Daffodil International University
Fair and Events => Fair and Events => Telecom Fair => Topic started by: a.k.azad_cse on October 11, 2010, 12:29:09 AM
-
Here ill try to give you all the latest update of Telecommunication news that publish on our Daily Newspaper
Need to installed bangla fonts in your PC for viewing the news
-
চমক নিয়ে আসছে এয়ারটেল
এখন পর্যন্ত বিশ্বের কোথাও প্রচলিত হয়নি এমন নতুন সেবার চমক নিয়ে গ্রাহকদের মাঝে আসবে এয়ারটেল। তবে সেই সেবাটি কী, সে সম্পর্কে এয়ারটেলের ঢাকা অফিসের কোনো ধারণাই নেই। অপারেটরটির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, টেলিযোগাযোগে বিশ্বের সর্বাধুনিক সেবার সমাহার নিয়ে ডিসেম্বরেই বাংলাদেশে নিজেদের রিব্র্যান্ডিং করবে তারা।
বর্তমানে ওয়ারিদ নাম নিয়ে চলছে ৩৫ লাখ গ্রাহকের অপারেটরটি। এ বছরের শুরুতে ওয়ারিদের ৭০ শতাংশ কিনে নেয় ভারতীয় কোম্পানি ভারতী এয়ারটেল।
এদিকে বাংলাদেশের এয়ারটেলের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে কাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসবেন এয়ারটেল মোবিলিটির প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল। এক দিনের সফরে তিনি বিনিয়োগ বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্যও চেষ্টা চলছে। ওই দিনই রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন তিনি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওই মতবিনিময় সভায় হয়তো এয়ারটেলের প্রস্তুতির বিষয়ে ধারণা দেওয়া হবে। তবে 'ওয়ারিদ' নাম বদলে কবে 'এয়ারটেল' হবে সে বিষয়ে কোনো ঘোষণা তখন দেওয়া হচ্ছে না। মতবিনিময় সভায় এয়ারটেলের দিলি্লর শীর্ষ কর্মকর্তাও থাকবেন। একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে অংশ নিতে যন্ত্রাংশ সরবরাহকারী বিভিন্ন কোম্পানির কর্মকর্তাদেরও দাওয়াত দেওয়া হয়েছে।
অপারেটরটির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, রিব্র্যান্ডিংয়ের জন্য নতুন কিছু চিন্তা করছেন তারা। এ লক্ষ্যে ঢাকা থেকে এয়ারটেলের মূল কর্তৃপক্ষকে বেশকিছু সুপারিশও দেওয়া হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত কোন প্রস্তাবটি গ্রহণ করা হবে বা আদৌ এখান থেকে কোনো প্রস্তাব নেওয়া হবে কি-না সে সম্পর্কে ঢাকার কেউ কিছুই জানেন না। তাছাড়া আগে থেকে সিদ্ধান্ত নিলে সে খবর প্রতিদ্বন্দ্বী অপারেটরদের কাছে চলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেও ঢাকা থেকে সিদ্ধান্ত না নিয়ে বরং দিলি্ল থেকেই সিদ্ধান্ত আসছে। এমনকি ঢাকার কোনো কর্মকর্তার মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার অনুমোদন নেই। মিডিয়াতে কী বলা হবে সেটিও নির্ধারিত হচ্ছে দিলি্ল থেকেই।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে অপারেটরটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, অন্য বড় কয়েকটি অপারেটর এয়ারটেলের রিব্র্যান্ডিং কীভাবে হবে সে বিষয়ে নজর রাখছে। খোঁজখবর করতে অন্য একটি অপারেটরের কর্মকর্তারা দিলি্ল সফর করে এসেছেন বলেও জানান তিনি। ওই কর্মকর্তা বলেন, এয়ারটেলের অভিষেককে যুদ্ধ হিসেবেও ঘোষণা করেছেন কেউ কেউ। সে লক্ষ্যে প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তারা। অন্যদিকে শীর্ষ একটি অপারেটরের এক কর্মকর্তা বলেন, প্রস্তুতি সবসময় রাখতেই হয়। বাজারে বড় কোনো প্লেয়ার এলে তার জন্য নতুন চিন্তাভাবনা করতেই হয়। একই সঙ্গে তিনি অভিযোগ করেন, তাছাড়া যখন কোনো অপারেটর সরকারের নানা আনুকূল্য নিয়ে বাজারে আসে তখন আরও বেশি প্রস্তুতি রাখতে হয়। প্রথম মোবাইল অপারেটর হিসেবে ওয়ারিদ সরকারের টেলিযোগাযোগ কোম্পানি বিটিসিএল এবং টেলিটকের সঙ্গে অবকাঠামো ভাগাভাগির চুক্তি করে। এর পরে আরও কয়েকটি অপারেটরের সঙ্গে অবকাঠামো ভাগাভাগির চুক্তি করেছেন তারা।
ওয়ারিদের অপর এক কর্মকর্তা বলেন, রিব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে নিজেদের নেটওয়ার্কের ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন তারা। সে কারণে নিজেদের বিটিএস (বেস ট্রানসিভার স্টেশন) বৃদ্ধির কার্যক্রম চলছে। এয়ারটেল দায়িত্ব নেওয়ার সময় অপারেটরটির বিটিএস সংখ্যা ছিল ১৮শ'। বর্তমানে তা আরও কিছু বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে ডিসেম্বরের মধ্যে এ সংখ্যা অন্তত ৭ হাজার পর্যন্ত নিতে চান তারা। উন্নত গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করতে এর কোনো বিকল্পই নেই। বর্তমানে গ্রামীণফোনের বিটিএস সংখ্যা ১২ হাজার। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বৃহত্তম অপারেটরটির বিটিএস সংখ্যা ৭ হাজারের কম নয়।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/22.gif) 2010-10-06
-
শাহিদ বাপ্পি:ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব সুনীল কান্তি বোস বৃহস্পতিবার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ডিজিটাল বাংলাদেশ কৌশলগত অগ্রাধিকারবিষয়ক ই-সেবায় নাগরিক সংযোগ-অভিগম্যতা শীর্ষক সংলাপে একথা বলেন। শীর্ষ নিউজ
তিনি আরো বলেন, এর ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। ইন্টারনেট সেবার উন্নয়নের জন্য পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) আওতায় বিনিয়োগের উদ্যোগ নিতে হবে একইসঙ্গে সেবার মানও বাড়াতে হবে। ১০ বছরে টেলিফোন শিল্প সংস্থা প্রথমবারের মতো লাভ করেছে। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. ফাহিম হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/8.gif) [ অন্যান্য খবর ] 2010-10-09
-
ব্যান্ডউইথ রফতানির ক্ষেত্রে বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)। এরই মধ্যে তারা এ বিষয়ে পাশের দেশ নেপাল, ভুটান ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের আগ্রহের কথা জেনেছে। একই সঙ্গে বিশ্বখ্যাত তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি মাইক্রোসফটও এ বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। যোগাযোগ করা হচ্ছে জনপ্রিয় দুটি যোগাযোগ মাধ্যম গুগল এবং ইয়াহুর সঙ্গে। তবে এর আগে দু'দফা দরপত্র আহ্বান করলেও উল্লেখযোগ্য সাড়া পায়নি বিএসসিসিএল।
বর্তমানে বিএসসিসিএলে ব্যান্ডউইথের পরিমাণ ৪৪ দশমিক ৬০ গিগাবাইটস। এর মধ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে ১৫ গিগাবাইট পার সেকেন্ড। বাকিটা অব্যবহৃত থেকে যাচ্ছে। এর ওপর আবার অল্পদিনের মধ্যে ব্যান্ডউইথের ক্ষমতা ১০৪ দশমিক ৬০ গিগাবাইটে উন্নীত হচ্ছে। ফলে বিপুল পরিমাণ ব্যান্ডউইথ অব্যবহৃত থাকবে। আবার ব্যান্ডউইথ হচ্ছে বিদ্যুতের মতো একটি শক্তি, যেটি কেবল ব্যবহার করা যায়; কোনো অবস্থাতেই এটি সঞ্চয় করা যায় না। ফলে ব্যবহার করতে না পারলে এ শক্তি আর কোনো কাজেই আসে না।
বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানির ক্ষেত্রে নেপাল এবং ভুটান আগ্রহ দেখালেও তাদের সাবমেরিন কেবলের কোনো সংযোগ নেই। সে কারণে তাদের কাছে ব্যান্ডউইথ রফতানি করতে হলে দেশ দুটির বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপিত হতে হবে। বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়া উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা (সাসেক্স) ফোরাম গঠনের মাধ্যমে
