Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - faisalahmed.cse

Pages: [1]
1
জীবনযাত্রার মান বদলে গেছে। অনেক ব্যস্ত হয়ে গেছে বর্তমান জনজীবন। তাই চিকিত্‍সকরা বলেন, প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমালে জীবনযাত্রার মান সুস্থ আর সুন্দর হয়। কিন্তু বর্তমান সমাজে একটি বড় সমস্যা হল, স্থুলতা বা মোটা হওয়া।

বর্তমানে বহু শিশুদের ক্ষেত্রেই ওবেসিটি বা স্থুলতা দেখা দিচ্ছে। স্কুলের গণ্ডিতেই তাদের শরীরে চর্বি জমে যাচ্ছে। কেন এটা হচ্ছে, এই নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা নানা গবেষণা চালিয়েছেন।

স্থুলতার জন্য বহু শিশুর নানা রোগও দেখা শরীরে বাসা বাঁধছে অল্প বয়সে। যার ফলে চিন্তায় পড়ছেন মা-বাবারা। এ ক্ষেত্রে শিশুদের ঘুমের সময়কেই কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন চিকিত্‍সা বিজ্ঞানীরা।
ব্রিটেনে সম্প্রতি শিশুদের ওবেসিটি নিয়ে একটি গবেষণায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। যাতে দেখা যাচ্ছে, শিশুদের মধ্যে স্থুলতার মূল কারণ ঘুমের সময়।

নতুন সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১ থেকে ৬ বছর বয়সি শিশুরা রাত ৯টার পরে ঘুমাতে যাচ্ছে, তাদের মধ্যে স্থুলতার হার বেশি।

সুইডেনের শিশু বিশেষজ্ঞ ক্লওদে মার্কাস জানাচ্ছেন, যে সব শিশুরা রাতে দেরিতে শুতে যাচ্ছে বা ঘুমাচ্ছে, তাদের মধ্যে অল্প বয়সেই মোটা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ এই শিশুদের মেটাবলিজম রেট কমে যায়। ফলে শরীরে মেদ জমতে থাকে।

 

বিডি প্রতিদিন

2
মা-বাবাদের কাছে বাচ্চার মনোযোগ বাড়ানো একটা বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছেন। পড়তে বসার সময় হলেই কচি কচি মনগুলো পড়ে থাকে মাঠে। অথবা পড়ার সরঞ্জাম নিয়েই শুরু হল খুনসুটি। আসল কাজটি করাতে মায়েদের একেবারে ঘাম ছুটে যায়। আসুন জেনে নিই,  বাচ্চাদের মনোযোগ বাড়ানোর জন্য কিছু কৌশল।

মনোযোগ বাড়াতে ঘাম ঝরানো জরুরি
দিনে অন্তত একটা ঘণ্টা রোজ ছোটাছুটি করতে দিন আপনার সন্তানকে। যদি প্রতিদিন খেলার জন্য একটু সময় দেওয়া হয় তাহলে ঘাম ঝরে ফলে শরীরের এনডরফিন হরমোন বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হতে থাকে। তার পর বাচ্চাকে পড়াতে বসলে অনেকটা লাভ হয়। এই হরমোন নিঃসরণের ফলে  এক ঘণ্টা দেড় ঘণ্টা মনোযোগ ক্ষুন্ন হবে না।

যন্ত্রানুসঙ্গীত শেখাতে পারেন আপনার সন্তানকে
বাচ্চাকে গান শেখাতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয় ইন্সট্রুমেন্ট শেখাতে পারলে। পিয়ানো, সিন্থেসাইজার, তবলা, মাউথ অর্গান জাতীয় কিছু শেখালে আপনার সন্তানের মনঃসংযোগ বাড়বে।
বাচ্চাকে খেলার ছলে পড়তে বসান
জোর করবেন না।  জোর করে মনোযোগ আনা যায় না।  ছোট ছোট খেলা ওর সাথে খেলতে পারেন। আজকাল চিকিৎসা পরামর্শ দেন সন্তানকে বাজারে নিয়ে গেলে লাল সবজি, সবুজ সবজি এগুলো চেনান। সবাই মিলে একসঙ্গে থাকলে পোশাকের রং দেখতে বলুন। ওকে দিয়ে কবিতা বলাতে চাইলে যেটা করতে পারেন, কবিতার দুই লাইন করে বলেই আপনি বলবেন “আমি ভুলে গেছি আমার মনে পড়ছে না”, দেখবেন ঠিক হুড়মুড় করে বলে দিচ্ছে বাকি লাইনগুলো। বাড়ি ভর্তি অতিথির সামনে অযথা সন্তানকে বেশি বেশি গান নাচ দেখাতে বলবেন না ওর ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে।

গল্প বলুন ঘুমোনোর আগে
শোয়ার আগে কিছুটা সময় গল্প বলার জন্য রাখুন। এতে ওদের আগ্রহ বাড়বে। ওদের সব প্রশ্নের উত্তর কিন্তু আপনাকে দিতে হবে বিরক্ত হলে চলবে না।

বাবা মায়ের যা করণীয়
বাবা-মায়ের কিন্তু একটা বড় দায়িত্ব থেকে যায় বাচ্চাদের মনোযোগ বাড়ানোর জন্য।  বাবা-মায়েরা কখনও বাচ্চাদের জোর করে ধরে পড়ানোর চেষ্টা করবেন না। সন্তানের বয়স অনুযায়ী তার মনোযোগ বাড়ানোর চেষ্টা করুন। ৪-৫  বছরের বাচ্চার যে মনোযোগ থাকবে ১০ বছরের বাচ্চার তার চেয়ে বেশি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। আপনার সন্তান ছোট হলে তার থেকে খুব বেশি মনোযোগ প্রত্যাশা করবেন না। বাচ্চাকে ইলেকট্রনিক গ্যাজেট মোবাইল ল্যাপটপ এসব থেকে যত দূরে রাখবেন ততই ভালো। কারণ ছোট বয়সে মানুষের মস্তিষ্কে এগুলোর প্রভাব পড়ে মনোসংযোগ নষ্ট হয়। নিজেরা বাড়িতে সারাক্ষণ টিভি দেখবেন না তাহলে ওদের অভ্যাস খারাপ হয়ে যাবে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

3
English / Re: Paintings
« on: March 02, 2020, 12:58:15 PM »
informative

Pages: [1]