Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Nazmul Hasan

Pages: [1]
1
Cricket / T-20 Performance of Bangladesh in Asia Cup 2016
« on: February 29, 2016, 10:36:17 AM »
টি-টোয়েন্টিতেও বাংলাদেশ: নতুন যুগের সূচনা
হাত থেকে বলটা যখন ছিটকে বেরিয়ে গেল, সেকেন্ডের ভগ্নাংশের জন্য কি হৃৎস্পন্দন থেমে গিয়েছিল সাকিবের? দ্বিতীয় চেষ্টায় বলটিকে ক্যাচ বানানোর আগে নিমেষের জন্য কি মনে হয়েছিল, ‘থামিল কালের চিরচঞ্চল গতি’!
ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে রোহিত শর্মার ক্যাচ ফেলার পর চারপাশ থেকে সমালোচনার তির এসে বিঁধেছে গায়ে। সেই ক্যাচ ফেলার তাৎপর্য বুঝতে সময় লেগেছিল। এটির ক্ষেত্রে সেই সমস্যা ছিল না। তখনই বলে দেওয়া যেত, ক্যাচ নয়, ম্যাচটিই হাত থেকে ফেলে দিলেন সাকিব।
বাংলাদেশ আর জয়ের মাঝখানে দাঁড়িয়ে তখন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। সেই ম্যাথুসের ক্যাচ। যেটির আগ পর্যন্ত ম্যাচের সমীকরণ—বল বাকি ১৮টি, শ্রীলঙ্কার চাই ৪৬ রান। সাকিবের হাত থেকে ক্যাচ, থুড়ি ম্যাচটা ছিটকে বেরিয়ে যাচ্ছিল। পড়িমরি করে তা ধরে ফেললেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম জয়ের গল্পটাও আসলে লেখা হয়ে গেল তখনই।
আল আমিন যখন শেষ ওভারটি করতে এলেন, সেটি শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ইতিহাস এমন নিরুদ্বিগ্ন শেষ ওভার আর কখনো দেখেনি। কাগজে-কলমে তখনো শ্রীলঙ্কা ম্যাচে আছে। তবে ৬ বলে ৩২ রান শুধু গাণিতিকভাবেই সম্ভব, মাঠের খেলায় নয়। সেই ওভারে একটা ছক্কা খেলেন আল আমিন, তাতে কি আসে যায়! ওই ছক্কা নয়, তিনি বরং মনে রাখবেন বোনাস হিসেবে পেয়ে যাওয়া দুটি উইকেট।
বাংলাদেশ যেমন এই ম্যাচটা মনে রাখবে টি-টোয়েন্টির নতুন যুগের সূচনা হিসেবে। ওয়ানডেতে প্রবল শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েও টি-টোয়েন্টিতে নেহাতই হরিজন মাশরাফির দলে এখন ছড়িয়ে যাবে এই বিশ্বাস, ‘ছোট ক্রিকেটেও এখন আর আমরা ছোট দল নই।’
মেলবোর্নে বিশ্বকাপের ম্যাচের প্রায় এক বছর পর আবার দেখা দুদলের। এই শ্রীলঙ্কা একটু অচেনাই। শ্রীলঙ্কা মানেই তো ক্যান্ডির এক বাঁহাতির অত্যাচার। সঙ্গে এক ডানহাতির ব্যাটে রেশমি পরশ। সেই সাঙ্গাকারা ও জয়াবর্ধনে এখন ক্রিকেট-অতীতের অ্যালবামে স্থির ছবি। হাঁটুর চোট এই ম্যাচে দর্শক বানিয়ে রাখল লাসিথ মালিঙ্গাকেও।
শ্রীলঙ্কাকে হারানোর এমন সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করলে তা বড় দুঃখের ব্যাপার হতো। ম্যাচের শুরুটা অবশ্য সেই দুঃখগাথার সূচনা বলেই মনে হচ্ছিল। প্রায় ৩৮ মাস পর শ্রীলঙ্কার পক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ম্যাথুসের টস করতে নামা। সেটিরই উদ্যাপন প্রথম ওভারেই উইকেট নিয়ে। অধিনায়কত্বের সঙ্গে অবশ্য এটা মেলানো ঠিক হলো না। একসময় ওয়ানডেতে যেমন ছিলেন চামিন্ডা ভাস, টি-টোয়েন্টিতে তেমনি ম্যাথুস। প্রথম ওভারেই উইকেট নেওয়াটা যিনি অভ্যাস বানিয়ে ফেলেছেন। কাল দশমবারের মতো শুরুতেই উইকেট। যেখানে প্রতিদ্বন্দ্বী তাঁর নিজের দলেই। কাল নতুন বলে তাঁর সঙ্গী নুয়ান কুলাসেকারা। তাঁরও প্রথম ওভারেই উইকেট। ক্যারিয়ারে নবমবারের মতো।
