ইসলামে শিক্ষাব্যবস্থা

Author Topic: ইসলামে শিক্ষাব্যবস্থা  (Read 872 times)

Offline sadman_speaking

  • Newbie
  • *
  • Posts: 1
  • আস-সালামু 'আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
    • View Profile
ইসলামে শিক্ষাব্যাবস্থা  (১ম পর্ব)

একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় ধরা হয় শিক্ষাজীবনকে। বলা হয়, একজন মানুষ সত্যিকার  মানুষ হিসেবে তৈরি হয় এই সময়ে শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে।
 
প্রশ্ন হলো, সত্যিকার মানুষ আবার কি জিনিস? আমরা যদি আল্লাহর সৃষ্টি জগতের দিকে ভালোভাবে লক্ষ করি তবে বুঝতে পারবো, মানুষ ব্যাতিত সকল পশু-প্রাণীর এমন কিছু সৃষ্টিগত বৈশিষ্ট্য আছে যা তাদের জীবণ-ধারণে সাহায্য করে। যেমনঃ শীতপ্রধান দেশের পশুদের গায়ের পশম দেখা যায় বড় বড়। যা তাদের দেহের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। আবার মরুভূমির পানিবিহীন অঞ্চলের প্রাণী  উট টানা অনেক্ষণ পানি না খেয়ে চলতে পারে। ধুলোঝর থেকে আশ্রয়ের জন্য তারা তাদের নাক বন্ধ করতে পারে। এগুলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'লা সৃষ্টির সময়েই তাদেরকে দিয়ে দিয়েছেন। আর মানুষকে সৃষ্টির সময় এসব কিছু অতি প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি দিয়েছেন জ্ঞানার্জনের ক্ষমতা। যার মাধ্যমে মানুষ নতুন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বিভিন্ন  জিনিস জানতে পারে, জানা জিনিস মস্তিষ্কে সংরক্ষণ করতে পারে। আবার প্রয়োজনে জানা জিনিসকে ব্যাবহার করে অজানাকেও জানতে পারে। এটি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'লার একটি সুবিশাল নি'আমত।

ইসলাম হলো পরিপূর্ণ জীবন-বিধান। এর মধ্যে মানুষের ছোট-বড় সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে। তাই ইসলামে শিক্ষা গ্রহণের বিশেষ তাগিদ থাকবে তা বলাই যায়।
আসলে, ইসলাম জ্ঞানেরই ধর্ম। আইয়ামে জাহেলিয়ায় কুসংস্কার আর বর্বরতায় নিমজ্জিত একটি জাতিকে জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করে মাত্র ২৩ বছরের মাথায় সারা বিশ্বের সুপার পাওয়ারের আসনে বসিয়ে দেয় এই ইসলাম।

ইসলাম শিক্ষাকে দুইটি ভাগে বিভক্ত করে। ১. দুনিয়াবি শিক্ষা। ২. দ্বীনি শিক্ষা। এই দুইয়ের মিশ্রণেই একজন মানুষের মনুষ্যত্ব বিকশিত হয়।

