Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - niamot.ds

Pages: 1 2 [3] 4 5
31
ভাষার সম্মান নির্ভর করে সেই ভাষাটা মানুষের মুখে বা কাগজে কিভাবে ব্যবহার হচ্ছে তার উপর। কোথাও বক্তৃতা করছেন সেটা যদি আন্তর্জাতিক কোন জরুরী আলোচনা কিংবা আন্তর্জাতিক মহলের কোন অনুষ্ঠান না হয়ে থাকে কিংবা শ্রোতাদের মধ্যে আন্তর্জাতিক মহলের গুরুত্বপূর্ণ উপস্থিতি না থেকে থাকে, তাহলে সেখানে কেন ইংরেজিতে বক্তব্য প্রদান করতে হবে? এটা কি ইংরেজি ভাষার চর্চার উদ্যেশ্যে নাকি অন্য ভাষার প্রতি আপনার দক্ষতার প্রমাণ প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে?

আমাদের সাধারণ জনগণের মুখের ভাষার কথা বাদই দিলাম। আমাদের সুশীল সমাজের কিছু সুশীল নাগরিকদের টেলিভিশনের টকশোতে কিংবা গণমাধ্যমের সাক্ষাতকারে বাংলা বলার মাঝখানে কিছুক্ষণ ইংরেজি বলা বা কোন কোন বাক্য বাংলা ইংরেজি মিশিয়ে বলে নিজেকে শিক্ষিত আধুনিকতার পরিচয় দেয়া যেন স্বাভাবিক দৃশ্য। শহরকেন্দ্রিক বিভিন্ন সভা কিংবা অনুষ্ঠানের বক্তাদের ভাষার দিকে লক্ষ করলে বোঝাই যায় না যে তারা বাংলার সাথে ইংরেজি ঢোকাচ্ছেন না ইংরেজির সাথে বাংলা?


https://www.thedailycampus.com/opinion/39309/%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9D%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0

32
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এসেছে নতুন বই ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব: দার্শনিক ভাবনা’। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক মো. নূরুজ্জামানের লেখা এ বই চিন্তার জগতকে আরো প্রসারিত করবে বলে ধারণা করছেন পাঠক শুভানুধ্যায়ীরা। এর আগে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বাংলা ভাষায় হাতেগোনা দুয়েকটি বই পাওয়া গেলেও দার্শনিক প্রেক্ষাপটে লেখা বাংলা ভাষার প্রথম বই এটি।

এবারের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় জাতীয় সাহিত্য প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব নিয়ে লেখা এ মৌলিক গ্রন্থটি। বইমেলার ৩০১-৩০৩ নম্বর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে। এর আগেও বিজ্ঞানের দর্শন এবং সমাজচিন্তা নিয়ে বেশ কয়েক মৌলিক গ্রন্থ লিখেছেন এই অধ্যাপক।

বইগ্রন্থনার প্রেক্ষাপট এবং এর বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যাপক মো. নূরুজ্জামান বলেন, ‘যেসব প্রযুক্তির সাহায্যে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব সাধিত হবে, যেমন- বস্তুর অন্তর্জল, বিগ ডাটা, ভার্চুয়াল বাস্তবতা, শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এসব নিয়ে এ বইয়ে আলোচনা করা হয়েছে। শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি শিক্ষা প্রদানের উপায়সহ শিক্ষার প্রকৃতিতে যে ব্যাপক পরিবর্তন আনবে তা তুলে ধরা হয়েছে। এ গ্রন্থে শিক্ষার কেন্দ্রে চলে আসা বিষয়সহ মানববিদ্যার ভবিষ্যৎ আলোচিত হয়েছে।’

