Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - sarmin sultana

Pages: 1 [2] 3
16
কসবজিপ্রেমী প্রায় সব ভোজনরসিকের কাছেই কচুশাক পরিচিত খাবার। ‘কচু’ কেবলই ‘কচু’ নয়, সর্বজন পরিচিত এ কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, বি, সি ও ক্যালসিয়াম, ‍আয়রনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ।

প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণের যোগান ছাড়াও এ শাক বিভিন্ন রোগের পথ্য হিসেবেও ভূমিকা রেখে আসছে। পর্যাপ্ত অাঁশ থাকায় কচু শাক মনুষ্যদেহের পরিপাকতন্ত্রের প্রক্রিয়ায়ও কার্যকর ভূমিকা রাখে। কচু শাক ছাড়াও এর মাটির নিচের অংশটিতেও (কচুমুখী) রয়েছে স্বাস্থ্যকর পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ উপাদান। স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রোগ প্রতিরোধে কচুশাকেরও জুড়ি নেই।

সাধারণত আমরা দু’ধরনের কচুশাক ভোজন করে থাকি। সবুজ কচুশাক ও কালো কচুশাক।
স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের হিসাব মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ ও কালো কচুশাকে যথাক্রমে ১০,২৭৮ ও ১২,০০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে যা হলো ভিটামিন ‘এ’র উৎস।
অবর্ণনীয় সব পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ কচুশাকে আর কী থাকে এবারে তা দেখে নেওয়া যাক।

প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাকে থাকে-
*৩.৯ গ্রাম প্রোটিন
*৬.৮ গ্রাম শর্করা
*১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি
*২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম
*১০ মিলিগ্রাম লৌহ
*০.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন)
*০.২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন)
*১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’
*৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি
রতি ১০০ গাম কালো কচুশাকে থাকে-
*৬.৮ গ্রাম প্রোটিন
*৮.১ গ্রাম শর্করা
*২.০ গ্রাম চর্বি
*৪৬০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম
*৩৮.৭ মিলিগ্রাম লৌহ
*০.০৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন)
*০.৪৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লোবিন)
*৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি
*৭৭ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি

বলাই বাহুল্য, সবুজ কচুশাকের তুলনায় কালো কচুশাক অনেক বেশি পুষ্টিকর।
অতএব, যে কচুশাককে অবহেলায় ফেলে এসেছেন বাজারের কোণে অথবা রেখে দিয়েছেন রান্নাঘরের কোণে-পরম যত্নে সেটি নিয়ে আসুন খাবার টেবিলে, অন্তত স্বাস্থ্যগুণের কথা মাথায়  রেখে!

Source: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/325631.html

Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
BBA Progarm

17
ধাপ-১ (উপকরণ ও প্রণালি)

পালং শাক ২ কাপ,

সিদ্ধ আলু হাফ কাপ
রশুন কুচি ৩ চা চামচ,
অল্প তেল
লবণ- স্বাদ মত

-প্রথমে প্যানে তেল দিয়ে রশুন কুচি দিন। হাল্কা লাল হলে পালং শাক ২ কাপ দিয়ে দিন। সাথে সিদ্ধ আলু হাফ কাপ। লবণ স্বাদ মত দিয়ে রান্না করুন। ভর্তার মত নরম করে রান্না করবেন।

ধাপ-২ (উপকরণ ও প্রণালি)

ময়দা ১ কাপ
গোলমরিচ গুঁড়ো হাফ চা চামচ
এরারুট ৪ চা চামচ,
১ টা ডিম
অল্প পানি
লবণ স্বাদ মত

-একটা বাটিতে নিয়ে খামির বানিয়ে নিন।

-ছোট রুটি বানিয়ে ভেতরে পালং শাক এর পুর দিন। অন্থুনের শেপ দিন কিংবা আপনার পছন্দমত যে কোন শেপ। সমুচা আকৃতিও করতে পারেন।

-গরম ডুবো তেলে ভেজে যে কোনো সস-এর সাথে পরিবেশন করুন। ভাজতে না চাইলে ফুটন্ত পানিতে ছেড়ে দিন। ভেসে উঠলে বুঝবেন সিদ্ধ হয়ে গেছে। ব্যাস, তৈরি স্টিমড অন্থুন।

http://bangla.rupcare.com/wp-content/uploads/2014/09/rupcare_ounthun.jpg




Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
BBA Program

18
Lungs / Lung Cancer
« on: September 18, 2014, 04:07:41 PM »

    Lung cancer is the number one cause of cancer deaths in both men and women in the U.S. and worldwide.
    Cigarette smoking is the principal risk factor for development of lung cancer.
    Passive exposure to tobacco smoke also can cause lung cancer.
    The two types of lung cancer, which grow and spread differently, are the small cell lung cancers (SCLC) and non-small cell lung cancers (NSCLC).
    The stage of lung cancer refers to the extent to which the cancer has spread in the body.
    Treatment of lung cancer can involve a combination of surgery, chemotherapy, and radiation therapy as well as newer experimental methods.
    The general prognosis of lung cancer is poor because doctors tend not to find the disease until it is at an advanced stage. Five-year survival is 40% to 50% for early stage lung cancer, but only 1% to 5% in advanced, inoperable lung cancer.
    Smoking cessation is the most important measure that can prevent the development of lung cancer.




Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
BBA Program

19
Gall Bladder / What Is the Gallbladder?
« on: September 18, 2014, 01:48:44 PM »
 Where Is Your Gallbladder?

When your gallbladder starts to hurt, you'll know right away where it is.

"The gallbladder is located in the right upper quadrant of the abdomen right below the liver," says Tomasz Rogula, MD, PhD, a staff surgeon at the Bariatric and Metabolic Institute at the Cleveland Clinic in Ohio.

"If there are any problems, typically the patient complains of pain in this location — right below the ribs," adds Dr. Rogula. "Some patients also experience nausea."

The gallbladder is attached to the liver, is about four inches in size, and is oblong or pear-shaped.

What Does Your Gallbladder Do?

The gallbladder's main function is to store bile, which helps the body break down and digest fats that you eat.

"The gallbladder is part of the biliary system, which serves as the storage reservoir for the bile," says Rogula. "It does not produce the bile, but it stores the bile that is currently not being used by the body."

The liver produces bile, which flows through the bile ducts and into the gallbladder, says Rogula. After a meal, bile is released by the gallbladder when the small intestine secrets a hormone called cholecystokinin. Then the bile flows into the small intestine and helps to break down fats — for example, that big cheeseburger you just ate.

Why Can You Live Without Your Gallbladder?

To treat certain gallbladder problems, sometimes the gallbladder must be surgically removed. But not to worry — the gallbladder is one organ your body can do without.

