Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - arifsheikh

Pages: 1 2 [3] 4
31
Nutrition and Food Engineering / সফেদার গুণাগুণ
« on: December 04, 2014, 02:55:37 PM »
সফেদার রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। যেমন -

১) শরীরের কোষের ক্ষতিসাধন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
২) নিয়মিত সফেদা খেলে ঘন ঘন ঠাণ্ডা লাগার সমস্যা কমে যায়।
৩) ত্বকে বয়সের ছাপ দূর করতে সফেদা সহায়দা করে।
৪) শরীরের ওজন কমাতে চাইলে নিয়মিত সফেদা খেতে পারেন।
৫) শ্বাসকষ্ট দূর করতে সাহায্য করে এবং ফুসফুস ভালো রাখে।
৬) সফেদার বীজের নির্যাস কিডনির রোগ সারাতে সাহায্য করে।
৭) সফেদায় রয়েছে প্রচুর খাদ্যআঁশ যা কোষ্ঠাকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সাহায্য করে।
৮) আধাপাকা সফেদা পানিতে ফুটিয়ে কষ বের করে খেলে ডায়রিয়া ভালো হয়।
৯) সফেদায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি রয়েছে। নিয়মিত সফেদা খেলে মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় ও দাঁত ভালো থাকে।
১০) পাকা সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, কপার, ফোলেট ও নিয়াসিন।

32
অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার
লবণ অর্থাৎ সোডিয়াম ক্লোরাইড দেহ থেকে ক্যালসিয়াম বের করে দিয়ে হাড়কে দুর্বল করে ফেলে।
চিপস, বিভিন্ন ফাস্ট ফুড, কাচা খাবারে বা সালাদে মেশানো লবণ হাড়ের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এছাড়াও খাবারের সময় বাড়তি লবণ খাওয়াও হাড়ের জন্য ক্ষতিকর।

সফট ড্রিংকস
ছেলে-বুড়ো সকলেরই পছন্দের পানীয় সফট ড্রিংকস প্রতিনিয়ত হাড় ক্ষয় করে চলেছে।এসব ড্রিঙ্কসে রয়েছে ফসফরিক এসিড যা পস্রাবের মাধ্যমে দেহের ক্যালসিয়াম দূর করে দেয়। যার ফলে ক্ষয়ে যেতে থাকে অস্থি।

ক্যাফেইন
চা ও কফির ক্যাফেইনও হাড়ের ক্ষয়ের জন্য দায়ী। চা বা কফি পান খুব ক্ষতিকর কিছু নয় যদি নিয়ম মেনে মাত্রা রেখে পান করেন। দিনে ২/১ কাপের বেশি চা/কফি পান করা উচিত নয় একেবারেই।

অতিরিক্ত মাংস খাওয়া
মাংস হচ্ছে প্রাণীজ প্রোটিন। অতিরিক্ত মাংস মানে অতিরিক্ত প্রোটিন। এই প্রোটিন দেহে তৈরি করে অতিরিক্ত এসিড যাকে নিস্ক্রিয় করতে ক্যালসিয়াম কাজ করে থাকে। যার ফলে হারে ক্যালসিয়াম কম পৌঁছে। এতে ক্ষতি হয় হাড়ের।


33
IMPROVEMENT COST OF EVENING PROGRAM From Summer 2014

34


মোবাইলফোন ব্যবহারকারীরা সাবধান! আপনার মোবাইল ফোন থেকে নতুন ধরনের চর্মরোগ ছড়াতে পারে। যা থেকে আপনার মৃত্যুও হতে পারে। বৃটিশ বিশেষজ্ঞরা মোবাইল থেকে ছড়ানো নতুন চর্মরোগের নাম দিয়েছেন মোবাইল ফোন ডার্মাটাইটিস। বিশেষ করে যাদের নিকেল এলার্জি আছে তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের চর্মরোগ হওয়ার সম্ভাবনা অধিক। গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক মোবাইলের বডি স্টিলের তৈরি অথবা মোবাইলের অংশ বিশেষ নিকোলের প্রলেপ থাকে।  ক্রমাগত এই ধরনের মোবাইলফোন ব্যবহারে মুখ, নাক ও কানের পার্শ্বস্থ ত্বকে এলার্জি দেখা দিতে পারে। এমনকি এসব জায়গায় লাল হয়ে চুলকানি দেখা দিতে পারে। চামড়া পুরু, কালো ও খসখসে হয়ে পড়ে। বিশষজ্ঞরা বলছেন, এ রোগের আক্রমণের ক্ষেত্রে মোবাইলফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি। তাই যাদের নিকেল এলার্জি আছে তাদের নিকেল অথবা নিকেলের প্রলেপযুক্ত মোবাইলফোন ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে যাদের মুখ, কান ও এর সংলগ্ন এলাকায় এলার্জিক চুলকানি দেখা দেয় তারা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শে মধ্যমাত্রার কোনো ট্রপিক্যাল স্টেরয়েড ব্যবহারে ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

