Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Farhana Helal Mehtab

Pages: 1 [2] 3 4 ... 7
16
Satire / Students be Careful....
« on: March 04, 2015, 03:20:22 PM »
Students be Careful.....


17

Sharing the news of Bangla Tribune:

   
ক্লাস চলবে, বাধা দিলে চিরস্থায়ী বহিষ্কারের সিদ্ধান্তে একমত বিশ্ববিদ্যালয় মালিকরা

প্রকাশিত: রাত ১০:১৯ ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৫

সম্পাদিত: সকাল ০৯:০৩ মার্চ ০১, ২০১৫

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট॥

নিয়মানুযায়ী সঠিক সময়ে ক্লাস-পরীক্ষা আয়োজনের পক্ষে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি গত সোমবার থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধের আন্দোলন ফের মাথাচাড়া দেওয়ার সুযোগ না দিতে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন তারা। এ কারণে ‘আন্দোলনকারীদের’ চিহ্নিত করে চিরস্থায়ী বহিষ্কারের বিষয়ে একমত হয়েছেন দেশের সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকরা।

গত শুক্রবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকদের সংগঠন ‘অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিস অব বাংলাদেশ-এপিইউবি’র এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্রমতে, চলমান বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের হরতাল-অবরোধকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী ক্লাস বন্ধের দাবিতে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে আন্দোলন করে। এতে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করে। এসব আন্দোলনে ছাত্রশিবিরের সম্পৃক্ততার অভিযোগও ওঠে। এই পরিস্থিতিতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকরা শুক্রবার জরুরি বৈঠকে এই কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। বৈঠকে আন্দোলনকারীদের চিহ্নিত করে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে চিরস্থায়ী বহিষ্কার এবং পরবর্তীতে অন্য কোনও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে অযোগ্য করারও সিদ্ধান্ত হয়।

জানতে চাইলে ‘অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিস অব বাংলাদেশ এর সভাপতি শেখ কবির হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আমরা গতকাল মিটিং করেছি। সবাইকে বলেছি, শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা অনেক কষ্ট করে অর্থ দিয়ে তাদের ছেলেমেয়েদের পড়ালেখা করাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করায়। কিন্তু গত সপ্তাহে হঠাৎ করেই ক্লাস বন্ধের আন্দোলন শুরু হয়। এটি আমরা মেনে নিতে পারি না। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় সারা বছর লেগে থাকে সেশনজট। এখন কি আমরাও এই পরিস্থিতিতে পড়ব? তা তো হতে পারে না। আমরা সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়কে বলে দিয়েছি, ক্লাস হবে যেকোনও পরিস্থিতিতে। ছাত্ররা নিরাপদ মনে করলে আসবে, বেশি প্রবলেম হলে আসবে না।

ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের এই চেয়ারম্যান আরও বলেন, যাদের ইচ্ছে তারা ক্লাস করবে, যাদের ইচ্ছে করবে না, তারা করবে না। কিন্তু ক্লাস অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করতে পারবে না। আমরা শক্ত হাতে এগুলো মোকাবেলা করবো। বাধা দিলেই বহিষ্কার। কোনও ইউনিভার্সিটিতেই ভর্তি হতে পারবে না।

জানা গেছে, সময়মতো শিক্ষাজীবন শেষ করতে তাড়া থাকলেও প্রতিদিনের রাজনৈতিক সহিংসতা, আগুনে পুড়ে মানুষ নিহত হওয়ায় ভীত শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের এ ভয়কে নিজেদের কৌশলে জয় করতেও তৎপর ইসলামী ছাত্রশিবির।

প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীদের চলমান এ সংকটে গত পাঁচদিন ধরে রাজধানীর প্রায় সবকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নীরব অস্থিরতা চলছেই।

যদিও এসব বিষয়ে মুখ খুলছেন না বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উচ্চ পর্যায়ের দায়িত্বশীলরা। বিগত তিনদিনে ইস্ট-ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ পর্যায়ে কয়েকবার যোগাযোগ করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।

কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিআর সূত্র জানায়, আগামী ১ মার্চ এ বিষয়ে ইউজিসির বৈঠকের আগে কেউই কথা বলতে চাইছেন না। বক্তব্যের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক মূল্যবোধ প্রকাশ হয়ে পড়ার ভয়েই তারা এমনটি করতে পারেন। আপাতত ১ মার্চ ইউজিসির সিদ্ধান্ত জানার পরই কর্তাব্যক্তিরা প্রতিষ্ঠানের অবস্থান ব্যক্ত করতে পারেন।

জানতে চাইলে ইউআইটিএস এর ইইই বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান বলেন, আমাদের পলিসি হচ্ছে হরতাল-অবরোধেও ক্লাস-পরীক্ষা গ্রহণ করা। কিন্তু বিগত সপ্তাহের সোমবার থেকেই মূলত শিক্ষার্থীরা ক্লাস না গ্রহণের দাবি করে।আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আগামী সোম-মঙ্গলবারের দিকে এ নিয়ে বসবো, এরপর সিদ্ধান্ত নেব কি করা যায়।

সিটি ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষক এম এস হোসাইন বলেন, আমাদের এখানে আমরা নিয়মিত ক্লাস নিচ্ছি। পরীক্ষা হচ্ছে শুক্রবার ও শনিবার। সময়মতো ক্লাস না নিলে সেশনজট লাগবে সাংঘাতিকভাবে।

তবে এ বিষয়ে ইস্ট-ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়েরে এক কর্মকর্তা বলেন, এক মাসে শুধু বিদ্যুৎ বিল ১৮ লাখ টাকা। এটা পরিশোধ করতে হবে না? স্যারদের বেতন, বোনাস, এগুলো কি বন্ধ থাকবে? সেমিস্টার ফি নেব, কিন্তু সময় মতো ক্লাস নেওয়া যাবে না, বিশাল এই আর্থিক ক্ষতি কে পোষাবে?