People who undergo surgical removal of the gallbladder rarely have any problems with biliary system function after surgery, says Rogula. The body can cope with losing its extra storage space for bile by filling the bile ducts — which transport bile from the liver to the small intestine — and using them to store the excess bile. Sometimes, as a result of this surgery, Rogula notes that the bile ducts may become slightly distended, but this generally isn't a big concern.

What Can Go Wrong With Your Gallbladder?

By far the most common gallbladder problem is gallstones — tiny stones that form from hardened bile and cholesterol. Gallstones can block the release of bile from the gallbladder and cause:

    Severe pain, particularly after eating fatty or greasy foods
    Jaundice (yellowing of the skin and eyes)
    Inflammation and irritation of the gallbladder walls

Other gallbladder problems may also occur, but these are extremely rare:

    Gallbladder cancer
    Perforation (tearing or rupture) of the gallbladder
    Gangrene, if adequate blood flow to the gallbladder is blocked
    Pancreatitis, caused by gallstones migrating out of the gallbladder and then blocking the pancreatic ducts

Gallbladder problems like gallstones may never cause any pain at all, but that doesn't mean that they will resolve themselves. If you experience pain in your upper right abdomen — particularly after eating very fatty, heavy, or greasy foods — think about your gallbladder first. See your doctor to get the problem checked out, and take care of your gallbladder problems.


Source: http://en.wikipedia.org/wiki/Gallbladder


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

20
Health Tips / 5 ways to keep the body poison free
« on: September 17, 2014, 01:10:51 PM »
খাবার খাওয়ার পর তা অন্ত্রে রাসায়নিক রূপান্তরের ফলে সৃষ্টি হয় কিছু উপাদান, যা দীর্ঘকাল ধরে শরীরে থাকার জন্য পরিণত হয় বিষাক্ত উপাদানে। তবে এটা দূর করাও সম্ভব।

শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য শরীর বিষমুক্ত রাখা একান্ত প্রয়োজন। নিয়মিত সহজলভ্য কিছু খাবার গ্রহণের মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীর থেকে এই বিষাক্ত উপাদানগুলো দূর করতে পারি।

তিতা খাবার
তিতা খাবার আমাদের শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের করে দিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারে। এ ক্ষেত্রে চিরতার পানি অথবা করলা কিংবা নিমপাতার রসের জুড়ি নেই।

লেবু
লেবুতে আছে একগুচ্ছ ডিটক্স ডাইট যা টক্সিন নামক বিশেষ প্রকার জৈব, যা বিষ নির্মূলে সহায়তা করে। এছাড়া লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি, যা দাঁত ও ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী। তাছাড়া লেবুর ক্ষারীয় প্রভাব আপনার শরীরে অম্লতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে। প্রতিদিন এক ফালি লেবুর সাথে গরম পানি আপনার শরীর থেকে বিষ নির্মূল করবে।

রসুন
আমরা সবাই জানি হৃৎপিণ্ডের সুস্থতার জন্য সবচেয়ে উপকারী খাদ্য রসুন। এতে রয়েছে এলিসিন নামক রাসায়নিক উপদান যা রক্তে শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদন ও টক্সিন নির্মূলে সাহায্য করে। রস‍ুন কাচা খাওয়া সবচেয়ে উপকারী।

গ্রিন টি
শরীর থেকে বিষাক্ত জৈব রাসায়নিক নির্মূলে গ্রিন-টি’র কোনো বিকল্প নেই। তরল এই খাবার আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এটি শুধু চা নয়, একে ওজন কমানোর ঔষুধও বলা চলে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

টাটকা ফল
তাজা ফলে আছে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার ও কম ক্যালোরি যা শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদানগুলো নির্মূলে সাহায্য করে।  সেই সঙ্গে চোখ ও ত্বককে উজ্বল করে এবং হজম শক্তি বাড়ায়।



Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

21
Place / The world's smallest 5 countries
« on: September 07, 2014, 11:51:15 AM »
বিশ্বে দেশের সংখ্যা নিতান্ত কম নয়। তবে সব দেশের আকার-আয়তন কিন্তু এক নয়। কোনো দেশ আবার বড় কোনো শহরের মতো। ‍আবার এমন অনেক দেশ রয়েছে যে ১০টি দেশ মিলে একটি দেশের সমান। আজ আমরা জেনে নেব বিশ্বের সবচেয়ে ছোট পাঁচটি দেশ সম্পর্কে।


ভ্যাটিকান সিটি
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট দেশটির নাম ভ্যাটিকান সিটি। এর আয়তন মাত্র ০.১৭ বর্গমাইল (০.৪৪ বর্গকিলোমিটার)! ২০১৪ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ দেশের জনসংখ্যা ৮৪২। ভ্যাটিকান সিটির জন্ম হয়েছিল ১৯২৯ সালে। পুরো দেশটির দেখভাল করেন একজন পোপ। তিনিই দেশ পরিচালনা করেন। এ দেশের ভাষা মূলত ইটালিয়ান ও ল্যাটিন। সবচেয়ে মজার কথা হলো, ভ্যাটিকান সিটিতে কোনোকিছুর উপরে কোনো ট্যাক্স দিতে হয় না!
http://www.banglanews24.com/new/files/September_2014/September_06/1m_202170552.jpg

মোনাকো
পৃথিবীর দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ মোনাকো। দেশটির আয়তন ১.৯৬ বর্গকিলোমিটার বা ০.৮ বর্গমাইল। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী মোনাকোর জনসংখ্যা ৩৬,৩৭১।
http://www.banglanews24.com/new/files/September_2014/September_06/3m_389739999.jpg

নাউরু
নাউরুর আয়তন ৮ বর্গমাইল (২১ বর্গকিলোমিটার)। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এর জনসংখ্যা ৯,৩৭৮। এটি পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দ্বীপরাষ্ট্র। ও হ্যাঁ, নাউরুতে কিন্তু কোনো রাজধানী নেই।
http://www.banglanews24.com/new/files/September_2014/September_06/4m_439547554.jpg

টুভ্যালু
এই দেশটির আয়তন ৯ বর্গমাইল (২৬ বর্গকিলোমিটার)। ২০১২ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এর জনসংখ্যা ১০৮৩৭। টুভ্যালুও একটি দ্বীপরাষ্ট্র। বর্তমানে এই রাষ্ট্র অস্তিত্ব হারানোর আশংকা রয়েছে। সমুদ্রের পানি বাড়তে থাকলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যেই সমুদ্রগর্ভে হারিয়ে যাবে টুভ্যালু।
http://www.banglanews24.com/new/files/September_2014/September_06/5m_826331426.jpg


সান মারিনো
এ দেশের আয়তন ২৪ বর্গমাইল (৬১ বর্গকিলোমিটার)। ২০১২ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশটির জনসংখ্যা ৩২,৫৭৬। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো প্রজাতন্ত্র। ৩০১ খ্রিষ্টাব্দে মারিনো নামে এক ব্যক্তি এবং তার সঙ্গে থাকা কিছু লোক এই স্থানটি খুঁজে পান। -


