Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - ayasha.hamid12

Pages: 1 [2] 3 4 ... 24
16
Faculty Sections / Re: 9 REASONS YOU SHOULD BE ADVERTISING ONLINE
« on: March 14, 2017, 04:39:02 PM »
At present as most people don't have much time to sit in front of TV so in most cases they get info about any products from Online sources. To me it's high time for Bangladeshi consumers to be familiarized with online advertisements. 

17
 :) Thanks for the post.

18
Nice write up.  :)

19
Teaching & Research Forum / Re: Impotance of Cash Flow Statement
« on: March 14, 2017, 04:27:20 PM »
Thanks for letting us know. 

20
Great to know it.  :D

21
Nice post.

27
Departments / Re: Learning from nature
« on: November 23, 2015, 03:23:09 PM »
Indeed Interesting  :)

28
Departments / Re: Trying to understand the teenage mind
« on: November 23, 2015, 03:21:33 PM »
Thanks for the post  :)

29
‘স্ট্রেস’ একটি ছোট শব্দ। কিন্তু এই স্ট্রেস বা মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যায়নি এমন মানুষ একটাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। মানসিক চাপ কার নেই বলুন? কিন্তু সবাই এই স্ট্রেস বা মানসিক চাপ মোকাবিলা করতে পারেন না। আর এর প্রভাবে শরীরে দেখা যায় নানা রোগ। পরিবার, কর্মক্ষেত্র, সম্পর্ক নানা কারণে মানুষ মানসিক চাপে থাকে। সঠিক সময়ে এই মানসিক চাপ কমাতে না পারলে ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা। মেডিটেশন, ইয়োগা আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দিলেও অনেক সময় তা করা হয়ে উঠে না।

১। সুগন্ধি মোমবাতি জ্বালানো: কর্মব্যস্ত দিনের পর বাসায় যখন ফিরবেন সুবাসিত মোমের গন্ধ আপনার মনকে উজ্জবিত করে দিবে। ঘরে কোনে সুগন্ধি মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখুন। আপনি চাইলে আপনার পছন্দের কোন ফুলের এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করতে পারেন। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে অ্যারোমাথেরাপি অনেক বেশ কার্যকর।

২। সবুজ চা পান করুন: সবুজ চায়ের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান হরমোনের স্ট্রেস লেভেল কমিয়ে থাকে। যে গ্লুকোজের সাহায্য ক্লান্তি, দুশ্চিন্তা শরীরে পরিবহন করছে সবুজ চা তা কমিয়ে স্ট্রেস হ্রাস করে থাকে। সারাদিনের ব্যস্ততার পর এক কাপ সবুজ চা পান করুন। এটি আপনার স্ট্রেস সেকেন্ডে দূর করে দিবে।

৩। ছোট একটি কৌশল অবলম্বন করুন: কোন মিটিং বা প্রেজেন্টেশনের আগে নার্ভাস মনে হলে কাঁধ দ্রুত ম্যাসাজ করে নিন। এটি আপনাকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিবে। সোজা দাঁড়ান হাত দুটো কানের কাছে নিয়ে যান তার সাথে নাক দিয়ে জোরে জোরে শ্বাস নিন। মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস ছেড়ে দিন। এবার হাত দুটি দিয়ে কানের কাছ থেকে ঝাড়া দিয়ে নামিয়ে রাখুন। এভাবে ৫ বার করুন। দেখবেন সেকেন্ডের মধ্যে আপনার স্ট্রেস অনেক কমে গেছে।

৪। কুসুম গরম পানি পান করুন: কসুম গরম পানি আপনার নার্ভকে শান্ত করতে সাহায্য করে থাকে। এটি আপনার হার্ট বিটকে কমিয়ে থাকে। যা স্ট্রেসে কারণে হার্ট অ্যাটাক রোধ করে থাকে।

৫। সিলিং এর দিকে তাকান: সিলিং এর দিকে তাকিয়ে থাকুন এবং সংখ্যা গণনা করুন। এটি আপনার  প্যারাসিমপ্যাথিক নার্ভকে উজ্জবিত করে থাকে, যা রক্ত চাপ কমিয়ে থাকে। ইচ্ছাকৃত সংখ্যা গণনা আপনার মনকে শান্ত করতে সাহায্য করে থাকে।
অতিরিক্ত স্ট্রেস বা মানসিক চাপের কারণে হার্ট অ্যাটাক, স্টোকও হতে পারে। মানসিক চাপ বা স্ট্রেসের কারণে আমাদের দেহের কিছু হরমোন যেমন কর্টিসোল ওঅ্যাড্রিনালিন প্রচুর পরিমাণে নিঃসৃত হয়। যার কারণে রক্তচাপ বেড়ে যায়, বেড়ে যায় নাড়ির গতি এমনকি শ্বাস প্রশ্বাসেরও গতি বেড়ে যায়। তাই মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। যদি এই সমস্যা প্রায় দেখা দেয় তবে অতিসত্বর মানসিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

(Source: priyo.com)

