Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Mashud

Pages: 1 [2] 3 4
16
Novel Yarns / Fancy yarns
« on: July 10, 2018, 02:25:13 PM »
Fancy yarns are special products of spinning, twisting, wrapping, texturing and knitting, etc. The demand for yarns with structural and/or optical effects is due to the special aesthetic and high decorative appeal to the woven, knitted materials, and other textiles as well. Textile materials that are produced using yarns with effects find applications in normal and high fashion clothing.
Such yarns are also used for decorative textiles like
curtains
carpets
ladies and children Outerwear
Decor materials and textile fabrics in the corporate sector, as for example in the trim of a car or textile furnishing of a hotel lobby are becoming more and more important.
Different types of fancy yarns that are available:
1. Marl Yarn
2. Spiral or Corkscrew yarn
3. Gimp Yarn
4. Diamond Yarn
5. Loop Yarn
6. Snarl Yarn
7. Knop Yarn
8. Slub Yarn
9. Fasciated Yarn
10. Tape Yarn
11. Chainette Yarn
12. Chenille Yarn
13. Ribbon Yarns
14. Composite Yarns
15. Covered Yarns
16. Metallic Yarns

17
Synthetic Yarns / Definition of Synthetic yarn
« on: July 10, 2018, 02:14:54 PM »
Synthetic yarn: Cotton and polyester are the most commonly spun fibers in the world. Cotton is grown throughout the world, harvested, ginned, and prepared for yarn spinning. Polyester is extruded from polymers derived from natural gas and oil. Synthetic fibers are generally extruded in continuous strands of gel-state materials.

There are two types of polyester yarns: filament and spun Filament yarns are made by taking the single polyester filaments, grouping them together and then twisting or air-entangling them to make them workable. A monofilament yarn has just one, single polyester fiber that is usually not twisted.

18
Spun Yarns / Definition of Textile Yarn
« on: July 10, 2018, 02:04:43 PM »
Yarn is a long continuous length of interlocked fibres, suitable for use in the production of textiles, sewing, crocheting, knitting, weaving, embroidery and rope making. Thread is a type of yarn intended for sewing by hand or machine. Modern manufactured sewing threads may be finished with wax or other lubricants to withstand the stresses involved in sewing.  Embroidery threads are yarns specifically designed for hand or machine embroidery.

19
Textile Fibres / Definition of Textile fiber and History
« on: July 10, 2018, 01:57:56 PM »
A textile is a flexible material consisting of a network of natural or artificial fibres (yarn or thread). Yarn is produced by spinning raw fibres of wool, flax, cotton, hemp, or other materials to produce long strands. Textiles are formed by weaving, knitting, crocheting, knotting, or felting.

The related words fabric and cloth are often used in textile assembly trades (such as tailoring and dressmaking) as synonyms for textile. However, there are subtle differences in these terms in specialized usage. A textile is any material made of interlacing fibres, including carpeting and geotextiles. A fabric is a material made through weaving, knitting, spreading, crocheting, or bonding that may be used in production of further goods (garments, etc.). Cloth may be used synonymously with fabric but is often a piece of fabric that has been processed.

The discovery of dyed flax fibres in a cave in the Republic of Georgia dated to 34,000 BCE suggests textile-like materials were made even in prehistoric times. Textile machinery at the Cambrian Factory, Llanwrtyd, Wales in the 1940s. The production of textiles is a craft whose speed and scale of production has been altered almost beyond recognition by industrialization and the introduction of modern manufacturing techniques. However, for the main types of textiles, plain weave, twill, or satin weave, there is little difference between the ancient and modern methods.

20
কালো আঙ্গুরে অনেক গুণ আছে। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর কালো আঙ্গুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। শুধু হার্ট বা ত্বকই নয়, দৃষ্টিশক্তি থেকে শুরু করে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এমনই বেশ কিছু শারীরিক সমস্যায় দারুণ কাজ দেয় এই আঙ্গুর।

আসুন জেনে নিন কালো আঙ্গুরের কিছু গুণ….

১) মিশিগান ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে , কালো আঙ্গুর খেলে হৃদপিণ্ডে রক্ত চলাচল ভাল হয়। এর ফাইটোকেমিক্যাল হার্টের পেশীকে সুস্থ রাখে। পাশাপাশি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

২) কালো আঙ্গুরে থাকে লুটেন এবং জিয়াজ্যানথিন, যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

৩) ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর কালো আঙ্গুর ত্বকে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। এর ফলে বলিরেখা, কালো ছোপ, শুষ্ক ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় কালো আঙ্গুর খুবই উপকারী।

