Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - ariful892

Pages: 1 [2] 3 4 ... 44
16
আমরা সাধারনত বাসায় রান্না করার পরে সময় বাঁচানোর জন্য সেই খাবার আবার পরের দিনের জন্য রেখে দিই, আবার সেই খাবার পুনরায় গরম করেই খাই। কিন্তু সেই খাবার পুনরায় গরম করে খাওয়া অনেক ক্ষতিকর, এতে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক গুন বেড়ে যায়। আর আমরা এমন কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন পুনরায় গরম করে খাচ্ছি। এরকম ৮টি খাবারের সম্পর্কে আজ জেনে রাখুন যেগুলো ভুলেও পুনরায় গরম করবেননা
১। মাশরুম
সাধারনত মাশরুমের ফাইবার ও এনজাইম হজমে সহায়তা করে। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোলন-এর পুষ্টি উপাদান শোষণকেও বাড়াতে সাহায্য করে। আর তাই মাশরুম একবার রান্নার পরে দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে তা আমাদের পেটের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
২। মুরগির মাংস
অনেকেই সময় বাঁচানোর জন্য একবারেই অনেক মুরগির মাংস রান্না করে রাখি কিন্তু মুরগির মাংস বার বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। রান্নার পরে ফের তা গরম করলে প্রোটিনের কম্পোজিশন বদলে গিয়ে তা থেকে বদহজম হতে পারে।
৩। চা
এটা আমরা অনেকেরই জানা যে একবার চা বানানোর পর তা ঠান্ডা হয়ে গেলে পুনরায় গরম করা উচিত নয়। কারণ চায়ের মধ্যে ট্যানিক অ্যাসিড থাকে। তৈরি করা চা ফের গরম করে পান করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।
৪। ভাত
ভাত রান্না করার সময় তাতে বেসিলস সিরিয়াস ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। রান্না করা ভাত ফের গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়া সংখ্যায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়ে ডায়েরিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
৫। আলু
আলু রান্না বা সেদ্ধ করার পরে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় তাতে বটুলিজম নামে একটি ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। ফের তা গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যাগুলি বেড়ে গিয়ে ফুড পয়জনিং পর্যন্ত হতে পারে।
৬। ডিম
ডিমের মধ্যেও বেশি পরিমাণে প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস থাকে। রান্নার পরে আবার তা গরম করলে ডিম থেকে টক্সিন তৈরি হবে যা থেকে বদহজমের আশঙ্কা তৈরি হয়।
৭। পোড়া বা খাবার তেল
আমরা অনেকেই খাবার রান্নার পর অবশিষ্ট তেল রেখে দেই পরবর্তী কোন খাবার রান্নার জন্য কিন্তু একবার ও কি খেয়াল করেছি এটা আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর । পোড়া তেল ফের গরম করে রান্নায় ব্যবহার করলে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
৮। পালং শাক
এছাড়াও পালং শাকও রান্নার পর পুনরায় গরম করা উচিত নয়। পালং শাকে অতিরিক্ত পরিমাণে নাইট্রেটস থাকে। রান্না করা পালং শাক ফের গরম করে খেলে শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন বেশি মাত্রায় ঢুকতে পারে।

Source: https://goo.gl/y6j2gc

17
যেসব খাবার শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখবে

সুস্থ ও রোগমুক্ত থাকতে হলে শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখাটা খুব দরকার। এতে করে শরীরে ভেতরের সব ময়লা আবর্জনা ও বিষাক্ত দ্রব্য বেরিয়ে যায় এবং শরীর সুস্থ থাকে। আপনি কি খাচ্ছেন নিচের উল্লেখ করা এ খাবারগুলো?

বিট
শেকড় জাতীয় বহু গুণাগুণসম্পন্ন এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও বিটাইন নামের এক প্রকার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বিশেষ ধরনের উদ্ভিজ্জ রঞ্জক পদার্থ। আর এই রঞ্জক পদার্থের কারণেই মূলত সবজিটি স্বতন্ত্র লাল রঙ ধারণ করে। বিটাইন কোষের গঠন উন্নত ও ক্ষতিপূরণ করে এবং যকৃতের কোষগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করে। আপনার শরীর থেকে যত ধরনের বিষক্রিয়াজনিত পদার্থ বেরিয়ে আসে, যকৃত সেগুলো থেকে আপনার শরীরকে রক্ষা করে। তাই এর উপকারিতা পেতে আপনার খাবারের তালিকায় প্রাকৃতিক পরিষ্কারক এই সবজিটি রাখতে ভুলবেন না।

পরামর্শ
রান্নার ক্ষেত্রে, বিটের মধ্যে থাকা পুষ্টির সর্বোচ্চ গুণাগুণ পেতে খোসাসহ সিদ্ধ করুন বা ভাপিয়ে নিন। মূল খাবারের সহযোগী আইটেম হিসেবে বিটকে ঝলসিয়ে বা সেঁকে খেলেও দারুণ স্বাদ পাওয়া যায়। এছাড়াও কাঁচা বিট দিয়ে বানানো স্বাস্থ্যসম্মত স্মুদি (জুসের মতো করে বানানো পানীয়) বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। সালাদের সাথে কুচি করে কেটেও বিট (কাঁচা) খাওয়া যায়।

পিঁয়াজ ও রসুন
পিঁয়াজ ও রসুন, এই দুটোর মধ্যেই আছে ফ্ল্যাভোনয়েড, যা গ্লুটাথোন উৎপাদনে সাহায্য করে। গ্লুটাথোন হলো যকৃতের সবচাইতে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলোর মধ্যে একটি। এগুলো যকৃতকে উদ্দীপ্ত করে পরিষ্কারক এনজাইম তৈরি করার জন্য, যা হজম প্রক্রিয়ার পর শরীর থেকে বিষাক্ত সব অবশিষ্টাংশ বের করে দেয়। তাছাড়া এটি যকৃতের মতো কার্যকরী অঙ্গের কাজ কিছুটা কমিয়ে দেয় এবং এর রয়েছে জীবাণুনাশক, পরজীবী জীবাণু প্রতিরোধক ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর মতো বৈশিষ্ট্য।

পরামর্শ
যেকোনো ধরনের ডিটক্স ডায়েটে এই দুটি উপাদান অবশ্যই থাকা চাই। কাঁচা অথবা ভাজা রসুন সালাদে আনে ভিন্ন মাত্রা ও স্বাদ।

