Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Md. Mahfuzul Islam

Pages: [1] 2 3
1
প্রসেসরই কমম্পিউটারের মাথা। নতুন কম্পিউটার কেনার সময় প্রসেসর নির্বাচনই প্রথম ধাপ আর প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তন উন্নয়নে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভার্সন, জেনারেশন ফিচার যুক্ত হচ্ছে প্রসেসর ও কম্পিউটার প্রযুক্তিতে। এজন্য কম্পিউটার বা প্রসেসর কেনার সময় একজন সাধারণ ব্যবহারকারী এমনকি প্রযুক্তি সচেতন মানুষেরাও কনফিউজড হয়ে যান। নিচে প্রসেসরের লেটেস্ট টেকনোলজি, এর নানা ধরণ ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে সহজে বোঝার মত একটি আলোচনা করা হল।
প্রথমেই আমাদের প্রসেসরের আধুনিক প্রযুক্তি এর ফিচার বা বৈশিষ্টগুলি জানা দরকার। প্রসেসর কেনার সময় যে গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলি দেখে কিনবেন -

1. কোর Core: Dual Core, Core2 Duo, Quad Core, Core i3, i5, i7:
Core হলো processor এর একটা অংশ, সেই মূলত হিসাব-নিকাশ করে, নির্দেশ পালন করে! হার্ডওয়্যার সফটওয়্যারের সমন্বয় সাধন করে। সুতরাং, Dual Core processor মানে দাঁড়ায় একের ভেতর দুই! প্রসেসর এর একেকটা কোর একেকটা স্বাধীন সিপিইউ।

Core বেশি থাকলে CPU একসাথে অনেক ধরনের কাজ করতে পারবে। যেমন আপনার দুইটা কাজ আছে, একজনকে করতে দিলে দেরি হবে, দুজনকে ভাগ করে দিলে দ্রুত হয়ে যাবে অনেকটা এমন।

আবার সব ধরণের সফটওয়্যার/প্রোগ্রাম কাজ করার সময় সবগুলো Core দখল করেনা, কোনো প্রগ্রাম একাধিক Core নিয়ে কাজ করে, যেমন 3D, গেমিং ও ভিডিও প্রডাকশন সফটওয়্যারগুলো। কোনোটা একটাতেই হয়ে যায় ২টা কোর থাকলেও সেটা একটা কোরই দখল করবে।

2. ক্লক স্পিড Clock Speed:
যেমনটা হৃদস্পন্দন, আপনার কম্পিউটারের হার্ট (প্রসেসর) কত দ্রুত স্পন্দিত হয় সেটাই তার স্পিড বা হার্টজ। বর্তমানের সেটা Giga Hertz [GHz] এ দেয়া থাকে। যেমন Core 2 duo 2.4 GHz, Core i3 4.30 GHz.
আবার Dual Core 2.4 GHz মানে কিন্তু 2x2.0 বা 4 GHz নয়। পাশাপাশি দুইটা গাড়ি ৬০ কি.মি/ ঘন্টায় চললে কি তাদের স্পিড ১২০ কি.মি হয়ে যায়!
শুধু Clock Speed বেশি হলেই যে আপনার কম্পিউটারের গতি বেড়ে যাবে এমন না! এর সাথে Cache Memory সহ আরও কিছু বিষয় জড়িত।

3. ক্যাশ মেমোরি Cache Memory:
কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় Memory হলো Hard Disk এরপর RAM, প্রসেসর কাজ করার সময় সবচেয়ে কাছের মেমোরি RAM কে ব্যবহার করতো এরপর একটু দূরে হার্ডডিস্ক যেখানে ফাইনালি ডাটা সেভ করে। এই দূরত্বের কারণে স্পিড কমবেশি হয়ে থাকে এই র‌্যামের এই সামান্য দূরত্ব দুর করতে প্রসেসরের ভেতরেই কিছুটা মেমোরি দিয়ে দেয়া হয়েছে এটাই ক্যাশ মেমোরি Cache Memory

এখান থেকে ডাটা আদান-প্রদান করতে Processor এর সবচেয়ে কম সময় লাগে। এখানে সে এমন সব ডাটা জমা রাখে যে গুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যে বারবার ব্যবহার করা হচ্ছে। Cache Memory যদি বড় হয়, তাহলে সে processor এর কার্যক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়।

4. ফ্রন্ট সাইড বাস Front-Side Bus (FSB):
Front-side bus প্রসেসর এর সাথে RAM ও ইনপুট/আউটপুট যন্ত্রগুলির দ্রুত যোগাযোগের একটা পদ্ধতি
ইন্টেলের সব প্রসেসরেই বর্তমানে এই প্রযুক্তি আছে। AMD প্রসেসরেও পরবর্তিতে এই প্রযুক্তি সংযুক্ত করা হয়েছে।

