16
Men / Re: নিকোটিনে শারীরিক ক্ষমতা হ্রাস
« on: March 11, 2022, 01:44:07 AM »
Alarming if not checked in time.
News:
Daffodil International University Forum contains information about Open Text material, which is only intended for the significant learning purposes of the university students, faculty, other members, and the knowledge seekers of the entire world and is hoped that the offerings will aide in the distribution of reliable information and data relating to the many areas of knowledge.
Show Posts
This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.
18
Fast Food / Re: Dangerous diseases that are caused by fast foods
« on: March 11, 2022, 01:23:50 AM »
Thanks for sharing.
19
Science and Information / Re: মুঠোফোন এখন দেশেই তৈরি হয়
« on: March 10, 2022, 05:50:21 PM »
Good news
20
Science and Information / বায়ুদূষণের প্রভাব
« on: March 10, 2022, 05:48:03 PM »
বায়ুদূষণের (Air Pollution) জেরে সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। একই প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশবাসীর জীবনেও। সমীক্ষা বলছে, সেই কারণে বাংলাদেশের (Bangladesh) মানুষের গড় আয়ু কমেছে প্রায় তিন বছর। নিকট প্রতিবেশী ভারত, মায়ানমার ও ভুটানের বায়ুদূষণের পরিস্থিতি বাংলাদেশের তুলনায় ভাল। ‘বিশ্বের বায়ু পরিস্থিতি-২০২০: বায়ুদূষণ কীভাবে বিশ্বজুড়ে মানুষের আয়ুর উপর প্রভাব ফেলছে’ নামের এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। এই গবেষণাটি যৌথভাবে চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের হেলথ এফেক্টস ইনস্টিটিউট ও ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বায়ুদূষণে সবচেয়ে বেশি গড় আয়ু কমেছে নেপালের মানুষের। গড় হিসাবে ৩.০৫ বছর।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, বর্তমানে দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২.৬ বছর। গোটা বিশ্বেই বায়ুদূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু কমেছে। গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বায়ুদূষণে বিশ্ববাসীর গড় আয়ু কমেছে এক বছর আট মাস। আরও জানা যাচ্ছে, বায়ুদূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু সবচেয়ে বেশি কমেছে দক্ষিণ এশিয়া, সাব সাহারা ও ওশেনিয়া অঞ্চলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তথ্য বলছে, বায়ুদূষণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী অন্তত ৭০ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারান। বায়ুদূষণের কারণে চিনবাসীর গড় আয়ু কমেছে ১.৮৫ বছর।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, বর্তমানে দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২.৬ বছর। গোটা বিশ্বেই বায়ুদূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু কমেছে। গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বায়ুদূষণে বিশ্ববাসীর গড় আয়ু কমেছে এক বছর আট মাস। আরও জানা যাচ্ছে, বায়ুদূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু সবচেয়ে বেশি কমেছে দক্ষিণ এশিয়া, সাব সাহারা ও ওশেনিয়া অঞ্চলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তথ্য বলছে, বায়ুদূষণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী অন্তত ৭০ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারান। বায়ুদূষণের কারণে চিনবাসীর গড় আয়ু কমেছে ১.৮৫ বছর।
21
Smartphone / Disadvantages of physical SIM cards
« on: March 10, 2022, 05:29:19 PM »
Physical SIM cards have been critical to the expansion of our present mobile network.
They do, however, have some drawbacks. Companies have reduced the size of SIM cards multiple times over the years, progressing from SIM to micro, and micro to nano. However, the outside plastic packaging that held the connections and chip was merely reduced as a result of these size reductions. The chip and contacts haven't shrunk in size in any way. In essence, SIM cards appear to be as compact as they possibly can be.
That is an uncomfortable possibility in an industry that is always looking for ways to shrink gadget footprints. While e-SIM devices have the potential to be very useful for mass-produced smartphones, they are not without problems. The transfer of credentials to a separate device is the first issue that must be addressed. SIM cards are not able to be easily copied or accessed remotely. This implies that if a user's phone breaks and they need to move their information to a smart smartphone, all they have to do is manually transfer the SIM card.
