Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Fahmi Hasan

Pages: [1] 2 3 ... 9
9
তুমি আসলেই ভাল মানুষ না, তোমাকে দিয়ে কিছুই হবে না, তুমি এই কাজ করতে পারবে না এর চেয়ে বরং অন্য কিছু কর, এটা তোমার দ্বারা সম্ভব না, তোমার ভবিষ্যৎ খুব খারাপ দেখতে পাচ্ছি, তুমি এমন হলে কেন? এধরণের নেতিবাচক কথার সাথে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচিত।

 বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন নেতিবাচক মন্তব্য আমাদের মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। তখন আমরা মনের অজান্তেই এসব নেতিবাচক মন্তব্যগুলো বিশ্বাস করি এবং এর প্রতি নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে থাকি। আমরা হয়তো এসব মন্তব্যের সাথে নিজেদেরকে কখনোই মিলিয়ে দেখি না যে, আসলেই কি আমি তাই? যেমন: কেউ আমাদেরকে অপবাদ দিলে আমরা কষ্ট পাই। আমরা কষ্ট পাব কেন? অন্যের মিথ্যা অপবাদের জন্য আমাদের তো কষ্ট পাওয়ার কথা না! যেখানে সে মিথ্যাচার করছে! আমরা কষ্ট পাই কারণ আমরা বিষয়টি বিশ্বাস করি তাই। আবার তখন সেই বিশ্বাস থেকেই আমরা হয়তো কোন প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রমান করার চেষ্টা করি যে আমরা এমন না।

 ছোটবেলা থেকেই আমাদের পরিবার থেকে বা আমাদের সমাজ থেকে বিভিন্ন নেতিবাচক কথা শুনতে শুনতে আমাদের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়। তারপর আস্তে আস্তে আমাদের নিজেদের সক্ষমতার প্রতি বিশ্বাস, নিজের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতা এবং আত্মবিশ্বাস কমে যেতে থাকে। যার ফলে তৈরি হয় নিজের প্রতি বিভিন্ন নেতিবাচক ধারণা। যেমন আমি তো ভালো স্টুডেন্ট না, আমার দ্বারা কোন কিছু সম্ভব না,আমি তো পারি না,আমি অন্যদের মত না, আমার সক্ষমতা কম, আমি কালো, আমি বেটে, আমি শুকনো, আমি অসুন্দর, অন্যের কাছে আমার গুরুত্ব নেই, সবাই আমাকে প্রত্যাখ্যান করবে ইত্যাদি। যখন আমাদের মধ্যে এ ধরনের নেতিবাচক বিশ্বাস তৈরি হয় তখন আমরা অন্যের সমালোচনা বা আচরণ দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়ে থাকি। আবার আমরা যদি আমাদেরকে নেতিবাচক ভাবে মূল্যায়ন করি তাহলে তা আমাদের আচরণে ফুটে ওঠে যা আমাদেরকে অন্যদের দ্বারা নেতিবাচকভাবে মূল্যায়নের সুযোগ করে দেয়।

 তাই প্রথমে আমরা আমাদের রিসোর্স সম্পর্কে সচেতন হবো। এর একটি লিস্ট করে নিজেকে অবগত করবো যে, যেকোন সময় আমি এই রিসোর্সগুলো আমার কাজে লাগাতে পারি। রিসোর্স বলতে আমাদের নিজেদের সক্ষমতা, আমাদের ভালো কোন গুণাবলী, আমাদের দক্ষতা ইত্যাদি । এছাড়া রয়েছে আমাদের পরিচিত অনেকেই যাদের মধ্যে কেউ আমাকে পরিশ্রম দিয়ে সাহায্য করতে পারে, কেউ আমাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করতে পারে, কেউ আমাকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারে, কেউ আমাকে কোন জিনিস দিয়ে সাহায্য করতে পারে, কোন নেতিবাচক আবেগের সময় কেউ আমার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকতে পারে, আবার কেউ আমাকে সু-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতে পারে, তারাও আমার রিসোর্স।

