Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Rashed_019

Pages: [1] 2 3
1
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ তায়ালার



চায়না চালু করেছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সামুদ্রিক ব্রিজ। যা পাঁচ মাইল প্রসারিত। এই ব্রিজ ২৬.৪ মাইল দীর্ঘ যা চায়নার পূর্ব বন্দর নগরী Qingdao কে সাগর দ্বীপ Huangdao এর সাথে জুড়েছে। এটা সড়ক ব্রিজ, যা ১১০ফিট চওড়া । এটি তৈরীতে খরচ হয়েছে প্রায় ১ বিলিয়ন ইউরো।

এই ব্রিজটিতে রয়েছে ৫০০০ এর বেশী পিলার।
এতে খরচ হয়েছে ৯৬০ মিলিয়ন ইউরো এবং চার বছর লেগেছে তৈরী করতে।
এটি তিন গুন বেশী লম্বা পূর্বের রেকর্ড ধারী "লুজিয়ানার the Lake Pontchartrain Causeway."
এই ব্রিজ এত লম্বা যে এর দুরুত্ব খালী চোখে দেখা দুরুত্বের চেয়ে বেশী।

দুটো ব্রিজ পাশাপাশি গিয়েছে এবং লম্বায় ২৩.৮৭ মাইল।
দুটি ভিন্ন দলের শ্রমিক ভিন্ন জায়গা থেকে এর কাজ শুরু করে ২০০৬ সাল থেকে
ব্রিজের দুটি শেষ মাথা জোড়া দেয়া হয় ডিসেম্ব্বর এর ২২ তারিখ এ, একজন ইঞ্জিনিয়ার বলেন 'The computer models and calculations are all very well but you can't relax until the two sides are bolted together.

ব্রিজটির কিছু ছবি


ব্রিজটির কিছু ছবি

                                                 
ব্রিজটির কিছু ছবি



টোল স্টেশনে আগত গাড়ী সমুহকে কর্মচারীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানাচ্ছে
ব্রিজটির কিছু ছবি



ব্রিজটির কিছু ছবি










ব্রিজটির কিছু ছবি






ব্রিজটির কিছু ছবি


ভাল থাকুন। সুস্থ্ব থাকুন এই কামনায়।
কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনূরোধ রইল।
 :) :) :)


ঊৎসঃ http://www.dailymail.co.uk/news/article-2009748/That-bridge-far-Worlds-longest-sea-bridge-opens-traffic-China--hold-title-years.html

2
আপনি আপনার জীবনকে ঘৃণা করেন !

অথচ অনেকে আপনার মত এমন একটি

জীবন পাওয়ার স্বপ্ন দেখে ।।।
...
তাই যখন যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন

মনে মনে নিজেকে সান্ত্বনা দিন

''যেমন আছি অনেক ভাল আছি ,

মানুষ এর চেয়েও খারাপ অবস্থায় থাকে"
↓↓









.............................. ??? ??? ???

3
বাংলাদেশের ২ টাকা পৃথিবীর সবেচেয়ে সুন্দর নোট

একপাশে শহীদ মিনার, অন্যপাশে গাছের ডালে বসে থাকা দোয়েল। দুই টাকার নোটের কথা বলছি। পৃথিবীর সবেচেয়ে সুন্দর নোট হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে বাংলাদেশের ২ টাকার নোট ।

বাংলাদেশের ২ টাকার নোট পৃথিবীর সবেচেয়ে সুন্দর নোট হিসেবে স্বীকৃতি পেল। এরপর সেরা নোটের তালিকায় আছে সাও টোমের ৫০ হাজার ডোবরা নোট। তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে আছে যথাক্রমে বাহামার ১ ডলারের নোট এবং বাহরাইনের ৫ দিনারের নোট। রাশিয়ার একটি বিনোদন কেন্দ্র পরিচালিত জরিপে এ অবস্থান নির্ধারিত হয়েছে। সূত্র প্যান আর্মেনিয়ান ডট নেট।
তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে জর্জিয়ার ১০ লরি নোট, ষষ্ঠ স্থানে ১০ হংকং ডলার, সপ্তম স্থানে ১০ কুক আইল্যান্ড ডলার, অষ্টম স্থানে ৫০ ইসরাইলি শেকেল, নবম স্থানে ২০ হাজার আইল্যান্ড ক্রোনা নোট এবং ও দশম স্থানে আছে ৫০ ফেরো আইল্যান্ড ক্রুনার নোট।
এছাড়া এ তালিকায় একাদশ থেকে বিংশ অবস্থানে আছে নিউজিল্যান্ড, রোমানিয়া, মালদ্বীপ, সিঙ্গাপুর, কমোরোস, ফ্রান্স, পলিনেশিয়া, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, জ্যামাইকা এবং জাপানের নোট।

Collected from: http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/01/09/126034

................................... :) :) :)

5


শুধু ২ টা মিনিট সময় চাচ্ছি আপনার কাছে। দেশের জন্য ২ টা মিনিট সময় দিবেন কি ?