১. দুনিয়াবি শিক্ষাঃ দুনিয়াকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'লা দারুল আসবাব বা উপকরণের জগৎ হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। এখানে আমাদের বিভিন্ন জিনিসের প্রয়োজন হয়। আর এসব প্রয়োজন পুরো করার জন্য আমাদের প্রয়োজন শিক্ষা।  দুনিয়াবি প্রয়োজন পুরো করার জন্য যেসব শিক্ষার প্রয়োজন তাকেই বলা হয় দুনিয়াবি শিক্ষা। এর ভিত্তি হলো অভিজ্ঞতা।
দুনিয়াবি শিক্ষার আবার কয়েকটি স্তর রয়েছে।
প্রথমত, হালাল এবং অপরিহার্য শিক্ষা। এই স্তরের শিক্ষার মধ্যে পড়ে চিকিৎসাবিদ্যা, কৃষিবিদ্যা ইত্যাদি। এগুলোর মাধ্যমে পুরো মানবজাতি কল্যাণ লাভ করে। ইসলামের একটি অপরিহার্য দিক হলো অন্যকে সাহায্য করা। আমরা সূরা ক্বাসাসের ২২ থেকে ২৮ নাম্বার আয়াতে মূসা 'আলাইহিস সালাম এর ঘটনায় দেখি, মাদইয়ানে পৌঁছানোর পর যখন তার থাকার আশ্রয় পর্যন্ত ছিলো না, তখন তিনি ২ জন নারীকে সাহায্য করেন এবং তারপর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'লার কাছে দু'আ করেন। অতঃপর আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তার দু'আ কবুল করে তাকে রিযক  দান করেন।
দুনিয়াবি  শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়াবী কল্যাণ লাভের পাশাপাশি নিয়ত সহীহ থাকলে সওয়াবও পাওয়া যায়।
দ্বিতীয়ত, হারাম শিক্ষা। যেসব কাজ কুফরি ও ধর্মহীনতার দিকে আহবান করে সেসব কাজকে এই ধরনের শিক্ষার অন্তর্গত করা হয়। যেমন, জাদুবিদ্যা, জ্যোতিষ বিদ্যা ইত্যাদি। এসব কাজ মানবজাতির অকল্যাণ ব্যাতিত কিছুই করতে পারে না। তাই ইসলামে এসব বিদ্যার্জন করা সম্পূর্ণ হারাম। এগুলো শিক্ষা করলে দুনিয়াবি আজাবের পাশাপাশি পরকালে রয়েছে কঠোর আজাবের নিশ্চিত বর্ণনা।
২. দ্বীনি শিক্ষাঃ ইসলামের বেসিক বিষয় যেমন তাওহীদ, কুফর, শির্ক থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাস'আলা মাসায়েল শিক্ষা করা অর্থাৎ, পরকালের জীবনকে সুন্দর ও আরামদায়ক  করার জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষাকেই বলা হয় দ্বীনি শিক্ষা। দ্বীনি শিক্ষা অর্জন করা প্রতিটি মু'মিন নর-নারীর উপর ফরজ। (ইবনে মাজা : ২২৪)।

ইসলাম ও অন্যান্য ধর্মের একটি প্রধান পার্থক্য হলো, অন্যান্য ধর্মে কোন কাজের আদেশ বা নির্দেশ দিয়েই শেষ করা হয়। কিন্তু ইসলামে সেই আদেশ বা নিষেধ বাস্তবায়নের রূপরেখাও দেয়া থাকে। উদাহরণস্বরূপঃ চুরি করা হারাম তা সকল ধর্মই স্বীকার করে। কিন্তু সমাজ থেকে চুরি দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা অন্য ধর্মে উল্লেখ নেই। কিন্তু ইসলামে রয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন,
وَالسَّارِقُ وَالسَّارِقَةُ فَاقْطَعُوْا أَيْدِيَهُمَا جَـزَاءً بِمَا كَسَبَا نَكَالًا مِّنَ اللهِ، وَاللهُ عَزِيْزٌ حَكِيْمٌ»

‘‘তোমরা চোর ও চুন্নির (ডান) হাত কেটে দিবে তাদের কৃতকর্মের (চৌর্যবৃত্তি) দরুন আল্লাহ্ তা‘আলার পক্ষ থেকে শাস্তি সরূপ। বস্তত আল্লাহ্ তা‘আলা অতিশয় ক্ষমতাবান মহান প্রজ্ঞাময়’’। (মায়িদাহ্ : ৩৮)

একইভাবে ইসলাম বাতলে দেয় জ্ঞানার্জনের পদ্ধতিও।
জ্ঞানার্জনের আগ্রহ থাকাঃ  জ্ঞানার্জনের একটি শিক্ষামূলক ঘটনা রয়েছে সূরা কাহাফের হযরত মূসা 'আলাইহিস সালাম ও খিযির 'আলাইহিস সালাম এর ঘটনায়। এখানে মূসা 'আলাইহিস সালাম যখন জানতে পারেন তার চেয়েও জ্ঞানী ব্যাক্তি পৃথিবীতে রয়েছে তখন সাথে সাথে তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন, সেই ব্যাক্তির সন্ধান যার কাছে গেলে তিনি জ্ঞানার্জন করতে পারবেন। এর থেকে বোঝা যায়, জ্ঞানার্জনের জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন 'সহীহ নিয়ত বা বিশুদ্ধ ইচ্ছা'।
ত্যাগ স্বীকারঃ এরপর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা তাকে সফর করার নির্দেশ দেন। এটি আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। জ্ঞানার্জনের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, শ্রম দিতে হবে। তা না হলে পরিপূর্ণ জ্ঞান শিক্ষা করা সম্ভব নয়। 
ধৈর্যধারণ করাঃ এরপর মুসা 'আলাইহিস সালাম যখন খিযির 'আলাইহুস সালাম এর কাছে জ্ঞান শিক্ষা করতে যায় তখন খিযির 'আলাইহিস সালাম বলেন,

