Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Md. Zakaria Khan

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7
61
ভোরের কুয়াশা, দিন ছোট হয়ে যাওয়া, ঠান্ডা আবহাওয়া জানান দিচ্ছে শীত আসছে। শীতকাল এলেই এক আলস্য পেয়ে বসে আমাদের। এ সময়ে অনেকেই কিছু ভুল করে থাকেন যেগুলো স্বাস্থ্যে বাজে প্রভাব ফেলে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে শীতকালের সাতটি ভুলের কথা।

১. ব্যায়াম না করা

শীতের আলস্যে অনেকেই ব্যায়াম করেন না। সকালের বা বিকেলের জগিং বা হাঁটা থামিয়ে দেন। এটি শীতকালের সবচেয়ে বড় ভুল। যেকোনো ধরনের ব্যায়াম মস্তিষ্ক থেকে সুখী হরমোন নিঃসরণ করে। ব্যায়াম আপনাকে সুখী ও কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। শীত আপনার জন্য বিষণ্ণতার হবে না, যদি ব্যায়ামের অভ্যাস চালিয়ে যান। 

২. ঘরে থাকা

শীতে ঠান্ডা এড়িয়ে যেতে অনেকেই ঘরে থাকতে পছন্দ করেন। অনেকেই রয়েছেন সূর্যের আলোর কাছে যাওয়ার চেয়ে ঘরে বসে কম্বলের উষ্ণতায় টেলিভিশন দেখতেই পছন্দ করেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিষয়টি স্বাস্থ্যের জন্য ঠিক নয়। অন্তত কিছুক্ষণের জন্য হলেও ঘরের বাইরে বের হন।

৩. বেশি ঘুম

ঠান্ডা আবহাওয়া এমনি আমাদের অলস করে তোলে। আপনি যদি ঘুমের সময়ও নির্দিষ্ট করেন তবু দেখবেন শীতে গরমকালের তুলনায় একটু বেশিই ঘুমাচ্ছেন। আসলেই শীত যেন আমাদের বিছানার দিকেই টানে। তবে সতর্ক হোন এই আলস্য থেকে। কেননা এটি সব কার্যক্রমের ওপর বাজে প্রভাব ফেলে।

৪. খাদ্যাভ্যাস

আপনি কি খেয়াল করেছেন শীতকালে আমরা একটু দেরি করে খাই? এই দেরি করে খাওয়া শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব তৈরি করে। তাই খাবারের সময় নির্দিষ্ট করুন। সময় অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করুন। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

৫. মদ্যপান

অনেকে রয়েছেন এই সময়ে মদ্যপান প্রচুর পরিমাণে বাড়িয়ে দেন। মদ্যপান এমনিতেই শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর বেশি মদ্যপান তো শারীরবৃত্তীয় পদ্ধতিকে দুর্বল করে তোলে। তাই এটি এড়িয়ে চলুন।

৬. দীর্ঘক্ষণ গরম পানির গোসল

গরম পানি শরীরকে অবশ্যই উষ্ণ করে। তবে বেশি গরম পানির ব্যবহার ত্বককে শুষ্ক এবং ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি ত্বককে খসখসে করতে পারে এবং চুলকানোর সমস্যা করতে পারে। তাই গরম পানি দিয়ে গোসল করে এলে শরীরে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এটি শরীরকে আর্দ্র রাখতে বেশ সাহায্য করবে।

৭. ময়েশ্চারাইজার

শীতে ত্বক সব সময় আক্রান্ত হতে থাকে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, খসখসে হয়ে থাকে সব সময়। তাই শরীর পরিষ্কার করার পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

শীর্ষ নিউজ/এসএম - See more at: http://www.sheershanewsbd.com/2015/12/01/

62
Food Habit / কত কাজে লাগে লবণ!
« on: November 30, 2015, 11:39:47 AM »
লবণ ছাড়া খাবারের কথা ভাবাই যায় না। কিন্তু লবণ শুধু খাবারের স্বাদ ও গুণই বাড়ায় না। আরও অনেক কাজেই লাগে। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই জিনিসটি যে আরও কত কাজে লাগে তা আমরা হয়তো অনেকেই জানি না। লবণের কিছু ব্যবহার জেনে নেওয়া যাক।
শাকসবজি ধোয়া:
শাকসবজি পরিষ্কার করতে লবণ খুবই কার্যকর। পানিতে লবণ ​মিশিয়ে ধুলে সহজেই শাকসবজি ময়লা চলে যায়। একেবারে সতেজ হয়ে ওঠে।
কৃত্রিম ফুল ও পাতা পরিষ্কার:
ঘর সাজাতে আমরা অনেকেই কৃত্রিম ফুল ও পাতা ব্যবহার করি। পানি দিয়ে ধুলে অনেক সময় এগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। একটি ব্যাগের ভেতর এক কাপ লবণ ও ফুল, পাতা রেখে ভালো করে ঝাঁকালে তা পরিষ্কার হয়ে যায়। লবণ সব নোংরা, ধুলা দূর করে দেয়।
ফল ও সবজির দাগ দূর করা:
ফল ও শাকসবজির গায়ের দাগ দূর করতে লবণ খুবই কাজে দেয়। লবণ ও পানি হাতে নিয়ে ফলের ওপর ঘষলে অবাঞ্ছিত দাগ চলে যায়।
ধাতু পরিষ্কার:
লবণ এবং পোড়ানো কয়লা মিশিয়ে ঘষলে তামা, পিতল, রুপার মতো ধাতু পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
কাঠ পরিষ্কার:

গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে প্রথমে আসবাবপত্র ঘষুন। পরে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছলে আসবাবপত্র পরিষ্কার হয়ে ওঠে।

পিঁপড়া দূর করা:
রান্নাঘরের নর্দমা ও আশপাশের এলাকায় লবণ ছড়িয়ে রাখলে পিঁপড়া আসে না।

গাছের আগাছা দূর করা:
গাছে অযথা জন্মানো আগাছা দূর করতেও লবণের জুড়ি নেই। একমুঠো লবণ নিয়ে আগাছায় ছড়িয়ে দিলে সেগুলো সহজেই টেনে তোলা যায়। সেখানে আর আগাছা জন্মায় না।

