Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Samia Nawshin

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 8
31
Although the book is a version of children book, but how will children can read such small book?

32
I didn't know it. Thanks for sharing such information.

33
Faculty Sections / Re: Money does buy you happiness, UK number-crunchers say
« on: September 09, 2015, 04:48:06 PM »
I think sometime it does, sometimes not.

34
Faculty Sections / Re: Architecture
« on: September 09, 2015, 04:45:41 PM »
This are awesome. Thanks for sharing :)

35
Faculty Sections / How to cook chili chicken in 10 minutes
« on: September 09, 2015, 04:44:21 PM »
চাইনিজ খাবারের মধ্যে চিলি চিকেন বেশ জনপ্রিয়। চাইনিজে যাবেন আর চিলি চিকেন খাবেন না তা কি আর হয়! চিলি চিকেন খাবারটি মূলত চাইনিজ হলেও বেশি জনপ্রিয় হয়েছে ভারতে এসে। আর আমরা মূলত ভারতীয় স্বাদের চিলি চিকেন বেশী পছন্দ করে থাকি। একবার ভাবুন তো চাইনিজের চিলি চিকেন যদি বাসায় বানানো যায় তবে কেমন হয়? দারুণ তো! আসুন তাহলে জেনে নিই চাইনিজের মজাদার চিলি চিকেন রেসিপি।
উপকরণ

১ কিলোগ্রাম হাড় ছাড়া মুরগীর মাংস (টুকরো করা)
১/৪ টেবিল চামচ লবণ ( স্বাদমত)
১/৪ টেবিল চামচ গোল মরিচ
১ টেবিল চামচ সয়াসস
১টা ডিম
৩ টেবিল চামচ কর্ণ ফ্লাওয়ার
৩/৪ টমেটো কেচাপ
১ টেবিল চামচ সয়াসস
১ টেবিল চামচ চিলিসস
২ টেবিল চামচ চিনি
১ টেবিল চামচ চিকেন স্টক পাউডার
১ টেবিল চামচ রসূন কুচি
১/২ টা ক্যাপসিকাম কুচি
১/৪ টা পেঁয়াজ কুচি
২/৩ টা পেঁয়াজ পাতা কুচি
প্রণালী

১) প্রথমে একটি পাত্রে মুরগির বুকের মাংস, লবণ, গোল মরিচের গুড়া, সয়া সস, ডিম, এবং কর্ণ ফ্লাওয়ার দিয়ে খুব ভাল করে মাখুন।
২) এবার আরেকটি পাত্রে তেল গরম করতে দিন।তেল গরম হয়ে এলে তাতে মুরগির মাংস গুলো ছেড়ে দিন। ৭ থেকে ৮ মিনিট মাংসের টুকরাগুলোকে ভাজুন।সোনালী রঙ হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।
৩) এবার টমেটো কেচাপ, চিলি সস, সয়া সস, চিনি দিয়ে সস তৈরি করে নিন।স্বাদ বাড়াবার জন্য চিকেন স্টক বা চিকেন স্টক পাউডার যোগ করতে পারেন সসের সাথে।
৪) এবার চুলায় ফ্রাইপ্যান তেল দিয়ে তাতে রসূন কুচি দিন। রসূন কুচি লাল হয়ে এলে এতে ক্যাপসিকাম কুচি, পেয়াজ কুচি, সস দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন।
৫) এবার ভাজা মাংসের টুকরোগুলো দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ নাড়ুন। এবার চুলা বন্ধ করে দিন। নামানোর আগে পেঁয়াজ পাতা দিয়ে দিন।