টিপাইমুখ বন্ধে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপের জন্য দরকার ১ লক্ষ সাইন। আর সাইন করতে হবে আমাদের। আসুন, ২ মিনিট সময় ব্যয় করি দেশের জন্য। এই লিঙ্কে যান ~ http://chn.ge/sSklHz

First Name, Last Name, Email, Address, City এই ঘরগুলো পূরণ করুন। State ঘরে পাশে Outside U.S. এ ক্লিক করুন। দেখবেন State শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে Country হয়েছে। এইবার সেখান থেকে Bangladesh সিলেক্ট করুন। Post Code এ আপনার এলাকার পোস্ট কোড দিন। যারা পোস্ট কোড জানেন না তারা ঢাকার পোস্ট কোড ১০০০ দিয়ে ঘরটি পূরণ করুন। তারপর Sign এ ক্লিক করে পিটিশনে সাইন শেষ করুন।

পোষ্ট কোড জানা না থাকলে নিচের লিংকে দেখুনঃ
ঢাকা বিভাগঃ http://bitly.com/rCGwNe
চট্টগ্রাম বিভাগঃ http://bitly.com/scBcDG
খুলনা বিভাগঃ http://bitly.com/v8j8rf
সিলেট বিভাগঃ http://bitly.com/sda4fp
বরিশাল বিভাগঃ http://bitly.com/rX8NlO
রাজশাহী ও রংপুর বিভাগঃ http://bitly.com/ulxLOh

অনেক ব্লগার আছেন । তাদের অনুরোধ করব এই লেখাটি ব্লগে প্রকাশ করুন। অনেক পেইজের এডমিন আছেন তাদের অনুরোধ করব লেখাটি শেয়ার করুন। কোনো ক্রেডিট দেওয়া লাগবে না । যারা এই লেখাটি পড়ছেন তারা এই লেখাটিকে শেয়ার করুন। যত সম্ভব লেখাটিকে ছড়িয়ে দিন।

দেশের জন্য ২ টা মিনিট সময় দিন, আর কিছু না হোক অন্তত নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থাকবেন।
সুত্রঃ collected

6
ছবিতে ২০১১ সালের সেরা ঘটনাগুলো
২০১১ সাল ঘটনাবহুল একটি বছর। অনেক ঘটনাই খবরের শিরোনাম হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে প্রযুক্তির সর্বশেষ উদ্ভাবনও এবছরে ঘটেছে। মহাকাশযান বিশ্রামে যাওয়া, মিশরের বিপ্লব ঘটেছে চলতি বছরেই। আর এরকম মোট ১৮টি ঘটনার ছবি দিয়ে অনলাইন জায়ান্ট ইয়াহু এবং তাদের ফটো শেয়ারিং সাইট ফ্লিকার এবছরের ঘটনাগুলো নির্বাচন করেছে। ফ্লিকারের সে ছবিগুলো থেকেই এবছরের সেরা ঘটনাগুলো সাজানো হলো


তিউনিশিয়ার প্রতিরোধ


মিশরীয় বিপ্লব


ডিসকভারির অন্তিম যাত্রা


জাপানের ভূমিকম্প এবং সুনামি


ওসামা বিন লাদেন-এর কমাউন্ডে হামলা


জপলিন, মো. টর্নেডো


ভ্যাঙ্কুভার রায়ট


আটলান্টিস-এর অন্তিম যাত্রা


হ্যারিপটার-এর শেষ প্রিমিয়ার


স্টিভ জবস-এর মৃত্যু


অকুপাই ওয়াল স্ট্রিট

collected
............................... :) :) :)

7
Science Discussion Forum / NASA's latest stunning images of sun
« on: December 11, 2011, 06:31:23 PM »



Enjoy
........................ :) :) :)

