Religion & Belief (Alor Pothay) > Hadith

One Day One Hadith (প্রতিদিন একটি হাদিস)

<< < (23/35) > >>

arefin:
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আকস্মিক মৃত্যু সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম আল্লাহর নবী বললেন, ‘এটি ঈমানদারের জন্য স্বস্তি ও শান্তির কারণ। আর অক্ষম (পাপাচারীর) জন্য দুঃখ ও আফসোসের কারণ।’

{মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ২৪৯২৩}

arefin:
সাওবান (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) সালাত শেষে তিনবার ক্ষমা চাইতেন, ‘আস্তাগ ফিরুল্লাহ, আস্তাগ ফিরুল্লাহ, আস্তাগ ফিরুল্লাহ’ অর্থঃ আমি তোমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি| অতঃপর বলতেন, ‘আল্লাহুম্মা আন্তাস সালাম, ওয়া মিনকাস সালাম, তাবারাকতা ইয়া যাল জালা-লী ওয়াল ইকরাম’ অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি শান্তিময়, তোমার নিকট থেকেই শান্তির আগমন, তুমি বরকতময় হে পরতাম ও সম্মানের অধিকারী| (মুসলিম, মিশকাত); সালাম ফেরানোর পর কমপক্ষে এতটুকু করা হচ্ছে সুন্নত| কমপক্ষে এই সুন্নত করে তারপর সালাতের স্থান থেকে প্রয়োজনে নড়া উচিত|

প্রত্যেক ফরজ সালাত শেষে আয়াতুল কুরসী পাঠকারীর জন্য জান্নাতে যেতে আর কোনো বাধা থাকেনা মৃত্যু ব্যতীত| (নাসাই)

najim:



‎"দশ (১০)টা কাজ বিপদ ডেকে আনে"
হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিতঃ-
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যখন আমার উম্মত
১০টা কাজ করবে, তখন তাদের উপর বিপদ নেমে আসবে। রাসূল
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলোঃ হে রাসূল, কী কী?
তিনি বললেনঃ
▣ যখন রাস্ট্রীয় সম্পদকে ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করা হবে।
▣ যখন আমানত হিসেবে রক্ষিত সম্পদকে লুটের মাল
হিসাবে গ্রহণ করা হবে (অর্থাৎ আত্মসাৎ করা হবে)।
▣ যাকাতকে জরিমানার মত মনে করা হবে।
▣ স্বামী যখন স্ত্রীর আনুগত্য করবে এবং মায়ের অবাধ্য হবে।
▣ বন্ধুর প্রতি সদাচারী ও পিতার সাথে দুর্ব্যবহারকারী হবে।
▣ মসজিদে হৈ চৈ হবে।
▣ জনগণের নেতা হবে সেই ব্যক্তি যে তাদের মধ্যেকার সবচেয়ে নিকৃষ্ট চরিত্রের অধিকারী।
▣ মানুষকে তার ক্ষতির আশংকায় সম্মান করা হবে।
▣ গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্রের হিড়িক পড়ে যাবে।
▣ উম্মতের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদেরকে অভিশাপ দেবে।
তখন আগুনের বাতাস আসবে, মাটির ধস ও দেহের বিকৃতি ঘটবে।”
*** সহীহ তিরমিযী; আততার গীবওয়াত তারহীবঃ ৩য় খন্ডঃ ১৫৪১।

najim:

●|●আপনি কি পাহাড় পরিমাণ সওয়াব চান?

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি কোন জানাযায় সালাত শেষ হওয়া পর্যন্ত শরীক হয়, তার জন্য রয়েছে এক ক্বীরাত পরিমাণ সওয়াব; আর যে ব্যক্তি দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত শরীক হয়, তার জন্য রয়েছে দু’ ক্বীরাত্’ পরিমাণ সওয়াব। একজন প্রশ্ন করল, ‘দু’ ক্বীরাত্ কী?’ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উত্তর দিলেন: (২ কিরাত হলো) ‘দুইটি বড় পাহাড়ের সমান’।’ [বুখারী : ১৩২৫ ও মুসলিম : ৯৪৫]

najim:


●|●আবূ হুরায়রা(রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী(সাঃ) বলেছেন, তোমরা সাতটি ধ্বংসকারী বস্তু থেকে সাবধান থাক। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! সেগুলো কী? রাসূলুল্লাহ(সাঃ) বললেনঃ
১) আল্লাহর সাথে শিরক করা,
২) যাদু করা,
৩) অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে হত্যা করা,
৪) সুদ খাওয়া,
৫) ইয়াতীমের মাল(অন্যায়ভাবে) ভক্ষণ করা,
৬) যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করা,
৭) নির্দোষ সতীসাধ্বী মু‘মিনা মহিলাকে অপবাদ দেয়া।
[সহীহ বুখারী, পর্ব ৫৫: ওয়াসিয়াত, অধ্যায় ২৩, হাঃ ২৭৬৭ ; সহীহ মুসলিম, পর্ব ১: ঈমান, অধ্যায় ৩৭, হাঃ৮৯]

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

[*] Previous page

Go to full version