Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Barin

Pages: 1 [2] 3
18
Common Forum / Re: The Power Of Smiling: 7 Health Benefits Of Smiling
« on: March 20, 2020, 04:00:14 PM »
So keep smiling & live long...

19
সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তা মহামারি হলে। বর্তমানে নতুন করোনাভাইরাসকে বিশ্বব্যাপী মহামারি হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এমন সংক্রামক রোগের ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। প্রাচীন যুগে মানুষ যখন বেঁচে থাকার জন্য শিকারের ওপর নির্ভরশীল ছিল, তখন থেকেই সংক্রামক রোগের অস্তিত্ব দেখা যায়।
আজ থেকে ১০ হাজার বছর আগে মানুষ যখন কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিতে থিতু হয়, তখনই মূলত গোষ্ঠী বা সম্প্রদায় তৈরির ধারণা আরও পোক্ত হয়। আর সেই সময় থেকেই সংক্রামক রোগ মহামারিতে রূপ নিতে শুরু করে। ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মা, কুষ্ঠ, ইনফ্লুয়েঞ্জা, গুটিবসন্ত প্রভৃতি বিভিন্ন রোগ নানা সময়ে মহামারির আকার নিয়েছে। মানবসভ্যতা যত উন্নত হয়েছে, মহামারির প্রাবল্য তত বেড়েছে। কারণ, ধীরে ধীরে শহর, গ্রাম গড়ে উঠেছে, জনসংখ্যার ঘনত্ব বেড়েছে। এ ছাড়া বেড়েছে বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ ও বাণিজ্য। ফলে রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে।
আসুন, জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু ভয়ংকর মহামারির কাহিনি, যা অগুনতি প্রাণ কেড়ে নিয়ে বদলে দিয়েছিল ইতিহাস।

১. খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩০ অব্দ: এথেন্স
পেলোপনেসিয়ান যুদ্ধের সময় খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩০ অব্দে একটি রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। বর্তমানের লিবিয়া, ইথিওপিয়া ও মিসর ঘুরে তা গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ রোগে ওই অঞ্চলের মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশের মৃত্যু হয়। ওই রোগের মূল লক্ষণ ছিল জ্বর, প্রচণ্ড তেষ্টা, গলা ও জিব রক্তাক্ত হওয়া, ত্বক লালচে হয়ে যাওয়া ও ক্ষত সৃষ্টি। ধারণা করা হয়, এটি ছিল টাইফয়েড জ্বর। বলা হয়ে থাকে, এমন মহামারির কারণেই স্পার্টানদের কাছে যুদ্ধে হারতে হয়েছিল এথেনিয়ানদের।

২. ৫৪১ খ্রিষ্টাব্দ: জাস্টিনিয়ান প্লেগ
মিসরে প্রথম এই রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে ফিলিস্তিন ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এই মহামারি। পরে পুরো ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে এই প্লেগ তাণ্ডব চালায়। সম্রাট জাস্টিনিয়ান ওই সময় রোমান সাম্রাজ্যের সঙ্গে বাইজেন্টাইনকে একীভূত করার পরিকল্পনা করছিলেন। মহামারিতে সব ভেস্তে যায়। শুরু হয় অর্থনৈতিক সংকট। এই রোগ পরবর্তী আরও দুই শতাব্দী ধরে বিভিন্ন সময়ে মহামারি আকার নিয়েছিল। মারা গিয়েছিল প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ। তখনকার হিসাবে এটি ছিল পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২৬ শতাংশ। এই প্লেগের মূল বাহক ছিল ইঁদুর। মূলত মানুষের চলাচলের মাধ্যমে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে।

৩. একাদশ শতাব্দী: কুষ্ঠ
কুষ্ঠরোগের অস্তিত্ব ছিল আগে থেকেই। কিন্তু মধ্যযুগে ইউরোপে এই রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। কুষ্ঠ ব্যাকটেরিয়াজনিত একটি রোগ। অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত কুষ্ঠ ছিল প্রাণঘাতী রোগ। বর্তমানেও বছরে লাখ লাখ লোক কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার আর এই রোগে মানুষের প্রাণ কেড়ে নিতে পারে না।

৪. দ্য ব্ল্যাক ডেথ: ১৩৫০ সাল
এই মহামারিতে তৎকালীন সময়ে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশের মৃত্যু হয়েছিল। একে বলা হয় একধরনের বুবোনিক প্লেগ। একটি নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়া এ রোগের জন্য দায়ী। দ্য ব্ল্যাক ডেথ নামে খ্যাতি পাওয়া এই মহামারি প্রথমে এশিয়া অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল। পরে তা পশ্চিমে ছড়ায়। একপর্যায়ে পুরো ইউরোপ এই মহামারিতে আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত এলাকায় প্রাণহানির ঘটনা এতই বেড়ে যায় যে রাস্তাঘাটে পড়ে ছিল মানুষের লাশ। এসব লাশ পচে-গলে আরেক দুঃসহ সংকট সৃষ্টি করে। শুধু এই মহামারির কারণে ওই সময়ে ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স যুদ্ধ থেমে যায়। এই প্লেগে জনমিতিগত ও অর্থনৈতিক ব্যাপক পরিবর্তন হওয়ায় ধসে পড়েছিল ব্রিটিশ সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থা।

