Faculty of Science and Information Technology > Environmental Science and Disaster Management

আধুনিক পদ্ধতিতে অগ্নিনির্বাপণ :রুহুল আমি÷

(1/2) > >>

sajol:
                                         
গ্রীষ্ম এলেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি, বহুতল ভবন, শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ বাসাবাড়িতে ঘটে থাকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। আগুনে মারা যাচ্ছে বহু মানুষ। কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে। আমাদের দেশে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সংখ্যা পর্যাপ্ত নয়। দেখা গেছে, দূরে কোথাও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে যায়। বাংলাদেশে প্রতি বছর আগুনে পুড়ে কোটি কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে গার্মেন্ট ব্যবসায়ী সংগঠন বিজিএমইএ’র দাবি।
বাংলাদেশের এ ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে চুয়াডাঙ্গার বেগমপুর গ্রামের রুহুল আমিন তৈরি করেছেন অটোমেটিক অগ্নিনির্বাপণ সিস্টেম। রুহুল আমিনের দাবি, তার এ সিস্টেম ব্যবহার করে মালয়েশিয়ার বড় বড় ৮টি কোম্পানি সফলতা পেয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদরের বেগমপুর গ্রামের আবুল ফজলের ছেলে দেশে চাকরি না পেয়ে ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে প্রায় ১৮ বছর আগে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান। সেখানে প্রথমে একটি কোম্পানিতে চাকরির পাশাপাশি মেকানিক্যাল ডিপ্লোমা কোর্স করেন। এরপর ’৯৩ সালে মালয়েশিয়ার ওয়াইটেল নামে বিখ্যাত একটি কোম্পানিতে প্রজেক্ট ডেপুটি ডিরেক্টর হিসেবে যোগ দেন। সেখানেই তিনি ১৫ বছরের গবেষণা শেষে তৈরি করেন আগুন নেভানো এ স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম ব্যবস্থা।

তথ্যর উৎসঃ
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2010/04/27/29327

bipasha:
great news

nature:
Its a good news. If our countries garments, house and all others risky sectors uses this system they become benefited.

goodboy:
Likely, It's a hopeful news for us!!

sajol:
Although our country people invented different product or system in different time but for the carelessness of our government it should not get final success.

Our government realizes all things but later. ???

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

Go to full version