Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Md.Shahjalal Talukder

Pages: [1]
1
ইদানীং ক্লান্তি লাগে। স্ট্যামিনা যেন কমে যাচ্ছে। এনার্জি লেভেল লো। আগে অনেক পরিশ্রম করেও হাঁপিয়ে উঠতেন না। এখন অফিস থেকে ফিরে এত ক্লান্তি লাগে যে বাচ্চাদের নিয়ে কোথাও আর বেরোতে ইচ্ছা হয় না। একি বয়স বাড়ার ফল? বুড়িয়ে যাওয়ার উপসর্গ? অনেকে তো অনেক বেশি বয়সেও এত উদ্দীপ্ত থাকেন, যেন চিরতরুণ। তবে আপনার এমন লাগবে কেন?

এক. অনেক সময় কিছু সাধারণ রোগের জন্য শক্তি কমে যেতে থাকে। ক্লান্তি ও অবসাদ লাগে। এর অন্যতম হলো ডায়াবেটিস। এ ছাড়া থাইরয়েডের সমস্যা, রক্তশূন্যতা বা হৃদ্রোগ আপনার শক্তি ও উদ্দীপনা কমিয়ে দিতে পারে। এমনকি নির্ঘুমতা, স্লিপ এপনিয়া বা বিষণ্নতায় ভুগলে সারা দিন অবসাদগ্রস্ত লাগে। কিছু করতে ইচ্ছা হয় না। জেনে নিন, আপনার এ ধরনের কোনো সমস্যা আছে কি না।
দুই. অনেক ওষুধ আছে যেগুলো সেবন করলে সাময়িকভাবে ক্লান্তি ও অবসাদগ্রস্ত লাগে। যেমন স্নায়ুরোগে ব্যবহৃত কিছু ওষুধ, ডাইউরেটিক, অ্যান্টি-হিস্টামিন জাতীয় ওষুধ। কোনো ওষুধ শুরু করার পর আপনার খারাপ লাগলে চিকিৎসককে অবহিত করুন।
তিন. খাদ্যাভ্যাসে কোনো সমস্যা আছে কি না, খেয়াল করুন। অনেকেই কিছু না বুঝে উল্টাপাল্টা ডায়েট শুরু করে দিয়ে এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন। ডায়েট করার সময় ক্যালরি মেপে চার্ট করে নিতে হবে যেন ক্যালরি প্রয়োজনের তুলনায় কম না হয়ে যায়। তাহলে আপনার অবসাদ লাগবে। ডায়েট করার অর্থ না খেয়ে থাকা নয়। কোনো খাবার, বিশেষ করে সকালের নাশতা বাদ দেওয়া যাবে না। বিপাক ক্রিয়া বা মেটাবলিজম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এতে। নিয়মিত বিরতিতে খেতে হবে।
চার. এমন হতে পারে যে আসলে আপনার ফিটনেস কমে যাচ্ছে। ফিটনেস বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো কৌশল হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা বা হাঁটা। ব্যায়াম আপনার ফুসফুস, হৃদ্যন্ত্র ও পেশির কর্মক্ষমতা বাড়ায়, জ্বালানি জোগায়। গবেষণায় প্রমাণিত যে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
পাঁচ. কর্মদক্ষতা ও উদ্দীপনা ঠিক রাখার জন্য নিয়মিত ভালো ঘুম চাই। রাত জেগে কাজ করবেন না। সময়মতো ঘুমাতে যান এবং সময়মতো ঘুম থেকে উঠুন। যাঁরা কাজের জন্য রাতে যথেষ্ট ঘুমাতে পারেন না বা খুব ভোরে ওঠেন, তাঁরা দুপুরে সময় পেলে আধা ঘণ্টা বিশ্রাম নিতে পারেন। এতে ক্লান্তি দূর হয়।
ছয়. যথেষ্ট পানি পান করুন। গরমে পানিশূন্যতা ও লবণশূন্যতা ক্লান্তি আনে। গরমের দিনে পানির সঙ্গে ফলের রস, ডাবের পানি, লেবু পানি, টক দই ইত্যাদি খেতে পারেন। এতে স্ট্যামিনা ফিরে পাবেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন একমুঠো বাদামে ম্যাগনেসিয়াম পাবেন, যা উদ্দীপনা বাড়ায়। আমিষ খাবেন যথেষ্ট। বিশেষ করে মাছ। এ ছাড়া খাবেন দুধ। ভিটামিন ডি আছে সূর্যালোকে, তাই বাইরে গিয়ে হাঁটুন। ভিটামিন ডি-এর অভাব কিন্তু অবসাদ বাড়াতে পারে।
সাত. একঘেয়ে জীবনযাপন অনেক সময় শরীর-মনে ক্লান্তি আনে। তাই মাঝে মাঝে রুটিন বদলানো ভালো। দু-এক দিনের সুযোগ পেলে সপরিবার বা সবান্ধব ঘুরতে চলে যান।

মেডিসিন বিভাগ, ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল, মিরপুর, ঢাকা