5. টার্বো বুস্ট Turbo Boost:
ইন্টেলের চমৎকার একটি প্রযুক্তি সাধারণ প্রসেসরে ডিফল্টভাবে একটা গিগাহার্জ সীমা বেধে দেয়া থাকে যার উপরেও স্পিড বাড়িয়ে ব্যবহার করা যায়। প্রসেসরের রেকমেন্ডেড স্পিডের চেয়ে বাড়ানোকে ওভারক্লকিং বলে। সাধারণ কাজে নরমাল স্পিডে চললেও ভারি কাজের প্রয়োজনে প্রসেসরের গতি আপনাআপনি বেড়ে গিয়ে কাজে হেল্প করে। এই প্রয়োজনে অটোম্যাটিক স্পিড বেড়ে যাওয়াকে টার্বো বুস্ট বলে। কোর আই ৫ ও কোর আই সেভেনে এই টার্বো বুস্ট টেকনোলজি আছে, কোর আই ৩ তে নেই।

6. হাইপার থ্রেডিং Hyper-Threading:
এটা ইন্টেল প্রসেসরের একটা প্রযুক্তি, এর মাধ্যমে প্রসেসরের বাস্তবিক (Physical) একটি কোরকে কাল্পনিক দুটি কোরে কনভার্ট করা হয়। অর্থাৎ প্রসেসরে যেখানে দুটো কোর সেখানে অপারেটিং সিস্টেম মনে করে ৪ টা কোর। তখন সে কাজগুলোকে এই কোরগুলোর মাঝে ভাগ করে দেয়। যদিও ৪টা কাল্পনিক কোর ৪টা ফিজিক্যাল কোরের সমান কাজ করতে পারেনা, কিন্তু একসাথে অনেক কাজ বা মাল্টিটাস্কিং করার সময় এটা চমৎকারভাবে কাজে আসে। ইন্টেলের কোর আই ৩ ও কোর আই ৭ এ এই হাইপার থ্রেডিং টেকনোলজি আছে কোর আই ৫ এ নেই।

7. কে-মডেল K-Models:
এটা প্রসেসরের মডেলের শেষে দেয়া একটা চিহ্ন এখানে K মানে হল এই প্রসেসরটা আনলকড। যার ফলে BIOS সেটিং থেকে ব্যবহারকারী এর ক্লকস্পিড বাড়িয়ে সর্বোচ্চ স্পিড ব্যবহার করতে পারবে যেমন Intel Core i7-4790K .

8. গ্রাফিক্স চিপ Graphics chip:
প্রতিটি ইন্টেল প্রসেসরে বিল্ট ইন গ্রাফিক্স চিপ, বা GPU গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট থাকে এর কাজ হল ভিডিও প্রসেস করা। এটা গেমের জন্য অত কার্যকরী নয়, তবে বর্তমান intel HD Graphics 4400 - 4600 ওয়ালা প্রসেসরগুলোতে হালকা ধরণের গেম চালানো যায়। তবে যত ভালো বিল্ট ইন গ্রাফিক্স থাকুক না কেন ভারী গেম বা ভিডিও এডিটিং এ সেটা খুব একটা কাজে দেয়না। এজন্য গেমিং বা ভিডিও প্রডাকশনের ইচ্ছা থাকলে অতিরিক্ত গ্রাফিক্স কার্ড লাগিয়ে নিতে হবে।

9. জেনারেশন Processor Generation:
প্রতি ১২ থেকে ১৮ মাসে ইন্টেল প্রসেসরের নতুন জেনারেশন আসে।যেটা তার আগের জেনারেশনের তুলনায় একটু বেশি কার্যকরী ও বেশি গতিসম্পন্ন হয়। তবে সব প্রসেসরের নতুন জেনারেশন একই সময়ে আসেনা।২০১৬ তে Kaby Lake U এবং Y সিরিজের এর প্রসেসরগুলো আসতে শুরু করে । ৭ জেনারেশন প্রসেসরের সবগুলো ভার্সন ও সিরিজ পূর্নাঙ্গভাবে আসে ২০১৭ এর জানুয়ারিতে। সেভেন জেনারেশনের Kaby Lake সিরিজের প্রসেসরগুলো এখন শুধুমাত্র বিজনেস ল্যাপটপগুলোতে আছে।

10. থার্মাল ডিজাইন TDP (Thermal Design Power):
এটা হল প্রসেসরের বিদ্যুতের ওয়াট এবং টেম্পারেচারভিত্তিক ডিজাইন। প্রসেসরের বেশি ওয়াট মানে বেশি স্পিড আবার অন্যদিকে বেশি বিদ্যুৎ ক্ষয় এবং বেশি হিট (গরম) । সুবিধা থাকলে কিছু অসুবিধা তো থাকবেই।

11. ভি’প্রো vPro:
এটা হল প্রসেসরের বিল্ট ইন রিমোট ম্যানেজমেন্ট ফিচার যেটা বিশেষত IT ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য তৈরি করা হয় । বিজনেস ক্লাস ল্যাপটপগুলোতে vPro, ফিচার থাকলেও সাধারন ল্যাপটপগুলোতে থাকেনা।

2
ভবিষ্যতের মুঠোফোনগুলোতে হয়তো চার্জ দেওয়ার প্রয়োজনই পড়বে না। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এমন একটি ফোন উদ্ভাবন করেছেন, যেটি চালাতে ব্যাটারি লাগবে না। ফোনটির নমুনাও (প্রোটোটাইপ) তৈরি করেছেন তাঁরা।

