Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Mafruha Akter

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 15
61
Food Habit / ঝাল-সবজি পিঠা
« on: September 16, 2018, 12:38:51 PM »
উপকারণ

চালের মণ্ডের জন্য: আতপ চালের গুঁড়া ১ কাপ। ময়দা ২ টেবিল-চামচ। ডিম ২টি (১টি চালের মণ্ডে গুলে দিতে হবে, আরেকটি সবজিতে দিতে হবে)। হালকা কুসুম গরম পানি পরিমাণ মতো। পেঁয়াজ ও আদার রস। লবণ সামান্য।

সবজির জন্য: গাজরকুচি আধা কাপ। সিদ্ধ সবুজ মটর আধা কাপ। লাল কাঁচামরিচের কুচি ২/৩টি। পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল-চামচ। সামান্য গোলমরিচের গুঁড়া। হালকা কুসুম গরম পানি পরিমাণমতো। তেল ৪ টেবিল-চামচ (২ টেবিল-চামচ সবজিতে লাগবে আর ২ টেবিল-চামচ পিঠা ভাজার সময় প্যানে ব্রাশ করতে হবে)। লবণ পরিমাণ মতো।

পদ্ধতি

একটি বড় বাটিতে মণ্ড তৈরির সব উপকরণ দিয়ে পাতলা মণ্ড তৈরি করে নিন। বেশি পাতলা হবে না। পাটিসাপটা পিঠার মণ্ড যেভাবে করা হয় সেরকম হবে।

এখন প্যানে ২ টেবিল-চামচ তেল গরম করে সবুজ-মটর দিন। একটু নেড়ে গাজর, পেঁয়াজ দিয়ে লবণ ও গোলমরিচের গুঁড়াসহ দুই মিনিট রান্না করুন।

নামানোর আগে ধনেপাতার কুচি দিয়ে নামিয়ে নিন। একটু ঠান্ডা হলে ১টি ডিম ভেঙে মেশান। ডিম দিলে সবজিগুলো জমাট বেঁধে থাকবে। না হলে খাওয়ার সময় সবজিগুলো পড়ে যাবে।

আবার প্যান গরম করে চুলার আঁচ মাঝারি রাখুন। প্যানে চালের মণ্ড ঢেলে রুটির মতো আকার দিয়ে একপাশে রান্না করা সবজি লম্বা করে দিয়ে ভাজ করে ঢেকে দিন। দুই মিনিট রাখুন।

বেশি মচমচে করবেন না। হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। কেটে পাত্রে সাজিয়ে সসের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

টিপস: সবজির সঙ্গে চিকেন সিদ্ধ করে কিমা বানিয়ে দিতে পারেন। আলাদা স্বাদ হবে।

62
Food Habit / সরিষা-শাকে পেঁয়াজু
« on: September 16, 2018, 12:07:17 PM »
উপকরণ: মসুর-ডাল আধা বাটা ১ কাপ। সরিষা-শাক কুচি করা ১ কাপ। পেঁয়াজকুচি আধা কাপ। কাঁচামরিচ-কুচি ২,৩টি। আদা ও রসুন বাটা মিলে ১ টেবিল-চামচ। হলুদ, মরিচ ও জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ করে। গরম মসলাগুঁড়া ১ চা-চামচ। লবণ স্বাদ মতো। ডিম ১টি। তেল ভাজার জন্য।

পদ্ধতি: ভেজানো মসুরডাল আধা বাটা করে নিন। সরিষা-পাতা ধুয়ে পানি ঝরিয়ে কুচি করে নিন। এবার একে একে ডাল, সরিষা-পাতা, সব মসলা, লবণ ও ডিম সব একসঙ্গে মাখিয়ে নিজের পছন্দ মতো আকার দিয়ে নিন। 

ডুবো তেলে বাদামি করে ভেজে তুলুন। সস দিয়ে পরিবেশন করুন।

63
উপকরণ: ডাটা-শাক ২ আঁটি। পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল-চামচ। রসুনকুচি ৪,৫ কোঁয়া। কাঁচামরিচ ফালি করা ৫,৬টি। হলুদ, জিরা ও মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ করে। শুকনা মরিচ ২,৩টি। টমেটো সস ১ চা-চামচ। লবণ স্বাদ মতো। তেল পরিমাণ মতো। ছোট চিংড়ি শুটকি ২ টেবিল চামচ।