এ সংযোগ
স্থাপনের কাজ চলছে। এটি বাস্তবায়িত হলে দেশ দুটি বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ নেবে বলে বিএসসিসিএলকে জানিয়েছে।
অন্যদিকে থাইল্যান্ডের সাবমেরিন কেবলের সংযোগ থাকলেও তাদের আরও ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন। ঢাকার রয়াল থাই দূতাবাসের সঙ্গে বিএসসিসিএলের আলোচনায় তারা এ বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে। এছাড়া মাইক্রোসফট এরই মধ্যে ঢাকায় অফিস নিয়ে কাজ শুরু করেছে। বর্তমানে তারা ঢাকার একটি আইএসসি প্রতিষ্ঠান এবং সিঙ্গাপুর থেকে ব্যান্ডউইথ এনে কাজ করছে।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/22.gif) [ ] 2010-10-07
-
তারেক মোরতাজা
ভাবনাগুলো সত্য করতে প্রযুক্তি লাগে। আর মোবাইল ফোন এখন সবচেয়ে সহজলভ্য প্রযুক্তি। দেশের ৩৮ শতাংশের বেশি মানুষ এখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করছেন। এখন দেশে মোবাইল নম্বর পোর্টিবিলিটি (এমএনপি) চালু করার ভাবনা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি)। এ জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।
এটি হলো এমন একটি সেবা যার মধ্য দিয়ে গ্রাহক তার নিজের নম্বর ঠিক রেখে যেকোনো অপারেটরে বিনামূল্যে যাওয়া-আসা করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি গ্রামীণফোন অপারেটরের। এটি আপনি বদলে বাংলালিংকে যেতে চাচ্ছেন। এ জন্য আপনাকে শুধু বদলাতে হবে ০১৭ নম্বরটি। এর বদলে আপনি বাংলালিংকে গেলে যুক্ত হবে ০১৯। এর পরের ডিজিটগুলো ঠিক থাকবে। এ সেবাকে বলা হয়ে থাকে নম্বর পোর্টিবিলিটি।
এভাবে অপারেটর থেকে অপারেটরে যেতে গ্রাহককে কোনো সংযোগ কিনতে হবে না। এ জন্য কোনো ফি দিতে হবে না। তবে তাকে নিবìধন করতে হবে। এ পদ্ধতিতে সরকারের নিরাপত্তাকর্মীরা সহজেই নম্বরটি মনিটর করার সুযোগ পাবেন। তাই বিটিআরসি এ বিষয়ে আগ্রহী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিটিআরসি’র একজন কর্মকর্তা জানান, গত ২৮ সেপ্টেম্বর এ বিষয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যানের সাথে বিশেষজ্ঞ শহীদ কলিমের বৈঠক হয়েছে। তিনি বিদেশী নাগরিক। বিটিআরসি কার্যালয়ে তিনি এ বিষয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন উপস্খাপন করেছেন।
বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে বিটিআরসি’র ওই কর্মকর্তা জানান, ১৯৯৭ সালে প্রথমে সিঙ্গাপুরে এ পদ্ধতির প্রচলন হয়। বর্তমানে ভারত, পাকিস্তান, জর্ডান, কাতারসহ বিশ্বের মোট ৪৫টি দেশে এমএনপি পদ্ধতি চালু রয়েছে।
শহীদ কলিম এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় করেছেন বিটিআরসি’র কর্মকর্তাদের সাথে। তিনি পাকিস্তানের মোবাইল অপারেটর মোবিলিংকের কৌশলগত প্রকল্প বিভাগের পরিচালক।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান জিয়া আহমেদ দেশের বাইরে থাকায় এ বিষয়ে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ দেলওয়ার বলেছেন, ‘ওই বৈঠকে আমি ছিলাম না। তাই এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।’
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/18.gif) [ ] 2010-10-06
-
এয়ারটেলের চুক্তি
ওয়ারিদ টেলিকম রূপান্তরিত হচ্ছে এয়ারটেলে
শাহিদ বাপ্পি: রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের এয়ারটেলের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল এ ষোষণা দেন। তিনি বলেন, দেশের মোবাইল ফোন গ্রাহকদের জন্য ওয়ারিদ ‘সারপ্রাইজ’ নিয়ে আসছে। দিনক্ষণ না জানালেও তিনি বলেন, এটাও টেলিফোন গ্রাহকদের জন্য ‘সারপ্রাইজ’। ফলে গ্রাহকদের জন্য সহনীয় খরচে বিশ্বমানের কথা বলা ও দ্রুতগতিতে তথ্য আদান-প্রদানের সেবা প্রদানে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। এ দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ভারতের মধ্যে রয়েছে নেটওয়ার্ক ডিজাইন, প্ল্যানিং, ইম্পিÂমেন্টেশন এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট। এছাড়াও অত্যাধুনিক বিজনেস অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার বাড়ানোসহ গ্রামাঞ্চলে বিস্তৃত এলাকা জুড়ে মোবাইল সেবার সুবিধা দেয়া যাবে। এ অংশীদারিত্বের মাধ্যামে থ্রি-জি প্রযুক্তি ব্যবহার উপযোগী হয়ে ওঠবে।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/8.gif) [ ] 2010-10-09
-
সুমন মুস্তাফিজ: এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই তারা দেশের ১৪০টি টাওয়ারের (বিটিএস) সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে। গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত এ টাওয়ারগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় এগুলো ডিজেল জেনারেটরে পরিচালিত হচ্ছে। সোলার প্যানেলে বিদ্যুতায়ন হলে টাওয়ারগুলো জ্বালানি হিসেবে বছরে প্রায় ১২ লাখ লিটার পরিবেশ দূষণকারী ডিজেল রক্ষা করবে। চলতি বছরেই প্রকল্পটি শুরু হওয়ার কথা জানিয়ে গ্রমীণফোনের এক কর্মকর্তা বলেন, কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা হিসেবে এটা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে টেলিকম সেক্টরে সবুজায়নের শুভ সূচনা হবে।
মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন এমটব’র প্রেসিডেন্ট জাকিউল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি, জ্বালানি সংকট ও পরিবেশ দূষণের প্রেক্ষাপটে এটি নির্সন্দেহে ভালো পদক্ষেপ। এক্ষেত্রে তিনি সোলার এনার্জি কোম্পানিগুলোকে আরো সহজ ও সুলভে তাদের পণ্য সরবরাহের পরামর্শ দিয়েছেন।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/8.gif)[ অন্যান্য খবর ] 2010-10-09
-
বছরের শেষ দিকে বাস্তবায়ন কাজ শুরু
ফিরোজ মান্না ॥ বিটিসিএল টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক উন্নয়নের ৬২২ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে। জাইকা ও সরকারের অর্থ সহযোগিতায় এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে এ বছরের শেষ দিকে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে আইজিডবিস্নউ, আইসএঙ্ এবং আইআইজির ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করা হবে। একই সঙ্গে সারাদেশ অপটিক্যাল ফাইবারের আওতায় চলে আসবে। আইজিডবিস্নউ, আইসিএক্স ও আইআইজির ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করা হলে প্রতিদিন বৈধ পথে ৭ থেকে সাড়ে ৭ কোটি মিনিট কল আদান প্রদান হবে। তখন অনেকাংশে অবৈধ ভিওআইপি কমে যাবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য পরামর্শক নিয়োগ করার সব প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। পরামর্শকরা টেন্ডার ডকুমেন্ট তৈরি করবে। পরে টেন্ডার আহ্বান করা হবে। টেন্ডারে অংশ গ্রহণকারী কোম্পানিগুলোকে মূল্যায়ন করে কাজ দেয়া হবে। এই প্রকল্প বাসত্মবায়ন হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