ব্যাটারি ছাড়া ফোনটি চলবে কীভাবে? ফোনের আশপাশে বেতার তরঙ্গ বা আলোক শক্তি দিয়েই চলবে এটি—এমনটাই বলছেন গবেষকেরা। আর সেই শক্তিও লাগবে খুব সামান্য পরিমাণে।

ব্যাটারি ছাড়া মুঠোফোন তৈরি-সংক্রান্ত একটি গবেষণা নিবন্ধ ‘প্রসিডিংস অব দ্য অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি অন ইন্টারঅ্যাক্টিভ, মোবাইল, ওয়্যারেবল অ্যান্ড ইউবিকুইশাস টেকনোলজিস’ সাময়িকীতে ১ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে।

এই মুঠোফোনের জন্য প্রয়োজন মাত্র সাড়ে তিন মাইক্রোওয়াট শক্তি। এ জন্যই ফোনটিতে যুক্ত করা হয়েছে চালের একটি শস্যদানার সমান সোলার সেল। তবে ফোনটিতে সংকেত গ্রহণ ও প্রেরণের জন্য একটি বেস স্টেশন থাকতে হবে। আলোক শক্তি ব্যবহার করে বেস স্টেশন থেকে ৫০ ফুট দূরত্বে এবং বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে বেস স্টেশন থেকে ৩১ ফুট দূরত্বে সংকেত পাঠানো যাবে।

ফোনটি তৈরিতে একটি সার্কিট বোর্ড, কয়েকটি ক্যাপাসিটিভ টাচ বাটন এবং অন্যান্য কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটির নকশায় থাকছে একটি ইয়ারফোন যুক্ত করার জায়গা এবং বিস্ময়করভাবে এত অল্প পরিমাণ শক্তিতে একই সঙ্গে সিগন্যাল আদান-প্রদানের জন্য কাস্টম বেস স্টেশন।

গবেষকেরা ফোনটির এই কাঠামোতেই মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে স্কাইপিতে কল করতে এবং কল ধরতে সফল হয়েছেন। তবে বিজ্ঞানীরা এই ফোনটিকে আরও উন্নত করতে চান। যাতে একটি ই-ইংক পর্দা যুক্ত করে ভিডিও প্রদর্শনে সক্ষম করা যায় এবং কথাবার্তাকে আরও নিরাপদ করা যায়।

ফোনটি শব্দ প্রেরণ করতে মাইক্রোফোন থেকে উৎপন্ন হওয়া কম্পন ব্যবহার করে তা সংকেত বদ্ধ করে বেতার তরঙ্গ তৈরি করে। শব্দ গ্রহণ করার জন্য ফোনের স্পিকারের কম্পন ব্যবহার করে ওই বেতার তরঙ্গকে শব্দে পরিণত করে। এই শব্দ পাঠানো এবং শোনা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি বোতাম যুক্ত করা হয়েছে।

এই গবেষণাপত্রের একজন সহলেখক ভ্যাসমি টল বলেন, ‘আমরা যে বেস স্টেশন তৈরি করেছি, সেটি এখনো প্রাথমিক অবস্থায় রয়েছে। এটিই ব্যাটারি ছাড়া মুঠোফোন সবার জন্য আনতে পারবে। ভবিষ্যতে এ রকম ফোনের নেটওয়ার্ক সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে প্রতিটি ঘরে বেস স্টেশনে ওয়াই-ফাই রাউটার যুক্ত করতে হবে।’

3
পেপ্যালের সঙ্গে চুক্তি করেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী ব্যাংক। চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সোনালী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) দিদার মো. আব্দুর রব।

দীর্ঘদিন থেকেই বাংলাদেশে পেপ্যালের সেবা চালুর দাবি ছিল। ‘বাংলাদেশে পেপ্যাল আসছে’ এমন খবর অনেকবার সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। আর প্রত্যেকবার তা ভুল প্রমাণ হয়েছে। তবে এখন সেই সপ্ন সত্যি হতে যাচ্ছে। আগামী মাস থেকেই পেপ্যালের সেবা মিলতে পারে বাংলাদেশে।

কার্যক্রম চালু করতে পেপ্যালের একটি দল দেশে ঘুরেও গেছেন। দলটি বাংলাদেশ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংকসহ সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলাপ-আলোচনাও করে গেছে। আর এর ফলে বাংলাদেশে পেপ্যালের কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে আর সংশয় থাকছে না।

সোনালী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিদার মো. আবদুর রব প্রথম আলোকে বলেন, "আগামী মাস থেকেই পেপ্যালের সেবা শুরু হবে। সরকারের উদ্যোগের ফলে এ চুক্তি সম্পন্ন হচ্ছে।"


উচ্চাকাঙ্ক্ষী পেপ্যালের গ্রাহক একটি বৈধ ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংক একাউন্ট PayPal এর সঙ্গে যুক্ত করে তার সেবা উপভোগ করতে পারবেন। অধিকাংশ লেনদেন বিনামূল্যে। পেপ্যালের ব্যাবসার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রধানত লেনদেন ফি দিতে হবে। একটি লেনদেনের জন্য 1.9%  থেকে 2.9% ফি দিতে হতে পারে। যদিও,সোমালিয়ার প্রতিটি লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয়। ফি, সাধারণত ত্রিশ সেন্ট প্লাস।