সরেজমিনে রাজধানীর কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে জানা গেছে, ধারাবাহিক হরতাল-অবরোধে ক্লাস-পরীক্ষা চালিয়ে নেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছে দেশের এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। একদিকে সেশনজট সৃষ্টির আশঙ্কার সঙ্গে ‘সরকারের চাপ’ অন্যদিকে নিরাপত্তাহীনতায় ক্যাম্পাসে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে ফের ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবিরের মাথাচাড়া।

সম্প্রতি সারাদেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয জোটের ডাকা অবরোধ ও হরতালে শিক্ষার্থীদের আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ রাজধানীর পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে দর্বৃত্তদের ছোঁড়া বোমার আঘাতে কলেজছাত্রী শারমিন সুলতানা আহত হন। এরপর থেকেই নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা বাড়ে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের। হরতালে ক্লাস-পরীক্ষা না নিতে বেশকিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামে। আন্দোলনের মুখে প্রাথমিকভাবে ক্লাস স্থগিত করে বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়।

তবে এই আন্দোলনকে 'সরকার বিরোধী' রূপ দিতে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করে ছাত্রশিবিরের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। ছাত্রদলের বিশ্ববিদ্যালয় শাখাও সহায়তা করার অভিযোগও ওঠেছে।

অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, অবরোধে নিজেদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই আন্দোলন শুরু করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে তাদের আন্দোলনকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়ার জন্য চেষ্টা চালায় শিবির। এ নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনে খবর প্রকাশিত হলে নড়েচড়ে বসে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রশাসন। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেয় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়। আন্দোলন যেন অাবার না হয়, এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রশাসন নজরদারী শুরু করে ক্যাম্পাসে, এমনকি ফেসবুকেও।

বিশ্ববিদ্যালয়টির একাধিক শিক্ষার্থী জানান, আন্দোলন করলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বহিষ্কারের ঘোষণায় ভীত হয় শিক্ষার্থীরা। এমনকি ৩২ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে এমন খবরও ছড়ায়। যদিও এমন ঘটনা ঘটেনি বলে জানায় বিশ্ববিয়ালয়ের এক কর্মকর্তা।

এআইইউবির আহসান কবির তন্ময় তার বিষয় ও বিভাগের পরিচয় না দিয়ে জানায়, আন্দোলনকারী ৩২ জনকে টার্মিনেশন লেটার দেওয়া হয়েছে বলে শুনেছি। তবে আরেক শিক্ষার্থী দাবি করেন, বহিষ্কৃতদের স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়নি। তবে আন্দোলনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলোতো কারও বিরুদ্ধে ছিল না, দাবি ছিল, ১। হরতালের সব ক্লাস বাতিল করতে হবে। ২। হরতালের সময় ৩/৪ জন স্টুডেন্ট নিয়ে যেসব ক্লাস নেওয়া হয়েছে, সব ক্লাস বাতিল করতে হবে। ৩। FULL PAYMENT নিয়ে মোট সময়ের অর্ধেক সময় ক্লাস নেওয়া এবং পরীক্ষার সময় কমানো যাবে না। ৪। আমাদের সিলেবাস সম্পূর্ণ শেষ করে তারপর আমাদের পরীক্ষা নিতে হবে।’

শিক্ষার্থীটি আরও বলেন, ‘দাবিগুলো দেখে কি মনে হচ্ছে, একটাও অযোক্তিক দাবি? আপনারা মানতে পারবেন না এমন কোন দাবি? আমরা তো ভার্সিটি গিয়ে কোনও বিশৃঙ্খলাও করিনি। কোনও বেয়াবদি করছি বলেও মনে হয়নি। আমরা মনে করি আমাদের দাবিগুলো যোক্তিক ছিল। কারণ, এক ঘণ্টার একটা ক্লাসে কোনওমতে স্লাইড দেখিয়ে তিনটা চ্যাপ্টার পড়িয়ে জোরাতালি দিয়ে সিলেবাস শেষ করে পরীক্ষা নিলে লাভটা কোথায় হবে? আপনি হয়তো বলবেন ক্ষতিটা কোথায় হবে? আমাদের বেশিরভাগই সুপার জিনিয়াস না, সেটা হলে হয়তো বুয়েট-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়তে পারতাম, কোনও 'বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে' পড়তে হতো না। যে জিনিসটা এখন শিখে যেতে পারছি না, সিলেবাস ছোট করে পরীক্ষা নিলে কোনওমতে একটা গ্রেড হয়তো পাবো, কিন্তু পরে আমার সেই ঘাটতিটা কে মেটাবে? তাছাড়া ঠিকমতো সিলেবাস কমপ্লিট হওয়ার আগেই 'যথাসময়ে' পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত কি পরোক্ষভাবে শিক্ষাবাণিজ্য তথা সার্টিফিকেট বাণিজ্যকেই সমর্থন করে না?’

তবে বিশ্ববিদ্যালয়টির ১১ সেমিস্টারের ছাত্র আনাস বিশ্বাস দাবি করেন, আমি দ্রুতই আমরা গ্রাজুয়েশন শেষ করতে চাই। আমি মনে করি না, ক্লাস বন্ধের যে কারণ দেখানো হচ্ছে সেগুলো শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ।

একই প্রতিষ্ঠানের তাওহিদুর রহমান শুভ বলেন, অনির্দিষ্টকালের হরতাল-অবরোধে তো অনির্দিষ্টকাল ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকতে পারে না।

এদিকে ৯০ ভাগ শিক্ষার্থী অবরোধে নিজেদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ক্লাস স্থগিতের আবেদন করে। আবেদনের কারণে হরতালে ক্লাস বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। তবে ইউজিসির বৈঠক নিয়ে নিজেদের প্রস্তুতির জন্য শুক্রবার বৈঠক করে বিশ্ববিদ্যালয়টি ট্রাস্টি বোর্ড।

ইস্ট-ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এসএম মহিউদ্দিন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, অনেক দূর থেকে অনেকেই ক্লাস করতে আসেন, তাদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে হরতালে ক্লাস স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে শুক্র ও শনিবার এজন্য অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হবে।

জানা যায়, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট দেশের চলমান হরতাল-অবরোধের প্রেক্ষাপটে ‘নৈরাজ্য বন্ধে’ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সরকারকে অন্তবর্তীকালীন আদেশ দিয়ে রুল জারি করেছেন। আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলা রাখা এবং সঠিক সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য ১৮ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন সভায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