পদ্ধতি: শাক বেছে ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে ছোট করে কুচিয়ে নিন।

প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ ও রসুন কুচি মাঝারি আঁচে ভাজুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে গেলে লবণ, মরিচ, জিরা, সস ও হলুদ দিয়ে মিশিয়ে ভালো করে কষিয়ে চিংড়ি শুটকি দিয়ে দিন।

চিংড়ি শুটকি কষানো হয়ে গেলে শাকপাতা-কুচি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।

শাকের ডাটাগুলো সিদ্ধ হতে দিন। শাক থেকে পানি বের হবে এবং সিদ্ধ হয়ে যাবে। পানি থাকলে আঁচ বাড়িয়ে শুকিয়ে নিন।

শাক সিদ্ধ হলে পানি শুকিয়ে ভাজা ভাজা করে নামিয়ে নিন।

64
Food Habit / কচু-শাক দিয়ে চিংড়ি
« on: September 16, 2018, 12:06:08 PM »
উপকরণ: কচুপাতা ও ডগা কেটে সিদ্ধ করা ২ কাপ। চিংড়ি আধা কাপ। পেঁয়াজ-কুচি ৩টি। কাঁচামরিচ ৫,৬টি। নারিকেল-বাটা দেড় টেবিল-চামচ। সরিষা-বাটা ১ চা-চামচ। আদা-বাটা ১ চা-চামচ। রসুন-বাটা দেড় চা-চামচ। জিরা-গুঁড়া আধা চা-চামচ। হলুদ-গুঁড়া আধা চা-চামচ।

পদ্ধতি: প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ হালকা ভেজে তাতে আদা, রসুন, জিরা, হলুদ ও লবণ দিয়ে কষিয়ে চিংড়ি মাছ দিয়ে দিন। তারপর কষিয়ে তাতে কচু-শাক দিয়ে নেড়ে এক কাপ পানি দিতে হবে।

কম আঁচে রান্না করুন। এরপর নারিকেল-বাটা ও কাঁচা-মরিচ দিয়ে দিন। নামানোর আগে সরিষা-বাটা দিয়ে পাঁচ মিনিট নাড়ুন।

চাইলে সামান্য চিনি ও লেবুর রস দিতে পারেন, এতে স্বাদ বাড়বে। ভাজা ভাজা হলে নামিয়ে নিন।

65
উপকরণ: ৮/১০টি চিংড়ি। পেঁয়াজ-বাটা ২ টেবিল-চামচ। ১ চা-চামচ জিরা। ১ চা-চামচ মরিচগুঁড়া। ১ চা-চামচ হলুদ। কাঁচা-মরিচ ৪টি। ১টি মাঝারি মাপের আলু। ২ কাপ থানকুনি পাতা। লবণ স্বাদ মতো।

পদ্ধতি: তেল গরম করে সব মসলা ও মাছ দিয়ে নাড়তে হবে। তারপর ফালি করা আলু দিয়ে দিন। ঘ্রাণ বের হলে এতে ২ কাপ পানি দিন।

ঝোল ফুটে উঠলে তাতে থানকুনি পাতা দিয়ে আবার ঢেকে দিন। পাতা নরম হয়ে আসলে কাঁচা-মরিচ চিড়ে দিয়ে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে নামিয়ে ফেলুন।

ঝোল বেশি চাইলে আরও আধা কাপ পানি দিতে পারেন।

66
Food Habit / চিকেন ঝাল ফ্রাই
« on: September 16, 2018, 12:02:13 PM »
উপকরণ : দেড় কেজির মুরগি ১টি। পেঁয়াজ ৫টি। আদা বাটা ২ চা-চামচ। রসুন বাটা ১ চা-চামচ। মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ। হলুদ সামান্য। তেল আধা কাপ। এলাচ ৪টি। দারুচিনি ৩টি। টম্যাটো সস ২ টেবিল-চামচ। কাঁচামরিচ ৬টি। লবণ স্বাদমতো।

পদ্ধতি : মুরগি ১২ টুকরো করুন। কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ দিন। লালচে ভাব হয়ে আসলে মুরগির টুকরোগুলো দিয়ে ভাজতে হবে। এ সময় লবণ দিয়ে দিন। আরও কিছুক্ষণ ভেজে এতে সব মসলা দিয়ে ঢেকে দিয়ে ১ মিনিট সেদ্ধ করুন। এরপর ১ কাপ পানি দিয়ে মৃদু অাঁচে মুরগি সেদ্ধ করতে থাকুন। মোটামুটি পানি টেনে আসলে তাতে টমেটো সস ও কাঁচামরিচ দিয়ে আরও ১৫ মিনিট দমে রেখে নামিয়ে ফেলুন।

