Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - akhishipu

Pages: [1] 2 3 ... 7
1
বিকেলের নাস্তায় চটপটে ঝাল ঝাল কিছু খাওয়া যায় নাকি? সকলেই একবাক্যে বলবেন অবশ্যই। কিন্তু প্রতিদিনের এই বিকেলের নাস্তার চাহিদা পূরণ গৃহিণীদের জন্য বেশ যন্ত্রণাদায়ক। কিন্তু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব সহজেই কিন্তু সুস্বাদু নাস্তা বানিয়ে নেয়া সম্ভব। আজকে এমনই একটি রেসিপি জেনে নিন। জেনে নিন ‘ব্রেড পটেটো রোল’ তৈরির খুব সহজ রেসিপিটি’।

উপকরণঃ

– ৪ পিস পাউরুটি
– ২ টি মাঝারি আকারের আলু সেদ্ধ করে পিষে নেয়া
– ১/৪ কাপ হার ছাড়া মুরগির মাংস সেদ্ধ করে ছাড়িয়ে নেয়া
– ১ চা চামচ তেল
– ১ টি পেঁয়াজ কুচি
– ১/৪ চা চামচ জিরা
– ১/৪ চা চামচ আদা কুচি/বাটা
– লবন স্বাদমতো
– ১/৮ চা চামচ মরিচগুড়ো
– ১ টি কাঁচা মরিচ কুচি
– তেল ভাজার জন্য
পদ্ধতিঃ

– প্রথমে প্যানে তেল দিয়ে জিরা গুড়ো দিয়ে দিন এবং ফুটে উঠলে আদাবাটা ও পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নেড়ে নরম করে নিন। এরপর মুরগির মাংস সেদ্ধ দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এরপর একে একে সব মসলা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে আলু দিয়ে ভালো করে নেড়ে ভাজা ভাজা করে পুর তৈরি করে নিন।
– পাউরুটির টুকরোগুলোর চারপাশের শক্ত অংশ কেটে আলাদা করে রাখুন। এবার একটি ছড়ানো প্লেটে পানি নিয়ে পাউরুটির টুকরো একটু চুবিয়ে সাথে সাথে তুলে ফেলুন এবং হাতের তালুতে রেখে চ্যাপ্টা করে পানি বের করে নিন।
– এবার ঠিক মাঝে পুর দিয়ে পাউরুটির বাকি অংশ দিয়ে ঢেকে দিন এবং আলাদা করে রাখুন।
– প্যানে ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল গরম করে নিন। এবার একটি করে রোল তুলে ফেটানো ডিমের মধ্যে চুবিয়ে তুলে তেলে দিয়ে লালচে করে ভেজে তুলুন।
– ব্যস, এবার সস ও মেয়োনেজের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন।

2
¤¤¤ মাত্র ১০ মিনিটে সুস্বাদু বিকেলের নাস্তা ‘ডিমের পাকোড়া’ ¤¤¤

প্রতিটি দিনই গৃহিণীদের বিকেল বেলা
বেশ ঝামেলাই পোহাতে হয়। পরিবারের
সকলের সামনে নাস্তা হিসেবে কী দেয়া যায় তা নিয়েই অনেক চিন্তায় পড়ে যান সকলে। স্বাদ ও স্বাস্থ্য দুইয়ের মিশ্রন খুঁজতে খুঁজতেই সময় পার হয়ে যায়। কিন্তু আপনার হাতের কাছেই রয়েছে
এই সমস্যার সমাধান। মাত্র ১০ মিনিটে তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু বিকেলের নাস্তা খুব সহজেই। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক ‘ডিমের পাকোড়া’র খুব সহজ রেসিপিটি।

উপকরণঃ

- ৪/৫ টি ডিম
- আধা চা চামচ আদা বাটা
- ২ চা চামচ পেয়াজ বাটা
- ঝাল অনুযায়ী কাঁচামরিচ বাটা
- প্রয়োজন অনুযায়ী বেসন
- সামান্য চালের গুঁড়ো
- লবণ স্বাদমতো
- তেল পরিমাণ মতো