36
Faculty Sections / Benefits of olive oil
« on: September 09, 2015, 04:43:04 PM »
জাঙ্ক ফুড, তেল-মশলাযুক্ত খাবার, অতিরিক্ত মদ্যপান, দীর্ঘ ক্ষণ খালি পেটে থাকা ইত্যাদি বহুবিধ অত্যাচার চলতেই থাকে লিভারের ওপর। ফলে দিন দিন আপনার অতিমূল্যবান অঙ্গটি মারাত্বক হুমকির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দৈনন্দিন জীবনে ব্যস্ত সময়ের মধ্যে লিভারের যত্নই বা নেবেন কী করে? উপায় আছে, হদিস দিচ্ছি আমরা।

রোজ সকালে খালি পেটে একটি পাতিলেবুর রসের সঙ্গে এক চা চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মিশিয়ে খান। টানা এক মাস খাওয়ার পর আপনি নিজেই পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। কী সেই পরিবর্তন? হজম শক্তি বেড়ে যাবে, ডার্ক সার্কেল মিলিয়ে যাবে, ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে আর সেই সঙ্গে সারা দিন এনার্জিতে টগবগ করবেন। কী এমন করে এই মিরাকল মিক্সচার? প্রথমত, অলিভ অয়েল গল ব্লাডার বা পিত্ত থলি এবং লিভারের চ্যানেলগুলি খুলে দেয়। এবং সেখানে যত অবর্জনা জমে থাকে তা পরিষ্কার করে দেয়। লেবুর রসেরও কাজ অনেকটা একই রকম। সঙ্গে যা করে তা হল, ব্লাড ভেসেলে জমে থাকা বাজে কোলেস্ট্রল সরিয়ে ফেলে। আর এটা তো প্রায় সকলেই জানেন যে, লেবুর রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

37
Faculty Sections / Prohibited foods for Diabetic patient
« on: September 09, 2015, 04:41:53 PM »
বর্তমান যুগে ডায়াবেটিস একটি খুবই সাধারণ শব্দ। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের হিসাব মতে ২০১৪ সালে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৫.৯ মিলিয়ন। আর এই রোগে একবার আক্রান্ত হলে এ থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই। হয়তো আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন কিন্তু পুরোপুরি রোগমুক্ত হতে পারবেন না। আস্তে আস্তে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে। আর হাজারো রোগ বাসা বাঁধবে আপনার শরীরে। এজন্য খবারের ব্যপারে সবার সচেতন হওয়া উচিৎ। তবে যদি ডায়াবেটিস হয়েই যায় তাহলে আপনার খাবার তালিকা থেকে যেসব খাবার বাদ দিতে হবে সেগুলো হলো-   

চর্বিযুক্ত মাংসঃ এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট রয়েছে যা ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াবে। তাই এটি পুষ্টিকর হলেও আপনার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে রেড মিট বা চর্বিযুক্ত মাংস।
ক্যান্ডিঃ ক্যান্ডিতে উচ্চ মাত্রায় চিনি থাকে এবং এতে নিম্নমানের কার্বোহাইড্রেট থাকে যা ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়া থেকে শুরু করে ওজনও বাড়াতে পারে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব ক্ষতিকর।
ফলের রসঃ ফলের রস যদিও স্বাস্থ্যকর, কিন্তু এতে ফাইবার যুক্ত উচ্চ কার্বোহাইড্রেট থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপদজনক।
কিসমিসঃ শুষ্ক ফল হিসাবে কিসমিসের যেমন জুড়ি নেই তেমনি বিভিন্ন খাবার রান্নাতেও এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এটি ব্লাড সুগার বাড়িয়ে দেয়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকা থেকেও এটি বাদ দিতে হবে।
ফ্রেন্স ফ্রাইঃ এটি শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া তেলে ভাজার কারণে এতে প্রচুর পরমাণে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকে যা খুবই ক্ষতিকর। এছাড়া পটেটো চিপসও খাওয়া আস্তে আস্তে বর্জন করুন।
সাদা পাউরুটিঃ পরিশোধিত স্টার্চ- সাদা রুটি, সাদা পাস্তা, সাদা চাল এবং সাদা ময়দা থেকে তৈরি সকল খাবারই গ্লুকোজের নিয়ন্ত্রন নষ্ট করে দেয়, তাই এটিও বর্জন করুন।
কলা ও তরমুজঃ কলা এবং তরমুজ স্বাস্থ্যকর হলেও এতে অনেক পরিমাণে চিনি আছে। তাই এটি না খাওয়াই ভালো। তবে এর পরিবর্তে আপনি ব্লুবেরি কিমবা বেরি জাতীয় ফল খেতে পারেন।
কোমল পানীয়ঃ কোমল পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে চিনি ও ফ্যাট থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