8
নাপা এক্সট্রা, এইস প্লাস, পাইরা প্লাস, রেনোভা প্লাস, টেমপল প্লাস, জেরিন এক্সপি, পল প্লাস, ফিবি প্লাস, হেপা প্লাস, ফাস্ট প্লাস_ব্যথার জন্য বড়ি যারা খান তাদের কাছে অতি পরিচিত কিছু নাম। তবে ব্যবহারকারী জানে না, বেদনা তাড়াতে গিয়ে নিজের অজান্তে কিডনি ও লিভারকে ঠেলে দিচ্ছে মারাত্মক ঝুঁকির দিকে।
ওষুধ অধিদপ্তর সূত্র থেকে জানা যায়, দেশের কমপক্ষে ৬০টি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এখন প্যারাসিটামল বিপি ৫০০ মিলিগ্রাম এবং ক্যাফিনো ইউএসপি ৬৫ মিলিগ্রাম সমন্বিত ট্যাবলেট তৈরি করছে_যদিও একেকটির দাম একেক রকম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমনিতেই ৩২৫ মিলিগ্রামের বেশি প্যারাসিটামল শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। তার সঙ্গে ক্যাফিনো যোগ করে প্যারাসিটামলকে করে তোলা হয়েছে আরো বেশি বিপজ্জনক।
রিকশাচালক মোবারক আলী গ্রিন রোডের এক ফার্মেসির সামনে রিকশা থামিয়ে ফার্মেসিতে ঢুকে বললেন, 'ভাই গায়ে জ্বর জ্বর লাগতাছে। মাথাডা ব্যথায় ফাইট্টা যায়। কোনো ওষুধ দেন।' বিক্রেতা এক পাতা 'নাপা' বের করে হাতে দিতে গিয়েও কী মনে করে ফেরত দিলেন। দিলেন এক্সেল প্লাস (excel plus)। মোবারক এবার কিছুটা বিস্মিত_'আগে তো জ্বর অইলে প্যারাসিটামল খাইতাম, হেই ট্যাবলেট নাই!' বিক্রেতা বলেন, 'বেশি বুঝার দরকার নাই, যেটা দিলাম নিয়ে যান, এগুলো সবই প্যারাসিটামল। তবে 'প্লাস'টা নতুন, এগুলো অনেক বেশি কার্যকর, তাড়াতাড়ি উপকার পাওয়া যাবে।'
কিছুক্ষণ পরই পাশের আরেকটি ফার্মেসিতে দেখা যায়, চিকিৎসকের কোনো প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এক স্কুলছাত্র এসে প্যারাসিটামল চাইলে বিক্রেতা তাকে ধরিয়ে দেন পাইরা প্লাস (pyra plus) নামের ট্যাবলেট।
'এক্সেল প্লাস' ট্যাবলেটটি হাতে নিয়ে দেখা যায় এটি বাংলাদেশের এসিআই লিমিটেডের তৈরি। 'পাইরা প্লাস' তৈরি করেছে রেনেটা লিমিটেড। এগুলো প্যারাসিটামল বিপি ৫০০ মিলিগ্রাম এবং ক্যাফিনো ইউএসপি ৬৫ মিলিগ্রাম সমন্বিত ট্যাবলেট। এরপর ওই ফার্মেসিসহ আরো বিভিন্ন ফার্মেসি ঘুরে দেখা যায় সবখানেই আছে এই 'প্লাস' যুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্যারাসিটামল।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্যারাসিটামলের যথেচ্ছ ব্যবহার এমনিতেই নর্বনাশ ডেকে আনে মানুষের জন্য। ক্যাফিনো যুক্ত বা প্লাস ব্র্যান্ডের প্যারাসিটামল মানুষের কিডনির ও লিভারের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ও আতঙ্কের বিষয়। এ ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিরোধমূলক কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
বাংলাদেশ কিডনি ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক হারুন অর রশিদ কালের কণ্ঠকে বলেন, এমনিতেই সাধারণ প্যারাসিটামল একটানা দীর্ঘদিন সেবনে কিডনি ও লিভারের সর্বনাশ ডেকে আনে। তার ওপরে এই প্যারাসিটামলের সঙ্গে ক্যাফিনো যুক্ত হলে আরো বেশি ক্ষতিকর কিডনির জন্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, প্যারাসিটামলে লিভারের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। তবে এটা অল্পস্বল্প ব্যথানাশক হিসেবে বেশি কার্যকর হওয়ার ফলে এটাকে একেবারে নিষিদ্ধ করা বা বাদ দেওয়ার কথা বলা যায় না। প্যারাসিটামলসহ সব ওষুধই সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত। ক্যাফিনো যুক্ত প্যারাসিটামলে একই সঙ্গে কিডনি ও লিভার দুটোরই ক্ষতি করে। ক্যাফিনোর প্রভাবে অনেকেরই প্রসাব বেড়ে যায়, যেমন_প্রভাব পড়ে কফি খাওয়ার পর।
প্রবীণ লিভার বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ হেপাটোলজি সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক মবিন খান কালের কণ্ঠকে বলেন, কফিই হচ্ছে ক্যাফিনো। এটা লিভারের জন্য আলাদা করে ক্ষতিকর না হলেও প্যারাসিটামলের ডোজ বেশি হলে লিভারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই প্যারাসিটামল খেতে হবে সতর্ক থেকে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান বলেন, 'প্যারাসিটামল প্লাস বা ক্যাফিনো যুক্ত প্যারাসিটামল অবশ্যই ক্ষতির। দেশে যখন এটা প্রথম চালু হয়, তখনই আমরা এর বিরুদ্ধে কথা বলেছিলাম, কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। এতে করে লিভার ও কিডনি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্যারাসিটামলের সঙ্গে অন্য কোনো ওষুধ যুক্ত করলেও তা সরাসরি দ্রুত লিভার ও কিডনির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে। এ ছাড়া আমাদের দেশে প্যারাসিটামলের যথেচ্ছ ব্যবহারও এই ক্ষতির মাত্রাকে আরো ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে।'
এদিকে পাশের দেশ ভারতে ইতিমধ্যে এই যুক্ত প্যারাসিটামল নিয়ন্ত্রণে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রশাসনও একই নির্দেশনা জারি করেছে। ভারতের ওষুধ প্রশাসন থেকে অন্য উপকরণযুক্ত প্যারাসিটামলকে সর্বোচ্চ ৩২৫ মিলিগ্রামের (প্রতিটি) মধ্যে তৈরির জন্য বাধ্যবাধকতা দিয়েছে।

