Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - niamot.ds

Pages: [1] 2 3
1
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য জার্মানিতে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ বাড়ছে। গবেষক, প্রকৌশল বিজ্ঞান এবং বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক বা ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকছে। জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিসের (ডিএএডি) আওতায় শিক্ষার্থীরা স্কলারশিপ পাবেন।

সোমবার বিকালে রাজধানীর বারিধারাস্থ জামান অ্যাম্বাসীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান বাংলাদেশস্থ জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার পারেন হোল্টজ।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ-জার্মানের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। সে কারণে জার্মান বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিশেষ উচ্চশিক্ষায় বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি করছে। দু’দেশের মধ্যে শিক্ষা, সংস্কৃতি ও উন্নয়ন পলিসিগত সহযোগিতা বাড়লে দু’দেশের সম্পর্ক দৃঢ় হবে। এ জন্য ভিসা সহজীকরণেরও উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে উচ্চ শিক্ষার হার ক্রমাগত বাড়ছে। ২০১৪ সালে ছিল ২ হাজার ২৭৭ জন, ২০১৫ সালে ছিল ২ হাজার ৫১৪ জন, ২০১৬ সালে ছিল ২ হাজার ৬২৩ জন, ২০১৭ সালে ছিল ২ হাজার ৭৬৪ জন এবং ২০১৮ সালে ছিল ৩ হাজার ২২০ জন। বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশ।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, জার্মানিতে দিন দিন বিদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ছে। ২০১৪-১৫ সেশনে মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ১১ দশমিক ৯১ শতাংশ, ২০১৫-১৬ সেশনে বেড়ে দাঁড়ায় ১২ দশমিক ৩৪ শতাংশ, ২০১৬-১৭ সেশনে বেড়ে দাঁড়ায় ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, ২০১৭-১৮ সেশনে বেড়ে দাঁড়ায় ১৩ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং ২০১৮-১৯ সেশনে বেড়ে দাঁড়ায় ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ডিএএডির বাংলাদেশ প্রতিনিধি খন্দকার মুজাদ্দিদ হায়দার, মোহাম্মদ সাহাদাত হোসাইন, মারুফা আকতার প্রমুখ।
https://www.jugantor.com/national/274543/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%9B%E0%A7%87

2
বাংলাদেশ: যেখানে উচ্চ প্রবৃদ্ধির সঙ্গী উচ্চ দুর্নীতি

প্রতিটি নতুন বছরের শুরুতে প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় ম্যাগাজিন দ্য ইকোনমিস্ট বিশেষ একটি সংখ্যা বের করে। মূলত নতুন বছরের নানা সম্ভাবনার কথাই বলা হয় এখানে। ‘দ্য ওয়ার্ল্ড ইন ২০২০’ নামের এবারের সংখ্যায় মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা শীর্ষ যে ১০টি দেশের তালিকা দেওয়া হয়েছে, সেখানে বাংলাদেশ আছে ৩ নম্বরে। ম্যাগাজিনটি বলছে, নতুন বছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৭ শতাংশ। শীর্ষ দশের এই তালিকা থেকে চীন বাদ পড়েছে, আর ভারত কোনোরকমে টিকে গেছে। তারা আছে ঠিক ১০ নম্বরে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলও (আইএমএফ) নিয়মিতভাবে বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সর্বশেষ প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ সংস্থা ব্লুমবার্গ বলেছে, ২০১৯ সালে বিশ্ব জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রায় ৮৬ শতাংশ এসেছে যে ২০টি দেশ থেকে, তার মধ্যে বাংলাদেশ একটি।

https://www.prothomalo.com/economy/article/1644579/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%83%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%80-%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9A

3
পাওলো ফ্রেইরি তার The Practice of Freedom গ্রন্থে বলেছেন, তার ভাষায়, “Every relationship of domination, of exploitation, of oppression, by its definition is violent, whether or not the violence is expressed by drastic means. In such a relationship, dominator and dominated alike are reduced to things- the former dehumanized by an excess of power and later by lack of it”. অর্থাৎ তিনি বলেছেন প্রতিটি সমাজে আধিপত্য, শোষণ এবং নিপীড়নের সম্পর্ক নিজ থেকে সহিংস; হয়তো সহিংসতা সেখানে কিছুটা লুকিয়ে আছে বা খোলাখুলিভাবে উপস্থিত থাকে। এই রকম অবস্থায় দুই পক্ষই বস্তুতে পরিণত হয়। আধিপত্য বিস্তারকারী ক্ষমতার আতিশয্যে অমানুষ, আর দ্বিতীয় দল ক্ষমতার অভাবে মানুষের জীবন থেকে ছিটকে পড়ে। উন্নয়ন মডেলে দুই পক্ষ্যের অসম উপস্থিতির জন্য বাংলাদেশের উন্নয়ন মডেলে সহিংসতা একটি সাধারণ ঘটনা।

https://bengalview.com/2900/%e0%a6%85%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a6%a8%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a6%bf/%e0%a6%89%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%9f%e0%a6%a8-%e0%a6%ae%e0%a6%a1%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%82%e0%a6%b8%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%be/

4
Bangladesh Studies / ‘Joy Bangla’ a national slogan Declares HC
« on: March 11, 2020, 12:15:07 PM »
‘Joy Bangla’ a national slogan
Declares HC, asks govt to ensure its use at state events

Declaring "Joy Bangla" as the country's national slogan, the High Court yesterday directed the government to take necessary steps so that the slogan is used at all state functions and academic institutions' assemblies.