আমার রিসোর্স সম্পর্কে সচেতনতার পাশাপাশি, আমি আমাকেই কোন প্রকার শর্ত ছাড়া গ্রহণ করতে পারি অর্থাৎ আমি স্বীকৃতি দিতে পারি, আমি ঠিক আমার মতোই, আমি ঠিক আমার আঙুলের ছাপের মতো অনন্য। কোন প্রকার নেতিবাচক মূল্যায়ন ছাড়াই আমি আমাকে ভালোবাসতে পারি। আমি যেমন, ঠিক সেভাবেই যেন আমাকে গ্রহণ করতে পারি। অন্যের কাছ থেকে নেতিবাচক মূল্যায়ন আসবেই, তাদের মুখ বন্ধ করার ক্ষমতা আমার নেই । আমার ক্ষমতা আছে, আমি তাদের কথা গ্রহণ করবো কি করবোনা তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার। আমি নিজের প্রতি এবং অন্যের প্রতি সদয় এবং ন্যায়নিষ্ঠ থাকতে পারি। আমি আমার ভুলের স্বীকৃতি দিতে পারি। আমি আমার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে পারি। আর যদি কোন নেতিবাচক কিছু আমার মধ্যে থেকেই থাকে তাহলে তা আমি আমার “উন্নয়নের ক্ষেত্র” (Areas of Improvement) হিসাবে দেখতে পারি।


 

লেখক: মোঃ আবু তারেক, সাইকোলজিস্ট, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।

10


জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস ২০২১ উপলক্ষ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আয়োজন করছে “Bangabandhu - DIU Online Art Competition 2021 (বঙ্গবন্ধু- ডিআইইউ অনলাইন আর্ট কম্পিটিশন ২০২১)”। বাংলাদেশের যেকোন কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন (কলেজের শিক্ষার্থী ‘ক- বিভাগ’ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ‘খ- বিভাগ’ -এ অন্তর্ভুক্ত হবেন)। উভয় বিভাগের জন্যই ছবি আঁকার বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে “আমার অঙ্কনে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা”। 

প্রতিযোগিতার মূল পর্ব আয়োজিত হবে ২০ আগস্ট ২০২১ তারিখ (শুক্রবার), যা সম্পূর্ণ অনলাইন ভিত্তিক প্রতিযোগিতা। অংশগ্রহণকারীদের অবশ্যই নির্দিষ্ট আবেদনপত্রের মাধ্যমে আবেদন বা রেজিস্ট্রেশন করতে হবে আগামী ১৯ আগস্ট (বিকাল ৪ টার) মধ্যে। প্রতিযোগিতার রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ ফ্রি।

প্রতিযোগিতায় উভয় বিভাগ থেকেই চ্যাম্পিয়ন পাবেন- ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা এবং রানার- আপ পাবেন- ৫০০০ (পাঁচ হাজার) টাকা। এছাড়াও সকল অংশগ্রহণকারীদের অংশগ্রহণের জন্য ই-সার্টিফিকেট  প্রদান করা হবে।
রেজিস্ট্রেশন এবং বিস্তারিত জানতেঃ
https://dsa.daffodilvarsity.edu.bd/bangabandhuartcompetition2021/

11
চীনা দার্শনিক কনফুশিয়াস বলেছিলেন  –
“He who wished to secure the good of others, has already secured his own.”
অর্থাৎ, যে ব্যক্তি অন্যের কল্যানের ইচ্ছা পোষণ করে সে প্রকৃত প্রক্ষে নিজের কল্যানই নিশ্চিত করে।