4
আমরা যারা ফ্ল্যাট বাড়িতে থাকি, বা একাধিক রুমের বাড়িতে ওয়াইফাই ইউজ করি, তাদের ওয়াইফাই স্পীড কম বলে একটা সমস্যার মুখোমুখি হই। ধরি, একটা বাসায় ৩ রুম। শেষের রুমে রাউটার থাকলে ১ম রুমে নেটওয়ার্ক কমে যায়। তার কারন দেয়াল ও অন্যান্য বাধা। এই সমস্যার কিছু সমাধান নিয়ে আজ হাজির হয়েছি।
ওয়্যারলেস রাউটারে উন্নত এক্সটারনাল অ্যান্টেনা যোগ করা

অনেক সময় রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করেও ইন্টারনেটের গতি উন্নত বা বাড়ানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করতে পারেন। রাউটারের চারপাশে যদি অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। কারণ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।
রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন করুণ

ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়াতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়ে থাকে। এটা মোটেও উচিত নয়। আবার অনেক সময় রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না। যে কারণে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো এবং রিসিভ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত, যাতে রাউটারটি সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে অথবা সংকেত রিসিভ করতে পারে।
ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করুণ

আপনি ইচ্ছে করলে রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়ানোর জন্য একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই রিপিটার রাউটার এবং সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসাবে কাজ করবে। কম দামে বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন।

ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা বন্ধ করা

অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি স্লো হতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একইসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কমে যাবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করতে হবে। তাহলে দেখবেন ইন্টারনেটের স্পিড আগের থেকে অনেক বেড়েছে। তাছাড়াও অনেক সময় ইন্টারনেটের গতি কমে গেলে রাউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে নিলেও কাজ হয়। রাউটারটি রিস্টার্ট দিলে আবার গতি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।

আজ আল্লাহ হাফেজ। সুযোগ পেলে আমার ব্লগে ঘুরে আসবেন, আপনার বয়স ১৮ এর কম হলে চাইলে ব্লগের নিউজ পোর্টালে রিপোর্টার হিসেবে যোগ দিতে পারেন।

5
আমাদের মেমরিতে অনেক ধরনের ভাইরাস ভর করে থাকে ৷ এবং ভাইরাস আক্রমনে মেমরি কার্ড অনেক সময় দুর্বল (স্লো) হয়ে যায় ৷ এক্ষেত্রে আমাদেরকে কম্পিউটারের সাহায্য নিতে হয় এন্ট্রিভারাইস দিবার জন্য ৷ সেক্ষেত্রে আমাদের অনেক সুবিধা হচ্ছে এই এপসটা পেয়ে যখন তখন স্ক্যান করা যাবে ৷ এন্ড্রয়েডফোনের অনেক ধরনের এন্ট্রিভাইরাস সফ্টয়ার থাকতে পারে কিন্তু মেমরিকার্ডের জন্য একটাও তৈরী হয়নি এই প্রথম ২০১৬ সালে সব এন্ড্রয়েডের জন্য তৈরী ৷

এর আগে আমি ব্যবহার করতাম Nokia N70 এই এপসটা দুবৎসর খুজাখুজির পর পেলাম এবং আপনাদের মাঝে সাথে সাথে সিয়ার করলাম ৷

Memory Card Virus Scan Features : Smooth & Safe – Working perfectly on all device Mobile Scan Antivirus – Scan for dangerous file on your phone Virus Scan, Spyware, Malware Remover – You can remove any malicious file that stay on your memory card Easy to use – One touch to fast scan memory card virus scan Install and add More mobile security with Memory Card Virus Scan now !!