Collected
................................. :) :) :)

9
এবার পৃথিবীতে ধেয়ে আসছে বিশালাকার উল্কা
সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন, বিশালাকার একটি উল্কা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। রোস্যাট এবং ইউএআরএস নামের কৃত্রিম উপগ্রহগুলো পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার পর এবার অকৃত্রিম উল্কাপিণ্ড ধেয়ে আসছে বলেই সতর্ক করলেন নাসার গবেষকরা। খবর সিনেট-এর।

গবেষকরা আশা করছেন, উল্কাটি পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে চলে যাবে তাই এটি কৃত্রিম উপগ্রহগুলোর মতো পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার বা সংঘর্ষের কোনো আশংকা নেই। তবে, গবেষকরা বলছেন, পৃথিবীতে আঘাত না করলেও পৃথিবী থেকে চাঁদের যে দুরত্ব তার থেকেও কম দুরত্বের মধ্যে চলে আসবে এটি।

২০০৫ ওয়াইইউ ৫৫ নামের এ উল্কাপিণ্ডটির আকার ১৩০০ ফুট। এটি ১৮ ঘন্টায় নিজ অক্ষে প্রদক্ষিণ করছে। নাসা জানিয়েছে, ৯ নভেম্বর বুধবার এটা পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসবে।

১৯৭৬ সালের পর থেকে পৃথিবীর এতো কাছে কোনো উল্কা আসেনি এবং ২০২৮ সালের আগে আর এতোটা কাছে আসার কোনো আশংকা নেইও- এমনটাই জানিয়েছেন নাসার গবেষকরা।

একে গবেষণার বড় সুযোগ বলেই মানছেন নাসার গবেষকরা।

10
Science Discussion Forum / বিশ্বে আপনি কততম!
« on: November 05, 2011, 12:32:29 PM »

বিশ্বের জনসংখ্যা এখন ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে। তবে প্রতিমুহূর্তেই র‌্যাপিড রেশিও চক্রাকারে এ জনসংখ্যা বাড়ছে দ্রুতই। আর এ নিয়ে দারুণ এক অনলাইন সফটওয়্যার তৈরি করেছে বিবিসি। সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