শিল্প-বিকাশের নানা পর্বে শক্তিশালী প্রযুক্তির আবিষ্কার বিভিন্ন শিল্পবিপ্লব ঘটিয়েছে। বিকাশের এ ইতিহাসে আমরা দেখতে পাই বাষ্পীয় শক্তির আবিষ্কার প্রথম শিল্পবিপ্লব ঘটায়। এভাবে বৈদ্যুতিক শক্তি দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব, ডিজিটাল প্রযুক্তি তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সাধন করে এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, যন্ত্রশিক্ষণ ইত্যাদির সংযোজনের ফলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব শুরু হয়।
এ সকল বিপ্লবের প্রভাব কেবল শিল্পের ক্ষেত্রে সীমিত থাকেনি। এটি শিক্ষা, রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতিসহ আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করে। প্রতিটি শিল্পবিপ্লবই মানুষের জীবনযাপনের উপায় ও উপাদানের মধ্যে নতুনত্ব আনে। তবে ঘটে যাওয়া তিন শিল্পবিপ্লবের তুলনায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে পরিবর্তনের গতি অনেক বেশি, এর ক্ষেত্র আরাে বিস্তৃত। এটি কেবল মানুষের চারপাশকে পরিবর্তন করবে না, এটি সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মানুষের প্রকৃতিকেও পরিবর্তন করবে। মানুষের প্রতিযোগী হবে তারই তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কোনাে যন্ত্র। এমনকি কোনাে ব্যক্তি নিজেকে যতটুকু জানবে তার চেয়ে বেশি জানবে এরূপ কোনাে যন্ত্র। তাই এই বিষয়গুলোর আলোচনা গুরুত্ব পেয়েছে গ্রন্থটিতে।

দার্শনিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরার বিষয়ে অধ্যাপক নূরুজ্জামান বলেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের অন্যতম প্রযুক্তি বিগ ডাটা’র পদ্ধতিতত্ত্ব, জ্ঞানতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করে ডাটা বিজ্ঞানীর মতো ডাটা দার্শনিকের প্রয়ােজনীয়তাকেও তুলে ধরা হয়েছে। যে প্রযুক্তি শিল্পবিপ্লবের তৃতীয় ধাপ থেকে চতুর্থ ধাপের সৃষ্টি করেছে; সেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার স্বরূপ, ইতিহাস, এর বহুমাত্রিক ব্যবহার ও জ্ঞানতত্ত্ব আলোচনা করা হয়েছে। এসব প্রযুক্তি থেকে সৃষ্ট সামাজিক-নৈতিক-অর্থনৈতিক সংকটের স্বরূপ ও দায় সম্পর্কিত ভাবনাসমূহ এ গ্রন্থের অন্যতম আলোচ্য বিষয়।’


https://www.thedailycampus.com/bookfair/39134/%E0%A6%9A%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%AC-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%95-%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A5

33
This is a good piece of understanding bilateral trade. We often focus on the trade deficit between India, and China, but forget to highlight other countries. In this way, this work is well suited.


Thanks to the authors.

34
কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হোক, আয় বৈষম্য কমে সকলের জন্য সুন্দর বাংলাদেশ হোক।


ধন্যবাদ আপনাকে।

35
বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে আগামী পাঁচ বছরে ৩ লাখ ৬১ হাজার ৪০০ দক্ষ কর্মী নেবে জাপান—এ খবর গত আগস্ট মাসের। এর মধ্যে চার মাস পার হয়ে গেছে। জাপান সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের এ নিয়ে চুক্তি হয়েছে। ১৪টি শ্রেণিতে (ক্যাটাগরি) এ কর্মী নেবে জাপান। তবে কর্মীদের জাপানি ভাষা জানতে হবে। জাপানের ইমিগ্রেশন বিভাগ এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, প্রথম বছর দেশটি ভিসা দেবে ৪৭ হাজার ৫৫০ জনকে।

চীন, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, মঙ্গোলিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম থেকে দীর্ঘদিন ধরেই কর্মী নিচ্ছে জাপান। এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হলো বাংলাদেশ।

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) ইতিমধ্যেই জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে। বিএমইটির মহাপরিচালক মো. শামছুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মানুষের আগ্রহ ব্যাপক। ভাষা শেখার জন্য অনেক আবেদন আসছে। কিন্তু সংখ্যা নির্দিষ্ট। অনেক ক্ষেত্রে পরীক্ষা নিয়ে বাছাই করা হচ্ছে।’

কোন শ্রেণিতে কত লোক
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে জাপান সবচেয়ে বেশি লোক নেবে নার্সিং কেয়ার শ্রেণিতে। এ সংখ্যা ৬০ হাজার। জাপানের মানুষের গড় আয়ু ৮৪ বছর হলেও ১০০ বা তার অধিক বয়সী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার। বয়স্ক এসব মানুষের সেবা দেওয়ার জন্যই এ শ্রেণিতে বেশি লোক নেওয়ার চাহিদা রয়েছে দেশটির।