১ মার্চ সভায় অংশ নিতে দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ তথ্য বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন ইউজিসির অতিরিক্ত পরিচালক (জনসংযোগ) শামসুল আরেফিন।

এসব বিষয়ে কথা বলতে চাইলে যোগাযোগ করা হয় ইন্ডিপেন্ডন্ট ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক উমর রহমানের সঙ্গে। বিগত তিনদিন টানা মোবাইলে কল করা হলেও ফোন রিসিভ করেননি তিনি। বৃহস্পতিবার মেসেজ দিয়ে এ প্রতিবেদকে পরে কল করার কথা বললেও শুক্রবার ও শনিবার টানা কল দিলেও রিসিভ করেননি তিনি।

এরপর একই সময়গুলোয় নিয়মিত বিরতি দিয়ে যোগাযোগ করা হয় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ইউসূফ এ হারুনের সঙ্গেও। তার ব্যক্তিগত সেলফোন এবং তার ব্যবসায়িক অফিসেও পাওয়া যায়নি তাকে। যদিও ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি সদস্য নিলুফার জাফরুল্লাহ বলেন, তাদের পলিসি হচ্ছে ক্লাস গ্রহণ, এখনও তাই হচ্ছে। ইউজিসির বৈঠকের পর পুরোপুরি বলা যাবে।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ‘অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিস অব বাংলাদেশ এর সভাপতি শেখ কবির হোসেন বলেন, হঠাৎ করেই ক্লাস বন্ধের দাবিটি চিন্তনীয়। এর আগে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এমন রাজনীতি সংশ্লিষ্টতা হয়নি। এখন অামরা একেবারে ভিকটিম, একটা গ্রুপ কাজ করছে। জানি না তারা ছাত্রশিবির নাকি ছাত্রদল। একটা গ্রুপ তো নিশ্চই কাজ করছে ক্লাস বন্ধের আন্দোলনের পেছনে।

শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে শেখ কবির হোসেন বলেন, ল অ্যান্ড অর্ডার বাস্তবায়ন করা সরকারের কাজ। যারা নাশকতা চালাচ্ছে, শিক্ষার ওপর আঘাত হানতে চাইছে তাদের ধরা সরকারের কাজ। আমরা সরকারকে অনুরোধ করেছি। পাশাপাশি যারা নাশকতা করছে তাদের বলি, আপনারা শিক্ষাকে আক্রমণ করবেন না। এটি তো জাতি ধ্বংসের কার্যক্রম এবং যারা নাশকতাকারীদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্লাস বন্ধের দাবি করবে, আন্দোলন করবে, প্রমাণিত হলে অবশ্যই তাকে বহিষ্কার করা হবে।


/এসটিএস/এএইচ/




http://www.banglatribune.com/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%B8

18
কিডনী সুস্হ রাখতে আবশ্যকিয় তথ্য[/color
]

      
    দেহে কিডনী একটি অতি প্রয়োজনীয় অঙ্গ। প্রতিনিয়ত দেহে খাদ্যদ্রব্য পরিপাকের পর সৃষ্ট বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থের কারনে অতিরিক্ত পানি রক্তে আসে। এই অতিরিক্ত বর্জ্য যদি রক্তে অবস্হান করে তাহলে খুব সহজেই দেহ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। কিডনী প্রতিনিয়ত
এই বর্জ্য পদার্থ ইউরিনের মাধ্যমে দেহ থেকে নিষ্কাশিত করছে এবং শরীরকে সুস্হ রাখছে। দেহকে সুস্হ ও স্বাভাবিক রাখতে প্রতি মিনিটে ১৮০০ মি.লি রক্ত পরিশোধিত করার প্রয়োজন দেখা দেয়। যেহেতু দেহের এই কিডনী একমাত্র অঙ্গ যা দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন করে, সেহেতু কিডনীকে অর্থাৎ এই ছাকন যন্ত্রটিকে সুস্হ রাখা আমাদের একান্ত দায়িত্ব।

 

 বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ জানেন না-কিডনী সমস্যা কত মারাত্নক হতে পারে। কিছু কিছু খাদ্য এবং কিছু নিয়মকানুন কিডনীকে সচল রাখতে যথেষ্ট যেমন-

 

• প্রতিদিন প্রায় আড়াই থেকে ৩ লিটার পানি পান করা।
• ভরপেট খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস ত্যাগ করে অল্প অল্প করে বার বার খাদ্য গ্রহণ।
• খাবারে লো-গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার (যেমন বার্লি, ওটমিল, ম্যাকারনি, স্প্যাঘেটি,  আঁশযুক্ত সিরিয়াল, শাকসবজি, ইত্যাদি), অত্যাবশ্যকিয় ফ্যাটি এসিড (জমাট চর্বি অর্থাৎ ঘি, মাখন বর্জন করে সাধারণ ৩ ধরনের তেলের মিশ্রণে রান্না করা খাবার গ্রহণ করা), এছাড়া এন্টি অক্সিডেন্টযুক্ত খাবার (ফলমূল, ফলের জুস, বিভিন্ন বর্ণের শাক-সবজি) প্রতিদিনের খাবারে অর্নড়ভূক্ত রাখা। প্রোটিন জাতীয় খাদ্য (যেমন মাছ/মাংস, ডাল ও ডাল জাত খাদ্যদ্রব্য ইত্যাদি) গ্রহণের পর ২ গ্লাস পানি অতিরিক্ত গ্রহণ করা।
• ডায়াবেটিস থাকলে অবশ্যই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ব্যাবস্হা করা।
• উচ্চরক্তচাপ থাকলে তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্হা নেয়া।
• সপ্তাহে অন্তত ১ দিন সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার প্র্যাকটিস করা।
• দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্রাব না করা থেকে বিরত থাকা।
• দাঁড়াবার সময় দুই পায়ের উপর সমান ভর দিয়ে দাঁড়ানো-প্র্যাকটিস করা।
উপরোক্ত অভ্যাসগুলো খুব সহজ পদ্ধতি, যা নিয়মিত পালন করলে অতি সহজেই কিডনী সুস্হ ও সবল রাখতে মারাত্মক সাহায্য করবে।


http://dietcounselingcentre.com/blog/index.php/dietarticles/88-2014-04-20-10-04-03

19
Law / Debate: Do Patents Help or Hinder Innovation?
« on: February 22, 2015, 05:30:23 PM »
A Good Reading Material for my law students of Debating & Mooting Class:


Debate: Do Patents Help or Hinder Innovation?