সবুজ শাকসবজি
গাঢ় সবুজ রঙের শাকসবজি আপনার হজম প্রক্রিয়ায় ক্লোরোফিল ডিটক্স করার শক্তি বৃদ্ধি করে। এই উদ্ভিদ রঞ্জক পদার্থটি সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় সূর্যের আলো ব্যবহার করে শক্তি উৎপন্ন করে। এছাড়াও এটি আমাদের শরীরে জমে থাকা গুরুপাক জাতীয় জিনিস বের করে দিয়ে পরিষ্কার রাখে। ক্লোরোফিলে আরও রয়েছে জ্বালাপোড়া কম করার মতো গুণাগুণ। এটি শরীরের ক্ষারীয় তরল পদার্থ বের করে দেয়ার ক্ষেত্রে শরীরকে সাহায্য করে। আর গাঢ় শাকসবজিতে থাকে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, ফাইবার, আয়রন, ফলিক এসিড, ক্লোরোফিল, ফসফরাস, ভিটামিন এ, সি, ই এবং কে।

পরামর্শ
এখনকার বেশিরভাগ খাবরেই প্রচুর পরিমাণে এসিড থাকে। তাই নিয়মিত পালং শাক, ব্রকলি ও গাঢ় রঙের শাকসবজি অবশ্যই খাওয়ার চেষ্টা করুন। করল্লার জুস বা পালং শাকের স্যুপ বানিয়েও খেতে পারেন।

লেবু পানি
টক জাতীয় ফলগুলো আপনার হজমশক্তির ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। কারণ এগুলোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই শক্তিশালী যৌগগুলো যকৃতের এনজাইমগুলোকে সক্রিয় করে শরীরের জীবাণুগুলোকে দ্রাব্য পদার্থে রূপান্তর করে পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। আর এ কারণেই আপনার শরীর থেকে সকল প্রকার দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়।

পরামর্শ
প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম পানির সাথে এক চিমটি লবণ ও মধু মিশিয়ে পান করে নিন। এই পানীয়টি অবশ্যই সকালবেলায় এবং খালি পেটে খেতে হবে। এটি কর্মব্যস্ত দিনে শক্তি যোগাবে, পেট পরিষ্কার রাখবে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে এবং ত্বক সুন্দর রাখবে।

বিভিন্ন ধরনের বিচি ও বাদাম
স্ন্যাক্স হিসেবে আপনি কী খান? নিশ্চয়ই ভাজাপোড়া! এগুলো যে স্বাস্থ্যসম্মত নয় তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সেক্ষেত্রে বাদাম ও বিচি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স, যা সবসময় সাথেও রাখতে পারবেন; যেমন কাজু, আখরোট, পেস্তা, চীনা ও কাঠ বাদাম, তিসি ইত্যাদি।

পরামর্শ
নিয়মিত কাজুবাদাম খেলে যকৃতের চারপাশে জমে থাকা চর্বি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আখরোটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আরজিনাইন নামক এসিড, যা আপনার যকৃত থেকে অ্যামোনিয়া ডিটক্স করাতে সহায়ক। এছাড়াও এটি আপনার মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখতে ভূমিকা রাখে। তিসি আপনার মন-মেজাজ ভালো রাখবে। গুঁড়ো করা তিসিতে রয়েছে ফাইবার, যা অন্ত্রনালী থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। এছাড়াও তিসি ক্ষুধা এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

টক দই
টক দই প্রোবায়োটিকস্‌-এ ভরপুর! এছাড়া এটি স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া সরবারহ করে, যা শরীরে শক্তির যোগান দেয় এবং হজমশক্তি কার্যকর করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। টক দই আপনার পাকস্থলীতে ভালো ব্যাকটেরিয়া নিয়ে আসে, যা শুধুমাত্র হজমশক্তিই বাড়ায় না, বরং ক্ষতিকর সব পদার্থ শরীর থেকে বের করে দেয়।

পরামর্শ
লো-ফ্যাট বা একদমই ফ্যাট ছাড়া টক দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ এসব টক দইতে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই টক দই কেনার সময় অবশ্যই প্যাকেট বা কৌটার গায়ে উপাদানগুলো বিবেচনা করে কিনুন।

গ্রিন টি
আমরা সাধারণত যে চা পান করে থাকি তার চাইতে গ্রিন টি-তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ বেশি থাকে। গ্রিন টি-তে যে ধরনের ক্যাফেইন থাকে তা এই শক্তি যোগানোর পানীয়কে দেয় একটি মূত্রবর্ধক প্রভাব, যা জল ধরে রাখার প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে ফুসকুড়ি উপশম করতে সাহায্য করে।

পরামর্শ
যদিও গ্রিন টি সুস্থ হজমশক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং এটি একটি শক্তিশালী পরিষ্কারক-সহায়ক, তবুও দিনে ২-৩ কাপের বেশি গ্রিন টি পান করা ঠিক না।

আদা
আদা কোলনকে যথাযথভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে সব আবর্জনা ও বিষাক্ত অবশিষ্টাংশ বের করে দেয়। এটি পেটের গ্যাস ও বমি বমি ভাবের জন্য দায়ী পরজীবীগুলোকে মেরে ফেলে। এটি যকৃতের সেই এসিড বা ক্ষার তৈরিতে সাহায্য করে, যা আপনার শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণজনিত অসুখবিসুখের হাত থেকে রক্ষা করে। এটি হজম প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় রস প্রবাহ নিশ্চিত করে, যা আপনার হজমশক্তিকে অপেক্ষাকৃত বেশি কার্যকরী করতে সক্ষম। স্বাস্থ্যগুণ সম্পন্ন জাদুকরী এই শেকড়টি আপনার বিপাক প্রক্রিয়ার শক্তি এবং যকৃতের কার্যকরিতা বাড়ায়।

পরামর্শ
অনেক উপায়েই আপনি আদা খেতে পারেন। আদা চা পান করতে পারেন, যাতে আরও দিতে পারেন মধু, লেবুর রস। এছাড়াও স্মুদি, সালাদ, স্যুপ এবং রান্না করার সময় বিভিন্ন রেসিপিতে আদা ব্যবহার করতে পারেন।

গাজর
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুটাথায়ন। এটি শক্তিশালী পরিষ্কারক সবজিগুলোর মধ্যে একটি। এতে আরও রয়েছে বেটা-ক্যারোটিন ও ভিটামিন এ। গাজর সামগ্রিক বা পরিপূর্ণভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কার্যকরী করতে সাহায্য করে।

পরামর্শ
প্রতিদিন গাজর বা অন্য যেকোনো সবজি কাঁচা খেলে (যেগুলো কাঁচা খাওয়া যায়) বা ফ্রেশ সবজির জুস খেলে আপনার শরীরে জমা ক্ষতিকর পদার্থগুলো প্রচুর পরিমাণে বেরিয়ে যাবে। দিনে কয়েকবার খেলে ভালো ফল পাবেন।