Another concern with e-SIM devices is that, while they provide privacy and the capacity to be programmed, they are actually attached to the phone and cannot be uninstalled. This could be a concern for those who don't want to be followed because phones with just an activated Sim are easily traced by the operator. It was formerly possible to eliminate a phone's SIM card and so stop it from connecting to a network, making it difficult to trace. As we know this is the first time Grameenphone offers e-SIM services in our country.
They do, however, have some drawbacks. Companies have reduced the size of SIM cards multiple times over the years, progressing from SIM to micro, and micro to nano. However, the outside plastic packaging that held the connections and chip was merely reduced as a result of these size reductions. The chip and contacts haven't shrunk in size in any way. In essence, SIM cards appear to be as compact as they possibly can be.
That is an uncomfortable possibility in an industry that is always looking for ways to shrink gadget footprints. While e-SIM devices have the potential to be very useful for mass-produced smartphones, they are not without problems. The transfer of credentials to a separate device is the first issue that must be addressed. SIM cards are not able to be easily copied or accessed remotely. This implies that if a user's phone breaks and they need to move their information to a smart smartphone, all they have to do is manually transfer the SIM card.
Another concern with e-SIM devices is that, while they provide privacy and the capacity to be programmed, they are actually attached to the phone and cannot be uninstalled. This could be a concern for those who don't want to be followed because phones with just an activated Sim are easily traced by the operator. It was formerly possible to eliminate a phone's SIM card and so stop it from connecting to a network, making it difficult to trace. As we know this is the first time Grameenphone offers e-SIM services in our country.
22
Smartphone / What is eSIM?
« on: March 10, 2022, 05:21:56 PM »
Recently, eSIMs have been making waves as the next step in mobile technology. Embedded-SIM, or eSIM, is a SIM card that can be electronically programmed into a mobile phone without the need for manual insertion. It works just like a regular SIM but does not require a physical card, and only works on devices with pre-installed eSIM support. Grameenphone has officially launched eSIM service in Bangladesh on 1 March 2022. Very few devices currently have eSIM support, and they need to be carrier-enabled for the eSIM to work.
Apple devices such as iPhone XR, iPhone 11 Pro, iPhone 12 and 13 have built-in eSIM support. Versions of Samsung Galaxy S20, S21, Note 20 and Galaxy Fold, as well as Google Pixel 3, 3a, 4, 4a, 5, 5a and 6 Pro also support eSIM.
Apple devices such as iPhone XR, iPhone 11 Pro, iPhone 12 and 13 have built-in eSIM support. Versions of Samsung Galaxy S20, S21, Note 20 and Galaxy Fold, as well as Google Pixel 3, 3a, 4, 4a, 5, 5a and 6 Pro also support eSIM.
23
Internet Technology / What is a fiber-optic network?
« on: March 10, 2022, 05:18:24 PM »
There are several different types of fiber-optic networks but they all begin with optic cables running from the network hub to the curb near your home or straight to your home to provide a fiber-optic internet connection. The fastest type of fiber network is called Fiber to the Home (FTTH) or Fiber to the Premises (FTTP) because it’s a 100% fiber-optic connection with optical fiber cables installed to terminals directly connected to houses, apartment buildings and businesses.
On the other hand, Fiber to the Curb (FTTC) is a partial fiber connection because the optical cables run to the curb near homes and businesses and copper cables carry the signals from the curb the rest of the way. Similarly, Fiber to the Building (FTTB) is when fiber cable goes to a point on a shared property and the other cabling provides the connection to offices or other spaces.
On the other hand, Fiber to the Curb (FTTC) is a partial fiber connection because the optical cables run to the curb near homes and businesses and copper cables carry the signals from the curb the rest of the way. Similarly, Fiber to the Building (FTTB) is when fiber cable goes to a point on a shared property and the other cabling provides the connection to offices or other spaces.