Download from Here- https://upload.so/4ypvpdcy00tl

6
Life Style / ভেসলিন এর উপকারিতা
« on: February 18, 2016, 03:12:39 PM »
১৮৫৯ সালে পেনসিলভানিয়াতে উদ্ভাবিত হয় ভেসলিন। পেট্রোলিয়াম জেলির ব্যাবহার শুরু হয় প্রথমত কাটাছেঁড়া ও পোড়া নিরাময়ের জন্য।কিন্তু বর্তমানে পেট্রোলিয়াম জেলির নানাবিধ উপকারিতার জন্য বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়।সেই রকম কিছু ব্যবহার আজ আমরা জেনে নেই আসুন।
১। নেইলপলিশ এর মুখ অনেক সময় আটকে যায়। নেইলপলিশ এর মুখে ভেসলিন লাগিয়ে নিলে মুখ আর আটকে যাবেনা।
২।সামান্য ভেসলিন আপনার হাতের কব্জিতে,পালস পয়েন্টে,কানের পেছনে লাগিয়ে তারপর আপনার প্রিয় স্প্রে ব্যবহার করুন। ভেসলিন স্প্রে এর গন্ধকে শোষণ করে রাখে যা অনেকক্ষণ স্থায়ী হয়।
৩।আঙ্গুলে আংটি আটকে গেলে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান, আংটি বের করা সহজ হবে।
৪।আপনার চামড়ার জুতা পরিষ্কার করে ভেসলিন লাগালে জুতাটি নতুনের মত চকচক করবে।
৫।ঘরের অথবা আলমারির দরজার চিঁ চিঁ শব্দ বন্ধ করার জন্য ভেসলিন লাগান,দেখবেন শব্দ বন্ধ হয়ে যাবে।
৬।চুলে রঙ করার সময় যাতে ত্বকে রঙ না লাগে সেজন্য চুলের নিচে ত্বকের খোলা অংশে ভেসলিন লাগান।
৭।নখে নেইলপলিশ দেবার সময় নখের চারপাশে ভেসলিন লাগিয়ে নিন,রঙ ছরাবেনা।
৮।চোখের আলগা পাপড়ি খোলার জন্য কটন বাডে ভেসেলিন লাগিয়ে আইল্যাশের উপরে লাগান। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। সহজেই আলগা পাপড়ি খুলে আসবে।
৯।মাশকারা ছাড়া চোখের পাপড়ি ঘন ও উজ্জ্বল করতে পারে ভেসেলিন।
১০।ঠোট, হাত ও পায়ের ফাটা রোধ করার জন্য নিয়মিত ভেসেলিন লাগান।
১১।কানের দুল পরতে সমস্যা হলে কানের লতিতে কিছুক্ষণ ভেসেলিন লাগিয়ে রাখুন। তারপর দুল পরুন, ব্যাথা পাবেন না।

7
IT Forum / USSD Code for all operator Bangladesh.
« on: February 13, 2016, 04:42:42 PM »
USSD Code:

Grameen Phone
Balance Check : *566#
Show SIM Number : *2#
Package Check : *111*7*2#
Minute Check : *566*24#, *566*20#
SMS Check : *566*2#
MMS Check : *566*14#
Data (MB) Check : *566*10#, *567#
Call Me Back : *123*Number#
Net Setting Request : *111*6*2#
Miss Call Alert (On) : type START MCA &
Send
to 6222
Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA &
Send to
6222


Banglalink
Balance Check : *124#
Show SIM Number : *511#
Package Check : *125#
Minute Check : *124*2#
SMS Check : *124*3#
MMS Check : *124*2#
Data (MB) Check : *124*5#, *222*3#
Call Me Back : *126*Number#
Net Setting Request : Type ALL & Sent to
3343
Miss Call Alert (On) : Type START & Send to
622
Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to
622

Robi
Balance Check : *222#
Show SIM Number : *140*2*4#
Package Check : *140*14#
Minute Check : *222*3#
SMS Check : *222*11#
MMS Check : *222*13#
Data (MB) Check : *222*81#, 8444*88#
Net Setting Request : *140*7#
Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to
8272
Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to
8272

Airtel
Balance Check : *778#
Show SIM Number : *121*6*3#
Package Check : *121*8#
Minute Check : *778*5# or *778*8#
SMS Check : *778*2#
MMS Check : *222*13#
Data (MB) Check : *778*39# or *778*4#
Call Me Back : *121*5#
Net Setting Request : *140*7#
Miss Call Alert (On) : *121*3*4#

Teletalk
Balance Check : *152#
Show SIM Number : Type “Tar” & send to
222
Package Check : unknown
Minute Check : *152#<
SMS Check : *152#
MMS Check : *152#
Data (MB) Check : *152#
Net Setting Request : Type SET & Send to
738
Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to
2455
Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to
245

8
আপনি আপনার ডিভাইস ২টি পন্থায় সিনক্রোনাইজ করতে পারবেন। ১# ওয়্যার মেথড এবং ২# ওয়্যারলেস মেথড।



#১ ওয়্যার মেথড-
→ এই পদ্ধতিতে প্রথমে আপনি ডেটা ক্যাবলের মাধ্যমে আপনার ডিভাইসটি পিসির সাথে কানেক্ট করুন।

→ এবার আপনার পিসি থেকে আইটিউন সফটওয়্যারটি ওপেন করে ডিভাইস অপশনে ক্লিক করুন (যদি সেটা আটোমেটিক ওপেন না হয় তো)।

→ এবার সেখান থেকে প্রতিটা ট্যাবে ক্লিক করুন। যেমন, মিউজিক, মুভি, টিভি শো, ফটোস, ইত্যাদি।

→ এবার আপনি যেগুলো সিন্স করতে চান সেগুলোর সেটিং এনাবেল বা ডিজাবেল করে দিন।

→ সর্বশেষ সিন্স বাটনে প্রেস করে সিনক্রোনাইজ করে নিন ফোনের সকল ডাটা। আর ইচ্ছামতো ব্যাকআপ রাখুন।

#২ ওয়্যার লেস মেথড-
→ প্রথমে আপনার পিসি এবং ডিভাইসটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের সাথে কানেক্ট করুন।

→ এবার পিসিতে আইটিউন ওপেন করে সেখানে আপনার ডিভাইসটি কানেক্ট করুন।

→ ঠিক একই ভাবে ডিভাইস বাটনে ক্লিক করুন যদি কিনা সেটি একা একাই চালু না হয়।

→ এবার এই অপশনটি “Sync this iPhone over WiFi” চালু করে দিন যেটা অপশনে পাওয়া যাবে।