এ সফটওয়্যার আপনার জন্মতারিখের ভিত্তিতে বলে দেবে ৭০০ কোটি জনসংখ্যার বিশ্বের আপনার জন্মঅবস্থান কততম। এটি তৈরিতে তথ্যভিত্তিক সহায়তা দিয়েছে গ্ল্যোবাল ফ্রুটপ্রিন্ট নেটওয়ার্ক এবং ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)।

এ প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ইউএন পলুলেশন ফান্ড। সঙ্গে ছিল ইউএন পপুলেশন ডিভিশনের কারিগরি ক্যালকুলেটর। এ জনসংখ্যা জরিপ সফটওয়্যারের হিসাবে আপনিও সঠিক জন্ম তারিখের ভিত্তিতে ৭০০ কোটিতে কততম মানুষ তা সহজেই জানতে পারবেন। তবে জন্মবছর ১৯১০ সালের আগে হলে এ নিরীক্ষা আপনাকে গুণতে সামর্থ্য হবে না।

বিবিসির (www.bbc.co.uk/news/world-15391515) এ লিঙ্কে আপনার জন্মতারিখ নিবন্ধন করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করলেই মুহূর্তেই মিলবে আপনার জন্মসংখ্যা। এ ছাড়াও দেশভিত্তিক অবস্থান জানতে পরের নেক্সট ক্লিক করে ‘কান্ট্রি’ অপশনে দেশের নাম লিপিবদ্ধ করে এন্টার বাটন চাপলেই পেয়ে যাবেন দেশের জন্মসংখ্যায় আপনি কততম।

এ অভিনব বিবিসি জনসংখ্যা সফটওয়্যারের হিসাব বলছে বাংলাদেশে প্রতিঘণ্টায় ৩৫৫ মানবসন্তান জন্ম নিচ্ছে, মারা যাচ্ছেন ১০৩ জন আর প্রবাসী হচ্ছেন ৬৬ জন। এ গণনা চক্রের সমীকরণে বাংলাদেশে বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি হার ১.১ ভাগ। তাই ৭০০ কোটি মানুষের বিশ্বে আপনার জন্মসংখ্যা কত এর অঙ্কে তা এক ক্লিকেই জানা সম্ভব।

11
কাঁচ হবে অদৃশ্য

জাপানের নিপ্পন ইলেকট্রিক গ্লাস কোম্পানি (এনইজিসি) সম্প্রতি একধরনের কাঁচ তৈরির উপাদান উদ্ভাবন করেছে, যাতে কাঁচ আর দৃষ্টিগোচর হবে না; এর অর্থ স্রেফ অদৃশ্য দেখাবে কাঁচ। খবর এনগ্যাজেট-এর।

কাঁচ তৈরির উপাদানটিকে এনইজিসি কর্তৃপক্ষ নাম দিয়েছে ‘ইনভিজিবল গ্লাস’ যার অর্থ দাঁড়ায় অদৃশ্য কাঁচ। ইয়োকোহোমায় অনুষ্ঠিত ‘এফপিডি ইন্টারন্যাশনাল ২০১১’ নামের প্রদর্শনীতে এ কাঁচের উপাদানটি দেখিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

এনইজিসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কাঁচ তৈরির এ উপাদানটি কাঁচের প্রতিফলন কমিয়ে দেয় যাতে কাঁচটি অদৃশ্য দেখায়। সাধারণ কাঁচের মধ্যে দিয়ে শতকরা ৯২ ভাগ আলো চলে যায়, বাকি ৮ ভাগের প্রতিফলন ঘটে। কিন্তু নিপ্পন কর্তৃপক্ষের দাবী, তাদের তৈরি অদৃশ্য কাঁচের মধ্যে দিয়ে ৯৯.৫ শতাংশ আলোই চলে যেতে পারে। এ প্রযুক্তিতে কাঁচের উভয়পাশেই ৩০ টি স্তরের অ্যান্টি-রিফ্লেকশন ফিল্ম ব্যবহৃত হয়েছে বলেই জানা গেছে। এ ফিল্মগুলো ন্যানোমিটার স্কেলের।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এনইজিসি’র এ উদ্ভাবন অ্যামোলিড স্ক্রিন প্রযুক্তিতে কাজে লাগবে। এ অদৃশ্য কাঁচ কবে নাগাদ বাজারে আসবে সে বিষয়ে এখনও জানায়নি এনইজিসি কর্তৃপক্ষ।
....................... :) :) :)

12

আপনার কি মনে হয় ইসলামিক পশু জবাই পদ্ধতিটি খুব নিষ্ঠুর?
 আসুন দেখা যাক, বিজ্ঞান কি বলে :
 
western world এ পশু জবাইয়ের প্রচলিত নিয়ম(CPB Method):
 
Captive bolt pistol(CPB ) নামের এক ধরনের যন্ত্র দ্বারা পশুর কপালে প্রচন্ড আঘাত করা হয়......ধারনা করা হয় এতে পশু unconcious হয়ে পড়ে এবং জবাইয়ের পর ব্যথা অনুভব করে না ......
 