ম্যাচের বয়স দেড় ওভার, স্কোরবোর্ডে ২/২। দুই ওপেনারই শূন্য রানে আউট। ৩ ওভার শেষে স্কোর ২ উইকেটে ৬। সাব্বির সিদ্ধান্ত নিলেন, এবার কিছু একটা না করলে শ্রীলঙ্কানরা আরও ঘাড়ে চেপে বসবে। কুলাসেকারার ওভারের প্রথম চারটি বল ছুটে গেল মাঠের চার কোণে, দ্বিতীয়টি হাওয়ায় ভেসে। যে ৬৫ মিনিট উইকেটে ছিলেন, মুগ্ধতা ছড়ানো সব শটে ছড়িয়ে দিলেন বার্তাটা—এটি বোধ হয় বাংলাদেশেরই রাত!
৬ ওভারের পাওয়ার প্লে শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৪১, এর ৩৫-ই সাব্বিরের ব্যাট থেকে। ২০ ওভার শেষেও বাংলাদেশের ইনিংস একই রকম সাব্বিরময়। ৫৪ বলে তাঁর ৮০ রান। অতিরিক্ত ধরেও দলের বাকি সাত ব্যাটসম্যানের যেখানে ৬৬ বলে ৬৭।
ছেলেমানুষি ভুলে মুশফিকুরের রান আউটে বাংলাদেশ যখন ৩ উইকেটে ২৬, সাব্বির সঙ্গী পেলেন সাকিবকে। এই ‘সা-সা’ জুটিতেই নিকষ অন্ধকার থেকে উজ্জ্বল আলোতে উদ্ধার। আলো তখন গ্যালারিতেও।
গত কিছুদিন মিরপুরে দর্শকেরা এক নতুন খেলায় মেতেছেন। হঠাৎই সবার হাতে হাতে মোবাইলের বাতি জ্বলে উঠে যেন সহস্র তারায় সেজে ওঠে গ্যালারি। সাব্বিরের ব্যাটেও কাল এমনই তারার ঝিকিমিকি। ছক্কা মেরে ফিফটি, আউটও ছক্কা মারতে গিয়েই। চামিরার আগের বলেই ছক্কা মেরেছিলেন। ছক্কা মারার নেশায় পেয়ে না বসলে একটা অপূর্ণতা ঘুচিয়ে দিতে পারতেন সাব্বির। টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশেরই এখনো টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি নেই। সাব্বির আউট হওয়ার সময় চার ওভার বাকি, এর অর্ধেকও থাকতে পারলে সাব্বিরকে সেঞ্চুরিবঞ্চিত করার সাধ্য ছিল না শ্রীলঙ্কার এই বোলিংয়ের।
বিরতির সময় টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে সাকিব বললেন, রানটা ১৬০ হলে ভালো হতো। এই উইকেটে এটা ‘পার’ স্কোর। সেই ‘পার’ স্কোরকেই শ্রীলঙ্কার জন্য অগম্য এক বন্দর বানিয়ে ফেললেন বাংলাদেশের বোলাররা। সেটির নেতৃত্বেও সাকিব। প্রথম বলেই ফেরালেন শ্রীলঙ্কার এই দলের সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যাটসম্যান তিলকরত্নে দিলশানকে। শেহান জয়াসুরিয়া যখন আরেক জয়াসুরিয়ার কথা একটু-আধটু মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ফেরালেন তাঁকেও। উদ্যাপনের ভঙ্গিই বুঝিয়ে দিল, গত কিছুদিনের ‘অসাকিবীয়’ পারফরম্যান্সে ভেতরে ভেতরে কেমন ফুঁসছিলেন!
সাকিব পুরোভাগে থাকতে পারেন, তবে এই জয় সম্মিলিত বোলিং পারফরম্যান্সের। নতুন বলে দুর্দান্ত তাসকিন ও আল আমিন। ভারতের বিপক্ষে বিবর্ণ মুস্তাফিজ আবারও আবির্ভূত সেই রহস্যময় বোলার হয়ে। উইকেট ১টি, কিন্তু ৪ ওভারে রান দিলেন মাত্র ১৯।
তাসকিনের প্রথম ওভারেই স্লিপে ক্যাচ ফেলেছিলেন সৌম্য। সেটি ভুলিয়ে দিলেন মিড অফ থেকে বাউন্ডারির দিকে দৌড়ে নেওয়া অসাধারণ এক ক্যাচে। ওই ক্যাচেই দিলশানের মৃত্যু।
পেছন ফিরে তাকিয়ে মনে হচ্ছে, টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের নতুন যুগে প্রবেশও!

