Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - 750000045

Pages: 1 2 [3]
31
Faculty Sections / Bangladeshi scientist among US Presidential awardees.
« on: February 28, 2016, 12:46:06 PM »
A Bangladeshi scientist is among the three young UC Berkeley faculty members who have been named the recipients of the Presidential Early Career Awards for Scientists and Engineers.It is the highest honor bestowed by the US government on science and engineering professionals in the early stages of their independent research careers.This was announced in the press release by the University of Berkeley.The three, among 105 researchers honored nationwide, are:

--Sayeef Salahuddin, an associate professor of electrical engineering and computer sciences, who received the award through the National Science Foundation.

--Pieter Abbeel, an associate professor of electrical engineering and computer sciences, who received the award through the Department of Defense;

--Hillel Adesnik, an assistant professor of molecular and cell biology, who received the award through the Department of Health and Human Services;
Salahuddin develops nano-scale electronic and spintronic devices for low power logic and memory applications and heads the Laboratory for Emerging and Exploratory Devices. Abbeel studies deep learning in robots, and has achieved internet fame with his towel-folding robot, BRETT. Adesnik studies the neural basis of perception and how that drives behavior

 Awardees are selected for their pursuit of innovative research at the frontiers of science and technology and their commitment to community service as demonstrated through scientific leadership, public education or community outreach.

“These early career scientists are leading the way in our efforts to confront and understand challenges from climate change to our health and wellness,” President Obama said in a statement. “We congratulate these accomplished individuals and encourage them to continue to serve as an example of the incredible promise and ingenuity of the American people.”

The winners will receive their awards at a ceremony this spring in Washington, DC.

The PECASE awards highlight the key role that the administration plays in encouraging and accelerating American innovation to grow our economy and tackle our greatest challenges, the White House said in a statement.

The awards were established by President Bill Clinton in 1996 and are coordinated by the Office of Science and Technology Policy within the Executive Office of the President.

For a complete list of recipients, see the announcement on the White House website.

32
Faculty Sections / মহাকাশে প্রথম ফুল
« on: February 28, 2016, 12:38:42 PM »
মহাকাশে ফুল ফোটানো সম্ভব? প্রাণের অস্তিত্বের কথা চিন্তা করলে তা অসম্ভব মনে হবে। কিন্তু এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রথমবারের মতো মহাকাশে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) ফোটানো হয়েছে একটি ফুল। পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো স্থানে এটাই প্রথম ফুল ফোটার ঘটনা। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার গবেষক স্কট কেলি সুন্দর জিনিয়া ফুলটির ছবি মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারে শেয়ার করেছেন।
স্কট কেলি স্পেশ স্টেশনে মালি হিসেবেও কাজ করেন। কেলির শেয়ার করা ওই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, চমৎকার গাঢ় কমলা ও হলুদ রঙের জিনিয়া ফুটে রয়েছে।
কেলি টুইটারে লিখেছেন, ‘মহাকাশে ফোটা প্রথম ফুল’।
এক মাস আগেও এ গাছটি ফুল ফোটার মতো অবস্থায় ছিল না। কারণ পৃথিবীর বাইরে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কম থাকায় সেখানে উদ্ভিদ জন্মানো কঠিন। জিনিয়া ফুল ফোটার এ সাফল্য গবেষকদের মহাকাশে আরও বেশি চাষাবাদে উদ্বুদ্ধ করবে। মহাকাশে এই জিনিয়া ফুলটি ফুটেছে
নাসার গবেষক জিওয়া মাসা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই ফুল ফোটানোর মধ্য দিয়ে আমরা অনেক কিছু অর্জন করেছি। আমরা উদ্ভিদ সম্পর্কে এবং মাটি ও মহাকাশে এর জীবনীশক্তি সম্পর্কে জানতে পেরেছি।’
নাসার গবেষকেরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে উদ্ভিদ জন্মানোর জন্য ২০১৪ সালে ‘ভেজি’ নামের একটি অবকাঠামো তৈরি করেন। মহাকাশে লেটুস উৎপাদনের পর এবার জিনিয়া ফুল ফোটানোর ক্ষেত্রে সাফল্য পেলেন গবেষকেরা।
ভেজি প্রকল্পের ব্যবস্থাপক ট্রেন্ট স্মিথ বলেন, ‘লেটুসের চেয়ে জিনিয়ার প্রকৃতি ভিন্ন। পরিবেশ ও আলোকভেদে এটি স্পর্শকাতর। ফুল আসতে ৬০ থেকে ৮০ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। এই উদ্ভিদ জন্মানো অধিক জটিল। গত নভেম্বরে এই গাছ সেখানে লাগানো হয়।
ভবিষ্যতে মহাকাশে টমটো উৎপাদনের পরিকল্পনা করছেন নাসার গবেষকেরা

