Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - kamrulislam.te

Pages: [1]
1
Textile Engineering / কল-রেডি
« on: March 13, 2020, 10:30:16 AM »
ছবিতে মার্ক করা "কল-রেডি"
আজ বলবো পর্দার আড়ালের নায়কদের গল্প: ১৯৪৮ সালের কথা। বিক্রমপুরের শ্রীনগর থানার মঠবাড়িয়া গ্রামের সহোদর দুই ভাই দয়াল ঘোষ ও হরিপদ ঘোষ। পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে মাইকের ব্যবসা শুরু করলেন। প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল আই এম অলওয়েজ রেডি, অন কল এট ইয়োর সার্ভিস। বছরখানেক পরই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘কলরেডি’। বাংলার ইতিহাসের এক জ্বলন্ত সাক্ষী। বাঙালির প্রধান প্রধান আন্দোলন-সংগ্রামের সভা-সমাবেশে ছিল এই কলরেডি মাইক কোম্পানি। কেবল বাণিজ্যিক নয়, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বিভিন্ন রাজনৈতিক সমাবেশে বাকিতেও ফ্রি পর্যন্ত সেবা দিয়েছে কলরেডি। বিশেষ করে স্বাধীনতাযুদ্ধে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে কলরেডি বিনেপয়সায় সেবা দিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের অংশীদার হয়েছিল। বিশ্বখ্যাত ৭ মার্চের জনসভায়ও ছিল কলরেডি'র মাইক। বঙ্গবন্ধুর শ্বাস-প্রশ্বাসে দুলছিল কলরেডির মাইক্রোফোন, কাঁপছিল মাইকগুলো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পূর্ব ও পরবর্তী সব রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ সভাসমাবেশে কলরেডির উপস্থিতি ছিল খুবই স্বাভাবিক। মওলানা ভাসানী, কমরেড মণি সিংহ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবার জনসভা মানেই ছিল ‘কলরেডি’। বাংলাদেশের মাইক ব্যবসা জগতের অগ্রগামী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এটিই ছিল শীর্ষে।
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চে রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণে কলরেডি'র যে মাইকগুলো ছিল, সেগুলো অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে বসেছে। ওই দিন জনসভায় ব্যবহৃত মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ডটি আজো সংরক্ষিত আছে কলরেডি'র কাছে। সেদিন যেসব অ্যামপ্লিফায়ার ব্যবহার করা হয়েছিল তার মধ্যে ৭টি অ্যামপ্লিফায়ার এখনও আছে। আছে চারটি মাইক্রোফোন। জাদুঘরে এসব সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা একান্ত প্রয়োজন।
-কলরেডি'র  পরিচালকদের সম্মান ও কলরেডির উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।। ❤❤❤কপি

2
জাস্ট ইমাজিন, আপনি একজন ২৪/২৫ বছর বয়েসী,  ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েট। নিজের পছন্দের মানুষকে বিয়ে করেছেন ঘরোয়াভাবে, সেও ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েট। বিয়েতে দুইপক্ষের কেউই অযথা খরচ করতে চাননি, বরং দম্পতি যেন একটা ব্যাকাপ নিয়ে সংসার শুরু করতে পারে সেইজন্যে দুইপক্ষ থেকে দেয়া প্লাস গিফট টিফট মিলায়ে তিনচার লাখ টাকা ব্যাংকে ডিপোজিট করে দেয়া হল।

আপনারা হাজব্যান্ড ওয়াইফ ওয়ার্কিং কাপল। দুইজনে মিলে ঢাকাশহরে মাসে ৫০/৬০ হাজারের মত ইনকাম করেন। বনশ্রীতে দুইজন একটা নিরিবিলি, ছোট আ্যপার্টমেন্ট ভাড়া নিসেন নিজেদের সংসার সাজাইতে। বাড়িভাড়া এবং অন্যান্য খরচ কভার করে ফিউচারের জন্যে প্রতিমাসে ১২/১৪ হাজার টাকা সেভ করতে পারছেন। আপনারা বাস্তববাদী কাপল, লোক দেখানো অযথা খরচের ধার ধারেন না। পুরো আ্যপার্টমেন্ট ছিমছাম, সাদামাটা কিন্তু নিজেদের মত করে সাজানো। একজন গেম খেলতে পছন্দ করে দেখে একটা কনসোল আর দুইজন মুভি দেখার জন্যে একটা বিগ স্ক্রীনের টিভি, এই যা এক্সট্রা লাক্সারি! আর হ্যা, মাসে বইয়ের অথবা অন্য হবির জন্যে দেড়/দুই হাজার এক্সট্রা খরচ যায়!