38
গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে তা নামানোর জন্য আমরা নানা পন্থা অবলম্বন করি। তার কোনোটি কাজ হয় আবার কোনটি বা হয় না। আপনি জানেন কি মাত্র একদিনের হোমিও ট্রিটমেন্টেই গলায় বিধা মাছের কাটা দূর হয়ে যায়। যাই হোক, আগে আপনাদের কিছু ঘরোয়া সমাধানের কথা বলি। গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে প্রথমেই খাওয়া হয় পানি, তারপর ভাতকে মুঠো করে খেয়ে ফেলা হয়। কিন্তু এতেও যদি কাঁটা না নামে, তাহলে কী করবেন? জেনে নিন ৭টি ভিন্নরকম কৌশল।

-গলায় কাঁটা বিধলে পানি পান করেন? কেবল পানি পান করলে হবে না। হালকা গরম পানির সাথে অল্প লবণ গুলিয়ে পান করুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে। -গলায় কাঁটা বিঁধলে ভাত খেয়ে নামাতে চান? তাহলে এক কাজ করুন, ভাতকে ছোট ছোট বল বানিয়ে নিন। তারপর পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ভাতের গোলা চিবিয়ে খেলে কিন্তু কাঁটা নামবে না। পানি দিয়ে গিলে ফেলাই সেরা উপায়। -ভাত খাবার চাইতেও সহজ একটি উপায় আছে। গলায় কাঁটা বিঁধলে খেয়ে ফেলুন একটি কলা। কলা খেতে খেতে দেখবেন কাঁটা নেমে গেছে আর আপনি টেরও পাননি। -এক টুকরো লেবু নিন, তাতে একটু লবণ মাখিয়ে চুষে চুষে লেবুর রস খেয়ে ফেলুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে। -পানির সাথে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে পান করলেও ঠিক লেবুর মতই কাজ হবে। -গলায় বিঁধেছে কাঁটা? একটু অলিভ অয়েলও পান করতে পারেন। কাঁটা পিছলে নেমে যাবে। উপরোক্ত কোনো প্রক্রিয়ায় যদি কাজ না করে তাহলেও চিন্তার কিছু নেই। মাত্র একদিনের হোমিও ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমেই গলায় বিধা মাছের কাটা বেড়িয়ে আসে। তাই সমস্যায় পড়লে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলতে ভুলবেন না যেন।

39
Faculty Sections / Benefits of nut
« on: September 09, 2015, 04:16:46 PM »
সহজে বহন করা যায়- এমন খাবারের মধ্যে প্রথমেই আসে বাদামের কথা। এখনকার এই ব্যস্ত দিনে কাজের ফাঁকে সময় করে খাওয়ার কথা মাথাই থাকেনা। প্রায় সময় অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া হয়। কিন্তু কাজের ফাঁকে যদি প্রতিদিন অল্প করে বাদাম খাওয়া যায় তবে মন্দ হয় না। বাদাম শুধু খেতেই যে অসাধারণ তা নয়, নানা পুষ্টিগুনেও ভরপুর। যার ফলে এই বাদাম বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বাদামের ধরণ বাদাম বলতে সব ধরণের বাদামকেই এক্ষেত্রে ধরা হয়, যেমন- চিনাবাদাম, আখরোট , কাজু , আমন্ড , পেস্তা , চেস্ট নাট, ব্রাজিলনাট প্রভৃতি। বাদামের মধ্যে যা থাকে আকারে ছোট হলেও সকল প্রকার খাদ্য গুণাগুণ এতে বর্তমান। যেমন- ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, লিউটিন, জিজ্যানথিনের মতো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।