33
কোনো এক সকালে জেগে উঠে দেখলেন, কিছুই করার নেই। স্বপ্ন নয়, এটাই সত্যি হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজের রাইস ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মোশে ভার্দি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে রোবটরা আগামী ৩০ বছরে মানুষের অধিকাংশ কাজ দখল করে নেবে। কারণ, তারা দিনে দিনে আরও চৌকস এবং কাজকর্মে আরও সাবলীল হচ্ছে। আরও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, রোবট তৈরির খরচও বিস্ময়করভাবে কমছে।
আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অব সায়েন্সের বার্ষিক সভায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে গত শনিবার এক আলোচনায় ভার্দি বলেন, রোবটরা মানুষের প্রায় সব ধরনের কাজ করে ফেলার সামর্থ্য অর্জন করছে। বিষয়টি লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। যন্ত্র যদি মানুষের সব কাজ করে ফেলতে পারে, মানুষ কী করবে? সামাজিকভাবে এখন এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার সময় হয়েছে।
রাইস ইউনিভার্সিটির তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক ভার্দি আরও বলেন, কিছু কাজের জন্য মানুষের প্রয়োজন সব সময়ই থাকবে। তবে বিকল্প হিসেবে রোবটের ব্যবহার সবকিছু নাটকীয়ভাবে বদলে দিতে পারে। এতে কোনো পেশাই মানুষের একচ্ছত্র দখলে থাকবে না, সমান প্রভাব পড়বে নারী-পুরুষের ওপর। বড় প্রশ্ন হলো, বিশ্ব অর্থনীতি কি ৫০ শতাংশের বেশি বেকারত্ব সামাল দিতে পারবে?
স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র বা রোবটের ব্যবহারে শিল্পক্ষেত্রে গত ৪০ বছরে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছে। এতে উৎপাদনশীলতা বাড়লেও কমেছে মানুষের কর্মসংস্থান। যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন খাতে কর্মসংস্থান ১৯৮০-এর দশকের পর থেকে কমতে শুরু করে। এতে মধ্যবিত্ত শ্রেণির উপার্জনে ভাটা পড়ে। এখন দেশটিতে দুই লাখের বেশি রোবট শিল্পকারখানায় কাজ করছে। আর এ রকম ‘যন্ত্রশ্রমিকের’ সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। অধ্যাপক ভার্দির হিসাব অনুযায়ী, চালকবিহীন গাড়ির কারণে আগামী ২৫ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি চালনার চাকরি ১০ শতাংশ কমবে।
কর্নেল ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপক বার্ট সেলমান বলেন, আগামী দু-তিন বছরে স্বচালিত বা প্রায় স্বচালিত ব্যবস্থা সমাজে চালু হয়ে যাবে। সহযোগী বুদ্ধিমান যন্ত্রব্যবস্থাই মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। তবে বিষয়টা উদ্বেগের। কারণ, যন্ত্রের বুদ্ধিমত্তা কতটা বাড়বে এবং তারা কতটা চালাক হয়ে উঠবে, তা কেউ জানে না।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিশাস্ত্রবিদ ওয়েনডেল ওয়ালাচ মনে করেন, যন্ত্রের ব্যবহার অতিমাত্রায় বৃদ্ধির ভবিষ্যৎ বিপদের বিষয়ে বিশ্ববাসীর সচেতন হতে হবে। প্রযুক্তিকে মানুষের উত্তম সেবকের পর্যায়ে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। একে মানুষের বিপজ্জনক প্রভুতে পরিণত হওয়ার সুযোগ দেওয়া যাবে না।