→ এবার সেটিং টি অ্যাপ্লাই করুন।

→ এখন ঠিক সেই আগের মতো সব গুলা ফোল্ডারে প্রবেশ করে সেটিং টি ঠিক করে নিন।

→ ব্যাস কাজ শেষ। এবার ইচ্ছা মতো ডাটা সিনক্রোনাইজ করে রাখুন।

9
হিউম্যান ব্রেন বা ‘মানব মগজ’। এই মানব মগজ হচ্ছে সবচেয়ে জটিল বিষয়গুলোর একটি।  মানুষের মগজের ওজন গড়ে ৩ পাউন্ড। শরীরের আকারের তুলনায় মানুষের ব্রেনই সবচেয়ে বড়।  মানুষের ব্রেনই সবচেয়ে বড় অংশ হল সেরিব্রাম। এই সেরিব্রামের ওজন পুরো মগজের ৮৫ শতাংশ। মগজের হোয়াইট মেটার বা শ্বেতাংশ ৬০ শতাংশ আর গ্রে মেটার বা ধূসরাংশ ৪০ শতাংশ। আর এই হোয়াইট মেটার বা শ্বেতাংশ এবং  গ্রে মেটার বা ধূসরাংশের ৭৫ শতাংশই পানি। মানুষের ব্রেনের ৬০ শতাংশই চর্বি। গর্ভে আসার পর থেকে মগজে প্রতি মিনিটে ২৫০,০০০ নিউরন তৈরি হয়। এই মগজ মানুষের শরীরের ২৫ শতাংশ অক্সিজেন খরচ করে। মগজে তথ্য প্রক্রিয়াজাত হয় সেকেন্ডে ১/২ মিটার থেকে ১২০ মিটার গতিবেগে।

মানব মস্তিষ্কের প্রায় ৫০ বিলিয়ন থেকে ২০০ বিলিয়ন নিউরোন রয়েছে। প্রতিটি নিউরনে রয়েছে ১ হাজার থেকে ১০ হাজার ট্রিলিয়ন সিন্যাপস। প্রতিটি সিন্যাপস বার বার সক্রিয় করা হয় ভেরিয়েবল থ্রেশহোল্ড (অগ্নিসংযোগ/স্পার্ক) এর মাধ্যমে। যদি আমরা ধরেনি প্রতিটি সিন্যাপসে ২৫৬ টি আলাদা থ্রেশহোল্ড হয় এবং প্রতিটি  নিউরন ১০ হাজার সিন্যাপস শেয়ার করে তাহলে সব গুলো সিন্যাপসের তথ্য ধারন ক্ষমতা প্রায় ৫০০ থেকে ১,০০০ টেরাবাইট। অর্থাৎ মানুষের মগজের তথ্য ধারন ক্ষমতা প্রায় ৫০০ থেকে ১,০০০ টেরাবাইট ( যদিও এই সংখ্যায় মতভেদ আছে, কারো কারো মতে এই সংখ্যা আরও বেশি)। এত্ত মেমরি থাকা সত্তেও মানুষ তার মস্তিস্কের  মাত্র ১০% ব্যাবহার করতে পারে (আফসোস)।

এবার এক নজরে দেখেনি মানুষের ব্রেন সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ
# মানুষের মস্তিকের প্রতি সেকেন্ডে ১০১৫ টি হিসাব করার ক্ষমতা আছে। যা পৃথিবীর সবচে বড় সুপার কম্পিউটারেরও নেই…!!

# মানব মস্তিস্কের প্রায় ৭৫ ভাগই পানি!!!

# বাচ্চা অবস্থায় একটি মানুষের মস্তিস্কের ওজন থাকে ৩৫০-৪০০ গ্রাম। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যা বেড়ে হয় ১৩০০-১৪০০ গ্রাম !

# একজন মানুষের ব্রেইন,অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীর চেয়ে প্রায় ৩ গুন বড়।

# ব্রেইন মানুষের দেহের মোট আয়তনের মাত্র ২% হলেও দেহে উৎপন্য মোট শক্তির ২০ ভাগেরও বেশী খরচ করে সে একাই।

# জাগ্রত থাকা অবস্থায় মস্তিস্ক প্রায় ২৫ ওয়াট পাওয়ার সৃষ্টি করে,যা একটি লাইট বাল্ব জালানোর জন্য যথেষ্ট ।

# একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্ক অক্সিজেন ছাড়া মাত্র ৫ মিনিট টিকতে পারবে।

# মানুষের নিউরনে তথ্য চলাচলের সর্বনিম্ন গতিবেগ হলো প্রায় ২৫৮.৪৯০ মাইল/ঘণ্টা, আর বর্তমান বিশ্বে সবচে দ্রুততম গাড়ি “বুগাত্তি ভেরন ই.বি ১৬.৪” এর গতিবেগ ২৫৩ মাইল/ঘন্টা।

# একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৭০০০০ বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে সক্ষম।