2
গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে চারদিকে ডায়রিয়া হচ্ছে। ডায়রিয়াজনিত পানিশূন্যতায় খাবার স্যালাইন বা ওআরএস শিশুর জীবন বাঁচায়। কিন্তু এই খাবার স্যালাইন নিয়ে কিছু বিভ্রান্তির কারণে অনেক সময় শিশুর ক্ষতিও হতে পারে। আসুন জেনে নিই এসব ভ্রান্তি সম্পর্কে।
মা খেলেই হবে?
ছোট শিশুর ডায়রিয়া হলে স্তন্যদানকারিণী মা নিজেই স্যালাইন খান, ভাবেন এতেই হবে। শিশুকে আলাদা করে খাওয়ানোর দরকার নেই। এতে আসলে কোনোই লাভ হয় না। বাচ্চার ডায়রিয়া হলে তাকেই স্যালাইন দিতে হবে। শিশুর বয়স ৬ মাসের কম হলেও স্যালাইন খাওয়াতে বাধা নেই।
স্যালাইন কম মেশাতে হবে?
অনেকেরই বিশ্বাস, বাচ্চা ছোট বলে অল্প অল্প করে স্যালাইন বানাতে হবে অর্থাৎ স্যালাইনের প্যাকেট পুরোটা না মিশিয়ে সামান্য পাউডার নিয়ে অল্প পানি দিয়ে বানানো যাবে। আাসলে স্যালাইনের প্যাকেটে যে উপাদান আছে, তা কাজ করতে হলে পুরো আধা লিটার পানি দিয়েই দ্রবণ তৈরি করতে হবে। পানি কিংবা স্যালাইন কোনোটাই কম-বেশি করে মেশানো যাবে না। বরং অল্প পানিতে বেশি স্যালাইনের গুঁড়া দিলে কাজ তো হবেই না, বরং কিডনির সমস্যা হতে পারে।
ফিডারে ঢেলে খাওয়াবেন?
স্যালাইন তৈরি করে ফিডারে ঢেলে খাওয়ানো যাবে না। যত ছোট শিশুই হোক, বারবার পরিষ্কার চামচ দিয়ে খাওয়াতে হবে।
ঠান্ডা লাগলে স্যালাইন নিষেধ?
অনেকের ধারণা, ঠান্ডা লাগলে বাচ্চাকে স্যালাইন খাওয়ানো যাবে না কিংবা স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চার কাশি হবে। এটাও সত্য নয়। স্যালাইন খাওয়ালে বাচ্চার ঠান্ডা লাগার কোনো সম্ভাবনা নেই। কেউ কেউ ঠান্ডা লাগার ভয়ে গরম পানিতে স্যালাইন বানান। গরম পানিতে স্যালাইনের উপাদানগুলোর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
কী করবেন?
স্যালাইন বানানোর আগে সাবান দিয়ে হাত ধুতে ভুলবেন না। না খাওয়ানো স্যালাইন পরিষ্কার পাত্রে ঢেকে রাখবেন ও ১২ ঘণ্টা পর ফেলে দেবেন।

ডা. আবু সাঈদ
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

3
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হাওরে অসময়ে ফসলডুবির ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ ২০০৮ সালে অকালবন্যা হয়েছিল, তাতে পাকা ফসল তলিয়েছিল। সেটা হয়েছিল এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে। এটাই যে উদাহরণ, তা কিন্তু নয়। প্রথম কথা হচ্ছে, হাওরাঞ্চলে ৭০ দশকের আগে এ রকম ব্যাপকভাবে বোরো ধান চাষ করা হতো না। বোরো চাষ শুরু হয়েছে ৭০-এর দশকে। কারণ ডুবন্ত বাঁধ, সেটার কাজ ছিল মে মাস পর্যন্ত পানিটাকে ঠেকাবে। তাহলে মে মাসের মাঝামাঝিতে ধান তুলে নেওয়া যাবে। তখন আমরা লক্ষ করেছি, বন্যা আসত এপ্রিল মাসের ২৫ তারিখ থেকে মে মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে। এখন আমরা বলছি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এটা মার্চ মাসের মাঝামাঝিও শুরু হয়ে যেতে পারে। যেটা এ বছর হয়েছে।

ফসল রক্ষার জন্য হাওরে বাঁধ যেমন দরকার, তেমনি বাঁধ কেটে দিতেও হয়। ডুবন্ত বাঁধগুলো নভেম্বর মাসের মধ্যে কেটে দিতে হয়, কোন জায়গা কেটে দিতে হয়, গ্রামের লোক ও কৃষক জানেন। কাজেই গ্রামের লোককে একত্র করে উপকারভোগীকে দায়িত্ব দিতে হবে বাঁধ মেরামতের। যাঁর ঘর পুড়ছে, তিনিই তো সবচেয়ে বেশি বুঝছেন। তাই স্থানীয় জনসাধারণকে সঙ্গে নিয়ে কাজটি করতে হবে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজের সময় নিয়ে ভাবা উচিত এবং এ কাজে ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের একাত্ম করতে হবে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধের মেরামতকাজ অবশ্যই প্রতিবছর মার্চের ১৫ তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কৈফিয়ত হচ্ছে, আমরা সময়মতো টাকা বরাদ্দ পাই না। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। কেন তারা জুলাই-আগস্ট মাসে পরবর্তী বছরের কাজের পরিকল্পনা করে না। সবচেয়ে বড় কথা, ইউনিয়ন পরিষদকে সঙ্গে রাখে না। এদের দায়িত্ব দিতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধি হাওরের বাঁধ রক্ষায় ব্যর্থ হলে পরবর্তী নির্বাচনে তাঁরা জনগণের কাছে এর জবাবদিহি করবেন।

বলা হচ্ছে, ৩০ লাখ টন ধানের ক্ষতি হয়েছে। এই যে ক্ষতি হলো, এটা জাতীয় অর্থনীতির ওপর বিরাট বিরূপ প্রভাব ফেলবে। মূল কথা হচ্ছে, এ ঘটনা যে ঘটতে পারে, এটা আমাদের জানা আছে, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি। কিন্তু দায়িত্ব নিচ্ছিল না কেউ।