34
Title: Theoretical Studies of Non-Newtonian Behaviors of Blood through the Stenosed Artery.

Md.Mohiuddin1*, A. Hoque2, Abdul Malek2, M. A. Halim1
Department of Natural Sciences, Daffodil International University, Bangladesh1
Department of Mathematics, Rajshahi University, Bangladesh2

Abstract
It is known that the stenosis in the artery is responsible for changing the nature of blood flow from its usual state. Therefore, the flow of blood through a cosine-shaped stenosed artery has been investigated, treating blood as Casson fluid. The effects of stenosis height, viscosity, slip velocity and yield stress on blood flow has been obtained. The results have been highlighted that the axial velocity, volumetric flow rate, pressure gradient and wall shear stress decrease with the increasing of viscosity and yield stress but these increases with the increasing of slip velocity. The results have been presented graphically for a better understanding by choosing the suitable parameters.

35
Faculty Sections / কমনওয়েলথ বৃত্তি ২০১৬
« on: February 14, 2016, 12:51:15 PM »
কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ও ফেলোশিপ পরিকল্পনার (সিএসএফপি) আওতায় কমনওয়েলথভুক্ত দেশের শিক্ষার্থীরা অন্য সদস্যদেশে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে কমনওয়েলথভুক্ত নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন এক বৃত্তি সুবিধা চালু করেছে সিএসএফপি। বৃত্তির আওতায় একজন শিক্ষার্থী পাবেন বিনা টিউশন ফিতে স্নাতকোত্তর পড়ার সুযোগ। এ ছাড়া বৃত্তির সুবিধায় থাকবে বাসস্থান ও আনুষঙ্গিক খরচ এবং বিমানে যাতায়াত খরচের সঙ্গে ৫০০ ডলার ভাতা। ২০১৬ সালের মাঝামাঝি শুরু হওয়া কোর্সের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় ২৯ ফেব্রুয়ারি। বিস্তারিত: https://goo.gl/fKx607

36
ঠিক এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মানুষের নাম বিল গেটস। তাঁর সম্পদের পরিমাণও ১০ হাজার কোটি ডলারের অনেক নিচে। কিন্তু আজ আপনাকে এমন এক কৌশল বলতে পারি, যা মেনে চললে আপনার সম্পদের হিসাবটা হবে ট্রিলিয়ন ডলারে।

‘বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার হতে হলে আপনাকে গ্রহাণু থেকে খনিজ আহরণ করতে হবে।’ জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী নিল টাইসনের কথা এটি। তাঁর সে কথা যদি সত্যি হয় তবে পশ্চিম ইউরোপের ছোট্ট দেশ লুক্সেমবার্গ ভাসবে অর্থের অথই সমুদ্রে। দেশটির উপপ্রধানমন্ত্রী এটিয়েন শ্নাইডার সম্প্রতি জানিয়েছেন, গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েড খননকারী প্রতিষ্ঠান ডিপ স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ এবং প্ল্যানেটরি রিসোর্সের সঙ্গে কাজ করবে তাঁর দেশ। সেটা অবশ্যই অ্যাস্টেরয়েড থেকে খনিজ আহরণের জন্য। তিনি বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য, মহাশূন্যে ভাসমান পাথরের এই খণ্ডগুলো থেকে সম্পদ আহরণের দ্বার উন্মোচন করা, যা আগে কখনো করা হয়নি।’
২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক গবেষণাকেন্দ্র ঘুরে দেখার পর থেকেই শ্নাইডার খনিজ নিয়ে আলোচনা করে আসছেন। অবশ্য অ্যাস্টেরয়েড খননের কাজ কিন্তু এটাই প্রথম না। মহাশূন্যে খনিজ আহরণের সম্ভাবনা জানতে চলতি বছর ‘অসিরিসি রেক্স’ শিরোনামে এক অভিযান পরিচালনা করবে নাসা। ১০০ কোটি ডলার বাজেটের এ যাত্রায় বড়জোর ৬০ গ্রাম খনিজ পদার্থ সঙ্গে আনতে পারবে এই মহাকাশ যান।
কোটি কোটি ডলার আয়ের সম্ভাবনা থাকলেও খরচটাও কিন্তু কম না। প্রতি অভিযানে গড়পড়তা খরচ পড়বে প্রায় ২৬০ কোটি ডলার। অবশ্য খরচ হওয়া এ টাকা উঠে আসার সম্ভাবনাই বেশি। এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মাঝারি আকারের কোনো অ্যাস্টেরয়েড থেকে এই পরিমাণে খনিজ আহরণ সম্ভব, যা গোটা যুক্তরাজ্যের মোট দেশজ আয়ের চেয়েও বেশি। হয়তো সে কারণেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কিছুদিন আগে আইন প্রণয়ন করেছেন, কোনো মার্কিন নাগরিক যদি মহাশূন্য থেকে কিছু নিয়ে আসে তবে তার মালিক যুক্তরাষ্ট্র সরকার!