দুধ ভালো রাখা:
সামান্য লবণ মিশিয়ে দিলে দুধ আর নষ্ট হয় না।

দুর্গন্ধ দূর করা:
জুতো, শৌচাগার, ঘরের তাক ও আলমারিতে ছোট এক প্যাকেট লবণ রেখে দিলে পুরোনো বা বাসি গন্ধ দূর হয়ে যায়।

দাঁত শক্ত করা:
প্রতিদিনের ব্যবহৃত টুথপেস্টের সঙ্গে লবণ ও সরিষার তেল মিশিয়ে দাঁত মাজলে ও মাড়ি মালিশ করলে দাঁত শক্ত হয়। এতে দাঁতের কোনো রোগ হয় না। টাইমস অব ইন্ডিয়া অবলম্বনে।

অনলাইন ডেস্ক

63
কোমরের ব্যথায় ভুগতে হয়নি এমন মানুষ দেখাই যায় না। কষ্ট কেমন হয় তা একমাত্র ভুক্তভোগীরাই জানেন। মাঝে মাঝে তো কোমরের ব্যথা এমনই হয় যে স্বাভাবিক কাজকর্মও করাও দায় হয়ে যায়।

যদি বলা হয় কী কারণে কোমরে ব্যথা, তবে সিংহভাগ মানুষই আঘাতজনিত সমস্যা, কিডনির সমস্যা, নার্ভের সমস্যাকেই দায়ী করবে। কিন্তু যদি বলি শারীরিক কষ্টের পাশাপাশি মানসিক সমস্যাও দায়ী।

মনের সুস্থতার সঙ্গে শারীরিক সুস্থতাও ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। মানসিক সমস্যার সঙ্গে কোমরের ব্যথার একটা প্রত্যক্ষ সম্পর্ক রয়েছে। মানসিক টানাপড়েন, সম্পর্কের ভাঙন, মনের মধ্যে চেপে থাকা অসন্তোষ বা আক্ষেপ থেকে বৃদ্ধি পায় দুশ্চিন্তা বা স্ট্রেস। স্ট্রেস থেকে আবার মানসিক অবসাদ দেখা দেয়। এই অবসাদই প্রতিফলিত হয় কোমরের ব্যথায়। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে নার্ভগুলো রিল্যাক্সড অবস্থায় থাকতে পারে না। রক্ত বাহকগুলিও সঙ্কুচিত হয়ে থাকে। কোমর বা পিঠের পেশিগুলিতে রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে। প্রভাব পড়ে অক্সিজেন সরবরাহে। পেশিগুলির মধ্যে বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ জমা হতে থাকে। সারাক্ষণ সঙ্কুচিত অবস্থায় থাকতে থাকতে পেশিতে খিঁচ ধরে। তা থেকেই শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হতে পারে।

দিনের একটা সময় অন্তত মেন্টাল রিল্যাক্সশেসনের দিকেও নজর দিতে হবে। পছন্দসই কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে। আনন্দে থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে কোমর বা শিরদাঁড়া ঠিক না থাকলে কোনও কাজই সুষ্ঠ ভাবে করতে পারবেন না।

এজন্য বলতে হয়, ‘লুক আফটার ইয়োর মাইন্ড অ্যান্ড ব্যাক, দে উইল লুক আফটার ইউ।’

(ঢাকাটাইমস/২৯নভেম্বর/জেএস)

64
Hypertension / রাগ কমানোর ৫ উপায়
« on: November 28, 2015, 06:02:12 PM »
১. যখন আপনি সামনের কারও ওপর রেগে গিয়েছেন, তখন তার সামনে থেকে জায়গা বদল করাটা হবে সেরা সমাধান। একান্তই সেটা করা না গেলে, আপনি অবশ্যই মুখ নাড়া বন্ধ করবেন। তিনি আপনাকে যতই উত্ত্যক্ত করুন, আপনি কিছুতেই মুখ খুলবেন না। কারণ, রেগে আপনি যা বলবেন, তা মোটেই আপনার মনের কথা নয়। তাই কথা বলা বন্ধ করুন সবার আগে।   ২. রেগে গেলে যেটা অবশ্যই করার চেষ্টা করবেন, সেটা হলো মুখে আঙুল দিন। আর কানে তুলো দিন। কোনও কথা শুনবেন না। কিছুতেই কোনও কথা বলবেন না। আপনার অস্তিত্ব রয়েছে- কয়েক মিনিটের জন্য এটাই ভুলে যান।

 ৩. ঝগড়ায় বা তর্কে জড়িয়ে আপনি খুব রেগে গিয়েছেন। এই রাগ কমানোর একমাত্র উপায়, দ্রুত ওই জায়গা ছেড়ে চলে যান। কিছুতেই সেখানে থেকে নিজের ও তার রাগ বাড়িয়ে দেবেন না।   ৪. যোগব্যায়াম করুন। ধ্যান করুন। এটা প্রমাণিত যে, ধ্যান নিয়মিত করলে, মানুষের রাগ কমে। আর ধৈর্য বৃদ্ধি পায়। তাহলে রোজ নিয়ম করে ধ্যান করুন খানিকটা সময়। আপনার রাগ কমবেই।   ৫. খুব রেগে গিয়েছেন যখন, খুব পছন্দের একটা গান মনে মনে গুনগুন করার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে কানে হাত দিয়ে, আশেপাশের আওয়াজ শোনা বন্ধ করে দিন। সেক্ষেত্রে আপনার প্রিয় গানে মনোনিবেশ করতে সুবিধা হবে।

শীর্ষ নিউজ/এসএম

65
Allied Health Science / আমলকীর উপকারিতা
« on: November 11, 2015, 11:33:50 AM »
আমলকী হল আমাদের দেহের জন্য সবচাইতে উপকারি ভেষজের মাঝে একটি। এটি আপনি প্রতিদিনই খেতে পারেন এবং এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। বরং আছে দারুণ সব উপকার। প্রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খান একটি করে আমলকী। কিংবা আমলকীর আচার। খেতে পারেন আমলকীর মোরব্বা কিংবা আমলকীর পাউডার ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়। এই সামান্য আমলকী আপনার দেহের করবে বিস্ময়কর সব উপহার। কীভাবে জানতে চান? আসুন জানি প্রতিদিন একটি আমলকী খাওয়ার ২০টি উপকারিতা সম্পর্কে।

