Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - alaminph

Pages: [1] 2 3 4
1
মানসিক চাপে দাঁত কিড়মিড় করা বা দাঁত জোরে ঘষা মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। দাঁত কিড়মিড় করলে দাঁত চূর্ন হতে পারে বা দাঁতে ফাটল লাগতে পারে, তখন দাঁতের মেরামতি বা রুট ক্যানাল প্রয়োজন হতে পারে। চোয়ালের হাড়ের গিট ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। দন্ত চিকিত্সক জাস্টিন ফিলিপ বলেন, মানুষ মানসিক চাপে দাঁত কিড়মিড় করে বা ঘষে। তবে বেশিরভাগ ঘটে নড়বড়ে দাঁত, দন্তহীন হওয়া বা ত্রুটিপূর্ণভাবে দাঁত লাগানোর জন্য। প্রয়োজন হতে পারে অর্থোডন্টিক চিকিত্সকের।


2
আঙ্গুল দিয়ে চুল মোচড়ানো, পেঁচানোর অভ্যাস হলে কালক্রমে চুলের গোড়ার অনেক ক্ষতি হয়। এমনি অভিমত নিউ ইয়র্কের আর একজন ত্বক বিশেষজ্ঞ ডা: এরিয়েল ওস্টাড-এর। এতে কোনও কোনও স্থান কেশহীন হয়ে যেতে পারে। এমনকি হতে পারে সংক্রমণও। ডা: ওস্টাড বলেন, বাঁধাহীনভাবে কেশ আকর্ষণ মানসিক রোগের লক্ষণ হতে পারে। চিকিত্সা বিজ্ঞানে বলে, ট্রাইকোটিলোম্যানিয়া। এর জন্য প্রয়োজন হয় সাইকোথেরাপি ও ওষুধ দিয়ে চিকিত্সা করা।


3
ভয়ের কোন ছবি ছবিঘরে দেখে স্নায়ুবিক উত্তেজনা বশে নখ কামড়াতে পারেন, কিন্তু নখ কামড়ানো যদি নিয়মিত অভ্যাস হয় তাহলে এতে নখ এবং চারপাশের ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। বলেন নিউ ইউর্ক সিটির ত্বক বিশেষজ্ঞ ডা: মাইকেল শাপিরো। মুখগহ্বর থেকে জীবানু স্থানান্তরিত হতে পারে ত্বকে এমনকি ত্বক থেকে মুখেও অনুরূপ স্থানান্তরিত হতে পারে। ডা: শাপিরো বলেন, নখের নিচে রোগ জীবানু যেতে পারে মুখগহ্বরে, হতে পারে মাড়ি ও গলদেশের সংক্রমণ। নখ রাঙ্গালে হয়ত নখ কামড়ানো নিরুত্সাহিত হতে পারে।


4
* অল্প গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে সেঁক দেবেন।
* শোয়ার সময় ঘাড়ে ছোট নরম একটা বালিশ ব্যবহার করবেন।
* জমাট কাঁধের দিকে ভর করে ঘুমাবেন না।
* ভারী কোনো জিনিস যেমন- বেশি ওজনের বাজারের থলি, এক বালতি পানি, ছোট ছেলেমেয়ে কোলে নেয়া ইত্যাদি কাজ করবেন না।
* টিউবওয়েল চেপে পানি উঠাবেন না।
* ব্যথা বেশি থাকা অবস্থায় ব্যায়াম করবেন না।
* কোনো প্রকার মালিশ ব্যবহার করবেন না।
* ডায়াবেটিস রোগ থাকলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।



5
Pharmacy / কাঁধে ব্যথার চিকিৎসা
« on: December 13, 2014, 03:41:44 PM »
ওষুধ : ব্যথা উপশমকারী ওষুধ যেমন- প্যারাসিটামল বা এনএসএআইডি এবং ব্যথা থাকা অবস্থায় মাংসপেশি শিথিলকারক ওষুধ যেমন ডায়াজিপাম খাওয়া যেতে পারে। সব ক্ষেত্রে একমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক নির্দিষ্ট মাত্রায় সঠিক নিয়মে ওষুধ খেতে হবে।