37
Faculty Sections / মধু যেভাবে ওজন কমায়
« on: February 11, 2016, 03:49:56 PM »
সুমিষ্ট মধুর রয়েছে অনেক গুণ। কাশির সমস্যা থেকে শুরু করে জখম শুকাতে বা সংক্রমণ ঠেকাতে—সবকিছুতে মধুর ব্যবহার করা হয়। কিন্তু মধুর আরেকটি জাদুকরী গুণ আছে। তা হচ্ছে, মধুতে ওজন কমানোর শক্তিশালী উপাদান রয়েছে।
গবেষকদের বরাত দিয়ে জিনিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়, যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা চিনির বদলে মধু খেতে পারেন। এটাও মনে রাখতে হবে যে, মধুতে চিনি থাকে, তাই মধু খেতে হবে পরিমাণমতো। প্রশ্ন হচ্ছে, মধু ওজন কমায় কীভাবে বা কীভাবে মধু খেলে উপকার পাওয়া যাবে। এই পদ্ধতির কথা অনেকেই জানেন। মধুর সঙ্গে হালকা গরম পানি আর লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিন সকালে পরিমাণমতো মধু এ পদ্ধতিতে খাওয়া যেতে পারে। যাঁরা ডায়েট করেন, তাঁদের জন্য এটি বেশ উপকারী।
যাঁরা ওজন কমানোয় আগ্রহী, তাঁরা চিনির বদলে চা, কফিতেও মধু ব্যবহার করতে পারেন।
মধুর অন্য উপকারিতার মধ্যে রয়েছে এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী উপাদানে পূর্ণ, যা হজম শক্তি বাড়ায়। স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং ক্যানসার, হৃদ্‌রোগের মতো জটিল রোগের ক্ষেত্রেও মধু উপকারী।
মধুর পাঁচটি বিশেষ গুণ

১. ভিটামিন আর খনিজে ভরপুর
২. ডার্মাটাইটিস ও খুশকির চিকিৎসায় মধুর ব্যবহার দেখা যায়
৩. খাদ্যবাহিত রোগ সংক্রামক জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়ে
৪. রক্তচাপের ভারসাম্য রক্ষা করে
৫. শিশুর নির্বিঘ্ন ঘুমের ক্ষেত্রে সাহায্য করে মধু।