১)আমলকী চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

২)এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।

৩)আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। এছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।

৪)এক গ্লাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকী গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু'বার খেতে পারেন। এ্যাসিডেটের সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করবে।

৫)আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকীর আচার হজমে সাহায্য করে।

৬)প্রতিদিন সকালে আমলকীর রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

৭)আমলকীর রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ। চোখ চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়।

৮)আমলকী চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৯)এছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।

১০) আমলকীর টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। রুচি বৃদ্ধি ও খিদে বাড়ানোর জন্য আমলকী গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে খেতে পারেন।

১১) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।

১২) কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকী অনেক উপকারী।

১৩) ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপকারী।

১৪) শরীর ঠাণ্ডা রাখে, শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, পেশী মজবুত করে।

১৫) এটি হৃদযন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকীর আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে।

১৬) শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।

১৭) লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।

১৮) এর এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ফ্রি র‌্যাডিকালস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র‌্যাডিকালস।

১৯) সর্দি-কাশি, পেটের পীড়া ও রক্তশূন্যতা দূরীকরণে বেশ ভালো কাজ করে।

২০) ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল লেভেলেও কম রাখাতে যথেষ্ট সাহায্য করে।
- See more at: http://www.priyo.com/

66
এক নজরে চাঁদপুর জেলা


শিরোনাম
   
সংক্ষিপ্ত বিবরণ

০১.      ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন
   

২৩০২৯ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৩০৪ উত্তর অক্ষাংশ, ৯০০৬ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ থেকে ৯০০৯ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

০২. আয়তন
   
১৭,৪০৬ বর্গ কিলোমিটার।

০৩. জনসংখ্যা
 মোট: ২৬,০০,২৬৩

       পুরুষ: ১৩,৫৪,৭৩২

       মহিলা: ১২,৪৫,৫৩১

০৪. মোট ভোটার সংখ্যা
   
  মোট:১৪,১১,৬০৬

      পুরুষ: ৭,৩৬,৯৩৭,

      মহিলা: ৬,৭৪,৬৬৯ ।

০৫. উপজেলা
   
০৮টি।

চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি, হাইমচর, ফরিদগঞ্জ, কচুয়া, মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ।

০৬. থানা
   
৮টি।

চাঁদপুর সদর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি,  হাইমচর,ফরিদগঞ্জ,  কচুয়া, মতলব দক্ষিণও মতলবউত্তর।

০৭. পৌরসভা -      ৭টি।

চাঁদপুর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি, ফরিদগঞ্জ, কচুয়া,ছেঙ্গারচরও মতলব ।

০৮. ইউনিয়ন-  ৮৯টি।

০৯. গ্রাম - ১৩৬৫ টি

১০. সিটি কর্পোরেশন
   নাই

১১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
   
সরকারি কলেজ ০২টি।

 বেসরকারি কলেজ ৪৫টি।

পলিটেকনিক ০১টি।

 টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ০১ টি।

 মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২৪৯টি।

 সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৭টি।

  বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৯টি।

 সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭৮৬টি।

  রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় ২২৭টি।

 আনরেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৪টি।

 কমিউনিটি বিদ্যালয় ৯৩টি।

 প্রাথমিক  শিক্ষক প্রিক্ষণ ইনস্টিটিউট ০১টি।
 
১২ . মৌজা-  ১০৪১ টি

১৩. নদী
   
মেঘনাঃ দৈর্ঘ্য: ১৪১.৫ নটিক্যাল মাইল।  চাঁদপুর  জেলার মধ্যে প্রবাহিত ৪০    নটিক্যাল মাইল।

       
ডাকাতিয়াঃ দৈর্ঘ্য: ১২৫ নটিক্যাল মাইল। চাঁদপুর জেলার মধ্যে প্রবাহিত ৭০ নটিক্যাল মাইল।

       
ধনাগোদাঃ দৈর্ঘ্য: ২৫ নটিক্যাল মাইল। চাঁদপুর জেলার মধ্যে ২৫ নটিক্যাল মাইল।

১৪.বদ্ধ জলমহাল ২০ একরের ঊর্ধ্বে ও অনুর্ধ্ব ২০ একর
   

মোট বদ্ধজলমহাল-১৫৫টি।

     ২০ একরের ঊর্ধ্বে - ১০টি ।

     অনুর্ধ্ব ২০ একর - ১৪৫টি।

১৫. উন্মুক্ত জল মহাল
১৬. হাট বাজার
   
মোট হাটবাজার ২১২ টি। উলেস্নখযোগ্য হাটবাজারঃ পুরাণ বাজার, নতুন বাজার,বাবুরহাট বাজার, কচুয়া বাজার, রহিমানগর বাজার, ফরিদগঞ্জ বাজার, রূপসা বাজার, হাজীগঞ্জ বাজার, সুচিপাড়া বাজার, বেগম বাজার, ওয়ারম্নক, মতলব বাজার, নায়েরগাঁও বাজার, নারায়নপুর বাজার, খাজুরিয়া বাজার, সুজাতপুর বাজার, ঠাকুর বাজার, ছেংগারচর বাজার, সাচার বাজার।

১৭. জমি সংক্রান্ত তথ্য
   মোট জমি ১,৬৭,০০৯ হেঃ।

      মোট আবাদি জমির পরিমাণ ১,৬৫,১১৪ হেঃ,

      নীট ফসলি জমি ৯৮২৬৩ হেঃ।

      আবাদি জমি ১০৮৫৩০ হেঃ।

      সাময়িক পতিত জমি ১০২৬৭ হেঃ,

      একফসলি জমি ২২৭১৬ হেঃ।

      দুইফসলি জমি ৫৬৬৮৭ হেঃ।

      তিনফসলি জমি১৮৩৩১ হেঃ।

      তিনের অধিক ফসলি জমি ৬২৯ হেঃ।

১৮. ইউনিয়ন/পৌর ভূমি অফিস -    ৭২টি

১৯.    পাকা রাস্তা-    ২৮৫ কিমি।

২০.   কাঁচা রাস্তা-     ২,৩৬০ কিমি।

২১. রেলপথ-       ৪১ কিমি।

২২. নৌ-পথ-     ২০৩ কিমি।

২৩.নৌ-বন্দর-        ১টি।

২৪.    আবাসন/আশ্রয়ন প্রকল্প
ফেইজ-১ এর আওতায় মোট ০৯টি।

ঘোড়ামারা আশ্রয়ন প্রকল্প, লক্ষ্মীপুর আশ্রয়ন প্রকল্প, শেখের হাট আশ্রয়ন প্রকল্প, উত্তর রঘুনাথপুর আশ্রয়ন প্রকল্প, এখলাছপুর আশ্রয়ন প্রকল্প, নাউলা আশ্রয়ণ প্রকল্প, শিমুলীয়া আশ্রয়ন প্রকল্প, চরকোড়ালিয়া আশ্রয়ন প্রকল্প, জালিয়ার চর আশ্রয়ন প্রকল্প।