প্রণালীঃ

- প্রথমে একটি বড় বোলে ডিমগুলো ভেঙে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এরপর সকল মসলা দিয়ে ভালো করে আরেকবার ফেটিয়ে নিন।

- এরপর এতে দিন অল্প অল্প করে বেসন। মাঝারি থেকে পাতলা ধরণের মিশ্রন তৈরি করুন। এরপর এতে দিন চালের গুঁড়ো। চালের গুঁড়ো দিয়ে ঘন থকথকে মিশ্রন তৈরি করে নিন। চালের গুঁড়োর
জন্য পাকোড়া মুচমুচে হয়।

- এরপর একটি প্যানে ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল দিয়ে গরম করে নিন। এরপর চামচ বা হাত দিয়ে গোলার মতো করে
প্যানে দিয়ে পাকোড়া ভেজে নিন।

- ভালো করে ভাজা হয়ে গেলে কিচেন টিস্যুতে রেখে বাড়তি তেল ঝড়িয়ে নিন।

ব্যস, এবার গরম গরম মজা নিন সস বা
মেয়োনেজের বা পছন্দমত যে কোন চাটনির সাথে।

3
Faculty Sections / Re: পেঁপের অনেক গুণ
« on: April 20, 2015, 02:59:11 PM »
Informative

6
ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) গুগল ক্রোমে দ্রুত কাজ করার জন্য আছে কিছু শর্টকাট এবং লুকানো সুবিধা। যেগুলো আপনার কাজগুলো অনেকটাই সহজ করে দেবে।
ওমনিবক্স
ব্রাউজারে ওয়েব ঠিকানা লেখার জায়গা অর্থাৎ অ্যাড্রেস বারকে গুগল ক্রোমে ওমনিবক্স বলা হয়। এখানে কিছু লিখে এন্টার করলে সেটি গুগল সার্চেও পাওয়া যায়। কাজ করতে গিয়ে হুট করে যোগ, ভাগ, গুণ করার দরকার হলে আর ক্যালকুলেটর সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে না। কাঙ্ক্ষিত সংখ্যা ও হিসাব লিখে দিলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যাবে। যেমন সাধারণ যোগ করতে ১৫ + ৬ ওমনিবক্সে লিখে এন্টার করলে সেটির যোগফল দেখা যাবে। একই নিয়মে গুণ ও ভাগ করা যাবে ওমনিবক্সেই।
ভুলে ট্যাব বন্ধ হলে
কাজ করতে গিয়ে ভুল করে কোনো ট্যাব বন্ধ করেছেন কিন্তু সেই ট্যাবের কাজটা জরুরি ছিল! চিন্তা করবেন না, Ctrl+Shift+T চাপুন অথবা চালু থাকা অন্য ট্যাবের টাইটেল বারে মাউসের ডান বোতাম চেপে Reopen closed tab-এ ক্লিক করলে সেটি আবার খুলে যাবে।
টাস্ক ম্যানেজার
কম্পিউটারের টাস্ক ম্যানেজারের মতো গুগল ক্রোমেও টাস্ক ম্যানেজার আছে। একসঙ্গে একাধিক ট্যাব নিয়ে কাজ করতে অনেক সময় ব্রাউজার ধীর হতে পারে। তখন ক্রোমের টাস্ক ম্যানেজার চালু করে সিপিইউ এবং মেমোরির ব্যবহার দেখে নিতে পারেন। প্রয়োজনে যে ট্যাব বেশি মেমোরি বা সিপিইউ ব্যবহার করছে সেটি বন্ধ করতে পারবেন। এ জন্য টাইটেলবারের ফাঁকা জায়গায় ডান ক্লিক করে Task manager খোলা যাবে। আবার Shift+esc চাপলেও টাস্ক ম্যানেজার চালু হবে।

