Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - shirin.ns

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 23
31
ওজন কমাতে সবার কতই না চেষ্টা থাকে। ওজন কমানোর জন্য সঠিক খাদ্যাভাস ও ব্যায়াম করা জরুরি। এছাড়া ছোট ছোট অনেক কৌশল অনুসরণ করেও ওজন কমানো যায়।

রসুন এবং মধুর পুষ্টি গুণের কথা কমবেশি সবারই জানা। কিন্তু অনেকের জানা নেই এ দুইয়ের মিশ্রণে তৈরি পানীয় ওজন কমানোর জন্য কতটা উপকারী। প্রাচীনকাল থেকেই এ দুটি  উপাদান ঠাণ্ডা-কাশি, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল কমাতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে দুটি একসঙ্গে ব্যবহার করলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে উপকারিতা পাওয়া যায়।

মিশ্রণটি তৈরির পদ্ধতি :

৩ থেকে ৪ টি রসুনের কোয়া নিয়ে ছোট ছোট করে কাটুন। এবার এক চামচ মধু নিয়ে কাপে ঢালুন। এখন রসুনগুলো এতে দিয়ে ভালো ভাবে মেশান। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মিশ্রণটি খেতে থাকুন। চাইলে মিশ্রণটি তৈরি করে ফ্রিজে রেখে খেতে পারেন। তবে সেটা তিন দিনের বেশি না রাখাই ভালো।

রসুন আর মধুর মিশ্রণ খেতে ভালো নাও লাগতে পারে, কিন্তু এটা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী। খালি পেটে মিশ্রণটি খেলে শুধু ওজনই কমবে না, হজমশক্তি বাড়বে। সেই সঙ্গে শরীর পরিষ্কারও হবে। এছাড়া এ মিশ্রণটি খেলে আরও যেসব উপকারিতা পাওয়া যাবে-

১. নিয়মিত রসুন ও মধুর মিশ্রণ খেলে উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল কমবে।

২. ঠান্ডা-কাশি কমবে।

৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

৪ লিভার সুস্থ থাকবে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

32
অনেকেই মানসিক ভাবে দুর্বল থাকেন। যেকোনো কাজ করতে ভয় পান। অল্পতেই অস্থির হয়ে পড়েন।নিয়মিত কিছু অভ্যাস গড়ে তুললে এ সমস্যা সহজেই কাটানো সম্ভব।

সঠিক খাদ্যাভাস : পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণে মানসিক শক্তি বাড়ে। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য পুষ্টির বিকল্প নেই। প্রোটিন ও আয়রনসমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত ও চিনিযুক্ত খাবার মস্তিষ্কের ক্ষতি করে।

ব্লুবেরী, আখরোট, বাদাম ইত্যাদি মস্তিষ্কের জন্য দারুণ উপকারী। এগুলো রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায় এবং মস্তিস্কের উর্বরতা বাড়ায়।ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় এমন খাবার খেলেও মস্তিষ্কের দক্ষতা বাড়ে।

পর্যাপ্ত ঘুম : মস্তিষ্কের বিশ্রাম প্রয়োজন। ঠিক মতো ঘুম না হলে মস্তিষ্ক কাজ করতে পারে না। এ কারণে দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি।

ব্যায়াম : ব্যায়াম ও বিশ্রাম দুটিই মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজনীয়। মানসিক শক্তি বাড়াতে নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা জরুরি। এতে শুধু মাংসপেশিই উন্নত হয় না, মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বাড়ে। দৈনিক ১০ মিনিট হাঁটলেও মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ে।

মানসিক চাপ কমে : অতিরিক্ত মানসিক চাপ মানুষকে হতাশাগ্রস্ত করে তোলে। মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত ব্যায়াম ও মেডিটেশন করা জরুরি।

একাগ্রতা তৈরি : মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে একাগ্রতা বাড়ানো জরুরি। এ জন্য কিছু কিছু খেলা যেমন-দাবা, মনোপলি, কার্ড খেলতে পারেন। মস্তিষ্ক ভালো রাখতে ভিডিও গেম এড়িয়ে চলুন। এ ধরনের খেলা মস্তিস্কের ক্ষতি করে।

মেডিটেশন : মানসিক শক্তি বাড়াতে মেডিটেশন দারুণ কার্যকরী। দিনের যেকোনো সময় নিরিবিলিতে বসে একাগ্র চিত্তে মন থেকে চিন্তা ভাবনা দূর করার চেষ্টা করুন। প্রথম প্রথম করা কষ্টকর হলেও ধীরে ধীরে এটা বেশ ভালো কাজ দেয়। নিয়মিত মেডিটেশন করলে শরীর ও মন ভালো থাকে।

