Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - mukul Hossain

Pages: 1 ... 3 4 [5]
61
Food Habit / Improve food safety and reduce foodborne illnesses.
« on: June 11, 2013, 09:05:16 PM »



Overview:

Foodborne illnesses are a burden on public health and contribute significantly to the cost of health care. A foodborne outbreak occurs when 2 or more cases of a similar illness result from eating the same food.1 In 2006, the Centers for Disease Control and Prevention (CDC) received reports of a total of 1,270 foodborne disease outbreaks, which resulted in 27,634 cases of illness and 11 deaths.2


Understanding Food Safety:

Many factors determine the safety of the Nation’s food supply. Improper handling, preparation, and storage practices may result in cases of foodborne illness. This can happen in processing and retail establishments and in the home.
Social Determinants of Food Safety

Fewer consumers grow and prepare their own food, preferring instead either to use convenience foods purchased in supermarkets that can quickly be prepared or assembled, or to eat in restaurants. This gives them less control over the foods they eat.

The processing and retail food industries continue to be challenged by:

    Large employee populations that have high rates of turnover
    Nonuniform systems for training and certifying workers
    Ability to rapidly traceback/traceforward food items of interest

In addition, changes in production practices and new sources of food, such as imports, introduce new risks.
Physical Determinants of Food Safety

Food hazards can enter the food supply at any point from farm to table. Many foodborne hazards cannot be detected in food when it is purchased or consumed. These hazards include microbial pathogens and chemical contaminants. In addition, a food itself can cause severe adverse reactions. In the United States, food allergy is an important problem, especially among children under age 18

A foodborne outbreak indicates that something in the food safety system needs to be improved. The food safety system includes food:

    Production
    Processing
    Packing
    Distribution/Transportation
    Storage
    Preparation

Public health scientists investigate outbreaks to control them and to learn how to prevent similar outbreaks in the future. Success is measured in part through the reduction in outbreaks of foodborne illnesses.
Why Is Food Safety Important?

Foodborne illness is a preventable and underreported public health problem. It presents a major challenge to both general and at-risk populations. Each year, millions of illnesses in the United States can be attributed to contaminated foods. Children younger than age 4 have the highest incidence of laboratory-confirmed infections from:

    Campylobacter species
    Cryptosporidium species
    Salmonella species
    Shiga toxin-producing Escherichia coli O157
    Shigella species
    Yersinia species


References:

1Centers for Disease Control and Prevention. Surveillance for foodborne-disease outbreaks: United States, 1988–92. MMWR CDC Surveill Summ. 1996 Oct 25;45(SS-5):1-55.

62
Islam / পবিত্র শবে বরাত
« on: June 10, 2013, 09:27:35 AM »
আগামী ২৪ জুন সোমবার দিনগত রাতে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে।

রোববার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
 
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ধর্ম বিষয়ক সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল বাংলানিউজকে জানান,  দেশের কোথাও পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় ২৪ জুন পবিত্র শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্ত  নেওয়া হয়েছে।

63
আমরা অনেকে মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে কতগুলো সাধারণ ভুল করে থাকি। অনেক আগে থেকে দেখে আসছি এই সাধারণ ভুলগুলো।

দীর্ঘদিন ধরে যারা নামাজ পড়েন তাদেরও অনেকে অবলীলায় এ ভুল করে থাকেন। ভুল করতে করতে এমন অবস্থা হয়েছে যে এখন এ ভুলগুলোই তাদের কাছে নিয়মে পরিণত হয়েছে।

যদিও এগুলো শোধরানো সংশ্লিষ্ট ঈমামের দায়িত্ব। এই ভুলগুলো প্রতিটি সরাসরি আল্লাহর রাসুল (সা.) এর সুন্নতের খেলাফ।

যেমন:

