Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Shahrear.ns

Pages: 1 [2] 3 4 ... 27
17
good to know

18
Faculty Sections / Re: কোহ-ই-নূর এর ইতিহাস
« on: November 01, 2020, 06:29:11 PM »
Good to know... THanks for sharing

27
Title: Natural convective heat transfer in a nanofluid-filled square vessel having a
wavy upper surface in the presence of a magnetic field

Authors: M.J. Uddin, S.K. Rasel, M.M. Rahman, K. Vajraveluc

Abstract: Copper oxide makes an excellent nanomaterial for various efficient heat transfer devices because of its high
specific surface area, lightweight, high specific heat capacity, and high thermal conductivity. Heat transfer intensification
using nanofluids has strong potential to improve innovative cost-efficient chilling technologies. The
present study aims to analyze the heat transfer intensifications for various parameter settings in a practical
application. In recognition of possible applications, the problem of natural convective heat transfer in a copper
oxide nanofluid-filled square vessel having the wavy upper wall in the presence of a uniform magnetic field using
a nonhomogeneous dynamic model is analyzed. The temperature of both the bottom and the near walls of the
vessel are hot, while the upper wavy surface is cold. The remaining vertical wall is considered adiabatic. A
Galerkin finite element method is applied to the governing equations, along with suitable boundary conditions.
The effects of a wide range of control parameters, such as the Hartmann number, magnetic field inclination
angle, gravity inclination angle, solid-volume fraction, nanoparticle diameter, and dimensionless time, on the
flow and thermal fields, are studied. The results show that early steady-state heat transfer occurs and that the
flow, thermal, and concentration fields become suitable for enhanced heat transfer with increases in the Rayleigh
number, wall wavenumber, nanosolid volumetric ratio, and geometry inclination angle, and with decreases in
the Hartmann number and the nanoparticle diameter. A 20% improvement in heat transfer can be achieved by
increasing the number of waves on the upper surface of heat transfer devices.

Journal: Thermal Science and Engineering Progress, Issue-19, 28/08/2020.

28
Research Publications / Re: Be aware of Predatory Journals
« on: October 31, 2020, 11:56:33 AM »
Good to know

29
মহাকাশ মানুষের জন্য অনেক আগে থেকেই খুব রহস্যের একটি বিষয়। মানুষ চাঁদ তারার দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকতো সেই আদিকাল থেকে। এই মহাকাশকে ঘিরে মানুষের জল্পনাকল্পনা এবং সেই কল্পনাগুলো থেকে তৈরি বিভিন্ন মিথ আমাদের সবারই জানা। মানুষ চাঁদকে নিয়েও কল্পনা করতো অনেক কিছু। আধুনিক বিজ্ঞান মানুষের কৌতুহলের অবসান ঘটায় এবং জানান দেয় যে চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ। মহাকাশে অনেক ধরনের স্যাটেলাইট রয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানের ছোয়ায় মানুষও মহাকাশে নিজের তৈরি স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে। আমরা মূলত কৃত্রিম উপগ্রহের কিছু কাজ সম্পর্কে জানবো।
১৯৫৭ সালের চৌঠা অক্টোবর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন বিশ্বের সর্বপ্রথম স্যাটেলাইট স্পুটনিক ১ স্থাপন করে। এরপর প্রায় ৪০টি দেশ থেকে সর্বমোট ৮১০০টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ হয়। ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী এখনো প্রায় ৪৯০০টি স্যাটেলাইট কক্ষপথে স্থাপিত আছে এবং বাকিগুলোর ধ্বংসাবশেষ কক্ষপথগুলোতে রয়েছে। প্রায় ৫০০টি অপারেশনাল স্যাটেলাইট পৃথিবীর সর্বনিম্ন কক্ষপথে আছে, ৫০টি স্যাটেলাইট মধ্যম কক্ষপথে আছে এবং ৫০টি স্যাটেলাইট আছে জিয়োস্টেশনারি অরবিটে।

যেভাবে কাজ করে

এখন আসা যাক স্যাটেলাইটের কাজ প্রসঙ্গে। স্যাটেলাইট এর কাজ নির্ভর করে মুলত সেটি কোন উদ্দেশ্যে বানানো এবং উঠক্ষেপণ করা তার উপরে। যেমনঃ স্যাটেলাইট ব্যবহৃত হতে পারে তারকাপুঞ্জির ম্যাপিং করার জন্য অথবা তারকার গতিপথ নির্ণয়ের জন্য। আবার একটি গ্রহের উপরিতলের মানচিত্র কেমন হবে তা বুঝার জন্য স্যাটেলাইট ব্যবহার করা হয়। যে গ্রহে স্যাটেলাইট প্রেরণ করা হয় সেই গ্রহের বিভিন্ন বস্তুর বা স্থানের ছবি তুলতে এটি ব্যবহার করা হয়।

এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের স্যাটেলাইট বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ

আর্থ রিমোট সেন্সিং স্যাটেলাইট: এই স্যাটেলাইট মূলত অসামরিক স্যাটেলাইট যেটি তৈরির উদ্দেশ্য হচ্ছে কক্ষপথ থেকে পৃথিবীকে পর্যবেক্ষণ করা। এটি পৃথিবীকে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এর পরিবেশকে দেখে, পৃথিবীর ম্যাপিং করে। প্রথম আর্থ রিমোট সেন্সিং স্যাটেলাইট হচ্ছে স্পুটনিক ১। স্পুটনিক ১ যে রেডিও সিগন্যাল পাঠাতো তা দিয়ে বিজ্ঞানীরা আয়নমন্ডল অধ্যয়ন করতো।

কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট: কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট হচ্ছে সেই ধরনের কৃত্রিম উপগ্রহ ট্রান্সপন্ডারের মাধ্যমে রেডিও টেলিযোগাযযোগ মাধ্যমের সিগন্যাল স্থাপন করে। এটির একটি উৎস থাকে যেটি হচ্ছে ট্রান্সমিটার এবং পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এর বিভিন্ন গ্রাহক থাকে এবং স্যাটেলাইটটি উৎস ও গ্রাহকের মধ্যে যোগাযোগের চ্যানেল তৈরি করে দেয়। এই স্যাটেলাইট টেলিভিশন, ডিশ মিডিয়া, টেলিফোন, রেডিও, ইন্টারনেট এবং সামরিক বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়।

নেভিগেশন স্যাটেলাইট: এই স্যাটেলাইট দ্বারা ব্যক্তির অবস্থান নির্ণয় করা যায়। কোনো বস্তু ঠিক কোন জায়গায় রয়েছে তা খুজে বের করতেও এই স্যাটেলাইট সাহায্য করে। তাছাড়া বৈশ্বিক সময় নির্ণয়ের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয়, কোনো স্থানের অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ নির্ণয়ে এটি ব্যবহৃত হয়। মূলত জিপিএস এর কার্যক্রম পরিচালিত হয় নেভিগেশন স্যাটেলাইট দিয়ে।

ওয়েদার স্যাটেলাইট: এটি ব্যবহৃত হয় মূলত পৃথিবীর আবহাওয়া ও জলবায়ু পর্যবেক্ষণের জন্যে। এটি ধুলি ঝড়, বায়ু দুষণ, মেরু অঞ্চলের বরফের গলন, সমুদ্রে পানির উচ্চতা, বৃষ্টিপাত,বায়ুর আদ্রতা, বৃষ্টিতে বিভিন্ন রাসায়নিকের পরিমাণ, পৃথিবীতে বিভিন্ন রাসায়নিকের পরিমাণ, বায়ুতে গ্রীন হাউস গ্যাসের পরিমাণ, বজ্রপাত, মেঘের অবস্থান, দেশের কোন স্থানে কখন তাপমাত্রা কেমন হতে পারে, দিনের তাপমাত্রা কেমন হতে পারে, রাতের তাপমাত্রা কেমন হতে পারে ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে। ওয়েদার স্যাটেলাইট আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তথ্য দেয় সেটি হচ্ছে আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত। এটি একটি আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত এর ফলে যে মেঘ তৈরি হয় তার সাথে অন্যান্য আগ্নেয়গিরির উপরের মেঘের তুলনা করে তথ্য সংগ্রহ করে।

ইনভার্নমেন্ট স্যাটেলাইট: ওয়েদার স্যাটেলাইট আর ইনভার্নমেন্ট স্যাটেলাইট এর কাজ এক নয়। ইনভার্নমেন্ট স্যাটেলাইট পৃথিবীর অভ্যন্তরে যে গাছপালা আছে তার যে পরিবর্তন সেটি পর্যবেক্ষণ করে, সমুদ্রের অবস্থা, সমুদ্রের পানির রঙ পরিবর্তন, আইস ফিল্ড ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করে।

