Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - sajol

Pages: [1] 2 3 ... 5
1
Career Jokes / Re: Not jokes !
« on: June 01, 2012, 07:18:10 PM »
বিশ্বমান
বাংলাদেশের গাড়িগুলোকে বিশ্বমানে পৌঁছে দিতে হলে কী করতে হবে?
-বিশ্বমানকে বাংলাদেশের মানে নামিয়ে আনতে হবে।

2
Career Jokes / Re: Not jokes !
« on: June 01, 2012, 07:15:57 PM »
বিমানবাহিনী পছন্দের কারণ
বিমানবাহিনীতে একটি ইন্টারভিউ।
–সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনী- এই তিনটির মধ্যে বিমানবাহিনীকে পছন্দ করলে কেন?
–একমাত্র বিমানবাহিনীর যোদ্ধারাই পালানোর সময় ঘন্টায় ৫০০ মাইল বেগে পালাতে পারে।


3
Career Jokes / Re: Not jokes !
« on: June 01, 2012, 07:14:08 PM »
শিক্ষাগত যোগ্যতা
নিয়োগকর্তা – আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা
আবেদনকারী- আজ্ঞে এফ, এস, সি স্যার
নিয়োগকর্তা – বা ভাল তারপর বলুন এই যে আপনাকেই বলছি, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি
অপর আবেদনকারী (পুত্র) – আজ্ঞে বি এস, সি, স্যার
নিয়োগকর্তা- বেশ খুশি হলাম । তা আপনার? হ্যা আমি এই ম্যাডামকে বলছি। আপনার কোয়ালিফিকেশন জানতে চাইছি । মহিলা আবেদনকারী (মা) – আজ্ঞে এম, এস,সি
নিয়োগকর্তা- বা । আপনারা দেখছি সবচেয়ে ভাল শিক্ষাগত যোগ্যতা রাখেন ।
স্যার আপনি একটু বোধ হয় ভুল করছেন
নিয়োগকর্তা – কেন? কেন ?
মহিলা- আজ্ঞে এম, এস, সি মানে মাদার অব সেভেন চিলড্রেন
পুরুষ- আজ্ঞে আমি ফাদার অব সেভেন চিলড্রেন ।
ছেলে- আমি ব্রাদার অব সিক্স চিলড্রেন

4
Career Jokes / Re: Not jokes !
« on: June 01, 2012, 07:12:11 PM »
হাতি কখনো হারায় না
: বলো তো হাতি কোথায় খুঁজে পাওয়া যায়?
: হাতি কখনো খুঁজতে হয় না। হাতি এত বড় যে কখনো হারায় না।

5
Career Jokes / Re: Not jokes !
« on: June 01, 2012, 07:07:22 PM »
এক কথায় উত্তর
পদা: “এক কথায়” যদি তোকে নিজের সবচেয়ে খারাপ গুণটার কথা বলতে বলা হয়, তাহলে কোন খারাপ গুণটির কথা বলবি?
গদা: কারো আদেশ বা অনুরোধ মেনে চলা আমার পক্ষে খুবই অসম্ভব ব্যাপার।


মেধাশূন্য পৃথিবী
গদা: জানিস পদা, পৃথিবী দিন দিন মেধাশূন্য হয়ে পড়ছে।
পদা: কিভাবে?
গদা: এই ধর এরিস্টটল মারা গেলো, নিউটন গত হয়েছে, আইনস্টাইন মরে ভূত হয়ে গেল, স্টিফেন হকিং-এর স্বাস্থ্যও খারাপ, আমার শরীরটাও বেশি ভালো থেকছি না কয়েকদিন ধরে…


কল্পনা করা বন্ধ করব
ইন্টারভিউ বোর্ডে সর্দারজিকে প্রশ্ন করলেন এক প্রশ্নকর্তা, ‘কল্পনা করো তো, তুমি একটা ২০ তলা বাড়ির ১৫ তলায় আছ। এমন সময় ভীষণ আগুন লেগে গেল। সবাই ছোটাছুটি শুরু করল। তুমি কী করবে?’
সর্দারজি: আমি কল্পনা করা বন্ধ করব!