দৃশ্য-১

ছেলে বুড়ো যে কেউই নামাজের জন্য মসজিদে যাচ্ছেন। ঘড়ি দেখলেন সময় হয়ে গেছে, তা ছাড়া দূর থেকেও দেখা যাচ্ছে জামাত দাঁড়িয়ে গেছে। জামাতে নামাজ পড়তে হবে তাই দ্রুত হাঁটা শুরু, কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্রুত হাঁটা দৌড়ের কাছাকাছি বা দৌড় দিয়েও অনেকে নামাজে পৌঁছেই হাঁপাতে হাঁপাতে কাতারে দাঁড়িয়ে যান। এই হাঁপানো অবস্থাতেই এক রাকাতের মতো চলে যায়। এটা আল্লাহর রাসুল (সা.) পছন্দ করেননি। তিনি নিষেধ করেছেন। আপনি হয় সময় নিয়ে নামাজ পড়তে যাবেন অথবা ধিরস্থির ও শান্তভাবে হেঁটে গিয়ে যতটুকু জামাতে শরীক হতে পারেন হবেন এবং বাকি নামাজ নিজে শেষ করবেন। হযরত আবু কাতাদা (র.) বর্ণনা করেছেন,একবার আমরা নবী (সা.) এর সঙ্গে নামাজ পড়ছিলাম, নামাজরত অবস্থায় তিনি লোকের ছুটাছুটির শব্দ অনুভব করলেন।

নামাজা শেষে জিজ্ঞেস করলেন তোমরা কি করছিলে? তারা আরজ করলেন, ‘‘আমরা নামাজের জন্য তাড়াতাড়ি আসছিলাম। আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, এরূপ কখনো করোনা। শান্তিশৃঙ্খলা ও ধীর স্থিরভাবে নামাজের জন্য আসবে,তাতে যে কয় রাকাত ইমামের সঙ্গে পাবে পড়ে নেবে, আর যা ছুটে যায় তা ইমামের নামাজের পর পুরা করে নেবে। (বোখারি শরীফ,খণ্ড-১,হাদিস নম্বর- ৩৮৭)

এই হাদিসে রাসুল (সা.) নামাজে আসার এবং নামাজে শামিল হওয়ার সুনির্দিষ্ট নিয়ম বলে দিয়েছেন যে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রেখে ধিরস্থিরভাবে হেঁটে মসজিদে আসতে হবে, কোনো তাড়াহুড়া করা যাবে না। মহান আল্লাহ্‌ আমাদের কৃত পূর্বের অজ্ঞতার জন্য ক্ষমা করুণ। আমীন।

দৃশ্য-২

ফজরের নামাজের সময় হয়ে গেছে। একামত হয়ে গেছে, ইমাম দাঁড়িয়ে নামাজ শুরু করে দিয়েছেন। দ্রুত ঘর থেকে বের হয়ে যথারীতি নামাজের জন্য দ্রুত হাঁটা অথবা ভিড়ের মধ্যে হুড়োহুড়ি করে হাঁটা অথবা দৌড় দিয়ে মসজিদে পৌঁছা। কিন্তু এবার সরাসরি জামাতে শামিল নয়। কারণ ফজরের ফরজের আগে সুন্নত রয়েছে। হড়বড় করে রুকু সেজদা সংক্ষিপ্ত করে সুন্নত শেষ করে তারপর ফরজ জামাতে ইমামের সঙ্গে দাঁড়াতে হবে। ততোক্ষণে দেখা যায়, কেউ জামাতের হয় এক রাকাত পান বা শেষ রাকাতে বৈঠকে জামাতে শামিল হন। ফজরের জামাতের আগে এমন চিত্র হরহামেশাই দেখা যায়। কিন্তু আল্লাহর রাসুলের (সা.) হাদিসে এর সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা রয়েছে এবং এটাই মান্য।

যদি কেউ ফজরের জামাতের আগে মসজিদে যেতে পারেন তাহলে প্রথমে সুন্নত দুই রাকাত পড়ে জামাতের জন্য অপেক্ষা করবেন। আর যদি দেরি হয়েই যায় এবং জামাত শুরু হয়ে যায় তাহলে প্রথমে মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে জামাতে শামিল হতে হবে এবং জামাতের পর বাকি নামাজ (যদি থাকে) শেষ করতে হবে।
 