ফিজিক্যাল থেরাপি : বিভিন্ন প্রকার তাপ এ রোগে চিকিৎসকেরা প্রয়োগ করে থাকেন। যেমন- ডিপ হিট, সুপারফিসিয়াল হিট, আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি এবং ক্ষেত্র বিশেষে ইলেকট্রোথেরাপি।
থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ (ব্যায়াম) : জমাট কাঁধ রোগে বিভিন্ন প্রকার থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ করা একান্ত প্রয়োজন। তবে নিজের খুশিমতো ব্যায়াম না করাই ভালো। কারণ, একজন ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এসব থেরাপিউটিক এক্সারসাইজের মাত্রা ও ধরন রোগের অবস্থা অনুযায়ী নির্ধারণ করে দেন। সাধারণত যেসব ব্যায়াম দেয়া হয় তা হলো- কডম্যান এক্সারসাইজ, ওয়ালকাইমবিং এক্সারসাইজ, পুলি এক্সারসাইজ ইত্যাদি।


6
Pharmacy / কাঁধে ব্যথার উপসর্গ
« on: December 13, 2014, 03:40:58 PM »
- কাঁধের অস্থির সংযোগস্থলে ব্যথা হয় এবং কোনো কাজ করতে গেলে এ ব্যথা প্রচণ্ড আকার ধারণ করে। শীতের সময় ব্যথাটা বেশি অনুভূত হয়।
- কাঁধের অস্থি সংযোগ জমাট হওয়ার কারণে হাত নাড়াচাড়া করতে অসুবিধা হয়।
- কাঁধের অস্থি সংযোগস্থলের ব্যথা রাতের বেলায় বেড়ে যায় এবং কখনো কখনো ব্যথার কারণে ঘুম ভেঙে যায়।
- প্রাত্যহিক কাজ যেমন- চুল আঁচড়ানো, জামা গায়ে দেয়া, বাথরুমে পানি ব্যবহার করা, পিঠ চুলকানো ইত্যাদি কাজ করা কষ্টকর হয়ে যায়। কখনো কখনো এ কাজগুলো করা রোগীর পক্ষে অসম্ভব হয়ে যায়।



7
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক বলেছেন, কান্না শুরুর সাথে সাথেই শিশুকে শান্ত না করে কয়েক মিনিট কাঁদতে দেয়া ভালো। তাতে শিশু ও তার মা-বাবা প্রশান্তি নিয়ে ঘুমাতে পারবেন, দুশ্চিন্তাও থাকবে না। মাঝে মধ্যে শিশুকে প্রতিকূল অবস্থায় ফেললে শিশুরা আত্মনির্ভরশীল হতে শেখে। ‘পেডিয়াট্রিকস’ নামে একটি জার্নালে এ সংক্রান্ত গবেষণায় প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণার জন্য সাত মাস থেকে ছয় বছর বয়সী ৩২৬ অস্ট্রেলীয় শিশুর আচার-আচরণ বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

গবেষণার প্রধান লেখক মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডক্টর আন্না প্রাইস জানান, কোনো ধরনের বাধা (কান্নার ঘটনা) ছাড়া বেড়ে ওঠা শিশুদের আচরণে কিছুটা অস্বাভাবিক ভাব রয়েছে, বাধাপ্রাপ্ত শিশুর মধ্যে তা থাকে না।


8
মাছের তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা আগে থেকেই আছে। চোখ ভালো রাখা থেকে হৃৎপিণ্ডের যত নিতে মাছের তেলের জুড়ি মেলা ভার। নতুন এক গবেষণা বলছে, রাতের ঘুমের দায়িত্বও নিয়ে নেবে মাছের তেল। গবেষণায় দেখা গেছে, মাছের তেলে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড খেলে শিশুদের ঘুম ভালো হয়। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা কম ঘুমে অভ্যস্ত শিশুদের ওপর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ক্যাপসুল প্রয়োগ করেছিলেন। পরীার পর ৩৫২ জন শিশুর ঘুমের পরিমাণ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। ক্যাপসুল প্রয়োগের পর দেখা গেছে আগের থেকে অন্তত ৫৮ মিনিট বেশি ঘুমোচ্ছে শিশুরা।

চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের সপ্তাহে অন্তত দুইবার করে মাছের তেল খাওয়া উচিত।




9
Pharmacy / ডায়াপার ব্যবহার
« on: August 16, 2014, 09:17:22 AM »
ডায়াপার-জনিত র‌্যাশ বা অ্যালার্জি শিশুদের প্রায়ই দেখা যায়।সাধারণত নয় থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুদের এই সমস্যা বেশি হয়।
দীর্ঘ সময় ধরে ডায়াপার পরে থাকা, বিশেষ করে মল ত্যাগ করার পর, নতুন ধরনের খাবার দেওয়ার কারণে মলের প্রকার পরিবর্তনের
সময়, ডায়াপারের প্লাস্টিক এবং ত্বক পরিষ্কারের রাসায়নিক ও সুগন্ধিযুক্ত টিস্যুর প্রতি অ্যালার্জি, অতিরিক্ত আঁটসাঁট ডায়াপার ইত্যাদি
হলো এই সমস্যার প্রধান কারণ। ডায়াপার র‌্যাশ প্রতিরোধ করতে হলে ঘন ঘন ও নিয়মিত শিশুদের ডায়াপার পরিবর্তন করা উচিত,
বিশেষ করে মল ত্যাগ করার পর পরই। যতটা সম্ভব বাড়িতে ডায়াপারবিহীন অবস্থায় খোলা রাখা উচিত। যাদের র‌্যাশ হয়,
তাদের ত্বক মোছার জন্য সুগন্ধি বা রাসায়নিক যুক্ত টিস্যু ব্যবহার করবেন না।