৪) কালো আঙ্গুরে রয়েছে ভিটামিন সি, কে এবং এ যা দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়াও এই আঙ্গুরের ফ্ল্যাবনয়েডস, খনিজ, অর্গ্যানিক অ্যাসিড কোষ্ঠ্যকাঠিন্য এবং হজমের সমস্যা ও কিডনির বিভিন্ন সমস্যায় ভালো কাজ দেয়।

৫) কলোরাডো ইউনিভার্সিটির ক্যান্সার সেন্টারের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কালো আঙ্গুর ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে উল্ল্যেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করে।

৬) ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে কালো আঙ্গুর।

৭) মস্তিস্কের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে কালো আঙ্গুর। স্মৃতিশক্তি বাড়ায়, মাইগ্রেন, অ্যালঝাইমার্সের মতো রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে কালো আঙ্গুরের।

21
ফিটনেস ধরে রাখার জন্য সবচেয়ে ভাল ব্যায়াম হচ্ছে নিয়মিত হাঁটা। কারণ এটি হার্ট ভাল রাখে, হৃদরোগ-কোলেস্টরেল, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে, পেশী মজবুত করে। আর এর সবই পাওয়া যায় একেবারে বিনামূল্যে।


আপনি কি নিজেকে ফিট রাখার জন্য নিয়মিত হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তবে এই টিপসগুলো মনে রাখুন:

নিজেকে অতিক্রম করুন

শুরুতেই মাইলের পর মাইল হাঁটার আশা করবেন না। প্রথমে নিজের সাধারণ হাঁটার যে গতি সেটা অতিক্রম করুন। তবে ধীরে, যেমন স্বাভাবিকভাবে যদি এক কিলোমিটার হাঁটতে আপনার ১৫ মিনিট সময় লাগে, তবে এখন থেকে চেষ্টা করুন ১২ মিনিটে সেই পথটুকু অতিক্রম করতে। এভাবেই ধীরে ধীরে সময়ের কমিয়ে পথের দূরত্ব বাড়ান।

জুতা স্টাইলের জন্য নয়

আরামদায়ক জুতা পরুন, এটি হাঁটার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত হাঁটতে হলে পায়ের জন্য সঠিক মাপের নিচু জুতা নির্বাচন করুন। দোকানে গিয়ে মোজা ও জুতা পরে কয়েক মিনিট হেঁটে তারপর কিনুন। 

ট্রাক করুন
বর্তমানে ফিটনেস ট্রাকার বেশ জনপ্রিয়। হাঁটার সময় ট্রাকার অন রাখুন। এতে কত পা ফেলছেন, কতটুকু পথ ‍অতিক্রম করছেন, এতে করে কত ক্যালরি পুড়ছে সবই দেখা যায়।  এটি আপনার রুট পরিকল্পনা এবং আপনার ব্যায়ামের রুটিন ঠিক করতে সাহায্য করবে।

পর্যাপ্ত বিশ্রাম

অফিসে কাজ করলে সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। তেমনি নিয়মিত হেঁটে শরীরেরও পরিশ্রম হয়। তাই নিজেকেও একটি দিন ছুটি দিন। সাপ্তাহিক এই বিরতিতে বিশ্রাম নিন, এতে শরীর পরবর্তীতে আরও ভাল কার্যক্ষম হয়।

22
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবাসাইটে জানানো হয়, চোখে ব্যথা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এসব পন্থা অবলম্বন করে সহজেই নিরাময় করা যায়। তবে সমস্যা বেশি হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

ঠাণ্ডা পানি

কনজাংটাইভ বা চোখের সাদা অংশের প্রসারিত রক্তনালীগুলোর কারণে চোখ লাল হয়ে থাকে। ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে চোখের এই যন্ত্রনাদায়ক রক্তনালীগুলো শিথিল করার মাধ্যমে লালভাব দূর করা যেতে পারে। এছাড়াও পরিষ্কার কাপড়ে বরফের টুকরা নিয়ে আক্রান্ত চোখে ব্যবহার করলেও উপকার পাওয়া যায়।

কান্না

চোখ ব্যথা সারাতে কান্নাকাটিও করতে পারেন। চোখের পানি মূলত হালকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা চোখের ব্যকটেরিয়ার ধুয়ে ফেলতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এটি চোখ আদ্র রাখে, ফলে চোখে ঘর্ষণের ফলে তৈরি ব্যথা কম হয়।

অ্যাপল সাইডার ভিনিগার

একই পরিমাণ পানি ও অ্যাপল সাইডার ভিণিগার মিশিয়ে তুলার বলের সাহায্যে চোখের পাতায় মাখিয়ে নিতে হবে। অ্যাপল সাইডার ভিনিগারের মাইক্রোবায়াল উপাদান ব্যকটেরিয়া ধ্বংস করতে সহায়ক।