নির্ভরযোগ্য প্রার্থী
ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রার্থীকে বলছেন কর্মকর্তা, ‘আমাদের এখানে কিন্তু আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করতে হবে।’
প্রার্থী: সে ক্ষেত্রে আমিই বোধহয় আপনার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রার্থী।
কর্মকর্তা: কীভাবে?
প্রার্থী: আমি গত চার মাসে ১০ বার চাকরিস্থল বদল করেছি।


6
Nice collection of birds............especially white  peacock is the best.

7
Many many thanks for all of your kind reply........

8
Again many many thanks for all of your kind reply........

9
Thanks for all of your kind reply..........

10
Thanks for your hard work to inform about what we can do during earthquake.

11
Textile science, events, trade and issues / Re: online notice board
« on: May 13, 2012, 11:13:34 AM »
thanks

12
Many many thanks for all of your kind reply........

13
Common Forum / মাগো, ওরা বলে
« on: February 21, 2012, 06:34:34 PM »
মাগো, ওরা বলে

------কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ

‘কুমড়ো ফুলে ফুলে
নুয়ে পড়েছে লতাটা,
সজনে ডাঁটায়
ভরে গেছে গাছটা,
আর, আমি ডালের বড়ি
শুকিয়ে রেখেছি—
খোকা তুই কবে আসবি!
কবে ছুটি?’

চিঠিটা তার পকেটে ছিল,
ছেঁড়া আর রক্তে ভেজা।
‘মাগো, ওরা বলে,
সবার কথা কেড়ে নেবে
তোমার কোলে শুয়ে
গল্প শুনতে দেবে না।
বলো, মা, তাই কি হয়?

তাইতো আমার দেরী হচ্ছে।
তোমার জন্য কথার ঝুড়ি নিয়ে
তবেই না বাড়ী ফিরবো।
লক্ষ্মী মা রাগ ক’রো না,
মাত্রতো আর কটা দিন।’

‘পাগল ছেলে’
মা পড়ে আর হাসে,
‘তোর ওপরে রাগ করতে পারি!’

নারকেলের চিঁড়ে কোটে,
উড়কি ধানের মুড়কি ভাজে
এটা সেটা আরো কত কি!
তার খোকা যে বাড়ী ফিরবে!
ক্লান্ত খোকা!

কুমড়ো ফুল
শুকিয়ে গেছে,
ঝ’রে প’ড়েছে ডাঁটা;
পুঁইলতাটা নেতানো,—
‘খোকা এলি?’
ঝাপসা চোখে মা তাকায়
উঠোনে, উঠোনে
যেখানে খোকার শব
শকুনিরা ব্যবচ্ছেদ করে।

এখন,
মা’র চোখে চৈত্রের রোদ
পুড়িয়ে দেয় শকুনিদের।
তারপর,
দাওয়ায় ব’সে
মা আবার ধান ভানে,
বিন্নি ধানের খই ভাজে,
খোকা তার
কখন আসে! কখন আসে!

এখন,
মা’র চোখে শিশির ভোর,
স্নেহের রোদে
ভিটে ভরেছে।

বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী ভাষা শহীদদের চরণে...



14
আব্রাহাম লিংকন আমেরিকার ১৬তম প্রেসিডেন্ট(১৮৬১-১৮৬৫)। অত্যন্ত গরীব পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেও স্বীয় প্রচেষ্টায় আমেরিকার অধিপতি হতে পেরেছিলেন।

প্রত্যেক অভিভাবকই তার সন্তানকে ভালবাসেন। তবে আজকাল অভিভাবকগন তার সন্তানদের শিক্ষকের সাথে ব্যবহার শিক্ষায় তেমন সচেতন থাকেন না। আমেরিকার প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জর্জ আব্রাহাম লিংকন তার পুত্রের শিক্ষকের কাছে  তার পুত্রকে কি রূপে গড়ে তুলতে হবে সে ব্যাপারে দিক নির্দেশনা দিয়ে একটি পত্র প্রেরণ করেন। তার এই পত্র দ্বারা বুঝা যায় তিনি ব্যক্তিগতভাবে কতটা ন্যায় পরায়ন, সচেতন এবং উত্তম চরিত্রের মানুষ ছিলেন। আব্রাহাম লিংকনের চিঠির ভাষ্যগুলি সকল অভিভাবকের তার সন্তানের জন্য কাম্য হওয়া উচিত।  তার চিঠিটির বাংলা ভাষ্যগুলি ছিল এরকম-