24
Science and Information / বেশি বাঁচতে চাইলে দিনে ৬ হাজার পা ফেললেই যথেষ্ট
« on: March 10, 2022, 04:57:05 PM »
সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকতে রোজ মাত্র ছয় হাজার পা ফেললেই হবে। তবে ‘একটু পা চালিয়ে ভাই’— হেলেদুলে পা ফেললে হবে না। হাঁটার জন্য ঘাম ঝরতে হবে অল্পবিস্তর। বিজ্ঞানীরা আগে হিসাব কষে দেখিয়েছিলেন, সুস্থ থাকতে হলে, বেশি দিন বাঁচতে হলে রোজ দিনভর যে কোনও সময় মিলিয়ে দশ হাজার পা ফেলতেই হবে। সাম্প্রতিক গবেষণা কিছুটা স্বস্তির খবর দিল। জানাল— দশ নয় ছয়। ছয় হাজার পা-ই যথেষ্ট বেশি দিন বাঁচতে চাইলে।গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক চিকিৎসাবিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ‘দ্য ল্যান্সেট: পাবলিক হেল্থ’-এ।
এ ব্যাপারে আগে প্রকাশিত ১৫টি গবেষণার ফলাফল খতিয়ে দেখে এবং এশিয়া, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকার মতো চারটি মহাদেশের কয়েক লক্ষ মানুষের উপর পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকরা দেখেছেন বেশি দিন বেঁচে থাকতে চাইলে দিনে নিয়ম করে যে কোনও সময় মিলিয়ে কম করে মোট ছয় হাজার পা ফেললেই হবে। তবে একটু জোরে জোরে পা ফেলতে হবে। এই হিসাবে কিছুটা কম-বেশি হতেই পারে, কোন বয়সের মানুষ এই অভ্যাসে রপ্ত হচ্ছেন, শৈশব থেকে তাঁরা কী কী ধরনের রোগে বেশি দিন ভুগেছেন তার উপরেও অবশ্য।
তবে বেশি দিন বাঁচতে চাইলে যে রোজ নিয়ম করে ছয় হাজারের বেশি পা ফেলতেই হবে তা একেবারেই নয়, জানিয়েছেন আমেরিকার আমহার্স্টে ম্যাসাচুসেট্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষ অনেক দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে পারে। যাকে বলা যায় ম্যারাথন দূরত্ব (ক্রীড়ায় যা ২৬ কিলোমিটার)। সেই ভাবেই মানুষের ক্রমবিবর্তন হয়েছে। খাদ্য ও জলের খোঁজে। সে সব জোগাড় করে প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে। গবেষকদের অন্যতম ম্যাসাচুসেট্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমান্দা পালুচ বলেছেন, ‘‘এর জন্যই বিবর্তন আমাদের শরীরকে বদলে দিয়েছে। যেমন প্রয়োজন সেই মতো গড়ে তুলেছে। যাতে রোজ দীর্ঘ পথ হাঁটলে গা যতটা গরম হয়ে ওঠে, যতটা ঘাম ঝরে তাতে যেন মানবশরীরের বিপাকক্রিয়াগুলি স্বাভাবিকই থাকে। স্বাভাবিক থাকে হৃদযন্ত্র ও তার আশপাশের এলাকার কাজকর্ম। যেন স্বাভাবিকের মধ্যেই থাকে দেহে রক্তসংবহনের মাত্রা। রক্তকণিকাদের সংখ্যার অনুপাতও। সেই মতো তৈরি থাকে মানুষের হাড় ও পেশিগুলিও। এমনকি, মানসিক স্বাস্থ্যও।’’
তবে সবকিছুরই একটা সীমা থাকে। যা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক ভাবেই কমে। সেই সীমাটা রোজ দশ হাজার পা ফেললে হিতে বিপরীতও ডেকে আনতে পারে। বরং মেরেকেটে হাজার ছয়েক পা ফেললেই যথেষ্ট, জানিয়েছে গবেষণাপত্রটি। তা হলে আগের দশ হাজারি ধারণাটা কেন বদ্ধমূল হয়ে বসেছিল আমাদের মস্তিষ্কে? তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন আমান্দা। বলেছেন, ‘‘বেশি দিন বেঁচে থাকতে হলে কয়েক হাজার পা দিনে জোরে জোরে ফেলতেই হবে। এর অর্থ, একটু বেশি পরিশ্রম করতে হবে, এটাই বোঝানো। দশ হাজার বললে সেই পরিশ্রম কতটা তা বোঝানো যায়। যেমন কারও বিশালত্ব বোঝাতে দুম করে আমরা দশ গুণ বলে বসি!’’