2
Cricket / How many ways batsman can get out in cricket
« on: January 19, 2016, 04:30:22 PM »
How many ways batsman can get out in cricket = 10

Cricket is a batsman's game. or is it? a bowler can bowl the worst ball of his life, yet he gets another chance whereas one bad shot from a batsman might end the match for him.

Often I wonder whether batsman (or bats they use) in world cricket have evolved lot more than the bowlers over the years. Even when there are 10 total ways in which a batsman can be dismissed in a cricket match, bowlers are failing to device methods to bring about a batsman's dismissal.

Now that we've made a note of the fact, in following, I repeat & explain all the 10 modes of dismissals there are in a game of cricket. read carefully all you bowlers out there..

01. Caught
Fielders can't get hold of (aka catch) the ball hit by batsman before it hits the ground. if it happens ~ batsman is out. The fielder can be anyone among the 11 players standing in playing area, including the wicket keeper.

02. Bowled
When the ball, as it comes out of bowlers hand - strikes the stumps. This can also happen after an edge off a batsman's bat.

03. Leg before wicket (lbw)
batsman are not allowed to block a delivery off their pad or other body parts.. if they do, with no use of bat and umpire feels the ball was going on to hit the stumps - that LBW - leg before wicket = out.

04. Run out
Both batsman have to be at opposite ends, within the marked crease. While a ball is in play, and fielders break the stumps with no batsman in that crease - that's a run out!

Consider both batsman run to the same crease as fielders break stumps at opposite end.. which batsman is out? answer is the batsman who second reached the crease.

05. Stumped
Batsman have to play the ball while keeping some part of his body inside the batting crease. not that he can't go out to hit a ball - if the wicket-keeper gathers the ball & breaks the stumps - that's dismissal 'stumped'.

06. Handling the ball
Batsman cannot touch a ball with this hand while it's in play. they can use their bat to deflect it, but not through hands.. otherwise they'll be out 'Handling the ball'.

07. Timed out
Once one batsman is dismissed, next batsman should come & take strike within 3 minutes. not a single batsman has been given out timed out in International cricket, ever!

08. Double hit
Once a batsman has played their shot - made some kind of contact with the ball - they can't hit it again!

09. Hit Wicket
Hit the ball, don't hit the wickets with your bat or any other body part!

10. Obstructing the field
Batsmen are not allowed to deliberately come in way of a fielder catching or fielding a ball.


Source: http://www.fastcricket.com/entry/703/

3
Life Style / Variation of Taste in Coffee
« on: January 19, 2016, 04:14:37 PM »
কফিতে ভিন্ন স্বাদ:

এক কাপ কফি মানেই নিমিষে নিজেকে চাঙ্গা করে তোলার জাদুর পেয়ালা। আমরা সাধারণত চিনি বা ক্রিম দিয়ে কফি খাই। অনেকের ব্ল্যাক কফিও পছন্দ। চিনি বা ক্রিম বাদে কফির সঙ্গে মেশানো যায় আরও কিছু উপাদান। যাতে এই কফির স্বাদ কয়েক গুণ বেড়ে যাবে? শুধু স্বাদ নয়, এই কফি হবে স্বাস্থ্যকরও।

এলাচ:
কফির মধ্যে এলাচ দিলে এর স্বাদ একেবারেই বদলে যায়। মধ্যপ্রাচ্যে এর প্রচলন অনেক বেশি। কফি খেলে শরীরের যে ক্ষতি হয়, তার মাত্রা অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এলাচ। গরম এক কাপ কফির মধ্যে ছোট একটি এলাচই যথেষ্ট।

