Daffodil International University
Faculties and Departments => Business & Entrepreneurship => Business Administration => Topic started by: JEWEL KUMAR ROY on June 02, 2015, 02:45:26 PM
-
দফায় দফায় নির্দেশনা জারির পরও তফসিলি ব্যাংকগুলোকে বাগে আনতে পারছিল না বাংলাদেশ ব্যাংক। বেঁধে দেওয়া সীমার নিচে নামছিল না স্প্রেড তথা ঋণ ও আমানতের সুদ হারের ব্যবধান। অনেক চেষ্টার পর অবশেষে মার্চ মাসে স্প্রেড ৫ এর নিচে নেমেছে । বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে স্প্রেড ছিল ৫ দশমিক ০৫।মার্চ শেষে স্প্রেড কমে ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ হয়েছে।
জানা গেছে, ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত তারল্য বা নগদ অর্থ থাকায় গত কয়েক মাস ধরেই মেয়াদীসহ সব ধরনের আমানতের সুদ হার কমছিল। কিন্তু সে অনুপাতে ঋণের সুদহার কমছিল না। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা কারণে সম্প্রতি ঋণের চাহিদাও কমে এসেছে। অন্যদিকে স্থানীয় বড় শিল্প গ্রুপগুলোর মধ্যে বিদেশী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে।এ ঋণের সুদ হার লাইবর + ২ বা মাত্র ৫ শতাংশের কাছাকাছি। এ দুই কারণে ব্যাংকগুলো চাপে পড়েছে। বাধ্য হয়েই এদেরকে ঋণের সুদ হার কমাতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ফেব্রুয়ারি মাস শেষে ঋণের গড় সুদ হার ছিল ১২.২৩ শতাংশ। মার্চ শেষে এটি কমে ১১.৯৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংক স্প্রেড আরও কমাতে আগ্রহী। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির জন্য ঋণের সুদ হার আরও কমানো প্রয়োজন। একই সাথে কমতে পারে আমানতের সুদহারও। আর ঋণ ও আমানতের সুদ হার ৪ শতাংশের মধ্যে থাকা উচিত।
-
Is it right! Where did u get it?
-
Thanks for your question. The article has been collected from newspaper called Arthosuchak.
-
Informative speech
Sayed Farrukh Ahmed
Assistant Professor
Faculty of Business & Economics
Daffodil International University
-
thanks ......
-
:)
-
great :)
-
:)