বাদামের উপকারিতা
বাদামের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলস সকল প্রকার খাদ্যগুন রয়েছে। নিয়মিত বাদাম খেলে শরীর সুস্থ , সবল, কর্মক্ষম ও নিরোগ থাকে।
বাদাম যেই সমস্ত রোগ থেকে বাঁচায়

থাইরয়েড- ব্রাজিল নাটের মধ্যে আয়োডিন থাকে যা এনার্জি মেটাবলিজমে সাহায্য করে। ফলে এই নাট হাইপো ও হাইপার উভয় থাইরয়েডের জন্য উপকারী।

ত্বক- দূষণের প্রভাব থেকে ত্বককে মুক্ত করতে এবং বিভিন্ন ফাংগাল ও ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমান বাদাম খেলে ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়।

ক্যান্সার- আমন্ডের মধ্যে ওলেয়িক অ্যাসিড , সেলে নিয়াম , ভিটামিন ই এবং বিভিন্ন ফাইটো কেমিক্যালস ক্যানসার প্রতিরোধে খুবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

হাই কোলেস্টেরল- আখরোট ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড , ফাইবার , ভিটামিন ই ইত্যাদি থাকায়, নিয়মিত কিছু পরিমানে আখরোট খেতে পারলে রক্তের মধ্যে বেড়ে যাওয়া কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক হয়।

ওবেসিটি- কনভেনশনাল লো ক্যালোরি হাই ফাইবার জাতীয় ডায়েটের সঙ্গে কিছু আমন্ড খেলে তাড়াতাড়ি ওজন কমে।

হাঁপানি- যারা দীর্ঘদিন ধরে হাঁপানিতে ভুগছেন, তারা যদি নিয়মিত গরম দুধের সঙ্গে আখরোট খান তাহলে হাঁপানিতে অনেক রিলিফ পাওয়া যায়।

40
দাঁত বেশি শিরশির করলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। ছবি : ওয়ানটুথ্রি ডেন্টিস্ট দাঁতের সেনসিটিভিটি বা দাঁতে শিরশির অনুভূতি হওয়া একটি প্রচলিত রোগ। এটি অনেক সময় সহনীয় হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তীব্র হয়। যা আমাদের জীবনযাপনে ব্যাঘাত ঘটায়। আমরা খালি চোখে দাঁতের যে অংশ দেখতে পাই তার নাম এনামেল। এটিকে দাঁতের আবরণ বলা যেতে পারে। এটি দেহের সবচেয়ে শক্ত আবরণ। বিভিন্ন কারণে এই এনামেল ক্ষয়ে গিয়ে দাঁতে শিরশির অনুভূতি বা সেনসিটিভিটি তৈরি হয়। এ সময় গরম, ঠাণ্ডা, মিষ্টি, টক জাতীয় খাবার খেলে দাঁতে শিরশির অনুভব হয়।