The authorities concerned have been asked to take measures so that constitutional post holders and high-ranking state officials utter "Joy Bangla" after their speeches on national days, and teachers and students do the same at the end of their assemblies.

Delivering the verdict on a writ petition filed in 2017, the HC ordered the authorities concerned to submit a report on the progress of complying with the directives to this court through the Supreme Court's registrar general office within three months.

It said "Joy Bangla" is the slogan of independence and national unity.

"Joy Bangla was the favourite slogan of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman," the HC said, adding that Bangabandhu had uttered "Joy Bangla" in his fiery March 7 speech in 1971 which has been included in the constitution।
In the judgment, the court mentioned that the cabinet and the law secretaries in their affidavits have supported the rule over declaring "Joy Bangla" as the national slogan.

The bench of Justice FRM Nazmul Ahasan and Justice KM Kamrul Kader delivered the verdict after SC lawyer Bashir Ahmed filed a writ petition seeking necessary order in this regard.

Following the petition, another HC bench on December 4, 2017, issued the rule asking the government to explain as to why "Joy Bangla" should not be declared the national slogan.

In the petition, the lawyer mentioned that "Joy Bangla" was the slogan of freedom fighters and people of Bangladesh during the Liberation War.

"Joy Bangla was the slogan of our independence and the national unity, and therefore, it should remain as the national slogan -- a symbol of national spirit and patriotism," he said in the petition.

During the hearing of the rule, the HC bench led by Justice Nazmul earlier ruled that "Joy Bangla" slogan must be used at the beginning and end of all state programmes, including Victory Day and Independence Day.

Attorney General Mahbubey Alam and Deputy Attorney General Abdullah-Al-Mahmud Bashar supported the petition and told the court that Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman had finished his historic March 7 speech with "Joy Bangla", which is now a part of the constitution.

Bashir represented himself at the hearing.

https://www.thedailystar.net/backpage/news/joy-bangla-national-slogan-1878982

5
বাংলাদেশের মানুষকে করুণা না করে করোনা চলে এলো। আতঙ্ক, হাসি-রসিকতা সঙ্গে নিয়ে সুদূর ইতালি থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে করোনাভাইরাস। চীন থেকে ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান হয়ে ইউরোপে প্রবেশ করেছিল করোনা। বাংলাদেশে আসবে কি না বা কবে নাগাদ আসবে, তা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। সবাইকে নিশ্চিত করে ভাইরাসটি বাংলাদেশে এসে গেছে।

করোনাভাইরাস বাংলাদেশে আসার আগে থেকেই ‘সতর্কতামূলক’ পরামর্শ দেওয়া হচ্ছিল। ডাক্তার-বিশেষজ্ঞ, নেতা-মন্ত্রী সবাই পরামর্শ দিচ্ছিলেন। রাজনৈতিক পরামর্শ বিশ্বাস বা আস্থায় নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপক ঘাটতি পরিলক্ষিত হলেও, ডাক্তারের পরামর্শে মানুষের অগাধ বিশ্বাস আছে। করোনাভাইরাস শনাক্তের কিছুক্ষণের মধ্যে দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনের মাধ্যমে ডাক্তার এবিএম আবদুল্লাহ যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, তা শেয়ার হয়েছে এক লাখ ৭০ হাজার। এ থেকেই বোঝা যায় করোনাভাইরাস বিষয়ক পরামর্শ বিষয়ে মানুষের জানার আগ্রহ কতটা। বিশেষজ্ঞ-ডাক্তার-রাজনীতিবিদদের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে যে সতর্কতামূলক পরামর্শ আসছে, তা মোটামুটি এমন:

যতটা সম্ভব গণপরিবহন এড়িয়ে চলুন, জনসমাগমে যাবেন না, বারবার সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলবেন, স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন ইত্যাদি। এই পরামর্শ কি দেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্যে, না ঢাকার দুই কোটি মানুষের জন্যে? নিশ্চয়ই সব মানুষের জন্যেই এই পরামর্শ। দেশের সব মানুষকে হিসাবের মধ্যে না এনে যদি শুধু রাজধানীর দুই কোটি মানুষ বিবেচনায় নিয়ে আলোচনা করি, পরামর্শগুলো কতটা কার্যকর? কতটা বাস্তবসম্মত? এসব পরামর্শের বাইরে সরকারের আরও কিছু উদ্যোগ নেওয়া দরকার ছিল কি না? সম্ভব ছিল কি না? প্রথমে পরামর্শ বিষয়ক পর্যালোচনা।

ক. ব্র্যাক’র গতবছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ঢাকা শহরের ৩৭ শতাংশ মানুষ ঠিকমতো পানি পেয়ে থাকেন। তার মানে ৬৩ শতাংশ মানুষ ঠিকমতো পানি পান না। টিআইবির এবছরের গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, ঢাকার ৪৫ শতাংশ মানুষ ঠিকমতো পানি পান না। সব হিসাব বাদ দিয়ে অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, ঢাকার কমপক্ষে ৩০ শতাংশ মানুষ সারাদিনে পানি পান না বা পেলেও সামান্য পরিমাণ পান। যারা পানিই পান না, তারা কী করে বারবার হাত ধোবেন? যারা রাস্তার পাশের ফুটপাতে থাকেন তাদের টয়লেট-পানি সম্পর্কে ধারণা আছে আমাদের? যারা গোসল-বাথরুমের জন্যে পানি পান না, তারা বারবার হাত ধোবেন তাও আবার সাবান দিয়ে!