قَالَ اِنَّکَ لَنۡ تَسۡتَطِیۡعَ مَعِیَ صَبۡرًا ﴿۶۷﴾
সে বলল, ‘আপনি কখনো আমার সাথে ধৈর্যধারণ করতে পারবেন না’। (সূরা কাহাফঃ ৬৭)

অর্থাৎ, এর থেকে বোঝা যায় জ্ঞানার্জনের জন্য প্রয়োজন ধৈর্যধারণ করা। ধৈর্য্য ব্যাতিত দুনিয়াবি বা দ্বীনি কোন ক্ষেত্রেই শিক্ষা অর্জন সম্ভব নয়।

আল্লাহর নামে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জ্ঞানার্জন করাঃ কুরআনের প্রথম যে আয়াতটি নিয়ে জিবরাইল 'আলাইহিস সালাম রাসূল সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে এসেছিলেন তা ছিলো,

اِقۡرَاۡ بِاسۡمِ رَبِّکَ الَّذِیۡ خَلَقَ ۚ﴿۱﴾
পড় তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আলাকঃ ১)

এখান থেকে আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি তা হলো আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পড়াশোনা করা। শিক্ষা আল্লাহর একটি বড় নি'আমত। এটি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'লা তাদেরকেই দান করেন, যারা আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস রাখে এবং ভরসা করে। (এখানে আমরা তাদের ব্যাপারে আলোচনা করছি না যারা শুধুমাত্র দুনিয়ার জ্ঞান লাভ করেছে, দ্বীনের হিদায়াতের আলোয় নিজেকে আলোকিত করতে পারেনি।)
বেশী বেশী আল্লাহর জিকির করাঃ পড়াশোনা করার জন্য কোন কিছু মনে রাখা একটি অতি আবশ্যকীয় বিষয়। আর এর জন্য আল্লাহতায়ালা বলেন
— واذكر ربك إذا نسيت“
যখন ভুলে যান তখন আল্লাহর জিকির করুন”। (সুরা কাহাফ: ২৪)
অর্থাৎ, আল্লাহর জিকির করা হলে স্মরণশক্তি প্রখর হয়।
দু'আ করাঃ জ্ঞানার্জন করে সফলতা লাভ করার জন্য আল্লাহর কাছে অবশ্যই দু'আ করতে হবে। দু'আ মুমিনের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। এর মাধ্যমে তারা আল্লাহর কাছ থেকে প্রয়োজনীয় জিনিস চেয়ে নেয়। তাই জ্ঞানার্জন করে সফলতা লাভের জন্য দু'আ কবুলের সময়গুলোতে এবং অন্য সময়েও বেশী বেশী  দু'আ করতে হবে। জ্ঞানার্জনের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে দুনিয়াবী ও আখিরাতে পরিপূর্ণ কল্যাণ লাভের জন্য একটি অন্যতম দু'আ হলোঃ
 رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ.