গভীর নিঃশ্বাসের চর্চা : বড় করে শ্বাস নেওয়া এবং ধীরে ধীরে ছেড়ে দিয়ে নিঃশ্বাসের চর্চা করুন। এ ধরনের চর্চায় ফুসফুসে পর্যাপ্ত অক্সিজেন প্রবেশ করে। সেই সঙ্গে মস্তিষ্কের কাযর্কারিতাও বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত নিঃশ্বাসের চর্চা করলে মানসিক শক্তি বাড়বে। সূত্র : স্টাইলক্রেজ

33
অনেকেই ব্যাক পেইনের সমস্যায় ভোগেন। আর এর থেকে পরিত্রাণ পেতে নানা কিছুই করেন। কিন্তু জানেন কি, অসহনীয় ব্যাক পেইন থেকে মুক্তি পেতে কোনো দামি ওষুধ বা যন্ত্রের প্রয়োজন নেই। এর জন্য আপনাকে দীর্ঘ সময় দৌড়াতেও হবে না।
শুধু প্রতিদিন সকালে মাত্র কয়েক মিনিট নিজেকে সময় দিন। তবেই মুক্তি পেয়ে যাবেন ব্যাক পেইন থেকে। এর জন্য জেনে নিন কিছু ব্যায়াম- 

১. দরজার পাল্লায় দুই হাত রেখে দাঁড়ান। সামনের দিকে এক পায়ের হাঁটু ভাঁজ করতে থাকুন যতক্ষণ না কাঁধের পেশিতে টান পড়ছে। ৩০ সেকেন্ড থাকুন। অন্য পায়ে একইভাবে করুন। এভাবে ৩ থেকে ৪ বার করুন। 

২. দেয়ালে হাত রেখে দাঁড়ান। এক পা পিছিয়ে রাখুন। খেয়াল রাখবেন সামনের পায়ের হাঁটু ভাঙবে কিন্তু পেছনের পা সোজা থাকবে। ৩০ সেকেন্ড থাকুন। একইভাবে অন্য পায়ে করুন। প্রতি পা ৩ বার করে করবেন। 

৩. প্রতিটি ব্যায়াম করার সময় ৫ থেকে ৬ বার গভীর শ্বাস নিয়ে ধীরে ধীরে ছাড়ুন। লক্ষ্য রাখবেন যেন শরীরের কোথাও খুব চাপ না পড়ে। সব থেকে ভালো হয় সকালে ব্যায়াম করলে, তবে যদি করা সম্ভব না হয়, তাহলে দিনের যেকোনো সময় ব্যায়াম করে নিন।

এক্ষেত্রে ব্যথা দীর্ঘ দিন থাকলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।   

34
Thanks for sharing...

36
Thanks for sharing...

37
Thanks for sharing...

39
Faculty Sections / Re: যে শহরে যানজট নেই!
« on: August 04, 2019, 07:32:50 PM »
 :)

42
Thanks for sharing...

43
বর্ষার দিনে একটু আয়েশ করেই চা-কফি খাওয়া হয়। কিন্তু শুধু চা হলেই তো চলে না, চায়ের সঙ্গে দরকার পরে ‘টা’-এরও। অর্থাৎ শুধু চা নয়, দরকার পরে নাস্তারও। ভোজনবিলাসী বাঙালি বলে কথা!

কিন্তু গরম পানীয়ের সঙ্গে আমরা যে ধরনের নাস্তা খেতে পছন্দ করি তার বেশিরভাগটাই অস্বাস্থ্যকর (যেমন ধরুন বিস্কুট, নিমকি, চানাচুর, প্যাটিজ)।

তাহলে চায়ের সঙ্গে এমন কী খাওয়া যায়, যা অস্বাস্থ্যকর হবে না? এমন কয়েকটি এমন স্ন্যাক্সের সন্ধান জেনে নিন যা খেতেও ভালো এবং স্বাস্থ্যের দিক থেকেও কোনোরকম সমঝোতা করার প্রশ্ন নেই-

ভুট্টা সেদ্ধ: এই সময়ে বাজারে দারুণ মিষ্টি ভুট্টা পাওয়া। সেই ভুট্টা সেদ্ধ করে বেশ করে লেবু আর বিট লবণ মিশিয়ে নিন। আর যদি কাঁচা মরিচ, খানিকটা ভাজা জিরার গুঁড়া, বিট লবণ, পেঁয়াজকুচি মেশাতে পারেন, তাহলে তো কথাই নেই! ভুট্টার বদলে চিনা বাদাম দিয়েও এই একইরকম চাট বানিয়ে নিন। খেতে বেশ ভালো লাগবে। তবে দুধ চা দিয়ে না খেলেই ভালো করবেন, এটি লিকার চায়ের বা কালো কফির সঙ্গে খুব ভালো সঙ্গত করবে।

ছোলা-চিনেবাদাম ভাজা: শুকনো খোলায় ভাজা চিনেবাদাম আর ছোলা আপনার প্রোটিন ইনটেকের মাত্রা বাড়াবে। এই সুখাদ্যটি আপনি দুধ দেওয়া চা বা কফির সঙ্গেও স্বচ্ছন্দে খেতে পারেন।

মুড়ি মাখা: চায়ের সঙ্গে এই পদটি আপনার পছন্দ হবেই। মুড়ি-বাদাম-পেঁয়াজ-কাঁচামরিচের মিশ্রণের কোনো বিকল্প হয়, বলুন তো? বহু বছর ধরে তো বাঙালিকে বাঁচিয়ে রেখেছে এই কম্বিনেশনই, তাই না!