আপনাদের একজনের অফিস গুলশানে, আরেকজনের ধানমন্ডিতে। পাবলিক বাসে করে যেতে আসতে লাগে মাত্র এক/দেড়ঘন্টা। প্রতিদিন অফিস থেকে বিকাল পাঁচটায় বের হয়ে ছয়টা সাতটার মধ্যে বাসায় ফিরে আসেন। এসে দুইজন মিলে রান্না বান্না করে, রাত দশটার মধ্যে খাওয়া দাওয়া - নামাজ কালামের পাট চুকিয়ে, গল্পগুজব, নেটফ্লিক্স-ইউটিউবে চিল করে ঘুম। বৃহস্পতিবার ব্যতিক্রম। সেইদিন অফিস শেষে বাইরে ডেট, অথবা রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া। মাসের দুই শুক্রবার যার যার বাসায় সময় দেয়া, কিছু সময়ে ফ্রেন্ডদের সাথে হ্যাংআউট, বছরে দুই একবার কক্সবাজার/সাজেক ট্যুর দেয়া। শনিবারে সপ্তাহের বাজার আর বাসার কাজটাজ দুইজনে মিলে করে ফেলা। আবার নেক্সট পাঁচদিনের জন্যে প্রিপারেশান!

মোটামুটি একটা ডিসেন্ট, স্টেডি লাইফ, রাইট? খুব বেশি আ্যম্বিশাস না, জাস্ট ডিসেন্ট লাইফ। দুই তিন বছর পরে দুইজনের কম্বাইন্ড ইনকাম মাসে ৭০/৮০ হাজারের মত প্লাস ব্যাংকে জমা ৩/৪ লাখ টাকা। এইবার দুইজনে মিলে ফিউচার প্ল্যান শুরু।

একদম স্বপ্নের মত, না?

আমরা যারা নির্বিরোধী মানুষ হতে চাই, জাস্ট ফ্যামিলি পার্সন হতে চাই, বাবামায়ের/আত্মীয়দের কাছাকাছি থাকতে চাই, তারা সবাই এই স্বপ্নটাই দেখি, দেখতেই থাকি।

শুধু হিসাবটাই মেলে না!

যেই সাধারণ জীবন আমাদের স্বাভাবিকভাবেই পাওয়ার কথা, পুরো জীবনীশক্তি নিংড়ে দিয়েও কেন আমাদের সেই জীবনকে রূপকথার মত কল্পনা করতে হয়! :)
©

3
Textile Engineering / We have nothing!
« on: March 10, 2020, 11:59:43 AM »
Such a very beautiful thinking!
We shouldn't forget that we have nothing.
May Almighty Allah(SWT) bless us all.

4
1. In this study dyeing of 100% cotton knit fabrics were performed by using reactive dye at different shade percentages (0.5%, 2.0%, 4.0% & 8.0%).
2. Exhaust dyeing method was applied in the experiments for 100% cotton knitted fabrics.
3. Two types of knitted fabric samples (single Jersey & Interlock) were taken for this experiment.
4. Scouring & bleaching was carried out at 98 degree Celsius for 45 minutes while dyeing was carried out at 60 degree Celsius for 60 minutes.
5. Reflectance (%) of the dyed fabric samples were measured after dyeing. The color strength of a dyed fabric is usually expressed by its K/S value.
6. The color strength (K/S) of the dyed samples were also measured from the reflectance (%).





Pages: [1]