এ ছাড়া রেস্তোরাঁ শ্রেণিতে ৫৩ হাজার, নির্মাণ (কনস্ট্রাকশন) শ্রেণিতে ৪০ হাজার, ভবন পরিষ্কার শ্রেণিতে ৩৭ হাজার, কৃষিতে ৩৬ হাজার ৫০০, খাবার ও পানীয় শিল্প শ্রেণিতে ৩৪ হাজার, সেবা শ্রেণিতে ২২ হাজার, মেটেরিয়ালস প্রক্রিয়াজাতকরণ শ্রেণিতে ২১ হাজার ৫০০, অটোমোবাইল রক্ষণাবেক্ষণ শ্রেণিতে ২১ হাজার ৫০০, জাহাজনির্মাণে ১৩ হাজার, মৎস্যশিল্পে ৯ হাজার, শিল্প যন্ত্রপাতিতে ৭ হাজার, ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিতে ৪ হাজার ৭০০ এবং এয়ারপোর্ট গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং অ্যান্ড এয়ারক্রাফট রক্ষণাবেক্ষণ শ্রেণিতে ২ হাজার ২০০ লোক নেবে জাপান।

দুই ধরনের ভিসা
লম্বা সময়ের বিবেচনায় বাংলাদেশি কর্মীদের দুই ধরনের ভিসা দেবে জাপান। ভিসা শ্রেণি-১ ও ভিসা শ্রেণি-২। ভিসা শ্রেণি-১ হচ্ছে বিশেষায়িত দক্ষ (স্পেসিফাইড স্কিলড) কর্মী ভিসা। ১৪ শ্রেণির দক্ষ কর্মীরা পাঁচ বছরের জন্য এ ভিসা পাবেন। তবে এ ভিসার আওতায় কোনো কর্মী পরিবারের কোনো সদস্য নিয়ে জাপান যেতে পারবেন না।

আর ভিসা শ্রেণি-২ হচ্ছে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য জাপানে থাকার সুবিধা পাওয়া। এই ভিসা পেলে বাংলাদেশি কর্মীরা পরিবারের সদস্যদেরও জাপানে নিয়ে যেতে পারবেন। এতে আবেদনের পূর্ব শর্ত হচ্ছে ভিসা শ্রেণি-১ থাকা। যাঁরা তাঁদের কাজের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন, তাঁরাই পাবেন এ ভিসা। অবশ্য ২০২১ সাল থেকে এই আবেদন নেওয়া শুরু হবে। সুযোগটি আবার সবার জন্য অবারিত নয়। শুধু নির্মাণ শ্রেণি ও জাহাজনির্মাণ শ্রেণিতে যাঁরা ভিসা-১ পাবেন, তাঁরাই পাবেন এ সুযোগ। পরের টানা ১০ বছর জাপানে থাকার পর দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতিও মিলতে পারে।

কোথায় শিখবেন জাপানি ভাষা
জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ না নিয়ে কেউ জাপানে যাওয়ার সুযোগ পাবেন না। বিএমইটির অধীনে ২৬টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার) চার মাস মেয়াদি জাপানি ভাষা শিক্ষার কোর্স চালু করা হয়েছে। প্রতিটিতে প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন ৪০ জন করে।
এ ছাড়া রয়েছে বেসরকারি পর্যায়ে কারিগরি ও ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেমন মিরপুর ১০ নম্বরে রয়েছে আন্তর্জাতিক ভাষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘একুশ’ (www. ekushinternationallanguagecentre. com।

বিএমইটির প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (মিরপুর), শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা টিটিসি (মিরপুর), বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (চট্টগ্রাম), খুলনা টিটিসি, রাজশাহী টিটিসি, রংপুর টিটিসি, পাবনা টিটিসি, রাঙামাটি টিটিসি, বান্দরবান টিটিসি, নোয়াখালী টিটিসি, ময়মনসিংহ টিটিসি, নীলফামারী টিটিসি, যশোর টিটিসি, দিনাজপুর টিটিসি, মাদারীপুর টিটিসি, নরসিংদী টিটিসি, মাগুরা টিটিসি, মৌলভীবাজার টিটিসি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ টিটিসি, কুষ্টিয়া টিটিসি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিটিসি, জয়পুরহাট টিটিসি, গাইবান্ধা টিটিসি, ঝিনাইদহ টিটিসি, প্রবাসীকল্যাণ ভবন (ঢাকা), জামালপুর টিটিসি ও নেত্রকোনা টিটিসি।