খ. গণপরিবহন এড়িয়ে চলুন, মানে বাস-ট্রেন এড়িয়ে চলুন। তো বাস-ট্রেন এড়িয়ে মানুষ চলবেন কীসে? যারা বুদ্ধি-পরামর্শ দিচ্ছেন, তাদের সবার ব্যক্তিগত বা অফিসের গাড়ি আছে। ধারণা করে নেওয়া হচ্ছে ঢাকা শহরের সব মানুষের গাড়ি আছে বা গাড়ির সুবিধা আছে? হয়তো গণপরিবহন এড়িয়ে পায়ে হেঁটে চলাচলের কথা বোঝানো হয়েছে। মতিঝিল-শাহবাগ-ফার্মগেট-মহাখালী...ফুটপাতে কত মানুষের ঠেলাঠেলি, ধারণা আছে?

গ. বলা হচ্ছে জনসমাগম এড়িয়ে চলবেন। প্রয়োজন ছাড়া কাঁচাবাজার, সুপার স্টোর বা শপিং মলগুলোর ভিড় হয়তো এড়িয়ে চলা যায়। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়? শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তো সবচেয়ে বেশি জনসমাগমের অন্যতম স্থান। বলছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কেমন স্ববিরোধী পরামর্শ?

ঘ. বারবার হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। করোনা শনাক্তের একদিনের মধ্যে বাজার থেকে স্যানিটাইজার উধাও হয়ে গেছে। মুখোশ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়নি। নিজে থেকেই যে যতগুলো পেরেছে-পেয়েছে মুখোশও কিনে ফেলেছে। ফলে বাজারে স্যানিটাইজার-লিকুইড সাবান-মুখোশের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রশ্ন হলো, কত শতাংশ মানুষ এসব জিনিস ব্যবহার করেন বা করার সামর্থ্য রাখেন?

২. প্রশ্ন আসবে, সরকার মানুষকে সতর্ক করার জন্যে প্রয়োজনীয় এসব পরামর্শ দিয়েছে। এত মানুষের জন্যে এ ছাড়া আর কী করার ছিল? খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। বাংলাদেশের মতো একটি ছোট দেশে এত মানুষের জন্যে ইচ্ছে করলেই যেকোনো কিছু করে ফেলা যায় না। প্রশ্ন এখানেই, যা করা যায় বা যা করা সম্ভব ছিল, তা করা হয়েছে কি না? সরকার বলেছে, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?

চীনে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়েছে গত বছর ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে। সেই হিসাবে ভাইরাসটি বাংলাদেশে আসতে সময় নিয়েছে প্রায় আড়াই মাস। ইতালি থেকে যে বিমানবন্দর দিয়ে ভাইরাসটি আসলো, সেই বিমানবন্দরের স্ক্যানিংয়ের অবস্থা এত দুর্বল কেন? আড়াই মাসে মানসম্পন্ন থার্মাল স্ক্যানারের ব্যবস্থা করা গেল না?

গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলো— ঢাকা বিমানবন্দেরের তিনটি থার্মাল স্ক্যানারের দুটিই নষ্ট। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেছিলেন, ‘করোনাভাইরাস প্রতিরোধের অংশ হিসেবে দেশে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও স্থলবন্দরে পাঁচটি নতুন স্ক্যানার মেশিন বসানো হবে।’ (প্রথম আলো, ৯ মার্চ ২০২০)।

নতুন থার্মাল স্ক্যানারের বিষয়ে জানতে চাইলে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান আজ মঙ্গলবার সকালে বলেন, ‘আগের স্ক্যানারগুলোই তো নষ্ট। শাহজালাল বিমানবন্দরে তিনটি থার্মাল স্ক্যানার রয়েছে। এর মধ্যে দুটি নষ্ট।’ তিনি বলেন, ‘নতুন থার্মাল স্ক্যানার বসানোর কথা বলা হলেও আমরা সেগুলো পাইনি। তা ছাড়া সিলেট ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের থার্মাল স্ক্যানারগুলো আগে থেকেই নষ্ট হয়ে আছে। বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে।’ (প্রথম আলো, ১০ মার্চ ২০২০)।

দ্য ডেইলি স্টারের ১০ মার্চের সরেজমিন প্রতিবেদন থেকে জানা গেল, বিমানবন্দরে দায়িত্ব পালনরত স্বাস্থ্যকর্মী থেকে শুরু করে কোনো কর্মকরতারই করোনাভাইরাস প্রতিরোধের প্রয়োজনীয় পোশাক ও সরঞ্জাম নেই।

স্থল বন্দরগুলোর দিকে প্রায় কোনো নজরই দেওয়া হলো না।

বলা হচ্ছে, করোনা প্রতিরোধে ডাক্তার-বিশেজ্ঞদের নিয়ে ১০টি কমিটি করা হয়েছে। কমিটিতে থাকা ডাক্তারদের কেউ কেউ ইতোমধ্যে বলেছেন, কমিটিতে থাকার বিষয়টি তিনি নিজেই জানেন না। করোনাভাইরাস পরীক্ষার উন্নতমানের পর্যাপ্তসংখ্যক কিট নেই। ঢাকার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ডাক্তার-নার্স-কর্মচারী কারোরই করোনাভাইরাস প্রতিরোধের প্রয়োজনীয় পোশাক নেই। রাজশাহী, পাবনা-চট্টগ্রামের তিনটি সদর হাসপাতালের কয়েকজন ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পোশাক দূরের কথা, প্রশিক্ষণ বা নির্দেশনাও পাননি তারা। চট্টগ্রামের একজন ডাক্তার বলছিলেন, জ্বর নিয়ে একজন রোগী হাসপাতালে আসলেন। এটা কি সাধারণ জ্বর না করোনাভাইরাস, পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। আমার বা নার্সের বা কর্মচারীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধের পোশাক নেই।