প্রকল্পের পিডি অশোক কুমার জনকণ্ঠকে বলেন, টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০০৬ সালে। জাপানী দাতা প্রতিষ্ঠান জাইকা এই প্রকল্পের অর্থ সহযোগিতা দেয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু তখন তারা বিটিটিবিকে কোম্পানি করার শর্ত জুড়ে দিলে প্রকল্প বাসত্মবায়নের কাজ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তত্ত্বাবধাযক সরকার বিটিটিবিকে কোম্পানি করার শর্ত জুড়ে দিলে প্রকল্প বাসত্মবায়নের কাজ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিটিটিবিকে ২০০৮ সালে ১ জুলাই বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডে (বিটিসিএল) সালে কোম্পানিতে রূপ দেয়। নামকরণ করা হয় বিটিসিএর। তখন প্রকল্পটি বাসত্মবায়নের কোন উদ্যোগ নেয়নি সরকার। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ৰমতায় আসার পর প্রকল্পটি বাসত্মবায়নের জন্য উদ্যোগ নেয়। জাইকা এই প্রকল্পে ৫০৭ কোটি টাকা সহযোগিতা দিতে রাজি হয়। সরকার এই প্রকল্পে ১১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন কাজ শুরম্ন হবে। সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন হলে সরকারের হাতে নেয়া কর্মসূচী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ দ্রম্নত এগিয়ে যাবে। তখন ইউনিয়ন পর্যায়ে ল্যান্ড টেলিফোন পেঁৗছে দেয়ার প্রকল্প বাসত্মবায়ন করা সহজ হবে। এ বছরের মধ্যে উপজেলা সদরের আশপাশের ইউনিয়নগুলোতে টেলিফোন এঙ্চেঞ্জ স্থাপন করার কথা রয়েছে। লাস্ট মাইল কানেটিভিটি প্রকল্পের আওতায় গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে টেলিফোন পেঁৗছে দেবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে গ্রাম পর্যায়ে টেলিপোন যোগাযোগের কোন বিকল্প নেই। পর্যায়ক্রমে দেশের সব ইউনিয়নে টেলিফোন এঙ্চেঞ্জ স্থাপন হলে গ্রামের মানুষ বিশ্ব নেটওয়ার্কের আওতায় চলে আসবে। দেশের মানুষের হাতে টেলিফোন পেঁৗছে দিতে না পারলে বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলানো যাবে না। বিশ্বায়নের এই যুগে একজন মানুষ যেন নেটওয়ার্কের বাইরে না থাকে। এজন্য বিদেশী বিনিয়োগকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। বিদেশী বিনিয়োগ হলে দেশের মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এতে মাথাপিছু জিডিপি বাড়বে।
বর্তমানে বৈধ পথে প্রতিদিন ৫ থেকে সাড়ে ৫ কোটি মিনিট আনত্মর্জাতিক কল আদান-প্রদান হচ্ছে। টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক প্রকল্প বাসত্মবায়ন হলে প্রতিদিন ৭ থেকে সাড়ে ৭ কোটি মিনিট বৈধ কল আদান প্রদানের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েজ ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) অনেক কমে যাবে। অবৈধ ভিওআইপি কমে গেলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পাবে। তবে ৭ থেকে সাড়ে ৭ কোটি মিনিট কল বৈধ পথে আনতে হলে আইজিডবিস্নউ (ইন্টারনেট গেটওয়ে), আইসিএঙ্ (ইন্টার কানেকশন এঙ্চেঞ্জ) আইআইজির (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) ধারণৰমতা বাড়াতে হবে। এই ৰমতা বাড়াতে প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয়েছে। অবৈধ ভিওআইপি বন্ধ করার জন্য বিটিআরসির সব উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছে বলে বিটিসিএলের পৰ থেকে বলা হয়েছে।
অবৈধ ভিওআইপি কল বন্ধ করতে সর্বোচ্চ পদৰেপ হিসেবে সরকার টেলিযোগাযোগের বিভিন্ন খাতে লাইসেন্স বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে। এতেও পরিস্থিতির তেমন কোন উন্নতি হয়নি। ভিওআইপি একটি প্রযুক্তি এবং সেটিকে মোকাবেলা করতে হবে প্রযুক্তি দিয়ে লাইসেন্স বৃদ্ধি করে এর সমাধান হবে ইন্টারন্যাশনাল লং ডিস্টেন্স সার্ভিসেস (আইএলডিটিএস) নীতিমালা সংশোধন করা হয়েছে। নীতিমালার মাধ্যমে ভিওআইপি উন্মুক্ত করা হবে। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আই এলডিটিএস নীতিমালা ঘোষণা করে আগেই ভিওআইপি উন্মুক্ত করা হয়েছে। বর্তমান সরকার কেবল নীতিমালা সংশোধন করেছে। নতুন সরকার ৰমতায় আসার পর সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে বলা হয়েছে জরম্নরী অবস্থায় তিন ক্যাটাগরিতে মাত্র ৬টি লাইসেন্স দিয়ে কিছু লোককে মনোপলি ব্যবসা করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এ কারণে সংশোধিত নীতিমালায় লাইসেন্স সংখ্যা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব) জিয়া আহামেদ জনকণ্ঠকে জানান, বিটিআরসির পৰ থেকে সব ধরনের লাইসেন্স দেয়ার গাইডলাইন তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় সিদ্ধানত্ম নেবে কবে নাগাদ লাইসেন্স দেয়া হবে। তবে দ্রম্নতই লাইসেন্সগুলো দেয়া হতে পারে। সাবমেরিন কেবল, আইআইজি, আইসিএঙ্ ও আইজিডবিস্নউসহ অনেক লাইসেন্সের গাইড লাইন মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া আছে। মন্ত্রণালয় যখন বলবে তখনই বিটিআরসি লাইসেন্স ইসু্য করবে। তিনি বলেন, এই প্রথম বিটিআরসি একটি চাটার্ট এ্যাকাউন্ট ফার্মকে নিয়োগ করা হয়েছে। এই ফার্মকে যখন তখন যে কোন অপাটরের হিসাব নিরীৰা করার জন্য পাঠানো হবে। এটা সফলভাবে করতে পারলে কোন অপারেটর রাজস্ব ফাঁকি দিতে পারবে না।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/14.gif) [ ব্যবসা বাণিজ্য ] 2010-10-08
-
(http://hawker.com.bd/news_picture/105186.gif)
বাংলাদেশে মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি (এমএনপি) বা ফোন নম্বর পরিবর্তন না করেই যেকোনো অপারেটরে যুক্ত হওয়ার সম্ভাব্যতা যাচাই করতে মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংক কার্যালয় পরিদর্শন করেছেন পাকিস্তান মোবিলিংকের অন্যতম শীর্ষ কর্মকর্তা শাহিদ কলিম। স্ট্র্যাটেজিক প্রজেক্টসের এই ডিরেক্টর সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে এসে বাংলালিংক শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা ছাড়াও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলারিটি কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।
বাংলাদেশে এমএনপির সম্ভাব্য প্রয়োগ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে ধারণা বিনিময়ই ছিল তাঁর এই সফরের উদ্দেশ্য। টেলিকম সেক্টরে ১৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শাহিদ কলিম ছয় বছর ধরে মোবিলিংকের গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করছেন। কারিগরি বিভিন্ন বিষয়সহ এমার্জিং টেকনোলজির ওপর তাঁর রয়েছে প্রচুর অভিজ্ঞতা।
বাংলালিংক জানায়, এমএনপি হচ্ছে একটি বহুমুখী কার্যপ্রক্রিয়া, যা একজন গ্রাহককে সেরা সুবিধা দিয়ে থাকে। সাধারণত একজন গ্রাহকের এক অপারেটর থেকে অন্য অপারেটরে পরিবর্তিত হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে, ব্যক্তিগত ফোন নম্বরের সঙ্গে তার দীর্ঘ সম্পর্ক। তাই অনেক ক্ষেত্রে অপারেটর পরিবর্তন প্রয়োজনীয় হলেও প্রিয় ফোন নম্বরের সঙ্গে দীর্ঘসূত্রতার কারণে অপারেটর পরিবর্তন করা হয়ে ওঠে না। শাহিদ কলিম বিটিআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এমএনপির সুবিধাগুলো তুলে ধরে আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত এ পদ্ধতিকে অবশ্য পালনীয় নীতিমালার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা নিয়ে আলোচনা করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/74.gif) [ ] 2010-10-09