ফেইজ-২ এর আওতায় মোট ০৭টি।

ঘোড়ামারা আবাসন প্রকল্প, শেখের হাট আবাসন প্রকল্প, চরমুকুন্দি আবাসন প্রকল্প, বড়দূর্গাপুর আবাসন প্রকল্প, এখলাছপুর আবাসন প্রকল্প, চর উমেদ আবাসন প্রকল্প, বেলতলী আবাসন প্রকল্প।

২৫. আদর্শ গ্রাম-        আদর্শ গ্রাম  ৬ টি ।

ইচলী আদর্শ গ্রাম, শতরূপা আদর্শ গ্রাম, শ্যামলী আদর্শ গ্রাম, পলস্নবী আদর্শ গ্রাম, চরকোড়ালিয়া আদর্শ গ্রাম, মধ্য ইচলি আদর্শ গ্রাম।

২৬. খেয়াঘাট/নৌকা ঘাট
২৭. দর্শনীয় স্থান
   বড়স্টেশন মোলহেড  নদীর মোহনা (চাঁদপুর সদর),

    জেলা প্রশাসকের বাংলোয় অবস্থিত দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ।

    চাঁদপুর জেলার ঐতিহ্যের প্রতীক ইলিশ চত্বর।

    প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্ন সম্পদ এলাকা  ও

    মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক।

২৮. আদিবাসী, জনগোষ্ঠী
   ত্রিপুরা

মোট জনসংখ্যাঃ ৩২২৭

পুরুষঃ ১৫০৪

মহিলাঃ ১৭২৩

২৯. জনসংখ্যার ঘনত্ব-          ১৫২৬ জন প্রতি বর্গ কিমি.

৩০. সংসদীয় আসন-         ০৫টি।

নাম ও এলাকা:

        ২৬০, চাঁদপুর-১- কচুয়া উপজেলা  ও মতলবব (দঃ)   এর একাংশ

        ২৬১, চাঁদপুর-২- মতলব উত্তর ও মতলবব দক্ষিণ

        ২৬২, চাঁদপুর-৩- চাঁদপুর সদর ও হাইমচর

        ২৬৩, চাঁদপুর-৪- ফরিদগঞ্জ।

        ২৬৪, চাঁদপুর-৫- হাজীগঞ্জ ও শাহরাস্তি

 ৩১.শিক্ষা-  গড় হার ৬৮%।

 স্বাস্থ্য
   ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ০১টি,

       উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স- ০৭টি,

       আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (ICDDR,B)  ০১টি (মতলব দক্ষিণ),

        মাতৃ মঙ্গল কেন্দ্র ০৩টি,

        চক্ষু হাসপাতাল ০১টি,

        বক্ষ ব্যাধী হাসপাতাল ০১টি,

        ডায়বেটিক হাসপাতাল ০১টি,

        রেডক্রিসেন্ট হাসপাতাল ০১টি,

        রেলওয়ে হাসপাতাল ০১টি,

        বেসরকারি হাসপাতাল (ক্লিনিক): রেজিস্টার্ড-২০টি,
        আন রেজিস্টার্ড- ০২টি

        বেসরকারি ডেন্টাল ক্লিনিক ৩টি

        বেসরকারি ডায়গনিস্টিক সেন্টারঃ রেজিস্টার্ড-৯২, আনরেজিস্টার্ড-১৫টি

৩২. কৃষি
ধান, পাট, গম, আখ,আলু, সরিষা, সুপারি, সয়াবিন, মরিচ, শাকসব্জি।

৩৩. দুর্যোগপ্রবন এলাকা কিনা
   

হ্যাঁ, নদীভাঙ্গন এবং বন্যার দ্বারা আক্রান্ত একটি জনপদ চাঁদপুর।                     
 
Source- Chandpur.gov.bd

67
Food Habit / কিশমিশের উপকারিতা
« on: December 21, 2014, 12:25:14 PM »
কিশমিশের উপকারিতাঃ

১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
কিশমিশের উপকারিতাঃ ১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে ৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে। ৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে। ৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে। ৭। এর ফিটোনারিয়েন্টে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী। ৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে। ৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে। ১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে। ১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

68
গৃহে প্রথম মুরগি পালন শুরু হয় চীনে
 
    
পৃথিবীতে ডিম না মুরগি, কোনটা আগে এসেছে সে বিতর্ক আজও শেষ হয়নি। কিন্তু ঠিক কোন জায়গায় প্রথম গৃহে পালন শুরু হয় সে প্রশ্নের উত্তর বের করেছেন গবেষকরা। তাদের দাবি, চীনের উত্তরাঞ্চল ইয়ালো রিভার এলাকায় প্রথম মুরগি গৃহে পালন শুরু হয় বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।

গবেষকরা ১০ হাজার ৫শ’ বছর আগের হাড় থেকে ডিএনএ পরীক্ষা করেছেন, যার সঙ্গে বর্তমান গৃহপালিত মুরগির মিল পাওয়া যায়। ধারণা করা হয় সেখান থেকেই এশিয়া মহাদেশে গৃহে পালন প্রচলন ছড়িয়ে পড়ে। তবে পরবর্তীতে মুরগির পাশাপাশি অন্য পাখি পালনও শুরু হয়।