30
সাফল্যের কোন বাঁধাধরা নিয়ম নেই। প্রত্যেকটি সফল মানুষের গল্পই একটু হলেও আলাদা। কিন্তু এত ভিন্নতার পরেও প্রতিটি সফল মানুষের ভেতরে একটি মিল থেকেই যায়। আর সেটা হচ্ছে ঝুঁকি নেওয়া। বলা হয়, যত বড় ঝুঁকি, তত বড় লাভ। আর সেদিক দিয়ে দেখতে গেলে জীবনে প্রতিটি সফল মানুষই ঝুঁকি নিয়েছেন আর নির্দিষ্ট কিছু পথকে ধরে ঝুঁকিটা নিয়েছেন। ভাবছেন, ঝুঁকি নেওয়ারও কোন আলাদা নিয়ম আছে নাকি? সত্যি বলতে গেলে কিছুটা হলেও আছে! আর তাই আসুন জেনে নিই ঝুঁকি নেওয়ার সঠিক পন্থাটিকে।   

১. লক্ষ্যের দিকে মনযোগ সফলতা পেতে চাইলেই সেটা আসে না। আর তাই সফল হতে হবে এ চিন্তা ছেড়ে ঠিক কি করতে চান আপনি সেটার দিকে মনোনিবেশ করুন। নিজের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যান। একবার সেটা করে ফেলতে পারলে সফলতা আপনা-আপনিই চলে আসবে। এই যেমন স্টিভ জবসের কথাই ধরুন না! কোনরকম সফলতার ইচ্ছে ছিলনা তার। একমাত্র লক্ষ্য ছিল সবার হাতে প্রযুক্তিকে এনে দেওয়া। আর সেটা করে দেখিয়েছেনও তিনি। ফলে তাকে অনুসরন করে সফলতাও এসে দাড়িয়েছে খুব সহজেই। 

 ২. ধৈর্য্য রাখা ধৈর্য্য মানে এই নয় যে কিছু না করে সঠিক সময়ের জন্যে হাত পা গুটিয়ে বসে থাকা। কাজ তো করতেই হবে। তবে তার সাথে সাথে কেন আপনার কাজের তক্ষুণি কোন ভালো ফলাফল হচ্ছেনা সেটা নিয়ে মাথা ঘামালেও চলবেনা। সফলতা আসবে। তবে তার জন্যে আপনার অপেক্ষা করতে হবে। সেইসাথে কোনরকম বাজে পরিস্থিতির মুখোমুখি হলেও তক্ষুণি কোন সিদ্ধান্তে না আসবার মতন ধৈর্য্যও রাখতে হবে মনে।   

৩. বুদ্ধিমত্তায় বিশ্বাস রাখা প্রতিটি সফল মানুষই কিছু করার আগে এর ফলাফল কী হতে পারে সেটা ভেবে নেন। বিশ্বাস রাখেন নিজের ওপরে, নিজের বুদ্ধিমত্তার ওপরে। কারণ তারা জানেন, আর সবকিছু হাত থেকে চলে গেলেও নিজের মাথা নিজের কাছে থাকবে। আর সেইসাথে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতাও। আর তাই যেকোন কিছু করার আগে নিজের ওপর বিশ্বাস আর বুদ্ধিমত্তাকে জড়ো করার চেষ্টা করেন তারা।   

৪. ইতিবাচক ধারণা রাখা অনেকেই ঝুঁকি নেওয়ার সাথে নেতিবাচক একটা ধারণাকে জড়িয়ে ফেলেন। কিন্তু ঝুঁকি নিলে কি কেবল খারাপ কিছুই হতে পারে? হতে পারে অসম্ভব ভারো কোন ফলাফলও। আর তাই প্রস্তুত থাকুন ভালো কোন সম্ভাবনার জন্যেও। কে জানে, প্রস্তুতির অভাবেই হয়তো ভারোকিছুকে সময়মতন কাজে লাগাতে পারলেন না আপনি আর ঝুঁকিটাকে ব্যর্থ করে দিলেন। তাই প্রস্তুত থাকুন আগেভাগেই।   

৫. ঝুঁকিকে চিহ্নিত করা সফলেরা ঝুঁকি নেওয়ার আগে কয়েকটা ব্যাপার জেনে নেন। আর সেগুলো হচ্ছে, ঝুঁকিটা কাদের হাতে আর কারা সেটাকে নির্ধারণ করবে। ঝুঁকি যাদের হাতে, অর্থাত্, কর্মচারীদেরকে সঠিকভাবে চালানোর চেষ্টা করেন তিনি। সেই সাথে ঝুঁকির নির্ধারনকারী ক্রেতাদের মনকেও বোঝার চেষ্টা করেন। আর খুব বেশি জটিল না করে পুরো ব্যাপারটাকে অনেক বেশি সোজাসাপ্টা বুঝতে চান তারা। ফলে সরলভাবেই ঝুঁকি নিয়েও সেটাকে কমাতে পারেন তারা।   

তথ্যসূত্র- 5 risks highly successful people take ( business insider ) Successful People Take Risks (rhapsody strategies) - See more at: http://www.priyo.com/2015/Oct/14/174049-.html#sthash.mfDL4RYM.dpuf

Pages: 1 [2] 3 4 ... 24