মোনাজাত করে অপেক্ষা করবেন সূর্য উদয়ের জন্য এবং সূর্য উদয়ের পর নামাজের নিষিদ্ধ সময় (সাধারণত সূর্য উদয়ের পর ২০ মিনিট) পার হওয়ার পর আপনি ফজরের সুন্নত নামাজ আদায় করবেন। মধ্যবর্তী যে সময় সে সময় আপনি হয় মসজিদে বসে অপেক্ষা করতে পারেন অথবা ঘরেও ফিরে আসতে পারেন এবং সময় হওয়ার পরই আপনি ফজরের সুন্নত আদায় করে নেবেন। এটাই আল্লাহর রাসুল (সা.) নির্দেশিত নিয়ম। কিন্তু আমরা কয়জন সেটা করি? হযরত আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি ফজরের দুই রাকাত সুন্নত ফরজের পূর্বে পড়তে পারেনি সে সূর্য ওঠার পর তা পড়বে। তিরমিজি ১ম খণ্ড,হাদিস নম্বর-৩৯৮।

আব্দুল্লাহ ইবনে বোহায়না (রা.) বর্ণনা করেছেন, ‘‘একদিন আল্লাহর রাসুল (সা.) ফজরের নামাজের একামত হলে এক ব্যক্তিকে ভিন্ন নামাজ পড়তে দেখলেন। (ওই ব্যক্তি ফজরের দুই রাকাত সুন্নত পড়ছিলেন)। নামাজ শেষে যখন সবাই রাসুল (সা.) এর নিকটবর্তী হয়ে ঘিরে বসলো,তখন নবী (সা.) ওই ব্যক্তিকে বললেন, ‘‘ফজরের ফরজ নামাজ কি চার রাকাত হয়? অর্থাৎ একামতের পর ফরজ নামাজ ভিন্ন অন্য নামাজ পড়া যায় না, তুমি ভিন্নভাবে দুই রাকাত ও জামাতে দুই রাকাত পড়েছ, তুমি কি ফরজ চার রাকাত পড়লে? (বোখারি শরীফ,খণ্ড-১, হাদিস নম্বর-৪০২)।

আশা করি উপরোক্ত হাদিসগুলো না জানার কারণে এতোদিন যা যা ভুল করেছি তা শুধরে নিতে পারবো। (চলবে)

64
Stroke / Natural Solution of Stroke
« on: June 05, 2013, 11:05:04 AM »
স্থূলতা, হাইপারটেনশন, হাইপার কোলেস্টেরলেমিয়া, ডায়াবেটিস, জন্মগত বা বংশগত ত্রুটি, ইত্যাদির কারণে হৃদরোগ হয়ে থাকে। হৃদরোগের উপসর্গগুলো হলো, বুকে ব্যথা (মনে হবে কেউ সূচালো সুই দিয়ে হৃদপিন্ডে খোঁচা দিচ্ছে), নাড়ির গতি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, শ্বাস-প্রশ্বাসে অস্বাভাবিকতা শরীরের রং ধূসর বা নীলাভ হয়ে যাওয়া, চোখের চারপাশ ফুলে যাওয়া, অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন ইত্যাদি।

এ ধরণের উপসর্গ দেখা দিলে রোগীকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিতে হবে। রসুন, পেঁয়াজ, মাছ, জলজ উদ্ভিদ, বাদাম, কালোজিরার তেল, জয়তুন তেল, সূর্যমুখীর তেল, অর্জুন ছাল, ডালিম, সয়া প্রোটিন, স্ট্রবেরি, গোলাপ ইত্যাদি হৃদরোগ প্রতিরোধে উপকারী। গুরুপাকজাতীয় খাবার (বিরিয়ানি, টিকিয়া, কাবাব, ফাস্টফুড) লাল মাংস, কলিজা, চিংড়ি, ইলিশ মাছ ইত্যাদি খাদ্য শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে বিধায় এগুলো পরিত্যাজ্য।

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে সঠিক রোগ নির্ণয় কেন্দ্রের যথেষ্ট অভাব রয়েছে এবং একই সাথে রোগ নিরাময় কেন্দ্রের খরচও অনেক।