গবেষকরা দেখেছেন, দিনে যাঁরা বেশি হাঁটাহাঁটি করেন এমন ৪০ বছর বয়সি বা তদোর্ধদের ২৫ শতাংশের অকালমৃত্যুর আশঙ্কা যাঁরা তা করেন না তাঁদের থেকে ৪৩/৫০ শতাংশ কম। আর বয়সটা যদি ৬০ বা তার কিছু বেশি হয় তা হলে দিনে নিয়ম করে ছয় হাজার পা জোরে জোরে ফেললেই হবে। এড়ানো সম্ভব হতে পারে অকালমৃত্যুর আশঙ্কা।তবে বয়স যাঁদের ৪০-এর নীচে, তাঁরা দিনে আট বা দশ হাজার পা ফেলতে পারেন জোরে জোরে। সে ক্ষেত্রে এই বাড়তি পরিশ্রম নেওয়ার ধকল তাঁদের শরীর সহ্য করতে পারবে। বাড়তি কোনও বিপদ ডেকে আনবে না। বরং এই পরিশ্রম হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ককে আরও সচল সক্রিয় রাখতে সাহায্য করবে।
এ ব্যাপারে আগে প্রকাশিত ১৫টি গবেষণার ফলাফল খতিয়ে দেখে এবং এশিয়া, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকার মতো চারটি মহাদেশের কয়েক লক্ষ মানুষের উপর পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকরা দেখেছেন বেশি দিন বেঁচে থাকতে চাইলে দিনে নিয়ম করে যে কোনও সময় মিলিয়ে কম করে মোট ছয় হাজার পা ফেললেই হবে। তবে একটু জোরে জোরে পা ফেলতে হবে। এই হিসাবে কিছুটা কম-বেশি হতেই পারে, কোন বয়সের মানুষ এই অভ্যাসে রপ্ত হচ্ছেন, শৈশব থেকে তাঁরা কী কী ধরনের রোগে বেশি দিন ভুগেছেন তার উপরেও অবশ্য।
তবে বেশি দিন বাঁচতে চাইলে যে রোজ নিয়ম করে ছয় হাজারের বেশি পা ফেলতেই হবে তা একেবারেই নয়, জানিয়েছেন আমেরিকার আমহার্স্টে ম্যাসাচুসেট্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষ অনেক দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে পারে। যাকে বলা যায় ম্যারাথন দূরত্ব (ক্রীড়ায় যা ২৬ কিলোমিটার)। সেই ভাবেই মানুষের ক্রমবিবর্তন হয়েছে। খাদ্য ও জলের খোঁজে। সে সব জোগাড় করে প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে। গবেষকদের অন্যতম ম্যাসাচুসেট্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমান্দা পালুচ বলেছেন, ‘‘এর জন্যই বিবর্তন আমাদের শরীরকে বদলে দিয়েছে। যেমন প্রয়োজন সেই মতো গড়ে তুলেছে। যাতে রোজ দীর্ঘ পথ হাঁটলে গা যতটা গরম হয়ে ওঠে, যতটা ঘাম ঝরে তাতে যেন মানবশরীরের বিপাকক্রিয়াগুলি স্বাভাবিকই থাকে। স্বাভাবিক থাকে হৃদযন্ত্র ও তার আশপাশের এলাকার কাজকর্ম। যেন স্বাভাবিকের মধ্যেই থাকে দেহে রক্তসংবহনের মাত্রা। রক্তকণিকাদের সংখ্যার অনুপাতও। সেই মতো তৈরি থাকে মানুষের হাড় ও পেশিগুলিও। এমনকি, মানসিক স্বাস্থ্যও।’’
তবে সবকিছুরই একটা সীমা থাকে। যা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক ভাবেই কমে। সেই সীমাটা রোজ দশ হাজার পা ফেললে হিতে বিপরীতও ডেকে আনতে পারে। বরং মেরেকেটে হাজার ছয়েক পা ফেললেই যথেষ্ট, জানিয়েছে গবেষণাপত্রটি। তা হলে আগের দশ হাজারি ধারণাটা কেন বদ্ধমূল হয়ে বসেছিল আমাদের মস্তিষ্কে? তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন আমান্দা। বলেছেন, ‘‘বেশি দিন বেঁচে থাকতে হলে কয়েক হাজার পা দিনে জোরে জোরে ফেলতেই হবে। এর অর্থ, একটু বেশি পরিশ্রম করতে হবে, এটাই বোঝানো। দশ হাজার বললে সেই পরিশ্রম কতটা তা বোঝানো যায়। যেমন কারও বিশালত্ব বোঝাতে দুম করে আমরা দশ গুণ বলে বসি!’’