প্রশিক্ষণের পর পরীক্ষায় বসেন কর্মীরা। উত্তীর্ণ হলে জাপানের ব্যবস্থাপনায় আরও চার মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এরপর শিক্ষানবিশ হিসেবে তাঁদের জাপানে নিয়ে যাওয়া হয়।
সরকারি কেন্দ্রের প্রশিক্ষণ ফি এক হাজার টাকার মতো হলেও বেসরকারি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের চার মাসের কোর্স ফি ২০ হাজার টাকা।
একুশের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নূরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘খরচ বেশি তবে আমরা খুব যত্নের সঙ্গে জাপানি ভাষা শেখাচ্ছি।’

বেতন কত
জাপানের শ্রম আইন অনুযায়ী একজন কর্মীর ন্যূনতম বেতন ঘণ্টায় বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭০০ টাকা। কর্মীরা দিনে ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। সে হিসাবে একজন কর্মী মাসে পাবেন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকার মতো। কিছু ক্ষেত্রে অবশ্য সপ্তাহে ৪৪ ঘণ্টা কাজ করার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বেতনের টাকা দেওয়া হয় ব্যাংক হিসাবে।

সার্বিক বিষয়ে বিএমইটির মহাপরিচালক শামছুল আলম জানান, এ পর্যন্ত ২৮টি রিক্রুটিং এজেন্সিকে প্রশিক্ষণ দেওয়াসহ জাপানে লোক পাঠানোর ব্যাপারে সহযোগিতা করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। টাকা নেওয়ার অভিযোগে একটির অনুমতিপত্র বাতিলও করা হয়েছে। বাকিরা কাজ করছে। জাপানি ভাষা সরকারি-বেসরকারি যেকোনো কেন্দ্র থেকে শিখলেও কোনো অসুবিধা নেই বলেও জানান তিনি।

https://www.prothomalo.com/economy/article/1632943/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%96%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A7%87

36
গাড়ি, ইলেকট্রনিকস পণ্য ও যন্ত্রাংশের বড় উৎপাদক দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৯০। ইতালিতে কয়েক দিন আগেও হাতে গোনা কিছু মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। কিন্তু এখন দেশটিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ২৭০ এবং মারা গেছে অন্তত সাতজন। ফলে দেশটির সরকার শিল্পঘন উত্তরাঞ্চলের কিছু জায়গায় সরকারি ভবন, বিদ্যালয় ও খেলাধুলা বন্ধ করে দিয়েছে।

ওদিকে জাপানেও আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। বিশ্বের শীর্ষ ১২টি অর্থনীতির মধ্যে অন্তত ৪টি এখন এই ভাইরাস সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে জার্মানি রীতিমতো খাদের কিনারে। খাদ থেকে পড়লেই মন্দা।



https://www.prothomalo.com/economy/article/1641764/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%88%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87

37
লিখছি বাংলায়। সুতরাং ভাষার গালগল্প বলতে বাঙলা ভাষার গালগল্পের কথাই বলছি। গালগল্প শব্দের আভিধানিক অর্থ কথাবার্তা। কিন্তু এর ব্যবহারিক অর্থ মিথ্যা কথা বলে নিজেকে গৌরব দান। ভাষার ক্ষেত্রে মিথ্যা কথায় কীভাবে নিজেকে (বা ভাষাকে) গৌরব দান করা যায়, তার উদাহরণ মনে হয় বাংলাদেশ।

ভাষাভিত্তিক পরিচয়কে আশ্রয় করে যে বাংলাদেশী আইডেন্টিটির সূচনা হল, সেই আত্নপ্রতিষ্ঠার, আত্নমর্যাদার জায়গাটিতে বাংলা ভাষার নিজস্ব অবস্থান আজ নড়বড়ে। উচ্চ আদালত থেকে শুরু করে নিন্মশ্রেণির দরকারি অদরকারি সকল কাজ চালানোর জন্য বাংলা ভাষা আজও স্থান করে নিতে পারেনি।


https://www.thedailycampus.com/opinion/39226/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA

38
চেয়ারে ঠিক মত বসে, হেলান দিয়ে পিঠ লাগিয়ে কাজ করার অভ্যাস করা জরুরী। সে ক্ষেত্রে ব্যাক পেইন থেকে কিছুটা হলেও দূরে থাকা সম্ভব।

আপনার এই শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

40
চীন থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ছড়িয়েছে ভয়াবহ করোনাভাইরাস। দেশটিতে করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট রোগ কোভিড-১৯–এ আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা এক দিনে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। দেশটির একটি হাসপাতালে অন্য অসুস্থতা নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।