-
(http://hawker.com.bd/news_picture/105033.gif)
হোটেল ওয়েস্টিনে গতকাল বাংলাদেশ ওয়ারিদ টেলিকমের বিশ্বমানের নেটওয়ার্ক স্খাপনের জন্য এরিকসনের হুয়াউয়ের সাথে ভারতীয় এয়ারটেলের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় : নয়া দিগন্ত
বিশ্বের নেতৃস্খানীয় টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ‘ভারতি এয়ারটেল’ বাংলাদেশজুড়ে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক স্খাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগেরই অংশ হিসেবে মোবাইল টেলিফোন কোম্পানিটি এরিকসন ও হুয়াউইর সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের কথা ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশ সফরকারী এয়ারটেলে মোবাইল সার্ভিসের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল গতকাল এই চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন।
উল্লেখ্য, গত জানুয়ারি মাসে ওয়ারিদের ৭০ শতাংশ মালিকানা এই ভারতীয় এয়ারটেলই কিনে নেয়। আগামী ডিসেম্বর নাগাদ ওয়ারিদ নাম বদলিয়ে এয়ারটেল নামে এই কোম্পানিটি তাদের বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করবে বলে জানা গেছে।
চুক্তি সম্পাদনের বিষয়টি জানানোর জন্য গতকাল গুলশানের এক হোটেলে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে এরিকসন বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ম্যানেজার পার-হেনরিক নেলসন, হুয়াউইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাক্স ইয়াং ও ওয়ারিদ বাংলাদেশের ব্যবস্খাপনা পরিচালক ক্রিস টবি বক্তৃতা করেন।
বিন্দাল বলেন, এই চুক্তির মাধ্যমে ভারতীয় এয়ারটেল বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক স্খাপন ও সহনীয় খরচে সেবা প্রদান করে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্খার উন্নতিতে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে ব্যবসায়িক সহযোগিতার লক্ষ্য প্রায় এক। এরিকসন ও হুয়াউইর সাথে অংশীদারিত্বের জন্য আমরা আনন্দিত, কেননা এর ফলে আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য সহনীয় খরচে বিশ্বমানের কথা বলা ও দ্রুতগতিতে তথ্য আদান-প্রদানের সেবা প্রদান করতে সক্ষম হবো।
তিনি বলেন, আমরা মনে করি এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নে ভারতি একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এক প্রশ্নে জবাবে বিন্দাল বলেন, বাংলাদেশে মোবাইল বাজার ‘ওভারহিটেড’ নয়, কারণ এখানে টেলি-ঘনত্ব এখন নিুপর্যায়ে রয়েছে। এ দেশের মানুষ এখনো বিশ্বমানের কথা বলা বা শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাদের এই সুযোগ করে দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
ওয়ারিদ নাম পরিবর্তন করে কবে এয়ারটেল নিজ নামে এ দেশে তার কার্যক্রম শুরু করবে এ প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট কোনো উত্তর দেননি বিন্দাল। অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে নিবìিধত হওয়ার কোনো পরিকল্পনা এয়ারটেলে এখন পর্যন্ত নেই।
এরিকসনের বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার পার-হেনরিক নেলসন বলেন, ভারতীয় এয়ারটেলের সাথে ১৫ বছরের ব্যবসায়িক সম্পর্ক এরিকসনের কাছে অনেক মূল্যবান। এবার বাংলাদেশে আমাদের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সেবার পরিধি গ্রামাঞ্চলে আরো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেবো এবং যাদের অনেকের কাছে প্রথমবারের মতো মোবাইল সেবা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা হবে।
এরিকসন ও হুয়াউইর সাথে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে যে চুক্তি হয়েছে টাকার অঙ্কে তার পরিমাণ কত? জানতে চাইলে ওয়ারিদ বাংলাদেশের ব্যবস্খাপনা পরিচালক ক্রিস টবি সাংবাদিকদের বলেন, আপাতত এই চুক্তির আকার সম্পর্কে কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। জানা গেছে, এই চুক্তির মাধ্যমে আগামীতে এয়ারটেল (ওয়ারিদ) থ্রি-জি প্রযুক্তি ব্যবহারে উপযোগী হয়ে উঠবে নেটওয়ার্ক এবং এর ফলে ভবিষ্যতে তুলনামূলক কম সময়ে এই সেবার প্রচলন করা সম্ভব হবে। ভারতীয় এয়ারটেলের এশিয়া ও আফিন্সকাজুড়ে ১৯টি দেশে কার্যক্রম রয়েছে। ২০১০ আগস্ট পর্যন্ত এই টেলিফোন কোম্পানির মোট গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১৮ কোটি ৮৯ লাখ।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/18.gif)[ নগর মহানগর ] 2010-10-08
-
আগামী কিছু দিনের মধ্যে ওয়ারিদ টেলিকমের নাম বদল করে এয়ারটেল হচ্ছে। তার আগে সারা দেশে নেটওয়ার্ক আরো শক্তিশালী করা হবে। এই কাজ করবে ভারতী এয়ারটেল। আর এই নাম বদলের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে আসবেন এয়ারটেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বলিউডের ম্যাগা স্টার শাহরুখ খান। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজাধানীর ওয়েসটিন হোটেলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতী এয়ারটেল কর্তৃপক্ষ।
সাংবাদিক সম্মেলনে এয়ারটেল মোবাইল সার্ভিসেসের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল বলেন, দেশ সেরা অপারেটর হওয়ার লক্ষ্য নিয়েই আট মাস আগে বাংলাদেশে এসেছেন তারা। সে লক্ষ্যে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হচ্ছে। নিশ্চিত করা হচ্ছে নতুন সেবার বিষয়টিও। সেবার পরিধি বিস্তার করতে টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি সরবরাহকারী কোম্পানি এরিকসন এবং হুয়াউই’র সঙ্গেও চুক্তি করেছে এয়ারটেল। সংবাদিক সম্মেলনে চুক্তিপত্র বিনিময় হয়।
অনুষ্ঠানে অতুল বিন্দালসহ ওয়ারিদ টেলিকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস টোবিট, হেড অব দ্যা রিজিয়ন সাউথ ইস্ট এশিয়া অ্যান্ড ওসেনিয়া অরুণ বানসাল, এরিকসন বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ম্যানেজার পার-হেনরিক নেলসন, হুয়াউই টেকনোলজিস-এর আঞ্চলিক সিইও ম্যাক্স ইয়াং উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়, অত্যাধুনিক নেটওয়ার্কের সাহায্যে ভারতী এখন সহজেই গ্রাহকদের পরিষ্কার কথা বলার সুবিধা এবং দ্রুত ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা দেবে।
ভারতীয় কোম্পানি এয়ারটেলের বর্তমানে নিজ দেশের বাইরে শ্রীলংকাসহ এশিয়া ও আফ্রিকার ১৯ দেশে কার্যক্রম রয়েছে। সব দেশ মিলে তাদের গ্রাহক প্রায় ১৯ কোটি। গত জানুয়ারিতে ওয়ারিদের ৭০ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়ে বাংলাদেশে আসে এয়ারটেল।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/6.gif) [ রাজধানী ] 2010-10-08
-
thank you nice information. I am Warid user. So, this post attract me than others. Anyway, One report says, Bangladesh wants to export bandwidth. Why doesn't B.D give us bandwidth at a cheaper rate? We get only 16-20 KB/s. Our govt. has a problem that is decision making.