গবেষকরা দেখেছেন, দিনে যাঁরা বেশি হাঁটাহাঁটি করেন এমন ৪০ বছর বয়সি বা তদোর্ধদের ২৫ শতাংশের অকালমৃত্যুর আশঙ্কা যাঁরা তা করেন না তাঁদের থেকে ৪৩/৫০ শতাংশ কম। আর বয়সটা যদি ৬০ বা তার কিছু বেশি হয় তা হলে দিনে নিয়ম করে ছয় হাজার পা জোরে জোরে ফেললেই হবে। এড়ানো সম্ভব হতে পারে অকালমৃত্যুর আশঙ্কা।তবে বয়স যাঁদের ৪০-এর নীচে, তাঁরা দিনে আট বা দশ হাজার পা ফেলতে পারেন জোরে জোরে। সে ক্ষেত্রে এই বাড়তি পরিশ্রম নেওয়ার ধকল তাঁদের শরীর সহ্য করতে পারবে। বাড়তি কোনও বিপদ ডেকে আনবে না। বরং এই পরিশ্রম হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ককে আরও সচল সক্রিয় রাখতে সাহায্য করবে।
25
Geography / How big is our Earth?
« on: March 09, 2022, 02:00:09 AM »
Earth, the third planet from the sun, is the fifth-largest planet in the solar system; only the gas giants Jupiter, Saturn, Uranus and Neptune are bigger. Earth is the largest of the terrestrial planets of the inner solar system, bigger than Mercury, Venus and Mars.
The radius of Earth at the equator is 3,963 miles (6,378 kilometers), according to NASA's Goddard Space Flight Center in Greenbelt, Maryland. However, Earth is not quite a sphere. The planet's rotation causes it to bulge at the equator. Earth's polar radius is 3,950 miles (6,356 km) — a difference of 13 miles (22 km). Using those measurements, the equatorial circumference of Earth is about 24,901 miles (40,075 km). However, from pole to pole — the meridional circumference — Earth is only 24,860 miles (40,008 km) around. Our planet's shape, caused by the flattening at the poles, is called an oblate spheroid.
Those numbers make Earth just slightly bigger than Venus, whose equatorial radius is about 3,761 miles (6,052 km). Mars is much smaller than both Earth and Venus, with an equatorial radius of just 2,110 miles (3,396 km).But Earth and the other rocky planets are much smaller than the gas giants. For example, more than 1,300 Earths could fit inside Jupiter.
Earth's density is 5.513 grams per cubic centimeter, according to NASA. Earth is the densest planet in the solar system because of its metallic core and rocky mantle. Jupiter, which is 318 more massive than Earth, is less dense because it is made primarily of gases, such as hydrogen.
Earth's mass is 6.6 sextillion tons (5.9722 x 1024 kilograms). Its volume is about 260 billion cubic miles (1 trillion cubic kilometers).
The total surface area of Earth is about 197 million square miles (510 million square km). About 71% of our planet is covered by water and 29% by land. For comparison, the total surface area of Venus is roughly 178 million square miles (460 million square km) , and that of Mars is about 56 million square miles (144 million square km).
Mount Everest is the highest place on Earth above sea level, at 29,032 feet (8,849 meters), but it is not the highest point on Earth — that is, the place most distant from the center of the Earth. That distinction belongs to Mount Chimaborazo in the Andes Mountains in Ecuador, according to the U.S. National Oceanic and Atmospheric Administration (NOAA). Although Chimaborazo is about 10,000 feet (3,048 m) shorter (relative to sea level) than Everest, this mountain is about 6,800 feet (2,073 m) farther into space because of the equatorial bulge.
Everest and Chimborazo are nowhere near the tallest mountains in the solar system, however. The peak rising from Rheasilvia Crater on the asteroid Vesta, for example, is about 14 miles (22.5 km) tall. Mars' huge Olympus Mons volcano is nearly as high, at 13.6 miles (21.9 km), and it covers an area the size of the state of Arizona. The lowest point on Earth is Challenger Deep in the Mariana Trench in the western Pacific Ocean, according to NOAA. It reaches down about 36,200 feet (11,034 m) below sea level.