মাননীয় মহাশয়,
আমার পুত্রকে জ্ঞান অর্জনের জন্য আপনার কাছে প্রেরণ করলাম। তাকে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে তুলবেন এটাই আপনার কাছে আমার বিশেষ দাবী। আমার পুত্রকে অবশ্যই শেখাবেন- সকল মানুষই ন্যায়পরায়ন নয়, সকল মানুষই সত্যনিষ্ঠ নয়। তাকে এও শেখাবেন প্রত্যেক  বদমায়েশের মাঝেও একজন বীর থাকে। প্রত্যেক স্বার্থপর রাজনীতিকের মাঝেও একজন নির্মোহ নেতা থাকে। তাকে শেখাবেন প্রত্যেক শত্রুর মাঝে একজন বন্ধু থাকে। আমি জানি এটি শিখতে তার সময় লাগবে, তবুও যদি পারেন তাকে শেখাবেন, পাঁচটি ডলার কুড়িয়ে পাওয়ার চেয়ে একটি উপার্জিত ডলার অধিক মূল্যবান। এও তাকে শেখাবেন, কিভাবে পরাজয়কে মেনে নিতে হয় এবং কিভাবে বিজয়োল্লাস উপভোগ করতে হয়। হিংসা থেকে দূরে থাকার শিক্ষাও তাকে দেবেন। যদি পারেন নীরব হাসির গোপন সৌন্দর্য তাকে শেখাবেন। সে যেন আগে ভাগেই বুঝতে শেখে, যারা পীড়নকারী তাদেরকে সহজে কাবু করা যায়। বইয়ের মাঝে কি রহস্য লুকিয়ে আছে তাও তাকে বুঝতে শেখাবেন।

আমার পুত্রকে শেখাবেন, বিদ্যালয়ে নকল করার চেয়ে অকৃতকার্য হওয়া অনেক বেশী সম্মানজনক। নিজের উপর যেন তার সুমহান আস্থা থাকে। এমনকি সবাই যদি সেটাকে ভুলও মনে করে। তাকে শেখাবেন, ভদ্রলোকের প্রতি ভদ্র আচরণ করতে, কঠোরদের প্রতি কঠোর হতে। আমার পুত্র যেন সে শক্তি পায়, হুজুগে মাতাল জনতার পদাংক অনুসরণ না করার। সে যেনো সবার কথা শোনে এবং সত্যের পর্দায় ঢেকে ভালোটাই শুধু গ্রহণ করে- এ শিক্ষাও তাকে দেবেন। দুঃখের মাঝে কিভাবে হাসতে হয় এবং কান্নার মাঝে যে লজ্জা নেই একথা তাকে বুঝতে শেখাবেন। যারা নির্দয়, নির্মম তাদেরকে সে যেন ঘৃণা করতে শেখে। আর অতিরিক্ত আরাম আয়েশ থেকে সাবধান থাকে। আমার পুত্রের প্রতি সদয় আচরন করবেন কিন্তু সোহাগ করবেন না। কেননা আগুনে পুড়েই ইস্পাত খাঁটি হয়। আমার সন্তানের যেন অধৈর্য্য হওয়ার সাহস না থাকে, থাকে যেন তার সাহসী হওয়ার ধৈর্য্য। তাকে এ শিক্ষাও দেবেন- নিজের প্রতি যেন তার সুমহান আস্থা থাকে, আর তখনই তার সুমহান আস্থা থাকবে মানব জাতির প্রতি। 


ইতি
আপনার বিশ্বস্ত
আব্রাহাম লিংকন

15
কেমন হয় বলুন তো, যদি আপনার গাড়িটি এমনি রেখে দিলেন আর তা নিজে নিজে গড় গড় করে বিনা বাধায় ২০০ গজ মতো উপরে উঠে গেল! কী হতে পারে, যাদু না রহস্য? কি বিশ্বাস হচ্ছে না? পুরো ব্যাপারটা নিয়ে চ্যালেজ্ঞ ছুড়ে দেওয়া যেতে পারে আপনার কাছে। কারণ, ঘটনা কিন্তু পুরোপুরি সত্য। আমরা কথা বলছি মনকটন শহরের উত্তরে অবস্থিত চুম্বক পাহাড় বা ম্যাগনেটিক হিলকে নিয়ে। পাহাড়টি কানাডার নিউ বার্নসউইক প্রদেশে অবস্থিত। এই পাহাড়ের নিচে কোন গাড়ি রাখলে তা নিজে নিজে উপরে উঠে যায়।