Source: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/321430.html


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

22
Person / Famous Person
« on: August 26, 2014, 12:49:58 PM »
তাজউদ্দীন আহমদ

১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার অন্তর্গত কাপাসিয়ার দরদরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মৌলভী মোঃ ইয়াসিন খান এবং মাতা মেহেরুননেসা খান। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সাফল্যের সাথে পালন করেন। একজন সৎ ও মেধাবী রাজনীতিবিদ হিসেবে তাঁর পরিচিতি ছিল।

তাঁর স্ত্রী সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর বর্তমান সদস্য।

তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন যা মুজিবনগর সরকার নামে অধিক পরিচিত। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে তিনি বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হিসাবে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৪৩ সালে তাজউদ্দীন আহমদ মুসলিম লীগের রাজনীতিতে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত হন। ১৯৪৪ সালে বঙ্গীয় মুসলিম লীগের কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি গঠিত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের (বর্তমানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। ২৪ মার্চ মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর সাথে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের নেতারাসহ তিনি বৈঠক করেন৷ তিনি ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন। ছিলেন সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সদস্য।

২২শে ডিসেম্বর তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ বাংলাদেশ সরকারের নেতৃবৃন্দ ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করেন। শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ফিরে আসলে তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ১৯৭৩-এ ঢাকা-২২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন৷ বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় বাজেট পেশ করেন, প্রথম পাঁচসালা (৫ বছর) বাজেট পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন।

https://fbcdn-sphotos-h-a.akamaihd.net/hphotos-ak-xfp1/v/t1.0-9

পরবর্তীকালে বঙ্গবন্ধুর সাথে তাজউদ্দীনের ভৃল বুঝাবুঝির কারণে দূরত্ব সৃষ্টি হয়। বঙ্গবন্ধু তাঁর দীর্ঘ ৩০ বছরের বিশ্বস্ত রাজনৈতিক সহকর্মীকে ভুল বুঝেন। ১৯৭৪ সালের ২৬শে অক্টোবর তাজউদ্দীন মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট প্রথম গৃহবন্দী ও পরে ২২ আগস্ট গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করার পর হত্যাকারীদের নির্দেশে তাজউদ্দীন আহমদকে গৃহবন্দী করা হয়। ২৩ আগস্ট সামরিক আইনের অধীনে তাজউদ্দীন আহমদ-সহ ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। ৩রা নভেম্বরে কারাগারের ভিতরে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মোঃ মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে জেলহত্যা নামে কুখ্যাত হয়ে আছে।


Source: https://www.facebook.com/pages/414124348608349

Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

23
Health Tips / Reason of senseless
« on: August 25, 2014, 04:57:02 PM »
স্তা ঘাটে চলতে ফিরতে কত ঘটনা ঘটে। যে কোনও মুহূর্তে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে যে কেউ। এমনকি আপনার অনেক আপনজন। এ অবস্থায় ঘাবড়ে না গিয়ে প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ নিলে অনেক সময় অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত অবস্থা এড়ানো যায়।

কেউ কেউ হঠাৎ করে আবার কেউ কেউ ধীরে ধীরে অজ্ঞান হতে পারে। অনেকে অল্প সময়ের জন্য, কেউবা অনেকক্ষণ অজ্ঞান থাকতে পারে। অজ্ঞান রোগী গা ঝাঁকুনি বা উচ্চ শব্দে বা ব্যথায় সাড়া নাও দিতে পারে। অনেকের শ্বাস বন্ধ হয়ে যেতে পারে এমনকি, নাড়ীর গতিও কমে যেতে পারে। এরকম হলে তাড়াতাড়ি, সব সময় চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায় এমন হাসপাতালে যোগাযোগ করতে হবে।

অজ্ঞান হওয়ার কারণ গুলো কী কী?

অনেক কারণে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে যে কেউ। কিছু কিছু সাধারণ কারণ হলোঃ

১) সড়ক দূর্ঘটনা
২) অনেক রক্তক্ষরণ
৩) বুকে বা মাথায় অনেক জোরে আঘাত পেলে
৪) অনেকসময় ওষুধের ডোজ বেশি হয়ে গেলে
৫) এলকোহল পয়েজিং হলে

এছাড়া,

৬) রক্তে সুগার বা চিনির পরিমান  কমে গেলে
৭) ব্লাড পেশার কমে গেলে
৮) সিনকোপ (মস্তিষ্কে রক্তসরবরাহ কমে গেলে)
৯) পানিশূন্যতা হলে
১০) হার্টের সমস্যা হলে
১১) নিউরোলজিক সিনকোপ ( খিচুনি, ট্রানজিয়েন্ট ইশকেমিক এট্যাক)
১১) একটানা অনেকক্ষণ একজায়গায় দাঁড়িয়ে থাকলে
১২) খুব জোরে জোরে শ্বাস নিলে, ইত্যাদি।

কী দেখে বুঝবেন যে একজন মানুষ অজ্ঞান হয়ে গেছে?

কিছু কিছু চিহ্ন দেখে বোঝা যায় যে, অজ্ঞান হয়ে গেছে মানুষটি।

১) হঠাৎ করে সাড়া না দেয়া।
২) কথা জড়িয়ে যাওয়া।
৩) রোগী দ্বিধাগ্রস্ত থাকে।
৪) হার্টের গতি বেড়ে যাওয়া।
৫) ঝিমঝিম লাগা বা হালকা মাথা ব্যথা করা।

এরকম দেখলে সাথে সাথে আপনার  করণীয় কী?

১) প্রথমেই দেখতে হবে, শ্বাস আছে কিনা? যদি থাকে, চিত করে শোয়াতে হবে।
২) শোয়ানোর পর, দুই পা ১২ ইঞ্চি উপরে তুলে রাখতে হবে,যাতে মস্তিষ্কে রক্তসরবরাহ বাড়ে।
৩) টাইট কাপড় পরে থাকলে, খুলে দিতে হবে, বিশেষ করে বুকের,গলার আর কোমড়ের।
৪) ঘাড়ের নিচে উচু কিছু রেখে, মাথা নিচে নামিয়ে, থুতনি উপরে রাখতে হবে, যাতে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচলে বাঁধা তৈরি না হয়।
৫) শ্বাস বন্ধ থাকলে, কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাস দিতে হবে।

যদি শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক থাকে আর ৩ মিনিটের মধ্যে জ্ঞান না ফিরে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের শরনাপন্ন হতে হবে। আর শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ থাকলে সাথে সাথে নিকটস্থ ভালো চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