জলবায়ু পরিবর্তনে হাওরে ধান ফলানোর সময় নিয়েও ভাবতে হবে। হাওরের বাঁধ মেরামতের কাজটি আমরা আগে জানতাম মে মাসের মধ্যে করতে হবে। এখন আমরা বলছি মার্চ মাসে। হাওরে এখন শীতকালে কিছু কিছু জমিতে রবিশস্য হয়। রবির পর বোরো করলে বোরো পিছিয়ে যায়। হয় রবিশস্য বাদ দিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বোরো অথবা আগে রবিশস্য করে বোরো ধান ফলাতে হবে। আবার হাওরে সেই ধান লাগাতে হবে, যেগুলোর ফলনে সময় কম লাগে, সেই ধানের ব্যাপক প্রচলন করতে হবে।

আইনুন নিশাত: পানি ও নদী বিশেষজ্ঞ

4
সিলেট থেকে সুনামগঞ্জ। ৬৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কের দুই দিকে হাওর। চলতি পথে কাছ থেকে দেখার মধ্যে পড়ে যে হাওর, তার নাম ‘দেখার হাওর’। বৈশাখের এ সময় সড়কপথে যানবাহন চলত ধীরগতিতে। কারণ, সড়কলাগোয়া হাওর থেকে কাটা ধান মাড়াই, শুকানোর কাজ চলে সড়কে। পুরো বৈশাখ এ সড়ক দিয়ে পথ চলতে হতো পাকা ধানের গন্ধ মেখে। এবার ভরা বৈশাখে সড়কপথে নেই সেই দৃশ্য। পাকা ধানে বিস্তৃত থাকার কথা ছিল দেখার হাওর। এখন দেখার মধ্যে শুধু পানি আর পানি। যেন শান্ত এক সাগর।

গত ৩০ মার্চ থেকে অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে একের পর এক হাওরে পানি ঢুকে ফসল তলিয়ে যায়।
অতীতে চৈত্র মাসে এভাবে ফসলহানির ঘটনা ঘটেনি। আবহাওয়াবিদ ও পানিবিশেষজ্ঞরা এই আগাম ফসলহানির জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করছেন।

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার শ্যামরচর গ্রামের কৃষক অমর চাঁদ দাশ বললেন, ‘আমার বয়স ৭২। আমি তো দেখিইনি, আমার বাবার মুখেও এভাবে চৈত্র মাসে কাঁচা ধান হাওরের পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কথা কখনো শুনিনি। হাওর এলাকার মানুষ ফসল ঘরে তোলার আগে চৈতের নিদান (অভাব) মোকাবিলা করত। এখন বৈশাখ মাসে পড়েছি নিদানের মুখে।’ ফসলডুবির পরবর্তী অবস্থা নিয়েও নতুন করে উদ্বেগ তাঁর। জানালেন, তিন দিন ধরে হাওর-নদীর মাছ ভেসে উঠছে। কাঁচা ধান পানিতে তলিয়ে উৎকট গন্ধ ছড়াচ্ছে। মানুষ কী করে বাঁচবে!

শুধু কৃষক অমর চাঁদ দাশই নন, গত সোমবার সুনামগঞ্জের হাওর পরিদর্শন করে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদও বলেছেন, হাওর এলাকায় অতীতে অসময়ে এভাবে কখনো ফসলহানির ঘটনা ঘটেনি। এবার কৃষকদের সর্বনাশ হয়ে গেছে।

‘হাওরকন্যা’ হিসেবে পরিচিত সুনামগঞ্জকে বলা হয় বাংলাদেশের হাওরাঞ্চলের রাজধানী। হাওরের ওপর নির্ভরশীল জেলার মানুষ। শুষ্ক মৌসুমে মাছ আর বর্ষার আগের বৈশাখে ফলে একমাত্র বোরো ধান। এই জেলায় এ বছর ২ লাখ ২৩ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছিল। প্রশাসন বলছে, ৮২ শতাংশ ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে কৃষকেরা বলছেন ৯০ শতাংশ। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ জাহেদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, হাওরে এবার ফসলহানি না ঘটলে ধান থেকে ৮ লাখ ৮৪ হাজার মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হতো।

5
সবচেয়ে বড় সংখ্যাগুলো:

১ মিলিয়ন = ১০০০ হাজার = ১০০০০০০ = ১০^৬
১ বিলিয়ন = ১০০০ মিলিয়ন = ১০০০০০০০০০ = ১০^৯
১ ট্রিলিয়ন = ১০০০ বিলিয়ন = ১০০০০০০০০০০০০ = ১০^১২

কোয়াড্রিলিয়ন = ১০^১৫
কুইন্টিলিয়ন = ১০^১৮
সেক্সটিলিয়ন = ১০^২১
সেপটিলিয়ন = ১০^২৪
অক্টিলিয়ন = ১০^২৭
ননিলিয়ন = ১০^৩০
ডেসিলিয়ন = ১০^৩৩
আনডেনিলিয়ন = ১০^৩৬
ডুওডেসিলিয়ন = ১০^৩৯
ট্রেডেসিলিয়ন = ১০^৪২
কোয়াটোওরডেসিলিয়ন = ১০^৪৫
কুইনডেসিলিয়ন = ১০^৪৮
সেক্সডেসিলিয়ন = ১০^৫১
সেপ্টেনডেসিলিয়ন = ১০^৫৪
অক্টোডেসিলিয়ন = ১০^৫৭
নভেমডেসিলিয়ন = ১০^৬০
ভিজিন্টিলিয়ন = ১০^৬৩
গুগোল = ১০^১০০
সেন্টিলিয়ন = ১০^৩০৩
গুগোলপ্লেক্স =১০^গুগোল

6
Basic Maths / The angel number 421
« on: April 04, 2017, 12:19:10 PM »
The angel number 421:

Select any whole number. If it is an even number, divide by 2; if it is odd number multiply by 3 and add 1. Repeat the process until you get the loop value 4, 2, 1 in repetition. Example:

  Whole number is 15.