35
পদ্ধতি:
এক লিটার পানিতে এক কাপ ভিনেগার মিশিয়ে শাকসবজি, ফলমুল কিংবা মাছ ১৫ মিনিট রাখুন এবং এরপর ধুয়ে নিন ভালো করে। ব্যাস! সব খাবার এখন ফরমালিনসহ যে কোনো বিষাক্ত রাসায়নিক মুক্ত।

এ পদ্ধতিটির বিষয়ে মাইন্ডস.কম সম্প্রতি প্রকাশিত এক নিবন্ধে উল্লেখ করেছে, ভিনেগার একটি শক্তিশালী এসিড জাতীয় পদার্থ হওয়ায় এটি যে কোনো ব্যাকটেরিয়ার ৯৮শতাংশ দূর করতে পারে।

ভিনেগারের এই জীবাণু নাশকতার জন্যই এটা আপনার পরিবারকে রাখবে সুরক্ষিত।
খোঁজ করুন ঘরে ভিনেগার আছে তো? না থাকলে আজই নিয়ে আসুন।

36
গরমের রাতে ঘামহীন ঘুমের জন্য
১. ঘরদোরে সাদা বা এমন হালকা রঙের পর্দা ব্যবহার করুন, যা রোদের তাপ প্রতিফলিত করে, শুষে নেয় না। আর দিনের বেলায় ভালো করে জানালায় পর্দা টানিয়ে রাখুন, যাতে ঘর বেশি গরম হয়ে না যায়।
 
২. ঘুমাতে যাওয়ার আগে সম্ভব হলে গোসল করে নিন। তা না হলে অবশ্যই ভালো করে পা ধুয়ে, দুই হাতের কবজি ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে নিন। ঘাড়ে, গলায় একটু পানি দিন।

৩. বিছানার কাছে পানি ভর্তি একটা ছোট্ট স্প্রে রাখুন। ‘প্ল্যান্ট মিস্টার’ বা গাছে পানি দেওয়ার স্প্রে বা তেমন কিছু না থাকলে মশার ওষুধের খালি স্প্রে পরিষ্কার করে নিয়েও ব্যবহার করতে পারেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এটা থেকে মুখে-ঘাড়ে হালকা পানি স্প্রে করতে পারেন।

৪. একটা রুমাল বা এক টুকরো নরম কাপড় পানিতে ভিজিয়ে ঘণ্টা খানেকের জন্য ফ্রিজের ভেতর রেখে দিন। শোয়ার সময় কাপড়টা জ্বরপট্টির মতো করে কপালে দিয়ে রাখুন। এটা তা মাথা ঠান্ডা করবে এবং দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সহায়তা করবে।

৫. গরম অতিরিক্ত হয়ে গেলে একটা অল্প-ভেজা টি-শার্ট এবং মোজা পায়ে দিয়েও ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন। তা শরীর ঠান্ডা রাখবে এবং ঘাম ঠেকাবে।

৬. অবশ্যই সুতি এবং নরম কাপড়ের বিছানার চাদর ব্যবহার করুন। আর বিছানার চাদর ও বালিশের কভার নিয়মিত ধুয়ে পরিষ্কার করে ব্যবহার করুন।

 ৭. সবশেষ কথা হলো দিনে যতটা সম্ভব বেশি করে পানি খান, সুস্থভাবে কাটানোর চেষ্টা করুন। তার পরও ঘুম না এলে ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করুন, তাতে রাতের ঘুম ভালো না হলেও বাড়তি চাপের কারণে পরের দিনটা খারাপ যাবে না, বরং দিনটা সৃষ্টিশীল হয়ে উঠতে পারে।

37
Life Style / 5 foods for a beautiful smile
« on: November 25, 2013, 12:12:43 PM »


CHEESE: Looks like the French are on to something with that post-meal fromage course. Cheese contains calcium, which strengthens teeth as well as the jaw. And its waxy texture helps brush away food particles, says Dr Timothy Chase, a cosmetic dentist in New York.