অনেকসময় বাচ্চারা আলু ছাড়া খেতে চায় না, তাই আলুও দিতে পারেন। যখন টম্যাটো সস দেবেন তখন আলু টুকরো করে দেবেন।

67
Food Habit / মাছের ঝাল-মালাইকারি
« on: September 16, 2018, 11:56:34 AM »
উপকরণ

বাইন মাছ। নারিকেলের দুধ ১ কাপ। মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ। হলুদগুঁড়া ১ চা-চামচ। আদাবাটা আধা চা-চামচ। রসুনবাটা ১ চা-চামচ। পেঁয়াজবাটা ১ কাপ। দারুচিনি ২ টুকরা। লেবু ১টি। তেল আধা কাপ। লালমরিচ (শুকনা নয়) ৬টি। লবণ স্বাদমতো।

পদ্ধতি

কড়াইয়ে তেল গরম দিন। এরপর নারিকেলের দুধ, মাছ, মরিচ, হলুদ, আদা, রসুন, পেঁয়াজ, দারুচিনি, লবণ এবং লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে চুলায় দিতে হবে। এসব কিছু আগেই একসঙ্গে মিশিয়ে রাখুন, যেন তেল গরম হলেই দিয়ে দিতে পারেন।

ইচ্ছা হলে অল্প চিনিও দেওয়া যাবে। পানি শুকিয়ে আসলে কাঁচামরিচ দিয়ে মৃদু আঁচে আরও কিছুক্ষণ রান্না করতে হবে। হয়ে গেল মজাদার ঝাল মালাইকারি।


68
Food Habit / শুকনামরিচের আচার
« on: September 16, 2018, 11:54:51 AM »
উপকরণ

শুকনামরিচ ২৫০ গ্রাম (সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে)। রসুনের কোয়া ২০ থেকে ২৫টি। চিনি ১/৪ কাপ বা স্বাদমতো। সরিষার তেল ২ থেকে ৩ কাপ। পাঁচফোড়ন দেড় টেবিল-চামচ। ভিনিগার ২ টেবিল-চামচ। লবণ স্বাদমতো

পদ্ধতি

রসুন আর ভিজিয়ে রাখা মরিচ ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিন। একদম মিহিবাটা বা মিশ্রণ তৈরি করতে হবে না। দুইকাপের মতো মিশ্রণ তৈরি হবে।

প্যানে তেল নিন ৪ টেবিল-চামচ। মরিচ-রসুনের মিশ্রণ ঢেলে দিন। সঙ্গে পাঁচফোড়ন, লবণ আর চিনি দিয়ে মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকুন।

এরপর ঢেকে আগুনের আঁচ কমিয়ে দিয়ে রাখুন যতক্ষণ না তেল আলাদা হয়ে যায়।

যখন দেখবেন বাকি মিশ্রণ থেকে তেল আলাদা হয়ে গেছে তখন বাকি তেল ঢেলে ভিনিগার দিয়ে দিন। এবার পাঁচ মিনিট ভালো করে নাড়ুন। তারপর নামিয়ে নিন।

এই শুকনামরিচের আচার অল্প নিয়ে ভাতের সঙ্গে খেতে বড়ই মজাদার।

69
Food Habit / ফলের আচার
« on: September 16, 2018, 11:51:07 AM »
উপকরণ: আপেল সবুজ বা লাল ৫,৬টি। খেজুর, পিচ, আলু বোখারা সব শুকনা ফল মিশিয়ে দুই কাপের মতো নিতে হবে। তেজপাতা ২টি। দারুচিনি ১টি (দুই টুকরা করা)। আস্ত শুকনামরিচ ৫,৬টি (মোটা কুচি)। পাঁচ ফোড়ন ১ চা-চামচ। রসুন ১টি (গোল চাক করে কাটা)। জিরাভাজা-গুঁড়া দেড় চা-চামচ। মরিচগুঁড়া ১ চা-চামচ (প্রয়োজনে ঝাল বাড়াতে পারেন)। ভিনিগার ২কাপ। লবণ স্বাদ মতো। বিট লবণ ১ চা-চামচ। সরিষার তেল ২ টেবিল-চামচ। তেঁতুল কাঁথ ২ টেবিল-চামচ। চিনি ২ টেবিল-চামচ (প্রয়োজনে মিষ্টি বাড়াতে পারেন)।