আমন্ড-কাজু-আখরোটের মিশ্রণ: আমন্ড, কাজু আর আখরোট রাখুন হাতের কাছে। এই মিশ্রণও চায়ের সঙ্গে দারুণ লাগে।

44
মুরগির ডিমের চাইতেও বেশি প্রোটিন থাকে কোয়েলের ডিমে। এই ডিমে প্রোটিন ছাড়া আরও মিলবে ফসফরাস, আয়রন, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিঙ্ক, ফলেট, ভিটামিন এ, ই, ডি এবং বি-১২। জেনে নিন কোয়েলের ডিম খেলে কী কী উপকার পাবেন।

উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় কোয়েলের ডিমে থাকা পটাশিয়াম।

কোয়েলের ডিমে থাকা প্রোটিনসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় উপাদান শারীরিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য।

রক্তের দূষিত পদার্থ দূর করে।

কোয়েলের ডিমে ওভোমুকোয়েড প্রোটিন আছে। এটি শরীরের প্রাকৃতিক অ্যান্টি অ্যালার্জিক হিসেবে কাজ করে।

রক্তশূন্যতা দূর করে।

কিডনি ও লিভার ভালো রাখে। কোয়েলের ডিমে থাকা একটি উপাদান ‘লেসিটিন।’ এই উপাদানটি কিডনিতে পাথর হওয়া রোধ করে।

এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ঠাণ্ডাজাতীয় সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেয়।

এতে থাকা ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে।

45
অনেকেরই সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খিদে পায়। তখন হাতের কাছে যা পান তাই খাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু এমন কিছু খাবার আছে যেগুলি খালি পেটে খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। বরং এসব খাবার খেলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। যেমন-

১. অনেকেই মনে করেন, যে কোনও ফলই স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। কিন্তু সেটা কোন অবস্থায় খাওয়া উচিত, সেটা অনেকেই জানেন না। যেমন- কলা স্বাস্থ্যকর ফল হলেও তা খালি পেটে খাওয়া ক্ষতিকর। খালি পেটে কলা খেলে এতে থাকা ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম রক্তে অন্য উপাদানগুলোর মধ্যে ভারসাম্য নষ্ট করে। বিশেষ করে শরীরে ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়, যা হৃৎপিণ্ড ও রক্তের ধমনীর জন্য ক্ষতিকর।

২. টমেটো অনেকেরই পছন্দের। কিন্তু খালি পেটে এটা খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। পুষ্টিগুণে ভরপুর টমেটোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পেকটিন ও ট্যানিক অ্যাসিড রয়েছে। খালি পেটে টমেটো খেলে এসব অ্যাসিডের সঙ্গে গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের বিক্রিয়া ঘটে ।এতে পাকস্থলীতে এক অদ্রবণীয় জেলের সৃষ্টি হয়, যেখান থেকে পরবর্তী সময়ে পাকস্থলীতে পাথর হয়।

৩. খালি পেটে টকজাতীয় কিংবা ‘সাইট্রাস’ ধরনের ফল যেমন- আমলকী, করমচা, তেঁতুল এসব পরিহার করা উচিত। এসব ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যাসিড থাকে। এতে পেট ও বুক জ্বালাপোড়া করে। ফলে গ্যাস্ট্রিকের সৃষ্টি হয়।

৪. সকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকে খালি পেটে চা-কফি পান করেন। খালি পেটে এই ধরনের ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় বুকের মধ্যে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে। সেই সঙ্গে হজমেও ব্যাঘাত ঘটায়।   এ কারণে চা-কফি খাওয়ার আগে কিছু খেয়ে নিন।

৫. খালি পেটে এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন, কিন্তু দুগ্ধজাত খাবার না খাওয়াই ভাল। এতে অ্যাসিডিটির সৃষ্টি হয়। তাই দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার আগে অন্য কিছু খেয়ে নিন।

৬. খালি পেটে ঝাল তরকারি খাওয়া ঠিক নয়। এতে পেটে অসহনীয় জ্বালাপোড়া তৈরি হয়।

৭. সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। এই অ্যাসিড শরীরের জন্য যেমন ভালো, তেমনি খালি পেটে গ্যাস্ট্রিকের সৃষ্টি করতে পারে। শাকসবজির ‘ফাইবার’ ঠিকভাবে হজম না হলে তলপেটে ব্যথাও হতে পারে। এ কারণে খালি পেটে সবুজ শাকসবজি খাওয়া ঠিক নয়।সূত্র : নিউজ এইট্টিন

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 23