দেশের বেশির ভাগ মানুষই যেখানে গরিব এবং তিনবেলা খাবার জোটানোই তাদের জন্য কষ্টকর, সেক্ষেত্রে তাদের রোগ নির্ণয়ের খরচ জোগানো অত্যন্ত কষ্টসাধ্য। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে উপসর্গ দেখে রোগের প্রাথমিক অবস্থা নির্ণয় একটি কার্যকর পদ্ধতি। এ সম্পর্কে আমাদের সবার সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন।

65
Diabetics / Natural Solution of Diabetics
« on: June 05, 2013, 11:02:03 AM »
অতি প্রাচীনকাল থেকে আজ অবধি মানুষ ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। মূলত রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া হচ্ছে ডায়াবেটিস । ইনসুলিন নামক হরমোনের উৎপাদনের সমস্যা অথবা ইনসুলিন সঠিকভাবে কাজ করতে না পারার কারণে এটি হতে পারে।

ডায়াবেটিস নির্ণয় করা হয় বেশ কিছু উপসর্গ ও লক্ষণের ভিত্তিতে। বারবার পানির পিপাসা ও মুখ শুকিয়ে যাওয়া, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, শরীর দুর্বল লাগা, ওজন কমে যাওয়া, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া এবং  সকালের প্রথম প্রস্রাব একটি স্বচ্ছ পাত্রে রেখে রোদে দিলে যদি ৪ ঘণ্টার মধ্যে তলানি (প্রায় ৭০ ভাগ) জমে, তবে বুঝতে হবে এটি ডায়াবেটিস ইনসিপিডাসের লক্ষণ।

খোলা জায়গায় প্রস্রাব করলে পোকামাকড়ের প্রস্রাবের কাছে আনাগোনা। বিশেষ করে পিপীলিকা জাতীয় প্রাণীর আসা, ডায়াবেটিস মেলিটাস নির্দেশ করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেÑ তেলাকুচা, তুলসী, করলা, জারুল, মেথি, মেহগনি, নয়নতারা, ডুমুর, জামবীজ ইত্যাদি অত্যন্ত উপকারী এবং কার্যকরভাবে ফলপ্রদ।

66
ICT / Cost of Internet
« on: June 05, 2013, 10:54:50 AM »
 বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি)প্রস্তাবের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে ইন্টারনেটের মূল্যহার নির্ধারণে সবার কাছে প্রস্তাব আহ্বান করেছে তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলন।

সম্প্রতি প্রতি মেগাবাইট ০.১০ পয়সা এবং প্রতি গিগাবাইট ১০.০০ টাকা দাবি করে আন্দোলন শুরু হলে বিভিন্ন মহলে সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এ প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলন বিটিআরসিতে প্রস্তাবের জন্য সবার কাছে মতামত চাওয়া হয়।

এরই মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের ফেসবুক পেইজ (http://fb.com/ICTmovement) এবং ইভেন্টের মাধ্যমে সবার কাছ থেকে প্রস্তাব আহ্বান করা হয়েছে। এ ছাড়া ‘উন্মুক্ত মূল্যহার নির্ধারণী সভা’ ৫ জুন বুধবার বিকেল ৩টায় শাহবাগ চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে।

সভায় উপস্থিত হয়ে যে কেউ ভোক্তা পর্যায়ে ইন্টারনেটের মূল্যহার প্রস্তাব কর‍ার সুযোগ পাবেন। ভোক্তারা ১ মেগাবাইট কত পয়সায় আর ১ গিগাবাইট কত টাকায় পেতে আগ্রহী তা জানানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের সমন্বয়ক জুলীয়াস চৌধুরী জানান, প্রাপ্ত সবার মতামত বিশ্লেষন করে নির্ধারিত মূল্যহার ঘোষণার জন্য ৬ জুন বৃহস্পতিবার বিটিআ‍রসিতে লিখিতভাবে প্রস্তাব করা হবে।