-
Yah bro when first time i saw that news i was shocked BSCCL want to export bandwidth.
But the really is there are many percentage Bangladeshi people cannot get the bandwidth at present
-
(http://hawker.com.bd/news_image/news_105292_1.gif)
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/5.gif)[ ] 2010-10-10
-
এক গ্রাহকের নামে মোবাইল ফোনের শতাধিক সংযোগের ঘটনা ফাঁস হতে না হতেই ফের ‘কেলেঙ্কারি!’ এবার টানাটানি মোবাইল সেটের ‘এক ও অদ্বিতীয়’ পরিচিতি নাম্বার নিয়ে।
অর্থাৎ পনের অঙ্কের সেই ‘ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিটি (আইএমইআই) নাম্বার। বিশ্বের সব বৈধ মোবাইল সেটে যা থাকে, যেটি সংশ্লিষ্ট সেটের অপরিবর্তনীয় পরিচিতি। মোবাইল সেট কারখানায় তৈরির সময়েই ওই বিশেষ নাম্বারটি তার জন্য বরাদ্দ হয়। বলতে গেলে সেটা তার জন্মচিহ্ন। একই আইএমইআই নাম্বারে দুটো সেট থাকা কোনোমতেই সম্ভব নয়। ফলে মোবাইল চুরি গেলে ওই নাম্বারই তা খুঁজে পাওয়ার একমাত্র সূত্র। অন্তত এতদিন তাই জানা ছিল।
ধারণাটা হঠাৎ বদলে গেল কেন?
এটাই ‘কেলেঙ্কারি।’ দেখা যাচ্ছে, একই আইএমইআই নাম্বারে রয়েছে ১৭৮টি মোবাইল সেট! কলকাতায় বিভিন্ন মোবাইল-পরিসেবা সংস্থার বৈধ গ্রাহকদের হাতে সেগুলো ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিয়মিত ব্যবহারও হচ্ছে। Ñ খবর আনন্দ বাজার পত্রিকার
ব্যাপারটা জানতে পেরে টেলিকম এনফোর্সমেন্ট রিসোর্স অ্যান্ড মনিটরিং সেলের কর্তাদের চক্ষু চড়কগাছ। সেলের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল অতনু ঘোষের কথায়, ‘ওই ১৭৮ জনের মধ্যে যে কারো মোবাইল যদি চুরি যায় এবং তিনি তার সেটের আইএমইআই নাম্বার পুলিশকে জানান, তাহলে তো বাকি ১৭৭ জনকে নিয়ে টানাটানি পড়ে যাবে! অথচ ওরা প্রত্যেকেই প্রকৃত গ্রাহক। পুলিশ চোর ধরবে কী করে?’
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/13.gif)[ ] 2010-10-09
-
দুই কোম্পানির মধ্যে চুক্তি
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের মূল কোম্পানি ওরাসকম টেলিকম হোল্ডিং এবং রাশিয়ার টেলিকম কোম্পানি ভিনটেলকম একীভূত হয়েছে। সোমবার রাশিয়ায় দুই কোম্পানির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর ফলে এটি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম কোম্পানিতে পরিণত হল। সারাবিশ্বে এখন তাদের গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ কোটিতে।
ঢাকায় বাংলালিংক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই চুক্তির ফলে এখনই তাদের কোন পরিবর্তন হবে না। তবে দীর্ঘমেয়াদে বাংলালিংকের গ্রাহকসেবা ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। এর আগে ২০০৮ সালে বাংলালিংক এবং রবি (তৎকালীন একটেল) একীভূত হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত হয়নি। এর আগে ২০০৫ সালে সেবা টেলিকম থেকে বাংলালিংক নাম ধারণ করে।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/6.gif) [ রাজধানী ] 2010-10-08
-
নতুন চমক দেওয়াই Google এর কাজ। তেমনি এক চমক হচ্ছে চালকবিহীন গাড়ি। একটি গাড়ি চালক ছাড়া, এখানে রয়েছে একটি মানুষা যার নেই ব্রেন, আর রয়েছে একটি ম্যাপ যার কোন ব্যবহার কারির প্রয়োজন নেই।
(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34884/google_car.jpg)
google car Google তৈরি করল চালকবিহীন গাড়ি robot car, যা কি না নিজে নিজেই চলবে?
গাড়িটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখেছেন ১০-১০-২০১০ তারিখে। এ দিনে গাড়িটি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের বিভিন্ন সড়কে নিজে নিজে চলে। এটির রয়েছে ৩৬০ ডিগ্রি দেখার সুবিধা। একটি রোবট ড্রাইভার এটি নিয়ন্ত্রন করে।
(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34884/google-car-drives-themselves.jpg)
google car drives themselves Google তৈরি করল চালকবিহীন গাড়ি robot car, যা কি না নিজে নিজেই চলবে?
অন্য যানবাহন দেখার জন্য গাড়িটির ছাদে কয়েকটি ভিডিও ক্যামেরা, সেন্সর ও লেজার রশ্মির ফাইন্ডার রয়েছে। কোন কোন পথ দিয়ে এটি যাবে, তা আগে থেকেই প্রোগ্রাম করা ছিল। সে অনুযায়ী গাড়িটি চলেছে। Google বলেছে গাড়িটি এরই মধ্যে এক লাখ ৪০ হাজার মাইল পথ অতিক্রম করেছে।
গাড়িটির লক্ষ্যঃ সড়কে মানুষের চলাচল নিরাপদ করাই Google এর এই প্রকল্পের প্রধান লক্ষ্য। বিশ্বে প্রতিবছর ১২ লাখ মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। এ থকে রেহাই পেতে চালকবিহীন এই গাড়ি তৈরি করা হয়েছে। Google আশা করছে, গাড়িটি একসময় যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা রোধে সহায়তা করবে। এটি কল ট্রাফিক আইন মেনে চলবে, লেন মেনে চলবে এবং গতি মেনে চলবে।
তারা বলে
“Our goal is to help prevent traffic accidents, free up people’s time and reduce carbon emissions by fundamentally changing car useâ€
(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34884/google-car.jpg)
google car Google তৈরি করল চালকবিহীন গাড়ি robot car, যা কি না নিজে নিজেই চলবে? | T
তবে গাড়িটি এখনো বাজার জাত করার অনুমতি পায় নি। এটি ছিলো পরীক্ষা মূলোক।
এখানে গিয়ে ভিডিও দেখতে পারবেন।
http://www.youtube.com/watch?v=6LYi2NAi8zE
(http://profile.ak.fbcdn.net/profile-ak-snc4/object2/1850/54/n56099542259_2934.jpg) 11.10.2010
-
এমএনপি প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করেছে বাংলালিংক। এর মাধ্যমে একজন গ্রাহক তার ফোন নাম্বারের কোনো পরিবর্তন না করেই যে কোনো অপারেটরকে বাছাই করে নিতে পারেন। এর মধ্য দিয়ে সত্যিকার অর্থেই গ্রাহকরা তাদের সেরা পছন্দটিকে বেছে নিতে পারেন। ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার দেশগুলোর পাশাপাশি মিসর ও পাকিস্তানের মতো দেশেও গ্রাহকদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হচ্ছে।
এমএনপির মাধ্যমে গ্রাহকরা সেরা কভারেজ বা মানস¤পন্ন নেটওয়ার্ক বাছাই করে তাতে যুক্ত হতে পারেন। এ ছাড়া গ্রাহকরা কম খরচে ইচ্ছেমতো অপারেটর পছন্দ করে এই প্রক্রিয়ায় নির্বিঘেÅ“ টেলিসুবিধা উপভোগ করেন।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/11.gif) [ শিল্প বাণিজ্য ] 2010-10-13
-
দেশের সাতটি বিভাগে বাংলালায়ন ওয়াইম্যাক্সের সেবা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন উপলক্ষে গতকাল ঢাকা শেরাটন হোটেলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাষ্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, শিল্পমন্ত্রী দীলিপ বড়ুয়া, বাণিজ্যমন্ত্রী মো: ফারুক খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলালায়ন কমিউনিকেশন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মেজর (অব:) আবদুল মান্নান। বিজ্ঞপ্তি।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/18.gif) [ ] 2010-10-12
-
আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)-এর নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বাংলাদেশ নির্বাচিত হয়েছে। ১৯২ সদস্যবিশিষ্ট টেলিযোগাযোগ খাতের এ বিশ্ব সংস্থাটির ৪৮ কাউন্সিল সদস্য পদের জন্য ১৬১ সদস্য দেশ নির্বাচনে ভোট প্রদান করে। বাংলাদেশ ১২৩ ভোট পেয়ে এশিয়া-অস্ট্রেলিয়া অঞ্চলের নির্ধারিত ১৩টি আসনের মধ্যে ৬ষ্ঠ স্থান লাভ করেছে। গত সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় মেক্সিকোতে ২০১০-১৪ সাল মেয়াদের জন্য কাউন্সিল সদস্য পদের এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