৩. ১৬ কোটি মানুষের দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষাগার মাত্র একটি! ঢাকার আইইডিসিআর’র মতো আরও কিছু অস্থায়ী পরীক্ষাগার স্থাপন কি অসম্ভব ছিল? খুলনা বা যশোরে কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে তাকে ঢাকায় এনে পরীক্ষা করতে হবে। তাকে আনা হবে বাসে বা ট্রেনে। এতে আরও কত মানুষের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। বিষয়গুলো নীতিনির্ধারক পর্যায়ে গুরুত্বই পায়নি।

৪. এ কথা জানাই ছিল যে, করোনাভাইরাস দেশের বাইরে থেকেই দেশে ঢুকতে পারে। কিন্তু প্রতিরোধে যা করা সম্ভব ছিল, দৃশ্যমান হচ্ছে তা করা হয়নি। এখন সতর্কতার জন্যে স্যানিটাইজার বা হাত ধোয়ার প্রচারণা চালানো খারাপ কিছু নয়। কিন্তু, রাস্তায় রাস্তায় পানি-সাবানের ব্যবস্থা করার চেষ্টা অন্তত করা যেত। বাজার থেকে একদিনের মধ্যে স্যানিটাইজার উধাও হয়ে যাওয়ার পর ঘোষণা এসেছে, একজন একটির বেশি স্যানিটাইজার কিনতে পারবেন না। স্যানিটাইজার কেনার সামর্থ্য কতজনের আছে? যারা বাজার থেকে সব স্যানিটাইজার কিনে ফেলছেন, তারা কি ভাবছেন নিজেরা পরিচ্ছন্ন থাকলেই করোনামুক্ত থাকা যাবে? আপনার আশেপাশে যারা আছেন বা আপনার বাসার যে গৃহকর্মী বা গাড়ি চালক যদি পরিচ্ছন্ন না থাকেন? এককভাবে করোনাভাইরাসমুক্ত থাকার রোগ এটা নয়। আমরা ব্যক্তিগত বা জাতীয় কোনোভাবেই তা অনুধাবন করতে পারছি বলে মনে হয় না। ইতালির সেনাপ্রধান বা ইরানের এমপি এমনকী সর্বোচ্চ ক্ষমতার খামেনির উপদেষ্টাকে করোনা করুণা বা ভয় করেনি।

s.mortoza@gmail.com

https://www.thedailystar.net/bangla/%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A4/%E0%A6%95%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A3%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE-138400

6
My respected teachers and colleagues working in South Asian University published an important book: "Against the Nation: Thinking Like South Asians"

About Against the Nation
Against the Nation invites readers to explore South Asia as a place and as an idea with a sense of reflection and nuance rather than submitting to the conventional understanding of the region merely in geopolitical terms. The authors take the readers across a vast terrain of prospects like visual culture, music, film, knowledge systems and classrooms, myth and history as well as forms of politics that offer possibilities for reading South Asia as a collective enterprise that has historical precedents as well as untapped ideological potential for the future.

Table of contents
Preface and Acknowledgements
Beginnings: Against the Nation and Thinking Like South Asians
I. 'Official' Imaginings of South Asia and Its Contradictions
1. SAARC Setbacks and Thinking beyond the Boundaries of Its Nation-States
2. Seeing Like South Asians: Moving beyond Narrow National Frames
3. The Idea of South Asia: Beyond the Intellectual Dependence on the Statist Perspective
4. Anxieties of SAARC: An Experiential Reading through South Asian University
5. South Asia: Between Dream and Actuality
II. 'Unofficial' Reimagining of South Asia
6. Beyond History, against the Present: Preliminary Thoughts on Reimagining 'South Asia'
7. An Emotive-Intellectual Inclination to another South Asia!
8. Localising South Asia, Theoretically
9. 'South Asia' as an Idea and a Problem of Modernity
III. Towards a South Asian Knowledge System
10. In Defence of 'Area Studies' in South Asia
11. Reclaiming Social Sciences and Humanities: Notes from South Asia
12. Anthropological South Asia: Thinking through Utopias Amidst Intellectual Hegemonies
13. Universities, Classrooms and Intellectuals: The Struggle to Create a South Asian Knowledge System
14. Buddhist Categories, Contemporary World and Sociology: Incomplete Thoughts towards Possibilities of Social Theory and Modes of Thinking in South Asia
15. Bringing the Thinking of Jiddu Krishnamurti into Politics
16. Thinking of Myth and Folklore in the Twenty-first Century
IV. South Asia in Popular Politics
17. Online South Asia and Its Mediated Politics
18. A Melodramatic South Asia: Perusing a Performative-scape
19. In the Frame of the Popular Cinema Despite the Hegemony of Hindi
20. The Sound of Silence: Of the Shrinking Public Sphere in South Asia
21. Reformulating South Asia: Artists' Travels and Possibilities of a New Cartography
22. The Cultural Politics of Hatred in South Asia
Index
About the Authors