GREEN TEA: This beverage is packed with polyphenol antioxidants that fight plaque-forming free radicals and help prevent gum disease. Drink it after meals because antioxidants curb bad breath, too.

MUSHROOMS: The most common natural source of vitamin D in the produce section, these fungi help you absorb tooth-strengthening calcium. Also, research suggests that a component in shiitake mushrooms may help prevent cavities by lowering plaque build-up, says Jackie Newgent, RD, author of Big Green Cookbook.

PISTACHIOS: Like most nuts, pistachios have huge amounts of magnesium, which increases the absorption of calcium; they also have beta-carotene, which may lessen gum inflammation, the main cause of periodontal disease.

YOGURT PROBIOTICS: Good bacteria don’t only do your digestive tract good. According to research, probiotic-rich foods like yogurt offer protection against gum disease by lowering levels of bad bacteria in the mouth. Plus, yogurt is a solid source of calcium, whey protein and phosphorus, the ultimate strong-tooth trio, Newgent says. (Don’t discard the liquid on top; it’s the stuff that hits the protein sweet spot.)

38
Life Style / 3 simple exercises for a flat tummy
« on: November 25, 2013, 11:54:32 AM »
Bicycle crunch: Lie down with your back pressed onto the floor. Bring your hands behind your head. Starting with your legs bent at a 45-degree angle, bring the right knee into the chest while straightening out your left leg. At the same time, rotate your top half so your left elbow goes to your right knee, then switch to the other side. Repeat for one minute,three times a day.   

The boat: Sit on the floor, with your knees bent and feet flat and tilt back, extending your legs so your body forms a right angle. Pull your abs in to balance. Extend your arms at shoulder height past your knees. Hold for five slow breaths and return to your starting position. Repeat five times a day.   

The plank: Lie face down then lift yourself up on to your toes and forearms, with your elbows bent at 90 degrees. Keeping your core muscles -— your stomach and bottom — tight and your legs straight, hold for 10 seconds. Repeat three times a day, gradually building to 40 seconds each.

39
Food / ইফতারে শরবত
« on: July 13, 2013, 02:13:39 PM »
 পেঁপের শরবত

উপকরণ :  পাকা পেঁপে ১টি মাঝারি সাইজের, পাকা খেঁজুর ২-৫টি, চিনি পরিমাণমত, দুধ পরিমাণ মত, পানি পরিমাণমতো।

 

প্রস্ত্তত প্রণালী :  প্রথমে একটি বাটিতে দুধ ও চিনি ৫ মিনিট একসাথে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর অন্য একটি বাটিতে পাকা পেঁপে ছিলে ছোট ছোট টুকরো করে নিন। এরপর পাকা খেঁজুর কেটে ছোট ছোট টুকরো করে নিন একইভাবে। এরপর ভিজানো দুধচিনি এবং কাটা পেঁপে ও খেঁজুরের সঙ্গে অল্প পরিমাণ পানি  ৫ মিনিটের মত সময় ধরে ব্লেন্ড করুন। ব্লেন্ডার থেকে নামিয়ে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন পেঁপের শরবত।

 

পেয়ারার ঝাল মিষ্টি শরবত

উপকরণ : সবুজ পেয়ারা ১টি, চিনি সামান্য, সরিষা বাটা আধা চা চামচ, বিট লবণ সামান্য, কাঁচামরিচ ১টি। পানি পরিমাণ মতো।

 

প্রস্তুত প্রণালি : পেয়ারা বিচি ফেলে টুকরা করুন। ব্লেন্ডারে সব উপকরণ একসঙ্গে দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করুন। ফ্রিজে রাখুন কিছুক্ষণ। এরপর গ্লাসে ঢেলে সাজিয়ে পরিবেশন করুন পেয়ারার ঝাল মিষ্টি শরবত।

 

খেজুর মধু শরবত

উপকরণ : খেজুর ৭-৮টি (নরমগুলো), পেস্তাবাদাম ১ টেবিল চামচ, দুধ ১ কাপ ঘন। চিনি পরিমাণ মতো, মধু আধা টেবিল চামচ।

 

প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে খেজুর ভালো করে ধুয়ে নিন। এরপর খাওয়ার পানিতে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। মধু বাদে বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন। ঠাণ্ডা হলে গ্লাসে ঢেলে ওপরে মধু দিয়ে পরিবেশন করুন।