Are patents the springboard of all innovation, or just roadblocks for major breakthroughs?[/b][/size][/color]



From big time companies to wannabe inventors tinkering away in their garages, most entrepreneurs have an opinion on whether the current patent system helps or hinders innovation. Depending on who you ask, patents are either the springboard of the most forward-thinking ideas on the planet, or just a piece of paper that’s delaying a major technological breakthrough. Our contributors gave their two cents on whether patents help or hinder innovation.

What exactly is a patent? A patent is essentially a deed to an idea. Just how you might hold a deed to your home, a patent is a document that states that you alone have the right to a specific piece of (intellectual) property. Therefore, you have the sole right to use that idea as you see fit. So, whenever an entrepreneur wants exclusive rights to their brainchild, they file for a patent. This has been the standard in the U.S. for over 200 years.

U.S. patents are judged based on four criteria: the invention must be of a patentable subject matter, it must have a new aspect, it must be a non-obvious innovation and it must be useful. If your innovation fits those requirements, you’ve got yourself a patent.

But applying for a patent is a time-consuming and expensive process. Those applying for a patent must provide around 40 pages of descriptions, drawings and information detailing how exactly an invention works. In exchange for this information, successful patents are granted a 20-year monopoly on an idea. But that comes with conditions. An innovator must renew their patent every few years, which requires additional fees. If they fail to renew, the invention could be placed into the public domain in less than 20 years.

The filing process is complicated, so entrepreneurs usually require a patent attorney and about $5,000 to $20,000 to correctly submit their application. FYI: A patent doesn’t guarantee a big payout. If your invention isn’t marketable and makes $2 after you pay $20,000 for a patent, that’s your problem.

Using someone else’s patent is guaranteed to be either expensive or illegal. Once a patent is granted (about half are), other inventors must seek the permission of the patent holder to build off of, or create a version of, the patented product or process. This permission can be denied by the patent holder or it can be granted — often for a substantial price tag.

But if a patent holder catches someone infringing on their patent, they can sue for a whole lot of money. In a patent suit, it doesn’t matter if the infringer was aware of the patent when the alleged infringement occurred. The choices: either pay up (usually a few thousand) for infringement or defend the suit. And a good defense is costly.

After 200 years, shouldn’t this system be updated? Some people are saying yes. The current patent debate is heavily centered around the concept of an open source movement. This conversation became national news in summer 2014 when Tesla Motors CEO Elon Musk announced the company would make its patents available to anyone who in “good faith” wanted to use the company’s technology. Supporters of an open source movement, like Musk, want to do away with patents entirely because they claim patents support big businesses while hurting the rest of us.

But some are critical of the open source movement, stating patents hinder copycats from profiting from another person’s intellectual property, while encouraging innovation by giving big payouts to successful innovators. This group says the proof is in the policy. They claim that nations without patent systems, such as developing nations, aren’t the one’s with impressive innovations and economies. Nations with patent systems, like the U.S. and countries in Europe, are, leading innovation in all major sectors.

But those who support an open source movement claim patents are only hindering innovation by stopping inventors from building off of each other’s ideas without being sued for infringement. They claim that innovation in today’s world is cumulative, and a system that worked in the 1800s doesn’t work now.

What else are people saying? Other concerns in current conversation have to do with patent quality. Many people critical of the U.S. patent system say the Patent and Trademark Office is suffocating under piles of patent applications. And I mean piles. In 2011, more than 1 million patent applications were pending in the U.S., with thousands more filed each day.

This critical camp claims that low-quality patents are slipping through the cracks during the 17 hours allotted to review a 40-page patent application. This group says there are simply too many patents applications and not enough time. But others say patent quality isn’t a major issue and that U.S. patent law is working just fine or, at the very most, needs a few minor tweaks.

What about other parts of the world? The majority of countries, and all developed nations, have patent systems. These systems, however, don’t all look the same. The cost of obtaining a patent varies from country to country and restrictions are tighter as you hop from nation to nation, meaning that even if a patent is granted in the U.S. it may not be granted in other countries.

The World Trade Organization approved an agreement on Intellectual Property Rights in 1995, which impacted patents systems worldwide starting in 1996. Under these rules, all countries affiliated with WTO must have patent systems in all fields that deal with technological innovation. Some people think that’s a bad thing, especially in the pharmaceutical sector. Many believe patents are what allow drug companies to price medications at unreasonably high costs, putting them out of reach for low-income communities and developing countries.

I really want to file a patent worldwide. That’s possible, right? Well, not quite. Patents are usually filed for exclusive rights in one country. An invention can be patented for exclusive rights in multiple countries, though different protections apply in different places. In some cases, however, a U.S. patent can be enforced in up to 148 countries. But it will cost you. Between translating your patent application and communicating overseas, the process is anything but a breeze and you only have 18 months to do it after your patent is granted in the U.S.

If you do obtain a patent in one country, however, someone else in another country cannot obtain a patent on that invention once the U.S. patent application publishes. That’s about 18 months after filing.

But some countries simply don’t have patent systems. So you are out of luck there.

What if I don’t want to disclose my super genius idea? You don’t have to! Though patents require that you to disclose exactly how you came up with an idea through detailed descriptions and drawings, there is another option. You can keep how you produce your innovation a secret. A trade secret, to be exact. Many companies, like Coca-Cola and KFC, opt for this route over a patent when it comes to their billion-dollar recipes. A trade secret is simply when an inventor keeps the secret behind their innovation, well, a secret.  But if someone figures out your 11 herbs and spices, tough luck.

for further reading:
http://www.debateout.com/debate-patents-help-or-hinder-innovation/

20
ভাষার মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ এর এক ছাত্রীর লেখা চোখে পড়ল । পাঁচ বছরের অধিক সময় ওই ক্যম্পাসটাতে কাটিয়ে এসেছি (ছোট্ট একটা সেশন জট ছিল কেননা ১ম বা ২য় বর্ষে একটা  অটো-এরশাদ ভেকেসন ছিল!)। নাদিয়া রাহমানের লেখাটিতে তাই সহমর্মিতা বোধটা অনুভব করছি...