“হে আমাদের পরওয়ারদেগার! আমাদের দুনিয়াতে ‘হাসানা’ দান করুন এবং আখিরাতে ‘হাসানা’ দান করুন। আর আমাদের জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুন।”  (সূরা বাকারাঃ ২০১)

বিসমিল্লাহ বলে শুরু করাঃ বিসমল্লিাহ বলে কাজ শুরু করার ফলে মহান আল্লাহ বান্দাকে দুনিয়ার সব অনিষ্টতা থেকে হেফাজত করেন। বিশেষ করে শয়তানের সব অনিষ্টতা, বিপর্যয় ও ধ্বংসকারিতা থেকেও হেফাজত করেন।

মনে রাখতে হবে বান্দা যখন মহান আল্লাহর নামে তার কাজ শুরু করে তখন আল্লাহ তাআলা ওই বান্দার সব কাজের জামিন্দার হয়ে যান। কেননা কুরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা এ কথারই ইঙ্গিত দিয়েছেন। তাহলো-

- فَاذْكُرُونِي أَذْكُرْكُمْ وَاشْكُرُواْ لِي وَلاَ تَكْفُرُونِ
সুতরাং তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদের স্মরণ রাখবো এবং আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর; অকৃতজ্ঞ হয়ো না।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৫২)

আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করা এবং শুকরিয়া আদায় করাঃ সফলতা এবং বিফলতা আল্লাহর হাতে। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করে তাকে সফলতা দিয়ে পরীক্ষা করেন, আবার যাকে ইচ্ছা বিফলতা দিয়ে পরীক্ষা করেন। পড়াশোনার ক্ষেত্রেও সফলতা-বিফলতা আসতে পারে। এসময়ে উচিত আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করা। তাহলে ইংশা আল্লাহ দুনিয়াবী ও আখিরাতের জীবনে সুখ ও সফলতা লাভ করা সম্ভব হবে।
হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

عَجَبًا لأَمْرِ الْمُؤْمِنِ إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ خَيْرٌ وَلَيْسَ ذَاكَ لأَحَدٍ إِلاَّ لِلْمُؤْمِنِ إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَهُ وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ فَكَانَ خَيْرًا لَهُ.

মুমিনের বিষয়াদি কত আশ্চর্যের! তার সবকিছুই কল্যাণকর। আর এটা তো কেবল মুমিনের ক্ষেত্রেই হতে পারে। সচ্ছলতায় সে শুকরিয়া আদায় করে, তখন তা তার জন্যে কল্যাণকর হয়। আর যদি তার ওপর কোনো বিপদ নেমে আসে তাহলে সে সবর করে, ফলে তাও তার জন্যে কল্যাণকর হয়ে যায়। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৯৯৯

কৃতজ্ঞতা আদায় যে কেবলই এক কাঙ্ক্ষিত  বিষয় এমন নয়, বরং এর ব্যতিক্রম ঘটলে পবিত্র কুরআনে উচ্চারিত হয়েছে কঠোর হুঁশিয়ারিও-

لَئِنْ شَكَرْتُمْ لَأَزِيْدَنَّكُمْ وَلَئِنْ كَفَرْتُمْ إِنَّ عَذابِيْ لَشَدِيْدٌ.

তোমরা যদি কৃতজ্ঞতা আদায় কর তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদেরকে আরও বাড়িয়ে দেব, আর যদি তোমরা অস্বীকার কর তাহলে আমার আজাব অবশ্যই কঠিন। -সূরা ইবরাহীম (১৪ : ৭)


পবিত্র কুরআনে যত নি'আমত এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে সবগুলোর সাথেই আল্লাহ মানবজাতিকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন শুকরিয়া আদায়ের কথা। অর্থাৎ, আল্লাহ আমাদেরকে যা দিয়েছেন তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকার কথা বলেছেন। শুধুমাত্র একটি দু'আ তে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা যা নি'আমত  দেয়া হয়েছে তা আরও বাড়িয়ে দিতে বলেছেন। আর তা হলো, জ্ঞান।
رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا

 অর্থ— হে আমার পালনকর্তা! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন। (সূরা ত্বহাঃ ১১৪)
 এভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য জ্ঞানার্জন করা অবশ্যই প্রশংসনীয় এবং সওয়াবের দাবীদার। এর মাধ্যমে একজন মু'মিন দুনিয়া ও আখিরাতে পরিপূর্ণ সফলতা লাভ করতে পারে।

শিকদার সাদমান রহমান
২৯.৭.২২ (শুক্রবার)

« Last Edit: July 30, 2022, 02:42:03 PM by sadman_speaking »
Sadman_speaking.