  15 is an odd no; so (15 × 3) + 1 = 46
  46 is an even no; so 46 / 2 = 23
  23 is an odd no; so (23 × 3) + 1 = 70
  70 is an even no; so 70 / 2 = 35
  35 is an odd no; so (35 × 3) + 1 = 106
  106 is an even no; so 106 / 2 = 53
  53 is an odd no; so (53 × 3) + 1 = 160
  160 is an even no; so 160 / 2 = 80
  80 is an even no; so 80 / 2 = 40
  40 is an even no; so 40 / 2 = 20
  20 is an even no; so 20 / 2 = 10
  10 is an even no; so 10 / 2 = 5
  5 is an odd no; so (5 × 3) + 1 = 16
  16 is an even no; so 16 / 2 = 8
  8 is an even no; so 8 / 2 = 4
  4 is an even no; so 4 / 2 = 2
  2 is an even no; so 2 / 2 = 1
  1 is an odd no; so (1 × 3) + 1 = 4
  4 is an even no; so 4 / 2 = 2
  2 is an even no; so 2 / 2 = 1

So the loop 4..2..1 goes on and on.

7
Basic Maths / why and how 0! =1
« on: March 30, 2017, 12:17:24 AM »
0! = 1 কেন, কিভাবে ?

যদি n একটি স্বাভাবিক সংখ্যা হয় তবে n এর factorial কে n! দ্বারা প্রকাশ করা হয় যেখানে,

n! = n x(n-1)x(n-2)x.... x3x2x1

যেমনঃ

3! = 3 x 2 x 1 = 6
4! = 4 x 3 x 2 x 1 =24
5! = 5 x 4 x 3 x 2 x 1 = 120
একই ভাবে, 1! = 1

কিন্তু 0 এর factorial কত??
উত্তরঃ 0! = 1

এই ব্যপারটি হজম করা বোধ হয় কিছুটা কষ্টকর।কেননা ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি
যে 1! = 1; এখন আবার বলছি, 0! = 1
অর্থাৎ,

0! = 1!

তাহলে উভয় পাশ হতে " ! " চিহ্ন কেটে দিয়ে পাই,
0 = 1 (গণিতপ্রেমিরা নিশ্চয় আমার কথা শোনে চটে যাবেন।)

আসলে " ! " চিহ্নটি " + " কিংবা " x " অপারেটরের মতো নয়। গণিতে এটি আসলে একটি লজিক কে নির্দেশ করে। আসছি সেসবে তার আগে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে
0! = 1 হয়।

factorial এর সংজ্ঞানুযায়ী আমরা লিখতে পারি,

n! = n x (n-1) x.....x 3 x 2 x 1
বা, n! = n x (n-1)!
.'. (n-1)! = n!/n.........(১)

(১) এ n=1 বসিয়ে পাই,
(1-1)! = 1!/1
বা, 0! = 1/1
সুতরাং, 0! = 1

আসলে এটি অনেক ভাবে দেখানো যায়।যেমনঃ

গামা ফাংশনের সংজ্ঞা থেকে জানি,

Gama(s) = (s-1)!
s=1 বসিয়ে পাই,
Gama(1) = (1-1)!
বা, 0! = Gama(1)
কিন্তু Gama(1) = 1
সুতরাং, 0! = 1

উপরের প্রমাণ দুটি দেখে অনেকে এই বলে অভিযোগ করতে পারে যে এটি আসলে চাপিয়ে দেয়া এক নিয়ম যেখানে কোন লজিক নেই বরং গণিতের বিশেষ কিছু ফর্মুলা কে টিকিয়ে রাখতে 0! = 1 লিখা হয়।

অভিযোগটি যে মুটেও সত্যি না পারমুটেশনের ধারণা থেকে সেটি ব্যাখ্যা করা যায়।

আমরা জানি একটি সেটের প্রতিটি উপাদান অনন্য।সেটের এই উপাদানগুলো কে যদি ভিন্ন ভিন্ন বিন্যাসে সজ্জিত করি তাহলে ঠিক কত উপায়ে সেটি করা যাবে?? আসলে এর উত্তরটি নির্ভর করবে সেটের উপাদান সংখ্যার উপর।মনে করি একটি সেটের উপাদান গুলো হল a, b, c। উপাদানগুলোকে বিভিন্ন বিন্যাসে সাজালে পাওয়া যায়,
(a,b,c),(a,c,b),(b,a,c),(b,c,a),(c,a,b),(c,b,a) ইত্যাদি। এছাড়া আর কোন বিন্যাস সম্ভব নয়।এখানে দেখা যায় একটি সেটের তিনটি উপাদানের জন্য ছয়টি বিন্যাস পাওয়া যায়। একই ভাবে,
চারটি উপাদানের জন্য ২৪টি
পাঁচটি উপাদানের জন্য ১২০টি
ছয়টি উপাদানের জন্য ৭২০টি
ইত্যাদি।

অর্থাৎ একটি সেটের উপাদান n টি হলে এর উপাদানগুলোর বিন্যাস সংখ্যা হবে n।(মূলত বিন্যাসের এই ধারণা থেকেই factorial এর প্রচলন।)

আমরা জানি কোন সেটের উপাদান সংখ্যা ভগ্নাংশ কিংবা ঋনাত্মক হতে পারে না। কিন্তু শূন্য হতে পারে। আর তাই n কেবল natural number এর জন্য সংজ্ঞায়িত নয় বরং 0 এর জন্যও সংজ্ঞায়িত।

এবার দেখা যাক কেন 0! = 1

ইতোপূর্বে দেখানো হয়েছে যে কোন সেটের উপাদান সংখ্যা n হলে এর বিন্যাস সংখ্যা হবে n! যদি একটি সেটের উপাদান 10 হয় তবে এর উপাদানগুলো কে 10! ভাবে সাজানো যাবে।যদি কোন সেটে একটি মাত্র উপাদান থাকে তবে এটির কেবল একটি বিন্যাস পাওয়া যাবে। কথা হল যদি কোন উপাদান না থাকে তবে এর বিন্যাস সংখ্যা কত?? লাখ টাকার প্রশ্ন!