পদ্ধতি: আপেল ধুয়ে ছিলে পাতলা টুকরা করে রাখুন। বাকি শুকনা ফলগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। রসুন ও অন্যান্য উপকরণগুলো পাশে তৈরি করে রেখে দিন।

এখন কড়াইতে তেল গরম করে পাঁচ ফোড়ন দিন। তেজপাতা আর দারুচিনি দিন। সঙ্গে শুকনা মরিচকুচি দিন। কয়েক সেকেন্ড পর আপেলের টুকরা ও ভিনিগার দিয়ে নেড়ে মিশিয়ে দিন।

মাঝারি আঁচে রান্না করুন আপেল গলে যাওয়া পর্যন্ত। মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে এবং কাঠি দিয়ে আপেল ভেঙে ভেঙে দিতে হবে। যেন ভর্তা ভর্তা হয়ে যায়।

আপেল যখন মোটামুটি গলে আসবে, শুকনা ফলগুলো দিয়ে দিন।

একে একে সব গুঁড়ামসলা, লবণ, বিট লবণ আর চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে মেশান।

কিছুক্ষণ পর পর নাড়তে হবে আর তেঁতুল কাঁথটা কিছু সময় পরে দিয়ে, নেড়ে মিশিয়ে দেবেন।

আপেল একদম গলে যাবে। অন্যান্য ফলের কিছু কিছু আধা ভাঙা থাকবে।

ফলগুলো গলে আসলে রসুন দিয়ে, নেড়ে মিশিয়ে দিন। অল্প আঁচে ঢেকে আরও ১৫ মিনিটের মতো রাখুন। মাঝেখানে চেখে দেখতে পারেন ঝাল, মিষ্টি অথবা টক সব ঠিক আছে নাকি। চিনি, লবণ কোনো কিছু কম হলে আরও যোগ করে ঠিক করে নিন।

চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হলে বয়ামে ভরে রাখুন।

70
Food Habit / আমড়ার খোসার আচার
« on: September 16, 2018, 11:50:20 AM »
উপকরণ: সিদ্ধ আমড়ার খোসা ১ কাপ। পাঁচফোড়ন ১ চা-চামচ। গোটা শুকনা-মরিচ ২,৩টি। রসুনের কোঁয়া খোসা ছাড়ানো বড় ১টি। সরিষা বাটা ১ চা-চামচ। জিরা টেলে গুঁড়া করা আধা চা-চামচ। হলুদ-গুঁড়া আধা চা-চামচ। মরিচ-গুঁড়া ১ চা-চামচ। চিনি ১ টেবিল-চামচ। নেগার ১ টেবিল-চামচ। সরিষার তেল আধা কাপ।

পদ্ধতি: আমড়ার খোসা ছাড়িয়ে ভালো করে ধুয়ে সিদ্ধ করতে হবে। ইচ্ছে করলে খোসাটা বেটে নিতে পারেন। এখানে না বেটেই করা হয়েছে।

প্যানে তেল গরম করে তাতে গোটা শুকনা-মরিচ ও পাঁচফোড়ন দিতে হবে। এরপর হলুদ-গুঁড়া, মরিচ-গুঁড়া ও সরিষা-বাটা দিয়ে ভালো করে কষিয়ে একটু পর চিনি ও ভিনিগার দিতে হবে। পানি দেওয়া যাবে না।

কষানো হয়ে গেলে আমড়ার খোসা ও রসুনের কোয়াগুলো দিয়ে ঘন ঘন নাড়তে হবে। কিছুক্ষণ নাড়াচাড়ার পর জিরা-গুঁড়া দিয়ে দিন।

আমড়ার খোসা প্যানের তলা ছেড়ে দিলে বুঝতে হবে হয়ে গেছে।

তারপর ঠাণ্ডা করে বয়ামে ভরে রেখে খান দারুন মজার টক ঝাল মিষ্টি আমড়ার খোসার আচার।

71
নারিকেল তেল কীভাবে কাজ করে? বয়সের বলিরেখা ত্বকের বিভিন্ন স্থানে দেখা দিতে পারে। যেমন চোখের নিচে, কপালে বা মুখে। বলিরেখা দূর করার হাজার রকমের পণ্য বাজারে পাওয়া যায়। তবে এই পণ্যগুলো বেশ দামী এবং এগুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সেসব সমস্যা থেকে বাঁচতে নারকেল তেল অসাধারণ ফল দেয়। এটি ত্বকের কোলাজেন নামক কলার বৃদ্ধি ঘটায়। কোলাজেন হল তন্তু জাত প্রোটিন, এর কাজ কোষগুলোকে যুক্ত করা। এটি বৃদ্ধি পেলে ত্বকের কোষের শুকিয়ে যাওয়া ঝুলে হ্রাস পায়।