10
Pharmacy / নাকের ছিদ্র বন্ধ
« on: July 12, 2014, 11:38:51 AM »
মানুষের নাকের ধরনটা এ রকম যে বাম পাশে বাতাস চলাচল বেশি হলে ডান পাশে বাতাস তুলনামূলক কম হয়। এটা স্বাভাবিক ঘটনা। একে নোজ সাইকেল বলে।
তবে অ্যালার্জি ও ঠান্ডার সমস্যার কারণে এটি অ্যালার্জি বা ঠান্ডা লাগা থেকেও হতে পারে। নাকের ভেতরের বাঁকা হাড়, পলিপ বা সাইনোসাইটিসে তিন রোগ থেকে এ ধরনের সমস্যা হতে পারে।
অস্ত্রোপচার করে এ তিনটি রোগ সারিয়ে তোলা সম্ভব। অ্যালার্জি থেকে হলে যেসব বস্তুর কারণে অ্যালার্জি হয় তা ব্যবহার, খাওয়া বা সংস্পর্শে আসা যাবে না।
টাটকা ফলমূল, পানি ইত্যাদি খেতে হবে।


Health news

11
 খাওয়ার পরপরই বসে থাকা কিংবা শুয়ে থাকা যাবে না।  একাধারে অনেকক্ষণ বসে থাকা যাবে না।
  কোমল পানীয় এবং কৃত্রিম ফলের রস খাওয়া মানা।  আঁশযুক্ত শর্করা খেতে হবে, কিন্তু পরিমাণে অল্প।
 দিনে প্রচুর পানি খাবেন, কিন্তু খাবারের সঙ্গে কিংবা একবারে অনেক পানি খেয়ে ফেলা যাবে না।

 সাইকেলিং করতে পারেন কমবেশি পাঁচ মিনিট। যদি সাইকেলিং করার সুযোগ না থাকে, অন্য ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করুন।  প্রথমেই খালি হাতে খানিকটা ব্যায়াম করে মাংসপেশিকে উজ্জীবিত করে নিন। এটা হবে নিদেনপক্ষে পাঁচ মিনিট।
 দড়ি লাফানোর অভ্যাস করতে পারেন। পাঁচ মিনিট করে করুন। ফিটনেস ওয়ার্ল্ড হেলথ ক্লাবের ব্যবস্থাপক ও প্রশিক্ষক মো. মনিরুজ্জামান বললেন, ‘ওপরের এই ব্যায়ামগুলো সব ধরনের ব্যায়াম শুরু করার আগেই করে নিলে ভালো। এতে মাংসপেশি শিথিল হয়ে শরীর ব্যায়ামের উপযোগী হয়ে ওঠে।’ এবার পেটের মেদ কমাতে করতে হবে নির্দিষ্ট কিছু ব্যায়াম।

12
Pharmacy / ঠান্ডাজনিত সমস্যা
« on: July 08, 2014, 05:58:48 AM »
সর্দি-কাশিতে ভয়ের কিছু নেই

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাইনো ভাইরাসই মূল দোষী। এতে নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়া, খুকখুক কাশি, ঘড়ঘড় শব্দ ও সঙ্গে জ্বর, গা ম্যাজম্যাজ, এমনকি গলা বা কান ব্যথা—যেকোনো উপসর্গই হতে পারে। কারও কারও এর সঙ্গে বমি বা নরম মলও হয়। জেনে নিন এই উপসর্গ হলে কী করবেন।

—নাক বন্ধ বা নাকে সর্দির জন্য নরমাল স্যালাইন ড্রপ বা বাড়িতে তৈরি স্যালাইন পানি দিয়ে একটু পর পর নাক পরিষ্কার করে দিন। শিশুকে পাশ ফিরিয়ে নাকে পানি গড়িয়ে পড়তে দিন ও টিস্যু দিয়ে মুছে দিন। প্রচলিত কফ সিরাপ বা অন্য কোনো ওষুধ না দেওয়াই ভালো।