যে হাড়গুলো গবেষণায় ব্যবহার করা হয় সেগুলোর সঙ্গে বন্য লাল মোরগের (গ্যালোয়ানসেরাই) মিল পাওয়া যায়। গবেষকরা ১০ হাজার ৫শ’ থেকে ২ হাজার ৩শ’ বছর আগের মুরগির ৩৯টি হাড়ের মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ পরীক্ষা করেন।জার্মানির দ্য ইউনিভার্সিটি অব পোস্টডাম’র অধ্যাপক মিচি হফ্রিটার বলেন, নতুন একটি ফলাফল আমাদের হাতে এসেছে। সেই সমসাময়িক সময়ে চীনে মিশ্র কৃষি ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল। আমাদের গবেষণায় এটাও উঠে এসেছে চীনের একটি অঞ্চলে মুরগি গৃহ পালন শুরু হয় সে সময় থেকেই। সেই মোড়গের জিন বর্তমানে যে গৃহপালিত মুরগির শরীরে পাওয়া যায়।

ফিলোজেনটিক গবেষণায় বিবর্তনের ধারায় দেখা যায়, গবেষণায় পাওয়া মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ’র সঙ্গে বর্তমানে স্পেন, হাওয়াই এবং চিলির প্রায় ছয়টি ভিন্ন প্রজাতির মোড়গের মিল রয়েছে। বর্তমানে গৃহপালিত বন্য লাল মোড়গের সঙ্গেও এর মিল রয়েছে।

তিনি বলেন, এতে প্রামণিত হয় সে সময়ের গৃহপালিত মুরগির সঙ্গে বর্তমানে গৃহপালিত মুরগির মিল রয়েছে। ১০ হাজার বছর আগে চীনের ওই অঞ্চল উষ্ণ আবহাওয়া ও বনে ঘেরা ছিল।
www.banglanews24.com


69
 ব্যবসা, চাকরি বা রাজনীতি-যেকোনো ক্ষেত্রে সফল ব্যক্তিত্বরা আমাদের মাঝে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে ওঠেন। তাঁদের চলার পথ, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ভিন্ন ভিন্ন হলেও সফলতার পেছনে বিশেষ কিছু গুণ ও অভ্যাস বিক্রিয়ার অনুঘটকের মতো কাজ করে। এখানে বিশেষজ্ঞরা কিছু বিশেষ গুণ ও অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন, যা সব সফলের মাঝেই দেখা যায়। প্রতিদিন সকালের বিশেষ ১০টি কাজ রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করে নিয়েছেন সফলরা। এগুলোর কথা জেনে নিন এবং আপনিও করার চেষ্টা করুন।

১. এক ঘণ্টা আগে উঠুন

যদি একটি দিনকে ২৫ ঘণ্টা করে নিতে চান, তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের এক ঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠুন। আর একে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলুন। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রয়োজনের চেয়ে এক ঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠলে মানুষ আরো বেশি সচেতন ও আশাবাদী হয়ে ওঠে। ঠাণ্ডা মাথায় কাজের যথেষ্ট সুযোগও মেলে তাদের।

২. দিনের কাজ নিয়ে ভাবুন

ঘুম ভাঙার পর নিজেকে কিছু সময় দিন। গোটা দিনের কাজগুলোকে একঝলক মাথায় আনুন। মাত্র মিনিট দুয়েক ইতিবাচকভাবে পুরো দিনের কাজগুলো নিয়ে চিন্তা করলে মনটা চাঙ্গা হয়ে ওঠে বলে এক গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে।

৩. সকালের নাশতাকে গুরুত্ব দিন

সময় মূল্যবান। আর সকালে পেট পুরে স্বাস্থ্যকর নাশতা উপভোগ সময়টাকে আরো মূল্যবান করে দেবে। দেহটাকে নিয়ে কাজে ঝাঁপ দেওয়ার জন্যে নাশতা জ্বালানি হয়ে কাজ করবে। তাই সফলরা কখনো একে অবহেলা করেননি।

৪. আগে জরুরি কাজ

যে কাজটি জরুরি এর জন্য সবার আগে পা ফেলতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। ওই কাজ গুরুত্বপূর্ণ ও জটিল হয়ে থাকলে তালিকার শীর্ষে রাখা প্রয়োজন। এতে করে সুস্থ-সবল মস্তিষ্কে সুষ্ঠুভাবে কাজের সমাধা হবে। কারণ সকাল সকাল দেহ-মন-মগজ প্রসন্ন থাকে।

৫. প্রেরণার মন্ত্র

কী আপনাকে প্রেরণায় ভাসিয়ে দেয়, প্রথমেই তা খুঁজতে গভীরে ঝাঁপ দিন। দ্বিতীয় ধাপে নিজের একটি মন্ত্র তৈরি করুন, যা প্রেরণাকে উসকে দেবে। আর তৃতীয় ধাপে একই কাজ প্রতিদিন সকালের জন্য নিয়মিত করে নিন। চতুর্থ স্তরে গিয়ে গভীর করে শ্বাস নিন এবং প্রস্তুতি শেষ করুন।

৬. ব্যায়াম

সকালে যদি একটু ব্যায়াম করে নিতে পারেন, তবে তো কথাই নেই। ঘুম থেকে ওঠার পর সামান্য লাফালাফি ও দৌড়ঝাঁপ আপনাকে কাজের জন্য পূর্ণশক্তি এনে দেবে। এ কাজের জন্য যতটা সময় দেবেন, ঠিক ততটা সময় আগে ঘুম থেকে ওঠাই সহজ সমাধান।

৭. খাবারের পোঁটলা বাঁধুন

কাজের মাঝে ক্লান্ত মস্তিষ্কের আহার জোগাতে আপনার মুখে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হবে। এ বিষয়ে সচেতন সফলরা। তাঁরা বাড়িতে তৈরি স্ন্যাকসকে শক্তির উৎস হিসেবে ভালো কাজে লাগান। কাজেই আপনিও তাঁদের অনুসরণ করুন।

৮. অবসন্নতা ঝেড়ে ফেলুন

দিন যত গড়াতে থাকবে, দেহ-মন তত অবসন্ন হতে থাকবে। তাই বাড়তি পেরেশানি ঝেড়ে ফেলুন। মন খারাপের বিষয়গুলো ভুলে যান। অনেক হালকা বোধ করবেন। ই-মেইল থেকে এক বস্তা অপ্রয়োজনীয় মেইল মুছে ফেলুন। পুরনো কাগজপত্র ফেলে দিন। নতুন একটি অ্যাপ মোবাইলে ডাউনলোড করুন।