শক্তিশালী পরিষ্কারক সবজিগুলোর মধ্যে গাজর একটি; Image Source: rhs.org.uk

শশা
শশার রয়েছে অনেক উপকারিতা। শশা যে শুধুমাত্র আপনাকে হাইড্রেটেড রাখবে, তা-ই নয়; বরং আপনার শরীরকে পরিষ্কার করবে, হজমে সহায়তা করবে এবং যকৃত পরিষ্কার রাখবে। এছাড়াও এটি একটি প্রাকৃতিক ডায়াবেটিক খাবার, যা অপেক্ষাকৃত বেশি মূত্রবর্ধনে সাহায্য করে। এতে করে রক্ত ও পেটে থাকা সব বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থ বের হয়ে যায়।

পরামর্শ
সালাদে দেয়া ছাড়াও অফিসে বা বাড়িতে যেকোনো সময় লবণ মাখিয়ে শশা খেয়ে নিতে পারেন। কচি শশা ছোলাসহ খেতে পারেন।


Source: http://somoy24.news/19393/

18
বর্তমান যুগ ইন্টারনেটের যুগ। আমাদের এই বিশ্বকে হাতের মুঠোয় আনতে ইন্টারনেট এর ভূমিকা অপরিসীম। আর এই ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য যেই ডিভাইস এর প্রয়োজন হয় স্মার্টফোন তাদের মধ্যে অন্যতম। ইন্টারনেটের জগত সম্পর্কে আপনার যদি টুকটাক জ্ঞান থেকে থাকে, তবে আপনি অবশ্যই নকল বা ক্লোন ফোন সম্পর্কে শুনে থাকবেন। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নকল মোবাইল ফোনসেটে সয়লাব। এসব হ্যান্ডসেট কিনে প্রতারিত হন ক্রেতারা।
একটু সচেতন হলেই নকল হ্যান্ডসেট এড়িয়ে কেনা সম্ভব আসল হ্যান্ডসেট। আবার অনেকের ক্ষেত্রে এমনও হতে দেখা যায় যে অপেক্ষাকৃত কমদামে লোভনীয় কোনো অফারের ফাঁদে পড়ে ক্লোন বা নকল স্মার্টফোন কিনেছেন! এমনও হতে পারে, বাইরে থেকে একটি স্মার্টফোন দেখতে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৯ স্মার্টফোনটির মতো হুবহু একইরকম; কিন্তু একটু ব্যবহারের পরেই বোঝা গেল যে ফোনটির ভেতরের বৈশিষ্ট্যগুলো একদমই আলাদা। নকল ক্যামেরা, কম গতির প্রসেসর এবং নানা রকমের ভিন্নতা! হ্যাঁ, এক্ষেত্রে ঐ ফোনটি একটি নকল অথবা ক্লোন কপি। গ্রাহকদের পক্ষে বাজারে নকল ফোনের ভরাডুবিতে আসল-নকল চেনাটাই বেশ মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বর্তমানে নানা দেশে নকল বা ক্লোন স্মার্টফোনের বেশ ভালো বাজার থাকলেও সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছে চীনের নকল স্মার্টফোনের বাজার। চীনের প্রযুক্তির বাজারে এখন যেসব ক্লোন স্মার্টফোন বিকিকিনি হচ্ছে, তার মধ্যে সবথেকে এগিয়ে আছে স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক স্যামসাং প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন দামি ফ্লাগশিপ ফোনের ক্লোন কপি। অনেক সময় আসল স্যামসাং-এর দাম নিয়ে নকল হ্যান্ডসেট কিনে ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন। স্মার্টফোন বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অ্যানটুটু’র ২০১৭ সালের স্মার্টফোনভিত্তিক বাৎসরিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে-

স্যামসাং কোম্পানির নামে বিক্রয়কৃত স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে অন্তত ৩৬ শতাংশ নকল বা ক্লোন ফোন বিক্রি হয়েছে। অ্যাপলের আইফোনের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৭.৭ ভাগ এবং হুয়াওয়ের ক্ষেত্রে ৩.৪ ভাগ। এই তালিকায় স্যামসাং এস৭’এর ইউরোপিয়ান সংস্করণ সর্বাধিক 'নকল এবং ক্লোন' হওয়ার রেকর্ড গড়েছে। গত বছরে অ্যানটুটু’র অ্যাপে চেক করা ১৭৪২৪৭২৬টি স্মার্টফোনের মধ্যে অন্তত ৪৬০০০০টি ফোন ক্লোন বা নকল ফোন হিসেবে ধরা পড়েছে। এক্ষেত্রে কেনার সময় আসল-নকল স্যামসাং ফোনসেট চেনার বিষয়টি জানিয়েছেন স্যামসাং বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার স্যাংওয়ান ইউন।

স্যামসাং বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার স্যাংওয়ান ইউন বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, খোলা বাজার বা লোকাল দোকান থেকে হ্যান্ডসেট কিনলে এমন প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে স্যামসাং শোরুম থেকে ফোনসেট কিনলে হ্যান্ডসেট নিয়ে প্রতারিত হওয়ার সুযোগ নেই। তবুও আরও বেশি সতর্কতার জন্য স্যামসাং-এর আসল হ্যান্ডসেট চেনার উপায় জানা উচিত।

Source: https://goo.gl/ohnz8z

19
আমাদের শরীর অসুস্থ হলে সুস্থতার তাগিদে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ খেতে হয়। এই অ্যান্টিবায়োটিক’র নির্দিষ্ট কোর্স থাকে। অ্যান্টিবায়োটিক’র কোর্স চলাকালীন সময়ে কিছু সতর্কতা মেনে চলতে হয়। বিশেষ করে, নির্দিষ্ট কিছু খাবার ও পানীয় এড়িয়ে চলতে হয়। না হলে, শরীরে মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

এমন সময় খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিন–

১) ক্যাফেন রয়েছে এমন পানীয়ও খাওয়া চলবে না। যেমন-কফি।

২) অম্ল জাতীয় খাবার যেমন চকোলেট, বাদাম, টক ফল খাবেন না।

৩) আঁশ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। এই ধরনের খাবার পাকস্থলিতে খাবার শোষনের গতি কমিয়ে দেয়।

৪) অতিরক্ত মাত্রায় আয়রন রয়েছে, এমন খাবার খাবেন না। এগুলো শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক শোষন বা অ্যাবসর্পসনের হার কমিয়ে দেয়।

৫) দুগ্ধ জাতীয় খাবার বাদ দিন। এই ধরনের খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা অ্যান্টিবায়োটিক শোষনে বাধা দেয়। যদি একান্তই দুগ্ধজাতীয় খাবার খেতে চান, তা হলে দই খেতে পারেন। এতে প্রোবায়োটিক আছে, ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের ওপর কোনও প্রভাব ফেলে না।