The radius of Earth at the equator is 3,963 miles (6,378 kilometers), according to NASA's Goddard Space Flight Center in Greenbelt, Maryland. However, Earth is not quite a sphere. The planet's rotation causes it to bulge at the equator. Earth's polar radius is 3,950 miles (6,356 km) — a difference of 13 miles (22 km). Using those measurements, the equatorial circumference of Earth is about 24,901 miles (40,075 km). However, from pole to pole — the meridional circumference — Earth is only 24,860 miles (40,008 km) around. Our planet's shape, caused by the flattening at the poles, is called an oblate spheroid.
Those numbers make Earth just slightly bigger than Venus, whose equatorial radius is about 3,761 miles (6,052 km). Mars is much smaller than both Earth and Venus, with an equatorial radius of just 2,110 miles (3,396 km).But Earth and the other rocky planets are much smaller than the gas giants. For example, more than 1,300 Earths could fit inside Jupiter.
Earth's density is 5.513 grams per cubic centimeter, according to NASA. Earth is the densest planet in the solar system because of its metallic core and rocky mantle. Jupiter, which is 318 more massive than Earth, is less dense because it is made primarily of gases, such as hydrogen.
Earth's mass is 6.6 sextillion tons (5.9722 x 1024 kilograms). Its volume is about 260 billion cubic miles (1 trillion cubic kilometers).
The total surface area of Earth is about 197 million square miles (510 million square km). About 71% of our planet is covered by water and 29% by land. For comparison, the total surface area of Venus is roughly 178 million square miles (460 million square km) , and that of Mars is about 56 million square miles (144 million square km).
Mount Everest is the highest place on Earth above sea level, at 29,032 feet (8,849 meters), but it is not the highest point on Earth — that is, the place most distant from the center of the Earth. That distinction belongs to Mount Chimaborazo in the Andes Mountains in Ecuador, according to the U.S. National Oceanic and Atmospheric Administration (NOAA). Although Chimaborazo is about 10,000 feet (3,048 m) shorter (relative to sea level) than Everest, this mountain is about 6,800 feet (2,073 m) farther into space because of the equatorial bulge.
Everest and Chimborazo are nowhere near the tallest mountains in the solar system, however. The peak rising from Rheasilvia Crater on the asteroid Vesta, for example, is about 14 miles (22.5 km) tall. Mars' huge Olympus Mons volcano is nearly as high, at 13.6 miles (21.9 km), and it covers an area the size of the state of Arizona. The lowest point on Earth is Challenger Deep in the Mariana Trench in the western Pacific Ocean, according to NOAA. It reaches down about 36,200 feet (11,034 m) below sea level.
26
Science Discussion Forum / Global warming vs climate change
« on: March 09, 2022, 01:52:31 AM »
Many people use these two terms interchangeably, but we think it’s important to acknowledge their differences. Global warming is an increase in the Earth’s average surface temperature from human-made greenhouse gas emissions.
On the other hand, climate change refers to the long-term changes in the Earth’s climate, or a region on Earth, and includes more than just the average surface temperature. For example, variations in the amount of snow, sea levels, and sea ice can all be consequences of climate change.
On the other hand, climate change refers to the long-term changes in the Earth’s climate, or a region on Earth, and includes more than just the average surface temperature. For example, variations in the amount of snow, sea levels, and sea ice can all be consequences of climate change.
27
Science Discussion Forum / Artificial eyes
« on: March 09, 2022, 01:46:33 AM »
Bionic eyes have been a mainstay of science fiction for decades, but now real-world research is beginning to catch up with far-sighted storytellers. A raft of technologies is coming to market that restore sight to people with different kinds of vision impairment.
In January 2021, Israeli surgeons implanted the world’s first artificial cornea into a bilaterally blind, 78-year-old man. When his bandages were removed, the patient could read and recognise family members immediately. The implant also fuses naturally to human tissue without the recipient’s body rejecting it.
Likewise in 2020, Belgian scientists developed an artificial iris fitted to smart contact lenses that correct a number of vision disorders. And scientists are even working on wireless brain implants that bypass the eyes altogether.
Researchers at Montash University in Australia are working on trials for a system whereby users wear a pair of glasses fitted with a camera. This sends data directly to the implant, which sits on the surface of the brain and gives the user a rudimentary sense of sight.