Reviews
“Perera, Pathak and Kumar have rescued the idea of South Asia from its statist straitjacket and infused it with new and rich cultural meaning...” –  Sugata Bose, Gardiner Professor of History, Harvard University,

“­This volume represents the first serious attempt to move beyond an artificial and policy-driven definition of South Asia… ­The authors have lent it a strategic and historical weight that points toward a new kind of future for its peoples.” –  Faisal Devji, Professor of Indian History, University of Oxford,

“Weaving together myth, folklore, art and politics, this volume views the region from the perspective of an experiment in transnational cooperation-the South Asian University…” –  Roma Chatterji, Professor of Sociology, Delhi School of Economics, University of Delhi,

“­This volume is an unconventional and bold attempt at revisiting and reimagining South Asia in all its diverse perspectives. ­The attempt is timely and refreshing. It will intellectually stimulate and empower the readers at the same time.” –  S.D. Muni, Professor Emeritus, School of International Studies, Jawaharlal Nehru University, New Delhi, and Former Ambassador and Special Envoy, Government of India,

“­This book will interest both proponents and sceptics of South Asia, not only in understanding or inversely nullifying the viability of South Asianness in the future but also in flagging its strength and weaknesses in the past…” –  Imtiaz Ahmed, Professor of International Relations and Director, Centre for Genocide Studies, University of Dhaka,




https://www.bloomsbury.com/uk/against-the-nation-9789388630245/

7
ভাষার সম্মান নির্ভর করে সেই ভাষাটা মানুষের মুখে বা কাগজে কিভাবে ব্যবহার হচ্ছে তার উপর। কোথাও বক্তৃতা করছেন সেটা যদি আন্তর্জাতিক কোন জরুরী আলোচনা কিংবা আন্তর্জাতিক মহলের কোন অনুষ্ঠান না হয়ে থাকে কিংবা শ্রোতাদের মধ্যে আন্তর্জাতিক মহলের গুরুত্বপূর্ণ উপস্থিতি না থেকে থাকে, তাহলে সেখানে কেন ইংরেজিতে বক্তব্য প্রদান করতে হবে? এটা কি ইংরেজি ভাষার চর্চার উদ্যেশ্যে নাকি অন্য ভাষার প্রতি আপনার দক্ষতার প্রমাণ প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে?

আমাদের সাধারণ জনগণের মুখের ভাষার কথা বাদই দিলাম। আমাদের সুশীল সমাজের কিছু সুশীল নাগরিকদের টেলিভিশনের টকশোতে কিংবা গণমাধ্যমের সাক্ষাতকারে বাংলা বলার মাঝখানে কিছুক্ষণ ইংরেজি বলা বা কোন কোন বাক্য বাংলা ইংরেজি মিশিয়ে বলে নিজেকে শিক্ষিত আধুনিকতার পরিচয় দেয়া যেন স্বাভাবিক দৃশ্য। শহরকেন্দ্রিক বিভিন্ন সভা কিংবা অনুষ্ঠানের বক্তাদের ভাষার দিকে লক্ষ করলে বোঝাই যায় না যে তারা বাংলার সাথে ইংরেজি ঢোকাচ্ছেন না ইংরেজির সাথে বাংলা?


https://www.thedailycampus.com/opinion/39309/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9D%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0

8
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এসেছে নতুন বই ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব: দার্শনিক ভাবনা’। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক মো. নূরুজ্জামানের লেখা এ বই চিন্তার জগতকে আরো প্রসারিত করবে বলে ধারণা করছেন পাঠক শুভানুধ্যায়ীরা। এর আগে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বাংলা ভাষায় হাতেগোনা দুয়েকটি বই পাওয়া গেলেও দার্শনিক প্রেক্ষাপটে লেখা বাংলা ভাষার প্রথম বই এটি।

এবারের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় জাতীয় সাহিত্য প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব নিয়ে লেখা এ মৌলিক গ্রন্থটি। বইমেলার ৩০১-৩০৩ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। এর আগেও বিজ্ঞানের দর্শন এবং সমাজচিন্তা নিয়ে বেশ কয়েক মৌলিক গ্রন্থ লিখেছেন এই অধ্যাপক।

বইগ্রন্থনার প্রেক্ষাপট এবং এর বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যাপক মো. নূরুজ্জামান বলেন, ‘যেসব প্রযুক্তির সাহায্যে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব সাধিত হবে, যেমন- বস্তুর অন্তর্জল, বিগ ডাটা, ভার্চুয়াল বাস্তবতা, শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এসব নিয়ে এ বইয়ে আলোচনা করা হয়েছে। শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি শিক্ষা প্রদানের উপায়সহ শিক্ষার প্রকৃতিতে যে ব্যাপক পরিবর্তন আনবে তা তুলে ধরা হয়েছে। এ গ্রন্থে শিক্ষার কেন্দ্রে চলে আসা বিষয়সহ মানববিদ্যার ভবিষ্যৎ আলোচিত হয়েছে।’