মাখন:
মাখন দিয়ে তৈরি কফিকে 'বুলেটপ্রুফ কফি' বলা হয়। এই কফি আপনার কার্যক্ষমতাকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে। কেউ কেউ সকালের নাশতার পরিবর্তে মাখন মেশানো কফি খেতে পছন্দ করেন।

দারুচিনি:
যদি আপনি কফির ক্যালরি কমাতে চান, তাহলে এর সঙ্গে সামান্য দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে নিন। মেক্সিকোর কফিতে আস্ত দারুচিনি ব্যবহার করা হয়।

ভেনিলা এক্সট্র্যাক্ট:
চিনির পরিবর্তে আপনি চাইলে কফিতে কয়েক ফোটা ভেনিলা এক্সট্র্যাক্ট মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি আপনার কফির স্বাদকে বদলে দেবে। এ ছাড়া আপনি আমন্ড এক্সট্র্যাক্টও ব্যবহার করতে পারেন।

নারকেলের দুধ:
স্বাদে ভিন্নতা আনতে নারকেলের দুধের তৈরি কফি খেতে পারেন। এটি স্বাস্থ্যসম্মত এবং খেতেও ভীষণ সুস্বাদু হয়ে থাকে।

আইসক্রিম:
কফির ওপর আইসক্রিম! এর স্বাদ বলে বোঝানো সম্ভব নয়। এই কফি জার্মানিতে বেশ জনপ্রিয়। যেকোনো ফ্লেভারের আইসক্রিমই আপনি কফির সঙ্গে খেতে পারেন।

Courtesy: http://www.somoynews.tv

4
Fashion / Hairfall Defence at Residence
« on: January 19, 2016, 10:15:22 AM »
চুল পড়া কমাতে ঘরোয়া পদ্ধতি

নানারকম চিকিৎসা, প্রসাধনী, ঘরোয়া পদ্ধতি সব ধরনের চেষ্টাই চালিয়ে থাকেন ভুক্তোভুগিরা। তবে হাতের নাগালেই রয়েছে সহজ সমাধান। চুল পড়া রোধে দারুণ কার্যকর একটি উপাদান হল পেঁয়াজ, জানিয়েছেন অ্যারোমা থেরাপিস্ট শিবানী দে। তিনি বলেন, “পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।” একটি বড় পেঁয়াজ ভালো করে পিষে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর এই রস পুরো মাথার ত্বক ও চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করার পরামর্শ দেন শিবানী।

পেঁয়াজের গন্ধ বেশ তীব্র, যদি সহ্য না হয় তবে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো যেতে পারে। এক ঘণ্টা পর মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। চুল পড়ার পরিমাণের উপর নির্ভর করে সপ্তাহে দুইবার পেঁয়াজের রস ব্যবহার করা যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্বল চুলে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে কলা। কলা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা চুলের গোড়ার ক্ষতি রোধ করার মাধ্যমে গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। এটি চুলের দুর্বল গোড়ায় শক্তি যোগায় এবং শক্ত হয়ে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা আয়রন ও ভিটামিন চুলে যোগায় পুষ্টি, জানান শিবানী দে।

একটি কলা এবং এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে চুলে পুষ্টি যোগানোর একটি প্যাক তৈরি করে নেওয়া যায়। প্রথমে একটি অতিরিক্ত পাকাকলা ভালোভাবে চটকে নিতে হবে। এরপর এতে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে। বিশেষ করে চুলের গোড়ায়। মাস্কটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।


চুল পড়া কমানোর জন্য রয়েছে আরও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি:

- এক কাপ সরিষার তেলের সঙ্গে চার চামচ মেহেদি পাতা সিদ্ধ করুনবে। এই তেল ঠাণ্ডা করে বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রতিদিন চুলে এবং তালুতে এই তেল হালকাভাবে মালিশ করে কিছুক্ষণ পর চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। এই তেল চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে।

- প্রতিদিন চুলের গোড়া বা মাথা হালকা হাতে মালিশ করলে মাথার তালুতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। আর এটি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।

- মাথার যে অংশে চুলের পরিমাণ কম, সেখানে এক টুকরা পেঁয়াজ নিয়ে ঘষতে হবে। এর উপর মধু দিতে হবে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করার একটি প্রাকৃতিক উপায়।