7
Good to know

10
Try everybody.

14
যদি সুস্থ থাকতে চান, আপনার খাদ্যাভ্যাস অবশ্যই স্বাস্থ্যকর হতে হবে। আর সেজন্য খাবারের পুষ্টিমান নিশ্চিত করা জরুরি। আমরা প্রায় সবাই জানি, তরতাজা শাকসবজি ও সালাদের মতো খাবার ভালো। কারণ এতে মিষ্টি বা অন্যান্য খাবার মাত্রাতিরিক্ত খাওয়ার নেতিবাচক প্রভাব কমে যায়। কিন্তু এখন আপনি যে খাদ্যাভ্যাস ধরে রেখেছেন, সেটা হঠাৎ করে পাল্টানোর উপায় কী?
সুস্বাস্থ্যের জন্য আপনি নিয়মিত ব্যায়াম, বাছাই করা খাবারদাবার, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের কৌশল জেনে নেওয়া অথবা বাজে অভ্যাসগুলো ছেড়ে দেওয়ার মতো নানা বিষয় রপ্ত করেছেন। অভ্যাস পাল্টানো সত্যিই কঠিন, কিন্তু অসম্ভব তো নিশ্চয়ই নয়।
খাবারে পরিবর্তন আনার পাশাপাশি বেশি বেশি শরীরচর্চা করুন, মানসিক চাপ থেকে নিজেকে দূরে রাখার চেষ্টা করুন, আরও পরিপূর্ণ জীবন যাপন করুন।

চর্বিযুক্ত দুধ বর্জন
এতে আপনার খাদ্যতালিকা থেকে সম্পৃক্ত চর্বির পরিমাণ কমবে এবং শরীর থেকে ক্যালরিও ঝরাতে পারবেন। ১ শতাংশ বা চর্বিমুক্ত দুধ পান করুন। অথবা দই খান।

লবণের ওপর নিয়ন্ত্রণ
লবণ যতটা সম্ভব কম খেতে হবে। একেবারে লবণ ছাড়া খাওয়ার চেষ্টা করে দেখুন, একেবারেই কি অসম্ভব? মনে হয় না। চেষ্টায় সবই হয়। প্রয়োজনে বাসার লবণদানি খালি করে ফেলুন।

বাদাম ও বীজ খান
কাজুবাদাম, চীনাবাদাম, কাঠবাদাম, শিমের বীজ ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন ই, ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম ও আঁশ বা তন্তু রয়েছে। কয়েক রকমের বাদামে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকলেও তা মূলত অসম্পৃক্ত। তাই বাদাম একটি স্বাস্থ্যকর পছন্দ।

এক দিন দুপুরের ভারী খাবার বাদ
সপ্তাহে এক দিন দুপুরের নিয়মিত খাবারের বদলে অন্য কিছু খান এবং পরিমাণে কম খান। বাইরে কোথাও গেলে আপনি নিশ্চয়ই এমনটা করেন। এতে বৈচিত্র্য যেমন আসে, রুচিরও একটু বদল হয়।

দিনে অন্তত পাঁচ রকমের শাকসবজি ও ফলমূল
এতে আপনার খাবারে পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ যেমন বাড়বে, ক্যালরির পরিমাণও কমবে। হিসাব করে দেখুন, সপ্তাহে আপনার কী কী শাকসবজি খাওয়া হয়। খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজির পরিমাণ বাড়ান।

পছন্দনীয় ও স্বাস্থ্যকর পরিকল্পনা
ভালো খাবার আমাদের সব রকমের অনুভূতি ও চেতনাকে উদ্দীপিত করে। কারণ এ রকম খাবার দেখতে সুন্দর, সুবাস ছড়ায় এবং স্বাদেও অতুলনীয়। সব মিলিয়ে আমাদের পরিতৃপ্তি দিতে পারে। অনেক সময় ভালো খাবারের কথা ভাবলেই আনন্দময় অনুভূতি তৈরি হয়।