যেভাবে নারিকেল তেল ব্যবহার করতে হবে

- ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে সব ময়লা দূর করে তারপর মুখে নারিকেল তেল মাখতে হবে।

- নারিকেল তেল মাখার আগে ত্বক অবশ্যই মেইকআপ বিহীন হতে হবে। মেইকআপ দেওয়া ত্বক নারিকেল তেল শোষণ করতে পারে না।

- নারিকেল তেল হাতে নিয়ে আলতো করে ত্বকে ম্যাসাজ করে মাখতে হবে। এতে ত্বক নারিকেল তেল শোষণ করতে পারবে।

- প্রতিদিন ঘুমানোর আগে উপরোক্ত পদ্ধতিতে নারকেল তেল ত্বকে মেখে ঘুমাতে হবে।

কেনো নারকেল তেল উপকারী

- নারিকেল তেলের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটা সব ধরনের মুক্ত মৌলকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং বলিরেখাকে বাধা দেয়।

- নারিকেল তেল ব্যবহারে ত্বক আরাম পায়, এনজাইমকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং লাল ছোপ ছোপ দাগ ও চুলকানি থেকে রক্ষা করে।

- মেইকাপ তুলতেও নারিকেল তেল খুব কার্যকর।

- নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকে নিজস্ব একটা আর্দ্রতা তৈরি হয় যা ত্বককে নরম রাখে।

সতর্কতা

কারও যদি উচ্চ-রক্তচাপ বা হৃদরোগ থাকে তাহলে নারিকেল তেল ব্যবহার করা ঠিক না। এতে উপকারের থেকে সমস্যাই বেশি হয়। তাছাড়া নারিকেল তেল থেকে অনেক রকম বিরূপ প্রতিক্রিয়াও হতে পারে।

তাই ব্যবহার বা খাওয়ার সময় অবশ্যই পরিমান মতো নিতে হবে। আর কেউ যদি খাবার হিসেবে নারিকেল তেল ব্যবহার করেন তাহলে মুখে মাখার দরকার হয় না

72
বিভিন্ন ধরনের সবজি অথবা শস্যদানা থেকে তৈরি তেল স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জন্যে উপকারী।
খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানানো হয়, নারিকেল, জলপাই, তিল বা বাদাম ইত্যাদি তেলের নিজস্ব গুণাবলী ও বিশেষত্ব রয়েছে।

কাঠবাদামের তেল: ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এই তেল ত্বকে পুষ্টি যোগায়। সব ধরনের ত্বকের জন্য কাঠবাদামের তেল উপযুক্ত। নতুন কোষ গঠণে সাহায্য করে, তাই মুখের যত্নে এই তেলের ব্যবহার তুলনামূলক বেশি। পাশাপাশি ত্বক কোমল করে তুলতে সাহায্য করে। সংবেদনশীল শুষ্ক ত্বকের যত্নে এই তেল বিশেষভাবে কার্যকর।

তিলের তেল: বেশ ঘন হওয়ায় মালিশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ এই তেল ত্বকে আর্দ্রতা যোগাতে সহায়তা করে। শুষ্ক ও সংবেদনশীল ত্বকের জন্য বেশি উপযোগী। তাছাড়া ত্বকের জ্বালাভাব বা অন্যান্য সমস্যার জন্যেও এই তেল ব্যবহার বরা যেতে পারে।

জলপাইয়ের তেল: রয়েছে ‘ওলেইক অ্যাসিড’, যা ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।  সহজেই জলপাইয়ের তেল শুষে নিতে পারে ত্বক। তাই লোমকূপ বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি থাকে না। এছাড়া অন্য যে কোনো এসেনশিয়াল অয়েল বা ভেষজ তেলের সঙ্গে মিশিয়েও জলপাইয়ের তেল ব্যবহার করা যায়।