এ মুহূর্তে গ্রামীণফোনের পিথ্রি প্যাকেজে ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ ৫০.০০ টাকার কম। টেলিটক থ্রিজি এফথ্রি প্যাকেজে গ্রাহকের ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ ৩৫.০০ টাকার কম। বর্তমানে আইএসপির জন্য প্রতি ১ সেকেন্ডে ১ এমবিপিএস হারে মাসের ব্যান্ডউইথের মূল্য ১ লাখ ২৭ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে এখন ৪ হাজার ৮০০ টাকা করা হয়েছে।

তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের সমন্বয়ক বলেন, বিটিআরসি থেকে ঘোষিত ভোক্তা পর্যায়ের নতুন মূল্যহারে অবশ্যই ওই অনুপাতে কমাতে হবে। এ ছাড়াও অভিন্ন লক্ষ্যে সোমবার ঢাকা ইউনিভার্সিটি আইটি সোসাইটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তি আন্দোলনের কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে।

67
Offshore Outsourcing / Outsourcing and online future career
« on: April 22, 2013, 04:41:16 PM »
সময় এখন অনলাইনের। তাই ভবিষ্যতে আকর্ষণীয় ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের জন্য অনলাইন জগতে বা আইটি সেক্টরের ক্যারিয়ার-ই সেরা।

বাংলাদেশের অনলাইনপ্রেমী তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত সম্ভাবনার একটি হচ্ছে অনলাইন আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং। আউটসোর্সিংয়ের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের অর্থনীতি ও ব্যক্তি অবস্থার মানোন্নয়ন করা সম্ভব।

বাংলানিউজকে কথাগুলো বলেন দেশের আইটি সেক্টরের একজন তরুণ উদ্যোক্তা। সহিদুল ইসলাম। তিনি ইটেক কর্ণার লিমিটেডের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক। 

বাংলানিউজকে সহিদুল ইসলাম বলেন, ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে নিতে সক্ষম হয়েছেন অনেকেই। একটি লক্ষণীয় দিক হলো আমাদের দেশে গত কবছরে প্রায় ৩ গুণেরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেড়েছে। এ উন্নতিকে সাধুবাদ জানাতেই হবে।

ধীর গতি ও উচ্চ মূল্যের ইন্টারনেট এবং ইলেকট্রিসিটি সমস্যার মধ্যে থেকেই আমাদের দেশের তরুণেরা নিজ চেষ্টায় এগিয়ে যাচ্ছে। এ মুহূর্তে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং আমাদের জন্য বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের জন্য উজ্জ্বল ও অবারিত দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়েছে।

ফ্রিল্যান্সের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সঙ্গে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করে আমাদের দেশের অর্থনীতির চাকা স্থিতিশীল করার সুযোগ আছে। পড়ালেখার সঙ্গে বা পড়ালেখা শেষে ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং করে যে কেউ গড়ে নিতে পারেন নিজের ক্যারিয়ার।

নিজের অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে সহিদুল ইসলাম বলেন, ই টেক কর্ণার লিমিটেড এমপাওয়ারিং দ্য নেক্সট জেনারেশন স্লোগানে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করে। দেশে আউটসোসিং খাতে দক্ষ জনবল ও একটি আউটসোর্সিং সেক্টরে বিশ্বমানের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরিতে এগিয়ে আসেন প্যারাগন সিরামিকসের সিইও ও ফরিদপুর গ্রুপের এমডি ফারিয়ান ইউসুফ, পিআরআই’র জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ড. আশিকুর রহমান ও তারেক মোহাম্মদ নাজমুল হাসান। এ চারজন মিলেই প্রতিষ্ঠানটির শুরু।

প্রথম অফিস নেওয়া হয় পান্থপথের ফিরোজ টাওয়ারে। এখানেই চলছে সব কাজ। এ মাসেই মিরপুরে আরেকটি শাখা অফিস শুরু হচ্ছে। শুরুতে ১০ জন স্টাফ দিয়ে শুরু। এরপর ক্রমান্বয়ে ১৮ জন হয়েছে। আর সংখ্যা এখন বাড়ছেই।