- একটি ডিমের কুসুমের সঙ্গে খানিকটা মধু ভালোভাবে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাতে হবে। আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

- ১০০ গ্রাম পরিমাণ আমলা, রিঠা ও শিকাকাই নিয়ে দুই লিটার পানিতে জ্বাল দিতে হবে যতক্ষণ না পানির পরিমাণ অর্ধেকে নেমে আসে। এই পানি ঠাণ্ডা করে চুল ধোয়ার জন্য ব্যবহার করতে হবে। এটি চুল পড়া রোধের একটি প্রাকৃতিক উপায়।


সূত্র: বিডিনিউজ

5
Life Style / How to Mitigate Mental Stress
« on: October 04, 2015, 02:03:06 PM »
মানসিক চাপ দূর করার উপায়

বর্তমান কর্মব্যস্ত যুগে মানসিক চাপ অনেকেরই নিত্যসঙ্গী। প্রচণ্ড কাজের চাপে মানসিক চাপ সমস্যায় বহু মানুষই বিপর্যস্ত। কিছু খাবার রয়েছে যা চাপ দূর করতে খুবই কার্যকরী। এ সব খাবার নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারলে মানসিক চাপ কমে।

কাজুবাদাম

কাজুবাদাম গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। যাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ জিংক বা দস্তা। প্রাকৃতিক দস্তা বিষণ্ণতা দূর করতে খুবই কার্যকরী। শরীরে দস্তার চাহিদা পূরণ করতে নিয়মিত কাজুবাদাম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, যাতে ধীরে ধীরে মানসিক চাপ মোকাবিলা করা যায়। তাছাড়া ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও কাজুবাদাম যথেষ্ট উপকারী।

ডার্ক চকলেট

ডার্ক চকলেট মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ডার্ক চকলেটে থাকা পলিফেনল মানুষকে স্থির রাখে। তাকে কোনো পরিস্থিতিতেই উত্তেজিত হতে দেয় না। ডার্ক চকলেট তৈরির উপাদানগুলো স্বাস্থ্যের অন্যান্য দিকের জন্যও উপকারী। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন এক টুকরো ডার্ক চকলেট খেলে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে আর যেতে হবে না।

মাছের তেল

মাছের তেলে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড শরীরের সুস্থতার পাশাপাশি আমাদের বিষণ্ণতা ও দুশ্চিন্তা দূর করে দেয় এবং মানসিক সুস্থতা রক্ষা করে। তাছাড়া, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার খেলে রাতে ভালো ঘুম হয়।

আখরোট

আখরোটের নানা পুষ্টি উপাদানের মধ্যে আছে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডসহ অন্যান্য উপাদান। এসব উপাদান মস্তিষ্কের চিন্তা ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। ফলে নিয়মিত কিছুটা আখরোট খেতে পারলে আপনার চিন্তা ক্ষমতা বাড়বে আর তা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করবে।

ভিটামিন-সি জাতীয় ফল

ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ কমলার অনেক উপকারের কথা, সবারই জানার কথা। মনের বিষণ্ণতা কাটাতে কিছুটা কমলার রস খান, সঙ্গে সঙ্গে বিষণ্ণতা শিথিল হয়ে যাবে। নিয়মিত অল্প কমলা খালে শরীর ও মনের স্থিরতা বজায় থাকবে। পাশাপাশি শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা, হৃদরোগের ঝুঁকি এবং কিডনি ভালো রাখার জন্যও কমলা উপকারী।

গ্রিন টি

গ্রিন টি-তে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আমাদের শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। গ্রিন টি পানের ফলে দূর হয় বিষণ্ণতা এবং মস্তিষ্ক আরামদায়ক হয়।

রসুন

রসুনের অনেক গুণ। রসুনের শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুবই সহায়ক। নিয়মিত রসুন খাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে। নিয়মিত রসুন খেলে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকা সম্ভব হবে। মানসিক চাপে থাকা মানুষদের জন্য উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি আরও বেশি। তাই খাবারের সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা রসুন খান, যাতে শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা রক্ষা করা যায়।


সূত্র: বাংলামেইল

6
Humanities & Social Science / Difference between Morality and Ethics
« on: September 20, 2015, 05:17:03 PM »
What is the difference between Morality and Ethics?