ডাক্তার অনেক সময় শেষ চেষ্টা হিসেবে cpr দেয়। অনেক রোগী এতে ভালো হয়ে যায়। অনেকে সময় cpr কাজ করে না। তখন রোগীর আত্মীয় অভিযোগ করে ডাক্তার বুক চেপে রোগী মেরে ফেলেছে। অথচ এটা একটা ভিত্তিহীনকথা। cpr মানে হল cardiopulmonary resuscitation। এটা দেয়ার সময় রোগীর বুকের উপর এমনভাবে চাপ দিতে হয়, যাতে বুকের হাড্ডি ভেঙে যায়, হার্টে ম্যাসাজ হয়। কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস-প্রশ্বাসও দেয়া হয়। এটাই রোগীর শেষ সময় করা হয়। তাই ডাক্তার কে অযথা তার কাজে বাঁধা দিবেন না অথবা উল্টো অভিযোগ করবেন না।

এছাড়া, যদি ব্লাড প্রেশার কমের কারণে অজ্ঞান হয়, তাহলে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ডাক্তার মেডিকেশন দিবে। অনেক সময় রক্তে সুগার বা চিনি কমের কারণে অজ্ঞান হতে পারে। তখন সাথে সাথে মিষ্টি জাতীয় কিছু খাবার দিতে হবে।

কেউ অজ্ঞান হলে কখনই যা করবেন নাঃ

১) অজ্ঞান রোগীকে খাবার বা পানীয়  দিবেন না।
২) একা ফেলে কোথাও যাবেন না।
৩) বালিশ মাথার নিচে রাখবেন না।
৪) অজ্ঞান রোগীর মুখে বা গালে চড় থাপ্পড় মেরে জাগানোর চেষ্টা করবেন না।

লক্ষ্য  করুনঃ

১) এমন পরিস্থিতি পরিহার করুন, যাতে আপনার রক্তে সুগারের পরিমান কমে যায়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস আছে যাদের, তাদের পকেটে সবসময় চকলেট রাখুন। অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকবেন না।
২) একস্থানে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবেন না।
৩) গরমকালে প্রচুর পানি খান।
৪) যদি মনে হয় যে পড়ে যাবেন,তাহলে সাথে সাথে শুয়ে পরুন অথবা হাটু ভাঁজ
করে, মাথা সামনে ঝুঁকিয়ে কোনকিছুর উপর ভর দিয়ে বসে পরুন।


Source: http://www.shajgoj.com/2014/08/10162/


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

24
Food and Nutrition Science / Kashmiri Polao
« on: August 25, 2014, 04:25:37 PM »
http://www.shajgoj.com/wp-content/uploads/2014/07/kp-one.jpg

সাধারণ পোলাও রান্না করতে তো আমরা অনেকেই পারি,  তাই আজকে আপনাদের জন্য থাকছে ‘কাশ্মীরি পোলাও’ এর রেসিপি। আসুন দেখে নিই কাশ্মীরি পোলাও রান্না করার উপকরণসমূহ ও পদ্ধতি।

প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

( ১ কাপ=২৫০ মি.লি. )
২ কাপ বাসমতী চাল ( ৩০মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখা )
১ ইঞ্চি দাড়চিনি
১ চা চামচ শাহ্‌জীরা
১ টি তেজপাতা
৩টি  লবঙ্গ
২-৩ টি এলাচ
১/২ চা চামচ শুকনো আদা গুঁড়ো অথবা আদা বাটা
১ চা চামচ পাঁচফোড়ন
২ চিমটি জাফরান
২ টেবিল চামচ তেল অথবা ঘি
৪ থেকে সাড়ে ৪ কাপ পানি
লবণ পরিমাণমত

পরিবেশনের জন্যঃ
১টি মাঝারি সাইজের পেঁয়াজ,  চিকন করে কাটা
১০-১২ টি কাজুবাদাম
১০-১২ টি  আমন্ড
১০-১২ টি আখরোট
২ টেবিল চামচ তেল

পদ্ধতিঃ
একটি ডিপ প্যানে তেল অথবা ঘি নিয়ে তাপ দিন। মাঝারি আঁচে ডালচিনি, শাহ্‌জীরা, তেজপাতা ,লবঙ্গ,এলাচ যোগ করুন এবং ভেঁজে নিন। এবার আঁচ কমিয়ে তাতে আদা ও পাঁচফোড়ন গুঁড়ো যোগ করে নাড়ুন। এতে চাল ঢেলে নেড়ে দিন। এরপরে জাফরান যোগ করুন এবং আবারও নেড়ে দিন। এবারে পানি ও লবণ যোগ করে, নাড়ুন এবং প্যানটি ভালো ভাবে ঢেকে দিন। পুরো পানি শোষিত না হওয়া পর্যন্ত রান্না হতে দিন এবং এরই ফাঁকে আপনি প্রস্তুত করে ফেলুন পরিবেশনের উপকরনসমূহ।

পরিবেশনের উপকরণ প্রস্তুত করতে,  একটি ফ্রাইং প্যানে ২ টেবিল চামচ তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ ও এক চিমটি লবণ দিয়ে ভেঁজে নিন। পেঁয়াজ বাদামি রঙের ও ক্রিস্পি হয়ে আসলে টিস্যু পেপারে উঠিয়ে নিন। এবারে একে একে ঐ তেলেই কাজুবাদাম,  আমন্ড,  আখরোট ক্রিস্পি না হওয়া পর্যন্ত ভেঁজে নিন।

পোলাও রান্না হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন এবং বেরেস্তা ও ড্রাই ফ্রুটগুলো দিয়ে পরিবেশন করুন গরম গরম কাশ্মীরি পোলাও।


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

25
Jokes / Jokes
« on: August 25, 2014, 04:15:03 PM »
পিকলুর দাদা অনেক দেখেশুনে পিকলুর বাবাকে বিয়ে দিলেন। বিয়ের পর একদিন পিকলুর দাদার ইচ্ছে করল বেয়াই বাড়ি যাবেন। এক শুভ দিনক্ষন দেখে পোটলা বেধে মনের আনন্দে চললেন বেয়াই বাড়ি।

বেয়াইয়ের বাড়ি যে অঞ্চলে, সে অঞ্চল ছিল মুলার জন্য বিখ্যাত! পিকলুর দাদা সেখানে যেতেই তার বেয়াই রীতিমত হইচই শুরু করে দিলেন। এই পুকুরে জাল ফেলেন, মুরগী জবেহ্‌ করেন, খাসি জবেহ্‌ করেন, গরুর মাংস কিনে আনেন! নানান আয়োজন।

খেতে বসে পিকলুর দাদা পড়লেন মহা বিপদে। প্রথমে আসলো মুলার শাক। তারপর মূলা দিয়ে রান্না করা পুকুরের মাছ। মাংসের বাটির দিকে হাত দিয়েও পিকলুর দাদা মূলার গন্ধ পেলেন। খাসির মাংস ভুনা আসাতে খুশি হয়ে গেলেন। কিন্তু সেটা পাতে নিয়েও দেখেন মূলা দেয়া। সব শেষে আসল মুলা দেয়া ডাল!!