যদি কোন সেটের উপাদান না থাকে সেটিকে আমরা ফাঁকা সেট বলি।লক্ষ করুন এটি অবশ্যই একটি সেট।উপাদান না থাকলেও এর অস্থিত্ব আছে। আর তাই এরও বিন্যাস থাকতে হবে।অর্থাৎ এর বিন্যাস সংখ্যা শূন্য নয়।তাহলে সেটি কত?? বলার অপেক্ষা রাখেনা যে সেটি অনন্য।
আর তাই 0! = 1. (Collected from : গণিত এবং আরো গণিত)

8
Basic Maths / Mathematical equation for happiness
« on: March 26, 2017, 11:18:26 PM »
সুখের খোঁজে সমীকরণ:  আব্দুল্লাহ জায়েদ

সম্প্রতি পিএনএএস জার্নালে নিজেদের গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন এই ‘সুখ সমীকরণের’ বিজ্ঞানীরা। কেউ নিজের মেজাজ সামলাতে পারেন না, আবার কেউ অল্পতেই সুখী হন। একজন মানুষের চিন্তাধারায় যে বিষয়গুলো প্রভাব ফেলে, সেগুলো সমীকরণের অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।কে কখন রেগে যাবেন, আর কে কখন খুশি হবেন এই বিষয়গুলো নাকি আগে থেকেই বলে দিতে পারবে সমীকরণটি। এ বিষয়ে গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান গবেষক ড. রব রাটলেজ বলেন, “অতীতের সিদ্ধান্তগুলো সমীকরণের অন্তর্ভূক্ত করে কে কখন খুশি হবেন সে ব্যাপারে আমরা ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারছি একদম সঠিকভাবে।” সমীকরণটি তৈরিতে ২৬ ব্যক্তির উপর গবেষণা চালিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণার জন্য পুরস্কারের আশায় আংশিক হলেও বিপজ্জনক কাজে অংশ নিয়েছে ওই ২৬ ব্যক্তি। আর প্রতিবার কাজের শেষে তারা কতটা খুশি সে ব্যাপারেও ডেটা সংগ্রহ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এরপর ওই সমীকরণটি ১৮০ ব্যক্তির উপর প্রয়োগ করে এর কার্যক্ষমতা সম্পর্কে নিশ্চিত হন বিজ্ঞানীরা।

9
Basic Maths / connection between money and happiness
« on: March 26, 2017, 11:16:23 PM »
Connection Between Money and Happiness
.................................................................................
In a new study, mathematical economist Prof. Dr. Christian Bayer, from the Hausdorff Center for Mathematics at the University of Bonn, has demonstrated a connection between long-term income increases and personal satisfaction. Overtime also affects personal levels of happiness -- but in a negative way. His findings will be presented in the latest issue of the American Economic Journal.

Does money bring happiness?
A study by Professor Christian Bayer from the University of Bonn provides new answers to this often-discussed question. In the project, Prof. Bayer worked with his colleague Prof. Falko Jüssen from Bergische Universitaet Wuppertal to research how increased income and workload influenced overall life satisfaction. Their findings were clear: more money does make people happier -- but only if there is a long-term increase in income. A temporary increase does not have any noticeable effect on an employee's level of happiness, even if it is a large increase. By contrast, a permanent increase in income results in a significant rise in well-being, even if the raise is small.

Those who consistently have more work are less happy

The researchers identified a second important way in which professional life influences personal happiness: the number of hours that employees work. "Those who consistently have to work more become less happy," says Prof. Bayer, an instructor and researcher at the Institute for Macroeconomics and Econometrics at the University of Bonn. "This finding contradicts many other studies that conclude people are more satisfied when they have any job than none at all." The new study suggests that the unemployed suffer from the lack of income not the lack of employment per se.

For their studies, the mathematical economists developed a new approach to analyze the link of income to personal levels of happiness. While earlier studies on this topic were based purely on static models, Prof. Bayer and Prof. Jüssen also included the dynamics of changing income levels. As it turned out, that was a key step toward a better understanding of how income level and working hours affect well-being. Long-term income increases have a completely different effect on an employee's satisfaction than temporary raise does. Previous studies had not taken this distinction into account, and treated all changes in income equally.

The formula of happiness

The study also proves that a functioning financial market is important for balancing out the effects of income fluctuations and extra work on a person's well-being. "Our findings show that wages and working hours have more to do with a worker's happiness and/or unhappiness than was previously assumed," says Prof. Bayer. "So the formula for greater satisfaction in life seems to be: persistently more money while working the same number of hours."