  নারিকেল তেল: সব থেকে বেশি পরিচিত এবং ব্যবহৃত এই তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিইনফ্লামাটরি উপাদান। এছাড়াও ফাঙ্গাসের সংক্রমণ প্রতিরোধের পাশাপাশি ত্বকে আর্দ্রতা জোগাতে সাহায্য করে। চুল বা ত্বকে ব্যবহারের জন্য এই তেল বেশ উপযোগী। অন্যান্য তেলের সঙ্গে বেশ ভালোভাবে মিশে যায় বলে একাধিক তেলের সঙ্গে মিশিয়েও ব্যবহারের জন্য উপযোগী নারিকেল তেল।

73
তাপ, ধুলা ও দূষণ চুলের ক্ষতি করে। গরমের জন্য অনেকে চুলে তেল ব্যবহার করেন না। যা চুলের আরও ক্ষতি করে।
রূপচর্চাবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে পুরুষের চুলের যত্নে উপকারী পাঁচটি তেল সম্পর্কে এখানে জানানো হল।

কাঠবাদামের তেল: পাতলা চুলের জন্য।

খুব বেশি চুল পড়ার সমসায় দেখা দিলে এই তেল ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়। বলা হয়ে থাকে, নিয়মিত কাঠবাদামের তেল ব্যবহারে চুলের বৃদ্ধি হয়, খুব সম্ভবত এর ভিটামিন ই চুল গজাতে এবং মসৃণ রাখতে সাহায্য করে। 

অ্যাভাকাডো’র তেল: রুক্ষ, শুষ্ক, ভঙ্গুর ও ক্ষতগ্রস্ত চুলের জন্য।

এই তেল হালকা, মসৃণ। এতে ভিটামিন এ, বি, ডি, ই, লৌহ, অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ফলিকল অ্যাসিড থাকে যা চুলের বৃদ্ধির জন্য উপকারী। গ্রীষ্মকালে চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে ও মজবুত রাখতে এই তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া এটা চুলের জন্য প্রাকৃতিক এসপিএফ ও কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। 

জোজোবা তেল: শুষ্ক ও ক্ষতিগ্রস্ত চুলের জন্য ।

রুক্ষ, ক্ষতিগ্রস্ত, খুশকিপ্রবণ ও জট বাঁধে এমন চুলের জন্য এই তেল উপকারী। কারণ এই তেল মাথার ত্বকে পুরোপুরিভাবে শোষিত হয়। তেলতেলে ও চিটচিটে হয় না। মাথার ত্বকের সিবাম ও এই তেলের গঠনগত উপাদান একই হওয়ায় এটা চুলের জন্য উপকারী। এটা অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান সমৃদ্ধ ও এতে কোনো বাজে গন্ধ নেই।     


 নারিকেল তেল। নারিকেল তেল। নারিকেল তেল: সব ধরনের চুলের জন্য।
নারিকেল তেলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এটা একটা বহুমুখী তেল যা সব ধরনের চুলের জন্য উপকারী। এটা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, খুশকি দূর করে এবং মাথার চুলে পুষ্টি যুগিয়ে চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। চুলের আগা গোড়া কন্ডিশনিং করতে নারিকেল তেল খুব ভালো কাজ করে।

জলপাই তেল: সংবেদনশীল চুলের জন্য।

এটা চুলের জন্য খুব ভালো কন্ডিশনার। সংবেদনশীল চুলে এটা কোনো অ্যালার্জি তৈরি করে না। র অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান মাথার ত্বক ভালো রাখে এবং হালকা হওয়ায় তা চুল মসৃণ রাখতে সাহায্য করে।   

74
পৃথিবী জুড়েই চুলের যত্নে নারিকেল তেলের ব্যবহার হয়। এই তেল ব্যবহারে চুলে চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন দেখা দেয়।

রূপচর্চা-বিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে বাড়িতে নারিকেল তেল তৈরির উপায় এবং এর গুণাগুণ সম্পর্কে এখানে দেওয়া হল।

প্রস্তুতি

নারিকেল ভেঙে শাঁস আলাদা করে নিন।

নারিকেলের শাঁস ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিন অথবা ‘ফুড প্রসেসর’য়ের মাধ্যমে ঝুড়ি করে নিতে পারেন। ভালোভাবে ব্লেন্ড করতে হলে প্রয়োজনে এতে সামান্য পানি যোগ করতে পারেন।

