smart City
Ashuli , Savar, Dhaka