কারণ
ভুলভাবে দাঁত ব্রাশ করলে বা শক্ত টুথ ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে যায়। তখন এনামেলের পরের স্তর ডেনটিন বেরিয়ে আসে। এর ফলে দাঁতে সেনসিটিভিটি হয়।
অনেক সময় একটি দাঁতের সঙ্গে আরেকটি দাঁত শক্তভাবে লেগে দাঁতের  এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
মাড়ির ক্ষয়ের কারণে এটি হতে পারে। এ ছাড়া মাড়ির বিভিন্ন ধরনের অসুখের কারণেও সেনসিটিভিটি হয়।
যেসব খাবারের মধ্যে ক্যামিকেল থাকে এসব খাবার খেলে এই সমস্যা হয়। যেমন : কোল্ড ড্রিংস, ঠাণ্ডা খাবার, এলকোহল ইত্যাদি।
বয়সের কারণেও অনেক সময় দাঁতের শিরশির অনুভব হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ২৫ থেকে ৩০ বছরকে সেনসিটিভ বয়স হিসেবে ধরা হয়।
যেকোনো দুর্ঘটনায় দাঁত যদি ভেঙে যায়।
অনেক সময় শক্ত খাবার খাওয়ার সময় এ রকম হতে পারে।
দীর্ঘ সময় ধরে মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করলে এই সমস্যা হয়।
যেসব খাবারে এসিড থাকে সেসব খাবার খেলে এই সমস্যা হয়। যেমন : বিভিন্ন ধরনের ফল, টমেটো, চা ইত্যাদি।
দাঁতের বিভিন্ন কাজের সময় এ রকম হতে পারে। যেমন : রুট ক্যানেল, ক্রাউন প্লেসমেন্ট এবং দাঁতের রেসটোরেশন ইত্যাদি।

লক্ষণ
ঠাণ্ডা পানি বা গরম পানি খেলে শিরশির অনুভূত হবে।
দাঁতে ব্যথা হতে পারে।
দাঁতে এক ধরনের অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে।

প্রতিরোধ
দাঁত ব্রাশ করার ক্ষেত্রে সর্তক হতে হবে। ব্রাশ করার সময় হবে এক থেকে দুই মিনিট। উপরের দাঁত ব্রাশ করার সময় ব্রাশটি নিচের দিকে টানতে হবে। নিচের পাটির দাঁত ব্রাশ করার সময় ব্রাশটি উপরের দিকে টানতে হবে।
ক্যামিকেলযুক্ত খাবার এড়ানোর চেষ্টা করতে হবে।
ফ্লোরাইড সমৃদ্ধ টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে।
সামান্য শিরশিরানি থাকলে ফ্লোরাইড সমৃদ্ধ টুথপেস্ট দাঁতের ফাঁকে আঙ্গুল দিয়ে লাগিয়ে ৩০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিট রাখতে হবে। এরপর ধুয়ে ফেলতে হবে।
নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে।
সকালে এবং রাতে দুই বেলা দাঁত ব্রাশ করলে ভালো হয়।
অন্তত ছয় মাস পরপর ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে দাঁত পরীক্ষা করাতে।

প্রতিকার
দাঁতের শিরশির বা সেনসিভিটির সমস্যা যদি বেশি হয় তখন চিকিৎসকরা ফিলিং করার পরমর্শ দিয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে জি আই রেসটোরেশন খুব ভালো কাজ করে।

ডা. আহমাদ বুলবুল : পিজিটি ট্রেইনি, ঢাকা ডেন্টাল কলেজ

41
Thanks madam. Very important post. Now a days knowing these information is very necessary.

43
Faculty Sections / Re: Free Ways to Become Wealthy
« on: December 17, 2014, 01:26:37 PM »
Really true. We should realize these things.

44
Faculty Sections / Home made hair treatment
« on: December 17, 2014, 01:24:14 PM »
"The [raw] egg is really the best of all worlds," says Janice Cox, author of Natural Beauty at Home. The yolk, rich in fats and proteins, is naturally moisturizing, while the white, which contains bacteria-eating enzymes, removes unwanted oils, she explains.

To Use: For normal hair, use the entire egg to condition hair; use egg whites only to treat oily hair; use egg yolks only to moisturize dry, brittle hair, Cox says. Use 1/2 cup of whichever egg mixture is appropriate for you and apply to clean, damp hair. If there isn’t enough egg to coat scalp and hair, use more as needed. Leave on for 20 minutes, rinse with cool water (to prevent egg from “cooking”) and shampoo hair. Whole egg and yolks-only treatments can be applied once a month; whites-only treatment can be applied every two weeks.

45
Very effective post :)

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 8