ঠাণ্ডা চামচ

বরফশীতল পানিতে দুতিন জোড়া চামচ ডুবিয়ে রাখে সেটা চোখের উপর ধরে রাখুন। চামচের ঠাণ্ডাভাব ফুরিয়ে গেলে চামচ পরিবর্তন করে নিতে হবে।

শসা

চোখের নিচের কালোদাগ ও ফোলাভাব দূর করতে সহায়ক এটা সবারই জানা। পাশাপাশি রূপচর্চায় যেভাবে ব্যবহার করা হয় সেভাবে ব্যবহার করলে চোখের ব্যথাও দূর করে এই সবজি।

গ্রিন টি ব্যাগ

চোখ ব্যথার সবচাইতে যন্ত্রনাদায়ক উপসর্গগুলো থেকে মুক্তি দেয় গ্রিন টি’য়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান।

এক কাপ গরম পানিতে গ্রিন টি ব্যাগ ডুবিয়ে রাথতে হবে যতক্ষণ না গরম পানি ঘরের তাপমাত্রায় আসে। পরে কাপটি কয়েক মিনিট ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। তারপর টি ব্যাগ থেকে বাড়তি পানি বের করে নিয়ে টি ব্যাগটি বন্ধ চোখের উপর রাখতে হবে।

অ্যালোভেরা জেল

জ্বলা, প্রদাহ ও আরও অনেকরকম ত্বকের সমস্যা দূর করতে সহায়ক অ্যালোভেরা জেল। চোখ ব্যথার উপসর্গ দূর করতেও এটা কার্যকর। পাতা থেকে জেল বের করে তা কয়েক মিনিট ফ্রিজে ঠাণ্ডা করে চোখের পাতায় মাখতে পারেন।

গোলাপ জল

একটি তুলার বল দিয়ে বন্ধ চোখে গোলাপ জল মাখানোর মাধ্যমে চোখ ব্যথার উপসর্গ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

দুধ ও মধু

দুধে আছে শীতলকারী উপাদান আর মধু একটি সুপরিচিত অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল এজেন্ট। দুধ ও মধু একত্রে মিশিয়ে ব্যবহার করলে ব্যথা ও প্রদাহ কমে তাৎক্ষনিকভাবে।

এক টেবিল-চামচ কুসুম গরম দুধে এক ফোঁটা মধু মিশিয়ে ড্রপারের সাহায্যে চোখে ব্যবহার করতে পারেন।

23
১. গরম কালে বেশি কেমিক্যালের ব্যবহারে ত্বকে প্রভাব পড়ে। চেষ্টা করুন অরগ্যানিক সাবান, অরগ্যানিক ফেস ওয়াশ ব্যবহার করতে। স্নানের সময় আয়ুর্বেদিক সাবান ব্যবহার করুন। গরমে ঘামের ফলে শরীরে জমা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর হবে। ফল বা নিম জাতীয় ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন দিনে ২ বার।

২. গরম কালে সতেজ থাকার সবথেকে বড় উপায় প্রচুর জল খাওয়া। সারাদিন ফলের রস, ডাব খেতে থাকুন। এর ফলে শরীরে জলের সমতা বজায় থেকে স্বাস্থ্য সতেজ লাগবে। যার প্রভাব পড়বে আপানরা চেহারাতেও।

৩.গরমে সবথেকে বেশি সমস্যা হয় অতিরিক্ত ঘামের কারণে। অতিরিক্ত ঘামের ফলে শরীর থেকে জল বেরিয়ে গিয়ে ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকে আবার ভোগেন অতিরিক্ত ঘামের দুর্গন্ধে। ঘাম ও দুর্গন্ধের হাত থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে রাখুন প্রচুর শাকসবজি ও ফল। বিশেষ করে শশা। গরম কালে নিয়মিত ফল, শশা খাওয়ার ফলে ঘাম কমবে, জল তেষ্টাও কম পাবে। ঘামের দুর্গন্ধও কম হবে।

৪. গরম কালে সুতির জামা কাপড় পরার চেষ্টা করুন। গরমে সুতির থেকে ভাল ফেব্রিক আর কিছুই হতে পারে না। সুতি শুধু হালকা নয়, শরীরের পক্ষেও ভাল। সেইসঙ্গেই খেয়াল রাখুন হালকা রঙের জামা কাপড় পরার দিকে। সাদা বা যে কোনও হালকা শেড পরলে গরম কম লাগবে। চেহারায় ফ্রেশনেসও থাকবে।

৫. গরম কালে ব্যাগে রাখুন রোজ ওয়াটার স্প্রে, অ্যালোভেরা জেল, ওয়েট টিস্যু জাতীয় জিনিস। যখনই ক্লান্ত লাগবে ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নিয়ে রোজ ওয়াটার স্প্রে করে নিন বা অ্যলোভেরা জেল লাগিয়ে নিন।