Sometimes the words 'Morality' and 'Ethics' are used interchangeably. It's the misinterpretation of the people of less understanding. But there is difference. Firstly we have to know about the definitions:

Morality: Morality is the individual's own realization about the right things. But right and wrong are not constant, those are varied in terms of time, place or person. It's come from the individual's conscience. Overall, morality is the internal activities of mentality of persons. Persons sitting beside may not possess same thinking as other.

Ethics: Ethics is the imposition of rules, regulations or principles on individuals by external driving forces. Individual cannot change it whenever wants.  It has the uniformity among selected cultures, societies or even the world. For example, the ethics in Chinese society is not same as Nigeria as corruption is not tolerable in China at the same time it is accepted in Nigeria.

Difference between Morality and Ethics:

The main and most important difference between morality and ethics is the source of right and wrong thinking. What is good? that is not always thought by individual in a same way. The 'good' for a thief can never be good for the house owner. 'Good for All' is the factor in explaining morality and ethics. The personal thinking of 'good for all' is morality. But all the people are not same to be thinking 'good for all'. For those people rules and regulations in maintaining 'good for all' have to be imposed. That's ethics. Now question is, what are the criteria in fixing ethics for all (as it is also the product of conscience of someone). Most of the times it is seen that the ethics  are formulated by the elite of the society or in the organization. So it is quite normal that it would be the reflection of conscience (morality) of the elite. Everybody has to follow it. A lawyer  may possess the morality that the culprits should be trialed and punished, but at the same time it is ethics when he/she wants wholeheartedly that his/her customer should get escaped anyway.

Morality is not changeable because one person holds only one philosophy. But ethical matters can be changed with the passage of time where the mentality of the elites is not always in a same mood. In organizational issue, this mentality can also be changed in keeping pace with the others.
 
Now-a-days morality is in crisis where people are becoming profit oriented mostly. Morality never allows to make dropdown other counterparts but for organizational interest person follows business ethics. It is matter of sorrow that the organizations are in a more completed and contested arena in most recent times and they are losing ethics also intentionally or unintentionally for becoming persistent in the market.

   

7
Life Style / How to Control Anger
« on: September 16, 2015, 09:08:31 AM »
রাগ কমাবেন কীভাবে

রাগ হলো একটি স্বাস্থ্যপ্রদ, স্বাভাবিক আবেগ। কিন্তু রাগ মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে বা ক্রমিক (ক্রনিক) রাগ হলে, রাগের বিস্ফোরণ ঘটলে, এর গুরুতর পরিণতি হতে পারে পরস্পর সম্পর্ক, স্বাস্থ্য, মনের অবস্থা—সবকিছুর ক্ষেত্রেই।
কারও প্রতি অন্যায়-অবিচার হলে তার রেগে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক। অনুভূতিটি সমস্যা নয়, রাগকে কীভাবে সামলানো হলো এটি বড় কথা।
অনেকে খুব বদমেজাজি, কথায় কথায় রেগে যান, মনে হতে পারে নিয়ন্ত্রণের বাইরে এটি। কিন্তু যা আমরা ভাবি এর চেয়ে অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণ আমাদের রাগের ওপর। আমরা যদি অন্যকে আহত না করে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করি, তখন নিজেরও ভালো লাগে।
কী করে রাগকে সামাল দেওয়া যায়, রাগের সময় নিজেকে শান্ত রাখা যায় সে ব্যাপারে কিছু পরামর্শ মেনে চলা যেতে পারে।
বেশি বেশি রাগ মানুষের ক্ষতি করে। শরীরের ক্ষতি, মনের ক্ষতি, জীবিকা ও পেশার (ক্ষতি), এমনকি স্বজনের সম্পর্কও নষ্ট হতে পারে চণ্ডাল রাগের জন্য। সেই মুহূর্তে শীতল হন।
যখন রেগে যেতে থাকবেন, তখনই শীতল হতে হবে। এ জন্য যা যা করা যায়—

হাঁটতে বেরিয়ে পড়ুন

যে পরিস্থিতি রাগিয়ে দিল, সেই জায়গা থেকে সরে এলে শান্ত হতে সাহায্য হয়।
ঘর থেকে বেরিয়ে প্রকৃতির শোভা দেখতে দেখতে হাঁটলে মন অনেক শান্ত হয়। তখন হাঁটলে অনেক সময় রাগ উবে যায়, সমস্যা থেকেও বেরিয়ে আসা যায়।
বলুন, বলতে দ্বিধা করবেন না, ‘আমি একটু হাঁটতে বেরোলাম।’