মিহি তন্তুর কাপড়ে ব্লেন্ড করা নারিকেল নিয়ে তা ভালো ভাবে চিপে নিন, এতে নারিকেলের আঁশ ও দুধ আলাদা হয়ে যাবে।

নারিকেলের দুধ আলাদা একটা পাত্রে ঢেলে নিন। সম্পূর্ণ নারিকেল থেকেই এমনভাবে দুধ আলাদা করে নিন। নারিকেল দুধ ভর্তি পাত্রটা একদিন স্থির ভাবে রেখে দিন। এতে দুধ ও তেল আলাদা হয়ে যাবে।

পরেরদিন পাত্রটির উপরের অংশ থেকে চামচের সাহায্যে দুধের সাদা অংশ আলাদা করে নিন। নিচের অংশে জমে থাকা তেলই ব্যবহার উপযোগী তেল।

উপকারিতা

- নারিকেল তেল হালকা হওয়ায় এটা খুব সহজেই মাথার ত্বকে প্রবেশ করে এবং গভীর থেকে চুল মসৃণ করে তুলে।

- এই তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং সুস্থ ও শক্ত করে চুল পড়ার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

- নারিকেল তেল চুল মসৃণ করতে এবং মাথার ত্বকের শুষ্কতা ও অস্বস্তি দূর করতে সাহায্য করে। আর চুলে বাড়তি উজ্জ্বলতা ও ঘনভাব যোগ করে।

- চুলের সাধারণ গঠন উন্নত করতে এবং চুলের ক্ষতি যেমন- আগাফাটা ও সাদাভাব দূর করতে সাহায্য করে।

75
যতই ক্লান্তি থাকুক না কেন, মেকআপ তুলে ঘুমাতে যাই। ঘুমের আগে মেকআপ তুলতে ভুলি না। প্রয়োজন ছাড়া ত্বকে মেকআপ দিই না। ঢালিউড, বলিউড, হলিউডের নায়িকারা যে যেভাবেই বলুন না কেন—অর্থ একটাই। ত্বক ভালো রাখতে কী করা দরকার? প্রশ্ন থাকে এটা। মেকআপ করতে অনেকেই ভালোবাসেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা মেকআপ করতেও ক্লান্ত হন না। কিন্তু তোলার সময় ‘ক্লান্তি আমায় ক্ষমা করো প্রভু’ মনে চলে এলেই তৈরি হয়ে যাবে সমস্যা। মেকআপ ভারী হোক বা হালকা, ত্বককে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে মেকআপ তোলাটা আবশ্যক। ত্বকের ধরন অনুযায়ী মেকআপ তোলার নিয়মেও রয়েছে ভিন্নতা।

ত্বক বুঝে মেকআপ রিমুভার
যাদের ত্বক শুষ্ক, নারকেল তেলের চেয়ে ভালো মেকআপ রিমুভার আর কিছু নেই বলে মনে করেন প্রিভে স্যালন অ্যান্ড স্পা লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী নাহিলা হিদায়াত। যাদের ত্বক তৈলাক্ত ও ব্রণ হওয়ার প্রবণতা আছে, তাদের ক্ষেত্রে জেল বা ক্রিম-জাতীয় মেকআপ রিমুভার বা মেকআপ রিমুভিং ওয়াইপ ব্যবহারের পরামর্শ দেন তিনি। বাজারে তেল-জাতীয় বাম পাওয়া যায়। মেকআপের প্রায় সবটুকু তুলতে সাহায্য করে এগুলো। শুষ্ক ত্বকে মেকআপ রিমুভার হিসেবেও বেশ ভালো কাজ করে।

ত্বকের সংবেদনশীল অংশের মেকআপ তুলতে
ঠোঁট ও চোখের অংশের ত্বক সংবেদনশীল হওয়ায় সেই অংশে মেকআপ তোলার সময় অতিরিক্ত ঘষাঘষি বা টানাটানি না করাই ভালো বলে জানালেন গালা মেকওভার স্টুডিও অ্যান্ড স্যালনের স্বত্বাধিকারী নাভিন আহমেদ। তাঁর মতে, তুলায় অল্প একটু ক্লিঞ্জার নিয়ে চোখের পাতা পা-ঠোঁটে কিছু সময়ের জন্য ধরে রাখলেই মেকআপ তুলে ফেলা সম্ভব। এখন বাজারে চোখের জন্য বিশেষ ধরনের মেকআপ রিমুভার পাওয়া যায়। এ ছাড়া চোখ ও ঠোঁটের মতো সংবেদনশীল অংশের মেকআপ তোলার ক্ষেত্রেও নারকেল তেল বেশ কার্যকরী। ঠোঁটের মেকআপ পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে তুললে যেকোনো লিপস্টিক এমনকি ম্যাট লিপস্টিকও যেমন সহজে তোলা যায়, তেমনি ঠোঁটের আর্দ্রতাও ঠিক বজায় থাকে।