গবেষণা :
 
জার্মানির Hanover University এর প্রফেসর Wilhelm Schulze এবং তার সহযোগী Dr. Hazim এর নেতৃত্বে একটি গবেষণা পরিচালিত হয় ...গবেষনার বিষয়বস্তু ছিল : ১.western world এ প্রচলিত নিয়মে(CPB Method) এবং ২.ইসলামিক নিয়মে পশু জবাইয়ে পশুর যন্ত্রণা এবং চেতনাকে চিহ্নিত করা......
 


Experimental Setup:
 
brain এর surface কে touch করে পশুর মাথার খুলির বিভিন্ন জায়গায় surgically কিছু electrode ঢুকিয়ে দেয়া হয় ...... পশুকে এরপর সুস্থ হওয়ার জন্য কিছু সময় দেয়া হয়......তারপর পশুগুলোকে জবাই করা হয়......কিছু পশুকে ইসলামিক নিয়মে আর কিছু পশুকে western world এর নিয়মে...... জবাই করার সময় electroencephalograph (EEG) এবং electrocardiogram (ECG) করে পশুগুলোর brain এবং heart এর condition দেখা হয়......
 
Result:
 
ইসলামিক পদ্ধতিতে জবাইয়ের ফলাফলঃ
 
১. জবাইয়ের প্রথম ৩ সেকেন্ড EEG graph এ কোন change দেখা যায় না ......তারমানে পশু কোন উল্লেখযোগ্য ব্যথা অনুভব করে না ...
 ২. পরের ৩ সেকেন্ডের EEG record এ দেখা যায় , পশু গভীর ঘুম এ নিমগ্ন থাকার মত অচেতন অবস্থায় থাকে...... হঠাৎ প্রচুর পরিমানে রক্ত শরীর থেকে বের হয়ে যাবার কারনে brain এর vital center গুলোতে রক্তসরবরাহ হয়না.........ফলে এই অচেতন অবস্থার সৃষ্টি হয়......
 ৩. উপরিউল্লিখিত ৬ সেকেন্ড এর পর EEG graph এ zero level দেখায় ...... তারমানে পশু কোন ব্যথাই অনুভব করেনা ......
 ৪. যদিও brain থেকে কোন সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না , তবুও heart স্পন্দিত হচ্ছিল এবং তীব্র খিঁচুনি হচ্ছিল (spinal cord এর একটা reflex action) । এভাবে শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে রক্ত বের হয়ে যাচ্ছিল এবং এর ফলে ভোক্তার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত মাংস নিশ্চিত হচ্ছিল ।
 
western world এ প্রচলিত পদ্ধতিতে(CPB Method) জবাইয়ের ফলাফলঃ
 
১. মাথায় প্রচন্ড আঘাত করার পরের মুহূর্তে পশুটিকে দৃশ্যত অচেতন মনে হচ্ছিল
 ২. কিন্তু EEG এর দ্বারা বোঝা যাচ্ছিল পশুটি খুব কষ্ট পাচ্ছে ।
 ৩. ইসলামিক পদ্ধতিতে জবাই করা পশুর তুলনায় CBP দিয়ে আঘাত করা পশুটির heart স্পন্দন আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল । যার ফলে পশুটির শরীর থেকে সব রক্ত বের হতে পারে নি । এবং ফলশ্রুতিতে, পশুটির মাংস ভোক্তার জন্য অস্বাস্থ্যকর হয়ে যাচ্ছিল ।
 

western world এর পদ্ধতি(CPB Method) এবং MAD COW রোগঃ
 
Texas A & M University এবং Canada এর Food Inspection Agency একটা পদ্ধতি(Pneumatic Stunning) আবিষ্কার করেছে যেটাতে একটা metal bolt পশুর brain এ fire করা হয় এবং এর ফলে brain এর টিস্যু পশুর সারা শরীরে ছড়িয়ে পরে । brain tissue এবং spinal cord হল Mad Cow আক্রান্ত গরুর সবচেয়ে সংক্রামক অংশ ।
 এছাড়াও brain এবং heart এ electric shock এর মাধ্যমে পশুকে অচেতন করেও কিছু কিছু জায়গায় পশু জবাই করা হয় যেটা মাংসের quality এর উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলে ।
 