রাগের প্রথম আবেগটা সামলাতে হবে

দুর্বাসা মুনির মতো রাগ যাঁদের, প্রচণ্ড রাগী, ক্ষণে ক্ষণে যাঁদের রাগ, তাঁদের রাগের প্রথম দমকটাই প্রচণ্ড। হয়তো রেগে গাড়ির কাচে লাঠির আঘাত করলেন, নয়তো কংক্রিটের দেয়ালে ঘুষি মেরে বসলেন, চেঁচিয়ে উঠলেন বিকটভাবে—এমন বিধ্বংসী প্রকাশের কাছে নিজেকে সমর্পণ করা কেন? একটু ভাবুন এমন প্রচণ্ড না রেগে নিজেকে একটু সামলান।
ঘর থেকে বেরিয়ে প্রকৃতির শোভা দেখতে দেখতে হাঁটলে মন অনেক শান্ত হয়। তখন হাঁটলে অনেক সময় রাগ উবে যায়, সমস্যা থেকেও বেরিয়ে আসা যায়।

গভীর শ্বাসক্রিয়া
চেয়ারে সোজা হয়ে বসুন। নাক দিয়ে গভীর শ্বাস নিন, ১ থেকে ৬ পর্যন্ত গুনুন। এরপর শ্বাস ছাড়ুন ১ থেকে ৮ গোনা পর্যন্ত। থামুন, এ রকম করুন ১০ বার। শ্বাসকর্মের দিকে কেবল নজর রাখুন, মন হবে পরিষ্কার মেঘমুক্ত নীল আকাশ, যা কিছু মন খারাপের জন্য দায়ী, তা পরিষ্কার হয়ে গেছে...।

৫০ থেকে পেছন দিকে গুনুন

সশব্দে গুনলে এমনকি সংখ্যাগুলো নিজের প্রতি ফিসফিস করে বললেও এক মিনিটে জলদি শান্ত হওয়া সম্ভব। এটি করার সময় শরীরকে শান্ত রাখতে হবে, যা নিয়ে নজর থাকবে তা হলো সংখ্যাগুলো।
এই সহজ ও সুনির্দিষ্ট কার্যটির দিকে লক্ষ করলে সেই মুহূর্তে অন্য কিছু দ্বারা আচ্ছন্ন হওয়ার আশঙ্কা কমে এবং অনেক শান্ত মাথায় সমস্যা মোকাবিলা করা যায়। এরপরও রাগ থাকলে, চর্চাটি পুনরায় করা যায়, ১০০ থেকে পেছন দিকে গুনুন।

ধ্যান করুন
ধ্যান আবেগ বা ইমোশন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যদি বোধ করেন যে আপনার মেজাজ বিগড়ে যাচ্ছে, নিয়ন্ত্রণ থাকছে না, তখন ধ্যান চর্চার মধ্যে একটু মনকে ছুটি দিলে ভালো। সে পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিন, চলে যান অন্য কোনো ঘরে, এমনকি স্নানঘরেও যেতে পারেন।
ধীর, গভীর শ্বাস নিন। এ রকম শ্বাসক্রিয়া চলতে থাকলে হৃদ্ঘাত হার নেমে আসে। শ্বাসগ্রহণ এত গভীর হওয়া উচিত যেন প্রতিটি শ্বােস প্রথমে পেট ফুলে ওঠে।
মনশ্চক্ষুতে দেখুন একটি সোনালি-শ্বেত আলো, প্রতিটি শ্বাসগ্রহণের সময় সেই আলো পূর্ণ করছে শরীর। যখন শ্বাস ছাড়বেন, মনশ্চক্ষুতে দেখুন কর্দমাক্ত গাঢ় রংগুলো শরীরকে ছেড়ে যাচ্ছে।...
প্রতিদিন সকালে ধ্যান করার অভ্যাস করুন, রাগ না থাকলেও; এতে সার্বিকভাবে অনেক শান্ত থাকবে মন।