থমথমে মুখে পিকলুর দাদা খাওয়া শেষ করলেন। মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলেন মূলার অত্যাচার আর না। আজকেই রওনা। বেয়াই অনেক জোড়াজুড়ি করলেও পিকলুর দাদা তার সিদ্ধান্তে অটল।

পিকলুর দাদা যখন রওনা দিলেন তখন তার বেয়াই তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন,

"বেয়াই, আইলেন তো আইলেন, মূলার দিন আইলেন না। আপনেরে মূলা খাওয়াতে পারলাম না। আরেকবার মূলার দিন (মূলার সিজনে) আইয়েন!!!"



Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
BBA Program

26
Place / Tourist Spot
« on: August 05, 2014, 04:08:07 PM »

   http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-137-from-dhaka-city-guide.jpg

যুক্তরাষ্ট্রের San Francisco শহরে অবস্থিত Russian hills। এখানে এমন একটি যে সড়ক রয়েছে যার সৌন্দর্যে সবাই মুগ্ধ হতে বাধ্য। এই সড়কে মোট আটটি বাঁক রয়েছে। যার দুপাশে ফুলের বাগান করে এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। বসন্ত এবং গ্রীষ্মের শুরুতে যখন এই সড়কের দুপাশের গাছগুলোতে ফুলে ভরে উঠে তখন এই সড়কে চলাচলকারী গাড়ির আরোহীরা এর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে উঠে। San Francisco শহরের অন্যতম আকর্ষণ এই সড়কের নাম Lombard Street।

http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-132-from-dhaka-city-guide.jpg

   

ছবিতে যে লাল রঙের হ্রদটি দেখা যাচ্ছে তার নাম Red lake। ফ্রান্সের Camargue অঞ্চলে অবস্থিত এই লবণাক্ত হ্রদের লাল রঙ হওয়ার পিছনে রয়েছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া যারা Dunaliella salina। যারা প্রতিনিয়ত এই হ্রদের পানিতে তৈরি করছে একধরনের লাল রঙের রঞ্জকপদার্থ। এই হ্রদটি ক্যামেরুনের Retba Lake এবং জর্ডানের Dead Sea বা মৃত সাগরের মত হলেও , ঐ দুটি হ্রদের সাথে এই হ্রদের পার্থক্য এখানে অন্তত অণুজীব রয়েছে। যেখানে ঐ হ্রদ দুটিতে থাকার সম্ভাবনা একেবারেই নেই।

http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-135-from-dhaka-city-guide.jpg

পৃথিবীর কোন সৈকতের সাথেই তুলনা চলবেনা যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার Fort Bragg শহরে অবস্থিত সৈকত Glass Beach এর সাথে।  গত শতাব্দীর শুরু থেকেই Fort Bragg শহরের স্থানীয়রা বাসিন্দারা তাদের অব্যবহৃত কাঁচ জাতীয় জিনিসের ভাঙ্গা টুকরো এই সৈকতে ফেলে দিত। কালক্রমে এইসব ভাঙ্গা কাঁচের টুকরো প্রশান্ত মহাসাগরের জলের দাপটে এইসব কাঁচের উপর থেকে ময়লা পরিস্কার হয়ে গেলে এই সুন্দর সৈকতের জন্ম নেয়। ১৯৬৭ সালে North Coast Water Quality Board এই সৈকতে কাচ ফেলার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করে, কিন্তু কয়েক দশকে প্রশান্ত মহাসাগরের উত্থাল ঢেউ এই সব কাঁচের উপর থেকে ময়লা পরিস্কার করে নিলে পুরো সৈকত জুড়ে দেখা মিলে ঝলমলে সব কাঁচের টুকরো। এরপর এই সৈকতটি পরিণত হয় পৃথিবীর অন্যতম একটি দৃষ্টিনন্দন সৈকতে।



http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-126-from-dhaka-city-guide.jpg   

উত্তর জাপানের অনন্য ও দৃষ্টিনন্দন এই সড়কের নাম Tateyama Kurobe Alpine Route। যার দুপাশে দাঁড়িয়ে আছে দৈত্যাকৃতির বরফের দেয়াল। সড়কটি সংযোগ স্থাপন করেছে জাপানের Toyama এবং Omachi। এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৭১ সালে। এই সড়ক দিয়ে চলার সময় চোখে পড়ে Hida পর্বতের অপার্থিব সৌন্দর্য। অতি সতর্কতার সাথে এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এই সড়ক দিয়ে যে সব গাড়ি চলাচল করে এদের থেকে কোন ধুঁয়া নির্গত হতে পারবেনা। বরফের যেন কোন ক্ষতি না হয় তাই এই সতর্কতা। এর কোন কোন জায়গায় বরফের দেয়ালের উচ্চতা ২০ মিটার পর্যন্ত হয়।

Source: http://www.online-dhaka.com/29_1406_27269_0-todays-picture-27th-january-2014-from-dhaka-city-guide.html


Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
BBA Program

27
Career Tips / Interview
« on: April 17, 2014, 10:55:16 AM »
“ইন্টারভিউ” বিষয়টাকে কেউ দেখেন পরীক্ষা হিসেবে, কেউ দেখেন খেলা হিসেবে। আমি ২য় দলে। যে কোন ভাল ক্রিকেট ম্যাচের কথা ভেবে দেখুন, কত ধরনের প্রস্তুতি থাকে খেলা শুরুর আগে থেকে একেবারে খেলার শেষ বল পর্যন্ত। একজন ক্রিকেটারকে কঠিন অনুশীলন করতে হয় ম্যাচটিতে ভাল খেলার জন্যে। প্রয়োজন হয় মানসিক ও শারীরিক দৃঢ়তার। সেই সাথে পোশাকের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।

আসা যাক মূল কথায়। ফোনে, ই-মেইলে অথবা চিঠিতে যখন আপনার ডাক আসে কাংক্ষিত চাকরির জন্যে একটি মৌখিক পরীক্ষার, তখন শুরুতেই বুকে দুরু দুরু একটা অনুভূতি হয়, তাই না? একদিকে মনের ভেতর স্বপ্ন গুলো জাল বুনতে থাকে, অন্যদিকে একটু একটু নার্ভাস লাগে।

