Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - rokeya24

Pages: [1]
1
আপনার বাচ্চা সারাক্ষণ মোবাইল বা টিভির স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকে? জানুন এর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে! আজকাল এমন হয়েছে যে, বাচ্চার হাতে মোবাইল না দিলে বা টিভি দেখতে না দিলে বাচ্চারা খেতে বা ঘুমাতে চায় না। বাবা-মায়েরাও বাচ্চাকে শান্ত করার জন্য দিব্বি তাদের আবদার মেনে নেন। কিন্তু, অতিরিক্ত টিভি দেখা, ফোন নিয়ে বসে থাকার কুপ্রভাবগুলি জানেন কী?

১. মোবাইলে গেইম নিয়ে ব্যস্ত থাকে বা টিভিতে কার্টুন দেখে বাচ্চারা তাই খেলনা নিয়ে খেলা, দৌড়-ঝাঁপ করা বা বন্ধুদের সাথে খেলা ইত্যাদি শারীরিক পরিশ্রম কমে যায় বলে বাচ্চা মোটা হয়ে যায়। বাড়ন্ত বয়সে প্রয়োজনের তুলনায় অধিক মোটা হয়ে যাওয়া প্রভাব ফেলে অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় কাজেও।

২. একটানা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখের ওপর চাপ পড়ে। ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখের স্বাস্থ্য।

৩. বাচ্চা কারও সাথে মিশতে শেখে না, অসামাজিক হয়ে যায়। অপরিচিত কারো সাথে কথা বলতে শেখে না।

৪. নতুন কিছু শেখার আগ্রহ কমে যায়। পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারেনা।

৫. বাস্তববাদী হতে পারে না। বাস্তবের সাথে টিভিতে দেখা অনুষ্ঠান মেলাতে গিয়ে কল্পনার রাজ্যে বিচরণ করে।

৬. কোনও ভয়ের প্রোগ্রাম যা ছোট মনে ভয় সৃষ্টি করে বা নেগেটিভিটি তৈরি করে; সেরকম কিছু দেখলে মানসিক ভারসাম্যে সমস্যা হয়।

৭. অনেক অনুষ্ঠান বাচ্চাদের মনে নেগেটিভ প্রভাব ফেলে। বিচার করে গ্রহণ করার ক্ষমতা থাকে না ছোট্ট বাচ্চাগুলোর মধ্যে। তাই অনেকক্ষেত্রেই টিভির অনুষ্ঠানের বা মোবাইল ভিডিওর অনুসরণ করতে গিয়ে বাচ্চা রাগী ও জেদি হয়ে পড়ে।

৮. মস্তিষ্কের নিজে ভাবনাচিন্তা করার সময়টাও কেড়ে নেয় অতিরিক্ত স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা। তাই মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বিকাশও খুব ধীরে হয়।

2
শিশুর স্মরণশক্তি বাড়ানোর কিছু উপায় জানুন...

- ছোট শিশুদের জন্য মায়ের দুধের বিকল্প কিছুই নেই। স্মরণশক্তি বৃদ্ধির জন্য এটি খুবই কার্যকরী। এটি আল্লাহর নেয়ামত।
- কিশোর-কিশোরীদের জন্য পুষ্টি ও সুষম খাদ্য শারিরীক ও মানসিক বিকাশের জন্য একান্ত দরকার।
- অনেক গবেষক মনে করেন, বাদাম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে সকালে খাওয়ানো যেতে পারে।
- তাজা/ফ্রেস ফলমূল, যেমন: আম, পেঁপে, পেয়ারা, তরমুজ ইত্যাদি বেশি বেশি খাওয়ানো উচিত।
- শিশুর আয়রণ ও জিংক ঘাটতি থাকলে সেদিকে নজর দিন।
- ওমেগা ও ফ্যাটি এসিড বুদ্ধি ও স্মরণশক্তির সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে বলে মনে করা হয়।
- পরিমিত ঘুম স্মরণশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। পড়ার সময় বিশ্রাম স্মরণশক্তি বাড়ায়।
- ব্যায়াম স্মরণশক্তি বাড়ায়। বড় বড় করে বাচ্চাকে শ্বাস নিতে বলুন। এতে অক্সিজেন বেশি সঞ্চালন হবে। স্মরণশক্তি বাড়বে।
- সুগার ছাড়া চুইংগাম চিবাতে পারেন এতে কিছুক্ষণের জন্য ব্রেনের অক্সিজেন সঞ্চালন বেশি হতে পারে।
- যদি খুব টেনশন লাগে তাহলে নিয়মিত মেডিটেশন করা যেতে পারে। এতে স্মরণশক্তি বাড়ে।

6
EEE / New antibiotic discovered using machine learning algorithm
« on: February 28, 2020, 07:44:08 PM »
A powerful new antibiotic has been discovered by scientists using a machine learning algorithm.

https://eandt.theiet.org/content/articles/2020/02/new-antibiotic-discovered-using-machine-learning-algorithm/

8
EEE / Wearable sensor predicts heart failure crises
« on: February 28, 2020, 02:53:46 PM »
Scientists in the US have developed a wearable sensor that could help doctors remotely detect critical changes in heart failure patients before a health crisis occurs, preventing hospitalization.

https://eandt.theiet.org/content/articles/2020/02/wearable-sensor-predicts-heart-failure-crises/