৬. সকালে বের হবার আগে গোসল সেরে নিন। এতে আপনি যেমন নিজেকে পাবেন ফুরফুরে মেজাজে তেমনি কাজের শুরুতেই দিনটা শুরু হবে প্রাণচঞ্চলভাবে। গোসলের পানিতে একফোঁটা গোলাপজল মিশিয়ে নিতে পারেন, এটি আপনাকে প্রশান্তি দেবে।

৭.সকালের নাস্তায় ভারী তেলচর্বি খাবার না রেখে হালকা পানীয় যেমন কমলার জুস কিংবা মিল্ক সেক রাখতে পারেন। এটি আপনাকে একদিকে যেমন মুখরোচক খাবার দিচ্ছে তেমনি আপনার শরীরকে দেচ্ছে সারাদিনের এনার্জি।

৮.সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। আপনার পার্স ব্যাগে কিংবা পকেটে আপনি খুব সেহজেই এটি বহন করতে পারেন। গরমে ঘামে খসখসে কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো। এতে চামড়ায় লালচে দাগ পরে যায় এবং সাথে সাথে এলার্জিজনিত সমস্যাও দেখা দিতে পারে তাই গরমে হাত-মুখ মোছার কাপড় ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

৯.গরমের শুরুতে হালকা রঙের কাপড় পরার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সাদা রঙের কাপড় এই হালকা গরমে বেশি পরতে পারেন, তবে কালো রঙের কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো। কাপড় ব্যবহারের সময় কাপড়টি সম্পূর্ণ সুতি কি না তার দিকে কেনার সময় লক্ষ রাখুন।

১০.এই সময় চুল বেঁধে রাখা চুল ছেড়ে রাখার থেকে ভালো। এতে আপনার গরম তুলনামূলকভাবে কম লাগবে। এই গরমে কোথাও যেতে খোঁপা কিংবা পলিটেইল খুব সহজেই আপনার সঙ্গে মানিয়ে যাবে।

24
গ্রীষ্মেকালে গরম লাগবেই। তবে এ সময় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খেতে পারেন নানান রকম ফল। গরম লাগলেই এই লেখায় আলোচিত খাবারগুলি খেয়ে ফেলবেন। তাহলেই দেখবেন গরমকে আপনি নিমেষে হারিয়ে দিতে পারছেন।জেনে নিন শরীর ঠাণ্ডা রাখতে পারে কোন কোন খাবার-

১. ডাব : এতে রয়েছে প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইটস, যা শরীরে পানির মাত্রা ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে শক্তি বাড়াতেও সাহায়তা করে। তাই গরমকালে প্রতিদিন কম করে একটা ডাব খেতেই হবে।

২. শসা : পানি ও আঁশ থাকার কারণে গরমকে হারাতে শসার কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয় এতে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন থাকার কারণে এটি খেলে শরীর ঠাণ্ডা তো হয়ই, সেই সঙ্গে ক্লান্তিও দূর হয়।

৩. আইসড টি: যারা চা-প্রেমী তাদের জন্য উপযোগী পানীয় আইসড টি। নিজের পছন্দের চা বানিয়ে তা ঠাণ্ডা করে বরফ কুচি মিশিয়ে পান করুন। গরমে লেবু, স্ট্রবেরি, কমলা ইত্যাদি দিয়ে তৈরি চা বেশ উপযোগী।

৪. মিন্ট পাতা : শরীর ঠাণ্ডা রাখতে মিন্ট পাতার কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। তাই গরমকালে খাবারের সঙ্গে মিন্ট পাতা মিশিয়ে খেলে শরীর ভালো থাকে। প্রসঙ্গত, ডালে বা দইয়ে মিন্ট পাতা দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। অথবা চাটনি বানিয়েও খেতে পারেন।

৫. লেবুর পানি : তেষ্টা মেটাতে কোল্ড ড্রিংকস না খেয়ে এবার থেকে লেবুর পানি খাওয়া শুরু করুন। গরমের সময় শরীরকে তাজা রাখতে এটির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে।

৬. নারিকেলের পানি: গরমের দিনে তৃষ্ণা মেটাতে নারিকেলপানির জুড়ি নেই। এই প্রাকৃতিক সুস্বাদু পানীয় রক্তের ইলেট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং এতে শরীর ঠাণ্ডা থাকে। তাছাড়া নারিকেলের শাঁসে আছে প্রচুর আঁশ, প্রাকৃতিক এনজাইম, আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াশ-সহ আরও বেশ কিছু খনিজ উপাদান। তাই নারিকেল খাওয়া গরমে বেশ উপকারী।