Journal Reference:
Christian Bayer, Falko Juessen. Happiness and the Persistence of Income Shocks†. American Economic Journal: Macroeconomics, 2015; 7 (4): 160 DOI: 10.1257/mac.20120163

10
Problems and Solutions / Solution of an unsolved problems.
« on: March 26, 2017, 11:12:34 PM »
অমিমাংসিত গণিতের গল্প
লেখকঃ তাহমিদ শাহ্‌রিয়ার প্রান্তর

ভাবছেন গণিত আবার অমিমাংসিত হয় কিভাবে? আজ হোক বা কাল হোক, যেকোনো গাণিতিক সমস্যার কোনো না কোনো একটা সমাধান তো এসেই যায়। কিন্তু আপনাকে একটা গল্প শোনাবো, একটা সমস্যার কথা শোনাবো, যেটি কিনা প্রায় ৭৭ বছর ধরে অমিমাংসিত। চলুন শুরু করা যাক।

 স্বাভাবিক সংখ্যার সাথে তো আমরা সবাই পরিচিত। ওই যে ১,২,৩......আমরা যেগুলো গণনার কাজে ব্যবহার করে থাকি আর কি! তাহলে একটু কষ্ট করুন। একটা স্বাভাবিক সংখ্যা নিন আপনার ইচ্ছা মত। সেটি জোড় হলে দুই দিয়ে ভাগ করে ফেলুন। আর আপনার নেওয়া সংখ্যাটা যদি বিজোড় হয় তাহলে সেটিকে তিন গুণ করুন, তারপর ১ যোগ করুন। এবার তো জোড় হল। এবার আবার আগের মত প্রক্রিয়া চালান এটার উপর। তারপর আবার। তারপর আবার। এভাবে চালাতে থাকুন। দেখুন একসময় আপনি ১ -এ পৌছে যাবেন।

 একটা উদাহরণ দিয়ে দেখানো যাক। ধরুন আমরা ৭ নিয়ে শুরু করলাম। লাকি ৭ আর কি! নিয়ম মোতাবেক এটি যেহেতু বিজোড় তাহলে একে তিন গুণ করে ১ যোগ করে নিতে হবে, তাহলে এটি দাঁড়ায় ২২। ২২ জোড় তাই দুই দিয়ে ভাগ করলে হয় ১১। ১১ বিজোড়, তাই তিন গুণ করে ১ যোগ, হবে ৩৪। তারপর ১৭। তারপর ৫২। তারপর ২৬। তারপর ১৩। তারপর ৪০। তারপর ২০। এবারে পাব ১০। এবারে ৫। এবারে ১৬। দুই ভাগ করে ৮। আবার দুই ভাগ করে ৪, আবার করে ২ এবং শেষে ১।

 মানে ধারাটা অনেকটা এমন দাঁড়াল। ৭, ২২, ১১, ৩৪, ১৭, ৫২, ২৬, ১৩, ৪০, ২০, ১০, ৫, ১৬, ৮, ৪, ২, ১। এই প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় “HOPTO” অর্থাৎ Half or Triple Plus One. আর এই প্রক্রিয়া চালিয়ে যে ধারাটা পাওয়া যায় তাকে বলা হয় “কোলাজের ধারা” বা “Collatz Sequence”-এই অংশটুকু মনে রাখুন। আর চেষ্টা করে দেখুন, যেকোনো স্বাভাবিক সংখ্যার জন্য আপনি এক সময় ১ এ পৌঁছাবেনই। এবার চলুন আমরা এক জার্মান ভদ্রলোকের কথা জেনে আসি।

 লোথার কোলাজ(Lother Collatz), ৬ জুলাই ১৯১০ সালে জার্মানির ওয়েস্টফালিয়ার Arnsberg এ যার জন্ম। খুব বর্ণাঢ্য শৈশব আর কৈশোর না কাটলেও তৎকালীন অন্যান্য জার্মানদের মতোই তিনি কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। শেষমেষ University of Greifwald থেকে ডক্টরেট লাভ করেন। আচ্ছা লম্বা একটা শ্বাস নিন। একটু পরেই বুঝবেন কেন বললাম লম্বা শ্বাস নিতে। ১৯৩৫ সালে মাত্র ২৫ বছর বয়সে তাঁকে তাঁর The finite difference method with higher approximation for linear differential equations এর জন্য ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করা হয়। লম্বা শ্বাসের শানে নূযুল বুঝেছেন নিশ্চয় এইবার।

 মজার ব্যাপার হল, তিনি তাঁর এই গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বের জন্য যতটা না পরিচিত তার চেয়েও বেশি পরিচিতি লাভ করেছেন তার বিখ্যাত “collatz conjecture” এর জন্য। আপনি ইতোঃমধ্যে ব্যাপারটার সাথে অনেকাংশেই পরিচিত হয়েছেন। ওই যে, প্রথমেই বললাম, যে কোনো স্বাভাবিক সংখ্যা নিয়েই শুরু করেন না কেন এক সময় আপনি ঠিকই ১ এ গিয়ে ঠেকবেন। কিন্তু আসলেই কি তাই? এটাই গণিতের বিখ্যাত কিছু অমিমাংসিত সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। বক্তব্যটা ছিলো এইরকম-“ Does the Collatz sequence from initial value n eventually reach 1, for all n greater than 0?”

আপনাকে যে প্রক্রিয়াটা চালাতে বলেছিলাম ওইটা লোথার কোলাজ সর্বপ্রথম ১৯৩৭ সালে প্রস্তাব করেন এবং বলেন, যে কোন স্বাভাবিক সংখ্যার জন্যই এটি সত্য। কিন্তু তাত্ত্বিক গণিতে এটি এখনও প্রমাণিত হয় নি যে, সকল স্বাভাবিক সংখ্যার ক্ষেত্রেই এটি সত্য হবে। তারপরেও ব্যবহারিকভাবে কম্পিউটার প্রোগ্রাম দিয়ে 5*(2^60) = 5.764×10^18 পর্যন্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে এটি সত্য। তাতে কি? তাত্ত্বিক যুক্তির বিচারে (আরোহ বা অবরোহ ইত্যাদি) প্রমাণিত না হলে গণিত সেটাকে “প্রমাণিত সত্য”-স্বীকৃতি দেয় না। মনে মনে বলছেন এটা আবার কেমন কথা? a.0=0 কিংবা a.1=a আবার -(-n)=n ইত্যাদি তো ছোট থেকেই জেনে আসছি। এগুলোর আবার প্রমাণ কি? যদি সত্যিই এইরকম ভেবে থাকেন তাহলে বলি, বিশ্বাস করুন, এগুলোরও প্রমাণ আছে। প্রমাণ ছাড়া গণিত কখনই কোনো কথা বলে না।