"শহীদ মিনারের ঠিক উল্টো পাশে আইন বিভাগের ক্যম্পাস। আর সেই জন্যই এই জায়গায় গত চার বছরের অনেকটা সময় কেটেছে। সারা বছর শহীদ মিনারের দুর্দশার সাথে একুশে ফেব্রুয়ারীর দিনটি মেলানো বেশ কঠিন। সারা বছর নোংরা হয়ে অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে থাকা, রাতের আলো-আঁধারিতে নেশাখোরদের অভয়ারণ্য হয়ে ওঠা, হকার-পাগল-আবাসহীন মানুষের ভীড়ে শহীদদের স্মৃতি হারিয়ে যাওয়া এই মিনার হঠাৎই হয়ে ওঠে রাষ্ট্রের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু। সেখানে পুলিশ আর র্যাইবের ক্যাম্প বসে, ওয়াচ টাওয়ার আর ডগ স্কোয়াডের মাধ্যমে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। রোড ব্যরিকেড আর নিরাপত্তা দানকারী যানবাহনের ভীড়ে সাধারণের টেকা দায় হয়ে পড়ে। রাস্তা-ফুটপাত-মিনারের বেদী সেজে ওঠে নতুন রঙে। সাদা-কালোয় সজ্জিত তরুণ-তরুণীর সমাবেশ ঘটে। ফাল্গুনের মতো এই দিনটাও সেজেগুজে উৎসব আমেজে পালন করে তারা। আসেন সন্তান সহ সেই বাবা-মা, যারা হয়তো ঐ সন্তানকে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াতেই বেশি ইচ্ছুক। আজকালকার শিশুরা বাংলার চেয়ে হিন্দী আর ইংরেজীটাই বোধহয় ভালো শেখে। আর তাদের ও দোষ দেয়া যায়না। সংস্কৃতির হাওয়া আর চাহিদা যেদিকে বয় মানুষ তো সেদিকে ঝুঁকবেই। এই সবকিছুর মধ্যে মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দেয়া মানুষগুলোর আত্মার আর্তনাদ কোথায় যেন হারিয়ে যায়। তাদের স্বপ্নগুলো ঘোলাটে হতে হতে মিলিয়ে যেতে থাকে।"[/size]

21
Positive Bangladesh / National ID card
« on: February 14, 2015, 02:45:37 PM »
Bangladesh National ID card সংখ্যা গুলো কি বুঝায়, আমরা সবাই কি তা  জানি?
যারা জানিনা, তারা জেনে নেই...

1. প্রথম ২ সংখ্যা – জেলা কোড ! ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে ! ঢাকার জন্য এই কোড ২৬
2. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড !
( কর্পোরেশনের জন্য – ৯, ক্যান্টনমেন্ট – ৫, পৌরসভা – ২, পল্লী এলাকা – ১, পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা – ৩, অন্যান্য – ৪)
3. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা উপজেলা বা থানা কোড
4. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
5. শেষ ৬ সংখ্যা – আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর !

22
Common Forum/Request/Suggestions / Games & Sports Section
« on: February 14, 2015, 01:40:30 PM »
একটা আবেদন জানাচ্ছি Common Forum/Request/Suggestions পেজে। আমাদের এই বিশাল ফোরামে “Games & Sports” সংক্রান্ত আলাদা কোন পেজ চোখে পড়েনি। ICC World Cup 2015 এর সূচনাতেই আমাদের পেজ খোলা হয়ে যাকনা । আমারতো মনে হয়, খেলা নিয়ে লেখালেখি করা সহকর্মীও আমাদের আছে। যদিও খেলা নিয়ে আমি কখনো লিখিনি,  কিন্তু এ জানি, খেলা ভালোবাসে না এমন মানুষ তো পাওয়া মুশকিল।

আমি এক ঝলক ফোরাম এর হেড/ সাব-হেডগুলী দেখেছি, কোন “Games & Sports”  এর আলাদা পেজ থেকে থাকলে তা আমার চোখ হয়তোবা এড়িয়ে গেছে। আমাকে জানানোর বিনীত অণুরোধ জানাচ্ছি।   




23
Photography / Top 10 Tips for Great Pictures
« on: February 12, 2015, 01:52:49 PM »
I love photography. Whenever I see any article related with this subject, I try to go through. Here is one for the young photography students:

Top 10 Tips for Great Pictures

Do you wish you were a better photographer? All it takes is a little know-how and experience. Keep reading for some important picture-taking tips. Then grab your camera and start shooting your way to great pictures.

    Look your subject in the eye
    Use a plain background
    User flash outdoors
    Move in close 
    Move it from the middle 
    Lock the focus 
    Know your flash's range 
    Watch the light 
    Take some vertical pictures 
    Be a picture director

for reading in details, click the following links:
http://www.kodak.com/ek/US/en/Home_Main/Tips_Projects_Exchange/Learn/Top_10_Tips_for_Great_Pictures.htm

24
“বাংলা মিশে আছে আমার চিন্তা, স্বপ্ন, মনন ও চেতনায় ....” এই লেখাটি “প্রথম আলো” পত্রিকার “ড্যাফোডিল প্রথম আলো বন্ধুসভা” র প্রকাশনা “আলোর খেলা” র একুশে সংখ্যায় ছাপা হয়েছে। বাংলা একাডেমীর নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় মোড়ক উম্মোচন পর্ব । সম্পাদক নূরূন নবী সোহেল, আমাদের প্রিয় ছাত্রদের একজন । তার ও তার ছোট্টো দলের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল এই পত্রিকা । তোমার এবং তোমাদের জন্য রইল আমার শুভ কামনা ।

লেখাটি আপলোড করেছি ফোরামের “বাংলাদেশ” বিষয়ের “হেরিটেজ/ কালচার” বিভাগে।

25
বাংলা মিশে আছে আমার চিন্তা, স্বপ্ন, মনন ও চেতনায় ....
[/b]