কী কী বিষয় গুরুত্ব দেবেনঃ

০১. আপনার পোশাক ও সাজঃ

যদি নারী হন, চেষ্টা করবেন ফরমাল পোশাক পরতে। শাড়ি, বা থ্রি-পিস যাই পরুন, ম্যাচিং –এর দিকে গুরুত্ব দেবেন এবং অবশ্যই খুব জমকালো কিছু পরবেন না। মেক-আপ অবশ্যই নেবেন, তবে পার্টি মেক-আপ নয়। অলংকার পরবেন এবং তা অবশ্যই মার্জিত ধরনের। পুরুষরা অবশ্যই ফরমাল শার্ট-প্যান্ট পরবেন। টাই বা স্যুট পরতে পারেন। চাকরিটি সেলস বা মার্কেটিং হলে স্যুট-টাই যতটা জরুরী; ইঞ্জিনিয়ারিং হলে ততটা নয়। লক্ষ্য রাখবেন পোশাকের রং যাই হোক, তা যেন আপনাকে মানায়। একই পোশাকে কাউকে দারুণ দেখায়, কাউকে বিশ্রী। কাজেই পোশাক নির্বাচনে রুচির ছাপ রাখুন। এমন কোন পোশাক পরবেন না, যা আপনি আগে পরেন নি। এর কারণে পরে নানাবিধ অস্বস্তি তৈরি হতে পারে।

০২. প্রস্তুতিঃ

শুরুতেই বলেছি, ইন্টারভিউ একটা পরীক্ষা। কাজেই তার পূর্ব-প্রস্তুতি অবশ্যই প্রয়োজন। কী প্রশ্ন আপনাকে করা হতে পারে, তা আগে থেকে আন্দাজ করার চেষ্টা করুন। অভিজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করে একটা Questionnaire তৈরি করুন এবং তার উত্তরগুলো আত্মস্থ করুন। এই কাজটি আমি নিজে কখনও করিনি, কিন্তু আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আমার স্ত্রীকে দেখেছি, আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল বলে তারা বাসায় বেশি করে অনুশীলন করেছিল এবং পরীক্ষার দিন তাদের পারফর্ম্যান্স হয়েছিল দুর্দান্ত। কাজেই খেলা হোক, বা পরীক্ষা; এর একটা মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি অবশ্যই প্রয়োজন।

০৩. শুরুর প্রশ্নঃ

Can you please describe yourself in brief?– অধিকাংশ ইন্টারভিউ শুরু হয় এই প্রশ্ন দিয়ে। কাজেই নিজেকে উপস্থাপন করতে ৫-৬ টি বাক্যে নিজেকে সংক্ষেপে বর্ণনা করা অনুশীলন করুন। আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন, চাকরির পূর্ব-অভিজ্ঞতা ও সেখানে কোন বিশেষ অর্জন, এই চাকরির বিষয়ে আপনার আগ্রহের বিশেষ কারণ, আপনার সবচেয়ে বড় গুণ – এ জাতীয় কিছু key information দিয়ে আপনার সম্পর্কে ৫-৬টি বাক্য তৈরি করুন। যা বলার, হাসিমুখে বলবেন, প্রশ্নকারীর চোখের দিকে তাকিয়ে বলবেন। আত্মবিশ্বাস দেখান প্রথম কথা থেকে।

০৪. আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডঃ

আপনি যে বিষয়ে লেখাপড়া করেছেন, তার সাথে যদি চাকরিটি সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, তাহলে অবশ্যই বেশ কিছু থিওরিটিক্যাল প্রশ্ন করা হবে। যদি আপনি ফ্রেশ গ্রাজুয়েট হন, তাহলে ইন্টার্নশিপ বা রিসার্চ (শেষ বর্ষে যেটা করতে হয়েছে), তা নিয়ে কিছু পড়াশোনা করে রাখুন। আপনার থিসিস নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তাই সেটা একবার পড়ে রাখবেন। আপনি যদি চাকরিরত হয়ে থাকেন, তাহলে বর্তমান চাকরিতে কী করছেন এবং কাংক্ষিত চাকরির সাথে তা কিভাবে সম্পৃক্ত – এ নিয়ে আপনাকে প্রচুর প্রশ্ন করা হবে নিশ্চিত থাকুন। যদি এমন হয় যে, আপনি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের চাকরি চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনার বহুমাত্রিক প্রতিভার কিছু উদাহরণ উপস্থাপন করুন। যেকোন কাজ আপনি দ্রুত শিখতে পারেন, সেটা প্রমাণ করার চেষ্টা করুন।

০৫. আপনার আগ্রহঃ

যে প্রশ্নটি অবশ্যই করা হবে, তা হলো আপনার কেন এই চাকরির জন্যে নিজেকে যোগ্য মনে হয়? আপনার অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা ও আগ্রহ কিভাবে এই চাকরির সাথে সম্পর্কিত এবং আপনি কোন কোন দিক দিয়ে অন্য যেকোন প্রার্থী থেকে এখানে ভাল করবেন, তা আগে থেকে বিশ্লেষণ করে উত্তর তৈরি করুন। প্রয়োজনে, উত্তরগুলো কাগজে লিখে বাড়িতে মুখস্থ বলা প্রাকটিস করুন। এই চাকরি সম্পর্কে আপনার কতটুকু আগ্রহ আছে তা জানতে একটি প্রশ্ন করার জন্য চাকরিদাতা জানতে চাইতে পারেন, এই প্রতিষ্ঠান/ এই চাকরির ধরন সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন? এর উত্তর জানার জন্যে আপনি প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট ঘেঁটে আগে থেকেই জেনে নিন তাদের পণ্য ও ব্যবসার ধরন। তাদের পার্টনার কারা, কাস্টোমার কারা ইত্যাদি জেনে রাখুন বিশদভাবে।

আপনি যদি একটু বেশি স্মার্ট হন, তাহলে খুঁজে বের করতে পারেন ঐ প্রতিষ্ঠানের এমন কাউকে, যিনি আপনাকে ধারণা দিতে পারবেন, চাকরিটা পেলে আপনাকে কী কী কাজ করতে হবে। ইন্টারভিউতে যদি আপনি প্রমাণ করতে পারেন, যে চাকরিটা পাবার আগে থেকেই কাজটি আপনি কিছুটা জানেন, তাহলে আপনি অন্য প্রতিযোগীদের তুলনায় এগিয়ে থাকবেন অনেক বেশি।

০৬. আপনার যোগ্যতাঃ

১০-২০ মিনিটের সাক্ষাৎকারে এটা বোঝা বেশ কঠিন যে আসলে কে সবচেয়ে যোগ্য। কাজেই প্রশ্নকারী আপনাকে প্রশ্নে-প্রশ্নে নাকাল করতে চাইবেন (যদি আপনাকে পছন্দ হয়)। যদি খুব কম সময়ে ইন্টারভিউ শেষ হয়, তাহলে বুঝতে হবে আপনার পেছনে তাঁরা সময় নষ্ট করতে চাইছেন না (ফলাফল নেতিবাচক)। আমি যে কৌশলটি অবলম্বন করতে পরামর্শ দেব, তা হলো, প্রশ্নকারীর মনোযোগ সেই দিকে কেন্দ্রীভূত করুন, যেখানে আপনার দক্ষতা বেশি। ধরা যাক, প্রশ্নকর্তা চাইছেন আপনি সেলস-এ কতটুকু দক্ষ, তা যাচাই করার। কিন্তু আপনার বিক্রয় বা বিপণন নিয়ে কোন অভিজ্ঞতা নেই। সেক্ষেত্রে, আপনি উদাহরণ দিতে পারেন আপনার বাকপটুতার; যেমন, বন্ধুমহলে সবাই আপনাকে যেকোন বিষয়ে গুরু মানে, বা যেকোন বিতর্কে আপনি জয়ী হন, কারণ প্রতিপক্ষকে আপনি যুক্তি-তর্ক দিয়ে পরাস্ত করতে পারেন।