শিল্প-বিকাশের নানা পর্বে শক্তিশালী প্রযুক্তির আবিষ্কার বিভিন্ন শিল্পবিপ্লব ঘটিয়েছে। বিকাশের এ ইতিহাসে আমরা দেখতে পাই বাষ্পীয় শক্তির আবিষ্কার প্রথম শিল্পবিপ্লব ঘটায়। এভাবে বৈদ্যুতিক শক্তি দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব, ডিজিটাল প্রযুক্তি তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সাধন করে এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, যন্ত্রশিক্ষণ ইত্যাদির সংযোজনের ফলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব শুরু হয়।
এ সকল বিপ্লবের প্রভাব কেবল শিল্পের ক্ষেত্রে সীমিত থাকেনি। এটি শিক্ষা, রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতিসহ আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি শিল্পবিপ্লবই মানুষের জীবনযাপনের উপায় ও উপাদানের মধ্যে নতুনত্ব আনে। তবে ঘটে যাওয়া তিন শিল্পবিপ্লবের তুলনায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে পরিবর্তনের গতি অনেক বেশি, এর ক্ষেত্র আরাে বিস্তৃত। এটি কেবল মানুষের চারপাশকে পরিবর্তন করবে না, এটি সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মানুষের প্রকৃতিকেও পরিবর্তন করবে। মানুষের প্রতিযোগী হবে তারই তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কোনাে যন্ত্র। এমনকি কোনাে ব্যক্তি নিজেকে যতটুকু জানবে তার চেয়ে বেশি জানবে এরূপ কোনাে যন্ত্র। তাই এই বিষয়গুলোর আলোচনা গুরুত্ব পেয়েছে গ্রন্থটিতে।

দার্শনিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরার বিষয়ে অধ্যাপক নূরুজ্জামান বলেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের অন্যতম প্রযুক্তি বিগ ডাটা’র পদ্ধতিতত্ত্ব, জ্ঞানতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করে ডাটা বিজ্ঞানীর মতো ডাটা দার্শনিকের প্রয়ােজনীয়তাকেও তুলে ধরা হয়েছে। যে প্রযুক্তি শিল্পবিপ্লবের তৃতীয় ধাপ থেকে চতুর্থ ধাপের সৃষ্টি করেছে; সেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার স্বরূপ, ইতিহাস, এর বহুমাত্রিক ব্যবহার ও জ্ঞানতত্ত্ব আলোচনা করা হয়েছে। এসব প্রযুক্তি থেকে সৃষ্ট সামাজিক-নৈতিক-অর্থনৈতিক সংকটের স্বরূপ ও দায় সম্পর্কিত ভাবনাসমূহ এ গ্রন্থের অন্যতম আলোচ্য বিষয়।’


https://www.thedailycampus.com/bookfair/39134/%E0%A6%9A%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%AC-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5

9
বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে আগামী পাঁচ বছরে ৩ লাখ ৬১ হাজার ৪০০ দক্ষ কর্মী নেবে জাপান—এ খবর গত আগস্ট মাসের। এর মধ্যে চার মাস পার হয়ে গেছে। জাপান সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের এ নিয়ে চুক্তি হয়েছে। ১৪টি শ্রেণিতে (ক্যাটাগরি) এ কর্মী নেবে জাপান। তবে কর্মীদের জাপানি ভাষা জানতে হবে। জাপানের ইমিগ্রেশন বিভাগ এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, প্রথম বছর দেশটি ভিসা দেবে ৪৭ হাজার ৫৫০ জনকে।

চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম থেকে দীর্ঘদিন ধরেই কর্মী নিচ্ছে জাপান। এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হলো বাংলাদেশ।

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) ইতিমধ্যেই জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে। বিএমইটির মহাপরিচালক মো. শামছুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মানুষের আগ্রহ ব্যাপক। ভাষা শেখার জন্য অনেক আবেদন আসছে। কিন্তু সংখ্যা নির্দিষ্ট। অনেক ক্ষেত্রে পরীক্ষা নিয়ে বাছাই করা হচ্ছে।’

কোন শ্রেণিতে কত লোক
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে জাপান সবচেয়ে বেশি লোক নেবে নার্সিং কেয়ার শ্রেণিতে। এ সংখ্যা ৬০ হাজার। জাপানের মানুষের গড় আয়ু ৮৪ বছর হলেও ১০০ বা তার অধিক বয়সী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার। বয়স্ক এসব মানুষের সেবা দেওয়ার জন্যই এ শ্রেণিতে বেশি লোক নেওয়ার চাহিদা রয়েছে দেশটির।

এ ছাড়া রেস্তোরাঁ শ্রেণিতে ৫৩ হাজার, নির্মাণ (কনস্ট্রাকশন) শ্রেণিতে ৪০ হাজার, ভবন পরিষ্কার শ্রেণিতে ৩৭ হাজার, কৃষিতে ৩৬ হাজার ৫০০, খাবার ও পানীয় শিল্প শ্রেণিতে ৩৪ হাজার, সেবা শ্রেণিতে ২২ হাজার, মেটেরিয়ালস প্রক্রিয়াজাতকরণ শ্রেণিতে ২১ হাজার ৫০০, অটোমোবাইল রক্ষণাবেক্ষণ শ্রেণিতে ২১ হাজার ৫০০, জাহাজনির্মাণে ১৩ হাজার, মৎস্যশিল্পে ৯ হাজার, শিল্প যন্ত্রপাতিতে ৭ হাজার, ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিতে ৪ হাজার ৭০০ এবং এয়ারপোর্ট গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং অ্যান্ড এয়ারক্রাফট রক্ষণাবেক্ষণ শ্রেণিতে ২ হাজার ২০০ লোক নেবে জাপান।