কোনো একটি সংখ্যা নিয়ে শুরু করলে সেটি যতগুলো ধাপ পার করে ১ এ পৌঁছায় তাকে ওই সংখ্যার “stopping Time” বা সমাপ্তি সময় বলে। যেমন, ৬ এর stopping Time হলো ৯। ১১ এর stopping time হলো ১৫।  ১০০ মিলিওনের চেয়ে ছোট সংখ্যাগুলোর মধ্যে ৬৩৭২৮১২৭ এর stopping time হল ৯৪৯। যা ১০০ মিলিয়নের চেয়ে ছোট সংখ্যার মধ্যে সর্বোচ্চ। আবার ১ বিলিয়নের মধ্যবর্তী সংখ্যাগুলোর মধ্যে ৬৭০৬১৬২৭৯ এর Stopping Time ৯৮৬। একইভাবে ১০ বিলিয়নের মধ্যে সর্বোচ্চ stopping time হল ৯৭৮০৬৫৭৬৩১ এর। এটি দিয়ে শুরু করে ১ এ পৌঁছাতে আপনাকে বেশি না,মাত্র ১১৩২ টি ধাপ হিসাব করতে হবে।

শেষ করার আগে বলে রাখি, পল আরডস এটি নিয়ে বলেছিলেন, “গণিত সম্ভবত এই রকম সমস্যার জন্য প্রস্তুত নয়” পাশাপাশি সেসময় এটার সমাধানের জন্য তিনি ৫০০ ডলার পুরস্কারও ঘোষণা করেছিলেন। ১৯৭২ সালে জে.এইচ. কনঅয়ে প্রমাণ করেন যে collatz conjecture এর স্বাভাবিক সরলীকরণ পর্যায় পরম্পরাভাবে (algorithmically) অমিমাংসিত।

11
কিডনির রোগ যেমন জটিল, তেমনি এর চিকিৎসাও ব্যয়বহুল। দীর্ঘমেয়াদি কিডনি অকার্যকারিতায় শেষ অবধি ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপন ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। আমাদের দেশে এই দুটো চিকিৎসাই সাধারণের সামর্থ্য ও আয়ত্তের বাইরে। অথচ সচেতন থাকলে কিডনির অনেক রোগ ও জটিলতাকেই এড়ানো সম্ভব।
কিডনি কেবল শরীরের রক্ত শোধন বা বর্জ্য নিষ্কাশনই করে না; রক্তকণিকা তৈরি, হাড়ের সুস্থতা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, পানি ও লবণের ভারসাম্য রক্ষাসহ আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। তাই কিডনি নষ্ট হয়ে গেলে এই সবকিছুর ওপরই প্রভাব পড়ে। কিডনি বিকল হওয়ার প্রধান কারণগুলো হচ্ছে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ, প্রদাহ বা গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস—যা ছোটদেরও হতে পারে, পাথর, ক্যানসার ইত্যাদি, তার সঙ্গে নানা ওষুধ ও রাসায়নিকের বিষক্রিয়া।
একটু সচেতন থাকলেই আমরা এসব থেকে দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগ প্রতিরোধ করতে পারি।
এক. অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ কিডনি বিকল করে। পরিবারে যাঁদের বয়স ৪০ পেরিয়েছে, তাঁরা নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন, বেশি থাকলে ওষুধ গ্রহণ করুন। পাতে লবণ একেবারেই নিষেধ। রক্তচাপ একটু বেশি থাকলে কিছু হয় না বা সমস্যা না হলে ওষুধ খাবার দরকার নেই—এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন। বয়স্করা অনেক সময় ওষুধ খেতে ভুলে যান, বা রক্তচাপ বাড়লেও বুঝতে পারেন না। তাঁদের দিকে বিশেষ নজর দিন।
দুই. বাংলাদেশে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস কিডনি বিকল হওয়ার প্রধানতম কারণ। রক্তে শর্করা কাঙ্ক্ষিত মাত্রার নিচে রাখতেই হবে। নিয়মিত রক্তের শর্করা মাপুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যাঁদের ডায়াবেটিস আছে, তাঁরা বছরে অন্তত এক বা দুবার কিডনি পরীক্ষা করাবেন। মনে রাখবেন, ডায়াবেটিস যে কারও হতে পারে। অল্প বয়সেও যে হবে না, তা কে জানে। পিপাসা, প্রস্রাব বেশি হওয়া, ওজন হ্রাস, ক্লান্তি—এসব হলো লক্ষণ। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের হার বাড়ছে। তাই বাড়ির মেয়েদের এই সময়টাতে খেয়াল রাখুন, শর্করা মাপা হয়েছে কি না।
তিন. স্থূলতার সঙ্গেও কিডনি রোগের সম্পর্ক আছে। এ বছরের কিডনি দিবসের প্রতিপাদ্যই হচ্ছে অধিক ওজন ও কিডনি রোগ। দেখা গেছে কিডনিতে পাথর, ক্যানসার ও দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগের সঙ্গে স্থূলতা জড়িত। এ ছাড়া ওজন বাড়লে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ওজন কমান। এতে অন্যান্য রোগের মতো কিডনি রোগের ঝুঁকিও কমবে।
চার. যখন-তখন ইচ্ছে হলেই দোকান থেকে কিনে ওষুধ খাবেন না। অনেক ওষুধ আছে যা কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। অনেক ওষুধ মাত্রাতিরিক্ত হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। না জেনে বনাজি, হারবাল ওষুধ, অতিরিক্ত ভিটামিন ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টও ক্ষতিকর হতে পারে। শিশুদের যেকোনো ওষুধে খুবই সাবধানতা জরুরি। মাত্রার একটু এদিক-ওদিক হতে পারে বিরাট বিপত্তি। তাই সাবধান, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ কখনো নয়।
পাঁচ. ধূমপান কিডনিতে রক্ত চলাচল ব্যাহত করে। এ ছাড়া কিডনি ক্যানসারেরও ঝুঁকি বাড়ায়। ধূমপান একেবারেই বর্জন করুন। শিশু ও নারীরা পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হন। তাই সবার সুরক্ষার জন্যই ধূমপান ছাড়াটা জরুরি।
ছয়. পরিবারে সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রচুর শাকসবজি, ফলমূল খেতে হবে। লাল মাংস কম খান। পানি বেশি খেলে কিডনি ভালো থাকবে এমন কোনো কথা নেই। তবে আবহাওয়া অনুযায়ী যথেষ্ট পানি পান করুন। শিশুরা স্কুলে ঠিকমতো পানি পান করে কি না খেয়াল করুন। প্রস্রাব আটকে রাখা খারাপ। প্রস্রাবে সংক্রমণ এড়াতে ব্যক্তিগত ও টয়লেটের পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিন।
সাত. বয়স বাড়লে, বিশেষত উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস থাকলে, প্রতিবছর নিয়ম করে কিডনির সুস্থতা জানতে প্রস্রাবে আমিষ ও প্রয়োজনে অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান। কোনো ব্যতিক্রম লক্ষ করলে সতর্ক হোন। ছোটদেরও কিডনিতে প্রদাহ হয়। প্রস্রাব কম হওয়া, লাল হওয়া ও শরীরে পানি জমা এর লক্ষণ। এমন হলে চিকিৎসা নিতে দেরি করবেন না।