Source: http://somoy24.news/4054/

20
অন্য কাউকে ভুল করে মেসেজ পাঠালে, প্রেরক চাইলে ৭ মিনিটের মধ্যে মেসেজ ডিলিট করতে পারবেন। এবার গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই সেই ফিচারে বদল আনল হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ

WhatsApp message deleting time extended to one hour

বাড়ছে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ডিলিটের সময়সীম।।

আপনি ভুল করে হোয়াটসঅ্যাপের অন্য কাউকে মেসেজ করে ফেলছেন। ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’ অপশন দিয়ে মেসেজ ডিলিটও করে দিলেন। কিন্তু তাতেও কোন রক্ষে নেই। ৭ মিনিটের বেশি হয়ে গেলে তো মেসেজ ডিলিট করা যাবে না! তবে এবার সেই পরিস্থিতি বদলাতে চলেছে। সময়সীমা বাড়ছে মেসেজ ডিলিট করার ক্ষেত্রে।

তবে একটি টেকনোলজি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, হোয়াটসঅ্যাপের ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’ ফিচারটি গত বছর নভেম্বর মাসে প্রকাশ্যে আসে। লঞ্চ হওয়ার পরেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই ফিচারটি। কাউকে ভুল করে মেসেজ পাঠালে, প্রেরক চাইলেই ৭ মিনিটের মধ্যে মেসেজ ডিলিট করতে পারবেন। কিন্তু এই সময় খুবই অল্প বলে অভিযোগ জানাচ্ছিলেন গ্রাহকরা। এবার গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই সেই ফিচারে বদল আনল হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ।

ওই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ীঃ- এবার থেকে সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ১ ঘণ্টা ৮ মিনিট ১৬ সেকেন্ড করে দেওয়া হয়েছে। ফলে মেসেজ পাঠানোর পরেও ডিলিট করতে হাতে ঘণ্টা খানেক সময় পাওয়া যাবে।

জানা যায় এই সপ্তাহেই ‘ফরওয়ার্ড মেসেজিং’ ফিচার এনেছে হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ। চ্যাটের মেসেজ যদি অন্য কাউকে ফরওয়ার্ড করা হয় তাহলে এই ফিচারটির মাধ্যমে সহজেই তা বোঝা যাবে।

তবে এখনই ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’ ফিচারের নতুন সুবিধা পাবেন না ব্যাবহারকারীরা । জানা গিয়েছে, আপাতত কেবল হোয়াটসঅ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড বিটা ভার্সনেই এই সুবিধা পাওয়া যাবে।


Source: https://www.tagbangla.com/article/63

21
Diabetics / How do you understand diabetes?
« on: July 05, 2018, 05:07:28 PM »
Weight loss

Many are happy to think that despite many attempts, we did not lose weight. And now the weight is reduced to slim. The truth is when diabetes is naturally in the body, weight decreases.

Tired

If blood sugar increases, then the body becomes tired with little effort. Sleep is hard to concentrate on work.

Throat is dry

A little later the water gets intuitive, and it is necessary to urinate again and again. Many people take it as a key symptom of diabetes.

Extra hunger

Only after eating, you are feeling hungry again. In fact, when blood sugar levels increase, the body needs more food to keep the body active.

Vision

If you have high blood sugar for a long time, your eyesight becomes vague.

Infection

If blood sugar increases, the body's immune system reduces. As a result, fungus infection is high in the body, and it takes too much time for any type of infection.

If there are any signs of it in the body, do not neglect and be healthy with the doctor's advice.

22
Body Fitness / পায়ের জন্য ব্যায়াম
« on: June 28, 2018, 10:15:35 AM »
ইনার থাই

এই ব্যায়ামটা ইনার থাইয়ের (ঊরু) জন্য। দাঁড়িয়ে পাশে দেয়ালে একটা হাত দিয়ে ভারসাম্য রাখতে হবে। আরেকটা হাত থাকবে কোমরে। পা দুটো অ্যাঙ্গেল করে টুইস্ট করে নিতে হবে। পায়ের সামনের অংশ একটু ঘুরিয়ে দিতে হবে ৯০ ডিগ্রি কোণ করে। পায়ের পাতাকে একটু বাঁকা করে পাশে ওঠাতে হবে, আবার একইভাবে নামিয়ে নিয়ে আসুন। প্রত্যেকটা পা ১২ বার করে করতে হবে। ২৪ বার করা হলে এক সেট ধরা হবে। বিশ্রাম নিয়ে আরও এক সেট করুন। পরে সেট বাড়িয়ে নিতে হবে।

ফরোয়ার্ড লেগ পুল-আপ

এটা করতে হবে কনুইয়ের ওপর ভর দিয়ে। ম্যাটের ওপর শুয়ে পড়ে শরীরের ওপরের অংশের ভর রাখুন কনুইয়ের ওপর। শরীরের ওপরের অংশ সামনের দিকে থাকবে। মাথা উঁচু করে রাখুন। পা দুটো সোজা থাকবে। ডান পা মেঝে থেকে ১০ ডিগ্রি ওপরে উঠিয়ে একদম সোজা করে রাখতে হবে। তারপর নিচে নামবে কিন্তু মেঝে স্পর্শ করবে না। এভাবে উঠবে আবার নামবে মেঝে স্পর্শ না করেই। ১২ বার করলে এক সেট হবে। পা পরিবর্তন করে আরও এক সেট করতে পারেন। দুই সেটের মাঝখানে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিয়ে আরও দুই সেট করে করতে পারেন। এভাবে করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেলে সেট আরও বাড়িয়ে তিন সেট পর্যন্ত করুন।

লেগ থ্রো

ম্যাটের ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে কনুইয়ে ভর দিন। দুই পা হাঁটুর সঙ্গে লাগানো থাকবে। এবার ডান পা পেছনে থেকে সোজা হয়ে ওপরের দিকে উঠে যাবে। বাঁ পায়ের সামনের অংশ এবং হাঁটু মাটিতে লেগে থাকবে। এভাবে ১২ বার করে দুইবার করুন। দুইবার শেষে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিয়ে আবার ১২ বার করুন।


শরীরের পুরো ভারটাই বয়ে বেড়ায় পা। চলাফেরা, কাজকর্ম সব ঠিকঠাক মতো করতে পা জোড়াকে রাখতে হবে সুস্থ ও সুগঠিত। এ ক্ষেত্রে ব্যায়ামই ভরসা। নিয়মিত পায়ের ব্যায়াম করলে পা থাকবে কর্ম-উপযোগী। পা সুস্থ ও সবল রাখবে এমন অনেক ব্যায়াম রয়েছে। তারই কয়েকটা ব্যায়াম দেখিয়েছেন পারসোনা হেলথের প্রধান প্রশিক্ষক ফারজানা খানম।