ভবিষ্যতে লক্ষ্য হচ্ছে এ সেক্টরে একটি ওয়ার্কিং জোন তৈরি করা। সারাদেশে একটি দল আউটসোর্সিং করবে। ঢাকায় একটি বড় ভবনের পুরোটাই আউটসোর্সিং ওয়াকিং জোন তৈরিতে কাজ করছে। প্রথম অবস্থায় দেড় হাজার লোক কাজ করবে বলে আশা করি। আমাদের চুড়ান্ত লক্ষ্য আউটসোর্সিং খাতে দেশে নেতৃত্ব দেওয়া। এ খাতে কেউ কারো প্রতিযোগী না বলে আমরা বিশ্বাস করি।
 
অন্য খাতে ব্যবসা করার চেয়ে অনলাইননির্ভর ব্যবসা শুরু করার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এখন সময়ের নেতৃত্বে দিচ্ছে অনলাইন। এখন অনলাইনে-ই সব কাজ সম্ভব। গত কবছরে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিষয় হচ্ছে মোবাইল ফোন।

এখন স্মার্টফোন হচ্ছে প্রধান আকর্ষণ। মোবাইলের পর আউটসোর্সিং বিষয়টি জনপ্রিয় ও আলোচিত। এখন আইটি খাতে ও অনলাইনে বিনিয়োগকারীরা আগামীর ব্যবসায় নেতৃত্ব দিবে। কারণ অনলাইন সামাজিক যোগাযোগের এ যুগে প্রথাগত ধারণা একেবারেই অচল।

সহিদুল বলেন, বিশ্ব প্রেক্ষাপট ও দেশের সবদিক বিবেচনা করলে আউটসোর্সিং হচ্ছে সবচেয়ে যুগোপযোগি বিষয়। অনেকে বিনিয়োগের অভাবে ভালো ক্যারিয়ার করতে পারছে না। কিন্ত এ খাতে বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ নয়। এখানে একটি কম্পউটার আর পরিশ্রমের মাধ্যমে সফল হওয়া সম্ভব।

আমাদের প্রধান বিষয় আউটসোর্সিং খাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা। বেশিরভাগ আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য প্রশিক্ষণ দিয়ে ছেড়ে দেওয়া। কিন্তু আমরা এখানেই তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করি। প্রশিক্ষণের পর তারা এখানে আবার বাইরেও কাজ করতে পারেন। আমরা সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে থাকি। আমাদের প্রতিটি শিক্ষার্থীকেই রিসোর্সে পার্সন হিসেবে তৈরি করতে চাই।

এখন ৭টি ব্যাচে প্রশিক্ষণ চলছে। প্রতিটি ব্যাচে ১২ জন করে শিক্ষার্থী। এখন ৮৪ জন প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। নতুন ভর্তি হয়েছেন আরও ২৩ জন। লক্ষ্য এ বছর ৫০০ স্টুডেন্ট তৈরি করা।

আমাদের কোর্সি ফি সবার নাগালে রেখে সর্বোচ্চ সেবা দেবার চেষ্টা করছি। প্রশিক্ষণের জন্য অনলাইন আউটসোসিং ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা। অ্যাডভান্স এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ১৫ হাজার, গ্রাফিকস ডিজাইন ১৫ হাজার, গুগল অ্যাডসেন্স ১০ হাজার, এফিলিয়েট মার্কেটিং ১০ হাজার এবং ওয়েবপেজ ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট ২০ হাজার টাকা। মোট ৬টি কোর্স। বেসিক কম্পিউটার, আইএলটিএম। ইংরেজিতে দক্ষ বানানো হচ্ছে। 

আমাদের অফিসে আছে কেন্দ্রীয় ওয়াইফাই জোন, মাল্টিমিডিয়া শ্রেণীকক্ষ, উচ্চগতির ইন্টারনেট, সর্বাধুনিক পিসি ছাড়াও সব ধরনের কারিগরি পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রতিদিন ক্লাস শেষে ক্লাস সিট ও কোর্স শেষে সব মিলিয়ে একটি পূর্ণ ই-বুক দেওয়া হয়। দেশের দক্ষ জনবল নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই।

Pages: 1 ... 3 4 [5]