আমি কে? মুসলিম না বাঙালী? না কি  নারী? সব কিছু ছাপিয়ে আমার নারী স্বত্বা বা “ফিমেল আইডেন্টিটি” কি আমাকে নিরাপত্তাহীন অথবা নাজুক অথবা অধিক মহীয়ান করেছে? প্রশ্নগুলি আমার মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে। একসময় উত্তরগুলি খুঁজে পেয়ে শান্ত হই। আমিতো মানুষ। সৃষ্টিকর্তার অনন্য সৃষ্টি। আর মুসলিম, বাঙালী ও নারী স্বত্বা ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে আমার অস্থি মজ্জায় । যেমন মিশে আছে বাংলা ভাষা ... মায়ের ভাষা। যে ভাষায় ‘মা’ বলতে শিখেছি, ‘বাবা, বাবা’ ডেকে বাড়ীর এ মাথা থেকে ও মাথা হুলস্থূল করেছি, যে ভাষায় নিজের দুঃখ, বেদনা, হাসি- আনন্দ প্রকাশ করতে শিখেছি, যে ভাষার প্রতি সৃষ্টি হয়েছে সহজাত এক ভালবাসা, অনন্য এক আকর্ষণ, অধীর এক ব্যাকুলতা । বাংলা মিশে আছে আমার চিন্তা, স্বপ্ন, মনন ও চেতনায়।   
অনেক দিন আগের কথা ।মাসটা ছিল সম্ভবত ফেব্রুয়ারী। হাল্কা হিম বাতাস, সন্ধ্যার ঠিক আগ মুহূর্ত, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট থেকে বের হয়ে মল চত্বরে হাঁটছি।দূর থেকে ভেসে আসছে প্রতুল মুখোপাধ্যায় এর সেই প্রিয় গান, 
আমি বাংলায় ভালোবাসি, আমি বাংলাকে ভালোবাসি/
আমি তারই হাত ধরে সারা পৃথিবীর-মানুষের কাছে আসি/
আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়/
মিশে তেরো নদী, সাত সাগরের জল গঙ্গায়-পদ্মায়/
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল, তৃপ্ত শেষ চুমুক/
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ॥

শেষ লাইনগুলু যখন শুনছি, মনের আজান্তেই তখন চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়ে, হয়তোবা বেশী আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম । কানে তখনো বাজছিল কিছুক্ষণ আগে শোনা  সেই গান । কয়েকজন ছেলেমেয়ের সংলাপে গতি মন্থর করলাম । এরা কি বাংলা বলছে?! বাংলাইতো ... ‘ই’ প্রত্যয় লাগাতে হল, কেননা ধ্বনি তত্ত্বের বা ধ্বনি-সম্বন্ধীয় ব্যাকরণের কোথাও এই উচ্চারণের বাংলা সম্পর্কে জ্ঞাত হইনি । কী এক অদ্ভুত উচ্চারণ ও ভঙ্গিমায় শব্দগুলু উচ্চারিত হচ্ছে ! নিজেকে প্রশ্ন করি, এই উচ্চারণ কি আমাদের খুব অচেনা ? না, তা নয়। বর্তমান নাটকের সংলাপে, বিশ্ববিদ্যালয়ের করিডোরে, খাবারের দোকানগুলুতে তো আমরা হরহামেশাই এই উচ্চারণ শুনছি ... তবু কেন মেনে নিতে  কষ্ট হয়? কষ্ট হয়, কারন “যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়” ...  আমি বা আমরা মেনে নিতে পারি না কেননা, এই উচ্চারণগুলুর সাথে আর যাই হোক ভাষার প্রতি কোন শ্রদ্ধা বোধ থাকছে না । আমাদের পারস্পারিক সম্পর্কগুলুতে যেমন একটা ঘাটতি তৈরি হচ্ছে,  ঠিক তেমনি অদ্ভুত এই উচ্চারণগুলুর সাথে সাথে আহত ও যন্ত্রণাকাতর হচ্ছে বাংলা ভাষার প্রতি মমত্ববোধ, I শ্রদ্ধাবোধ । খুব জানতে ইচ্ছে করে,  বাংলাভাষার বিকাশের ইতিহাস যদি এই প্রজন্ম জানতো, শুধু উৎসব আর আনুষ্ঠানিকতা হিসেবে পালন না করে “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস” এর মর্মার্থ যদি ওরা বুঝতে পারতো, তবে কি ওরা অদ্ভুত উচ্চারণ এর পরিবর্তে,  শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় শব্দগুলু উচ্চারণ করতো? কি জানি, হয়তোবা ! এই “কর্পোরেটী”য় উৎসব পালনের  যুগে, আবেগ-অনুভুতিগুলিও কেমন যেন কর্পোরেট গন্ধ মাখা! আর তাই “আর-জে”, “ডি-জে” মার্কা উচ্চারণগুলু সহ্য করতে না পেরেও আমরা বড়রা কেমন যেন পাস কাটিয়ে  যাই বা এড়িয়ে যাই। “সামাজিক দায়বব্ধতা” শব্দটাতো ক্রমশই চর্চাহীন হয়ে যাচ্ছে । এ যেন  ছেলেবেলার ক্রীড়া প্রতিযোগিতার “যেমন খুশী তেমন সাজো” রাজ্য ! এই রাজ্যে কষ্টগুলু বিচিত্র বর্ণে একের পর এক তাদের পসরা মেলে ধরছে । আর আমাদের অনুভুতিগুলি বর্ণহীন–গন্ধহীন হয়ে নীরব–নিথর হয়ে যাচ্ছে ।