৭.সবুজ শাক-সবজি : এই ধরনের খাবারে আঁশ এবং পানির মাত্রা খুব বেশি পরিমাণে থাকে। তাই তো প্রতিটা খাবারের সঙ্গে অল্প করে সবজি খেলে শরীরে পানির মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেইসঙ্গে শরীরও চাঙা হয়ে ওঠে।

৮. দই : গরমকালের সবথেকে শ্রেষ্ঠ খাবার হলো টক দই। কারণ এতে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা শরীরকে চনমনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৯. তরমুজ : কোন ফলে পানির মাত্রা বেশি থাকে? তরমুজে! একদম ঠিক বলেছেন। তাই তো গরমকালে এই ফলটি খাওয়া মাস্ট। কারণ গরমের সময় মাত্রাতিরিক্ত ঘাম হয়। ফলে শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায়। আর এমনটা হলেই ডিহাইড্রেশনের আশঙ্কা বাড়ে। তরমুজে থাকা পানি মানবদেহের এই পানির ঘাটতি দূর করে।

১০. হালকা খাবার খান : গরমকালে খাবার হজম হতে সমস্যা হয়। তাই এই সময় হালকা খাবার খাওয়াই শ্রেয়। বেশি ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার এড়িয়ে চললেই দেখবেন খুব সহজেই গরমকে ডজনখানেক গোল দিয়ে দিতে পেরেছেন। প্রসঙ্গত, এই সময় শরীর ঠিক রাখতে আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে।

 

মরিচ: স্বাদে ঝাল। তবে মরিচ শরীর ঠাণ্ডা রাখে। শুনতে অবাক লাগলেও কথা সত্যি। মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন উপাদান শরীরের রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে। এতে শরীরে ঘাম হয়। আর ঘামই শরীরের বাড়তি তাপ কমিয়ে শরীর ঠাণ্ডা করে আনতে সাহায্য করে।

পেঁয়াজের রস: হিট স্ট্রোক এড়াতে বেশ উপযোগী ঘরোয়া টোটকা পেঁয়াজের রস। এক চামচ পেঁয়াজের রস পান করলে, অতিরিক্ত সূর্য তাপের কারণে শরীর ও মস্তিষ্কের যে কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেগুলো সেরে উঠতে থাকে। তাছাড়া শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে আনতে বুকের উপর খানিকটা পেঁয়াজের রস লাগিয়ে রাখা যেতে পারে। গরমে সালাদের সঙ্গে পেঁয়াজ খাওয়া বেশ উপকারী।

ফলের তৈরি পপসিকল: বাজার থেকে ললি বা আইসক্রিম না কিনে ঘরেই বিভিন্ন মৌসুমি ফল ব্লেন্ড করে পপসিকল তৈরি করে নিন। স্ট্রবেরি, আম, নারিকেলের পানি, তরমুজ ইত্যাদি মিলিয়ে ফ্রিজের বরফ জমার ফ্রেমে দিয়ে জমিয়ে নিন। সঙ্গে দিতে পারেন কমলার সুগন্ধি বা আদার রস। ঠাণ্ডায় অল্প জমে আসতেই প্রতিটি খোপে কাঠি গুঁজে দিতে পারেন।

25
গ্রীষ্মকালীন ফল আম। নানা গুণে ভরপুর সুস্বাদু এই আমকে বলা হয় ফলের রাজা। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তবে পুষ্টিবিদরা বলেন, পাকা হোক কাঁচা হোক যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন আম খুবই উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক এনডিটিভিতে প্রকাশিত আমের কিছু উপকারিতা-

১. শ্বাসকষ্ট থেকে দূরে রাখে

সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে শরীরে ভিটামিন সি-এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে এমন রোগের প্রকোপ কমে যেতে সময় লাগে না। আর আম হলো ভিটামিন সি-এর ভান্ডার। তাই তো এই ফলটি নিয়মিত খাওয়া শুরু করলে শ্বাসকষ্ট থেকে রেহাই মিলে।

২. গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারি

একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে গর্ভবতী নারীরা যদি নিয়মিত এই ফল খাওয়া শুরু করেন, তাহলে দেহের ভেতরে আয়রন, ভিটামিন এ, সি এবং বি৬-এর ঘাটতি দূর হয়। ফলে গর্ভাবস্থায় কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে না।

৩. ব্রণ সমস্যায় কার্যকারী

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ত্বকের পরিচর্যায় এই ফলটিকে কাজে লাগালে ব্রণের সমস্যা তো কমেই, সেই সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে আম দিয়ে বানানো ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে সারা মুখে ভালো করে আম লাগিয়ে মাসাজ করতে হবে। তারপর ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখ।