সামাজিক সংগঠনে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে মানুষের কল্যাণে কাজ করার প্রেরণা পাওয়া যায়, ইতিবাচক গুণাবলী তৈরী হয়, মানুষের মধ্যে নেতৃত্ব-গুণ তৈরী হয়। দায়িত্বশীলতা বাড়ে, সামাজিক দায়বদ্ধতা বাড়ে। একজন সামাজিক সংগঠনের কর্মী গান আবৃত্তি কিছু যদি নাও জানে তবুও তিনি একজন সংগঠন না করা মানুষের চেয়ে আলাদা। সামাজিক সংগঠন সবার মতকে শ্রদ্ধ করা, সদস্য হিসেবে নিজ দায়িত্ব পালন করা, নিজেকে বিকশিত করা, একসঙ্গে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হওয়া সহনশীল হওয়া, ইত্যাদি শেখায়। এছাড়াও সুনির্দিষ্ট কিছু মূল্যবোধের ভিত্তিতে কার্যক্রম পরিচালনা করতে ও শিক্ষা দেয় সামাজিক সংগঠন। একজন সফল মানুষ হিসেবে পুঠিগত বিদ্যার চেয়ে বাস্তব জীবনমূখী অর্জিত বিদ্যা ঢের বেশি প্রয়োজনীয়!

আজকের তরুণ সমাজের এসব ইতিবাচক পরিবর্তনের মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি চেঞ্জ টুগেদার ক্লাব ২০১৭ সালে তাঁদের যাত্রা শুরু করে। মূলত সামাজিক জীব হিসেবে দায়বদ্ধতা থেকেই তাঁদের এই পথচলা! সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য “ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি চেঞ্জ টুগেদার ক্লাব” সবসময় নিয়োজিত !

শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা কিংবা ঈদসহ যেকোনো পরিস্থিতিতে গরিব-দুস্থ শিশু, নিম্ন আয়ের পরিবার, অসুস্থ ও বয়স্ক নাগরিকদের সহায়তায় সবসময় এগিয়ে গেছে “ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি চেঞ্জ টুগেদার ক্লাব।” নিজের ক্যাম্পাসকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতেও প্রতি সেমিস্টারে “ক্যাম্পাস ক্লিনিং প্রোগ্রাম” অন্যতম একটি সিগনেচার প্রোগ্রাম। এছাড়াও খেলাধুলা এবং শারীরিক চর্চাকে সবসময় অনুপ্রাণিত করে থাকে! ড্যাফোডিলের ক্লাবসমূহ কর্তৃক আয়োজিত একমাত্র স্পোর্টস ইভেন্ট ‘ক্লাব কাপের’ (ফুটবল) ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন “ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি চেঞ্জ টুগেদার ক্লাব।”



https://www.facebook.com/www.campustv.ac/videos/4210433582344458

12
ভাবনার জগৎটা গবেষণাকেন্দ্রিক। এর মধ্যে অবসর কোথায়? ফেসবুকে দুনিয়া ঘুরে বেড়ানো, গুগল কিংবা ইয়াহুতে ইচ্ছামতো ঢুঁ মারা, হলিউড, বলিউড কিংবা ফিকশনের কোনো মুভিতে মনোযোগ আকৃষ্ট হয়। কিন্তু এভাবে আর কত? "For good ideas and true innovation, you need human interaction, conflict, argument, debate" বিষয়টি সত্যিই মজার। বিতর্ক চর্চার প্লাটফর্ম তৈরি করা এবং বিতর্ক চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যুক্তিবোধে শানিত করা, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানচর্চার মধ্য দিয়ে একটি সচেতন যুবসমাজ গড়ে তোলাই ক্লাবের মূল উদ্দেশ্য। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি, রাজনীতি-সচেতনতা তৈরি এবং সর্বোপরি দেশের ইতিহাস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে সচেতন করা ডিবেটিং ক্লাবের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।


বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের বিতর্ক প্রতিযোগিতাসহ দেশের বিভিন্ন বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ ক্লাবের বিতার্কিকরা নিয়মিত অংশগ্রহণ করে এবং সাফল্য অর্জন করে। মননশীল ভাবনায় উৎসাহ জাগানোর লক্ষ্যে ২০০৪ সালে ডিবেটিং ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়।মূলত ক্লাবের সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও নিষ্ঠার ফলেই এ ক্লাবটির বিতর্ক চর্চা সাংগঠনিক রূপ লাভ করে। শুরুতে মাত্র কয়েকজন সদস্য থাকলেও ক্লাবের বর্তমান সদস্য সংখ্যা প্রায় অনেক গুণ বেড়েছে।পড়াশোনার পাশাপাশি মননশীল চর্চা শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের রাজ্য উন্মোচিত করে। ভাবনার জগৎ, চিন্তার পরিধি বিস্তৃত করে। এ চর্চার ক্ষেত্রে বিতর্ক গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি। সমাজের উন্নতির জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে "ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ক্লাব" সচেষ্ট ভূমিকা পালন করছে। ডিবেটিং ক্লাব প্রতি বছর একটি জাতীয় বিতর্ক উৎসব আয়োজন করে। স্কুল, কলেজ ও ক্লাব পর্যায়ে বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমে বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া ডিবেটিং ক্লাব আন্তঃঅনুষদ বিতর্ক প্রতিযোগিতা, আন্তঃহল বিতর্ক উৎসব আয়োজন করে থাকে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বিতর্কশৈলী বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্লাব নিয়মিত চর্চায় ডিবেট, কর্মশালা ও পাঠচক্রের আয়োজন করে থাকে।


ডিবেটিং ক্লাব মোটেও কোনো সিরিয়াস বা গম্ভীর জায়গা নয়। সদস্যদের আড্ডায় ক্লাব কক্ষটি সারাক্ষণই প্রাণবন্ত থাকে। ক্লাব প্রতি বছর অন্তত একবার বনভোজনের আয়োজন করে। বিতর্কের মঞ্চে দেশ-কাল বিষয়ে ক্লাব সদস্যরা গম্ভীর ও ভারী ভারী বক্তৃতা দিলেও বিতর্কের বাইরে সবাই অত্যন্ত প্রাণবন্ত ও প্রফুল্ল সময় কাটায়। ক্লাবের সিনিয়র-জুনিয়র-সাবেক সদস্য এক দৃঢ় ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ।

https://www.facebook.com/www.campustv.ac/posts/4246183312125969

13
"একটি বই একশত জন বন্ধুর সমান কিন্তু একজন ভালো বন্ধু পুরো একটি লাইব্রেরির সমান" --- শ্রদ্ধেয় এ. পি. জে. আবদুল কালামের উক্তিটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় জীবনে একজন ভালো বন্ধুর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা।


বাংলাদেশের প্রায় ১৩০ টি বন্ধুসভার মধ্যে ড্যাফোডিল প্রথমআলো বন্ধুসভা অন্যতম। "বন্ধুত্বপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইতিবাচক বাংলাদেশ বিনির্মাণের" স্বপ্ন নিয়ে প্রায় একযুগ আগে যাত্রা শুরু করে  ড্যাফোডিল প্রথমআলো বন্ধুসভা।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে "একুশে বইমেলা-২০২১" এ প্রকাশিত "অদম্য" ম্যাগাজিন বাংলাদেশের সকল বন্ধুসভার মধ্যে ২য় স্থান অর্জন করেছে। এছাড়াও বন্ধুদের লিখা প্রকাশিত হচ্ছে প্রথমআলো বন্ধুসভার ওয়েবসাইটে।


ঢাকা মহানগর বন্ধু সম্মেলন এবং জাতীয় স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, গাজীপুর এ আয়োজিত "বন্ধু সমাবেশ" সহ জাতীয় কমিটির সকল কর্মকান্ডে ড্যাফোডিল প্রথমআলো বন্ধুসভার বন্ধুরা নিয়মিত অংশগ্রহণ করে থাকেন। জাতীয় কমিটির সহায়তায় USAID, ActionAid, Save the Children ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মসূচী যেমনঃ বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, নারীর ক্ষমতায়ন, বির্তক প্রতিযোগীতা ইত্যাদিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেন।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে মানবলোগো তৈরীর যাত্রা শুরু বন্ধুসভার হাত ধরে এবং চলমান রয়েছে। ড্যাফোডিল বন্ধুসভার উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কর্মকান্ডসমূহঃ ড্যাফোডিলে বসন্ত, একটি সোনালী বিকেল, এসো মিলি প্রাণের টানে, নজরুল জয়ন্তী, শীতবস্ত্র বিতরণ, দুঃখী মানুষের মুখে ঈদের হাসি, পাঠচক্র, সাপ্তাহিক বন্ধু আড্ডা, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, বার্ষিক বনভোজন ইত্যাদি।