এই লেখাটির পাঠকদের মধ্যে  যদি আমার প্রাক্তন বা বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের কেউ থেকে থাকে, তবে তারা  মনে মনেই একটিবার ক্যাম্পাসে বিচরণ করে আসবে; কেননা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার মাধ্যম “ইংরেজি” ভাষার ব্যবহার  নিয়ে তাদের প্রতি যত বাক্য ব্যয় করেছি, তারচেয়ে অধিক বাক্য ব্যয় করা হয়েছে বাংলাভাষার  শুদ্ধ ব্যবহার নিয়ে। কেউবা কঠিন কথা শুনেছে সুন্দর মার্জিত বাংলা ভাষার ব্যবহার ইচ্ছে করেই পরিহার করার জন্য । ভর্তি পরীক্ষার প্রথম দিন থেকে স্নাতকোত্তর পরীক্ষার শেষ দিন পর্যন্ত কেউ কেউ ভাষা ব্যবহার সংক্রান্ত উপদেশ শুনেছে । “বদলে  যাও...” এর এই যুগে আনেকেই নিজেকে শুধরেছে, অনেকে চেষ্টা করেছে। তবে সবাই অর্থাৎ আমার সকল ছাত্র-ছাত্রীতো আর  বদলে যেতে পারেনি। তাই বলেতো আমিও নীরবতা পালন করতে পারিনি। আমি বলেছি... বলছি... এবং বলবো; আমার ক্ষুদ্র বলয়ে আমি জানি, আমি চেষ্টায় রত থাকবো ।  আমি  এও জানি, আমি একা নই, বিভিন্ন প্রান্তে কেউ না কেউ রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই ভাষার শুদ্ধ, পরিশীলিত, প্রমিত ব্যবহার নিয়ে ভাবছে এবং নীরবে কাজ করছে । আমার বিনম্র শ্রদ্ধা তাঁদের প্রতি ।
মূলকথা হল, নতুন প্রজন্ম যেমন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে ধারণ করে নতুন শপথে উজ্জীবিত  হয়েছে, তেমনি  “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস”- এর  সম্মান রক্ষার জন্য প্রজন্ম পরম্পরায় দৃপ্ত শপথ নিতে হবে, বাংলা ভাষার মহতী  সব অর্জন, আত্মশ্লাঘা, ও অহংকারকে সমুন্নত রাখার জন্য সকল উদ্যোগ আয়োজনে শামিল থাকতে হবে, জাতীয় ও বৈশ্বিক পরিসরে নিতে হবে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ। আমাদের চিন্তা, চেতনা ও মননে বিশ্বাস করতে হবে, “আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই/ আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন,  আমি বাংলায় বাঁধি সুর/ বাংলা আমার জীবনানন্দ, বাংলা প্রাণের সুখ.../”

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী, আমাদের স্বপ্ন ও কল্পনার রূপকার, বাঙালী জীবনের নানা গল্পের আখ্যানকার কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, “জানার কথাকে জানানো আর হৃদয়ের কথাকে বোধে জাগানো, এছাড়া ভাষার আর একটি বড় কাজ আছে। সে হচ্ছে কল্পনাকে রূপ দেওয়া।” রবীন্দ্রনাথ-নজরুল-জীবনানন্দ দাশ যে ভাষায় গল্প ও কবিতা লিখেছেন; লালন-অতুলপ্রসাদ-রজনীকান্ত লিখেছেন মানুষ ও জীবনের গান, সেই ভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রবীণ ও নবীন প্রজন্মকে কাজ করতে হবে একসাথে, আর সেটিই হবে অনাগত প্রজন্মের প্রতি আমাদের সবচেয়ে বড় অঙ্গীকার ।

ফারহানা হেলাল মেহতাব
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
আইন বিভাগ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটি


26
Story, Article & Poetry / "Why We Shout In Anger"
« on: February 05, 2015, 01:39:14 PM »
"Why We Shout In Anger"


A Hindu saint who was visiting river Ganges to take bath found a group of family members on the banks, shouting in anger at each other. He turned to his disciples smiled'n asked.

'Why do people shout in anger shout at each other?'

Disciples thought for a while, one of them said,'Because we lose our calm, we shout.'

'But, why should you shout when the other person is just next to you? You can as well tell him what you have to say in a soft manner.'asked the saint

Disciples gave some other answers but none satisfied the other disciples.
Finally the saint explained, .

'When two people are angry at each other, their hearts distance a lot. To cover that distance they must shout to be able to hear each other. The angrier they are, the stronger they will have to shout to hear each other to cover that great distance.

What happens when two people fall in love? They don't shout at each other but talk softly, Because their hearts are very close. The distance between them is either nonexistent or very small...'

The saint continued,'When they love each other even more, what happens? They do not speak, only whisper'n they get even closer to each other in their love. Finally they even need not whisper, they only look at each other'n that's all. That is how close two people are when they love each other.'

He looked at his disciples and said.

'So when you argue do not let your hearts get distant, Do not say words that distance each other more, Or else there will come a day when the distance is so great that you will not find the path to return.'

(collected from net: GreenYatra)

27
Warrant of Precedence for the People's Republic of Bangladesh

“Warrant of Precedence” was the talk of the town at the end of 2014. So many confusions arose with this issue. Beginning of 2015, we, the colleagues were talking about this issue & found that still this issue, present Warrant of Precedence is not clear to people, even not clear to some of the people who are enjoying the status. I felt like sharing the Warrant of Precedence in forum. Information is taken from internet, especially from Wikipedia, which page was last modified on 13 November 2014, at 09:04.

The following is the Bangladesh Table of Precedence. Persons included in the same number on the first level list will take precedence according to the date of entry into that number. When a person holds more than one position in the table, he will be entitled to the highest position accorded to him.


Table of precedence for the People's Republic of Bangladesh


1.
       President of the Republic
2.
       Prime Minister of the Republic
3.
       Speaker of the Parliament
4.
       Chief Justice of Bangladesh
       Former Presidents of the Republic
5.
       Cabinet Ministers of the Republic
       Chief Whip
       Deputy Speaker of the Parliament
       Leader of the Opposition in Parliament
6.
       Persons holding appointments accorded status of a Minister without being members of the Cabinet
7.
       Ambassadors Extraordinary and Plenipotentiary and High Commissioners of Commonwealth countries accredited to  Bangladesh.
8.
       Chief Election Commissioner.
       Deputy Chairman of the Planning Commission.
       Deputy leader of the Opposition in Parliament.
       Judges of the Supreme Court (Appellate Division)
       Ministers of State of the Republic
       Whip.
9.
       Election Commissioners.
       Judges of the Supreme Court (High Court Division)
       Persons holding appointments accorded status of a Minister of State.
10.
       Deputy Ministers of the Republic

(to be continued...)