ইনার থাই

এই ব্যায়ামটা ইনার থাইয়ের (ঊরু) জন্য। দাঁড়িয়ে পাশে দেয়ালে একটা হাত দিয়ে ভারসাম্য রাখতে হবে। আরেকটা হাত থাকবে কোমরে। পা দুটো অ্যাঙ্গেল করে টুইস্ট করে নিতে হবে। পায়ের সামনের অংশ একটু ঘুরিয়ে দিতে হবে ৯০ ডিগ্রি কোণ করে। পায়ের পাতাকে একটু বাঁকা করে পাশে ওঠাতে হবে, আবার একইভাবে নামিয়ে নিয়ে আসুন। প্রত্যেকটা পা ১২ বার করে করতে হবে। ২৪ বার করা হলে এক সেট ধরা হবে। বিশ্রাম নিয়ে আরও এক সেট করুন। পরে সেট বাড়িয়ে নিতে হবে।

 
ফরোয়ার্ড লেগ পুল-আপ

এটা করতে হবে কনুইয়ের ওপর ভর দিয়ে। ম্যাটের ওপর শুয়ে পড়ে শরীরের ওপরের অংশের ভর রাখুন কনুইয়ের ওপর। শরীরের ওপরের অংশ সামনের দিকে থাকবে। মাথা উঁচু করে রাখুন। পা দুটো সোজা থাকবে। ডান পা মেঝে থেকে ১০ ডিগ্রি ওপরে উঠিয়ে একদম সোজা করে রাখতে হবে। তারপর নিচে নামবে কিন্তু মেঝে স্পর্শ করবে না। এভাবে উঠবে আবার নামবে মেঝে স্পর্শ না করেই। ১২ বার করলে এক সেট হবে। পা পরিবর্তন করে আরও এক সেট করতে পারেন। দুই সেটের মাঝখানে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিয়ে আরও দুই সেট করে করতে পারেন। এভাবে করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেলে সেট আরও বাড়িয়ে তিন সেট পর্যন্ত করুন।

 
লেগ থ্রো

ম্যাটের ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে কনুইয়ে ভর দিন। দুই পা হাঁটুর সঙ্গে লাগানো থাকবে। এবার ডান পা পেছনে থেকে সোজা হয়ে ওপরের দিকে উঠে যাবে। বাঁ পায়ের সামনের অংশ এবং হাঁটু মাটিতে লেগে থাকবে। এভাবে ১২ বার করে দুইবার করুন। দুইবার শেষে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিয়ে আবার ১২ বার করুন।
 

লঞ্জেস

এটি হলো ঊরু এবং কোমরের ব্যায়াম। এই ব্যায়ামটা করার জন্য দুই কেজি ওজনের দুটো ডাম্বেল নিতে হবে। সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ডান পা দুই ফিটের মতো সামনে নিয়ে যেতে হবে। সামনের এবং পেছনের পা বেন্ড করে নিন। পা হিলের ওপর থাকবে। সামনের পা একদম মাটির ওপর লেগে থাকবে। এভাবে ডান পা বাঁ পা মোট ২৪ বার করলে এক সেট হবে। হাতের অবস্থান যেমন ছিল ঠিক, তেমনই থাকবে পুরোটা সময়। দুই সেটের মাঝখানে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিন।

ফরোয়ার্ড বেন্ডস অ্যান্ড সাইড

পা থাকবে কাঁধ বরাবর। একটা করে পা উঠবে। প্রথমে ডান পা তারপর বাঁ পা। খেয়াল রাখুন ঊরু যেন কোমর পর্যন্ত ওঠে। পা তুলে আবার ডান দিকে নামিয়ে নিয়ে আনুন। পাশে সোজা করে রাখুন। এভাবে প্রত্যেকটা পা ১২ বার করে করলে এক সেট হবে। দুই সেট দিয়ে শুরু করুন। প্রতি এক সেট (১২ বার) পরপর ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিতে হবে। প্রথমে দুই সেট করে করার পর অভ্যাস হয়ে গেলে তিন সেট করে করতে পারেন।

এই ব্যায়ামগুলো করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে নেবেন। কেননা সব ব্যায়াম সবার জন্য নয়। তবে এই পাঁচটা ব্যায়াম সবাই করতে পারবে। এই ব্যায়ামগুলো পেশি মজবুত করবে এবং ব্যথামুক্ত রাখবে বলে জানালেন ফারজানা খানম। যাঁরা পায়ের দুর্বলতায় ভোগেন, হাঁটতে গেলে খারাপ লাগে, ক্লান্তবোধ করেন তাঁদের জন্য এগুলো বিশেষ সহায়ক।

Source: https://goo.gl/uLLAkv

24
মেদ কমানোর বেশ কিছু উপায় রয়েছে, খুব বেশি ভারী কাজ বা ডয়েটিং না করেও কিছু কিয়াজ করেই কমিয়ে ফেলা যায় পেটের অতিরিক্ত মেদ। শীতকালে নানা উৎসবের কারণে খাওয়া বেশি হয় বলে ওজনও বেড়ে যায় দ্রুতগতিতে। কিন্তু সমস্যা হয় যখন গ্রীষ্মের সুন্দর জামা-কাপড়গুলো আর ঠিকমতো শরীরে লাগে না। তাই স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ শীতে জমে যাওয়া মেদ কমাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এই বাড়তি চর্বি গায়ে বসে গেলে কমানো খুব কঠিন হয়ে পড়ে। তাই সময় থাকতেই কয়েক কেজি বাড়তি ওজন কমিয়ে ফেলতে হবে।

কিন্তু কিভাবে?
অনেকদিন থেকে গায়ে জমে থাকা অতিরিক্ত মোটা মানুষের মেদ কমানো অনেক শক্ত ব্যাপার। তাই অত দূর পর্যন্ত যেতে না দিয়ে আগেই সতর্ক হওয়া উচিত। তাই আজ থেকেই শুরু করে দিন হাঁটাহাঁটি।
মিউনিখ শহরের টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ ও স্পোর্টস বিশেষজ্ঞ প্রফেসার মার্টিন হালে বলেন, শুধু হাটার জন্য হাটলে চলবে না। নিয়ম করে প্রতিদিন খুব দ্রুত গতিতে কমপক্ষে ১৫ মিনিট হাঁটতে হবে।

জগিং যখন আরামদায়ক
আরাম করে জগিং করলে ক্যালোরি খরচ হয় কম, তাই খুব দ্রুত গতিতে হাঁটা প্রয়োজন। এই যেমন- ১৫ মিনিট জোরে জোরে হাঁটায় খরচ হয় ১৬০ কেজি ক্যালোরি। এতে বছরে সাত থেকে আট কেজি এমনিতেই কমার কথা। আসলে এ বিষয়ে নিজের জন্য একটি ‘কনসেপ্ট’ তৈরি করতে হবে, যাতে থাকবে কিভাবে, কী কী করা যায়!