ভারতীয় পদ্ধতিঃ
 
ভারতে পশুর মাথা এক কোপে আলাদা করে ফেলা হয় । এতে করে ঐচ্ছিক পেশীগুলো হঠাৎ করে সঙ্কুচিত হয়ে পরে যা অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ তরল বের করে দেয় এবং heart হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শরীর থেকে রক্ত বের হতে পারে না , যা বের হওয়া স্বাস্থ্যকর মাংসের জন্য দরকার ।
 
এছাড়া ইসলামে spinal cord না কেটে শ্বাসনালী , এবং jugular vein দুটো কাটার
 ব্যাপারে জোর দেয়া হয়েছে । এর ফলে রক্ত দ্রুত শরীর থেকে বের হয়ে যেতে পারে । spinal cord কাটলে cardiac arrest এর সম্ভাবনা থাকে যার ফলে রক্ত শরীরে আটকে যাবে যা রোগজীবানু এর উৎস ।
 
এখানে রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর একটি হাদীস মনে করিয়ে দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করছিঃ "আল্লাহ সবাইকে দয়া করার হুকুম দেন । তাই যখন জবাই কর তখন দয়া কর । জবাই করার পূর্বে ছুরিতে ধার দিয়ে নাও যাতে পশুর কষ্ট কম হয়" । তিনি পশুর সামনে ছুরিতে শান দিতে বা এক পশুর সামনে আরেক পশুকে জবাই করতেও নিষেধ করেছেন । এই জিনিস্টা কুরবানীর সময় আমারা ভুলে যাই ।
 

সবশেষে , আমরা কি এই সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে পশু জবাই করার ইসলামিক পদ্ধতিটিই সবচেয়ে বিজ্ঞানসম্মত এবং পশু এবং পশুর মালিক উভয়ের জন্যই উপকারী?

.................................. :) :) :)

13

মহাশূন্যে অবস্থানরত যুক্তরাষ্ট্রের 'ল্যান্ডসেট-৭' স্যাটেলাইটে হামলা চালিয়েছে হ্যাকাররা। প্রায় ১২ মিনিট স্যাটেলাইটটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখে হ্যাকাররা। এই স্যাটেলাইটটির মাধ্যমে গ্রহ পর্যবেক্ষণ ও আবহাওয়াবিষয়ক খবর সংগ্রহ করা হয়। ইউএস-চায়না ইকোনমিক অ্যান্ড সিকিউরিটি রিভিউ কমিশনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ব্লমবার্গ। 'ল্যান্ডসেট-৭' স্যাটেলাইট ছাড়াও নরওয়ে স্টেশনে থাকা 'টেরা এম-১' নামে আরো একটি স্যাটেলাইটেও অনধিকার প্রবেশ করে হ্যাকাররা। ফলে এসব কৃত্রিম উপগ্রহ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এর আগে ২০০৭ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে হ্যাকাররা চারবার হামলা চালায় বিভিন্ন স্যাটেলাইটে।

................................ :) :) :)

14



সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুকে প্রতিদিন হ্যাকাররা প্রায় ছয় লাখ বার প্রবেশ করেন! এতবার যাওয়ার ক্ষেত্রে তাদের উদ্দেশ্য থাকে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা! প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টায় কয়েক বিলিয়ন বার লগ-ইন হয় ফেসবুকে, যার মধ্যে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর মেসেজ, ছবিসহ বিভিন্ন ব্যক্তিগততথ্য দেখার চেষ্টা করেন।
সম্প্রতি ফেসবুকের পক্ষ থেকে এ ধরনের তথ্য প্রকাশকরা হয়েছে। ফেসবুকের হ্যাকারদের নজর কী রকম সেটা জানাতেই এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা জানান, এটা সত্যিই বড় একটি সংখ্যা, যারা প্রতিনিয়ত চেষ্টায় থাকেন ফেসবুকের তথ্য চুরি করতে। কম্পিউটার নিরাপত্তাবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান শপসের প্রযুক্তি পরামর্শক গ্রাহাম কুলি বলেন, যখনই অসতর্কতার সঙ্গে ফেসবুকের কেউ প্রবেশ করেন, তখনই মনে রাখতে হবেএকটু ভুলের কারণেই তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকারদের দখলে চলে যেতে পারে।
বর্তমানে সারা বিশ্বে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৮০ কোটি, যারা প্রায় গড়ে ৭০০ বিলিয়ন মিনিট সময় কাটান ফেসবুকে!
ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে ফেসবুকে যুক্ত হচ্ছে ‘ট্রাস্টেড ফ্রেন্ডস’ নামের নতুন একটি বৈশিষ্ট্য, যার মাধ্যমে পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেললেও ব্যবহারকারী নির্বাচিত পাঁচজন বিশ্বস্ত বন্ধুর মাধ্যমে পেতে পারবেন গোপন নম্বর। তবে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার জন্য পাসওয়ার্ড দেওয়া কিংবা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন প্রযুক্তি নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।