# ৩০ বছর বয়সের পর থেকে মানুষের ব্রেনের ভর প্রতি বছর .২৫% করে বাড়তে থাকে।

# সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনিস্টাইনের মস্তিস্কের ভর ছিলো ১২৭৫ গ্রাম,যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম ।

10
IT Forum / ফিরে আসবে নোকিয়া?
« on: November 18, 2014, 10:43:28 AM »
মাইক্রোসফট কর্তৃক নোকিয়া অধিগ্রহণের পর থেকে গৃহীত নানা সিদ্ধান্তের ফলে একরকম হারিয়ে যেতেই বসেছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে এবার জানা গেল, নতুন করে বাজারে আসার পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে এই পরিকল্পনার পেছনে আছে নোকিয়ার অবিক্রীত অংশ যা অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ার আওতাভুক্ত ছিল না।

ফিনল্যান্ডের এই প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী রাজিব সুরি ১৪ নভেম্বর তাঁর এক বিবৃতিতে আশা প্রকাশ করে বলেন, ক্রেতাদের মাঝে আবার ফিরে আসতে পারে নোকিয়া। প্রতিষ্ঠানটির বিনিয়োগকারীদের এক সম্মেলনে তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি এখন ব্র্যান্ড লাইসেন্স বিক্রির দিকে মনোযোগ দিতে চাইছে। এর আওতায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নোকিয়া ব্র্যান্ড নাম ব্যবহার করে পণ্য তৈরি করবে এবং এর বিনিময়ে নোকিয়াকে একটি নির্দিষ্ট লাইসেন্স ফি পরিশোধ করবে।

গত বছরের সেপ্টেম্বরে মাইক্রোসফট কর্তৃক নোকিয়া অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয় যা সম্পন্ন হয় এ বছরের প্রথমদিকে। আর এরপর থেকে নোকিয়া নিয়ে নানা পরিকল্পনা করে সামনে এগোতে থাকে মাইক্রোসফট। সম্প্রতি নোকিয়া লুমিয়া স্মার্টফোন সিরিজ থেকে 'নোকিয়া' নামটি বাদ দিয়ে মাইক্রোসফট লুমিয়া নামেই বাজারে স্মার্টফোন আনার সিদ্ধান্ত নেয় প্রতিষ্ঠানটি। একইসাথে মাইক্রোসফট লুমিয়া ৫৩৫ বাজারে আনার কথাও জানায় মাইক্রোসফট যা এ মাসেই বাজারে আসার কথা রয়েছে।


11
কম্পিউটারে কাজ করার সময় মাঝে মাঝে চোখের পলক ফেলা ভালো উপায়। এতে করে চোখে আদ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে এবং শুষ্কতা সৃষ্টি হয় না। অথচ কম্পিউটার স্ক্রিনের কারণে আমরা চোখের পলক কম ফেলি, এমনটি চোখের জন্য ক্ষতিকর।
যথাযথ আলোর পরিবেশে কম্পিউটারে কাজ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। দিনেরবেলায় কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনিটরের উল্টোদিকে মনিটরে আলো প্রতিফলিত হয় এমন দরজা জানালা বা লাইট বন্ধ রাখুন। কম্পিউটারটি এমন স্থানে ব্যবহার করুন যেখান থেকে মনিটরে আলোর প্রতিফলন না ঘটে। আবার পুরোপুরি অন্ধকার ঘরেও কম্পিউটার চালাবেন না।

কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সব সময় পর্দার সঙ্গে আই-লেভেল উচ্চতার সামঞ্জস্যতা রাখতে হবে। বিষয়টি চোখের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

কম্পিউটারের উজ্জ্বলতা সহনীয় মাত্রায় রেখে কাজ করা উচিত। উজ্জ্বলতা বেশি হলে চোখের ওপর বেশি চাপ পড়ে এবং অস্বস্তিকর অনুভূত হয়।

চোখে শিথিল এবং আরামদায়ক অনুভূতির ক্ষেত্রে সেরা রং বিবেচনা করা হয় সবুজ রংকে। কাজের ফাঁকে জানালা দিয়ে বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশের দিকে তাকাতে পারেন।

কম্পিউটার স্ক্রিনে পড়া বা লেখার জন্য ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। চোখের জন্য আরামদায়ক ফন্ট নির্বাচন করুন। কারণ ছোট ছোট লেখা চোখের ওপর বেশি চাপ সৃষ্টি করে।

দুই হাতের তালু একটি অপরটির সঙ্গে ঘর্ষণ করে গরম করে তুলুন। তারপর আপনার হাতের তালু চোখের ওপর রাখুন কমপক্ষে ১ মিনিট। এটি ক্লান্ত চোখে আরামের আবেশ আনতে সহায়তা করবে।

কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ ধরে কাজ করার সময় চোখ সুরক্ষার খুব উপযোগী একটি উপায় হচ্ছে, ২০-২০-২০। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোনো বস্তুর ওপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য। চোখের বিশ্রামের জন্য ২০-২০-২০ নিয়মটি মেনে চললে চোখে যথেষ্ট আদ্রতা থাকে এবং চোখের ওপর চাপ কমে।