৪.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

আমের ভেতরে থাকা বিটা-ক্যারোটিন এবং ক্যারোটেনয়েড শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে তোলে যে ছোট-বড় কোনো রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।

৫. হজম শক্তি বাড়ায়

আমের ভেতরে বিশেষ এক ধরনের এনজাইম রয়েছে, যা দ্রুত খাবার হজমে সাহায্য করে।

৬. চোখের জন্য উপকারী

আমে বিদ্যমান ভিটামিন এ চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই নিয়মিত আম এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৭. খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে

আমে উপস্থিত ফাইবার, পেকটিন এবং ভিটামিন সি, কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পলন করে। সেই সঙ্গে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।

৮. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ে

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে সপ্তাহে ৩-৪ বার আমের রস দিয়ে যদি ভালো করে ত্বকের মাসাজ করা যায়, তাহলে ত্বকের ভেতরে পুষ্টির ঘাটটি যেমন দূর হয়, তেমনি ত্বকের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছিদ্রগুলোও খুলতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়তে শুরু করে।

৯. ক্যান্সার রোগকে দূরে রাখে

আমে থাকা কুয়েরসেটিন, আইসোকুয়েরসেটিন,অ্যাস্ট্রাগেলিন ফিসেটিন, মাথাইল গ্যালেট প্রভৃতি উপাদানগুলো কোলোন, ব্রেস্ট, লিউকেমিয়া এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

১০. শরীরে অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় থাকে

আমের মধ্যে থাকা টার্টেরিক, ম্যালিক এবং সাইট্রিক অ্যাসিড শরীরের ভেতরে ‘অ্যালকালাইন ব্যালেন্স’ ঠিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। শরীর সুস্থ রাখতে অ্যাসিডের ভারসাম্য ঠিক রাখাটা জরুরি।

26
রাস্তায় চলতে গেলে কখনো কখনো কুকুরে তাড়া করে। গভীর রাতে বা খুব ভোরে ফাঁকা রাস্তায়ও কুকুরের মুখোমুখি হতে পারেন। তখন কী করবেন? অনেকেই হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েন। তাদের জন্য আজ থাকছে কুকুর থেকে বাঁচার সহজ কিছু পথ—

১. ভয় পাবেন না। যথাসম্ভব নির্বিকার থাকুন। তাহলে কুকুরটিও আপনার প্রতি আগ্রহ হারাবে।

২. দৌড়োনোর চেষ্টা করবেন না। তাতে কুকুরটিও উত্তেজিত হবে।

৩. হাঁটার গতি কমিয়ে দিন। প্রয়োজনে একেবারে থেমে যান। কুকুরটি শান্ত হলে ধীরে ধীরে যান।

৪. কুকুরের দিকে পাশ ফিরে দাঁড়ান। তাতে কুকুরটির মনে আপনাকে নিয়ে ভয় তৈরি হবে কম।

৫. কুকুরটির সঙ্গে সরাসরি চোখাচোখি করবেন না। না হলে কুকুরটি আরো হিংস্র হয়ে উঠতে পারে।

৬. দু’হাত বুকের কাছে মুড়ে রাখুন।

৭. হাতে কিছু থাকলে অন্যদিকে ছুড়ে দিন। কুকুরটি সেদিকে ছুটবে।

৮. হাতে কিছু না থাকলে মাটি থেকে মিছামিছি কিছু কুড়ানোর ভঙ্গি করে অন্যদিকে ছুড়ে দিন।

৯. স্পষ্টভাবে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কুকুরটিকে বলুন, ‘যা’ কিংবা ‘না’।

১০. আপনি যথাযথ আচরণ করলে সচরাচর কুকুরের কাছ থেকে ভয়ের কিছু নেই।

27
পুষ্টি উপাদানে ভরপুর একটি ফল হলো কাঁঠাল। কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এটি ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে এবং ত্বকের সুরক্ষায় সাহায্য করে।

কাঁঠালে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং অল্প পরিমানে ক্যালরি থাকে। এজন্য এটি হজমের সহায়ক। সেই সঙ্গে ওজন কমাতে বেশ কার্যকরী।

প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি এবং প্রোটিন থাকায় কাঁঠাল শক্তির ভালো উৎস। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট দেহে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

কাঁঠালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

এটি শ্বাসযন্ত্রের জন্য বেশ উপকারী। এতে থাকা প্রাকৃতিক নানা উপাদান শরীরে অ্যালার্জির প্রকোপ কমায়। এটি অ্যাজমা রোগীদের জন্যও উপকারী।

কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

এতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগশিয়াম থাকায় এটি হৃৎস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। ফলে ঘুমও ভালো হয়। যাদের ইনসোমিয়া বা ঘুমের সমস্যা আছে তারা ঘুমাতে যাওয়ার আগে কাঁঠাল খেতে পারেন। উপকার পাবেন।

এছাড়া ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ এবং চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাঁঠাল কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সূত্র : অর্গানিক ফ্যাক্টস।

28
মাছ, শবজি কিংবা ঈদের সময় মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে ফিনকিনি দিয়ে রক্ত বের হতে পারে। যা মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। এমন সময় দ্রুত রক্তপাত বন্ধের প্রয়োজন পড়ে। এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে শিখে নিন, কিভাবে সহজে এবং ঘোরোয়া উপায়ে রক্তপাত বন্ধ করবেন।

১. বরফ: রক্তপাত বন্ধের সহজলভ্য একটি উপায় হল বরফ। কেটে যাওয়া স্থানে কয়েকটি বা একটি বরফের টুকরো চেপে ধরে রাখুন। কিছুক্ষণ পরেই দেখতে পাবেন রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেছে।

২. কফি পাউডার: সকালের ঘুম ভাঙ্গার পর এক কাপ কফি দিয়ে অনেকেই দিন শুরু করেন। এই কফির গুঁড়ো রক্তপাত বন্ধ করতে বেশ কার্যকর। যে স্থানে রক্ত পড়ছে সেখানে খানিকটা কফির গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়ে গেছে।

৩. টি ব্যাগ: হঠাৎ করে হাত বা পা কেটে গেলে সেই জায়গায় ব্যবহৃত টি ব্যাগ অথবা নতুন টি ব্যাগ ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে। এবং কাঁটা জায়গায় ঠান্ডা ধরণের অনুভূতি দেবে।

৪. লবণ পানি: লবণ পানি ভাল প্রাকৃতিক প্রতিষেধক । কিছু পানির মধ্যেএক চিমটি লবণ দিয়ে দিন। এবার কাঁটা হাতটি পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। প্রথমে একটু জ্বালাপোড়া করবে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে।

৫. হলুদের গুঁড়ো: রান্নাঘরে সবচেয়ে সহজলভ্য উপাদান হল হলুদ। এই হলুদ গুঁড়ো দিয়ে খুব সহজে রক্ত বন্ধ করা যায়। হলুদ হল প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক। কাটা স্থানে কিছু পরিমাণ হলুদের গুঁড়ো লাগিয়ে নিন। দেখবেন রক্তপাত বন্ধ হয়ে গেছে। সূত্র : প্রিয় ডটকম।

29
প্রতিদিন ১০০ কিসমিস

শুধুমাত্র মিষ্টি খাবারেই কিশমিশের ব্যবহার রয়েছে। তবে মিষ্টি স্বাদের ছোট এই ফলটি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এর রয়েছে অনেকগুলো পুষ্টিগুণ।

জানেন কি?

•    চোখের জন্য আদর্শ খাবার। কিশমিশ দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। কিশমিশে রয়েছে ভিটামিন এ ও বিটা ক্যারোটিন।

•    ফ্যাটবিহীন ফাইবার সমৃদ্ধ কিসমসি হজমশক্তি বাড়িয়ে কোষ্ঠাকাঠিন্য দূর করে। আমাদের শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়।

•    কিশমিশে পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে। এগুলো অ্যাসিডিটি কমায়, কিডনির পাথর করে ও হৃদরোগর ঝুকিঁ কমায়।

•    জ্বর, ঠাণ্ডা ও অন্য সংক্রামক রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।

•    ডায়াবেটিসে আক্রান্তরা কিসমিস খাওয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিতে হবে।

প্রতিদিন ১০০টি পর্যন্ত কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। ১০০ কিসমিস থেকে আমরা ১২৯ ক্যালরি ও ১.৩ গ্রাম প্রোটিন পেতে পারি। 

http://www.banglanews24.com/lifestyle/news/bd/651604.details

30
ভূমিকম্প কী
ভূমিকম্প হচ্ছে ভূমির কম্পন। ভূ অভ্যন্তরে যখন একটি শিলা অন্য একটি শিলার উপরে উঠে আসে তখন ভূমি কম্পন হয়। পৃথিবীপৃষ্ঠের অংশবিশেষের হঠাৎ অবস্থান পরিবর্তন বা আন্দোলনই ভূমিকম্পন। হঠাৎ যদি ঘরের কোনো জিনিস দুলতে শুরু করে—যেমন, দেয়ালঘড়ি, টাঙানো ছবি বা খাটসহ অন্য যেকোন আসবাব—বুঝতে হবে ভূমিকম্প হচ্ছে। সহজ কথায় পৃথিবীর কেঁপে ওঠাই ভূমিকম্প।