পৃথিবীর প্রতিটি সম্পর্ক হোক বন্ধুত্বপূর্ণ!

https://www.facebook.com/www.campustv.ac/posts/4231055053638795

14
“শুদ্ধ সংস্কৃতি, সুস্থ প্রকৃতি” এই বিশ্বাসে কালচারাল ক্লাব এর প্রত্যেকটি সদস্য নিজ নিজ জায়গা থেকে আত্ম বিকাশ ঘটিয়ে দলবদ্ধভাবে দর্শকের মন জয় করে আসছে তাদের দুর্দান্ত এবং সফল সম্পাদনার মধ্য দিয়ে। কারণ তারা বিশ্বাস করে “সুস্থ সংস্কৃতি চর্চাই পারে একটি মানুষকে পরিশুদ্ধ করতে”।


ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সর্ব সক্রিয় সংগঠন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি কালচারাল ক্লাব এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৯ সালের জুন মাসে। এই সংগঠনের অর্জন দেশের সীমানা তেই সীমাবদ্ধ নয়, দেশে এবং দেশের বাহিরে ছড়িয়ে আছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি কালচার ক্লাবের নাম, ঠিক যেমন শীতের কৃষ্ণচূড়ার পাতা ছড়িয়ে থাকে সবুজ মাঠে।


বিশ্ববিদ্যালয়, আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ এবং জয়ী হওয়ার পাশাপাশি আয়োজনের পিছনেও থাকে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি কালচারাল ক্লাব এর বিরাট অবদান। Art Felicity, Foundation Day, Convocation, DIU Band fest, Asian University President Forum এর সাংস্কৃতিক পর্বের মতো আয়োজনের মধ্য দিয়ে তারা বারবার তাদের সফলতা, ঐক্যবদ্ধতা এবং প্রতিভাকে প্রমাণ করে গেছে বিশ্ববাসীর কাছে।

https://www.facebook.com/www.campustv.ac/videos/332009098582815

15


নাটকের জয় হোক -এই প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে অল স্টারস ড্যাফোডিল তার যাত্রাপথ শুরু করে ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত সাংস্কৃতিক সংগঠন অল স্টারস ড্যাফোডিল।


মঞ্চ, অভিনয়, নাচ, গান কিংবা সংলাপের জাদুতে বার বার মুগ্ধ করেছে দর্শককে। ভালোবাসা আর শুভেচ্ছা পেয়েছে দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে।

দেখতে দেখতে ১১ বছর পার করে এক যুগের মাইল ফলকে পা রেখেছে। এই দীর্ঘ পথ চলায় তাঁদের আছে বহু অর্জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিয় বনমায়ার নামকরণ করা হয় অল স্টারস ড্যাফোডিলের নাটকের নামানুসারে।


তাদের ঝুলিতে আছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরষ্কার ও সম্মাননা। অল স্টারস ড্যাফোডিলের উল্লেখযোগ্য নাটক - গাহি সাম্যর গান, বনমায়া, স্বত্তা, আমার বনলতা, আমরা তোমাদের ভুলে গেছি, ট্র‍্যাজেডি মার্চ ৭১, আমরা তোমাদের ভুলবো না, উড়ালপঙখী, সান্তালহুল, অসমাপ্ত, ঠুসি, মানুষ ব্যাপ্ত মানুষ, নিখোঁজ শব্দের খোঁজে, চেতনায় ২১, সুখপাখি, একটি ভাষার মুক্তি।

উল্লেখযোগ্য প্রযোজনা - রুদ্রাণী, জীবনের প্রতিচ্ছবি, খন্ডিত কথামালা, বোকা বাক্সে বন্দী জীবন, উৎসবের বাংলাদেশ, ভাটির কথা।

https://www.facebook.com/www.campustv.ac/videos/357938652558176

Pages: [1] 2 3 ... 9