৯. দ্রুত ঘুমাতে যান

আগে উঠতে হলে আগে ঘুমাতে হবে। এই স্বাভাবিক নিয়মটিকে মেনে চলুন। গভীর একটা ঘুম আপনার মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখবে। এতে প্রয়োজনীয় শক্তির জোগান পাবেন এবং সৃষ্টিশীলতা আরো প্রখর হতে থাকবে।

১০. নীরবতা উপভোগ করুন

সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করুন। ভোরের সূর্যোদয় দেখুন, পাখির ডাক শুনুন এবং শীতল হাওয়ায় দেহটাকে জুড়িয়ে নিন।



/www.kalerkantho.com

70
বাদে-গন্ধে-গুণে এক অনন্য মসলা দারুচিনি। এর জীবাণুনাশক উপাদান অন্ত্রের ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। এ মসলার এমন পাঁচ গুণ নিয়েই সাজানো আজকের লেখা।
১. সুস্থ হৃদযন্ত্র
অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণের পর দেহে উচ্চমাত্রার চর্বি জমতে বাধা দেয় দারুচিনি। পরীক্ষায় দেখা গেছে, দারুচিনি রক্তে অ্যান্টি-অঙ্েিডন্টের পরিমাণ ১৩ শতাংশ বাড়িয়ে দেয় এবং চর্বি জমার হার কমায় ৩০ শতাংশ।
২. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
দারুচিনির শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডন্ট শুধু হৃদযন্ত্রের সুরক্ষাই নয়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে।
৩. ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়
পাকস্থলী দ্রুত খালি হয়ে যাওয়া রোধ করে দারুচিনি। এর সঙ্গে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয় ব্যাপকভাবে। রক্তে অতিরিক্ত চিনির কারণে সৃষ্ট প্রদাহে টিস্যুতে যে ক্ষত হয়, দারুচিনি তাকে সুস্থ করে তোলে।
৪. সুষ্ঠু মস্তিষ্কের পরিচালনা
মস্তিষ্কের সুষ্ঠু কাজের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য উপাদান সরবরাহ করতে হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, দারুচিনি মগজের সুষ্ঠু কাজের রসদ জোগায়।
৫. পারকিনসনের সুরক্ষা
এটি এক ধরনের স্নায়বিক দুর্বলতা, যার কারণে দৈহিক বৈকল্যতা দেখা দিতে পারে। দারুচিনি পারকিনসন থেকে সুরক্ষা দিতে পারে।

যেভাবে ব্যবহার করবেন: চা বা কফিতে এক টুকরো দিয়ে দেখতে পারেন। স্বাদ গন্ধ-দুই পাল্টাবে। দারুচিনি গুঁড়ো করে সকালের নাশতার সিরিয়ালে বা ওটমিলে ছিটিয়ে দেওয়া যায়। যোগ করুন ফলের টুকরায়, সালাদে বা দইয়ে। আইসক্রিম বানাতে। আচারে। আমন্ড বাটার বা পনিরে। ভেজিটেবল স্যুপ বা অন্য স্যুপে দারুচিনি গুঁড়ো ছড়াতে পারন। পপকর্ন উপভোগ করুন দারুচিনি গুঁড়ো যোগ করে। ডার্ক চকোলেটে কিছুটা দারুচিনি মিশিয়ে নিন, দারুণ মজা লাগবে। যেকোনো পানীয়তে দারুচিনি দিতে তা ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।
সূত্র : ফক্স নিউজ
- kalerkantho

71
Food and Nutrition Science / রসুনের অজানা গুণ
« on: October 12, 2014, 07:58:32 PM »
রসুনের গন্ধ পছন্দ করেন না অনেকে। এড়িয়ে চলেন দারুণ পুষ্টিগুণের এই ঔষধি মসলাটি। কী উপকার আছে রসুনে জেনে রাখুন। হয়তো গন্ধ এড়িয়ে এতে রসুনের ব্যবহার কিছুটা হলেও বাড়বে।
রসুন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিকের কাজ করে এটা। মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। শীতের সময় কিছুটা হলেও উষ্ণ রাখে। রোগ প্রতিরোধের কার্যকারিতা বাড়ায়। ক্ষতিকর ক্যান্সার সেল ধ্বংস করে। গ্যাংগ্রিন প্রতিরোধে সহায়তা করে। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফোড়া ও ফাঙ্গাস প্রতিরোধে সহায়ক। জমাট রক্ত পরিষ্কারে সাহায্য করে। শ্লেষ্মা পরিষ্কার করে। শ্বাসকষ্ট কমাতে দারুণ সহায়ক। কীটপতঙ্গের কামড় সারাতেও সহায়তা করে রসুন। ইন্টারনেট।

72
Food Habit / আমাদের পিপাসা পায় কেন?
« on: September 23, 2014, 03:34:54 PM »
জীবন মানে পানি, পানি মানেই জীবন- একথা আমরা সবাই জানি। একটু কষ্ট, পরিশ্রম করলেই আমাদের পিপাসা পায়। কিন্তু কেন?

আমরা জানি, আমাদের রক্তে সবসময় পানি ও লবণের উপস্থিতি থাকে। শরীরের কোষগুলোতেও এই দুটি উপাদান বিদ্যমান। স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে পানি ও লবণের অনুপাত সমান থাকে।

যদি কোনো কারণে রক্তে পানির পরিমাণ কমে যায়, তাহলে দুটি পদার্থের অনুপাতও পরিবর্তিত হয়।

এ অবস্থার সৃষ্টি হলে মস্তিষ্কের তৃষ্ণা বা পিপাসা কেন্দ্র গলায় সংকেত পাঠায়। এর ফলে কণ্ঠনালী সংকুচিত হতে শুরু করে।

এই সংকোচন কণ্ঠনালীকে ক্রমে শুষ্ক করে তোলে এবং আমাদের পিপাসা লাগে। তখন আমরা পানি খাই।

তবে পাকস্থলী ও রক্তে পর্যাপ্ত পানি থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় আমরা পিপাসা বোধ করি। নোনতা জাতীয় খাবার বেশি খাওয়ার ফলে রক্তে লবণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এমনটি হয়।


সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৪
banglanews24.com


73
আপনার আচরণই সন্তানের পথ প্রদর্শক
শিশুদের বলা হয় স্বর্গের দূত। আর শিশুরা যখন সবে এক পা, দুই পা হাঁটতে শেখে, তার মুখে যখন আধো আধো বুলি ফোটে তখন এক আশ্চর্য মমতায় মন ভরে যায় বাবা-মায়ের। শুধু কি বাবা মা! শিশু তার পবিত্র হাসি দিয়ে আদর কেড়ে নেয় সবার।

শিশুরা যখন সবে এক পা-দুই পা করে হাঁটতে শেখে, তখন সব বিষয়েই তারা খুব জেদ করে। দুর্বার ক্রোধের এ বিষয়টি খুবই সাধারণ এবং স্বাভাবিক। এ বয়সী শিশুদের এ স্বভাবের কারণেই একে ‘ভয়ানক দুই’ বলে আখ্যায়িত করা হয়।

এ বয়সী শিশুদের মনোভাব খুব দ্রুত পরিবর্তিত হয়। যদিও তাদের আবেগ খুব তীব্র হয়, কিন্তু সে অনুভূতির ঝোঁক খুব স্বল্পস্থায়ী হয়। আপনি স্তব্ধ হয়ে দেখবেন যে কিভাবে আপনার সবে হাঁটতে শেখা সন্তান কিছুক্ষণ আগে তার প্রিয় টিভি শো তে দেখানো একটি খেলনার জন্য হিস্ট্রিয়াগ্রস্তের মতো চিৎকার করছে। তবে ভাবনার কিছু নেই, এটা ওই বয়সী শিশুদের একটি স্বাভাবিক প্রবণতা। 

এ বয়সী বাচ্চারা খুব অধিকার সুলভ। তাদের নিজেদের জিনিসগুলো তারা অন্য কারো সঙ্গে ভাগ করতে চায় না। যে কারণে কেউ তার প্রিয় কোনো খেলনা বা জামা-জুতো ধরলে কিংবা চাইলে শিশুটি হয়তো সে মানুষটিকেই অপছন্দ করতে শুরু করবে! তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তারা অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে থেকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ‍অর্জন করে।
জন্মের কয়েক বছরের মধ্যেই আপনার শিশু পরিবার বা কাছের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। সেই সঙ্গে তার স্কুলের বা অন্য বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলতে, নতুন কিছু শিখতে বা খেলতে পছন্দ করবে। এমনকী গবেষকরা এও দেখেছেন যে আবেগজনিত অনুভূতিগুলো বাড়া এবং সামাজিক দক্ষতার বিষয়টি  স্কুলের প্রস্তুতির জন্য কাজ করে।

শিশুকে শেখান সামাজিক হতে
 আপনি হয়ত চিন্তায় আছেন কিভাবে সন্তানকে সামাজিক হতে শেখাবেন কিংবা কিভাবে  শেখাবেন অন্যের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করতে হয়। অন্যের আবেগে কিভাবেই বা সাড়া দিতে হয়! কেননা সামাজিক কর্মদক্ষতাই শুধু সঙ্গীকে সহায়তা করার একমাত্র ক্ষমতা নয়। সেই সঙ্গে এটা সহানুভূতি, অনুভূতি প্রকাশ, কিংবা উদারতার বিষয়ও বটে। তবে চিন্তার কিছু নেই,  সৌভাগ্যবসত এমন অনেক বিষয়ই আছে যা আপনার সন্তানের সামাজিক এবং আবেগজনিত দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে।

আপনার শিশু সবসময়ই আপনাকে অনুকরণ করে। বলতে পারেন সে আপনার কার্বন কপি। আপনি হাসলে সে হাসে, আপনি কাঁদার ভান করলে সে কাঁদে, আপনি ভেংচি কাটলে সেও ভেংচি কাটে। আর আপনে যদি দুষ্টুমি করে হলেও তার গালে হালকা এটি চাপড় দেন, তবে দেখবেন সে হয়ত ঠাস করে আপনার গালে এক চড় বসিয়ে দেবে। প্রথম এটাকে উপভোগ করলেও সে আর একটু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এটাকে আপনার বিরক্তি লাগতে শুরু করবে। কাজেই বেড়ে ওঠার বয়সে শিশুদের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করুন।

এ বয়সে শিশুদের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার তাদের নতুন অনেক বিষয় জানতে এবং শিখতে সাহায্য করবে। আপনার শিশু যেহেত‍ু সব কিছুতেই আপনাকে লক্ষ করে, সেহেতু আপনাকে যখন সে অন্যের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করতে দেখবে,  ভালো কিছু শেয়ার করতে দেখবে, কিংবা অন্যকে সাহায্য করতে দেখবে তখন আপনার শিশুকেও বিষয়টি প্রভাবিত করবে। তার ভালো কোনো আচরণ কাজের জন্য সবসময়ই ‘please’ এবং ‘thanks’ বলার চেষ্টা করুন। আপনার আচরণই আপনার সন্তানের পথ প্রদর্শক। 

আপনার সন্তান যখন কোনো ভালো কাজ করবে তখন অবশ্যই তাকে সেটার জন্য ধন্যবাদ জানান। পারলে পুরস্কৃত করুন। এতে সে ভবিষ্যতেও ভালো কাজ করার উৎসাহ বোধ করবে। আর এ বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্বের সঙ্গে মনে রাখবেন। এটা শুধু আপনার শিশুকে তার নিজের সম্পর্কে ভ‍ালো বোধ করাবে তাই নয়, সেই সঙ্গে অপরের সঙ্গে কেন ভালো আচরণ করা উচিত সে বোধটাও জাগ্রত করবে। ভবিষ্যতে অন্যের প্রতি সহযোগিতা এবং সহমর্মীতা দেখানোর ক্ষেত্রে এ বিষটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

শিশুরা যাতে তাদের অনুভূতিগুলো বা তাদের কথাগুলো পরিবারের এবং কাছের সদস্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারে সে ধরনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যা শিশুদের আরও উদার এবং চিন্তাশীল হতে সাহায্য করবে।

সহযোগিতা ও সহমর্মীতায় উৎসাহিত করুন

শিশুদের শুধু আদর করে তার সব আবদার চোখ বুজে পূরণ করলেই মা-বাবার দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না কিংবা ভালো বাবা-মা হওয়া যায় না। বরং তার সঙ্গে বন্ধত্ব গড়ে তুলুন। তার অনুভূতি, গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো সম্পর্কে জানতে শুরু করে দিন ছোট থেকেই। তার কাছে জানতে চান যখন তোমার খেলনা হারিয়ে যায় তখন তোমার কেমন লাগে? অথবা একটু আগে যে গল্পটা শুনলে তা তোমার মনে কেমন অনুভূতির জন্ম দিয়েছে? শিশুরা এভাবেই নিজেদের মানসিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশে দক্ষ হয়ে উঠবে। 

