16
Food / Cutting onion without loosing tear (কান্না ছাড়াই পিঁয়াজ কাটার উপায়)
« on: December 03, 2013, 03:38:33 PM »
পিঁয়াজের গোড়ায় আছে এক প্রকারের একজাইম। যখন পিঁয়াজের এই গোড়ায় আঘাত লাগে অর্থাৎ কাটা হয়, তখন এই এনজাইম নিঃসৃত হয়। সেই এনজাইম পুরো পিঁয়াজের সাথে বিক্রিয়া করে একরকম গ্যাস নির্গত হয়। এই গ্যাস যখন আপনার চোখের পানির সংস্পর্শে আসে, তখন আপনার চোখ জ্বলতে শুরু করে।
প্রথমেই যেটা করা যায় যা হলো পিঁয়াজের গোড়ার অংশটি (অর্থাৎ যেখানে মূল থাকে) ভালো করে করে ফেলে দেয়া। ছুরির মাথা দিয়ে সাবধানে কয়েতে পুরো অংশটি ফেলে দিলেও হবে। সেই সাথে পিঁয়াজের উপরের আস্তরটিও ফেলে দিন। কেননা বেশির ভাগ এনজাইম থাকে এই গোড়ায় ও ওপরের আস্তরে।
পিঁয়াজ কুচি করতে চান? ছিলে টুকরো করে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। বেশ খানিকটা সময় পর পানি বদলে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে তারপর কাটুন, চোখ জ্বলবে না। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে পারলে আরও ভালো হবে। পানিতে নিঃসৃত এনজাইম ধুয়ে যাবে, ফলে চোখ জ্বলবে না।
পিঁয়াজ ছিলে নিয়ে আধ ঘণ্টার মতন ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর ভালো করে ধুয়ে নিয়ে টুকরো করুন বা কুচি করুন। ঠাণ্ডায় পিঁয়াজের এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়, ফলে চোখ জ্বলার সম্ভাবনা কমে যায়।
চপিং বোর্ডে ভিনেগার মাখিয়ে নিয়ে তারপর পিঁয়াজ কাটুন। ভিনেগারের এসিড এনজাইমকে নিষ্ক্রিয় করে দেবে। এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে গ্যাসও নির্গত হবে না, চোখও জ্বলবে না।
পিঁয়াজ কাটার সময়ে একটি মোমবাতি বা চুলা জ্বালিয়ে রাখতে পারেন কাছে। এতে নির্গত গ্যাস আপনার চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করার আগেই আগুনের শিখা তাকে আকর্ষণ করবে।
চোখে যারা লেন্স পরেন, তাঁদের চোখ জ্বলবে না পিঁয়াজ কাটার সময়ে।
পিঁয়াজ কাটার সময় জোরে ফ্যান ছেড়ে নিন। তাতে গ্যাস আপনার চোখ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে পৌছাতে পারবে না।
পিঁয়াজ লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো, তারপর কাটুন। লবণ পানি নিষ্ক্রিয় করে ফেলবে চোখ জ্বলার জন্য দায়ী এনজাইমকে।
মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নিন নাকের বদলে। এতেও চোখে পানি আসা ও জ্বলুনি অনেকটাই কমবে।
প্রথমেই যেটা করা যায় যা হলো পিঁয়াজের গোড়ার অংশটি (অর্থাৎ যেখানে মূল থাকে) ভালো করে করে ফেলে দেয়া। ছুরির মাথা দিয়ে সাবধানে কয়েতে পুরো অংশটি ফেলে দিলেও হবে। সেই সাথে পিঁয়াজের উপরের আস্তরটিও ফেলে দিন। কেননা বেশির ভাগ এনজাইম থাকে এই গোড়ায় ও ওপরের আস্তরে।
পিঁয়াজ কুচি করতে চান? ছিলে টুকরো করে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। বেশ খানিকটা সময় পর পানি বদলে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে তারপর কাটুন, চোখ জ্বলবে না। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে পারলে আরও ভালো হবে। পানিতে নিঃসৃত এনজাইম ধুয়ে যাবে, ফলে চোখ জ্বলবে না।
পিঁয়াজ ছিলে নিয়ে আধ ঘণ্টার মতন ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর ভালো করে ধুয়ে নিয়ে টুকরো করুন বা কুচি করুন। ঠাণ্ডায় পিঁয়াজের এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়, ফলে চোখ জ্বলার সম্ভাবনা কমে যায়।
চপিং বোর্ডে ভিনেগার মাখিয়ে নিয়ে তারপর পিঁয়াজ কাটুন। ভিনেগারের এসিড এনজাইমকে নিষ্ক্রিয় করে দেবে। এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে গ্যাসও নির্গত হবে না, চোখও জ্বলবে না।
পিঁয়াজ কাটার সময়ে একটি মোমবাতি বা চুলা জ্বালিয়ে রাখতে পারেন কাছে। এতে নির্গত গ্যাস আপনার চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করার আগেই আগুনের শিখা তাকে আকর্ষণ করবে।
চোখে যারা লেন্স পরেন, তাঁদের চোখ জ্বলবে না পিঁয়াজ কাটার সময়ে।
পিঁয়াজ কাটার সময় জোরে ফ্যান ছেড়ে নিন। তাতে গ্যাস আপনার চোখ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে পৌছাতে পারবে না।
পিঁয়াজ লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো, তারপর কাটুন। লবণ পানি নিষ্ক্রিয় করে ফেলবে চোখ জ্বলার জন্য দায়ী এনজাইমকে।
মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নিন নাকের বদলে। এতেও চোখে পানি আসা ও জ্বলুনি অনেকটাই কমবে।