স্যাটেলাইট মূলত রকেট দ্বারা মহাকাশে প্রেরণ করা হয় এবং একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথের গতির সাথে তাল মিলিয়ে একে কক্ষপথে স্থাপন করা হয়। এই হলো মোটা দাগে স্যাটেলাইট সমূহের কাজ।

সুতরাং বলা যায় যে, স্যাটেলাইট আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে নানা কাজে বহুল ব্যবহৃত এবং আমাদের নানা কাজের সাথে যুক্ত।

30
গাড়ি হল শখের জিনিস। ধনী-গরীব সকলের মনে একটি গাড়ি কেনার স্বপ্ন থাকে, যেটি তারা তাঁদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করবেন। সেই স্বপ্ন অনেকের পূরণ হয়। আবার কারও পূরণ হয়ও না। আজকের প্রতিবেদনে আপনারা জানবেন পৃথিবীর সেরা পাঁচটি গাড়ির গল্প।

ফেরারী মিলেনিয়ো: ফেরারীর এই গাড়িটি দেখতে যেমন সুন্দর, ঠিক তেমনি গাড়িটির দামও অনেক বেশি। এটি ফেরারী ব্র্যান্ডের সবচেয়ে দামি ও স্মার্ট গাড়িগুলোর মধ্যে একটি। এই মডেলের মাত্র পাঁচটি গাড়ি পৃথিবীতে আছে। যে সময় গাড়িটি তৈরী করা হয়েছে তখন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত গাড়িটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুততম গাড়ি হিসেবে ধরা হয়। রেসিংয়ে গাড়িটি কয়েকবার চ্যাম্পিয়নও হয়েছে।



 

বেঞ্জ F015: এটি মার্সিডিজ ব্র্যান্ডের একটি গাড়ি। গাড়িটির মূল্য ৩০ কোটি টাকা। এই গাড়িটিকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যার সব জায়গায় বাটনের পরিবর্তে LCD স্ক্রিন ব্যবহার করা হয়েছে। গাড়িটিকে পার্কিং করার কোন প্রয়োজন হয় না। গাড়িটিকে কমান্ড করলেই তা অটোমেটিক পার্ক হয়ে যাবে। কোন পথচারী রাস্তা পার হওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে থাকলে গাড়িটি অটোমেটিক থেমে রাস্তা পার হওয়ার জন্য পথচারীকে সময় দিবে। বর্তমানে এই মডেলের ১০টি গাড়ি পৃথিবীতে রয়েছে।



 

মার্সিডিজ বেঞ্জ সিলভার: মার্সিডিজ ব্র্যান্ডের এই গাড়িটিতে যে ধরনের উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যা গাড়িটিকে অন্য সব সুপার কারগুলো থেকে আলাদা করেছে। গাড়িটির ডিজাইন অত্যন্ত সুন্দর হওয়ায় হলিউডের সিনেমাগুলোতে গাড়িটি ব্যবহৃত হয়। গতির ঝড় তোলা গাড়িগুলোর মধ্যে বেঞ্জ সিলভার অন্যতম। গাড়িটি কেনার সামর্থ্য না থাকায় অনেকে ভাড়া নিয়েও নিজের শখ মেটায়।



 

ল্যাম্বোরগিনি ফেরেসিয়ো: এই গাড়িটি মার্ক হোসলে নামের একজন ব্যক্তি ডিজাইন করেছেন। এ গাড়িটি তাঁর ডিজাইনের জন্য পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত হয়েছে। গাড়িটির গতি বুলেট ট্রেনের চেয়েও অনেক বেশি। তাছাড়াও ডিজাইনের দিক থেকে গাড়িটিতে কোন কমতি রাখা হয়নি। গাড়িটি চালানোর স্বপ্ন অনেক মানুষেরই থাকে। কিন্তু গাড়িটির দাম অনেক বেশি হওয়ায় শুধুমাত্র উচ্চবিত্তরাই চালানোর সুযোগ পায়।



 

শেভ্রোলেট এফএনআর: এই কোম্পানির অনেক উন্নতমানের গাড়ি আছে, যেগুলো রেসিংয়ে অনেক ভালো করবে। কিন্তু কোম্পানি গাড়িটিকে রেসিংয়ের জন্য দেয়নি। বাতাসের সাথে পাল্লা দিয়ে চলা গাড়িটির মূল্য প্রায় ৩৫ কোটি টাকা।

https://www.natunbarta.com/category/technology/page/4/

Pages: 1 [2] 3 4 ... 27