হাঁটার সময় অন্য কিছু নয়
হাঁটার সময় ফোনে কথা বলা বা অন্য কোনো কাজ করলে কিন্তু চলবে না। এতে মনোযোগ চলে যায় অন্যদিকে, কাজেই হাঁটাতেই পুরো মনোযোগ দিলে স্বাভাবিকভাবে ফলাফলও ভালো হয়।

খাওয়া-দাওয়ার নিয়ম
খাওয়া-দাওয়ার দিকেও খানিকটা নজর দিতে হবে। তবে তাই বলে পছন্দের খাবারগুলো সব বাদ দিতে হবে- এমন নয়। চর্বি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার কম এবং সে তুলনায় ফল এবং সবজি কিছুটা বেশি খেতে হবে। তবে মিষ্টিজাতীয় পানীয় একেবারে নয়!

শরীরচর্চায় যোগব্যায়াম
সপ্তাহে দু’দিন নিয়ম করে যোগব্যায়াম করা যেতে পারে। কারণ কারো পেশাগত জীবনে বা অন্য কারণে মানসিক চাপ থাকলে যোগব্যায়াম থেকে খানিকটা উপকার পাওয়া যায়। এছাড়া মানসিক চাপ কম থাকার অর্থই হলো, সব কিছু সহজে হওয়া। অর্থাৎ কয়েক কেজি ওজন কমানো তখন আর কোনো ব্যাপার নাকি?

পানির মধ্যে ব্যায়ামমাঝে-মধ্যে পানিতে সাঁতার কাটা বা ব্যায়াম করা যেতে পারে। এতেও শরীরচর্চা হয়, তবে এগুলো তেমন জরুরি নয়। নিয়মিত সাঁতার কাটতে পারলে শরীরটা একটু হালকা বোধ হয়, ফলে বাড়তি মেদ কমানোর আগ্রহ বেড়ে য়ায়।

পানি পান
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, মেদ কমাতে পানি পান করার জুড়ি নেই। যে কোনো মানুষেরই দিনে কমপক্ষে দশ গ্লাস পানি পান করা উচিত। তবে যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য প্রয়োজন আরো বেশি পরিমাণ পানি পান করা।

ইচ্ছেটাই যে সবচেয়ে বড়
শীতকালে জমে থাকা মেদ কমানো আসলে খুব কঠিন কাজ নয়। একটু ইচ্ছে আর সামান্য ধৈর্য থাকলেই তা সম্ভব। আর একমাত্র তাহলেই হওয়া যায় মনের মতো ফিগারের অধিকারী। যে কোনো পোশাকেই তখন নিজেকে দেখতে ভালো লাগে। আর মনটাও থাকে আনন্দে!

Source: https://goo.gl/uhwfwi

25
Learning English / ইংরেজি লিখতে চান?
« on: May 14, 2018, 09:40:32 PM »
সাবলীল ইংরেজি লিখতে চান?

টুকটাক ইংরেজিতে কথা বলতে পারলেও আমাদের অনেকেরই লেখার অবস্থা নড়বড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার খাতায় লেখালেখি থেকে শুরু করে গবেষণাপত্র, ভিনদেশে ফেলোশিপ বা বৃত্তির জন্য আবেদনপত্র, ‘স্টেটমেন্ট অব পারপাস’সহ অনেক লেখাই ঠিক মানসম্পন্ন হয় না। দুর্বল বাক্যগঠন আর অসামঞ্জস্যপূর্ণ ভাষারীতি আমাদের পিছিয়ে দেয়। ইংরেজিতে প্রাঞ্জল আর সাবলীল লেখালেখির উপায় নিয়ে কথা হলো একটি আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নাবিরা রহমানের সঙ্গে। তিনি ২০১৪ সালে জাতিসংঘের ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কাউন্সিল ইয়ুথ ফোরাম সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। বললেন, কীভাবে ইংরেজি লেখায় প্রাঞ্জলতা আনা যায়।

নিয়মিত লিখুন, প্রতিদিন অন্তত ৩০০ শব্দ
নিয়মিত ইংরেজিতে লেখা হয় না বলেই আমরা অনেকে ইংরেজি লিখতে ভয় পাই। এই দুর্বলতা কাটানোর প্রথম এবং সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো প্রতিদিন লেখা। নিয়ম করে প্রতিদিন অন্তত ৩০০ শব্দে কিছু না কিছু লিখুন। যেকোনো বিষয়ে সকালে কিংবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে লিখে ফেলুন। প্রথম দিকে লেখালেখির শুরুতে হয়তো কিছুটা জড়তা থাকবে। টানা ১০ দিন লিখুন, দেখবেন ধীরে ধীরে এই জড়তা কেটে গেছে।

ব্যাকরণে মনোযোগ দিন
ইংরেজিতে লেখালেখির সময় প্রথম থেকেই ব্যাকরণে মনোযোগ দিন। দুর্বল ব্যাকরণ-জ্ঞান অনেক সাবলীল লেখাকেও দুর্বোধ্য করে দেয়। প্রতিদিন ইংরেজি ব্যাকরণের দুই থেকে তিনটি নিয়ম আত্মস্থ করতে চেষ্টা করুন। উদাহরণসহ বুঝে ব্যাকরণ পড়ুন, মুখস্থ করবেন না। একটি ভালো ইংরেজি ব্যাকরণ বইকে ‘রেফারেন্স’ হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন।

নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন
বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনার বাইরে ইংরেজি দৈনিক পড়ার অভ্যাস করুন। পত্রিকা পড়ার অভ্যাস যেমন আপনার বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা বাড়াবে, তেমনি লেখালেখির জন্য অনেক নতুন নতুন বিষয় খুঁজে পাবেন। প্রথম দিকে হয়তো অনেক শব্দের অর্থ বুঝবেন না, বুঝতে সময় লাগবে। টানা দুই সপ্তাহ পড়ুন, দেখবেন এরপর ব্যাপারটা আয়ত্তে এসে যাবে। দু-একটা শব্দের অর্থ না জানলেও বাক্যের ভাবার্থটা আপনি ধরতে পারবেন। নিয়মিত পাঠাভ্যাস আপনার লেখার ওপর ধীরে ধীরে প্রভাব ফেলবে।