দুই ধরনের ভিসা
লম্বা সময়ের বিবেচনায় বাংলাদেশি কর্মীদের দুই ধরনের ভিসা দেবে জাপান। ভিসা শ্রেণি-১ ও ভিসা শ্রেণি-২। ভিসা শ্রেণি-১ হচ্ছে বিশেষায়িত দক্ষ (স্পেসিফাইড স্কিলড) কর্মী ভিসা। ১৪ শ্রেণির দক্ষ কর্মীরা পাঁচ বছরের জন্য এ ভিসা পাবেন। তবে এ ভিসার আওতায় কোনো কর্মী পরিবারের কোনো সদস্য নিয়ে জাপান যেতে পারবেন না।

আর ভিসা শ্রেণি-২ হচ্ছে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য জাপানে থাকার সুবিধা পাওয়া। এই ভিসা পেলে বাংলাদেশি কর্মীরা পরিবারের সদস্যদেরও জাপানে নিয়ে যেতে পারবেন। এতে আবেদনের পূর্ব শর্ত হচ্ছে ভিসা শ্রেণি-১ থাকা। যাঁরা তাঁদের কাজের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন, তাঁরাই পাবেন এ ভিসা। অবশ্য ২০২১ সাল থেকে এই আবেদন নেওয়া শুরু হবে। সুযোগটি আবার সবার জন্য অবারিত নয়। শুধু নির্মাণ শ্রেণি ও জাহাজনির্মাণ শ্রেণিতে যাঁরা ভিসা-১ পাবেন, তাঁরাই পাবেন এ সুযোগ। পরের টানা ১০ বছর জাপানে থাকার পর দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতিও মিলতে পারে।

কোথায় শিখবেন জাপানি ভাষা
জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ না নিয়ে কেউ জাপানে যাওয়ার সুযোগ পাবেন না। বিএমইটির অধীনে ২৬টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার) চার মাস মেয়াদি জাপানি ভাষা শিক্ষার কোর্স চালু করা হয়েছে। প্রতিটিতে প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন ৪০ জন করে।
এ ছাড়া রয়েছে বেসরকারি পর্যায়ে কারিগরি ও ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেমন মিরপুর ১০ নম্বরে রয়েছে আন্তর্জাতিক ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘একুশ’ (www. ekushinternationallanguagecentre. com।

বিএমইটির প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (মিরপুর), শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা টিটিসি (মিরপুর), বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (চট্টগ্রাম), খুলনা টিটিসি, রাজশাহী টিটিসি, রংপুর টিটিসি, পাবনা টিটিসি, রাঙামাটি টিটিসি, বান্দরবান টিটিসি, নোয়াখালী টিটিসি, ময়মনসিংহ টিটিসি, নীলফামারী টিটিসি, যশোর টিটিসি, দিনাজপুর টিটিসি, মাদারীপুর টিটিসি, নরসিংদী টিটিসি, মাগুরা টিটিসি, মৌলভীবাজার টিটিসি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ টিটিসি, কুষ্টিয়া টিটিসি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিটিসি, জয়পুরহাট টিটিসি, গাইবান্ধা টিটিসি, ঝিনাইদহ টিটিসি, প্রবাসীকল্যাণ ভবন (ঢাকা), জামালপুর টিটিসি ও নেত্রকোনা টিটিসি।

প্রশিক্ষণের পর পরীক্ষায় বসেন কর্মীরা। উত্তীর্ণ হলে জাপানের ব্যবস্থাপনায় আরও চার মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এরপর শিক্ষানবিশ হিসেবে তাঁদের জাপানে নিয়ে যাওয়া হয়।
সরকারি কেন্দ্রের প্রশিক্ষণ ফি এক হাজার টাকার মতো হলেও বেসরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের চার মাসের কোর্স ফি ২০ হাজার টাকা।
একুশের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নূরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘খরচ বেশি তবে আমরা খুব যত্নের সঙ্গে জাপানি ভাষা শেখাচ্ছি।’

বেতন কত
জাপানের শ্রম আইন অনুযায়ী একজন কর্মীর ন্যূনতম বেতন ঘণ্টায় বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭০০ টাকা। কর্মীরা দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। সে হিসাবে একজন কর্মী মাসে পাবেন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকার মতো। কিছু ক্ষেত্রে অবশ্য সপ্তাহে ৪৪ ঘণ্টা কাজ করার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বেতনের টাকা দেওয়া হয় ব্যাংক হিসাবে।

সার্বিক বিষয়ে বিএমইটির মহাপরিচালক শামছুল আলম জানান, এ পর্যন্ত ২৮টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে প্রশিক্ষণ দেওয়াসহ জাপানে লোক পাঠানোর ব্যাপারে সহযোগিতা করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। টাকা নেওয়ার অভিযোগে একটির অনুমতিপত্র বাতিলও করা হয়েছে। বাকিরা কাজ করছে। জাপানি ভাষা সরকারি-বেসরকারি যেকোনো কেন্দ্র থেকে শিখলেও কোনো অসুবিধা নেই বলেও জানান তিনি।

https://www.prothomalo.com/economy/article/1632943/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A7%87

10
গাড়ি, ইলেকট্রনিকস পণ্য ও যন্ত্রাংশের বড় উৎপাদক দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৯০। ইতালিতে কয়েক দিন আগেও হাতে গোনা কিছু মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। কিন্তু এখন দেশটিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ২৭০ এবং মারা গেছে অন্তত সাতজন। ফলে দেশটির সরকার শিল্পঘন উত্তরাঞ্চলের কিছু জায়গায় সরকারি ভবন, বিদ্যালয় ও খেলাধুলা বন্ধ করে দিয়েছে।