এবার অন্য মানুষের অনুভূতি সম্পর্কে আপনি তাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন। ধরুন আপনার সন্তানের বান্ধবীর নাম নাদিয়া। তাকে জিজ্ঞেস করুন, ‘যখন তুমি নাদিয়ার সঙ্গে খেলছিলে তখন যে তুমি তার খেলনাটা নিয়ে নিয়েছো তাতে তার কেমন লেগেছে!’ এ ধরনের প্রশ্নে শিশুরা বুঝতে শেখে কিভাবে তাদের নিজস্ব ক্রিয়াকলাপ বা আচরণ অন্য মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে বা কষ্ট দিতে পারে।

সহযোগিতা এমন একটি দক্ষতা যা সরাসরি অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জন করা যায়। কাজেই আপনার সন্তানকে অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে খেল‍ার সুযোগ করে দিন। যাতে সে ধীর ধীরে সামাজিক হয়ে ওঠে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাতে সে অভিজ্ঞ হয়ে ওঠে। যখন সে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলবে তখন তাদের মধ্যে যোগাযোগের একটা মাধ্যম সৃষ্টি হয়ে যাবে, ফলে সামাজিক অসুবিধাগুলো মোকাবেলার দক্ষতা গড়ে উঠবে। এতে প্রাথমিক পর্যায়ে ভাইবোন কিংবা সহপাঠীদের সঙ্গে প্রচুর বিতর্ক এবং দ্বন্দ্বে জড়িয়ে যেতে পারে সে। কিন্তু আদতে এতে করে সে শিখে ফেলে কিভাবে অন্য শিশুদের সঙ্গে মধ্যস্ততা কিংবা আপোস করতে হয়। 
 আগস্ট ১৭, ২০১৪
www.banglanews24.com

74
দুধপান করালে বিষণ্নতা কমে
 শিশুকে দুধপান করালে সন্তান প্রসব পরবর্তীকালে মায়েদের যে বিষণ্নতা থাকে তা অনেকটা কমে যায়। ১৪ হাজার মায়ের উপর চালানো এক গবেষণায় একথা জানানো হয়েছে।

বুধবার বার্তা সংস্থা বিবিসি অনলাইন এ খবর নিশ্চিত করেছে।

গবেষণায় বলা হয়, যেসব মায়েরা শিশুদের বুকের দুধ খাওয়াতে পারে না বা খাওয়ায় না তাদের মধ্যে বিষণ্নতা অনেক বেশি কাজ করে। তাই শিশুদের মায়ের বুকের দুধ পান করানোর ক্ষেত্রে উৎসাহী করে তুলতে এ গবেষণা চালানো হয়।

এদিকে মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা জার্নাল কর্তৃক প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, যেসব মায়েরা শিশুদের বুকের দুধপান করাতে অক্ষম তদের জন্য আরও বেশি সেবা প্রদান করা প্রয়োজন।

মা দাতব্য সংস্থার মতে, মায়েদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা একটি বিরাট ইস্যু। তাই যেসব মায়েরা মানসিকভাবে অসুস্থ তাদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা প্রদান করার কথাও বলে সংস্থাটি।

তবে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে, শিশুকে বুকের দুধ পান না করালে তা মায়ের হতাশার ক্ষেত্রে কতটা প্রভাব ফেলবে সে বিষয়ে নিশ্চিত নয় তারা।

প্রসঙ্গত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, শিশুর জন্মের প্রথম ৬ মাস শুধু বুকের দুধই খাওয়ানো উচিত।

ব্রেকিংনিউজ

75
Nose / ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে যুদ্ধ
« on: August 27, 2014, 05:07:51 PM »
ভিটামিন সি : গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে, ভিটামিন সি ঠাণ্ডা ঠেকাতে তেমন কোনো ভূমিকা রাখে না। কিন্তু ঠাণ্ডায় ভোগান্তির সময় কমিয়ে আনতে ভিটামিন সি ভূমিকা রাখে।
এটি কাজ করে একটি অ্যান্টিহিস্টামিন ও অ্যান্টিইনফেমেটরি। এটি নাকে তরল অর্থাৎ পানি ঝরা বন্ধ করে নাককে শুষ্ক করে তোলে এবং রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
জিঙ্ক : যদি ঠাণ্ডায় রোগীরা আক্রান্ত হওয়ার পরপর প্রথম দুই দিন কেউ জিঙ্ক লজেন্স দুই ঘণ্টা পরপর চুষে খান তবে ঠাণ্ডা কম সময় চলবে। বেশ কয়েকটি সমীক্ষা থেকে এ ফলাফল পাওয়া গেছে।
ভিটামিন-ই : ভিটামিন-ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে ভিটামিন-ই খেলে ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। বছরব্যাপী পরিচালিত এক মার্কিনি সমীক্ষায় তা জানা গেছে।
অ্যানড্রোগ্রাফিস : এটি একটি ভারতীয় ওষুধি গাছ। ভেষজ চিকিৎসাবিদদের মধ্যে তা ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, ঠাণ্ডা রোগ চিকিৎসায় তা খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কারণ তা শরীরে অ্যান্ডিবডির জন্ম দেয়ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে যুদ্ধ


রসুন : একটি ব্রিটিশ সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা শীতের সময়ের দুই সপ্তাহ বেশি করে রসুন খায় তার অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। আর যদি অসুস্থ হয়েই যায়, তবে দ্রুত সেরে ওঠে।
জামবুরা : ফু সারানোর জন্য জামবুরা খুবই উপকারি। ফুর লক্ষণ দেখা যাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জামবুরা খেলে ফু রোগ তাড়াতাড়ি সেরে যায়।

নানা মসলা : কাঁচা মরিচ, গুঁড়া মরিচ, ঝাল স্বাদযুক্ত কন্দ ও ওয়াসাবি আপনার বন্ধ নাক খুলে দিতে সহায়তা করবে।

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7