বিষয়ভিত্তিক সাময়িকী-নিবন্ধ পড়ুন
টাইম ম্যাগাজিন, রিডার্স ডাইজেস্ট, দ্য ইকোনমিস্টসহ স্বনামধন্য ইংরেজি ম্যাগাজিন বা জার্নালে আপনার পছন্দসই নিবন্ধ পড়ার অভ্যাস করুন। ম্যাগাজিনগুলোতে যে ঢঙে লেখা হয়, তা নিজের লেখার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করুন। টানা চার সপ্তাহ এমন অভ্যাস করলে নিজের লেখার মধ্যে কী কী পরিবর্তন আসছে, তা নিজেই টের পাবেন।

স্রেফ লেখার জন্য লেখা নয়
দিস্তাভরা কাগজে লিখলেন, আর কী ভুলভ্রান্তি হলো, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করলেন না, তাহলে হবে না। ভুলগুলো থেকেই যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন যা লিখছেন, তা ভালো ইংরেজি জানেন-বোঝেন, এমন কাউকে পড়ার অনুরোধ করতে পারেন। তাঁর কাছ থেকে মতামত নিয়ে কী কী দুর্বলতা ও ভুল আছে, তা শুধরে নিন। যদি এমন কাউকে না পান, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষককে অনুরোধ করতে পারেন। কী কী ভুল হচ্ছে, সেদিকে খেয়াল রাখুন, ভুল শুধরানোর চেষ্টা করুন। writeandimprove.com ওয়েবসাইট থেকে উন্মুক্ত লেখালেখির চর্চা ও কী ভুল হচ্ছে, তা জানার চেষ্টা করতে পারেন।

শব্দভান্ডার বিস্তৃত করুন
আমরা লেখালেখির ক্ষেত্রে খুব প্রচলিত শব্দগুলো ব্যবহার করি। ইংরেজিতে সাবলীল লেখালেখির জন্য বহুমাত্রিক শব্দ ব্যবহারের দিকে মনোযোগী হোন। একই বাক্য বা একই গঠনের বাক্য বারবার না লিখে শব্দের বৈচিত্র্য ব্যবহার করে খুব ছোট ও সংক্ষিপ্ত লেখাকেও আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। প্রতিদিন চেষ্টা করুন নতুন পাঁচ থেকে আটটি শব্দ আত্মস্থ করতে। শুরুতেই জিআরই-জিম্যাট পরীক্ষার শব্দভান্ডারগুলো না শিখে ইন্টারনেট থেকে কার্যকর শব্দগুলো খুঁজে নিন। টানা দুই মাস শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করার পেছনে সময় দিন। যে শব্দগুলো শিখবেন, তা সকালে ঠিক করে নিন, সারা দিন মনে মনে তা স্মরণ করুন। কয়েকবার সেই শব্দগুলো লিখলে মনে রাখা সহজ হবে।

সুন্দর বাক্য লেখা শিখুন, ভিন্নতা তৈরি করুন
উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাসসহ বিভিন্ন থিসিস পেপার ও অ্যাসাইনমেন্ট লেখার জন্য সুন্দর বাক্য লেখার অভ্যাস করুন। ইন্টারনেট ঘেঁটে এমন কিছু উদাহরণ (টেমপ্লেট) দেখে বাক্যগঠনরীতি শিখতে পারেন। একই বাক্যকে নানাভাবে লেখার চর্চা করুন। এভাবে ছয় সপ্তাহ অভ্যাস করুন, দেখবেন লেখালেখিতে পরিবর্তন এসে গেছে। owl.english.purdue.edu ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন বাক্যগঠনরীতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।

অনুসরণ করুন, অনুধাবন করুন
আপনি যে লেখকের লেখা পছন্দ করেন, তাঁকে অনুসরণ করে লেখালেখির চর্চা করুন। সেই লেখকের ভাবনাকে অনুধাবন করার চেষ্টা করুন। যতক্ষণ নিজের লেখাটা মনঃপূত না হচ্ছে, ততক্ষণ চর্চা চালিয়ে যান। কোনো কিছু লেখার আগে কী লিখবেন, তার একটি মানচিত্র মাথায় সাজিয়ে নিন। সেইভাবে ভাগ ভাগ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লেখার অভ্যাস রপ্ত করুন।

প্রতিদিন যা শিখছেন, প্রতিদিনই তা চর্চা করুন
যা শিখছেন প্রতিদিন, তা প্রতিদিনই চর্চা করুন। ফেসবুকে লেখালেখি থেকে শুরু করে ই-মেইলের লেখার মধ্যেও যা শিখছেন, তা প্রয়োগ করতে চেষ্টা করুন। ফেসবুকে লেখালেখি কিংবা খুদে বার্তা লেখার সময় ‘শর্টকাটে’ লেখার অভ্যাস না করাই ভালো। অনলাইনে লেখালেখির ক্ষেত্রে গ্রামারলি, জিনজার সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন অ্যাপস-সফটওয়্যার-ওয়েবসাইটের সহায়তায় নির্ভুল বাক্য লেখায় সহযোগিতা নিন।

ম্যাগাজিনগুলোতে লেখা পাঠান
ইউটিউব ও কোর্সেরার মতো (www.coursera.org) ইংরেজি লেখার উন্মুক্ত কোর্সগুলো থেকেও লেখালেখি শিখতে পারেন। লেখালেখির সময় মনে মনে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ করে লিখবেন না। লেখায় সাবলীলতা আনার জন্য ‘লিঙ্কিং ওয়ার্ডস’ ও ‘ফ্রেজ’ ব্যবহারে গুরুত্ব দিন। বৈচিত্র্যময় লেখালেখির জন্য ভালো মানের দেশি-বিদেশি ম্যাগাজিনগুলোর মতামত পাতায় লেখা পাঠানো শুরু করুন। হয়তো শুরুতে ছাপা হবে না, তবু চেষ্টা চালিয়ে যান। ছাপা হলে সম্পাদক কোন অংশগুলো কীভাবে সম্পাদনা করেছেন, সেটা লক্ষ করুন। বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীদের মধ্যে যাঁরা ভালো ইংরেজিতে লেখালেখি করেন, তাঁদের কাছ থেকে নির্দ্বিধায় পরামর্শ নিন।


Source: https://goo.gl/bbVzh7

26
মাঝে মাঝে অনেকেই প্রচন্ড মাথা ব্যথায় কাতরাতে থাকেন। অথচ তারা যদি এর সমাধানের উপায় জানত তাহলে খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেত। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তাদের এই যন্ত্রণা টানা ২-৩ দিন পর্যন্ত থাকে।