 

দই ভ্যানিলা শরবত

উপকরণ : মিষ্টি দই ২৫০ গ্রাম, দুধ ১ কাপ ঘন, ভ্যানিলা আইসক্রিম ১ কাপ, চিনি প্রয়োজন হলে।

 

প্রস্তুত প্রণালি : সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে বরফের টুকরো দিয়ে পরিবেশন করুন দই ভ্যানিলা শরবত।

 

দুধ বাদামের শরবত

উপকরণ : ঘন দুধ ২ কাপ, কাজুবাদাম ২ টেবিল চামচ, কাঠবাদাম ২ টেবিল চামচ, চিনাবাদাম ৩ টেবিল চামচ, পেস্তা বাদাম ৩ টেবিল চামচ, এলাচ গুঁড়ো সামান্য, বরফ কুচি পরিমাণমতো।

 

প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে সব বাদাম ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর বাদামগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিন। সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে বরফ কুচি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

 

শসার শরবত

উপকরণ : শসা ২৫০ গ্রাম, ধনেপাতা কুচি আধা টেবিল চামচ, বিট লবণ সামান্য, চিনি সামান্য এবং পানি প্রয়োজন হলে।

প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে শসার খোসা ছাড়িয়ে নিন। বিচিগুলো বাদ দিয়ে শসা টুকরা করুন। এরপর সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে ব্লেন্ড করে বরফের কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

40
Evening Program (FSIT) / IMPROVEMENT COST OF EVENING PROGRAM
« on: July 11, 2013, 04:41:34 PM »
IMPROVEMENT COST OF EVENING PROGRAM

41
Health Tips / ব্যায়ামের সময়
« on: June 20, 2013, 12:05:05 PM »
সকালে অফিসের জন্য অনেকেই ব্যায়াম করার সুযোগ পাই না। অফিস থেকে ফিরতে সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত। বাড়ি ফিরে আবার কত কাজ...ব্যায়াম করার সময় নেই। জানি এইতো বলবেন, কিন্তু সুস্থ থাকতে হলে কিছুটা সময় বের করতেই হবে।

কীভাবে? জেনে নিন:

সকাল

    অনেকে ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসেই ব্যায়াম শুরু করেন। তবে এসময় ভারী ব্যায়াম না করাই ভালো। কারণ এক্সারসাইজের জন্য শরীরে যথেষ্ট পরিমানে এনার্জি থাকা প্রয়োজন
    সময়ের অভাব থাকলে ঘুম থেকে ওঠার আধ ঘণ্টা পর হালকা জগিং বা মর্নিং ওয়ার্ক করুন
    ঘুম থেকে ওঠার পর ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে কয়েক ঘণ্টা পর ব্যায়াম করুন
    মনে রাখবেন কখনোই খালি পেটে ব্যায়াম করা যাবে না

বিকেল

    ব্যায়াম করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হচ্ছে দুপুরের পর বিকেলে। মানে ঘুম থেকে ওঠার ৬ ঘণ্টা পর এবং ১২ ঘণ্টার মধ্যে
    যাদের ভারী এক্সারসাইজের পরিকল্পনা রয়েছে তারা দিনের বেলার যেকোনো একটি সময় বেছে নিন
    লাঞ্চ করার পর বসে না থেকে হালকা হাঁটুন।

সন্ধ্যা

    বাড়ি ফেরার পথে কিছুটা পথ হেঁটেই অাসুন
    হাঁটার সময় খেয়াল রাখবেন যেন ১০ মিনিটে ১ কিলোমিটার পথ যেতে পারেন
    সন্ধ্যা বেলা এক্সারসাইজ করতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে অবশ্যই এক্সারসাইজ করার আগে রিল্যাক্স করুন। যাতে এক্সারসাইজ করার সময় ক্লান্ত ভাব না থাকে।
    যোগব্যায়াম করার জন্য সন্ধ্যা সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।
    এসময় আপনি ট্রেডমিল বা সাইক্লিংও করতে পারেন

শারীরিক ক্ষমতা ও বয়স অনুযায়ী ব্যায়াম করবেন,  ব্যাক পেইন বা শ্বাসকষ্ট থাকলে সব ধরনের ব্যায়াম করতে পারবেন না। তাই ব্যায়াম শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মতো খাবার এবং জীবন যাপনের সঠিক পদ্ধতিগুলোও মেনে চলুন।