38
পৃথিবীবাসীর কাছে চাঁদ দীর্ঘদিন ধরেই রহস্য আর কিংবদন্তি হয়ে আছে। চাঁদের কারণেই পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটা হয়। পৃথিবীর ওপর নানা প্রভাব ফেলে তার একমাত্র উপগ্রহটি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীতে বৃষ্টিপাতের ওপরেও নাকি চাঁদের কিছুটা প্রভাব রয়েছে!
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, চাঁদ যখন সরাসরি মাথার ওপর আসে, তখন পরিবেশের ওপর কিছুটা প্রভাব ফেলে, পৃথিবীতে বৃষ্টি কম হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট মাদারবোর্ডের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক তুবাসা কোহামা বলেন, ‘আমি যত দূর জানি, বৃষ্টিপাতের সঙ্গে চাঁদের সম্পর্কের প্রথম গবেষণা এটি।’কোহামা ও তাঁর গবেষক দল বায়ুমণ্ডলীয় তরঙ্গ বা চাপ ও তাপমাত্রার মতো বায়ুমণ্ডলীয় ব্যাঘাত সৃষ্টিকারী বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণা করছেন। ২০১৪ সালে তাঁরা একটি গবেষণার ফল প্রকাশ করেন যাতে বলা হয়, পৃথিবী পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ চাঁদের দশার ওপরও নির্ভর করে। এটি ১৮৪৭ সালেবিজ্ঞানীরা প্রথম পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। সাম্প্রতিক গবেষণায় তাঁরা দেখেছেন, বায়ুমণ্ডলীয় পরিবর্তনের জন্য পৃথিবীতে বৃষ্টিপাতের তারতম্য দেখা যায়। ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ।
গবেষকেরা জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি ও নাসার ১৫ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। গবেষকেরা দাবি করেছেন, চাঁদের কারণে মোট বৃষ্টিপাতের ১ শতাংশ তারতম্য দেখা দিতে পারে।

গবেষকেরা মুষলধারে বৃষ্টিসহ বিভিন্ন ধরনের বৃষ্টিপাতের ওপর চাঁদের দশার বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করছেন।

39
আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী কীভাবে তৈরি? বিজ্ঞানীরা বলছেন, দুই পৃথিবী মিলে তৈরি আমাদের এই পৃথিবী। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, নবীন পৃথিবী আর উন্নয়নশীল আরেক গ্রহ থিয়ার মধ্যে প্রচণ্ড ও মুখোমুখি সংঘর্ষে আমাদের এই আজকের পৃথিবীর জন্ম হয়েছিল। একই কারণে সৃষ্টি হয় পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ। ‘সায়েন্স’ সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা-বিষয়ক নিবন্ধে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
গবেষকদের দাবি, থিয়া নামের ওই গ্রহের ভ্রূণের আকার ছিল প্রায় পৃথিবী বা মঙ্গল গ্রহের সমান; যা ৪৫০ কোটি বছর আগে এই সংঘর্ষের ফলে দুটি গ্রহ পরস্পর গলে-মিশে গিয়েছিল। এই সংঘর্ষ-ঘটনার ১০ কোটি বছর পর আজকের পৃথিবীর রূপ লাভ করতে থাকে।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা অ্যাপোলো ১২, ১৫ ও ১৭ মিশন থেকে আনা চাঁদের পাথর ও পৃথিবী পৃষ্ঠে হাওয়াই ও অ্যারিজোনার আগ্নেয় শিলা নিয়ে পরীক্ষা চালান।
গবেষকদের দাবি, চাঁদের পাথর ও পৃথিবীর পাথরের মধ্যে অক্সিজেন আইসোটোপ প্রায় একই রকম।
গবেষণা নিবন্ধে গবেষক এডওয়ার্ড ইয়াং বলেন, ‘থিয়া পৃথিবী ও চাঁদের সঙ্গে মিশে বিক্ষিপ্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণে চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে থিয়ার বিশেষ কোনো বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ে না। যদি নবীন ওই গ্রহটি পৃথিবীর সঙ্গে সংঘর্ষে না জড়াত, তবে হয়তো আরেকটি গ্রহ তৈরি হতো।

40
যেসব সংখ্যা শুধু ওই সংখ্যা আর ১ ছাড়া অন্য কোনো সংখ্যা দিয়ে নিঃশেষে ভাগ করা যায় না সেগুলোই মৌলিক সংখ্যা। যেমন ২,৩,৫,৭ এগুলো মৌলিক সংখ্যা। কম্পিউটার এনক্রিপশনের ক্ষেত্রে এই মৌলিক সংখ্যাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