তবে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চীনের কোনো নাগরিকের সঙ্গে বা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত ব্যক্তির সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি।তাই ভাইরাসটি নিয়ে নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।

41
বিদেশভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব চীনের বাইরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় এ ভ্রমণসতর্কতা দেওয়া হয়েছে। তবে তা নিষেধাজ্ঞা নয়। তারপরও বিদেশে যেতে হলে ভ্রমণকালীন সতর্কতা কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।

 
করোনাভাইরাস নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ঢাকা। ছবি: প্রথম আলো
করোনাভাইরাস নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ঢাকা। ছবি: প্রথম আলো
বিদেশভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব চীনের বাইরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় এ ভ্রমণসতর্কতা দেওয়া হয়েছে। তবে তা নিষেধাজ্ঞা নয়। তারপরও বিদেশে যেতে হলে ভ্রমণকালীন সতর্কতা কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাস নিয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে আজ রোববার আইইডিসিআরের পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা এ সতর্কবার্তা দেন। এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শুরুতে চীনভ্রমণের বিষয়ে সতর্ক থাকার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশে থেকে সারা বিশ্বে ভ্রমণের জন্য এই সতর্কতা দেওয়া হয়েছে।
মীরজাদী সেব্রিনা বলেন, চীনের বাইরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এসব রোগীর অনেকেই কখনো চীনে যাননি বা কোনো চীনা ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেননি। আবার অনেকের ক্ষেত্রে সংক্রমণের উৎস জানা যাচ্ছে না। ফলে করোনাভাইরাস নিয়ে পরিস্থিতি বৈশ্বিকভাবে জটিল হচ্ছে।

42
Development Strategies and Issues / Why Study Development Studies?
« on: February 24, 2020, 10:06:18 AM »
Development studies is a multidisciplinary subject that focuses on the evolution of nations from political, cultural, geographical, and socio-economic perspectives. It emerged as an academic discipline during the late part of the 20th century amid growing concerns for third world economies struggling to establish themselves in the postcolonial era. More recently, academics turned their attention towards Western states, seeking to address today's (and tomorrow's) most pressing issues by studying their cultural and political development. In other words, development studies is about understanding the current political landscape by examining their origins, which then enables academics, politicians, and world charity organizations to make better plans for the future.


https://www.thebritishacademy.ac.uk/blog/what-is-development-studies


https://www.masterstudies.com/article/why-study-development-studies/

43
বাংলাদেশের বর্তমান ভাষা-পরিস্থিতির সাপেক্ষে বলতে পারি, বাংলা ভাষাপ্রশ্নে যুক্তির বদলে আবেগকে প্রশ্রয় দেওয়া, উপযোগিতার পরিবর্তে ঐতিহ্যের দোহাই ব্যবহার এবং সর্বাঙ্গীণ ব্যবহারের তুলনায় সাহিত্যিক এলিট রূপকে আলোচনা-পর্যালোচনায় প্রধান করে তোলা—এ তিনটিই ব্যবহারিক দুনিয়া থেকে বাংলা ভাষা দ্রুত অপসৃত হওয়ার কারণ। তিনটিরই এমন মুখচ্ছবি আছে যে সহসা এগুলোকে বাংলার পক্ষের উপাদান বলেই মনে হয়। এমনকি যারা সচেতনভাবে বাংলার পক্ষে প্রচারণা চালান, তাঁরাও অজ্ঞাতে এ তিন বালাইয়ের শিকার হন। এ কারণেই বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এগুলোকে চিনে নেওয়া দরকার।


https://www.prothomalo.com/special-supplement/article/1640922/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81

44
জগৎবিখ্যাত পণ্ডিত কার্ল মার্ক্স পুঁজিবাদী সমাজ বিশ্লেষণের এক অনন্য নাম। ইউরোপীয় পুঁজিবাদী সমাজের উত্থান এবং তার ক্রমবিকাশ আলোচনা করতে গিয়ে তিনি একের পর এক অতুলনীয় গ্রন্থ লিখেছেন। পৃথিবীর তাবৎ ইতিহাসে কার্ল মার্ক্সের ‘পুঁজি’ তাই বিস্ময়কর দৃষ্টান্ত।



https://www.thedailycampus.com/bookfair/38327/%E0%A6%AC%E0%A6%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE

Pages: 1 2 [3] 4 5