০৭. যা যা করবেন নাঃ

হুট করে না ঢুকে রুমে ঢোকার আগে “May I come in” বলুন, ঢুকে সালাম দিন এবং বসতে বলার আগ পর্যন্ত বসবেন না। বিদেশী কেউ থাকলে কখনই বাংলায় কথা বলবেন না। একসাথে একাধিক প্রশ্ন করা হলে বিনয়ের সাথে বলুন যে আপনি একটা একটা করে সব জবাব দিতে চান। ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর বাংলায় দেবেন না। একটা ঘটনা বলি – সম্প্রতি একটি ইন্টারভিউতে আমি প্রশ্নকর্তা ছিলাম এবং ৬ জন প্রার্থীর প্রত্যেককে প্রশ্ন করেছিলাম, তিনি কম্পিউটারে MS Excel জানেন কি না। প্রত্যেকেই হ্যাঁ-সূচক জবাব দিয়েছেন। দুই একটা ফর্মূলা নিয়ে প্রশ্ন করে আমি বুঝে গিয়েছিলাম কে কতটুকু জানেন। একজনের আত্মবিশ্বাস দেখে তাঁকে পরীক্ষা করার জন্যে আমি আমার ল্যাপটপটা তাঁর দিকে এগিয়ে দিয়ে একটা ছোট্ট হিসেব করতে বলেছিলাম। তিনি অপ্রস্তুত। কাজটা ছিল এক মিনিটের। তিনি ৩ মিনিট ধরে চেষ্টা করলেন। আমার যা বোঝার বুঝে গেলাম। কাজেই, এমন কোন যোগ্যতার কথা বলবেন না, যা আসলে আপনার নেই। যে প্রশ্নের উত্তর জানা নেই, তা নিয়ে বেশি সময় নষ্ট করবেন না। প্রশ্নের উত্তর মনে করতে গিয়ে নখ, আঙ্গুল বা কলম মুখে দেবেন না; মাথা চুলকাবেন না, চোখ ছোট ছোট করে কারো দিকে তাকাবেন না। হেসে বলুন, “Sorry” বা “I’m afraid, Can’t give you the right answer at this moment.” বেতন নিয়ে দর কষাকষি হতে পারে। সব সময় এটাই বোঝাবেন যে, আপনি এখন যে বেতনের চাকরি করছেন, আপনার কাংক্ষিত বেতন তার অনেক বেশি হওয়া উচিত। কারণ, আপনি আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন পাচ্ছেন না। চাকরিদাতা সবসময় প্রমাণ করতে চাইবে আপনি আপনার প্রাপ্য-র চেয়ে অনেক বেশি বেতন চাইছেন। কাজেই তার কথায় confused বা convinced হবেন না। (ইন্টারভিউতে যাবার আগে জেনে যাবার চেষ্টা করুন এই পদে বা এর কাছাকাছি যারা কাজ করেন, তারা কী রকম বেতন পান।) ইন্টারভিউ শেষ করে প্রশ্নকর্তা অনেক সময় বলেন “OK, we will let you know”. এই কথা শুনে বসে থাকবেন না। উঠে দাঁড়িয়ে বলুন, “OK, Thanks for calling me” অথবা “Ok, I will keep waiting…” বিদায় নিতে পারেন সালাম দিয়ে বা “Thanks. It was nice to be with you” বলে হাত মিলিয়ে।

কখনও কখনও কয়েক ধাপে ইন্টারভিউ হয় এবং সবসময় লক্ষ্য রাখবেন পূর্বের ধাপের চেয়ে পরের ধাপে একটু বড় কর্মকর্তা থাকেন ইন্টারভিউ বোর্ডে। আর প্রশ্নও কঠিন থেকে কঠিনতর হয়। Case Study, Analysis, Presentation, Exercise ইত্যাদির মাধ্যমে আপনাকে পরখ করা হবে। ঠান্ডা মাথায় নিজের সবটুকু মেধা ও ধৈর্য ব্যবহার করে আপনাকে একটার পর একটা লেভেল পার হতে হবে। ভাল চাকরি পাওয়া সহজ নয় কখনই। কাজেই পরিশ্রম করে সেটা অর্জন করতে হবে, সেটা সবসময় মনে রাখবেন।



Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

28
সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বিশ্ব আজকের এই পর্যায়ে এসেছে। অনেকে হয়তো তর্ক করতে পারেন কার অবদান কতো তাই নিয়ে। কিন্তু সকল তর্কের উর্ধ্বে থেকে নারী তার অবদান রেখে যাচ্ছে নিভৃতে থেকেই। এর মধ্যে আমরা অনেকেরই নাম জানি, আবার অনেককেই চিনি না।


sappho

সাপ্পোহ – (খ্রীষ্টপূর্ব ৫৭০ অব্দ)
পৃথিবীর ইতিহাসে জানামতে প্রথম নারী কবি। তার বেশিরভাগ কবিতাই হারিয়ে গেলেও তার খ্যাতি এখনো অনেক বেশি। দার্শনিক প্লেটো তাকে সাপ্পোহকে পৃথিবীর ইতিহাসে সেরা ১০ জন কবির মধ্যে স্থান দিয়েছে
২.
elizabeth

রাণী প্রথম এলিজাবেথ – (১৫৩৩-১৬০৩ খ্রীষ্টাব্দ)
বৃটেনের রাণী হিসাবে আমরা তাকে সবাই চিনি। তার শাসনামলে ইংল্যান্ডে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিপ্লব সূচিত হয়। তার চৌকস নেতৃত্বেই বৃটেন পৃথিবীর ইতিহাসের এক পরাশক্তিতে পরিণত হয়।


florence-nightingale

ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (১৮২০-১৯১০ খ্রীষ্টাব্দ)
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে আহত সৈনিকদের সেবায় অসামান্য অবদানের জন্য তার খ্যাতি কাউকে আর মনে করিয়ে দিতে হবে না। তিনি নার্সিং পেশাকে অন্যরকম মর্যাদার স্থানে নিয়ে গেছেন। তার দৃষ্টন্তের কারণে যুদ্ধাহত সৈনিকদের সেবার বিষয়টিকে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বের পর্যায়ে পৌছে গেছে।