28
Law / Invitation from Department of Law
« on: December 09, 2014, 05:46:03 PM »
Department of Law, Daffodil International University cordially invites you on Human Rights Day, December 10, 2014, to be the part of following programs:

•   Orientation Program Fall 2014
•   Honoring the  Advocates of 1st Batch
•   Unveiling the Wall Magazine on Human Rights Day
•   Declaration of the 2nd Executive Committee of Daffodil Moot Court Society (DMCS)
•   Cultural Program
The Program will be started @ 2:15 PM. 
Your kind presence will inspire the students of Law.

Regards,
Farhana Helal Mehtab
Head, Dept of Law

29
News for the Law Students:

বার কাউন্সিলের সভায় সিদ্ধান্ত

তিন ভার্সিটির শিক্ষার্থীরা এ্যাডভোকেট হতে পারবে না



সাত থেকে তিনে নামল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা। বার কাউন্সিলের সভায় চূড়ান্তভাবে তিনটি প্রাইভেট ভার্সিটির (বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষার্থীরা আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্তির পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ্যাডভোকেট হতে পারবে না।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের মূল কমিটির সভায় তিন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্তিকরণ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না দেওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই তিন বিশ্ববিদ্যালয় হল— দারুল ইহসান, আমেরিকা-বাংলাদেশ ও ইবাইস।

একই সঙ্গে অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে আরও কিছু তদন্তসাপেক্ষে তাদের শিক্ষার্থীদের অনুমতি দেওয়া হতে পারে বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া নর্দান ও বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। আর প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের শুধুমাত্র রাজধানীর দারুস সালামে অবস্থিত ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে।

বার কাউন্সিল সূত্র জানায়, তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্থায়ীভাবে এ্যাডভোকেটশিপ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। তবে খোঁজ-খবরের পর বার কাউন্সিল ইতিবাচক মনে করলে অতীশ দীপঙ্করের শিক্ষার্থীদের অনুমতি দেওয়া হবে। অন্যথায় অতীশ দীপঙ্করের শিক্ষার্থীরাও স্থায়ীভাবে এ্যাডভোকেটশিপ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ হারাবে।

গত ১৩ নভেম্বর বার কাউন্সিলের মূল কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।

সাত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে এ্যাডভোকেটশিপ পরীক্ষায় রেজিস্ট্রেশনের অনুমতি না দিতে লিগ্যাল এডুকেশন কমিটির সুপারিশ আমলে নিয়ে সিদ্ধান্তের জন্য বার কাউন্সিল বেশ কয়েকবার সভা করে।

এরপর এই সাত বিশ্ববিদ্যালয়কে তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য সুযোগ দেয় বার কাউন্সিল। গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে দুই দিবস স্ব স্ব বিশ্ববিদ্যালয় তাদের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে।
 উভয় পক্ষের শুনানি শেষে সকল তথ্য-উপাত্ত যাচাই-বাছাইপূর্বক গত ১৩ নভেম্বর বার কাউন্সিলের মূল কমিটির সভায় এই সাত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন দ্য রিপোর্টকে বলেন, দারুল ইহসান, ইবাইস ও আমেরিকা-বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এ্যাডভোকেটশিপ পরীক্ষায় অংশ নিতে অনুমতি দেওয়া হবে না।

এ ছাড়া শর্ত সাপেক্ষে অতীশ দীপঙ্কর বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুমতি দেওয়া হতে পারে বলেও জানান তিনি।

খন্দকার মাহবুব হোসেন আরও বলেন, পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতে পারবে না। অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয় তিনটি যদি তাদের সব সমস্যা সমাধান করতে পারে তাহলে সে ব্যাপারে আবার বার কাউন্সিল ভেবে দেখবে।

- See more at: http://www.thereport24.com/article/69936/index.html#sthash.94PavfNd.bmPljNv1.dpuf

30
Law / Report on Fall Semester Law Seminar 2014
« on: November 02, 2014, 01:44:15 PM »
Law Seminar on "Literature and the discourse of Human Rights: After William Shakespeare's 'The Tempest' "
[/color]

Department of Law, Daffodil International University organized a seminar on "Literature and the discourse of Human Rights: After William Shakespeare's 'The Tempest' " on 25th October, 2014.


Renowned columnist, author and professor of Law Dr. Salimullah Khan was the keynote speaker of the seminar. The programme was divided into two sessions. In the opening session, Dr. Aminul Islam, Professor Emeritus, DIU gave the opening speech. Then Dr. Golam Rahman, Pro Vice- Chancellor and Dean, Faculty of Humanities & Social Science  also delivered his valuable speech. Madam Farhana Helal Mehtab, head, Department of Law, DIU presided over the Seminar.

In the second session, the keynote Speaker presented his speech on the topic set for the seminar. He focused on a range of issues related to law, human Rights and literature. His lecture shed light on the Eurocentric discourse of the human rights. According to the speaker, Shakespeare's Tempest is a famous play that depicts the concepts of slavery, colonialism and the suppression of human rights of the slaves by their masters. In the modern discourse of Human Rights, slavery is prohibited and considered as a peremptory norm of International law. Dr. Khan raises some fundamental philosophical issues of human rights to address present international documents that to what extent these documents are capable to protect human rights in present political framework as these documents are the elaboration of western “gaze”. As a post modern psycho analyst of literature he shows the vacuum of the human rights doctrine as the best definition of human yet to be defined. He synthesizes that it is the unconditional equality which can establish the human rights all over the world irrespective of the dogma and reality taking human as human; not the circumstantial identity.


The seminar was attended by the faculty members and students of three departments -- Law, Journalism and English. The question-answer session was an equally vibrant and informative one. The audience was left spellbound by the oratory and the depth of knowledge of Dr. Salimullah Khan throughout the session.

Report: PRO, DIU
https://mail.google.com/mail/?pli=1#search/pro%40daffodilvarsity.edu.bd/1494a61e32e4f55f

http://newsletter-archive.daffodilvarsity.edu.bd/displayimage.php?album=lastup&cat=15&pid=4481#top_display_media

http://newsletter-archive.daffodilvarsity.edu.bd/displayimage.php?pid=4480&fullsize=1

Pages: 1 [2] 3 4 ... 7