In January 2021, Israeli surgeons implanted the world’s first artificial cornea into a bilaterally blind, 78-year-old man. When his bandages were removed, the patient could read and recognise family members immediately. The implant also fuses naturally to human tissue without the recipient’s body rejecting it.
Likewise in 2020, Belgian scientists developed an artificial iris fitted to smart contact lenses that correct a number of vision disorders. And scientists are even working on wireless brain implants that bypass the eyes altogether.
Researchers at Montash University in Australia are working on trials for a system whereby users wear a pair of glasses fitted with a camera. This sends data directly to the implant, which sits on the surface of the brain and gives the user a rudimentary sense of sight.
28
Science Discussion Forum / Hydrogen planes
« on: March 09, 2022, 01:44:56 AM »
Carbon emissions are a huge concern when it comes to commercial flights, but there is a potential solution and it has received a lot of funding. A £15 million UK project has unveiled plans for a hydrogen-powered plane. This project is known as Fly Zero and is being led by the Aerospace Technology Institute in conjunction with the UK government.
The project has come up with a concept for a mid-size plane powered completely by liquid hydrogen. It would have the capacity to fly roughly 279 passengers halfway around the world without stopping. If this technology could be actualised, it could mean a zero-carbon flight with no stops between London and Western America or London to New Zealand with a single stop.
The project has come up with a concept for a mid-size plane powered completely by liquid hydrogen. It would have the capacity to fly roughly 279 passengers halfway around the world without stopping. If this technology could be actualised, it could mean a zero-carbon flight with no stops between London and Western America or London to New Zealand with a single stop.
29
Science Discussion Forum / How Does a Nuclear Reactor Work?
« on: March 09, 2022, 01:39:06 AM »
Nuclear reactors are the heart of a nuclear power plant.
They contain and control nuclear chain reactions that produce heat through a physical process called fission. That heat is used to make steam that spins a turbine to create electricity.
The main job of a reactor is to house and control nuclear fission—a process where atoms split and release energy.
Reactors use uranium for nuclear fuel. The uranium is processed into small ceramic pellets and stacked together into sealed metal tubes called fuel rods. Typically more than 200 of these rods are bundled together to form a fuel assembly. A reactor core is typically made up of a couple hundred assemblies, depending on power level.
Inside the reactor vessel, the fuel rods are immersed in water which acts as both a coolant and moderator. The moderator helps slow down the neutrons produced by fission to sustain the chain reaction.
Control rods can then be inserted into the reactor core to reduce the reaction rate or withdrawn to increase it.
The heat created by fission turns the water into steam, which spins a turbine to produce carbon-free electricity.
They contain and control nuclear chain reactions that produce heat through a physical process called fission. That heat is used to make steam that spins a turbine to create electricity.
The main job of a reactor is to house and control nuclear fission—a process where atoms split and release energy.
Reactors use uranium for nuclear fuel. The uranium is processed into small ceramic pellets and stacked together into sealed metal tubes called fuel rods. Typically more than 200 of these rods are bundled together to form a fuel assembly. A reactor core is typically made up of a couple hundred assemblies, depending on power level.
Inside the reactor vessel, the fuel rods are immersed in water which acts as both a coolant and moderator. The moderator helps slow down the neutrons produced by fission to sustain the chain reaction.
Control rods can then be inserted into the reactor core to reduce the reaction rate or withdrawn to increase it.
The heat created by fission turns the water into steam, which spins a turbine to produce carbon-free electricity.
30
Science Discussion Forum / What caused the Chernobyl accident?
« on: March 09, 2022, 01:30:27 AM »
On April 26, 1986, the Number Four RBMK reactor at the nuclear power plant at Chernobyl, Ukraine, went out of control during a test at low-power, leading to an explosion and fire that demolished the reactor building and released large amounts of radiation into the atmosphere. Safety measures were ignored, the uranium fuel in the reactor overheated and melted through the protective barriers. RBMK reactors do not have what is known as a containment structure, a concrete and steel dome over the reactor itself designed to keep radiation inside the plant in the event of such an accident. Consequently, radioactive elements including plutonium, iodine, strontium and caesium were scattered over a wide area. In addition, the graphite blocks used as a moderating material in the RBMK caught fire at high temperature as air entered the reactor core, which contributed to emission of radioactive materials into the environment.