এশিয়া-অস্ট্রেলিয়া অঞ্চলে ১৩টি আসনের জন্য ১৭টি দেশ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি্বতা করে। এ অঞ্চলের জন্য ইন্দোনেশিয়া ১৩৫ ভোট, চীন ১৩৪, জাপান ১৩৩, মালয়েশিয়া ১২৭, কোরিয়া রিপাবলিক ১২৫, বাংলাদেশ ১২৩, থাইল্যান্ড ১২১, অস্ট্রেলিয়া ১১৯, ভারত ১১৯, সংযুক্ত আরব আমিরাত ১১৪, কুয়েত ১০৮, সৌদিআরব ১০৫ এবং ফিলিপাইন সর্বাধিক ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান ৯৩, শ্রীলঙ্কা ৭৯, লেবানন ৭৫ এবং সিরিয়া ৬৩ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু মেক্সিকোতে আন্তর্জাতিকভাবে মর্যাদাপূর্ণ এ নির্বাচনের প্রচারাভিযানে নেতৃত্ব দেন। মেক্সিকোতে অবস্থানরত রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু টেলিফোনে ঢাকায় সাংবাদিকদের জানান, এ বিজয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের এক অভূতপূর্ব সমর্থন। তিনি এ বিজয়কে প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টার উল্লেখযোগ্য অর্জন বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিশ্ব আইসিটি পরিম-লে বাংলাদেশ আজ একটি নেতৃত্বকারী দেশ হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিকাশে এ বিজয় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়ন বেগবান করবে।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/20.gif) [ শেষের পাতা ] 2010-10-13
-
দেশের জনগণের কাছে অবাধ ইন্টারনেট যোগাযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে সরকার দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্খাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে গাইড লাইনও প্রস্তুত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের (বিএসসিসিএল) ব্যবস্খাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো: মনোয়ার হোসেন গতকাল বাসসকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে একটি মাত্র সাবমেরিন ক্যাবল থাকায় বিভিন্ন সময় আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্খা বিঘিÃত হয়। নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে আর একটি সাবমেরিন ক্যাবল স্খাপন অতীব জরুরি। সেই উপলব্ধি থেকেই সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছে।
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি অথরিটি (বিটিআরসি) ইতোমধ্যে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্খাপনের গাইডলাইন তৈরি করেছে।
বিটিআরসি সূত্র জানায়, খুলনা-ভারতের চেন্নাই এই রুটে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্খাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ভারতের সাথে বাংলাদেশের টেরিসট্রিয়াল সংযোগ (লিংক) স্খাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী নভেম্বরেই এর কাজ শুরু হতে পারে। বিএসসিসিএল ব্যবস্খাপনা পরিচালক বলেন, বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন, সফটওয়্যার রফতানি বৃদ্ধি বা বর্ধিত ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চাহিদা মেটানো সব কিছুর মূলে রয়েছে সাবমেরিন ক্যাবলের সংযুক্তি। বিকল্প সাবমেরিন ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবারের সংযোগ ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন টেলিযোগ সম্ভব নয়।
তিনি জানান, সাবমেরিন ক্যাবল কাটা পড়লে বা অন্য কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা মেরামত করতে কমপক্ষে ৭-১০ দিন সময় লাগে। বাংলাদেশে একটি মাত্র ক্যাবল থাকায় ব্রেকডাউনের এই সময়টাতে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কিন্তু সাবমেরিন ক্যাবল বা অপটিক্যাল ফাইবারের বিকল্প কোনো পথ থাকলে এই সমস্যা সহজেই উত্তরণ সম্ভব।
মনোয়ার হোসেন বলেন, দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্খাপন হলে বাংলাদেশে এ ধরনের আর কোনো সমস্যা দেখা দেবে না।
আইসিটি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন দেশে আর একটি সাবমেরিন ক্যাবল স্খাপন হলে তথ্যপ্রযুক্তির বাণিজ্য সম্প্রসারণের পাশাপাশি ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের কাজ অনেকাংশে সহজ হবে।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/18.gif) [ শেষের পাতা ] 2010-10-15
-
মোবাইল ফোনের বিকিরণের কারণে যে স্বাস্থ্য সমস্যার আশঙ্কা রয়েছে, তা ফোন কম্পানিগুলোকে গুরুত্বের সঙ্গে ব্যবহারকারীদের জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা এবং বিভিন্ন চাপ সৃষ্টিকারী গ্রুপ। মোবাইল ফোন থেকে নির্গত তড়িৎ চৌম্বকীয় তরঙ্গের কারণে স্বাস্থ্যগত সমস্যা হতে পারে বলে বিভিন্ন গবেষণায় দাবি করেন বিজ্ঞানীরা। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পেঁৗছাতে পারেননি তাঁরা। কয়েকটি গবেষণায় বলা হয়েছে, চৌম্বকীয় তরঙ্গের কারণে মানব মস্তিষ্ক ও শুক্রের গুণাগুণের ওপর প্রভাব পড়ে। অন্যদিকে এ বিকিরণ মানুষের দেহে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না বলে দাবি করে আসছে মোবাইল ফোন কম্পানিগুলো।
মোবাইলের স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়ে স্বাধীন তদন্তকারী প্রতিষ্ঠান পাওয়ারওয়াচের কর্মী অ্যালেসডেয়ার ফিলিপস বলেন, 'মোবাইল ব্যবহারের সতর্কতা সম্পর্কে বেশির ভাগ মানুষেরই কোনো ধারণা নেই। কাজেই নিরাপত্তার উপদেশগুলো মোবাইলের বাঙ্ েএবং ব্যবহার নির্দেশিকার শুরুতেই উল্লেখ করে দেওয়া উচিত।'
বিজ্ঞানীদের পরামর্শ কয়েকটি মোবাইল কম্পানি মানতে শুরু করেছে। ব্ল্যাকবেরি ফোনের সঙ্গে সম্ভব হলে তারহীন এয়ারফোন ব্যবহার এবং শরীর থেকে কমপক্ষে ২৫ মিলিমিটার দূরে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য নকিয়ার সি-সিঙ্ ফোনটি কান থেকে ১৫ মিলিমিটার দূরে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ফোনটির সঙ্গে ধাতব কোনো আনুষঙ্গিক উপকরণ পারতপক্ষে ব্যবহার না করার কথা বলে দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেক কম্পানিই ব্যবহার নির্দেশিকায় ক্ষতির আশঙ্কার কথা লেখে খুবই ছোট হরফে, তা স্থান পায় নির্দেশিকা পুস্তিকার শেষের দিকে। এ কারণে সেসব ব্যবহারকারীর চোখ এড়িয়ে যায়।
২০০৭ সালে শান্তিতে নোবেল জয়ী জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠান 'ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জের' সদস্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির বিজ্ঞানী ডক্টর ডেভরা ডেভিস জানান, মোবাইলের বিকিরণের কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা করে কম্পানিগুলো। এ রকম চলতে থাকলে আগামী তিন বছরের মধ্যে 'বিশ্বে জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক বিপর্যয়' ঘটতে পারে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের একদল গবেষক জানান, মোবাইল থেকে যে মাত্রায় বিকিরণ হয়, দুই ঘণ্টা ধরে সেই একই মাত্রার বিকিরণের কারণে ইঁদুরের মস্তিষ্কের কোষের ডিএনএ টুকরো টুকরো হয়ে যায়। টিউমার কোষের ডিএনএর সঙ্গে টুকরোগুলোর মিল রয়েছে। মস্কোর এক গবেষণায় বলা হয়েছে, নিয়মিত মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী শিশুরা দুর্বল স্মৃতিশক্তি এবং কোনো কিছু মনে রাখাজনিত অন্যান্য সমস্যায় ভোগে। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, অস্ট্রেলিয়াসহ মোট সাতটি দেশে গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা দাবি করেন, প্যান্ট বা ট্রাউজারের পকেটে সচল মোবাইল বহনের বিষয়টি বীর্যের ওপর প্রভাব ফেলে। সূত্র: টেলিগ্রাফ।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/74.gif) [ ] 2010-10-16
-
Sohag can you give me a info about orascom.it is the mother company of banglalink.But i heard that orascom has sold there share of banglalink to Talenor and another company?