9
প্লাটিলেট হচ্ছে রক্তের এক ধরনের ক্ষুদ্র কণিকা বা অণুচক্রিকা, যা রক্ত জমাট বাঁধতে ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক মানুষের রক্তে প্লাটিলেটের হার প্রতি ১০০ মিলিলিটারে দেড় লাখ থেকে চার লাখ। এই পরিমাপের চাইতে প্লাটিলেটের মাত্রা কমে গেলে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি দেখা দেয়। ২০ হাজারের নিচে প্লাটিলেটের সংখ্যা নেমে এলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে।

ডেঙ্গুর কারণে মানুষের শরীরের প্লাটিলেট কমে যায়।
কোনো কারণে রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম।

পেঁপে এবং পেঁপে পাতা :

পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপে পাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপে পাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।

মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ :

মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এ ছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।

লেবুর রস :

লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। এ ছাড়া ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।

আমলকি :

আমলকিতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। এ ছাড়া আমলকিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

অ্যালোভেরার রস :

অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

ডালিম :

ডালিম রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা প্লাটিলেট বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিলিটার ডালিমের জুস দুই সপ্তাহ পান করুন। ডালিমের রসের ভিটামিন দুর্বলতা দূর করে কাজে শক্তি দেবে।

10
রক্তনালী ব্লক রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। জীবনযাপনে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললে এই রোগকে সহজেই প্রতিরোধ করা সম্ভব। কিছু খাবার রক্তনালী ব্লক রোধ করতে সাহায্য করে। যেমন- 

আপেল: আপেলে রয়েছে পেকটিন নামক কার্যকরী উপাদান যা দেহের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও রক্তনালীতে প্লাক জমার প্রক্রিয়া ধীর করে দেয়। প্রতিদিন ১ টি করে আপেল খেলে রক্তনালীর শক্ত হওয়া এবং ব্লক হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৪০% পর্যন্ত কমে যায়।

কমলা: প্রতিদিন ২ কাপ বিশুদ্ধ কমলার রস পান করলে রক্ত চাপ স্বাভাবিক রাখে। কমলার রসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালীর সার্বিক উন্নতিতে কাজ করে ফলে রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।

দারুচিনি: দারুচিনি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্ডিওভ্যস্কুলার সিস্টেমের সার্বিক উন্নতিতে কাজ করে থাকে। এছাড়াও গবেষণায় লক্ষ্যকরা গিয়েছে প্রতিদিন মাত্র ১ চামচ দারুচিনি গুঁড়ো খেলে দেহের কোলেস্টেরল কমায়।

ব্রকলি: ব্রকলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে যা দেহের ক্যালসিয়ামকে হাড়ের উন্নতিতে কাজে লাগায় এবং ক্যালসিয়ামকে রক্তনালী নষ্ট করার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। ব্রকলির ফাইবার উপাদান দেহের কোলেস্টেরল কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমিয়ে আনে।

গ্রিন টি: সবুজ চা বা গ্রিন টি-তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যাচেটিন যা দেহে কোলেস্টেরল শোষণ কমায় এবং হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে বিশেষভাবে সহায়তা করে। প্রতিদিনের চা কফির বদলে গ্রিন টি পান করলে দেহের সুস্থতা নিশ্চিত হয়।

11
করলা- তেতো স্বাদের এই সবজিটি অনেকেরই বেশ অপছন্দ। তবে করলা যে বেশ স্বাস্থ্যকর, এটা অনেকেরই জানা। এই তেতো সবজিটি ডায়াবেটিসের সঙ্গে লড়াই করে, ক্যান্সার প্রতিরোধেও কাজ করে। সম্প্রতি বেশ কিছু গবেষণায় বলা হয়, করলা কিছু কিছু ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশ চমৎকারভাবে কাজ করে।

* পুষ্টিগুণ: ১০০ গ্রাম করলায় থাকে- – ভিটামিন কে: ৪.৮ মিলিগ্রাম – ভিটামিন বি১: ০.০৪০ মিলিগ্রাম – ভিটামিন বি২: ০.০৪০ মিলিগ্রাম– ভিটামিন বি৩: ০.৪০০ গ্রাম – ভিটামিন সি: ৮৪ মিলিগ্রাম – ক্যালোরি: ১৭ কিলোক্যাল – কার্বোহাইড্রেট: ৩.৭০ গ্রাম – আঁশ: ২.৮ গ্রাম – চর্বি: ০৩১৭ গ্রাম – ফোলেট: ২৭ মাইক্রোগ্রাম – প্রোটিন: ১.০০ গ্রাম – পটাশিয়াম: ২৯৬ মিলিগ্রাম – ক্যালসিয়াম: ১৯ মিলিগ্রাম – ফসফরাস: ৩১ মিলিগ্রাম – ম্যাগনেসিয়াম: ১৭ মিলিগ্রাম – সোডিয়াম: ৫ মিলিগ্রাম

সেইন্ট লুইস ইউনিভার্সিটি ক্যান্সার সেন্টারের গবেষকদের মতে, করলার মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী ক্যান্সাররোধী উপাদান। করলা ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করতে কাজ করে এবং ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। আরেকটি গবেষণায় ইউনির্ভিসিটি অব কলোরাডো সেন্টারের একদল গবেষক বলেন, করলার জুস ক্যান্সারের চিকিৎসা কেমোথেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমাতেও কাজ করে এবং টিউমারের বৃদ্ধি ধীরগতির করে।

করলার মধ্যে থাকা গ্লাইকোপ্রোটিন ল্যাকটিন লিভার, প্রোস্টেট, কোলন, ফুসফুস, রক্তের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে কাজ করে। এ ছাড়া করলা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতেও বেশ কাজ করে। তাই নিয়মিত করলা খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।

12
EEE / Corona Virus
« on: February 27, 2020, 05:00:04 PM »

Pages: [1]