15
.অতিরিক্ত রক্তক্ষরণজনিত যত রোগ আছে, সেগুলোর মধ্যে হিমোফিলিয়া বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এটি জিনের মাধ্যমে বংশপরম্পরায় ছড়িয়ে পড়ে। তবে লক্ষণীয় বিষয়, কেবল পুরুষেরাই এ রোগে আক্রান্ত হলে রক্তক্ষরণজনিত সমস্যায় ভোগে। আর নারীরা রোগটির জিন বৈশিষ্ট্য ধারণ করলেও রক্তক্ষরণজনিত সমস্যায় ভোগে না।
আমাদের রক্ত জমাট বাঁধা ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বন্ধ হওয়ার জন্য রক্তে বেশ কিছু উপাদান বা ফ্যাক্টর কাজ করে। হিমোফিলিয়ায় জিনগত কারণেই এই উপাদানের অভাব থাকে। হিমোফিলিয়া দুই ধরনের। অষ্টম ফ্যাক্টরের অভাব ঘটলে হিমোফিলিয়া এ এবং নবম ফ্যাক্টরের অভাবে হিমোফিলিয়া বি রোগ হয়ে থাকে। বিশ্ব হিমোফিলিয়া ফেডারেশনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি লাখে ২০ জন মানুষ হিমোফিলিয়া রোগে আক্রান্ত।
জিনগত রোগ হলেও জন্মের পরপরই সাধারণত এ রোগের তেমন কোনো উপসর্গ বোঝা যায় না। যখন শিশু হামাগুড়ি দিতে শুরু করে, তখন হাঁটুতে চাপ পড়ার কারণে রক্তক্ষরণ হয়ে হাঁটু ফুলে যেতে পারে। অনেক সময় প্রথম রোগটি ধরা পড়ে দাঁত পড়া বা খতনা করাতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের সময়। সাধারণত হাঁটু, কনুই বা কোমরের সন্ধি বা মাংসপেশিতে রক্তক্ষরণ হয় বেশি। তবে ত্বকের নিচে, খাদ্যনালিতে এমনকি মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণও বিরল নয়। রক্তক্ষরণের মাত্রা নির্ভর করে আঘাতের পরিমাণ এবং রক্ত জমাট বাঁধার উপাদানের পরিমাণের ওপর। যদি এই উপাদানের পরিমাণ ১ শতাংশের কম হয়ে থাকে, তবে মারাত্মক ধরনের হিমোফিলিয়া হয়, যাতে খুব সামান্য আঘাত বা বিনা আঘাতেও প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। আর উপাদানের পরিমাণ ৫ শতাংশের বেশি থাকলে তাকে সাধারণ মাত্রার হিমোফিলিয়া বলা হয় এবং ১ থেকে ৫ শতাংশের মাঝামাঝি থাকলে মধ্যম মাত্রার হিমোফিলিয়া বলা হয়।
হিমোফিলিয়া রোগটি আপাতত নিরাময়যোগ্য নয়। রক্ত জমাট বাঁধার যে উপাদানের অভাব থাকে, সেটি ইনজেকশনের মাধ্যমে গ্রহণ করা ছাড়া আপাতত কোনো সমাধান নেই। নিয়মিত চিকিৎসা নিলে এবং সতর্কতার সঙ্গে জীবনযাপন করলে রোগী প্রায় স্বাভাবিক জীবন কাটাতে সক্ষম হয়, যদিও তাদের গড় আয়ু অন্যদের তুলনায় প্রায় ১০ বছর কম হয়ে থাকে। বর্তমানে এই রোগের আধুনিক চিকিৎসা ও ওষুধ বাংলাদেশেই পাওয়া যায়।

Pages: [1] 2 3 ... 7