ডা. মেহরুবা আলম
নেফ্রোলজি বিভাগ, বারডেম হাসপা

12
Pure Maths / The beauty of Laplace Equation
« on: February 24, 2017, 05:19:23 PM »
PHYSICS HAS ITS own Rosetta Stones. They’re ciphers, used to translate seemingly disparate regimes of the universe. They tie pure math to any branch of physics your heart might desire. And this is one of them:

Screen-Shot-2016-06-21-at-5.37.46-PM.png

It’s in electricity. It’s in magnetism. It’s in fluid mechanics. It’s in gravity. It’s in heat. It’s in soap films. It’s called Laplace’s equation. It’s everywhere.

Laplace’s equation is named for Pierre-Simon Laplace, a French mathematician prolific enough to get a Wikipedia page with several eponymous entries. In 1799, he proved that the the solar system was stable over astronomical timescales—contrary to what Newton had thought a century earlier. In the course of proving Newton wrong, Laplace investigated the equation that bears his name.

It has just five symbols. There’s an upside-down triangle called a nabla that’s being squared, the squiggly Greek letter phi (other people use psi or V or even an A with an arrow above it), an equals sign, and a zero. And with just those five symbols, Laplace read the universe.

Phi is the thing you’re interested in. It’s usually a potential (something physics majors confidently pretend to understand), but it can be plenty of other things. For now, though, let’s say that it represents the height above sea level of every point on a landscape. On a hilltop, phi is large. In a valley, it’s low. The nabla-squared is a set of operations collectively called the Laplacian, which measures the balance between increasing and decreasing values of phi (heights) as you move around the landscape.

13
স্কুল-কলেজ চলার সময় উত্তরা এলাকায় কোনো শিক্ষার্থী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে ঘোরাফেরা করলে তাদের ধরে থানায় নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। উত্তরায় ‘গ্যাং কালচারে’ জড়িয়ে স্কুলছাত্র আদনান কবির নিহত হওয়ার পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) বিধান ত্রিপুরা।
গতকাল মঙ্গলবার মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিধান ত্রিপুরা বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ খুলে দ্বন্দ্বে জড়াচ্ছে উত্তরা এলাকার কিশোরেরা। এমনই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে এই এলাকার নাইন স্টার ও ডিসকো বয়েজ নামে দুটি গ্রুপ। আর এই দ্বন্দ্বে গত ৬ জানুয়ারি নিহত হয়েছে আদনান নামের এক কিশোর। এ কারণে তাঁরা (পুলিশ) সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, উত্তরা এলাকায় কোনো শিক্ষার্থী স্কুল চলার সময় স্কুলের পোশাক পরে বাইরে ঘোরাফেরা করতে পারবে না। যদি ওই সময় বাইরে ঘোরাফেরা করে, তাহলে তাদের ধরে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে যাওয়া হবে। অভিভাবক ও স্কুল কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি ছাড়া অন্য কারও কাছে তাদের হস্তান্তর করা হবে না।
পুলিশের উত্তরা বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের ভ্রাম্যমাণ দল উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় টহল দিচ্ছে। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির বিষয়টি নজরদারির জন্য বিভিন্ন এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ যেন অভিভাবকদের কাছে তাঁদের সন্তানদের উপস্থিতির তালিকা দেয়, সে বিষয়ে তাদের জানানো হয়েছে।
আদনান কবির হত্যা মামলায় ৯০ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে দাবি করে সংবাদ সম্মেলনে বিধান ত্রিপুরা বলেন, এ-সংক্রান্ত মামলায় পুলিশ সাতজন ও র্যাব সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে তিনজন রিমান্ডে আছে। পাঁচজন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। এই মামলার এজাহারে উল্লেখ করা নাইমুর রহমান অনিক (১৯) প্রথম রড দিয়ে আদনানকে আঘাত করেন। পরে অন্যরা রড ও হকিস্টিক দিয়ে মারধর করে।

Pages: [1]