42
খাবার বাছাই:

ওজন কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর দেখতে হবে, কোন খাদ্য আমাদের শরীরে অনেক বেশি সময় ক্ষুধা নিবারণ করতে পারে। এক্ষেত্রে গমের আটার রুটি আর সবজি খেতে পারি। বাইরের তেল মশলাযুক্ত খাবার না খেয়ে ঘরের খাবার খেতে আগ্রহী হয়ে উঠতে পারলে শরীরের জন্য ভালো। শস্য জাতীয় খাদ্য আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়া সহজ ও স্বাভাবিক করে। এতে শরীর বেশকিছু সময়ের জন্য ব্যস্ত থাকে এবং সারা দিনের শক্তি উৎপাদন এবং বণ্টন হতে থাকে। যার ফলে ক্ষুধার তীব্রতা হ্রাস পায়। বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আকর্ষণ কমে। ডিম ছাড়া বেকড আইটেম এবং চিনি  ছাড়া ফলের জুস খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন। ফাস্টফুডের পরিবর্তে প্রচুর ফল খাওয়ার অভ্যেস করুন। সপ্তাহে একদিন অন্য খাবার না খেয়ে শুধু ফল খেয়ে থাকতে পারেন।

পানি পান করুন:
আপনার ওজন কমানোর প্রধান হাতিয়ার হিসেবে প্রচুর পানি পান করুন।প্রত্যেক বার ক্ষুধার্ত হলে অথবা খাবার খাওয়ার আগে পানি পান করুন।এভাবে নিয়মিত পানি পান আমাদের ক্ষুধা কমানোর কার্যকর একটি উপায়।

ধীর ধীরে খান:
খাবার খাওয়া কমাতে মানসিক প্রস্তুতি নিন। ধীরে ধীরে খেতে চেষ্টা করুন। খাবার সময় চিবানোর পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। এতে আমরা প্রতিটি কামড়ে বেশি তৃপ্তি পেতে পারি। একবারে বেশি করে খাওয়ার পরিবর্তে কয়েকবার অল্প পরিমাণে খান। এতে করে এই মানসিকতা জন্মায় যে আমরা বারবার খাচ্ছি। ফলে আমাদের খাবারের পরিমাণ সম্পর্কে আরও সচেতনত হয়ে উঠবো।

লিফটকে না বলুন:

আমরা অনেকেই ওজন কমাতে চাই। কিন্তু কোনো কষ্ট করতে রাজি না। এক্ষেত্রে আমাদের বাসা, অফিস শপিংসেন্টার যেখানেই যাই তিন চার তলায় ওঠার জন্য লিফটের অপেক্ষা না করে সিঁড়ি দিয়ে ওঠার অভ্যেস তৈরি করতে হবে।

নিয়মগুলো মেনে চলতে শুরু করেই দেখুন। কিছুদিনের মধ্যেই শরীর অনেক বেশি ফুরফুরে অনুভব করবেন। আর ওজন কমানো তো সময়ের ব্যাপার মাত্র।

43
Fashion / পোশাকেই স্লিম!
« on: June 18, 2013, 02:06:57 PM »
সব সময় নিজের ফিগার অনুযায়ী ফিটিং ড্রেস পরুন
তির্যক স্ট্রাইপের ড্রেস না পরে, লম্বালম্বি স্ট্রাইপ দেয়া পোশাক বেছে নিন
পোশাকে নানা রং ব্যবহার না করে একটি গাঢ় রঙ ব্যবহার করুন
প্রিন্সেস লাইন দেয়া পোশাক পরুন।
পোশাকে কালো রং-এর ব্যবহারে আপনাকে বেশ স্লিম দেখাবে
কামিজের ক্ষেত্রে বেশি কাজ করা কামিজ না পরে হালকা কাজের কামিজ পরুন
ছোট হাতার পোশাক না পরে একটু লম্বা হাতার ড্রেস পরুন
ভি গলার ড্রেস পুরন

ওপরের নিয়মগুলোর প্রতি লক্ষ্য রেখে পোশাক পরুন। এবার আয়নায় দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখুন তো? একটু অন্য রকম লাগছে না?