৫. দ্য গ্রেট প্লেগ অব লন্ডন: ১৬৬৫ সাল
এটিও ছিল বুবোনিক প্লেগ। এতে লন্ডনের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশের মৃত্যু হয়। প্রাথমিকভাবে রোগের উৎস হিসেবে কুকুর-বিড়ালের কথা ভাবা হয়েছিল। রোগের আতঙ্কে তখন নির্বিচারে শহরের কুকুর-বিড়াল মেরে ফেলা হয়। লন্ডনের বন্দর এলাকায় এই প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে।

৬. প্রথম কলেরা মহামারি: ১৮১৭ সাল
কলেরা রোগের প্রথম মহামারির শুরুটা হয়েছিল রাশিয়ায়। সেখানে এতে প্রায় ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। দূষিত পানির মাধ্যমে এই রোগ পরে ব্রিটিশ সেনাদের মধ্যে ছড়ায়। পরে তা ভারতে ছড়ায়, যাতে ১০ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ব্রিটিশ উপনিবেশগুলোতেও কলেরা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। স্পেন, আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপান, ইতালি, জার্মানি ও আমেরিকায়ও কলেরা ছড়িয়ে পড়ে মহামারি আকারে। এসব অঞ্চলে প্রায় দেড় লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। ফলে সব মিলিয়ে ২২–২৩ লাখ লোক মারা যায়। এখানেই শেষ নয়, পরবর্তী আরও দেড় শ বছর ধরে কলেরা বিভিন্ন সময়ে কয়েক দফায় মহামারি আকারে দেখা দিয়েছিল।

৭. তৃতীয় প্লেগ মহামারি: ১৮৫৫ সাল
চীন থেকে এর সূত্রপাত হয়েছিল। পরে তা ভারত ও হংকংয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রায় দেড় কোটি মানুষ এই মহামারির শিকার হয়েছিল। ভারতে এই মহামারি সবচেয়ে প্রাণঘাতী রূপ নিয়েছিল। ইতিহাসবিদেরা বলে থাকেন, এই মহামারিকে উপলক্ষ হিসেবে নিয়ে ভারতে ব্রিটিশ শাসকেরা নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ নেয় এবং সেসবের মাধ্যমে বিদ্রোহ দমন করে।

৮. রাশিয়ান ফ্লু: ১৮৮৯ সাল
ফ্লুর মাধ্যমে সৃষ্ট প্রথম মহামারি ছিল এটি। সাইবেরিয়া ও কাজাখস্তানে এর সূত্রপাত। পরে মস্কো হয়ে ফিনল্যান্ড ও পোল্যান্ডে তা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে ইউরোপেও দেখা দেয় মহামারি। সমুদ্র পেরিয়ে উত্তর আমেরিকা ও আফ্রিকা অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছিল এই ফ্লু। ১৮৯০ সালের শেষ নাগাদ এই রোগে প্রায় ৩ লাখ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।

৯. স্প্যানিশ ফ্লু: ১৯১৮ সাল
এই মহামারিতে বিশ্বব্যাপী প্রায় পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়। ধারণা করা হয়, স্প্যানিশ ফ্লুর উৎপত্তিস্থল ছিল চীনে। চীনা শ্রমিকদের মাধ্যমে তা কানাডা হয়ে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯১৮ সালের শুরুর দিকে এই ফ্লু উত্তর আমেরিকায় দেখা দেয় এবং পরে ইউরোপে ছড়ায়। স্পেনের মাদ্রিদে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ার পর এর নাম হয় ‘স্প্যানিশ ফ্লু’। ১৯১৯ সালের গ্রীষ্মে এই রোগের প্রকোপ কমে আসে। সালফা ড্রাগস ও পেনিসিলিন তখনো আবিষ্কৃত না হওয়ায় স্প্যানিশ ফ্লু অত্যন্ত প্রাণঘাতী রূপে দেখা দিয়েছিল। স্পেনের মোট ৮০ লাখ মানুষ এই ফ্লুতে আক্রান্ত হয়। বিশ্বব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫০ কোটি।

১০. এশিয়ান ফ্লু: ১৯৫৭ সাল
হংকং থেকে এই রোগ চীনে ছড়িয়ে পড়ে। পরে তা ছয় মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র হয়ে যুক্তরাজ্যে ব্যাপকভাবে ছড়ায়। এ কারণে প্রায় ১৪ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়ে। ১৯৫৮ সালের শুরুর দিকে এশিয়ান ফ্লু দ্বিতীয়বারের মতো মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। ওই সময় এশিয়ান ফ্লুতে বিশ্বব্যাপী প্রায় ১১ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই মারা গিয়েছিল ১ লাখ ১৬ হাজার মানুষ। পরে ভ্যাকসিন দিয়ে ওই মহামারি প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়েছিল।