নতুন এই মৌলিক সংখ্যাটি ২ কোটি ২০ লাখেরও বেশি অঙ্ক বা ডিজিট বিশিষ্ট। যা এর আগের সর্ববৃহৎ মৌলিক সংখ্যার তুলনায় ৫০ লক্ষ অঙ্ক বেশি। নতুন এই মৌলিক সংখ্যা ভবিষ্যতে গণনার ক্ষেত্রে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

বিশ্বব্যাপী একটি বিশেষ ধরনের বৃহত্তর মৌলিক সংখ্যা খুঁজে বের করার প্রতিযোগিতা ‘গ্রেট ইন্টারনেট মারসিনি প্রাইম সার্চ’ (গিম্পস)-এর অংশ হিসেবে এই মৌলিক সংখ্যা আবিষ্কার করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়টি। সপ্তদশ শতাব্দীতে একজন ফরাসি সন্ন্যাসী এগুলো নিয়ে গবেষণার পর এই বৃহৎ মৌলিক সংখ্যাগুলোর নাম দেওয়া হয় ‘মারসিনি প্রাইম’।

নতুন আবিষ্কৃত এই মৌলিক সংখ্যা হচ্ছে ২^৭৪২০৭২৮-১। এর মানে হচ্ছে ২-এর এর ঘাত ৭৪২০৭২৮০ হওয়ার পর যে সংখ্যা পাওয়া যাবে তা থেকে ১ বিয়োগ করলেই পাওয়া যাবে কাঙ্খিত এই সংখ্যা। নতুন এই ৪৯ তম মারসিনি প্রাইম সংখ্যাই আবিষ্কার করেন ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট্রাল মিসৌরি’র ড. কার্টিস কুপার।

গিম্পস প্রকল্পটি ২০ বছরে ১৫টি মারসিনি প্রাইম বের করেছে। এখনও গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।

এই বড় মৌলিক সংখাগুলো কম্পিউটার এনক্রিপশনের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এটি অনলাইন ব্যাংকিং, গোপন বার্তা এবং অনলাইন কেনকাটার মতো সেবাগুলো নিরাপদ করে। কিন্ত এক্ষেত্রে বর্তমানে যে এনক্রিপশন ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলো সাধারণত একশ' অংকের মৌলিক সংখ্যা হয়ে থাকে। গিম্পস-এর পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, “ব্যবহারিক মূল্যের জন্য এই মৌলিক সংখ্যাগুলো এখন অনেক বড়।”

41
মনে করুন, সন্ধ্যা ছয়টার সময় একা একা বাড়িতে বসে আছেন। বাসার মানুষেরা অন্য কামরাতে বসে টিভি দেখছে। হঠাৎ করে আপনার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হলো এবং সেই ব্যথা যেন আস্তে আস্তে করে আপনার নিচের চোয়ালের দিকে হেঁচড়ে আসা শুরু করলো! আপনার কাছাকাছি কেউ নেই। আপনি বুঝতে পারছেন, আপনার হৃদপিণ্ডে ক্রিয়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। এখন আপনি কি করবেন???
হার্ট এটাক হবার ফলে অধিকাংশ সময় মানুষ মারা যান, কারণ তারা একা থাকেন। অন্য কারো সাহায্য ছাড়া তাদের বুকের ওপর পাম্প করে হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন সম্ভব হয় না, এবং ব্যথা শুরু হবার পরে অজ্ঞান হয়ে যাবার আগ পর্যন্ত সাধারণত তাদের হাতে ১০ সেকেণ্ড সময় থাকে ।
এমতাবস্থায় বুকে ব্যথার শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
- লম্বা করে শ্বাস নিন। এবার কাশুন। লম্বা সময় নিয়ে দীর্ঘ কাশি দিন। এর ফলে আপনার ফুসফুসে স্পাটাম/মিউকাস উৎপন্ন হবে।
- ‘শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি...’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে না আসে অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
- লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন-প্রসারণ হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
- এবং কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসার কথা। এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে আপনি হাসপাতালে পৌঁছতে পারবেন।

Pages: 1 2 [3]