মনে রাখবেন,আমরা দেখতে যেমন, এটা পরিবর্তন করাটা হয়তো কিছুটা কষ্টসাধ্য। ফিগার নিয়ে হতাশ হওয়া বা মন খারাপ করা যাবে না। সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করতে হবে। নিজেকে ভালোবাসতে হবে। সঠিক মান সম্পন্ন খাদ্যাভাস এবং নিয়মিত শরীর চর্চার মাধ্যমে আমরা পেতে পারি স্বপ্নের ফিগার।

44
Health Tips / মেদ কমানোর ৬টি ধাপ
« on: June 16, 2013, 06:15:41 PM »
বর্তমানে পেটের অবাঞ্ছিত মেদ আমাদের মাথা ব্যাথার একটি অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি যে শুধু সৌন্দর্যহানী করে তা নয়, শরীরে যে বিভিন্ন অসুখ বাসা বাধতে মোক্ষম ভূমিকা পালন করে।

 

পেটের এই অবাঞ্ছিত মেদ কমানোর জন্য তেমন কোনো কষ্ট করা লাগে না। শুধু নিজ ইচ্ছা ও প্রচেষ্টা দরকার। মেদ কমানো কিছু পন্থা নিয়ে আলোচনা করা হলো।



সময়মতো ঘুম

অসময়ের ঘুম শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করে দেয়। এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। আপনার যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকে তাহলে আরেকবার ভাবুন। এতে পেটে চর্বি জমার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও শরীরে হরমোনের ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। যা আপনার মুটিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ।



ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম

পেটের মেদ কামনোর জন্য আপনাকে জিমে যাওয়া বা কষ্টকর ব্যায়াম করার দরকার নেই। ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম নিয়মিত করতে হবে। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্, বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট, পুশ-আপস্, চেয়ার ডিপস্ ৩০ সেকেন্ড করে দিনে ৪-৫ বার করে দেখুন। এর পাশাপাশি প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণ হাঁটুন।


চিনির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করুন

পেটের মেদ কমাতে ৮০ ভাগ ভূমিকা রয়েছে সঠিক খাদ্যের। সঠিক খাদ্য বলতে বোঝানো হয় যেগুলো ক্যালরি কমাতে সাহায্য করে যেমন প্রোটিন বা আমিষ, শাক-সবজি, শস্যদানা ইত্যাদি। খাদ্য তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি নামে পাওয়া যায়) ব্যবহার করুন। প্রতিবার চায়ের কাপে চিনির বদলে মধু ব্যবহার করুন। এতে চিনির বিকল্পও হবে, পাশাপাশি পেটের মেদও কমবে।

ভিটামিন সি এর সাথে থাকুন

ভিটামিন সি সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। এই উপাদানটি আমাদের শরীরে সেই হরমোনটির ব্যালেন্স ঠিক রাখে যেটি শরীরে মেদ নিয়ন্ত্রন করে। ভিটামিন সি কারনিটিন নামক প্রয়োজনীয় একটি উপাদান তৈরী করে, যা শরীরে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে।


চর্বি খাবেন তবে ভালটি

জিনিসটি অনেকটা কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো। বর্তমান সময়ে ওমেগা-৩ ফ্যাট নিয়ে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে। হবেই না কেন? যদিও এটি নিজেই একটি ফ্যাট, কিন্তু ক্ষতিকারক ফ্যাট দূর করতে এর কোন জুড়ি নেই। শাক-সবজি, মাশরুম, শস্যদানা, মাছ ইত্যাদি আপনাকে দিতে পারে যথেষ্ট পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাট।


শ্বাস-প্রশ্বাস আস্তে আস্তে

কোন পরিশ্রম ছাড়া আমরা যেই কাজটি করতে পারি তা হলো সঠিক নিয়মে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া। বেশির ভাগ মানুষই হয় দ্রুত না হয় অনেকক্ষণ পর পর শ্বাস গ্রহন করে। যদি এটি একটা ছন্দে করা যায়, অর্থাৎ আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহন ও নি:শ্বাস ত্যাগ করা যায় তাহলে পেটের খুব ভালো একটা ব্যায়াম হবে।


প্রতিনিয়ত যদি এটি মেনে চলা যায় তাহলে পেটের মেদ কমাতে কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখবে।

45
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ সেই বান্দার উপর আল্লাহ অবশ্যই সন্তুষ্ট থাকেন, যে এক গ্রাস খাদ্য গ্রহণ করেই তাঁর প্রশংসা করে এবং এক ঢোক পানীয় পান করেই তাঁর প্রশংসা করে ('আল-হামদু লিল্লাহ' বলে)।

Pages: 1 2 [3] 4