সারা পৃথিবীতে বছরে গড়ে ছয় হাজার ভূমিকম্প হয়। এগুলোর বেশিরভাগই মৃদু, যেগুলো আমরা টের পাই না। সাধারণত তিন ধরনের ভূমিকম্প হয়ে থাকে—প্রচণ্ড, মাঝারি ও মৃদু। আবার উৎসের গভীরতা অনুসারে ভূমিকম্পকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়—অগভীর, মধ্যবর্তী ও গভীর ভূমিকম্প। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ভূ-পৃষ্ঠের ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে হলে অগভীর, ৭০ থেকে ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে হলে মধ্যবর্তী এবং ৩০০ কিলোমিটারের নিচে হলে তাকে গভীর ভূমিকম্প হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

ভূমিকম্প কেন হয়
ভূ-অভ্যন্তরে স্থিত গ্যাস যখন ভূ-পৃষ্ঠের ফাটল বা আগ্নেয়গিরির মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে তখন সেই গ্যাসের অবস্থানটি ফাঁকা হয়ে পড়ে আর পৃথিবীর উপরের তলের চাপ ওই ফাঁকা স্থানে দেবে গিয়ে ভারসাম্য বজায় রাখে। তখনই ভূ-পৃষ্ঠে প্রবল কম্পনের অনুভব হয় যা ভূমিকম্প নামে পরিচিত। সাধারণত তিনটি প্রধান কারণে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়ে থাকে—ভূ-পৃষ্ঠের হঠাৎ পরিবর্তন জনিত কারণে, আগ্নেয়গিরি সংঘটিত হওয়ার কারণে ও শিলাচ্যুতি জনিত কারণে।

ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব
ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব সাধারণত কয়েক সেকেন্ড হয়ে থাকে। কিন্তু এই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে হয়ে যেতে পারে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ। ভূমিকম্পের মাত্রা অনুযায়ী ব্যাপক প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে। ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণয়ের জন্য যে যন্ত্র ব্যবহৃত হয় তার নাম রিখটার স্কেল। রিখটার স্কেলে এককের সীমা ১ থেকে ১০ পর্যন্ত। এই স্কেলে মাত্রা ৫-এর বেশি হওয়া মানেই ভয়াবহ দুর্যোগের আশঙ্কা। ভূমিকম্প এক ডিগ্রি বৃদ্ধি পেলে এর মাত্রা ১০ থেকে ৩২ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা—৫ - ৫.৯৯ মাঝারি, ৬ - ৬.৯৯ তীব্র, ৭ - ৭.৯৯ ভয়াবহ এবং ৮-এর উপর অত্যন্ত ভয়াবহ।

ভূমিকম্পের সময় কী করবেন
* ভূমিকম্প হচ্ছে টের পেলে বা খবর পেলে সঙ্গে সঙ্গে ফাঁকা ও উন্মুক্ত স্থানে আশ্রয় নিন।
* উঁচু ভবনে থাকলে এবং বের হতে না পারলে জানালা বা দেয়ালের পাশে অবস্থান না নিয়ে শক্ত কোনো বীম, টেবিলের নিচে অবস্থান নিন।
* হতবিহ্বল না হয়ে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।
* বহুতল ভবনে একই জায়গায় অনেক মানুষ একসঙ্গে না থেকে ভাগ হয়ে আশ্রয় নিন।
* আপনার মুঠোফোনে ফায়ার সাভির্স এবং দরকারি মোবাইল নম্বরগুলো আগাম সতর্কতা হিসেবে আগেই রেখে দিন। বিপদের সময় আপনার কাজে লাগবে।
* দ্রুত নামার জন্য ভবন থেকে লাফিয়ে পড়বেন না।
* ভূমিকম্পের সময় সম্ভব হলে মাথার ওপর শক্তকরে বালিশ অথবা অন্য কোনো শক্ত বস্তু [কাঠবোর্ড, নরম কাপড় চোপড়ের কুণ্ডলি] ধরে রাখুন।
* গ্যাস এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে দূরে অবস্থান নিন।
* উচু ভবন থেকে দ্রুত নামার জন্য লিফট ব্যবহার করবেন না।
* ভূমিকম্পের সময় গাড়িতে থাকলে গাড়ি খোলা জায়গায় থামিয়ে গাড়িতেই থাকুন।
* একবার ভূমিকম্পের পরপরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প হয় যাকে ‘আফটার শক’ বলে। নিজেকে বিপদমুক্ত ভাবতে অন্তত একঘণ্টা সময় নিন।
Ref:  http://www.banglanews24.com/fullnews/bn/455006.html

Pages: 1 [2] 3 4