-
Oyon Bhai apni amar 15 number reply post ar news ta dekhley may be ans peye jaben .but Telenor (Norway) ar bapare kicu janina ar suni nai ekhono..Ora to Gp niya busy.......
-
About Submarine Cable
Alhamdullilah, amader govt. darite holao bujte parache, akta submarine cable dara desh chalano somvob na. Ar govt. amader aktu kom mullahe bandwidth dele ar aktu valo hoto. Desher Chele-meyerai sorboccho projukti babohar korbe tai na. Onno desh-er kashe bandwidth 50% com mullhe sell kore onno desh ar development korar mane ami bujte pari na.
-
নারীদের মোবাইল ফোন ব্যবহারে উদ্বুদ্ধকরণ এবং এর ব্যবহার নিরাপদ করার জন্য বিশ্বের শীর্ষস্খানীয় ২০টি মোবাইল ফোন অপারেটর একমত হয়েছে। এদের মধ্যে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংক রয়েছে।
বিশ্বে এখন ৩০ কোটি নারী মোবাইল ফোনের সেবা নিচ্ছেন না। তাদের জন্য জিএসএম অ্যাসোসিয়েশন ও শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন যৌথভাবে চালু করেছে ‘এমউইমেন প্রোগ্রাম’।
সম্প্রতি তারা যুক্তরাষ্ট্রে এ বিষয়ে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে মোবাইল ফোন ব্যবহারে ‘জেন্ডার গ্যাপ’ বা নারী-পুরুষের মধ্যকার পার্থক্যের বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা হয়।
এতে দেখা যায়, বিশ্বে ৩০ কোটি নারী মোবাইল সেবা নিচ্ছেন না। তাই জিএসএমএ ও শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন তাদের এই উইমেন কর্মসূচির মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আগামী তিন বছরের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধাবঞ্চিত নারীর সংখ্যা ৩০ কোটি থেকে কমিয়ে ১৫ কোটিতে নামিয়ে আনার লক্ষ্য স্খির করেছেন।
ওয়াশিংটন ডিসিতে চালু হওয়া ‘এম উইমেন প্রোগ্রাম’ কর্মসূচি বিশ্বব্যাপী উন্নয়নশীল দেশগুলোর নারীদের কাছে মোবাইল ফোনের আর্থসামাজিক সুফল পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে এই কর্মসূচিটি প্রবর্তন করা হয়। কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের প্রতিনিধিত্ব করেন কোম্পানির জনসংযোগ ও যোগাযোগ প্রধান ইরাম ইকবাল।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন উন্নয়নশীল বিশ্বে নারীর ক্ষমতায়নে মোবাইল ফোনের উপকারিতা তুলে ধরেন। ‘শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন’র প্রতিষ্ঠাতা শেরি ব্লেয়ার ‘নারী ও মোবাইল : একটি বৈশ্বিক সুযোগ’ শিরোনামে একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। ভাইটাল ওয়েভ কনসালটিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জিএসএম ও শেরি ব্লেয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন প্রতিবেদনটি তৈরি করে। এম উইমেন কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন জিএসএমএ’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা-সিইও ও বোর্ড সদস্য রব কনওয়ে, হিলারি ক্লিনটন ও শেরি ব্লেয়ার।
রব কনওয়ে বলেন, ‘মোবাইল ফোন নারীর ক্ষমতায়নে এটি একটি শুভ সূচনা। এর মাধ্যমে বিদ্যমান প্রতিবìধকতা অতিক্রম করে নারীদের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারের প্রবণতা ও সক্ষমতা বাড়বে।’
শেরি ব্লেয়ার বলেন, ‘ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন হচ্ছে একটি অপরিহার্য হাতিয়ার। অধিকসংখ্যক নারীকে মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহারে সহযোগিতা করার অর্থ হলো এতে তারা নিজেদের যেমন নিরাপদ ভাবতে পারবেন তেমনি তাদের মধ্যে শিক্ষা-সাক্ষরতার প্রবণতা তৈরি হবে। সেই সাথে তাদের সামনে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বাস্খ্যসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি জানা ও আয়-উপার্জনের সুযোগ বাড়বে।’
এ কর্মসূচির প্রতি ইতোমধ্যে বিশ্বের শীর্ষস্খানীয় ২০টি মোবাইল ফোন অপারেটর সংহতি জানিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যারা ১১৫টিরও বেশি উন্নয়নশীল দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। মোবাইল অপারেটরগুলো হচ্ছে বাংলালিংক, এটিএন্ডটি, ভারতী এয়ারটেল, সেল সি, ডায়ালগ, ডিজিসেল, আইডিয়া সেলুলার, ম্যাক্সিস, মোবিটেল, মোবিলিংক, এমটিএন, ফেন্সঞ্চ টেলিকম/অরেঞ্জ, ওরাসকম, রসহ্যান, সাফারিকম, স্মার্ট, টেলিনর, টেলিফোনিকা, ইউনিনর ও ভোডাফোন।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/18.gif) [ শেষের পাতা ] 2010-10-21
-
বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা সাড়ে ছয় কোটি ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকদের সংখ্যা ছয় কোটি ৫১ লাখ ৪২ হাজার। এক মাস আগে গত ৩১ আগস্ট এ সংখ্যা ছিল ছয় কোটি ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার। অর্থাৎ এক মাসে মোবাইল ফোন গ্রাহক বেড়েছে ১৬ লাখ ৭৬ হাজার।
তবে মোবাইল ফোন গ্রাহকদের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা অনেকে মনে করেন, মোবাইল ফোনের কতগুলো সিম (সাবস্ক্রাইবার আইডেনটিটি মডিউল) বিক্রি হয়েছে তা থেকেই বিটিআরসি এ তথ্য দিয়েছে। কিন্তু একই গ্রাহক একাধিক সিম ব্যবহার করে থাকেন এবং সব সিম সব সময় সচল থাকে না। এ অবস্থায় বাংলাদেশে প্রকৃত এবং সচল গ্রাহকের সংখ্যা কত তা বিটিআরসির ওই তথ্য থেকে জানার উপায় নেই।
গত ৭ অক্টোবর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওয়ারিদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্রিস টোবিট বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার তুলনায় টেলিডেনসিটি এখনো কম। সিম বিক্রি থেকে মোবাইল ফোন গ্রাহকের যে সংখ্যা দেখানো হয় সেটা প্রকৃত গ্রাহক সংখ্যা নয়।
এ দিকে বিটিআরসির তথ্য অনুয়ায়ী গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোবাইল ফোনের গ্রাহকদের মধ্যে গ্রামীণফোনের দুই কোটি ৮৬ লাখ ৫৪ হাজার, রবির এক কোটি ১৭ লাখ সাত হাজার, বাংলালিংকের এক কোটি ৮১ লাখ সাত হাজার, সিটিসেলের ১৯ লাখ সাত হাজার, টেলিটকের ১১ লাখ ৮৩ হাজার এবং ওয়ারিদের গ্রাহক ৩৫ লাখ ৮১ হাজারে পেঁৗছেছে।
৩১ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক মাসে গ্রাহক বেড়েছে গ্রামীণফোনের সাত লাখ ৩২ হাজার, রবির দুই লাখ ৩৪ হাজার, বাংলালিংকের পাঁচ লাখ ৫৮ হাজার, টেলিটকের ৫৬ হাজার এবং ওয়ারিদের এক লাখ ৬১ হাজার। সিটিসেলের গ্রাহক এই এক মাসে ৬৮ হাজার কমেছে।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/74.gif) [ ] 2010-10-20
-
দ্য গ্রুপ স্পেশাল মোবাইল অ্যাসোসিয়েশন বা জিএসএমএ সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে 'এমউইমেন প্রোগ্রাম' নামে একটি কর্মসূচি চালু করেছে।