মনের চোখে দেখুন একটি প্রশান্তির দৃশ্যপট

চোখ দুটো বুজে পৃথিবীর একটি প্রিয়স্থানকে ভাবুন, হয়তো কক্সবাজারে সমুদ্রসৈকতে বালুকাবেলায় শুয়ে আছেন, নয়তো খুব সুন্দর হ্রদের ধারে ছোট শিশুর মতো ছোটাছুটি করছি। হতে পারে দেখছেন চোখ বুজে এমন একটি স্থান যেখানে কখনোই যাওয়া হয়নি, একটি ঘন অরণ্য, ফোটা ফুলভর্তি মাঠ, সুন্দর নিসর্গ দৃশ্য...। মন শান্ত হয়ে গেল। শ্বাস হয়ে এল স্বাভাবিক। প্রতিটি জিনিসের খুঁটিনাটি দেখুন, রাগের ভাবনাগুলো উড়ে যাবে।

মন শিথিল করা কোনো সংগীত শুনুন

প্রিয় শিল্পীর গান শুনলে মনের রাগ চলে যায়। মেজাজ ভালো হয়ে ওঠে। উচ্চাঙ্গসংগীত, রবীন্দ্রসংগীত, জ্যাজ বা যার যেমন পছন্দ তেমন গান শুনতে পারেন। শান্ত হয় মন।

ইতিবাচক চিন্তা আসুক মনে
নিজের মনের ইতিবাচক চিন্তার দিকে লক্ষ করলে রাগকে কমানো সহজ হয়। চোখ বুজুন, নেতিবাচক সব চিন্তা মন থেকে দূর করে দিন, ইতিবাচক চিন্তা করুন যেমন:
* আমার এ রাগ চলে যাবে।
* একে সামলানো আমার জন্য খুব সহজ কাজ।
* চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি আসলে আমার জীবনে সুযোগ মাত্র।
* চিরদিন রেগে থাকব না, এ নিতান্ত সাময়িক আবেগ।
রাগ হবে দূর। তবে দুজনে রাগ করে যদি পরে তা অনুরাগে পরিণত হয়, তাহলে সে রাগ ভালো।

Courtesy: অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী, পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস বিভাগ, বারডেম জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা
Web Link: http://www.prothom-alo.com/life-style/article/632902/

8
Humanities & Social Science / Tolerance and Democracy
« on: September 01, 2015, 06:21:17 PM »
Tolerance and Democracy

Tolerance in accepting other's opinion is the first prerequisite in establishing democracy in the social structure. The acceptance of opposite views can introduce new way of thinking. whenever we meet others all of them are not in the same opinion, that's quite normal. We must not have the notion that those people will think as mine. The great scholar Karl Marx has emphasized on the acceptance of opposite way of thinking, as we can not evaluate the importance of light without darkness, we wouldn't be able to test a thesis without anti-thesis. Karl Marx has said that, every thesis has anti-thesis and the interaction of both makes synthesis. Every synthesis is a new thesis. So we see that the combination of things and it's opposition can create something new.

Now, the issue tolerance is the main factor in democracy. Because democracy tends to establish equal opportunity for all to ensure their rights. without tolerance that can not be ensured. Whenever a person can not tolerate none opinion but his, there is very low chance to establish equality and thus democracy. For example we use the name of modern democratic countries like UK, USA, Switzerland etc. But do we have a look in their social structure? Those people are so tolerant. We have received only the bad things from the west keeping the good things behind. For better realization, we can talk about the political structure of India as we have a better idea than the western. The institutionalization of democracy has been mobilized just after the independence in 1947. But Pakistan couldn't do that anyway.

The lack of tolerance facilitates the intrusion of military in the political system, though democracy never allow military in governance system. It’s become clear whenever we compare the political system of India, Pakistan and Bangladesh, our beloved homeland. Indian political system has never been interrupted by military rule where both Pakistan and Bangladesh have experienced military rule for several times. Have we found the cause behind this?

We are talking about tolerance in establishing democracy. In every sphere of democratic political system tolerance must be needed. Political parties must tolerate the ideology of other parties; party in power must tolerate the criticism from outside the government and party in opposition must use the conscience in criticizing the activities of the ruling party. Public can be separated in groups in adopting ideology but they must not be violent in establishing a single ideology, in this case the situation can be vice versa.

Democracy in transitional societies have been facing troublesome because of lacking of tolerance. There are other problems but a majority portion of problems can be solved with introducing the sense of tolerance among the people of the society.   

Pages: [1]