রহস্যের শুরু ১৮৮০ সালে। যখন ছোটখাট ওয়াগনগুলো এমনি ওপরে উঠে যেত। ১৯৩৩ সালে খবরটি প্রথম ছাপা হলো স্থানীয় সিন্ট জন টেলিগ্রাফ জার্নালে। রহস্য উদঘাটনে মাঠে নামলেন বিশেষজ্ঞরা। মনকটন শহরের প্রতিটি পাহাড়ে চললো অনুসন্ধান। পেরিয়ে গেল পাঁচ পাঁচটি ঘন্টা কিন্তু কোন ফলাফল নেই। শেষমেশ একেবারে বাড়ী যাওয়ার পথে দেখা গেল  বিস্ময়কর কান্ড। নির্দিষ্ট একটি জায়গায় তাদের গাড়িটা বিনা বাধায় পাহাড়ের উচ্চভাগের দিকে উঠে গেল। চোখ পড়ল রাস্তার পাশের পানির উৎসটার দিকে। মাধ্যকার্ষণ নীতি অমান্য করে সেটাও বয়ে চলেছে ওপরের দিকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ফেডারেল ও প্রাদেশিক সরকার চুম্বক পাহাড়কে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে রুপান্তরিত করলেন। আজকাল অবশ্য এর আশপাশে গলফ কোর্স, চিড়িয়াখানা, রেলওয়েসহ অনেই কিছুই গড়ে উঠেছে। ২০০২ সালে ম্যাগনেটিক হিল পার্ক জিতে নেয় কানাডার সেরা আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থানের পুরস্কার। এখন এই পাহাড়ের রহস্য উপভোগ করতে আপানাকে কিছু খরচ করতে হবে। তারপর আপনার গাড়িটাকে ওই স্থানটাতে রেখে দিন এবং দেখুন কি হয়! আপনার গাড়িটি পাহাড়ের নিচ থেকে নিজে নিজে উঠে যাবে পাহাড়ের উপরে। রাস্তার পাশের ড্রেনের পানির দিকে নজর দিতে ভুলবেন না কিন্তু। দেখবেন পানিও বয়ে চলেছে উপরের দিকে।


এই রকম আরেকটি পাহাড় হলো ফ্লোরিডার লেক ওয়ালসের স্পুক হিল। বিশ-ত্রিশ লাখ বছর আগে এটি ছিল একটি দ্বীপ। আর আজ স্পুক হিল দুনিয়ার অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র। প্রতি বছর প্রচুর পর্যটক এসে ভিড় করেন এখানে। এখানে এলে প্রথমেই আপনার চোখ পড়বে পথের ধারের সাইনবোর্ডটির দিকে। এতে লেখা আছে এক অদ্ভূত উপকথা। লেক ওয়ালস একটি ইন্ডিয়ান গ্রাম। বহু বছর আগে এই গ্রামে প্রচন্ড উপদ্রব ছিল গ্যাটার দস্যূদের। গ্রামের প্রধান ছিলেন একজন যোদ্ধা। যুদ্ধে দস্যুদের মেরে ফেললেন তিনি। যা থেকে জন্ম নিল একটি ছোট্ট লেক। লেকের উত্তর পাশে দাফন করা হয়েছিল সেই মহান যোদ্ধার মৃতদেহ। তখনকার দিনে চিঠি-পত্র আনা-নেওয়া করার পথে রানারদের নজরে পড়লো প্রথম এই ব্যাপারটি। তাদের ঘোড়াগুলোকে উপর থেকে নিচে নামার পথে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হচ্ছে। কী যেন ঘোড়াগুলোকে উপরে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সেই থেকে জায়গাটির নাম হয়ে গেল স্পুক হিল। যার বাংলা অর্থ ভুতুড়ে পাহাড়। অনেকে বলে আজও সেই দস্যুরা প্রতিশোধ নেয়ার রাস্তা খুঁজছে এবং সেই যোদ্ধা এখনও লড়াই করে চলেছে।

SOURCE

Pages: [1] 2 3 ... 5