বিশ্বব্যাপী উন্নয়নশীল দেশগুলোর নারী সম্প্রদায়ের কাছে মোবাইল ফোনের আর্থ-সামাজিক সুফল পেঁৗছে দেওয়ার লক্ষ্যে এ কর্মসূচিটি প্রবর্তন করা হয়। এ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের প্রতিনিধিত্ব করেন জনসংযোগ ও যোগাযোগ প্রধান ইরাম ইকবাল। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন উন্নয়নশীল বিশ্বে নারীর ক্ষমতায়নে মোবাইল ফোনের সুযোগ-সুবিধাগুলো তুলে ধরেন। পরে 'শেরি বেল্গয়ার ফাউন্ডেশন ফর উইমেন'-এর প্রতিষ্ঠাত্রী শেরি বেল্গয়ার নারী ও মোবাইল ফোন বিষয়ে প্রতিবেদনের ফলাফল বর্ণনা করেন। শেরি বেল্গয়ার বলেন, 'ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন হচ্ছে একটি অপরিহার্য হাতিয়ার বিশেষ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/22.gif) [ শিল্প বানিজ্য ] 2010-10-22 ShareThis
-
শেয়ারবাজারে আসার প্রস্তুতি শেষ করেছে দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক, টেলিফোন শিল্প সংস্থা (টেশিস), সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিঃ (বিএসসিসিএল) এবং কেবল শিল্প সংস্থা। কোম্পানি ৪টি কয়েকশ' কোটি টাকার শেয়ার বাজারে ছাড়বে। সঙ্গে প্রিমিয়াম হিসেবে নেবে আরও কয়েকশ' কোটি টাকা
সরকারি খাতের চার টেলিযোগাযোগ কোম্পানি আইপিওতে (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব) শেয়ার ছাড়ার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করেছে। বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে কোম্পানিগুলো তাদের বিনিয়োগ বাড়াবে। একই সঙ্গে সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যক্রমে গতি আনতে সহায়তা করবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো এ খবর জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে_ একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক, টেলিফোন শিল্প সংস্থা (টেশিস), সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিঃ (বিএসসিসিএল) এবং কেবল শিল্প সংস্থা কয়েক মাসের মধ্যেই বাজারে শেয়ার ছাড়ছে। বোর্ডের অনুমোদন পাওয়ার পর খুব শিগগিরই শেয়ার ছাড়ছে।
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, কোম্পানিগুলো কয়েকশ কোটি টাকার শেয়ার বাজারে ছাড়বে। সঙ্গে প্রিমিয়াম হিসেবে নেবে আরও কয়েকশ' কোটি টাকা। জনগণের বিনিয়োগ করা অর্থ রুগ্ণ এই কোম্পানিগুলোর মূলধন বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। পরে এসব কোম্পানির উৎপাদিত অত্যাধুনিক ফাইবার অপটিক কেবল, টেলিফোন বা মোবাইল সেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনের আধুনিক সেবা এবং বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগে ব্যান্ডউইথের সহজতর সরবরাহ ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যকর করতে প্রধান ভূমিকা রাখবে। চার কোম্পানির মধ্যে শেয়ারবাজারে আসার ক্ষেত্রে টেশিস এবং বিএসসিসিএল সবচেয়ে এগিয়ে। কোম্পানি দুটি ইতিমধ্যেই ইস্যু ম্যানেজার নিয়োগ করেছে। আগামী মার্চের মধ্যে তারা বাজারে আসবে বলে সূত্র জানিয়েছে। দশ বছর পর লাভের মুখ দেখা টেশিস গত অর্থবছরে নেট আয় করেছে ১৩ লাখ টাকা। লাভ করার পরিপ্রেক্ষিতেই শেয়ার মার্কেটে যাওয়ার বিষয়টিও সহজ হয়।
কোম্পানি গঠনের পর গত দুই বছরে ৪৫ কোটি টাকা লাভ করে বিএসসিসিএল। ২০০৯ সালের জুলাইয়ে বোর্ড সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরও মন্ত্রণালয়ের বাধায় তারা শেয়ারবাজারে আসতে পারছিল না। কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। বিএসসিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন সমকালকে জানান, মার্চের মধ্যে ৩০ কোটি টাকার শেয়ার বাজারে ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। সঙ্গে প্রিমিয়াম মিলে প্রায় দেড়শ' কোটি টাকা পাওয়া যাবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি। এ টাকা দিয়ে দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের সংযোগ পাওয়া যাবে।
খুলনার কেবল শিল্প সংস্থা কয়েক বছর ধরে লাভেই আছে। এক্ষেত্রে তাদের প্রস্তুতিও ছিল। কিন্তু বাজারে আসার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে অল্প দিন আগে। কোম্পানির সচিব লুৎফর রহমান জানিয়েছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে তারা ৮ কোটি টাকার বেশি লাভ হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে শেয়ার ইস্যু ম্যানেজার নিয়োগ করে আগামী বছরের শুরুতে শেয়ারবাজারে আসা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে কার্যক্রম শুরুর পঞ্চম বছরে লাভের (৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা) মুখ দেখা টেলিটক শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত পেয়ে গেছে। গ্রামীণফোনের পর দেশের দ্বিতীয় মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে তারা শেয়ারবাজারে যাবে বলেও জানিয়েছেন টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবুর রহমান। তিনি বলেন, নানা দিক থেকে টেলিটকে বিনিয়োগ আসছে। তার ওপর শেয়ারবাজার থেকে আরও কিছু টাকা পাওয়া গেলে তাদের কার্যক্রমে সুবিধা হবে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু সমকালকে বলেন, টেলিযোগাযোগ সেক্টরে গতি আনতে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সরকারি কোম্পানির শেয়ার বাজারে ছাড়া তার একটি। এর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বিনিয়োগ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রমে গতি আসবে বলেও দাবি করেন তিনি।
(http://hawker.com.bd/news_paperlogo/22.gif) [ ] 2010-10-24
-
BSS, Dhaka
Japanese government is going to hold Japan's Information Technology Engineers Examination (ITEE) in Bangladesh to facilitate the local IT students and professionals to
take part in the ITEE.
Japan International Cooperation Agency (JICA) sources said that this facility would create job opportunities for Bangladeshi IT professionals in Japan as well as would help the country implement its digital Bangladesh programme.
The ITEE is a national standardized examination of Japan for their IT professionals, attended by five to six lakh IT students every year. In Japan, every IT student must pass the ITEE examination to get an ICT related job.
As first step of initiating holding of ITEE here, JICA with the help of Science and ICT Ministry will hold a trial test of 'ITEE' in the capital on October 30.
JICA will give awards to six participants who will score highest numbers in the trial test and the person who will become first among them would visit Japan under the sponsorship of Japanese government, JICA Representative Takashi Ikeda said.
(http://nation.ittefaq.com/n/i/logo.jpg) October 27, 2010
-
thanks for giving info.
-
:)