মনিটর নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। মনিটরে জমা ধুলাবালি দৃষ্টিশক্তিকে ব্যাহত করে। ফলে মনিটরের অক্ষরগুলো পড়তে সমস্যা হয় এবং চোখের ওপর চাপ পড়ে। তাই কম্পিউটারে ধুলা-ময়লা কিংবা আঙ্গুলের ছাপ পড়তে দেবেন না।

12
IT Forum / One click to turn off screen "ANDROID"
« on: October 21, 2014, 03:45:17 PM »
"Screen Off and Lock"

One click to turn off screen and lock device without touching power button

Download From HERE

http://www.appsapk.com/screen-off-and-lock/

enjoy .. :) :) :)

13
IT Forum / Satellite কিভাবে কাজ করে ?
« on: October 16, 2014, 01:59:21 PM »
কৃত্রিম উপগ্রহ এমনভাবে পৃথিবীর চতুর্দিকে ঘূর্ণায়মান হয়, যাতে এর গতির সেন্ট্রিফিউগাল বা বহির্মুখীন শক্তি ওকে বাইরের দিকে গতি প্রদান করে কিন্তু পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি একে পৃথিবীর আওতার বাইরে যেতে দেয় না। উভয় শক্তি কৃত্রিম উপগ্রহকে ভারসাম্য প্রদান করে এবং কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীর চতুর্দিকে প্রদক্ষিণ করে। যেহেতু মহাকাশে বায়ুর অস্তিত্ব নেই তাই বাধাহীনভাবে পরিক্রমণ করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না তা পৃথিবীর নিকটতম স্থানে প্রবেশ করে এবং উচ্চস্তরীয় বায়ুমণ্ডল কৃত্রিম উপগ্রহকে টেনে আনবে এবং তার গতি মন্থর করে দেবে। কৃত্রিম উপগ্রহগুলো বৃত্তাকারে পরিক্রমণ করে না, তার গতি ডিম্বাকৃতির।

টিভি ও বেতারসংকেত প্রেরণ এবংআবহাওয়া পর্যবেক্ষণকারী কৃত্রিম উপগ্রহগুলো সাধারণত পৃথিবীথেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থান করে।

14
বর্তমানে চ্যাট করতে পছন্দ করে না এমন কাউকেই খুজেঁ পাওয়া মুশকিল। চ্যাটিং দিনে দিনে একটি গুরুত্বপূর্ন মাধ্যমে পরিনতে হচ্ছে। কারণ, চ্যাটিংয়ের জন্য অতিরিক্ত খরচ করতে হয় না, এর কোন সীমানা নির্ধারন করা নেই, ইত্যাদি। কিন্তু, চ্যাট করতে হলে অবশ্যই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকতে হয়। ইন্টারনেট ছাড়াও চ্যাট করা  যাবে এখন। এজন্য Fire chat নামক একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের প্রয়োজন। অ্যাপটির বৈশিষ্ট্য নিম্বরুপ:

১. আশেপাশে থাকা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীর সাথে সহজেই সংযুক্ত হওয়া যাবে,
২. কোন মোবাইল কোম্পানী এমনকি ইন্টারনেটেরও প্রয়োজন নেই,
৩. এটি কাজ করবে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারীদের ২০০ ফুট দুরত্বের মধ্যে,
৪. এটি তেমন ব্যাটারি চার্জও খরচ করে না,
এছাড়াও রয়েছে আরও কিছু ফিচার।

ক্লিক করুন।..
(( http://www.mediafire.com/download/593ekmaptwofk07/FireChat%28www.pchelp786.blogspot.com%29.apk ))

15
কজের ধাপ গুলু :

step 1:  open CMD as Administrator (cmd ওপেন করন  Administrator হিসাবে)

step2: এবার নিচের মত করে লিখুন

netsh wlan show driver  (লিখে enter দিন )

অনেক গুলু লিখা আসবে  এর মধ্যে Hosted net  YES  এই লিখা টা খুজে বের করুন । এই লিখাটা আসার পরে

netsh wlan set hostednetwork  mode=allow  ssid=(যেকোনো নাম  যেমন = RED) key=(wifi  password আপনার ইচ্চামত ) লিখে  enter

পরে wifi id  create হয়ে যাবে । এর পরে স্টার্ট করুন

netsh wlan start hostednetwork

সবিধার জন্য cmd  লিখা গুলু একসঙ্গে  দিতেছি ।

netsh wlan show driver

netsh wlan set hostednetwork  mode=allow  ssid=red key=password

netsh wlan start hostednetwork।

এবার আপনার network and shearing center  এ জান

local are network a click  করুন

এর পরে broadband /wireless  (আপনি যে ধরনের net user করেন)   এ  জান  গিয়ে   properties এ ক্লিক করুন

পরের window  তে shearing  এ ক্লিক করুন

এখানে  allow other network user to connect through this computers internet connection .  টিক দিন

Home network connection এ

গিয়ে  local area connection *10 (number change হতে পার) ক্লিক করে  ওকে করে বেরিয়ে আসুন ।

এবার আপনার  wifi device (android phone or - - - - ) wifi scan করে দেখুন আপনি যে নামে ওয়াইফাই জোন create করেছেন সেটা চলে এসেছে ।

Pages: [1] 2 3