৪.
marie-curie

মেরী কুরি (১৮৬৭-১৯৩৪ খ্রীষ্টাব্দ)
তিনি বিশ্বের প্রথম নারী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং প্রথম ব্যাক্তি যিনি দুটি ক্যাটাগরিতে জিতেছেন। তার প্রথম পুরস্কারটি ছিল পদার্থ বিজ্ঞানে (১৯০৩ সালে) তেজস্ক্রিয়তার উপর এবং দ্বিতীয়টি ছিল রসায়নে(১৯১১ সাল)। এর কয়েক বছর পর তিনি এক্স-রে যন্ত্র আবিষ্কারেও ভূমিকা রাখেন।

৫.
helen-rubinstein

হেলেনা রুবিনস্টেইন (১৮৭০-১৯৬৫ খ্রীষ্টাব্দ)
বিশ্বের প্রথম কসমেটিক্স কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা হেলেনা রুবিনস্টেইন ব্যাবসায়িক ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্য লাভ করেন। তিনি পরবর্তী জীবনে শিক্ষা, শিল্পকলা এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের উন্নয়নে সমস্ত সম্পদ ব্যয় করেন।

৬.
Coco-Chanel

কোকো চেনাল (১৮৮৩-১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দ)
বিংশ শতকের অন্যতম সেরা ফ্যাশন ডিজাইনার, যিনি মেয়েদের আধুনিক ফ্যাশনের সূচনা করেছেন। তার চিন্তাধারা ছিল যুগান্তকারী। ছেলেদের পোষাকের সাথে মেয়েদের পোষাকের যে ফিউশন, তা কোকো চেনালরেই সৃষ্টি।

৭.
mother-teresa

মাদার তেরেসা (১৯১০-১৯৯৭ খ্রীষ্টাব্দ)
মাদার তেরেসাকে আর নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার আর কিছু নেই। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য তার সারাজীবনের আত্মত্যাগ তাকে পৃথিবীর ইতিহাসে মহান করেছে। চ্যারিটি সংগঠনের মাধ্যমে সারা বিশ্বে আর্ত্মমানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে তিনি ১৯৭৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।

৮.
dorothy-hodgkin

ড্রথি হড্‌জকিন (১৯১০-১৯৯৪ খ্রীষ্টাব্দ)
পেনিসিল এবং ইনসুলিনের গঠন আবিষ্কার করে রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে তার এই আবিষ্কার মানবজাতির জন্য আশীর্বাদ বয়ে নিয়ে আসে।

৯.
anne-frank

আনা ফ্রাংক (১৯২৯-১৯৪৫ খ্রীষ্টাব্দ)
“আনা ফ্রাংকের ডায়েরী” পৃথিবীর সবচেয়ে সাড়া জাগানো এবং অন্যতম পঠিত বই। মাত্র ১৩ বছর বয়সের এই কিশোরী এক গুপ্ত স্থান থেকে যেভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বর্বরতার বর্ণনা করেছেন, তা সত্যিই যুগান্তকারী। তার একটি বিখ্যাত উক্তি এখনও মানুষের মন কাড়ে, “সবকিছুর পরও, আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেকটি মানুষই মনের দিক থেকে ভালো”

১০.
j.k.rowling

জে.কে. রাউলিং (১৯৬৫-বর্তমান)
জে.কে. রাউলিং তার জগতবিখ্যাত হ্যারিপটার সিরিজের জন্য সারা বিশ্বে সমাদৃত। আপনাদের মধ্যে কি কেউ আছেন যিনি হ্যারিপটার দেখেননি? মনে হয় না। একজন নারীর জীবনে চলার পথে হাজারো প্রতিকূলতা পেরিয়ে সফল হওয়ার তার এই দৃষ্টান্ত বিশ্বে অনুকরনীয়।



Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
Department of Business Administration

29
Common Forum / ফুলের নদী!
« on: August 01, 2013, 12:34:12 PM »

ফুলের আবার নদী হয়! শুনতে একটু অবাকই লাগে! তাই না? কিন্তু ছবি কিংবা নিজের চোখে দেখলে সবাই কেউকেনহফের ফুল বাগানকে ফুলের নদীই বলবেন।

পৃথিবীর অসাধারণ প্রাকৃতিক ফুলের এ নদীটি নেদারল্যান্ডের কেউকেনহফে অবস্থিত। ফুলপ্রেমীদের জন্য কেউকেনহফ স্বর্গই বলা যায়। বসন্তে অপরূপ রূপের পেখম মেলে বসে এ স্থানটি। আর্মস্টারডাম শহরের কাছে অবস্থিত কেউকেনহফের বসন্তের রূপের কোনো তুলনা নেই।
শুধু ফুল বিছানো নদীই নয়, এখানে এসে আপনি দেখতে পাবেন সত্যিকারের ছোট নদীর দু’পাড় জুড়ে গড়ে ওঠা বিচিত্র ফুলের সমারোহ। নদীতে বোটে বসে আপনি চলতে পারবেন মিষ্টি স্নিগ্ধ গন্ধ আর স্বর্গীয় বিচিত্র রঙের ফুলের বুক চিরে।

কেউকেনহফকে বলা হয় ইউরোপের বাগান, যেটা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বসন্তের ফুলের বাগান হিসেবেও পরিচিত।

প্রায় সত্তর লাখ ফুলের বীজ ও চারা এ বাগানে প্রতিবছর লাগানো হয়। মধ্য মার্চ থেকে মধ্য মে পর্যন্ত সাধারণত দর্শনার্থীদের জন্য উন্মক্ত থাকে কেউকেনহফ গার্ডেন। পৃথিবীর সুন্দরতম ফুলগুলোর একটি টিউলিপ ফোটে কয়েক লাখ।

এপ্রিল সাধারণত নানা রঙের টিউলিপ ফোটার সময়। বাগানটি প্রায় আড়াইশ বিঘা জমির উপর অবস্থিত।

Source: http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

30
Our Parents / How to Surprise Your Mum
« on: July 25, 2013, 11:15:40 AM »
•   Bring her breakfast in bed of any of your choice. Whilst she is eating her breakfast, find some clothes for her. Fix her something you know she will love and enjoy.
•   Make her bed. If you want, you can even tidy your mum's room.

•   Go into your room and tidy it up. When you finish tidying, get changed.

•   Do the washing up. After washing up you can wipe the table. Try to clean the house up a little bit.

•   Be nice to everyone in the house!

•   When you go shopping don't ask for anything and help mum put the stuff in the trolley.

•   Start cooking dinner. Whilst the dinner is cooking, make your mum some tea.

•   Go to bed when you are told.

•   Listen to what she says and obey her.


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

Pages: 1 [2] 3