—ছয় মাস বয়সের নিচে কেবল মায়ের বুকের দুধই বারবার দিন। ছয় মাস বয়সের ওপর কাশি থাকলে কুসুম গরম পানিতে মধু, আদার রস বা তুলসী পাতার রস, লেবু দিয়ে গরম পানি বা চা ইত্যাদি দিতে পারেন। এগুলো কফ তরল করতে সাহায্য করবে।

—সর্দি-কাশি বা অরুচির জন্য শিশু একবারে বেশি খেতে পারে না, তাই বারবার খাবার দিন। পানিশূন্যতা রোধে তরল খাবার বেশি দিন। ভিটামিন সি-যুক্ত ফল, যেমন: লেবু, কমলা, মালটা, আমলকী ইত্যাদি উপকারী।

Health news

13
Life Science / কোমর ব্যথা
« on: January 16, 2014, 04:56:03 PM »
* বেশির ভাগ কোমর ব্যথা সাধারণত মাংসপেশি, মেরুদণ্ডের হাড়, ডিস্ক, সন্ধি ও স্নায়ুসম্পর্কিত।
* এটি নির্দিষ্ট অংশ জুড়ে হয়।
* মেরুদণ্ডের নড়াচড়া যেমন ওঠাবসা, সামনে ঝোঁকা, হাঁটা বা দাঁড়ানো, অনেকক্ষণ ধরে কাজ করা বা শুয়ে থাকার সঙ্গে এই ব্যথা বাড়ে-কমে।
* সাধারণত জ্বর হয় না (তবে টিউমার, টিবি ইত্যাদি ছাড়া)। দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, অরুচি, বমির ভাব ইত্যাদি আনুষঙ্গিক সমস্যা সাধারণত থাকে না।
* সাধারণত বিশ্রাম ও ব্যথানাশক ওষুধ সেবনে ভালো হয়; বন্ধ করলে ব্যথা আবার ফিরে আসে

Health news.

14
 কিডনিজনিত ব্যথা সাধারণত মেরুদণ্ড থেকে একটু দূরে ডান বা বাম পাশে হয়। এটি পেছনের পাঁজরের নিচের অংশে অনুভূত হওয়ার কথা। এই ব্যথা নড়াচড়া করে এবং কোমরের দুই পাশেও যেতে পারে। এই ব্যথা থেকে থেকে আসে, শোয়া-বসা বা কোনো কিছুতেই আরাম মেলে না।
* কিডনির সমস্যায় ব্যথা মূল উপসর্গ নয়, এতে শরীরে পানি আসা, দুর্বলতা, অরুচি, বমির ভাব দেখা দেয়।
* সংক্রমণ হলে জ্বর হতে পারে এই ব্যথার সঙ্গে।
* প্রস্রাব ঘোলাটে হয়, দুর্গন্ধ বা রক্ত থাকতে পারে।
* প্রস্রাবের পরিমাণ কম-বেশি হয়। রক্তশূন্যতা থাকতে পারে। কিডনি খারাপ হওয়ার পেছনে দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, সংক্রমণ, ব্যথানাশক বড়ি খাওয়া ইত্যাদির ইতিহাস থাকবে।

15
হার্ট অ্যাটাকের প্রধান ও সাধারণ লক্ষণ হলো বুকে ব্যথা—এ কথা আমরা সবাই জানি। এই ব্যথা বুকের মাঝখানে বা বাঁ পাশে শুরু হয় এবং ক্রমেই বাঁ হাত, গলা বা চোয়ালে ছড়িয়ে পড়ে। ব্যথার ধরনটিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই চাপ দিয়ে ধরে রাখা বা বুকটা দুমড়েমুচড়ে যাওয়ার মতো। সঙ্গে ঘাম হবে প্রচুর। হার্ট অ্যাটাকের এই সাধারণ উপসর্গ হলে কমবেশি সবাই সতর্ক হয়ে ওঠেন এবং জানেন যে এমনটি হলে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে পৌঁছাতে হবে। কিন্তু সব সময় হার্ট অ্যাটাকে এ রকম উপসর্গ না-ও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দু-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা হলো হার্ট অ্যাটাকের প্রধান ও প্রথম লক্ষণ, কিন্তু এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে অন্য কিছুও হতে পারে। হতে পারে এতই সাধারণ কিছু যা আপনাকে বিভ্রান্ত করতে পারে। তাই জেনে রাখা উচিত হার্ট অ্যাটাকের বিরল উপসর্গগুলোকেও।

Health news

Pages: [1] 2 3 4