ওদিকে জাপানেও আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বের শীর্ষ ১২টি অর্থনীতির মধ্যে অন্তত ৪টি এখন এই ভাইরাস সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে জার্মানি রীতিমতো খাদের কিনারে। খাদ থেকে পড়লেই মন্দা।



https://www.prothomalo.com/economy/article/1641764/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87

11
লিখছি বাংলায়। সুতরাং ভাষার গালগল্প বলতে বাঙলা ভাষার গালগল্পের কথাই বলছি। গালগল্প শব্দের আভিধানিক অর্থ কথাবার্তা। কিন্তু এর ব্যবহারিক অর্থ মিথ্যা কথা বলে নিজেকে গৌরব দান। ভাষার ক্ষেত্রে মিথ্যা কথায় কীভাবে নিজেকে (বা ভাষাকে) গৌরব দান করা যায়, তার উদাহরণ মনে হয় বাংলাদেশ।

ভাষাভিত্তিক পরিচয়কে আশ্রয় করে যে বাংলাদেশী আইডেন্টিটির সূচনা হল, সেই আত্নপ্রতিষ্ঠার, আত্নমর্যাদার জায়গাটিতে বাংলা ভাষার নিজস্ব অবস্থান আজ নড়বড়ে। উচ্চ আদালত থেকে শুরু করে নিন্মশ্রেণির দরকারি অদরকারি সকল কাজ চালানোর জন্য বাংলা ভাষা আজও স্থান করে নিতে পারেনি।


https://www.thedailycampus.com/opinion/39226/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA

12
চীন থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ছড়িয়েছে ভয়াবহ করোনাভাইরাস। দেশটিতে করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট রোগ কোভিড-১৯–এ আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা এক দিনে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। দেশটির একটি হাসপাতালে অন্য অসুস্থতা নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।

তবে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চীনের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত ব্যক্তির সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি।তাই ভাইরাসটি নিয়ে নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।

13
বিদেশভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব চীনের বাইরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় এ ভ্রমণসতর্কতা দেওয়া হয়েছে। তবে তা নিষেধাজ্ঞা নয়। তারপরও বিদেশে যেতে হলে ভ্রমণকালীন সতর্কতা কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।

 
করোনাভাইরাস নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ঢাকা। ছবি: প্রথম আলো
করোনাভাইরাস নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ঢাকা। ছবি: প্রথম আলো
বিদেশভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব চীনের বাইরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় এ ভ্রমণসতর্কতা দেওয়া হয়েছে। তবে তা নিষেধাজ্ঞা নয়। তারপরও বিদেশে যেতে হলে ভ্রমণকালীন সতর্কতা কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাস নিয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে আজ রোববার আইইডিসিআরের পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা এ সতর্কবার্তা দেন। এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শুরুতে চীনভ্রমণের বিষয়ে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশে থেকে সারা বিশ্বে ভ্রমণের জন্য এই সতর্কতা দেওয়া হয়েছে।
মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, চীনের বাইরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এসব রোগীর অনেকেই কখনো চীনে যাননি বা কোনো চীনা ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেননি। আবার অনেকের ক্ষেত্রে সংক্রমণের উৎস জানা যাচ্ছে না। ফলে করোনাভাইরাস নিয়ে পরিস্থিতি বৈশ্বিকভাবে জটিল হচ্ছে।

14
Development Strategies and Issues / Why Study Development Studies?
« on: February 24, 2020, 10:06:18 AM »
Development studies is a multidisciplinary subject that focuses on the evolution of nations from political, cultural, geographical, and socio-economic perspectives. It emerged as an academic discipline during the late part of the 20th century amid growing concerns for third world economies struggling to establish themselves in the postcolonial era. More recently, academics turned their attention towards Western states, seeking to address today's (and tomorrow's) most pressing issues by studying their cultural and political development. In other words, development studies is about understanding the current political landscape by examining their origins, which then enables academics, politicians, and world charity organizations to make better plans for the future.


https://www.thebritishacademy.ac.uk/blog/what-is-development-studies


https://www.masterstudies.com/article/why-study-development-studies/

15
বাংলাদেশের বর্তমান ভাষা-পরিস্থিতির সাপেক্ষে বলতে পারি, বাংলা ভাষাপ্রশ্নে যুক্তির বদলে আবেগকে প্রশ্রয় দেওয়া, উপযোগিতার পরিবর্তে ঐতিহ্যের দোহাই ব্যবহার এবং সর্বাঙ্গীণ ব্যবহারের তুলনায় সাহিত্যিক এলিট রূপকে আলোচনা-পর্যালোচনায় প্রধান করে তোলা—এ তিনটিই ব্যবহারিক দুনিয়া থেকে বাংলা ভাষা দ্রুত অপসৃত হওয়ার কারণ। তিনটিরই এমন মুখচ্ছবি আছে যে সহসা এগুলোকে বাংলার পক্ষের উপাদান বলেই মনে হয়। এমনকি যারা সচেতনভাবে বাংলার পক্ষে প্রচারণা চালান, তাঁরাও অজ্ঞাতে এ তিন বালাইয়ের শিকার হন। এ কারণেই বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এগুলোকে চিনে নেওয়া দরকার।


https://www.prothomalo.com/special-supplement/article/1640922/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81

Pages: [1] 2 3