অনেকেই মাথাব্যথার কারণে ডিসপ্রিন জাতীয় ঔষধ খেয়ে থাকেন যার রয়েছে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। এই ধরণের ঔষধ না খেয়ে প্রাকৃতিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন পদ্ধতি ব্যবহার করে মাথাব্যথার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন আজকে শিখে নেয়া যাক এমনই ৬টি প্রাকৃতিক পদ্ধতি, যা মাথাব্যথা সারাবে মাত্র ৫ মিনিটেই।

১। লেবুর খোসার পেস্ট:

লেবুর খোসা মাথাব্যথা সারাতে বেশ কার্যকরী একটি জিনিস। লেবুর খোসার পেস্ট তৈরি করে হাতের কাছে রেখে দিতে পারেন।

– প্রথমে ২/৩ টি লেবুর খোসা কেটে আলাদা করে নিন।

– এবার শুধুমাত্র লেবুর খোসা বেটে ঘন পেস্টের মতো তৈরি করে নিন।

– মাথাব্যথা শুরু হলে এই পেস্টটি কপালে লাগান বামের মতো করে। এতে তাৎক্ষণিক মাথাব্যাথা উপশম হবে।

২। গ্রিন টি ও লেবুর পানীয়

গ্রিন টী এর অ্যান্টিইনফ্লেমেশন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান খুব দ্রুত মাথাব্যথার হাত থেকে মুক্তি দেয়।
– ২ কাপ পানি চুলায় বসিয়ে ফুটিয়ে ১ কাপ পরিমাণ করে নিয়ে তা কাপে ঢালুন।
– ১ টি গ্রিন টির টি-ব্যাগ কাপে দিয়ে গ্রিন টি তৈরি করে নিন।
– এবার ১ টি গোটা লেবুর অর্ধেকটা রস চিপে গ্রিন টিতে মেশান
– এই পানীয়টি ছোটো ছোটো চুমুকে পান করুন। ৫ মিনিটে মাথাব্যথা দূর হয়ে যাবে।

৩। দারুচিনি গুঁড়ো ও পুদিনার পেস্ট
দারুচিনি দাঁতের ব্যথার পাশাপাশি মাথাব্যথা সারাতেও বেশ কার্যকরী।
– ২ টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়ো নিন।
– এতে পুদিনা পাতার রস চিপে দিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিন।
– এই পেস্টটি মাথাব্যথা শুরু হলে কপালে এবং নাকের উঁচু অংশে লাগান। খুব দ্রুত মাথাব্যথা থেকে

৪। আদা : আদার অ্যান্টিইনফ্লামেটরি(anti-inflammatory) উপাদান মাথা ব্যথা কমাতে ভূমিকা রাখে। আদার উপকারী উপাদান সমূহ রক্ত প্রবাহ ঠিক রেখে মাথা ব্যথায় দ্রুত আরাম দেয়। মাথা ব্যথা শুরুর সাথে সাথে আদা চা খেতে পারেন, ব্যথা কমে যাবে।

৫। পান পাতা : পান পাতার প্রাকৃতিক মাথা ঠাণ্ডাকারী উপাদান মুহূর্তেই মাথা ব্যথা সারিয়ে তুলতে কার্যকারী অবদান রাখে। মাথা ব্যথা সারাতে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে তাজা দেখে তিন থেকে চারটি পান পাতা নিয়ে মোলায়েম করে ছেঁচে কপালে লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণের মধ্যে এটি আপনাকে মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি দেবে।

৬। আপেল : যখন সকালের ঘুম ভাঙ্গে আপনার একরাশ মাথা ব্যথা নিয়ে তখন দেরি না করে একটি আপেল কেটে কিছুটা লবণ মিশিয়ে খান আর সাথে গরম কিছু পানীয় পান করতে ভুলবেন না। আপনি চাইলে আপেলসিডারভিনেগার(apple cider vinegar) দিয়েও মাথা ব্যথা সারিয়ে তুলতে পারেন। একটি গামলায় গরম পানি নিন আর ৩ থেকে ৪ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার সেই গরম পানিতে মিশিয়ে একটি টাওয়েল সেই পানিতে চুবিয়ে মাথায় ধরুন দেখবেন মাথা ব্যথা সেরে যাবে।



Source: https://www.5minute.com.bd/?p=36877

27
সবচেয়ে বড় ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাজন। এই আমাজনই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেফ বেজোসকে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিতে পরিণত করেছে। কীভাবে আমাজন এত সফল? উত্তরটা হলো পিৎজা!

আমাজনের শুরুর দিকে জেফ বেজোস একটি নিয়ম চালু করেন। নাম দেন ‘টু পিৎজা রুল’ বা দুই পিৎজা তত্ত্ব। মূল বিষয় হলো আমাজনের প্রতিটি অভ্যন্তরীণ দল এতটাই ছোট হতে হবে, যেন দুটি পিৎজার মাধ্যমে গোটা দলের উদরপূর্তি করানো যায়। জেফ বেজোসের এই নিয়ম চালুর পেছনের উদ্দেশ্য খাবারের খরচ কমানো নয়। বেজোস মূলত দুটি উদ্দেশ্যে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন-কার্যকারিতা ও কর্মপরিধি।

প্রথমত, ছোট দল যেকোনো কাজ সম্পাদনে অনেক কম সময় নিয়ে থাকে। একটি ছোট দল পরিচালনা করাও অনেক সহজ এবং খুব সহজেই দলের সদস্যদের যেকোনো নির্দেশনা ও তথ্য সম্পর্কে হালনাগাদ রাখা যায়। এতে দলের সদস্যরাও কাজে বেশি সময় ধরে মনোনিবেশ করতে পারেন।

তবে বেজোসের দ্বিতীয় উদ্দেশ্যটিই আমাজনের সফলতার পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে বলে ধারণা করা হয়। কারণ, ছোট ছোট দল তৈরি করার পেছনে বেজোসের দ্বিতীয় উদ্দেশ্যটি ছিল যেন সব দলের সদস্য একসঙ্গে বসে কাজ করতে পারেন এবং তাঁদের বড় বড় লক্ষ্য অর্জন করার জন্য প্রতিষ্ঠানের যেকোনো সম্পদ একসঙ্গে সবাই ব্যবহার করতে পারেন। আর এই টু-পিৎজা নিয়মটি প্রবর্তনের ফলেই আমাজন আজ বিশ্বের এক নম্বর ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান


Sourse: https://goo.gl/EBkVT5

28
দৃষ্টি আকর্ষণ: বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় করনীয়

১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।
৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।
৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।
৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।
৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।
৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।
১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।
১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।
১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।
১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।
১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।
১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।
১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

(Collected)

30
Time Management / Re: Time management to be successful
« on: March 19, 2018, 02:11:35 PM »
Thanks for sharing.

Pages: 1 [2] 3 4 ... 44