So be careful
......................... :) :) :)

15
Artificial blood created from stem cells could be tested on Britons within  two years.
The scientists behind the research, which could provide industrial scale quantities of blood, believe it will transform transfusions by preventing hospital shortages, and save thousands of lives on battlefields and at the scene of car crashes.
Heart transplant, bypass and cancer patients would also benefit from having a guaranteed supply of blood on hand for their surgery.


The ‘holy grail’ of blood research, the man-made blood would be free of infections that have blighted natural supplies and could be given to almost everyone regardless of   blood group.
The hope comes from Edinburgh and Bristol university researchers who have, for the first time, made thousands of millions of red blood cells from stem cells – ‘master cells’ seen as a repair kit for the body – taken from bone marrow. But with the average blood transfusion containing 2.5million million red blood cells, this is not enough.
Cells taken from human embryos in the first days of life are easier to multiply in large numbers, but the researchers have so far not managed to make such realistic blood.
If they crack the recipe, just one embryo could theoretically provide all the cells ever needed for Britain’s blood supply.
Edinburgh University’s Professor Marc Turner hopes to make a supply of cells with the O-negative blood type. This ‘universal donor’ blood could be given to up to 98 per cent of the population.
A supply of safe blood would also be a boon in developing countries, where thousands of lives are lost   to conditions such as haemorrhages after childbirth. Mr Turner predicts that in two to three years, he will be ready to inject a teaspoon of man-made blood into healthy volunteers, in the first British trial of blood from stem cells.
Large-scale trials would follow, but the blood could be in routine use in a decade. Within 20 years, it may be possible to produce two million pints of artificial blood a year – enough to satisfy the nation’s medical needs. Any embryonic stem cells used would be taken from four or five-day-old embryos left over from IVF treatment and donated to the research project.


Research: The scientists are turning stem cells - master cells, widely seen as a repair kit for the body, into red blood cells (file picture)
Critics say it is wrong to plunder an unborn child for ‘spare parts’ to advance medical science.
But Mr Turner, who is funded by the Wellcome Trust, said: ‘There is a lot of regulatory framework to ensure that the cells are being treated with the appropriate respect and being used for genuine scientific and medical reasons and not in a trivial fashion.’
He added that a recent European decision to ban the patenting of treatments based on embryonic stem cells means his focus is likely to switch to other sources of cells.
Chris Mason, professor of regenerative medicine at University College London, described the research as ‘fascinating’ and a safe, ready supply would make a ‘massive difference’ to patients.
He added that production could be geared to demand, with bigger supplies on hand in the summer when there are more car crashes and gun fights. And while there are fears other ‘body parts’ made from stem cells can trigger cancer, blood cells should be free of this risk.
Blood donation services from around the UK and Ireland are providing the scientists with practical help and expertise. Lorna Williamson, of NHS Blood and Transplant, said the research was encouraging but ‘we will continue to rely, for some years to come, on our loyal, regular blood donors to help us meet the needs of patients for vital blood’.
Mr Turner, who is also the associate medical director of the Scottish National Blood Transfusion Service, is far from the only scientist in the race to crack the billion-pound market in artificial blood.
The French have started early-stage human trials with stem cell blood and other researchers around the world are making haemoglobin, the red blood cell protein used to ferry oxygen around the body.
Ideas being pursued elsewhere include using haemoglobin taken from cows as a blood substitute.

Some 1.6million Britons give blood each year. In the UK, stocks can fall during holiday periods, with supplies of the highly versatile O-negative type particularly vulnerable.

Collected
.................................... :) :) :)

Pages: [1] 2 3