১১. এইচআইভি/এইডস: ১৯৮১ সাল
১৯৮১ সালে এইডস প্রথমবারের মতো শনাক্ত করা সম্ভব হয়। এইচআইভি ভাইরাস মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ধ্বংস করে ফেলে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ১৯২০ সালের দিকে পশ্চিম আফ্রিকায় এই ভাইরাসের উদ্ভব ঘটে। রোগ শনাক্তের পর থেকে এ পর্যন্ত এইডসে বিশ্বব্যাপী সাড়ে তিন কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।



তথ্যসূত্র:
ডিজিজ অ্যান্ড হিস্ট্রি, ফ্রেডারিক সি.কার্টরাইট, ২০১৪
ডিজিজ: দ্য স্টোরি অব ডিজিজ অ্যান্ড ম্যানকাইন্ডস কনটিনিউয়িং স্ট্রাগল অ্যাগেইনস্ট ইট, মেরি ডবসন, ২০০৭
হিস্ট্রি ডট কম
এনসাইক্লোপিডিয়া অব পেস্টিলেন্স, প্যানডেমিকস অ্যান্ড প্লেগস, এড.জোসেফ পি. বায়ার্ন, ২০০৮
ইনফ্লুয়েঞ্জা, দ্য আমেরিকান এক্সপেরিয়েন্স
সোর্স বুক অব মেডিকেল হিস্ট্রি, লোগান ক্লেনডেনিং, ১৯৬০
https://www.prothomalo.com/international/article/1645429/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%AD%E0%A7%9F%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0

20
Sir, Thanks for sharing with us. Need to be follow & apply in our everyday life when we eat & drink these food.

21
DIU In-house Sports / Re: Karate
« on: March 18, 2020, 06:54:22 PM »
Sir, thanks for sharing of karate history in brief..This information may help those who are interested about karate.

22
Thanks for sharing with us.

23
Common Forum / Re: Benefits of an early morning walk.
« on: March 18, 2020, 06:44:52 PM »
Health is wealth. good to know. We need more health awareness post from you.

24
Wow!! Sir, good to know this.

25
Good to know.. this information also create awareness in our society.

28
মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বিশ্ব স্বাস্থ্য জানায় দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় প্রায় ৫০০ জনের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে এবং প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। সংস্থাটির আঞ্চলিক পরিচালক ডক্টর পুনম ক্ষেত্রপাল সিং বলেন, "পরিস্থিতি দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। ভাইরাস যেন আরো মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হতে না পারে তা নিশ্চিত করতে আমাদের অতিস্বত্ত্বর কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।" তিনি বলেন, "বেশি সংখ্যক মানুষের মধ্যে ভাইরাস সংক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এটি যদিও একটি ইঙ্গিত যে ভাইরাস সংক্রমণ বিষয়ক নজরদারি কার্যকরভাবে হচ্ছে, তবে কোভিড-১৯ প্রতিহত করতে যে আমাদের আরো জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে সেটিও স্পষ্ট।" বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে শনাক্তকরণ, পরীক্ষা, চিকিৎসা, আইসোলেশন ও রোগীর সাথে কারা মেলামেশা করেছিলেন তাদের শনাক্তের ওপর। ডক্টর ক্ষেত্রপাল সিং হাত ধোয়া, হাঁচি ও কাশি নিয়ন্ত্রণ এবং সামাজিকভাবে মানুষ থেকে দূরে থাকার ওপর অতিরিক্ত গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, "শুধু এগুলো মেনে চলার মাধ্যমে সংক্রমণ কমানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়।" তবে বিশেষ সম্প্রদায়ের মধ্যে যদি ভাইরাস ছড়িয়েই পড়ে, সেক্ষেত্রে সংক্রমণের হার নিয়ন্ত্রণ করতে দেশগুলোকে আরো শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে।
তখন জরুরি অবস্থায় নেয়া পদক্ষেপের পরিধি এবং গুরুত্ব আরো বাড়াতে হবে। জনসমাগম নিয়ন্ত্রণ করতে স্বাস্থ্য সেবা এবং হাসপাতালের নেটওয়ার্ক তৈরি করা প্রয়োজন হবে।
স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর চাপ কমাতে এবং ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে সামান্য আক্রান্তদের স্বেচ্ছা প্রণোদিত আইসোলেশন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করা হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকাভুক্ত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ১১টি দেশের আটটিতে কোভিড-১৯ নিশ্চিতভাবে শনাক্ত হয়েছে।

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি:

থাইল্যান্ড: ১৭৭ জন
ইন্দোনেশিয়া: ১৩৪ জন
ভারত: ১২৫ জন
শ্রীলংকা: ১৯ জন
মালদ্বীপ: ১৩ জন
বাংলাদেশ: ১০ জন
নেপাল: ১ জন
ভুটান: ১ জন

Source: https://www.bbc.com/bengali/news-51939972

29
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য: বিশ্বের ১৩৫টি দেশ-অঞ্চলে মোট ১ লাখ ৪২ হাজার ৬৪৯ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। মারা গেছেন ৫৩৯৩ জন।

Source: prothomalo.com

30
Common Forum / Re: My Feelings about DIU
« on: March 14, 2020, 05:39:09 PM »
Same feeling of us today & more will be..

Pages: 1 [2] 3