স্বাভাবিক, কুসুম গরম নাকি ঠান্ডা পানি
ত্বক মাত্রাতিরিক্ত শুষ্ক থাকলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধোয়া এড়িয়ে চলাই ভালো বলে মনে করেন নাহিলা হিদায়াত। কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে শুষ্ক ত্বকের টান টান ভাবটা থাকে না। যদি লোমকূপ বড় হয়ে যায়, ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলে লোমকূপগুলো সংকুচিত হয়ে যায়। এ ছাড়া পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার পর না মুছে সেভাবেই রেখে দিলে ত্বক নমনীয় থাকে। অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহারেও ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যায়।

 ভুল কিছু পদ্ধতি
মেকআপ তোলায় সরাসরি সাবান বা সাবান-জাতীয় ক্লিঞ্জার দিয়ে মুখ না ধোওয়াই ভালো। টোনার দিয়েও মেকআপ তোলা একেবারেই উচিত নয়। মেকআপ রিমুভার দিয়ে ঘষাঘষি করে মেকআপ তোলা উচিত নয়। কটন প্যাড বা কটন বলে মেকআপ রিমুভার লাগিয়ে আলতো করে তুলে নিলেই যথেষ্ট। বডি লোশন দিয়েও অনেকে মেকআপ তুলে থাকেন, যা ত্বকে জ্বালাপোড়া ভাবের কারণ হতে পারে।

তৈলাক্ত ত্বকে তেল দিয়ে মেকআপ একেবারেই তোলা উচিত নয়। এতে লোমকূপে তেল জমে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শুষ্ক ত্বকে জেল-জাতীয় কোনো পণ্য ব্যবহার না কারাটাই শ্রেয়।



কোন মাধ্যমে যাবেন
মেকআপ রিমুভিং ওয়াইপ দিয়ে মেকআপ তোলা সবচেয়ে সহজ। তেল ব্যবহার করলে কটন প্যাড ব্যবহার করুন। জেল বা ক্রিম-জাতীয় মেকআপ রিমুভার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কটন বল দিয়ে মুছে নিলে ভালো। কারণ কটন বল ত্বকের জন্য বেশ নমনীয়। এ ছাড়া বাজারে কিছু ময়েশ্চারাইজড মেকআপ ওয়াইপ পাওয়া যায়, যা অত্যন্ত কার্যকরী।

যা করবেন
চোখের চারপাশের অপেক্ষাকৃত কম পরিমাণে মেকআপ রিমুভার ব্যবহার করুন।

মেকআপ রিমুভার ব্যবহারের পর অবশ্যই মুখ ধুয়ে পরিষ্কার করুন।

সঠিকভাবে মেকআপ তোলার পর অবশ্যই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

মেকআপ রিমুভার ব্যবহারের পর জ্বালাপোড়া বা চুলকানি ভাব হলে তৎক্ষণাৎ তা ব্যবহার পরিহার করুন।

মেকআপ রিমুভার দিয়ে মেকআপ তুলে, মুখ ক্লিঞ্জার দিয়ে ধোয়ার পর টোনার, ময়েশ্চারাইজার ও আই ক্রিম ব্যবহার করুন।

ত্বকের ধরন বুঝে মেকআপ রিমুভার বাছাই করতে হবে।

যা করবেন না
চোখের চারপাশে বেশি ঘষাঘষি করবেন না।

চোখে আলগা পাপড়ি ওঠানোর পরও যদি আঠা লেগে থাকে, কটন প্যাডে ক্লিঞ্জার ভিজিয়ে কিছুক্ষণ সে জায়গায় ধরে রাখুন।

মেকআপ রিমুভার শুধু আপনার মেকআপ তোলার কাজে ব্যবহার করা যাবে।

সাবান, স্ক্রাব, টোনার বা ফেসওয়াশ দিয়ে কখনোই সরাসরি মেকআপ তুলবেন না।

তাড়াহুড়ো না করে ধীরস্থিরভাবে মেকআপ তুলুন।

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 15